সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায়পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের বীমাদাবীর ৩ লাখ ৯৮ হাজার টাকার চেক হস্তান্তরসাতক্ষীরায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে হেলমেট বিতরণসাতক্ষীরার প্রাণসায়ের খাল রক্ষায় যুব সমাজের দাবি আশাশুনি উপজেলা যুব দলের যুগ্ম আহবায়কের পিতার দাফন দুই মেয়ের পর আবারো মেয়ের জন্ম :  ৫দিনের কন্যাশিশুকে খালের পানিতে ফেলে হত্যা- মা আটকবিএনপির কণ্ঠে স্বৈরাচারের সুর শুনতে পাচ্ছি– সাতক্ষীরায় গোলাম পরওয়ারজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে সাতক্ষীরায় বিআরটির রোড শোতালায় বালু বিক্রয় নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪ : ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগলাবণ্যবতী খালের উপর কাঠের ব্রিজটি যেন মৃত্যুর ফাঁদসাতক্ষীরা-২ আসনে এবি পার্টির দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জি এম শাকিল

স্বাস্থ্য ডেস্ক: নাক দিয়ে রক্ত পড়ার অধিকাংশ কারণ মূলত অজানা। এ বিষয়ে কথা বলেছেন ডা. মনিলাল আইচ লিটু। বর্তমানে তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের নাক কান গলা বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।প্রশ্ন : নাক দিয়ে রক্ত পড়ার প্রচলিত কারণ কী। নাক দিয়ে রক্ত পড়লে দ্রুত কী করবেন। উত্তর : আসলে দু-এক ফোঁটা রক্ত পড়লেও মানুষ আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। আসলে এখানে আতঙ্কের কোনো প্রয়োজন নেই। নাকের ৯৫ ভাগ  রক্ত পড়ার কারণ জানা যায় না। ২০ বছর বয়স হয়েছে কোনো ব্যক্তির, তবে তাঁর নাক দিয়ে রক্ত পড়েনি এমন কখনো হয় না। মানে এটা হবেই। এখন কথা হলো নাক দিয়ে রক্ত পড়লে আমরা কী করব। ওই ব্যক্তি প্রাথমিকভাবে কী করবেন।নাক দিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই রক্ত পড়তে পারে। এটা হতে পারে নাক বাঁকা থাকলে। সাইনোসাইটিস থাকলে হতে পারে। নাকের মধ্যে কোনো টিউমার থাকলে হতে পারে। হতে পারে কোনো ব্লিডিং ডিজঅর্ডারে। এখন ওই ব্যক্তি কী করবেন যার নাক দিয়ে রক্ত পড়ছে? উনি নাক টিপে চেপে ধরে অন্তত পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে চুপচুাপ বসে থাকবেন, তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।সামনের দিকে একটু ঝুঁকে থাকলে ভালো। অথবা বরফ দেওয়া পানি একটু সময় দিলে, এটা ঠিক হয়ে যায়। যদি ঠিক না হয়, তাহলে উনি নাক চেপে ধরে বা পার্শ্ববর্তী যেকোনো চিকিৎসকের কাছে যাবেন। অথবা উনি তাঁর রোগটি নির্ণয় করতে পারবেন যে কী হয়েছে।  যেকোনো কারণেই নাক দিয়ে রক্ত পড়ুক না কেন এটা নিয়ন্ত্রণযোগ্য। এটা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। শুধু নিয়মমতো আপনাকে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

mustafiz-3ডেস্ক রিপোর্ট: ইনজুরির ধকল কাটিয়ে মাঠে ফিরে বল হাতে সাফল্যে’র পাশাপাশি স্বীকৃতির সুখবরও পেয়েছেন বাংলাদেশের কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। ‘টিম-টাইগার্সে’র এই বাঁ-হাতি পেস বোলার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) বর্ষসেরা উদীয়মান ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সম্মানজনক অর্জনটি লাভ করলেন ২১ বছর বয়সী এই বিস্ময় প্রতিভা।

আইসিসি ক্যাটাগরির বর্ষসেরা ক্রিকেটারদের সঙ্গে মোস্তাফিজের নামটিও ঘোষণা করে। এ বছরের প্রথমার্ধে  লাল-সবুজের হয়ে তিন ফর্ম্যাটের ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পাশপাশি আইপিএলে অভিষেক মৌসুমে  খেলতে নেমেই দারুণ চমক দেখান মোস্তাফিজ। তার দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ’কে জেতান শিরোপা।

এরপর ইনজুরি তাকে ছয় মাসের  জন্য মাঠের বাইরে নিয়ে যায়। নিউজিল্যান্ড একাদশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে তিনি আজ মাঠে ফিরেছেন। বাংলাদেশের এই তরুণ বোলার বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়।

আইসিসি’র বর্ষসেরা ক্রিকেটার এবং বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটারের স্বীকৃতি জিতেছেন ভারতের রবি অশ্বিন। সেরা ওডিআই ক্রিকেটার সাউথ আফ্রিকার কুইন্টন ডি-কক।

গত বছরের এপ্রিলে ক্রিকেটের ক্ষুদ্র সংস্করণ টি-২০র মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অভিষেক ঘটে সাতক্ষীরার  গতিময় বোলার মোস্তাফিজের। স্লোয়ার-কাটার-গতিময় বোলিংয়ের দুর্দান্ত মিশেলে এখনও বিভ্রান্ত করে চলেছেন বাঘা বাঘা ব্যাটসম্যানদের। সর্বশেষ আজ নিউজিল্যান্ড একাদশের বিপক্ষেও দুই উইকেট লাভ করেন তিনি। ইনজুরি ফেরত মুস্তাফিজ আতঙ্ক ছড়িয়েছেন ভিন্ন কন্ডিশনেও।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আগামী বিসিএস থেকে নিয়োগ পরীক্ষায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে ১০০ নম্বর যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। ঢাকা আইনজীবী সমিতির এ্যাডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান মিলনায়তনে বুধবার মুক্তিযোদ্ধা সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

মন্ত্রী আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের পাশাপাশি এর বিরোধীতাকারীদের তথ্যও পাঠ্য বইয়ে লেখা থাকবে। যাতে তরুণ প্রজন্ম মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি এর বিরোধিতাকারীদের ভুমিকাও জানতে পারে। তাছাড়া আগামী বিসিএস পরীক্ষায় ২৩ বছরের মুক্তি সংগ্রাম ও ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের ওপর ১০০ নম্বর থাকবে।

আগামী স্বাধীনতা দিবসের আগে মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা করা হবে উল্লেখ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, আগামী ২৬ মার্চের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা সম্পন্ন করে তাদের হাতে সনদ ও আইডেন্টিটি কার্ড (পরিচয়পত্র) তুলে দেওয়া হবে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এটা তৈরি করা হচ্ছে। টাকা জাল করা সম্ভব হলেও এ সনদ জাল করা সম্ভব হবে না।

মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে যুদ্ধের বর্ণনা শুনে সেই স্মৃতি সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা হচ্ছে বলেও জানান আ ক ম মোজাম্মেল। তিনি বলেন, ‘আগামী মার্চ থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের বর্ণনা নিয়ে স্মৃতি সংরক্ষণ করা হবে। প্রতিটি ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলাভিত্তিক মুক্তিযোদ্ধাদের এসব স্মৃতিচারণ সংকলনের ব্যবস্থা করা হবে। প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধার কবর একইভাবে সংরক্ষণ করা হবে। যাতে কেউ দেখলেই বুঝতে পারেন যে এটা একজন মুক্তিযোদ্ধার কবর। অনুরূপভাবে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিফলক ও বধ্যভূমিগুলোও যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হবে।

ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. সাইদুর রহমান মানিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আয়ুবুর রহমানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বারের ৪০ জন মুক্তিযোদ্ধা সদস্যকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন খাদ্যমন্ত্রী মো. কামরুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সৈয়দ রেজাউর রহমান, ঢাকা জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর খোন্দকার আব্দুল মান্নান, মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আব্দুল্লাহ আবু প্রমূখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1482315741১৬ দিনের একটানা প্রচার শেষে এখন ভোটের অপেক্ষায় নারায়ণগঞ্জবাসী। নির্বাচনে ব্যালটের মাধ্যমেই আজ জনপ্রতিনিধি বেছে নেবেন তারা। সে লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশনও। নির্বাচনী এলাকায় চলছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের টহল।

শীতলক্ষ্যার কোল ঘেঁষে গড়ে ওঠা নারায়ণগঞ্জে পৌরসভা গঠিত হয় ১৮৭৬ সালে। এর ১শ’ ৩৫ বছর পর ২০১১ সালে পৌরসভাকে উন্নীত করা হয় সিটি করপোরেশনে। এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে এই সিটির নির্বাচন।

গতবারের চেয়ে প্রায় ৭০ হাজার বেড়ে এবার নারায়ণগঞ্জ নগরীতে মোট ভোটারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৯শ’ ৩১। এরমধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৯ হাজার ৬শ’ ৬২। আর নারী ভোটার ২ লাখ ৩৫ হাজার ২শ’ ৬৯। ভোটকেন্দ্র ১৭৪টি।

নির্বাচনে ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে লড়ছেন ১৫৬ প্রার্থী। ৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হয়েছেন ৩৮ জন। আর মেয়র পদে প্রার্থী ৭ জন।

বহুল আলোচিত এই নির্বাচনে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২২ প্লাটুন বিজিবিসহ মোতায়েন করা হয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সাড়ে ৯ হাজার সদস্য। এরমধ্যে সাড়ে ৫ হাজার সদস্য থাকছেন টহল দলে। আর ৪ হাজার সদস্য মোতায়েন থাকবেন নির্বাচনের দিন ১৭৪টি ভোটকেন্দ্রে। এছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এর নেতৃত্বে কাজ করছে ১টি করে টিম। এর বাইরে মঙ্গলবার থেকেই ১৪ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর নেতৃত্বে পুরো নির্বাচনী এলাকায় কাজ শুরু করেছে ১৪টি টিম।

দেশে এবারই প্রথম দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের তফসিল ঘোষিত হয় ১৪ই নভেম্বর। আর ৫ই ডিসেম্বর থেকে শুরু হয় আনুষ্ঠানিক প্রচারণা। ভোট গ্রহণ হবে আজ সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

bd-1তীরে এসে ডুবল তরি। ব্যপারটা ঠিক এমনই। ফাইনালের খুব কাছে গিয়েও খেলা হলনা ফাইনালটা। অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার কাছে বৃষ্টি আইনে ২৬ রানে হেরে ফাইনাল খেলার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলের।

টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে লঙ্কানদের ১৯৫ রানের সহজ লক্ষ্য দেয় টাইগার যুবারা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ২৭.১ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ১০৬ তুলে স্বাগতিকরা। এরপর শুরু হয় বৃষ্টি। অবশেষেবৃষ্টি আইনে জিতে যায় শ্রীলঙ্কা।

লঙ্কান ওপেনার ভি চাতুরাঙ্গার ৬৮ রানের এক ঝড়ো ইনিংসে জয় নিশ্চত হয় দলটির। টাইগারদের পক্ষে ২টি উইকেটই নেন নাঈম হাসান।

এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নেমে ৪৮.৩ ওভারে সব কয়টি উইকেট হারিয়ে ১৯৪ রান করে যুবারা। দলের পক্ষে অধিনায়ক সাইফ হাসান (২৬), সজীব হোসেন (১৮) আফিফ হোসেন (৩৬) হাবিবুর রহমান (১৮), রায়ান রাফসান (৩৮), কাজী অনিক (০), মোহাম্মদ রাকিব (২২), নাঈম হাসান (১১), সাখাওয়াত হোসেন (০),আব্দুল হালিম করনে (৭)। এছাড়া উইকেট রক্ষক মাহিদুল ইসলাম ৬ রান অপরাজিত রয়েছেন।

লঙ্কানদের পক্ষে প্রভীন ১০ ওভারে ২৫ রান দিয়ে নেন ৪ উইকেট। হ্যারেন ৩টি ও ড্যানিয়েল-রানসিকা নেন একটি করে উইকেট। ২১ ডিসেম্বর বুধবার কলম্বোর রানাসিংহে প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায় শুরু হয় ম্যাচটি।

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯: সাইফ হাসান (অধিনায়ক), মোহাম্মদ সজীব, আফিফ হোসেন, মাহিদুল ইসলাম (উইকেটরক্ষক), রায়ান রাফসান রহমান, মোহাম্মদ রাকিব, নাঈম হাসান, কাজী ওনিক, সাখাওয়াত হোসেন, হাবিবুর রহমান, আব্দুল হালিম।

শ্রীলংকা অনূর্ধ্ব-১৯: মেন্ডিস (অধিনায়ক), ভান্দারা, ভি চাতুরাঙ্গা (উইকেটরক্ষক),ড্যানিয়েল, বয়াগোদা, প্রভীন, থিসারো, কৃষান, রিভেন, রানসিকা, হ্যারেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

unnamedপ্রেস বিজ্ঞপ্তি: বিজয়ের মাসে ২৮শে ডিশেম্বার জেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোটারদের ভোট পেতে জেলা সদর উপজেলা ও দেবহাটা উপজেলার ভোটারদের সাথে মত গণসংযোগ করেছেন নজরুল ইসলাম। নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্ধের পর থেকে মটর সাইকেল প্রতিক নিয়ে জেলার একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে দুর্বার গতিতে ছুটে চলেছেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ নজরুল ইসলাম। এসময় তার সাথে ছিলেন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এসএম শওকাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, সংগঠনিক সম্পাদক গনেশ চন্দ্র মন্ডল, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক শেখ আব্দুর রশিদ পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু সাইদ,জেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল মান্নান, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেন মারুফ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হোসেন সুজন, সাধারণ সম্পাদক শেখ এহসান হাবিব অয়ন, যুবলীগনেতা তুহিন হোসেন, সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকসহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মী সমর্থকগন। গণসংযোগকালে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম বলেন, আমি নির্বাচিত হলে জেলা পরিষদের যে সব জায়গা নামে বেনামে বে আঈনি ভাবে দেওয়া আছে সেগুলি বাতিল করে সচ্ছতার ভিত্তিতে সরকারের নিয়মঅনুযায়ি বন্ঠন করা হবে আমার কাজ। দুর্নীতিমুক্ত, গণমুখি জনকল্যাণকর জেলা পরিষদ গড়ে তুলবো। যেখানে ক্ষুধা ও দারিদ্রতা থাকবেনা। বেকারত্ব থাকবেনা। আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষ স্বাবলম্বী হতে পারবে। জেলা পরিষদ নিজস্ব উদ্যোগে জেলার সার্বিক উন্নয়নে কাজ করতে পারবে। যেখানে থাকবে না কোন দুর্নীতি। দুর্নীতিমুক্ত ভাবে জনগনের উন্নয়নে কাজ করবে জেলা পরিষদ। দুর্নীতি মুক্ত জেলা পরিষদ গড়তে আমি আপনাদের দোয়া, আর্শীবাদ, সমার্থন ও ভোট কামনা করছি। তিনি দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়ন থেকে গণসংযোগ শুরু করে সখিপুর, নওয়াপাড়া, পারুলিয়া, দেবহাটা সদর ও সদর উপজেলার আগরদাড়ি এবং শিবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের সাথে গণসংযোগ করেন। পাশাপাশি দলীয় নেতা কর্মীদের খোজ খবর নেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শহর প্রতিনিধি: জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে পাঁচ জনকে কুপিয়ে জখম করেছে প্রতিপক্ষরা। বুধবার বেলা ১১টায় লাবসা ইউনিয়নের মাঠপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় আহতদের পক্ষ থেকে একটি এজহার দায়ের করা হয়েছে। এজহার সূত্রে জানা যায় লাবসার মাঠপাড়া এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে আরিফুল ইসলামের সাথে যোগরাজপুর গ্রামের আব্দুল্লাহ সরদারের ছেলে আবু দাউদের সাথে আরিফুল ইসলাম রিপনের জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এ সূত্র ধরে উপরে দাউদ ও  আব্দুল মাজেদের ছেলে মাসুদ, আইয়ুব আলীর ছেলে ইউসুফ আলী, আব্দুল্লাহ সরদারের ছেলে আমজাদ আলী, আইয়ুব আলীর ছেলে আবু আহাদ, আবু দাউদের স্ত্রী মরিয়ম খাতুন, আব্দুল্লাহ সরদারের স্ত্রী রাশিদা খাতুনসহ ৮/১০ বুধবার দুপুর ২টার দিকে রিপনদের পৈত্রিক সম্পতিতে প্রবেশ করে সম্পত্তি দখলের চেষ্টা চালায়। এসময় তাদের বাধা দিতে গেলে আরিফুল ইসলামের মাসহ বাড়িতে থাকা লোকজন তাদের বাধা দিতে গেলে  তারা রাম দা, লোহার রড দিয়ে মারপিঠ করে। এছাড়া তাদের কাছে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আরিফুলের মামা সিরাজুল ইসলাম ও শহীদুল ইসলামকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে যখম করে। তাদের ডাক ও চিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। এবিষয়ে দোষীদের আইনের আওতায় এনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য আরিফুল ইসলাম রিপন বাদি হয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি এজহার করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

26258_1367643318878_4682872_nসাম্প্রতিক সময়ে সাতক্ষীরার সবচেয়ে আলোচিত দুটি ঘটনা হচ্ছেÑ (১) কলারোয়ায় কিশোরী আফরোজাকে অপমানিত, লাঞ্ছিত ও অসম্মানিত করার মাধ্যমে তাকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করা এবং (২) সদর উপজলোর ঘোনা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য গণেশ সরকারের পুত্র গৌতমকে মোবাইলে ডেকে নিয়ে তার বাড়ির পাশে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেয়া।
আলোচিত দুটি ঘটনার প্রথমটিতে সেখানকার সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যানসহ অধিকাংশ জনপ্রতিনিধির বক্তব্য, বিবৃতি ও অবস্থানে প্রতীয়মান হয় যে, তারা আফরোজা হত্যার ন্যায় বিচার নিশ্চিতের জন্য যতটা না সক্রিয় তার চেয়ে অধিক সক্রিয় আফরোজা আত্মহত্যায় যার দায় সবচেয়ে বেশি সেই স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে নির্দোষ প্রমাণ করতে চান।
অন্যদিকে, সাতক্ষীররা পুলিশ সুপারের সংবাদ সম্মেলনের পরও গৌতমের পিতা আশঙ্কা করছেন তার পুত্র হত্যার ন্যায় বিচার পাবেন কি না তা নিয়ে। তিনি স্পষ্টতই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এই হত্যাকা-ের তদন্তের দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের ন্যায়নিষ্ঠার প্রতি। গত মঙ্গলবার এক মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি গৌতম হত্যার অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে তাদের সাথেই ঐসব পুলিশ কর্মকর্তাদের সখ্যতার বিষয়টি সামনে এনেছেন।
আমরা এই আস্থাহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি চাই। মুখে আইনের শাসনের কথা বলে যারা আইনকে নিজেদের অবৈধ সুবিধা লাভের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের কঠোর এবং অনমনীয় অবস্থান দেখতে চাই। আমরা আফরোজা এবং গৌতম হত্যার ন্যায় বিচার চাই। চাই জনপ্রতিনিধি ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মানবিক বোধেদয়ও।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest