সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটার সখিপুর প্রধান শিক্ষককে অপসারণের দাবিতে মানববন্ধনশ্যামনগরে অনলাইন জুয়ার দুই মাস্টার এজেন্ট গ্রেফতারসাতক্ষীরায় আওয়ামীলীগের ঝটিকার মিছিল ও লিফলেট বিতরণদেবহাটা উপজেলা বিএনপির দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি কর্মসুচিকে ঘিরে ১৪৪ ধারা জারিশ্যামনগরে সদ্য যোগদানকৃত সমাজসেবা কর্মকর্তার অপসারনে দাবিতে অবস্থান কর্মসুচিসাতক্ষীরায় মোস্তাফিজুর রহমান খান শিক্ষাবৃত্তি ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনাসাতক্ষীরায় জাতীয় মহিলা সংস্থার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কর্মচারীদের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগআশাশুনিতে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ: ১৪৪ ধারা জারিকালিগঞ্জে দুই শিশু সন্তানসহ বিষপান : শিশু দুটি মারা গেলেও বেছে আছেন মা রত্না খাতুনকালিগঞ্জে গাছ কাটতে গিয়ে এক শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু

1
নিজস্ব প্রতিবেদক: শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রণীত কোচিং বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা বাস্তবায়নে সাতক্ষীরায় কোচিং বিরোধী ঝটিকা অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। রোববার সকাল থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি স্কুল ও কোচিং সেন্টারে এ অভিযান পরিচালনা করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) খুলনা অঞ্চল। কোচিং বিরোধী অভিযান টের পেয়ে এ সময় কোচিং সেন্টারে তালা ঝুলিয়ে পালিয়েছেন অনেক শিক্ষক। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চলের উপ-পরিচালক টিএম জাকির হোসেনের নেতৃত্বে মাউশির কর্মকর্তারা এ অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. হাসান সোরওয়ার্দী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম, গবেষণা কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান, জেলা শিক্ষা অফিসার কিশোরী মোহন সরকার, সহকারী পরিদর্শক শেখ হেদায়েত হোসেন প্রমুখ। সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি কোচিংয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় খানবাহাদুর আহছানউল্লাহ পলিটেকনিক কলেজ, কালিগঞ্জ কাটুনিয়া রাজবাড়ি ডিগ্রি কলেজের দুই শিক্ষককে কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় সতর্ক করে দেওয়া হয় বলে জানান মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চলের উপ-পরিচালক টি এম জাকির হোসেন। তিনি জানান, কোচিং বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা অনুযায়ী কোনো শিক্ষক নিজ স্কুলের ছাত্রছাত্রী পড়াতে পারবেন না। তারপরও অনেকে গোপনে নীতিমালা ভঙ্গ করছেন। তাদের বিরুদ্ধে মাউশির এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে। এদিকে অভিযান চলাকালে দেখা যায়, কোচিং সেন্টারগুলো সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীতে ভরপুর। অনেকেই স্কুলে না গিয়ে কোচিং করছে। এ ব্যাপারে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চলের উপ-পরিচালক টিএম জাকির হোসেন সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়সমূহ পরিদর্শন করে প্রধান শিক্ষককে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের ডেকে সর্তক করার নির্দেশনা দেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

arr

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরায় পুলিশের অভিযানে জামায়াতের এক কর্মী সহ ৩৬ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়। আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ১৩ জন, কলারোয়া থানা থেকে ০৬ জন, তালা থানা ০৪ জন, কালিগঞ্জ থানা ০৪ জন, শ্যামনগর থানা ০৩ জন, আশাশুনি থানা ০৩ জন, দেবহাটা থানা ০১ জন ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ০২ জনকে আটক করা হয়। সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মইনুল ইসলাম: আশাশুনি মহিলা কলেজের ৩ ছাত্রী একসাথে বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। তারা ৩ জনই কলেজ হোষ্টেলে অবস্থান করতো। ঘটনাটি এলাকার ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি করেছে। উপজেলার খাসেরবাদ গ্রামের হরিপদ সরকারের কন্যা সুবর্ণা, বলাবাড়িয়া গ্রামের স্বপন মন্ডলের কন্যা মৌসুমী ও গাইয়াখারী গ্রামের সাধনের কন্যা শিল্পী শুক্রবার বিকাল ৫ টার দিকে কলেজের হোষ্টেল থেকে কলেজের ৩য় তলায় গিয়ে একসাথে বিষপান করে। তাদের এক সাথে বিষ পানের কারন জানা না গেলেও এলাকায় নানা ধরনের গুনজন সৃষ্টি হয়েছে। একটি সূত্রে জানাগেছে তারা ইঁদুর মারা ওষুধ কোমল পারীয় টাইগারের সাথে মিশিয়ে খেয়েছিল। বিষয়টি জানাজানির পর বিকালেই তাদেরকে আশাশুনি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে দীর্ঘ চিকিৎসার (ওয়াশসহ) পর তারা জীবনে রক্ষা পায়। তাদের প্রত্যেকে স্ব স্ব বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মহিলা কলেজের অধ্যাক্ষের কাছে মুঠো ফোনে ঘটনাটি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ফোনে আমি কিছু বলব না। কিছু জানতে চাইলে সামনে আসতে হবে। আশাশুনি হাসপাতালের ডাঃ সুদীপ্ত মন্ডল সাংবাদিকদের জানান, তারা ইঁদুরমারা ঔষধ পান করেছিল। এখন তারা শংকামুক্ত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

conferrence-awamilig20161022164518ন্যাশনাল ডেস্ক: ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় কাউন্সিলের প্রথম দিনের অনুষ্ঠান শেষ হয়েছে। আজ রোববার সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে বসবে কাউন্সিল অধিবেশন। এই অধিবেশন ঘিরেই সব আগ্রহ আওয়ামী লীগের নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের। এখানেই নির্ধারণ হবে দলের আগামী দিনের নেতৃত্বে কারা আসছেন।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, প্রথম দিনে দলের কাউন্সিলরদের মনোভাব দেখে মনে হচ্ছে, অধিবেশনের পরবর্তী সাধারণ সম্পাদক নিয়ে আলোচনা বেশি হবে। এ ছাড়া শেখ হাসিনার ছেলে ও তাঁর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে তানজীম আহমেদ সোহেল তাজকে নিয়েও আগ্রহ রয়েছে কাউন্সিলরদের। এ দুজনই এবারের কাউন্সিলে কাউন্সিলর হিসেবে যোগ দিয়েছেন।
দলের সভাপতি পদে আবারও থাকছেন বর্তমান সভাপতি শেখ হাসিনা। তাই নতুন কমিটির সব আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হবে সাধারণ সম্পাদক পদ ঘিরে। এই পদে কে আসছেন, নাকি বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আবারও ওই পদে থাকবেন, তা দেখতে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় থাকবেন কাউন্সিলররা। আওয়ামী লীগের সম্মেলন আয়োজকদের একজন বলেন, কর্মসূচি অনুযায়ী সন্ধ্যা নাগাদ সব প্রশ্নের উত্তর মিলবে, সব প্রতীক্ষা শেষ হবে। তিনি আরও বলেন, এবারের কাউন্সিলে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণার পাশাপাশি কেন্দ্রীয় কমিটির বিভিন্ন পদে নেতাদের নাম ঘোষণা করা হতে পারে। তাঁর মতে, কমিটির বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদে তরুণ নেতাদের দেখা যাবে। কেন্দ্রীয় কমিটিতে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কেও দেখা যেতে পারে।
প্রথম অধিবেশনে বিভিন্ন জেলার নেতারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে জয়কে অন্তর্ভুক্তির দাবি করেছেন। সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামও জয়কে আগামী দিনে দলের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা বলেন।
গতকালের সমাপনী বক্তব্যে শেখ হাসিনা ভাষণে বলেন, সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে নেতা নির্বাচিত হবেন। একজন কাউন্সিলর সভাপতির নাম প্রস্তাব করবেন, আরেকজন তা সমর্থন দেবেন। একইভাবে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

baby2ডেস্ক রিপোর্ট: রাশিয়ার ৪ বছরের শিশু বেল্লা ডেভেয়াটকেনা। ৭টি ভাষায় কথা বলে বিরল নজির সৃষ্টি করেছে সে। সম্প্রতি রাশিয়ান এক টিভি শোতে সাত ভাষায় কথা বলে তাক লাগিয়ে দিয়েছে বেল্লা। ভাষাগুলো মোটেও সহজ নয়। চাইনিজ ও আরবির মত জটিল ভাষাও রপ্ত করেছে সে।
রাশিয়ান রিয়েলিটি শো ‘উডিভিটেলনিয়া লিউডি’। ‘উডিভিটেলনিয়া লিউডি’-এর বাংলা অর্থ ‘অবিশ্বাস্য মানুষ’। দেশটি থেকে অবিশ্বাস্য মানুষদেরকে হাজির করা হয় এ শোতে। তবে, মাত্র ৪ বছরের শিশুর সাবলিল সাত ভাষা শুনতে পাবেন বলে কেউ ধারণাও করেননি।
এ বিস্ময় মেয়ের মা জানান, মাত্র ২ বছর তখন থেকে বেল্লা ইংরেজি ভাষা শেখা শুরু করে। তিনিই তাকে সাবলিলভাবে ইংরেজি ভাষা বলতে শিখিয়েছেন। তিনি ভেবেছিলেন রাশিয়ান ভাষার পাশাপাশি ইংরেজিটা শিখলেই যথেষ্ট। তিনি লক্ষ্য করেন ভাষা শেখার প্রতি বেল্লার আগ্রহ ক্রমেই বাড়ছে। তাই তিনি এক এক করে জাতিসংঘের অফিসিয়াল ভাষাগুলো শেখার জন্য শিক্ষক নিয়োগ দেন। আর মাত্র ৪ বছর বয়সেই ইংরেজি, জার্মানি, ফ্রেঞ্চ, স্প্যানিস, চাইনিজ ও আরবি ভাষা শিখে ফেলে বেল্লা। আর মাতৃভাষা রাশিয়ান তো রয়েছেই।
টিভি রিয়েলিটি শোতে দেখা যায়, মঞ্চে ৭ ভাষায় পারদর্শি ৭ জন ব্যক্তি দাঁড়িয়ে আছেন। আর এক এক করে ৭ জনের সাথেই ৭টি আলাদা ভাষায় সাবলিলভাবে কথা বলছে বেল্লা। অতিথিদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরও দিচ্ছে। আবার তাদেরকে পাল্টা প্রশ্নও করছে।
বেল্লার এত সাবলিলভাবে সাত ভাষায় কথার বলতে দেখে বিচারক তো অবাক। কারণ এতো কম বয়সে ৭টি আন্তর্জাতিক ভাষায় কথা বলা মানুষ তিনি আগে কখনো দেখেননি।
ভাষাবিদরাও বেল্লার এমন কৃর্তি দেখে অবাক হয়েছেন। এক ভাষাবিদ বলেন, ‘এমন রেকর্ড খুবই বিরল। তবে সে কতদিন তার ভাষাগুলো ধরে রাখতে পারে সেটিই আসল কথা। কারণ, নিয়মিত ব্যবহার না করলে একদিন ভাষাগুলো ভুলে যাবে। তাই তাকে সবসময় ভাষাগুলো ব্যবহারের মধ্যে থাকতে হবে।’
এ ক্ষুদে ভাষাবিদ বেল্লার বড় হয়ে মৎসকন্যা হতে চায়। মৎসকন্যা হয়ে মাছসহ সামুদ্রিক প্রাণিদের সাথে কথা বলতে চায় সে। তার ধারণা সে এক সময় সামুদ্রিক প্রাণিদের ভাষাও শিখে ফেলতে পারবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

atok_103031_116004ডেস্ক রিপোর্ট: আওয়ামী লীগের ২০ তম সম্মেলন এলাকা থেকে মামুন নামে শিবিরের সাবেক সভাপতিসহ ১১ জনকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার রাতে তাদের আটক করা হয়।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দীক জানান, মামুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের শিবিরের সাবেক সভাপতি। তিনি কার্ড ছাড়া সম্মেলনস্থলে ঢোকার চেষ্টা করলে তাকে আটক করা হয়। আটক বাকী ১০ জনের মধ্যে হকার, পকেটমার এবং পাশ ছাড়া সম্মেলনস্থলে প্রবেশের চেষ্টাকারী রয়েছেন বলেও জানান ওসি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

163521_115আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইরাকের কিরকুক নগরীতে উগ্রবাদী গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর চলমান হামলায় অন্তত ৪৬ জন নিহত হয়েছে। এদের অধিকাংশই নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য। শনিবার নিরাপত্তা ও হাসপাতাল সূত্রে একথা বলা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বার্তা সংস্থা এএফপি’কে বলেন, ‘আইএস উগ্রবাদীদের সঙ্গে সংঘর্ষে আমাদের ৪৬ জন নিহত ও ১৩৩ জন আহত হয়েছে। এদের অধিকাংশই নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য।’
কিরকুকের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর নিহতের এই সংখ্যা নিশ্চিত করেছে।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আরো বলেন, শুক্রবার ভোরে অভিযান শুরুর পর থেকে অন্তত ২৫ উগ্রবাদী হামলাকারীও নিহত হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_92054787__92053156_mediaitem92053155ডেস্ক রিপোর্ট: ইরাকে মসুল পুনর্দখলের জন্য লড়াইয়ের সময়, কাইয়ারাতে একটি সালফার প্ল্যান্টে ইসলামিক স্টেটের যোদ্ধারা আগুন লাগিয়ে দিলে তা থেকে নির্গত গ্যাসের বিষক্রিয়ায় শত শত লোক অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অন্তত দুজন বেসামরিক লোকের মৃত্যু হয়েছে বলে একজন ইরাকি কমান্ডার জানিয়েছেন।
মার্কিন সৈন্যরা বলছে, খবর অনুযায়ী এ সপ্তাহের প্রথম দিকে ইরাকে বাহিনীর অগ্রযাত্রার মুখে পালিয়ে যাবার সময় কারখানাটিতে আগুন দেয় আইএস। এর পরে বাতাসে ভেসে সেই ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে। রয়টার বলছে, প্রায় এক হাজার লোক শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যায়আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
শনিবার মসুলের কাছে একটি ঘাঁটিতে মার্কিন সৈন্যরাও এ জন্য গ্যাস মুখোশ পরে থাকে। কাইয়ারাতে যেখানে এ কারখানাটি – সেখানে এই মসুল অভিযানে ইরাকি বাহিনীকে সহায়তার জন্য একটি কেন্দ্র গড়ে তুলেছে মার্কিন সেনাবাহিনী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest