সর্বশেষ সংবাদ-
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিপর্যস্ত সাতক্ষীরার মানুষের জনজীবনসাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের সাথে জামায়াত নেতাদের মতবিনিময়শ্যামনগরে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলনআইন ও সলিশ কেন্দ্রের আয়োজনে শিশু যৌনশোষণ প্রতিরোধ বিষয়ক সাইকেল র‌্যালিযারা চাঁদাবাজি ও লুটপাটের সাথে জড়িত তারা বিএনপি’র কর্মী হতে পারে না- সাবেক এমপি হাবিবঢাকা পোস্টের সাতক্ষীরা প্রতিনিধির নিয়োগ পেলেন ইব্রাহিমকালিগঞ্জে সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকদের প্রকাশ্যে হুমকিআশাশুনিতে শিক্ষা পদক বাছাই প্রতিযোগাতায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাওচাষ প্রাথমিক বিদ্যালয়টানা বৃষ্টিতে আশাশুনির বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা: ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিসাতক্ষীরার বেতনা নদীর বেঁড়িবাধে ভাঙন : নি¤œাঞ্চল প্লাবিত

imagesকলারোয়া ডেস্ক: প্রতিদিন কলারোয়া সীমান্তের ধুড়পাচার ঘাট দিয়ে বিনা পাসপোর্টে শতশত যাত্রী অবাধে ভারতে যাতায়াত করছে। ফলে সরকার প্রতি বছর পাসর্পোট ফি ও ভ্রমণ কর বাবদ কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
সীমান্তের একাধিক নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা গেছে, কলারোয়া সীমান্ত পার হলে সরাসরি কলকাতার বাস পাওয়া যায়। আবার কলারোয়া সীমান্ত থেকে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ৬৫ কিলোমিটার। আর সীমান্ত নদী সোনাইয়ের দু’পাশে জনবসতি থাকায় পোষাক পরিবর্তন করার পরে কে স্থানীয় আর কারা ভারতে যাওয়ার অপেক্ষায় নদী পাড়ে রয়েছে তা বোঝা দূরহ। এছাড়া ঘন জনবসতি ও ঝোপ জঙ্গলে লুকানোর সুযোগ রয়েছে। নদীতে রয়েছে শতাধিক নৌকা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে চুক্তির মাধ্যমে নির্দেশনা মোতাবেক নৌকাগুলো বিনা পাসর্পোটের যাত্রী পারাপারের কাজ করে থাকে। ফলে কলারোয়া সীমান্ত পথে অপেক্ষাকৃত নিরাপদে ভারতে যাতায়াত করা যায়। তাই দেশের বিভিন্ন এলাকার বিশেষ করে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, নড়াইল, মাগুরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, ভোলার লোকজন এই রুটে ভারতে যাতায়াত করে। শিশু, কিশোর, কিশোরী, যুবক, যুবতী, বৃদ্ধ, বৃদ্ধারা এই ঘাট দিয়ে যাতায়াত করে। এজন্য কলারোয়া সীমান্তে অন্ততঃ ৮টি ভারতে যাওয়ার ঘাট চালু রয়েছে। এই ঘাটগলো হচ্ছে, কেড়াগাছি সীমান্তে চারাবাড়ি ঘাট, কেড়াগাছি রথখোলা ঘাট, গাড়াখালী ঘাট, দক্ষিণ ভাদিয়ালী ইউছোপের ঘাট, উত্তর ভাদিয়ালী আনারুল ও রাজ্জাকের ঘাট, হিজলদী ঘাট, সুলতানপুর ঘাট, চান্দুড়িয়া ঘাট। সীমান্তের এই ঘাটগুলো দিয়ে ভারতে যাওয়ার জন্য মাথাপিছু ৫’শ টাকা নেওয়া হচ্ছে। সীমান্তের ঘাট মালিকরা এই টাকার বিনিময়ে অসাধু সীমান্ত রক্ষীদের হাত করে নৌকাযোগে নিরাপদে ভারতে পৌছে দেয় এবং ভারতীয়দের নিরাপদে দেশের অভ্যন্তরে বাস রুট সংলগ্ন ঘাটে পৌছে দেয়। আর কোন কারণে সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপ হলে বিনা পাসর্পোটের লোকজন আশ্রায়ে রাখা ও থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। এছাড়া দেশের অভ্যান্তর ভাগ থেকে বাসযোগে আসা লোকজন নিরাপদ স্থানে রাখা ও সীমান্তে পৌছে দেওয়ার জন্য ঢাকা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের বাগআঁচড়ায়, কাজিরহাট ঠাকুরবাড়ি, কলারোয়া বাজাওে থানা মোড়ে ঘাট রয়েছে। অভ্যান্তর ভাগের ঘাটে মাথাপিছু ২’শ টাকা হারে আদায় করা হয়। কলারোয়া থেকে মটর সাইকেল, ইঞ্জিনভ্যান বা নসিমন এবং থ্রিহুইলার যোগে বিনা পাসর্পোটের যাত্রীদের কাকডাঙ্গা সীমান্ত ফাড়ির ৫০ গজ সামনের রাস্তা এবং মাদ্রা সীমান্ত ফাড়ির গেটের ৫/৭ হাত দূরের পাকা সড়কে সীমান্তে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আবার একই সড়কে বিনা পাসর্পোটের যাত্রীদের সীমান্ত থেকে নিয়ে বাস রুটে পৌছে দেওয়া হচ্ছে। কখনো সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপ হলে গ্রামগঞ্জের ভিতর দিয়ে ভিন্ন রাস্তায় সীমান্তে নিয়ে যাওয়া বা আসা হয়। এভাবে অবৈধ পথে প্রবেশ করা লোকজন প্রায়শঃ ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীদের হাতে ধরা পড়ার পরে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের বিজিবি’র হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু চোরাই পথে সরকারি কর ফাঁকি দিয়ে দু’দেশের মধ্যে বিনা পাসর্পোটে যাতায়াত রোধে কোন কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলা আইন শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষমা সুলতানার সভাপতিত্বে সভায় কমিটির উপদেষ্টা উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবাশীষ চৌধুরী, অফিসার ইন চার্জ (ওসি) গোলাম রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিঃ আ ব ম মোসাদ্দেক, এস এম রফিকুল ইসলাম, আবু হেনা সাকিল, আলমগীর আলম লিটন, স ম সেলিম রেজা মিলন, প্রভাষক ম মোনায়েম হোসেন, আঃ আলিম মোল্যা, দিপংকর কুমার সরকার, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আঃ হান্নান, আশাশুনি প্রেসক্লাব সভাপতি জি এম মুজিবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম মোল্যা, প্রদর্শক ইয়াহিয়া ইকবাল, আবুল কালাম আজাদ, কামরুন নাহার কচি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভায় উপজেলার সার্বিক আইন শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6বুধহাটা প্রতিনিধি: আশাশুনি বুধহাটায় অগ্নিকান্ডে ৯টি দোকান ভষ্মীভুত হয়েছে। বুধবার গভীর রাতে উপজেলার মহেশ্বরকাটি মাছের সেটে এ ঘটনা ঘটে। অগ্নিকান্ডে মৎস্য সেটের প্রভাষ মন্ডল, আয়নাল সরদার, ইসমাইল সরদার, শাহিনুর আলম, নরহরি বিশ্বাস, আক্তার হোসেন ও সেলিম হোসেনের হোটেল ঘর এবং শ্রমিকদের ক্লাব আগুনে পুড়ে ভষ্মীভুত হয়েছে। অগ্নিকান্ডে ঘর মালিকদের কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। উক্ত সেটের একটি চায়ের দোকানের চুলার আগুন থেকে এ অগ্নিকান্ড ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

imagesকলারোয়া ডেস্ক: কলারোয়ায় চাঁদার দাবিকৃত টাকা না দেয়ায় এক আ.লীগ নেতা কুপিয়ে মারাতœক জখম করেছে বজলু রহমান (৩৫) নামে পুলিশের এক সোর্সকে। সে উপজেলার পাটুলিয়া গ্রামের হযরত আলী গাজীর ছেলে। গুরুতর আহত বজুলর বর্তমানে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। গতকাল বিকাল ৩ টার দিকে উপজেলার পাটুলিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গুরুতর আহত বজলু রহমানের বড় ভাই ইসারাত গাজী সাংবাদিকদের জানান, কলারোয়া উপজেলার দেয়াড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ইউনিয়নের পাটুলিয়া গ্রামের কওছার গাজীর ছেলে সন্ত্রাসী জাকির হোসেন গত কয়েক দিন ধরে আমার নিকট ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। পরে আমি বাড়েিত যেয়ে (তার ভাই) পুলিশের র্সোস বজলুর রহমানকে জানায়। এ ঘটনা শুনে বজলু আ.লীগ নেতা সন্ত্রাসী জাকিরের নিকট চাঁদা চাওয়ার বিষয়ে জানতে চান এবং এ ঘটনার প্রতিবাদ করলে ওয়ার্ড আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন তার উপর চড়াও হয়ে তাকে মারপিট করার চেষ্টা করলে স্থানীয়রা ঘটনাটি মিমাংশা করে দেয়। তিনি আরো বলেন, এ ঘটনার জের ধরে গতকাল বেলা ৩টার দিকে জরুরি কাজে বজলু ভ্যানে করে স্থানীয় পাটুলিয়া বাজারে পৌছালে সেখানে অবস্থান করা আ.লীগের সধারণ সম্পাদক সন্ত্রাসী জাকির হোসেন এবং তার ভাই আশা বজলুর গতিরোধ করে এবং প্রকাশ্যে দেশীয় অস্ত্র দা ও লোহার রড দিয়ে তাকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে মৃত ভেবে চলে যায়। পরে বাজারের দোকানদার ও স্থানীয় মানুষের সহায়তায় মারাতœক আহত বজলুকে উদ্ধার করে কলারোয়া হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে তার অবস্থার অবনতি হলে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ইসারাত গাজী বলেন, তার ভাই বজলুর অবস্থা আশংকাজনক। এ ঘটনায় কলারোয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান।
কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এমদাদুল হক শেখ জানান, তিনি লোকমুখে ঘটনাটি শুনেছেন। তবে এ ঘটনায় কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ করেননি। তিনি বলেন, এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কলারোয়া থানায় মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছিলো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

5কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়ায় ৬ষ্ট বজলুর রহমান স্মৃতি আট দলীয় নক-আউট ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬ এর উদ্বোধন হয়েছে। বুধবার বিকাল সাড়ে ৪ টায় কলারোয়া পাইলট হাইস্কুল ফুটবাল মাঠে এমআর ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও টুর্নামেন্ট কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান ও কলারোয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদ স্বপন ৬ষ্ঠ বজলুর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী খেলায় অংশগ্রহণ করে যশোর জেলার শার্শা উপজেলার শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ ক্রীড়াচক্র এবং সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার সেন্টমেরী বেকহ্যাম স্পেটিং ক্লাব।
খেলাটি ১-১ গোলে অমিমাংশিত থাকায় রেফারি সরাসরি ট্রাবেকারে খেলার নিস্পত্তি করার সিদ্ধান্ত দেন। পরে ট্রাবেকারে শার্শা উপজেলার শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ ক্রীড়াচক্র ৪-২ গোলে তালার সেন্টমেরী বেকহ্যাম স্পেটিং ক্লাবকে পরাজিত করে। এবং টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।
এ মাসে মাঠে উপস্থিত থেকে খেলা উপভোগ করেন, শার্শা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান, কলারোয়া থানার ওসি (তদন্ত) আখতারুজ্জামান, টুর্নামেন্ট কমিটির সহ-সভাপতি এ্যাড. কামাল রেজা, থানা ক্রিড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান খাঁন চৌধুরী, প্রভাষক আবুল খায়ের, সাবেক খেলোয়াড় রমজান আলী, প্রধান শিক্ষক আব্দুর রব, বদিউজ্জামান বিপ্লব প্রমুখ। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া’র মধ্যেও খেলাটি কয়েক হাজার দর্শক মাঠে বসে উপভোগ করে।
খেলা পরিচালনা করেন জিএম মাসুদ পারভেজ মিলন, মোশারফ হোসেন ও সাজু হালদার। এ সময় ধারাভাষ্যে ছিলেন, প্রভাষক রফিকুল ইসলাম, শেখ শাহজাহান আলী শাহিন ও আব্দুল ওহাব মামুন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার ২য় খেলায় মুরারীকাটি মর্ডান স্টোর্পোটিং ক্লাব এবং সাতক্ষীরা পঞ্চমগ্রাম যুব সংঘ মুখোমুখি হবে। খেলাটি দেখার জন্য উপজেলার দর্শকদের উপভোগ করার জন্য কমিটির সদস্যরা অনুরোধ জানিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

maxresdefaultবাবুল আকতার: পাইকগাছায় দু’সন্তানের জনক ষষ্ঠ শ্রেণি পড়–য়া এক ছাত্রীকে নিয়ে উধাও। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ দু’জনকে হেফাজতে রেখেছে। ছাত্রীর পিতা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। ঘটনাটি উপজেলার পূর্ব লতা গ্রামে গত ২৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায়। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পাইকগাছার পূর্ব লতা গ্রামের প্রভাত মন্ডলের ষষ্ঠ শ্রেণী পড়–য়া কন্যাকে একই গ্রামের মৃত অশোক রায়ের পুত্র লম্পট দু’সন্তানের জনক সুশান্ত রায় প্রায় কু-প্রস্তাব সহ উত্যক্ত করতে। প্রভাত ঘটনাটি জানতে পেরে তাদের বাড়ী যেয়ে তার কন্যাকে বিরক্ত না করার জন্য সুশান্ত ও তার স্ত্রী কৌশল্যা রায়কে বারংবার অবহিত করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে লম্পট সুশান্ত গত ২৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় সুকৌশলে নাবালিকা ছাত্রীকে ডেকে নিয়ে যায়। সেই থেকে ছাত্রীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না এবং সুশান্ত উধাও রয়েছে। এ ঘটনা থানাপুলিশকে অবগত করলে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে সুশান্তের স্ত্রী কৌশল্যা রায় ও ভগ্নিপতি মুুকুলকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে। এদিকে প্রভাত গত ৪ দিন ধরে কন্যার কোন খোঁজ না পেয়ে গত মঙ্গলবার পাইকগাছা থানায় ১২২৪ নং সাধারণ ডায়েরি করে এবং বুধবার প্রভাত বাদী হয়ে সুশান্ত ও তার স্ত্রী কৌশল্যা রায়কে বিবাদী করে পাইকগাছা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। এ ব্যাপারে ওসি মারুফ আহম্মদ জানান, ভিকটিম উদ্ধারের জোর প্রচেষ্টা চলছে। মামলা করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

w-2নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা জেলা ক্রীড়া সংস্থার ৪ বছর মেয়াদী কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনে ২৭ টি পদের বিপরীতে ২টি প্যানেলে ৫৭ টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। বুধবার বিকালে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে নির্বাচন কমিশনার ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহম্মেদ এর নিকট দুটি প্যানেলের মোট ৫৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। নির্বাচনী তপশীল মোতাবেক ২৯ সেপ্টেম্বর মনোনয়ন পত্র বাছাই, ২অক্টোবর বৈধ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ৪ অক্টোবর মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার, ৫অক্টোবর প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশ এবং ১৭ অক্টোবর সাতক্ষীরা অফিসার্স ক্লাবে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে ভোট গ্রহন চলবে। ১০৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে। সম্মিলিত ক্লাব ঐক্য পরিষদের সহ- সভাপতি পদে আশরাফুজ্জামান আশু, মেহেদী হাসান, মুজিবর রহমান, ইঞ্জিঃ কবীর উদ্দিন আহম্মেদ। সাধারণ সম্পাদক পদে এ. কে. এম আনিছুর রহমান, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক পদে আব্দুল মোমেন খান চৌধুরী সান্টু, মো. আহম্মদ আলী সরদার, শেখ আব্দুল কাদের, কোষাধ্যক্ষ পদে মো. শাহ আলম হাসান শানু, নির্বাহী সদস্য সৈয়দ হায়দার আলী তোতা, কাজী কামরুজ্জামান কাজী, মো. রুহুল আমিন, আ, ম আক্তারুজ্জামান মুকুল, মো. হাবিবুর রহমান হবি, মো. মনিরুল ইসলাম, মো. আব্দুল মান্নান, ইকবাল কবির খান বাপ্পি, মির্জা মনিরুজ্জামান কাকন, মো. ইদ্্িরস আলী, শেখ রফিকুর রহমান লাল্টু, মো. হাফিজুর রহমান খান বিটু, মীর তাজুল ইসলাম রিপন, মো. কবিরুজ্জামান রুবেল, উপজেলা নির্বাহী সদস্য স.ম. সেলিম রেজা, সৈয়দ জয়নাল আবেদীন জসি, মহিলা সদস্য কাজী সেতারা জামান ও ফারহা দীবা খান সাথী। অপর প্যানেলে ক্রীড়া ও স্টেডিয়াম উন্নয়ন পরিষদের পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেন সহ-সভাপতি প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা হাসনে জাহিদ জজ, বদরুল ইসলাম খান বদু, ফিরোজ আহম্মেদ, মিজানুর রহমান চৌধুরী, শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, শেখ নাসেরুল হক, সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী শেখ নিজাম উদ্দিন, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী মাহমুদ হাসান মুক্তি, যুগ্ম সম্পাদক প্রার্থী তৈয়েব হাসান বাবু, সাইদুর রহমান শাহীন, কোষাধ্w-1যক্ষ প্রার্থী কাজী শফিউল আজম, নির্বাহী সদস্য প্রার্থী শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, শেখ আশরাফ আলী, মোহাম্মাদ আবু সায়ীদ, মোঃ মিজানুর রহমান চৌধুরী, মোঃ রইস উদ্দীন সরদার, শেখ নাসেরুল হক, মোমীন উল্লাহ মোহন, শেখ মারুফুল হক, শেখ হেদায়েতুল ইসলাম, খন্দকার আরিফ হাসান প্রিন্স, খন্দকার বদরুল আলম, ওয়াসিাউদ্দীন খান পিপুল, মোঃ আলতাফ হোসেন, মিজানুর রহমান মিনুর, শেখ জাহিদ হাসান, নির্বাহী সদস্য (উপজেলা সাধারণ সম্পাদক সংরক্ষিত) জাহিদুর রহমান খান চৌধুরী, শেখ ইকবাল আলম বাবলু, নির্বাহী সদস্য (মহিলা) মমতাজুন নাহার ঝর্ণা।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার নির্বাচন বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহম্মেদ বলেন, ‘মনোনয়নপত্র জমা দানের শেষ দিনে ২৭টি পদের বিপরীতে একটি প্যানেলের ২৮টি এবং আরেকটি প্যানেলের ২৯টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে সকল প্রস্তুতি ইতিমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। আগামী ১৭ অক্টোবর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

obrod
নিজস্ব প্রতিবেদক: আগরদাড়ী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে ১০ টাকা কেজি দরের চাউল বিক্রয়ে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় ফুসে উঠেছে এলাকার সাধারণ মানুষ। স্থানীয়রা জানায়, জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্র“তি মোতাবেক প্রতিটি ইউনিয়নের অসহায় মানুষের মাঝে ১০ টাকা কেজি দরে চাউল বিক্রিয় শুরু হয়েছে। কিন্ত আগরদাড়ী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বর রশেম চন্দ্র কার্ড বিতরণের ক্ষেত্রে অনিয়ম করেছেন। তিনি ওই কার্ড প্রতি ৫০/১০০ টাকা করে আদায় করছেন। যে ব্যক্তি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন তাকে দেওয়া হচ্ছে না ওই ১০ কেজি দরের চাউল ক্রয়ের কার্ড। ওই কার্ড দিয়ে এভাবে টাকা আদায় করার কোন নিয়ম নেই বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। এসব টাকাদিয়ে কার্ড নিয়েছেন ওয়ার্ডে বাশঘাটা গ্রামের শামসুর রহমান, নাসরিন খাতুন, আজিজ কলোনি পাড়ার সাহাদাত হোসেন ও অভিরুন। এব্যাপারে ইউপি মেম্বর রমেশ চন্দ্র মন্ডল এর সাথে যোগাযোগের জন্য ০১৯৩১ ২৭৫১৩৭ নম্বরে বার বার ফোন দিলে তিনি তা রিসিভ করেননি। এলাকাবাসী আরো জানান,শুধু ৬নং ওয়ার্ডেই নয়। এধরনের কাজ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে হচ্ছে। তবে ইউপি চেয়ারম্যান মজনুর রহমান মালি বলেন, এবিষয়ে আমি কিছু জানি না। যদি কোন মেম্বরের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ থাকে প্রমাণ পেলে আমি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। যারা গরিবের হক নষ্ট করবে আমি তাদের ছাড় দেব না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest