সর্বশেষ সংবাদ-
জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি তুহিন গ্রেফতারদেবহাটায় বিএনপির মনগড়া কমিটি বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিলদেবহাটার সখিপুর প্রধান শিক্ষককে অপসারণের দাবিতে মানববন্ধনশ্যামনগরে অনলাইন জুয়ার দুই মাস্টার এজেন্ট গ্রেফতারসাতক্ষীরায় আওয়ামীলীগের ঝটিকার মিছিল ও লিফলেট বিতরণদেবহাটা উপজেলা বিএনপির দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি কর্মসুচিকে ঘিরে ১৪৪ ধারা জারিশ্যামনগরে সদ্য যোগদানকৃত সমাজসেবা কর্মকর্তার অপসারনে দাবিতে অবস্থান কর্মসুচিসাতক্ষীরায় মোস্তাফিজুর রহমান খান শিক্ষাবৃত্তি ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনাসাতক্ষীরায় জাতীয় মহিলা সংস্থার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কর্মচারীদের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগআশাশুনিতে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ: ১৪৪ ধারা জারি

প্রেসবিজ্ঞপ্তি: তালা উপজেলা জাসদের তালা উপজেলার সহ-সভাপতি ও জেলা জাসদের সদস্য শেখ জাকির হোসেনের মাতা মোছাঃ জোহরা বেগম অসুস্থ্য হয়ে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তার আশু রোগমুক্তি কামনা বিবৃতি দিয়েছেন,  জেলা জাসদের সভাপতি ও কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি কাজী রিয়াজ, জেলা জাসদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির লস্কর শেলী, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলু, কলারোয়া উপজেলা জাসদের সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন, তালা উপজেলা জাসদের সভাপতি বিশ্বাস আবুল কশেম, সদর জাসদের আহবায়ক আশরাফ কামাল, শ্যামনগর উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক বিমল মন্ডল, দেবহাটা উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওহাব, আশাশুনি উপজেলা জাসদের সভাপতি জুলফিকার আলী, কেন্দ্রীয় যুবজোট নেতা সুবোল বাইন, কালিগঞ্জ উপজেলা জাসদের আহবায়ক আব্দুর রাজ্জাক, সদর শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু সেলিম, সদর জাতীয় যুবজোটের সাধারণ সম্পাদক মিলন ঘোষাল, সাতক্ষীরা জাসদের ছাত্রলীগের সভাপতি অনুপম কুমার অনুপ, ভারপ্রাপ্ত  সাধারণ সম্পাদক ধিরাজ মোহন সরকার প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1
তরিকুল ইসলাম লাভলু: ষড়ঋতুর আপরুপ লীলা নিকেতন আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। অপূর্ব রূপ আর অফুরান্ত সম্ভার নিয়ে একে একে আবির্ভূত হয় ছয়টি ঋতু। বছরের বারো মাসে পৃথিবীর আর কোন দেশে ছয় ঋুুর অস্তিত্ব খুজে পাওয়া যায় না। এক এক ঋতুর আবির্ভাবে প্রকৃতিতে নানা পরিবর্তন ঘটে। আর এই ছয়টি ঋতুতে বাংলাদেশের প্রকৃতি নতুন নতুন সাজে সু-সজ্জিত হয়ে তার রুপের মহিমা প্রচার করে। একেরপর এক আসে গ্রীষ্ম, বর্ষা, সরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত প্রতিটি ঋতুই তার স্বকীয়তা ও প্রাচুর্যে অুুলনীয় এবং পরিপূর্ণ। গ্রীষ্মেও খরতাপ, বর্ষার আবিরাম বর্ষণ, শরতের মেঘ মুক্ত নীল আকাশ, হেমন্তের কুয়াশা, শীতের সকাল ও বসন্তের বৈচিত্রময় অপরূপ বাংলার মানুষের মনকে মুগ্ধ করে তোলে। তেমনি শরতের বিদায়ের পর নিরবে আসে হেমন্তকাল। ভোরের শিশিরের পবিত্রতা এবং দিনে রৌদ্রের উজ্জলতায় শীতের আগমনের কথা আমাদের জানিয়ে দিচ্ছে। হেমন্ত যেন ধবল কয়াশার আবরণে মুখ ঢেকে এক নিঃস্বঙ্গ সাধনায় নিমগ্ন হয়। সেই সাধনা যেন বাংলার কৃষকের ফসল ফলাবার সাধনা। মাঠে মাঠে ধান পাকে। হেমন্ত ধানের সোঁদা গন্ধে কৃষকের আঙিনা মাতোয়ারা হয়। কৃষকের কর্মব্যাস্ততার যেন শেষ নেই এই হেমন্তে। মাঠে মাঠে ফসল কাটার গানের মধ্য দিয়ে শীতের আভাস প্রদান করে হেমন্ত আস্তে  আস্তে বিদায় নেওয়ার সাথে সাথে চলে আসছে শীতের আগমণ। আর এই শীত আসছে উত্তরের হিমেল হাওয়া নিয়ে। শুষ্ক কঠিন ও রিক্ততার বিষাদময় প্রতিমূর্তিরুপে শীতের আবির্ভাব ঘটে। এ সময় সকল গাছপালা রুক্ষ ও বিবর্ণ হয়ে ওঠে। হেমন্তকে বিদায় জানিয়ে শীত আসছে। শুরু হয়েছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের প্রতীক খেজুর গাছ তোলার কাজ। সারা দেশের ন্যায় তাই যেন দক্ষিণ জনপদের সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকার গাছিরাও বসে নেই, তারা প্রতিটি মূহুর্ত রস সংগ্রহের কাজে ব্যাস্ত রয়েছেন। খেজুরের এই রস দিয়ে শীতের সকালে পিঠা,পায়েস,ক্ষীর খাওয়ার মজায় যেন অন্য রকম শীতের সকালে গরম কাপড়,কাঁথা,লেপ গায়ে জড়িয়ে শীতের সকাল উপভোগ করে গ্রামের মানুষ। দেখা গেছে, আমাদের গ্রাম বাংলায় অতীতে খেজুর রসের যে সুখ্যাতি ছিল তা ক্রমেই কমে যাচ্ছে। সাতক্ষীরা এলাকা বর্তমান মাছে সমৃদ্ধশালী। ফসলী জমির বেশিরভাগ এখন মাছ চাষীদের দখলে। তাই যেন খেজুর গাছে বিলুপ্তির সুর বাজছে। এখন আর আগের মতো মাঠও নেই, নেই সারি সারি এই খেজুর গাছও। এক সময় এলাকায় হাজার হাজার খেজুর গাছ থাকলেও আজ তার সংখ্যা অনেকটাই কম, তারপরেও  গ্রামের মাঠে আর গ্রাম্য মেঠো পথের ধারে কত গাছ দাঁড়িয়ে আছে কালের স্বাক্ষী হয়ে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sam_2791-copy
নিজস্ব প্রতিবেদক : “ সুখী স্বদেশ গড়তে ভাই আয়করের বিকল্প নাই, সমৃদ্ধির সোনালী দিন আনতে হলে আয়কর দিন” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সাতক্ষীরায় ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ৪দিন ব্যাপি আয়কর মেলা ২০১৬ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে জনসাধারণের মধ্যে আয়কর বার্তা পৌছে দেওয়া, কর বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করা, সর্বোপরি করদাতার সংখ্যা বৃদ্ধি ও প্রদান কার্যক্রম সহজ করার লক্ষ্যে কর অঞ্চল খুলনার উদ্যোগে কর অঞ্চল খুলনা’র অতিরিক্ত কর কমিশনার মো রিয়াজুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন, জেলা পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি নাছিম ফারুক খান মিঠু, আয়কর আইনজীবী সমিতি’র সভাপতি এড. মো. সামছুল হক। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সার্কেল-১৩ সাতক্ষীরা সহকারি কর কমিশনার উজ্জল কুমার সরকার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারি কমিশনার মোশারেফ হোসেন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক আলহাজ্ব ডাঃ মো. আবুল কালাম বাবলা, সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফিরোজ হোসেন মোল্যা প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সহকারি অধ্যাপক শরীফ আহমদ।
প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে সাংসদ বলেন, আয়কর হচ্ছে দেশের উন্নয়নের সোপান। যোগ্য ব্যক্তিদের সঠিক সময়ে কর প্রদান করতে হবে। নিয়মিত কর প্রদান করে দেশের উন্নয়নে শরীক হতে আহবান জানান। দেশের উন্নয়ন হয় জনগণের আয়কর ও ট্র্যাক্সের আদায়কৃত অর্থ থেকে। বর্তমান সরকারের আমলে যে উন্নয়ন হয়েছে তা বিগত কোন সরকারের আমলে হয় নাই। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার উন্নয়নের সরকার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

01নিজস্ব সংবাদদাতা: সাতক্ষীরায় চার দিনব্যাপী আয়কর মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার বেলা ১২টায় সাতক্ষীরা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে কর অঞ্চল, সাতক্ষীরা সার্কেল আয়োজিত এ মেলার উদ্বোধন করেন, অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কর অঞ্চল খুলনার অতিরিক্ত কমিশনার রিয়াজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন, সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন, সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি নাছিম ফারুক খান মিঠু, সাতক্ষীরা আয়কর আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল হক প্রমুখ।
বক্তারা এ সময় বলেন, কর উন্নয়নের হাতিয়ার। দক্ষিণাঞ্চল থেকে প্রয়োজনীয় কর না দেওয়ায় এ অঞ্চল আজও উন্নয়ন বঞ্চিত।
অনুষ্ঠানে করদাতার সংখ্যা বৃদ্ধি ও কর দেওয়ার প্রক্রিয়া সহজ করার আহবান জানানো হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sam_2805-copy
নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মানের লক্ষ্যে দেশ ব্যাপী মাদক ও জঙ্গী বিরোধী র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার দুপুরে কাদা মাটি ইভেন্ট ও নারকোটিক বাংলাদেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যৌথ আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহরের নিউ মার্কেট মোড় (শহীদ আলাউদ্দিন চত্বরে) সমাবেশে মিলিত হয়। জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে র‌্যালি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এ সময় সাংসদ তার বক্তব্যে বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা দেশকে ক্ষুধা-দারিদ্রমুক্ত সুখী সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ বিনির্মানে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি এনে দিয়েছে। দেশের যারা উন্নয়ন চাইনা তারাই উন্নয়নকে বাঁধাগ্রস্থ করতে সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ সৃষ্টি করে দেশকে অকার্যকর করতে চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় কোন সন্ত্রাসী ও জঙ্গীবাদের স্থান নেই। তিনি আরো বলেন, মাদক পরিহার করতে যুব সমাজকে সচেতন করতে হবে। মাদক দেশের উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক মো. হাশেম আলী, সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোদাচ্ছের আলী, কাদা মাটি ইভেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম.ডি জুয়েলস্, প্রধান সমন্বয়কারি ডাঃ মাহবুবুর রহমান, তদন্ত ওসি আলমগীর কবীর, জেলা মোবাইল ব্যবসায়ী ও মালিক সমিতির সভাপতি মীর তাজুল ইসলাম রিপন, বর্ণমালা একাডেমী’র পরিচালক শামীমা পারভীন রতœা, মাহবুবুর রহমান প্রমুখ। এ সময় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

caca7e77e1772e633edf7203323d4e54-58193702a74d3অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের দায়ে কক্সবাজার-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আবদুর রহমান বদিকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে বদিকে ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

আজ বুধবার ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আবু আহমেদ জমাদার এ আদেশ দেন।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, আবদুর রহমান বদি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১০ কোটি ৮৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৬৯ টাকা মূল্যমানের সম্পদ গোপন করে মিথ্যা তথ্য প্রদান করেছেন।

এ ছাড়া অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদের বৈধতা দেখানোর জন্য কমমূল্যে সম্পদ ক্রয় দেখিয়ে এক কোটি ৯৮ লাখ তিন হাজার ৩৭৫ টাকা বেশি মূল্যে বিক্রি দেখিয়েছেন। এসব অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মো. আবদুস সোবহান রমনা থানায় ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট মামলা করেন।

এ ঘটনায় গত বছরের ৭ মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মঞ্জিল মোরশেদ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের (সিএমএম) আদালতে বদির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে ছয় কোটি ৩৩ লাখ ৯৪২ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বলা হয়েছে, তিনি দুদকের কাছে তিন কোটি ৯৯ লাখ ৫৩ হাজার ২৭ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।

মামলাটিতে বদি ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর ঢাকার সিএমএম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। বিচারক জামিন নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানো আদেশ দেন।

পরবর্তী সময়ে ২০১৪ সালের ২৭ অক্টোবর এমপি বদিকে ছয় মাসের জামিন দেন বিচারপতি সৈয়দ এ বি মাহমুদুল হক ও বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

aঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নব গঠিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ছাত্র রাজনীতির সুতিকাগার হিসেবে পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এসে ছাত্রলীগের খোঁজ-খবর নিয়েছেন।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে মধুর ক্যান্টিনে এসে ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে আধা ঘন্টা চায়ের আড্ডায় বসেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেন, যুগ্ম-সম্পাদক শেখ ফয়সাল আমিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি আবিদ আল হাসান, সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্সসহ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃবৃন্দ।

এ সময় ওবায়দুল কাদের স্মৃতি বিজড়িত মধুর ক্যান্টিনের ‘চা’ পান করেছেন। খোঁজখবর নেন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের। ছাত্রলীগ নেতাদের রাজনীতির আগে পড়ালেখায় মনেযোগ দেয়ার তাগিদ দেন তিনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্স জানান, ‘মাননীয় মন্ত্রী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পড়ালেখায় মনেযোগী হতে বলেছেন। তিনি বলেন, নেতা কর্মীদের সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে, দিনের শুরুতেই কয়েক ঘন্টা পড়ালেখা করতে, এরপর মধুর ক্যান্টিনে সময় দিতে, পড়ালেখার পাশাপাশি রাজনীতি করার পরামর্শ দেন মন্ত্রী। পড়ালেখা বাদ দিয়ে রাজনীতি নয় বলেও নেতাদের বলেন ওবায়দুল কাদের।

এদিকে আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের এভাবে কাছে এসে খোঁজখবর নেয়া নেতাকর্মীদের রাজনীতিতে আরও আগ্রহী করে তুলবে বলে মনে করছেন ছাত্রলীগ নেতারা।

উল্লেখ্য, ওবায়দুল কাদের বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ১৯৭৭ থেকে ৮১ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের সভাপতি দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক এই ছাত্র দীর্ঘ রাজনীতির জীবনে অনেকবার কারাভোগও করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : দীর্ঘ দিনের যাতায়াতের রাস্তার উপরে মাটি খুড়ে রড ঢালাই দিয়ে বীম তৈরির পায়তারা চালাচ্ছে রাস্তার পাশ্ববর্তী জমির মালিক। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ব্রক্ষরাজপুর বাজারে প্রধান সড়কের পার্শ্বে। এঘটনায় ভূক্তভোগী জমির মালিক শরিফুন্নেচ্ছা এহেন অবৈধ কাজের প্রতিবাদ করায় এবং ইউপি চেয়ারম্যানকে বিষয়টি অবগত করায় প্রতিপক্ষ অপর জমির মালিক সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ব্রহ্মরাজপুর এলাকার মৃত দিলিপ কুমার মল্লিকের দুই ছেলে সন্দীপ কুমার মল্লিক ও অনুপ কুমার মল্লিক ঘটনাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য ইতিমধ্যেই দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। তারা প্রতিপক্ষকে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি ধামকি দিচ্ছে। একাধিক স্থানীয় সূত্র আরও জানায়, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ব্রক্ষরাজপুর বাজারে এক দাগে মোট ২১ শতক জমি যা সাড়ে ১১ শতক করে সমান দুই মালিক যথাক্রমে ধুলিহর মাটিয়াডাঙ্গা এলাকার আব্দুল মালেকের স্ত্রী শরীফুন্নেছা ও ব্রহ্মরাজপুর এলাকার মৃত দীলিপ কুমার মল্লিকের পুত্র সন্দীপ কুমার মল্লিক ও অনুপ কুমার মল্লিক। এই জমিতে উভয় পক্ষের দলিলে লিখিত ভাবে ৫ লিংক  করে মোট ১০ লিংক যাতায়াতের রাস্তা উল্লেখ আছে। এর তুয়াক্কা না করে গত রবিবার সন্দীপ কুমার মল্লিক ও অনুপ কুমার মল্লিক অপর পক্ষের দলিলে উল্লেখিত রাস্তার উপর গভীর মাটি খুড়ে রড ঢালাইয়ের বীম প্রস্তু‘তের কাজ শুরু করলে শরিফুন্নেছা ও তার ভাই সালাউদ্দিন বাঁধা দিলে তা উপেক্ষা করে কাজ করতে থাকে। এক পর্যায়ে শরিফুন্নেছার ভাই সালাউদ্দিন ব্রক্ষরাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলামকে লিখিত ভাবে জানালে চেয়ারম্যান দুই বার গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে কাজ বন্ধ করতে ব্যার্থ হয়ে নিজেই গিয়ে রাস্তার উপর স্থাপনার কাজ বন্ধ করতে বলে এবং পরদিন অর্থাৎ সোমবার সকাল ১০ টায় ইউনিয়ন পরিষদে উভয় পক্ষের কাগজপত্র নিয়ে আসতে বলেন। এতে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর আরও ক্ষীপ্ত হয়ে ওঠে সন্দীপ ও অনুপ তারা প্রকাশ্যে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয় এবং মিথ্যা নাটক সাজিয়ে সংবাদ সম্মেলন করার হুমকি দেয়। এদিকে গত কাল সকাল ১০ টায় জমির মালিক শরিফুন্নেচ্ছার ভাই ও তাদের লোকজন কাগজপত্র নিয়ে সময় মত ইউনিয়ন পরিষদে উপস্থিত হলেও অপর পক্ষের সন্দীপ ও অনুপ আসেনি। এঘটনায় রীতিমত এলাকায় সাড়া পড়ে গেছে অপরাধ করে প্রতিপক্ষকে হুমকি দিচ্ছে পাশাপাশি ইউপি চেয়ারম্যানকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে তারা। এ ব্যাপারে পুলিশ প্রশাসনের আশু হস্থক্ষেপ কামনা করেছে ভূক্তভোগীরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest