সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় আন্দোলনকারীদের সাথে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া : ৩ পুলিশ সদস্যসহ কমপক্ষে আহত ১৩ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে দেওয়া হবে না– সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারশ্যামনগর উপকূলীয় অঞ্চলে সুপেয় পানির ট্যাংক বিতরণ করলেন এমপি দোলনদেবহাটায় প্রতিবন্ধীদের হুইল চেয়ার বিতরণজাতীয় ছাত্র সমাজ সাতক্ষীরা সদরের বাঁশদহা ইউনিয়ন কমিটি অনুমোদনসাতক্ষীরায় আগুনে পুড়ে ছাই দলিল লেখকের ১২ লক্ষাধিক টাকার মালামালপুরাতন সাতক্ষীরায় জমিজমা বিরোধে ৪জনকে পিটিয়ে আহতআশাশুনির কুল্যা টু দরগাহপুর সড়কের বেহাল দশাআশাশুনিতে শালিসেও জমি নিয়ে বিরোধ মিমাংসা না হওয়ায় আত্মহত্যা!সরকারি কেবিএ কলেজ’র সাথে সোনালী ব্যাংক পিএলসি পারুলিয়া শাখার চুক্তি স্বাক্ষর

_mg_5484-large

নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘‘পরীক্ষার্থীদের নিয়ে পরীক্ষা নয়, পরীক্ষা পদ্ধতিতে সহনশীলতা চাই ” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে পূর্বের ছয় বিষয়ের পাশাপাশি নতুন একটি বিষয়ে সৃজনশীল প্রদ্ধতিতে পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন কর্মসূচী ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে ঘন্টাব্যাপী এ মানব বন্ধন কর্মসূচীর আয়োজন করে শহরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, শিক্ষার্থী উম্মে হাবিবা জাহী, পিয়াল, অনামি, ইমরোজ রাতিম, রিজভি, সাদী, রুহান, নওশীন, অভিভাবক নাসরিন সুলতানা লিনা প্রমুখ। শিক্ষার্থীরা এ সময় সাতক্ষীরা-আশাশুনি সড়ক অবরোধ করে সেখানে শুয়ে পড়ে বিক্ষোভ মিছিল করতে থাকে। এসময় বক্তরা, পরীক্ষার্থীদের নিয়ে পরীক্ষা নয়, পরীক্ষা পদ্ধতিতে সহনশীলতা চেয়ে শিক্ষা মনন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত বাতিল দাবী করে ২০১৭ সালের পরিবর্তে এই পদ্ধতিতে ২০১৮ সাল থেকে কার্যকর করার জোর দাবী জানান। এসময় মানবন্ধন কর্মসূচীতে অংশ নেন, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ, সরকারি মহিলা কলেজ, সাতক্ষীরা সরকারি বালক উচ্চ  বিদ্যালয় ও বালিকা বিদ্যালয়সহ শহরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। পরে তারা সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রী বরাবর একটি স্মারক লিপি প্রদান করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

police-arrest-without-warenনিজস্ব প্রতিবেদক: পুলিশি গ্রেফতার বাণিজ্য ও হয়রানি বন্ধে পুলিশ সুপারের সহযোগিতা চেয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। বিশেষ করে সাতক্ষীরা সদর থানা, কলারোয়া থানা ও সাতক্ষীরা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের দ্বারা যাতে সাধারণ ও নিরীহ মানুষ পুলিশি হয়রানির শিকার না হন, সে জন্য তারা সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
জানা গেছে, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুনসুর আহম্মেদ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা বুধবার দুপুরে সাতক্ষীরার নবাগত পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেনের কার্যালয়ে যান। তারা সেখানে সুনির্দিষ্ট বেশ কিছু পুলিশি হয়রানির এবং পুলিশের গ্রেফতার বাণিজ্যের ঘটনা পুলিশ সুপারকে অবহিত করেন।
এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, সাতক্ষীরা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কালিগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ অহেদুজ্জামান, কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদ স্বপন, কালারোয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু ও তালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার প্রমুখ।
সেখানে উপস্থিত একাধিক আওয়ামী লীগ নেতা জানান, বেশ কিছু দিন ধরে সাধারণ মানুষ কতিপয় পুলিশের দ্বারা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। বিভিন্ন অজুহাতে সাধারণ মানুষকে বাড়ি থেকে ধরে এনে তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হচ্ছে। এমন অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে আ’লীগ নেতাদের কাছে। বিশেষ করে সাতক্ষীরা সদর থানা, কলারোয়া থানা এবং সাতক্ষীরা ডিবি পুলিশের কিছু অসাধু কর্মকর্তা এ গ্রেফতার বাণিজ্যে জড়িয়ে পড়েছেন।
নেতোরা আরও বলেন, নবাগত পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন সাতক্ষীরায় যোগদানের পর আমরা আশা করে ছিলাম, সাধারণ মানুষ পুলিশের গ্রেফতার বাণিজ্য ও হয়রানি থেকে রেহাই পাবেন। কিন্তু তা কমেনি। কোন কোন ক্ষেত্রে আরও বেড়েছে। ফলে সরকারের ভাবমূর্তি মারাত্বকভাবে নষ্ট হচ্ছে। এটি অবিলম্বে বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।
এ বিষয়ে সেখানে উপস্থিত একজন জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামীলীগ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডেইলি সাতক্ষীরাকে বলেন, “আমি এসপি সাহেবকে বলেছিÑ আওয়ামীলীগের নেতারা যখন আটককৃত কারও জন্য ফোন করেন। তখন পুলিশ বলে নেতারা জামাতের পক্ষে তদবির করেন। কিন্তু যখন পুলিশ কাউকে রাতে নাশকতার পরকিল্পনাকারী বা সহিংসতার মামলার সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে ধরে নিয়ে আসার পরদিন মোটা অংকের টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয় তখন সেটার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। এর মাধ্যমে আ.লীগ নেতাদের চরিত্র হনন করা হচ্ছে। সরকারি দলের নেতাদের এভাবে অপমান করে প্রকান্তরে সরকারকেই ক্ষতিগ্রস্ত করা হচ্ছে।” ওই নেতা আরও বলেন, আমাদের সাথেও একজন নেতা সরাসরি পুলিশ সুপারকে বলেনÑসুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া কাউকে তুলে আনার পর সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাকে ফোন করলে তিনি উল্টো আমাদের ফোনে উত্তর দেনÑ আপনাদের আওয়ামীলীগ নেতাদের ক্ষমতা আমাদের(পুলিশের) জানা আছে। তারা কিছুই করতে পারবে না।”
এ বিষয়ে জেলা আ.লীগের সভাপতি মনসুর আহমেদ বলেন, নতুন এসপি আসার পরে আমরা বুধবার প্রথম দলগতভাবে সবাই মিলে তার সাথে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলাম। আমরা সৌজন্য বিনিময়ের পাশাপাশি তাকে অনুরোধ করেছিÑ যেন দোষী ব্যক্তিতে আইনের আওতায় আনা হয় এবং কোন নিরপরাধ মানুষ অযথা হয়রানির শিকার না হয়। সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হলে তা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা সরকারি দলের জেলার শীর্ষ নেতৃবৃন্দ কোনভাবেই চাইব না সরকারের কোন বিভাগের আচরণে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হোক।”
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে জানান, পুলিশের গ্রেফতার বাণিজ্য ও হয়রানির সুনির্দিষ্ট কয়েকটি ঘটনা সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারকে আবহিত করা হয়েছে। আমরা বলতে চাই, যারা অপরাধী তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ কঠোর হোক। কিন্তু যারা নিরাপরাধী তাদেরকে ধরে নিয়ে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার ঘটনা খুবই দু:খজনক। এতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণœœ হচ্ছে। তিনি বলেন, বিশেষ করে সাতক্ষীরা ডিবি পুলিশ, সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশ ও কলারোয়া থানা পুলিশ এ ধরনের ঘটনা সব চেয়ে বেশি ঘটাচ্ছে বলে আমাদের কাছে অভিযোগ আসছে।
তিনি আরও বলেন, বিষয়টি সাতক্ষীরার নবাগত পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেনকে জানানোর জন্যই আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল পুলিশ সুপারের সাথে বুধবার দুপুরে সাক্ষাত করেছেন। পুলিশ সুপার অভিযোগগুলো মন দিয়ে শুনেছেন।
নবাগত পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন এ সময় আওয়ামী লীগ নেতাদেরকে আশ^স্ত করে বলেন, সাতক্ষীরার কোন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যের হাতে সাধারণ নিরাপরাধ মানুষ হয়রানির শিকার হলে ওই পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যেসব অভিযোগ পাওয়া গেছে তা খতিয়ে দেখা হবে। এখন থেকে কোন নিরাপরাধ মানুষ যাতে পুলিশের দ্বারা কোন ধরণের হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পুলিশ সদস্যেদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ উঠলে তা পুলিশ সুপারকে সাথে সাথে অবহিত করার জন্য তিনি বলেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1474473556ডেস্ক রিপোর্ট: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় গেলে ইরাকের তেলসম্পদ নিজেদের করে নিবেন। পাশাপাশি ইসলামিক স্টেট (আইএস) অধিকৃত এলাকার তেলও নিজেদের করে নিবেন তিনি।
জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে সম্প্রতি এ ধারণা দিয়েছেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের মতে, এটা কেড়ে নেওয়া না, বরং মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন ব্যয়ের পরিবর্তে অর্জন। ব্রিটিশ সংবাদপত্র গার্ডিয়ান এ তথ্য দিয়েছে।
চলতি মাসেই ট্রাম্প একটি অনুষ্ঠানে জানিয়ে দিয়েছেন ইরাক যুদ্ধের বিনিময়ে প্রাপ্তি হবে তেলসম্পদটা। তিনি বলেন, ‘আমরা গেলাম। খরচ করলাম তিন ট্রিলিয়ন ডলার। হারালাম হাজার হাজার জীবন আর এরপর… কী ঘটবে আমরা কিছু না পেলে। আপনারা জানেন, জয়ী হওয়া মানে প্রতিপক্ষকে সর্বস্বান্ত করে দেওয়া।’
ট্রাম্প বলেন, ‘আইএসের কাছ থেকে তেল কেড়ে নিলে সুবিধাটা হচ্ছে, এরা আর নিজেদের চালাতে পারবে না।’
আর ইরাকের ব্যাপারে ট্রাম্পের এক কথা, ‘আমি এভাবে ইরাকের তেল ফেলে রাখতে পারি না, তা চলে যাবে ইরানের কাছে।’
বেশ খোলাখুলিভাবেই নিজের মত ও পরিকল্পনার কথা জানিয়ে দিয়েছেন এ রিপাবলিকান। আর এ মতের কারণেই সমালোচনার তীর ছুটে যাচ্ছে ট্রাম্পের দিকে। নানা বিষয়ের বিশেষজ্ঞরা বিষয়টি মোটেও ভালো চোখে দেখছেন না।
আন্তর্জাতিক বিষয় ও কৌশল বিষয়ে বিশেষজ্ঞ অ্যান্থনি কোর্ডসম্যান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী আপনি নাগরিকের সম্পদ নিজের আয়ত্বে আনতে পারেন না। আর এটা হলে তা যুদ্ধাপরাধের পর্যায়ে পড়ে।’ তিনি আরো বলেন, ‘তেল রপ্তানি করাই ইরাকের একমাত্র উপার্জনের উপায়। খরচ করতে হবে আরো অর্থ, সেনাবাহিনী রাখতে হবে, তৈরি করতে হবে ঘৃণার পরিবেশ, যা আগেও করা হয়েছিল। এটা হবে নব্য-উপনিবেশের সবচেয়ে বাজে ধরন। কাজটা ব্রিটেনও করেনি।’
‘আ ডিক্লারেশন অব এনার্জি ইনডিপেনডেন্স’ বইয়ের লেখক জে হেকস মনে করেন, ট্রাম্পের এ নীতিতে যুক্তরাষ্ট্র কেবল শত্রু সংখ্যাই বাড়াবে। তিনি বলেন, ‘ইরাকের তেলে হাত দেওয়া কেবল নতুন শত্রুই বাড়াবে।’ মধ্যপ্রাচ্যে সেনা ব্যয় কমানোর পরামর্শও দেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_91334562_00478521-2bc2-408d-93fa-e02ae8c0f959ডেস্ক রিপোর্ট: বরিশালের বানারীপাড়ায় সন্ধ্যা নদীতে একটি লঞ্চ ডুবির পর দুজন নারীসহ অন্তত ২০ জনের লাশ উদ্ধারের খবর এখন পর্যন্ত পুলিশ নিশ্চিত করেছে।
ডুবে যাওয়া লঞ্চটি উদ্ধার করা হয়েছে। সেখান থেকে ছয়টি মরদেহ পাওয়া যায়, যার মধ্যে চারটি রয়েছে শিশুর মরদেহ। উদ্ধারকারী টিমে রয়েছে বরিশাল দমকল বিভাগ এর সিনিয়র অফিসার আলাউদ্দিন। ঘটনাস্থল থেকে তিনি বলছিলেন বিআইডব্লিউটিএর উদ্ধারকারী জাহাজ সেখানে ভোর পাঁচটায় পৌছেছে।
লঞ্চটি গতকাল ডুবে যাওয়ার সময় বৃষ্টি হচ্ছিল। ডুবুরিরা বলছেন সে কারণেই লঞ্চটির সবকটা জানালা বন্ধ। ৫০ জনের বেশি যাত্রী ছিল লঞ্চটিতে। অনেকের আত্মীয় স্বজন তীরে অপেক্ষা করছেন তাদের নিখোঁজ স্বজনের খোঁজে। যার মধ্যে বরিশাল দমকল বাহিনীর একজন সদস্য রয়েছেন যিনি গতকাল ঐ লঞ্চে ছিলেন। বানারীপাড়া থেকে লঞ্চটি উজিরপুরের হাবিবপুর যাওয়ার পথে বুধবার বেলা ১২টার দিকে ডুবে যায় ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_91334681_ce394f4c-bd66-4d14-a170-ad6570875ce5আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভেনেজুয়েলায় অর্থনৈতিক সংকটের কারণে বিক্ষুব্ধ বাস চালকেরা এক অভিনব কর্মসূচী শুরু করেছে।

মজুরী বৃদ্ধি এবং সংঘবদ্ধ অপরাধীদের হাত থেকে সরকারের কাছে নিরাপত্তা চেয়ে প্রতিদিন আট ঘণ্টা করে রাস্তার ওপর নিজেদের বাস দাড় করিয়ে রেখে পরিবহন ব্যবস্থাকে কার্যত অচল করে দিয়েছে তারা।

কয়েকশ বাস চালক বেতন বৃদ্ধি ও সহিংসতা থেকে তাদেরকে রক্ষার দাবী জানিয়ে আসছে।

সাম্প্রতিক সময়ে ভেনেজুয়েলা নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের সংকটে রয়েছে।

তার মধ্যে খাবার ও ওষুধের মত মৌলিক পণ্য রয়েছে। বাস চালকদের একজন মুখপাত্র বলছেন যদি সরকার তাদের অভিযোগ গুলোর দিকে নজর না দেয় তাহলে এই প্রতিবাদ তারা অব্যাহত রাখবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1বিনোদন ডেস্ক: সিনেমায় অভিনয় করতে এসে যে কাস্টিং কাউচের শিকার হয়েছিলেন, তা আগেই জানিয়েছেন ‘হেট স্টোরি ২’ খ্যাত অভিনেত্রী সুরভিন চাওলা। তবে সেটি কিন্তু বলিউডে নয়, দক্ষিণের সিনেমায় নির্মাতাদের নোংরা মনোভাবের শিকার হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সে বিষয়ে বিস্তারিত আগে কিছু না জানালেও সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন সুরভিন।
সুরভিন জানিয়েছেন, যখন তিনি দক্ষিণী ছবি করতেন, তখন তাকে বিছানায় যেতে বলা হয়েছিল। ঘটনাটা ঘটে এক তামিল ছবিতে অভিনয়ের সময়। সুরভিন সেই ছবির জন্য অডিশন দিয়েছিলেন। রোলটি পেয়েছিলেন তিনিই। ছবির পরিচালক আবার হিন্দি বলতে পারতেন না। ফলে তিনি তার বন্ধুকে দিয়ে দিয়ে সুরভিনকে ফোন করান। সেই বন্ধুই পরিচালকের হয়ে সুরভিনকে প্রস্তাব দেন। বলেন, সুরভিনকে সেই পরিচালকের সঙ্গে বিছানায় যেতে হবে। যতদিন না ছবিটি শেষ হয়, ততদিন।
সুরভিন এও জানিয়েছেন, অভিনয়ের স্ট্রাগলিং পিরিয়ডে তাকে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়েছে। তিনি একটি বাড়িতে পেয়িং গেস্ট থাকতেন। কাজের কারণেই তার ফিরতে রাত হয়ে যেত। কখনও রাত দু’টো বাজত, কখনও বা আরও পরে ফিরতেন। সেই কারণে একবার তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

img_20160921_174748কবিরুল ইসলাম, ব্রহ্মরাজপুর: সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়নের কোমরপুরে  কোমরপুর যুব সংঘ কর্তৃক বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ০৮(আট) দলীয় নকআউট ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মোঃ নজরুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলাগ, মোঃ শওকাত হোসেন সভাপতি, সাতক্ষীরা সদর আওয়ামীলীগ, মোঃ শাহাজাহান সাধারণ সম্পাদক, সদর থানা আওয়ামীলীগ, মোঃ আব্দুর রশিদ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, সদর থানা আওয়ামীলীগ। উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ০৮নং ধুলিহর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান বাবু। উদ্বোধনী খেলায় একদিকে অংশগ্রহণ করে ব্যাংদহা ফুটবল একাদশ এবং অপরদিকে কলারোয়া ফুটবল একাদশ। খেলায় উভয় দল চমৎকার ক্রীড়া নৈপুণ্য প্রদশন করে। খেলার প্রথমার্ধ গোল শূন্যভাবে শেষ হয়। দ্বিতীয়ার্ধে ব্যাংদহা ফুটবল একাদশেনএকাদশের জহুরুলের দূর পাল্লার জোরালো শটেনগোল হলে তাঁর দল ১-০ গোলে এগিয়ে যায়। এরপর আর কোন গোল না হওয়ায় ব্যাংদহা ফুটবল একাদল ১-০গোলে জিতে সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। সমগ্র খেলাটির রেফারীর দ্বায়িত্বে ছিলেন মোঃ গফফার হোসেন এবং তাঁর সহযোগী হিসেবে ছিলেন মোঃ এ,কে আজাদ কানন ও পিপুল খান। খেলায় সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন ব্যাংদহা ফুটবল একাদশের জহুরুল ইসলাম এবং সেরা পরিচ্ছন্ন খেলোয়াড় নির্বাচিত হন কলারোয়া ফুটবল একাদশের গোলকিপার আলী। আগামী ২৫-০৯-২০১৬ তারিখে উক্ত মাঠে প্রথম রাউন্ডের দ্বিতীয় খেলা অনুষ্ঠিত হবে যার একদিকে থাকবে “ভাদড়া মিতালী সংঘ” এবং অপরদিকে থাকবে “তালা সেন্ট মেরী স্পোর্টিং ক্লাব”।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ssবরিশালের বানারীপাড়ায় সন্ধ্যা নদীতে প্রায় অর্ধশত যাত্রী নিয়ে এমএল ঐশী নামের যাত্রীবাহী একটি লঞ্চডুবির ঘটনায় আজ বুধবার বিকেল পর্যন্ত নারী, শিশুসহ ১৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, ১৫ থেকে ২০ জন যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন। বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বানারীপাড়া উপজেলার সৈয়দকাঠি ইউনিয়নের মসজিদবাড়ি গ্রামের দাসেরহাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল আহসান জানান, এমএল ঐশী নামের ছোট আকারের লঞ্চটি বানারীপাড়া থেকে প্রায় ৫০ জন যাত্রী নিয়ে উজিরপুর উপজেলার হারতার দিকে যাচ্ছিল। পথে দাসেরহাট ঘাটে যাত্রী নামাতে গিয়ে তীরের কাছাকাছি ডুবে যায়। স্থানীয় কয়েকজন জানান, নদীর ভাঙন ও স্রোতের টানে লঞ্চটি ডুবে যায়। নদী থেকে নারী, শিশুসহ ১৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। জীবিত পাঁচজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ অনেকে। পরে বরিশাল থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ও ডুবুরিরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজে যোগ দেন। তীরে ওঠা পাঁচজনের একজন আলেয়া বেগম জানান, বানারীপাড়া থেকে স্বামীর সঙ্গে তিনি লঞ্চে ওঠেন। দাসেরহাটে ঘাটে ভিড়তে গিয়ে নদীর পাড়ের একটি বড় অংশ ভেঙে পড়ে। এতে লঞ্চটি ডুবে যায়। তবে তিনি সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও স্বামী এখনো নিখোঁজ।

বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শহীদুল ইসলাম জানান, দুর্ঘটনার পরপরই উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে। তীব্র স্রোতের কারণে বিকেল পর্যন্ত লঞ্চটির সন্ধান পাওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযানে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও ডুবুরিরা অংশ নিয়েছেন। নৌবাহিনীকে সংবাদ দেওয়া হয়েছে। উদ্ধারকাজ অব্যাহত আছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest