স্বাস্থ্য ডেস্ক: নাক দিয়ে রক্ত পড়ার অধিকাংশ কারণ মূলত অজানা। এ বিষয়ে কথা বলেছেন ডা. মনিলাল আইচ লিটু। বর্তমানে তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের নাক কান গলা বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।প্রশ্ন : নাক দিয়ে রক্ত পড়ার প্রচলিত কারণ কী। নাক দিয়ে রক্ত পড়লে দ্রুত কী করবেন। উত্তর : আসলে দু-এক ফোঁটা রক্ত পড়লেও মানুষ আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। আসলে এখানে আতঙ্কের কোনো প্রয়োজন নেই। নাকের ৯৫ ভাগ রক্ত পড়ার কারণ জানা যায় না। ২০ বছর বয়স হয়েছে কোনো ব্যক্তির, তবে তাঁর নাক দিয়ে রক্ত পড়েনি এমন কখনো হয় না। মানে এটা হবেই। এখন কথা হলো নাক দিয়ে রক্ত পড়লে আমরা কী করব। ওই ব্যক্তি প্রাথমিকভাবে কী করবেন।নাক দিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই রক্ত পড়তে পারে। এটা হতে পারে নাক বাঁকা থাকলে। সাইনোসাইটিস থাকলে হতে পারে। নাকের মধ্যে কোনো টিউমার থাকলে হতে পারে। হতে পারে কোনো ব্লিডিং ডিজঅর্ডারে। এখন ওই ব্যক্তি কী করবেন যার নাক দিয়ে রক্ত পড়ছে? উনি নাক টিপে চেপে ধরে অন্তত পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে চুপচুাপ বসে থাকবেন, তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।সামনের দিকে একটু ঝুঁকে থাকলে ভালো। অথবা বরফ দেওয়া পানি একটু সময় দিলে, এটা ঠিক হয়ে যায়। যদি ঠিক না হয়, তাহলে উনি নাক চেপে ধরে বা পার্শ্ববর্তী যেকোনো চিকিৎসকের কাছে যাবেন। অথবা উনি তাঁর রোগটি নির্ণয় করতে পারবেন যে কী হয়েছে। যেকোনো কারণেই নাক দিয়ে রক্ত পড়ুক না কেন এটা নিয়ন্ত্রণযোগ্য। এটা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। শুধু নিয়মমতো আপনাকে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

ডেস্ক রিপোর্ট: ইনজুরির ধকল কাটিয়ে মাঠে ফিরে বল হাতে সাফল্যে’র পাশাপাশি স্বীকৃতির সুখবরও পেয়েছেন বাংলাদেশের কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। ‘টিম-টাইগার্সে’র এই বাঁ-হাতি পেস বোলার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) বর্ষসেরা উদীয়মান ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সম্মানজনক অর্জনটি লাভ করলেন ২১ বছর বয়সী এই বিস্ময় প্রতিভা।
১৬ দিনের একটানা প্রচার শেষে এখন ভোটের অপেক্ষায় নারায়ণগঞ্জবাসী। নির্বাচনে ব্যালটের মাধ্যমেই আজ জনপ্রতিনিধি বেছে নেবেন তারা। সে লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশনও। নির্বাচনী এলাকায় চলছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের টহল।
তীরে এসে ডুবল তরি। ব্যপারটা ঠিক এমনই। ফাইনালের খুব কাছে গিয়েও খেলা হলনা ফাইনালটা। অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার কাছে বৃষ্টি আইনে ২৬ রানে হেরে ফাইনাল খেলার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলের।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বিজয়ের মাসে ২৮শে ডিশেম্বার জেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোটারদের ভোট পেতে জেলা সদর উপজেলা ও দেবহাটা উপজেলার ভোটারদের সাথে মত গণসংযোগ করেছেন নজরুল ইসলাম। নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্ধের পর থেকে মটর সাইকেল প্রতিক নিয়ে জেলার একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে দুর্বার গতিতে ছুটে চলেছেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ নজরুল ইসলাম। এসময় তার সাথে ছিলেন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এসএম শওকাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, সংগঠনিক সম্পাদক গনেশ চন্দ্র মন্ডল, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক শেখ আব্দুর রশিদ পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু সাইদ,জেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল মান্নান, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেন মারুফ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হোসেন সুজন, সাধারণ সম্পাদক শেখ এহসান হাবিব অয়ন, যুবলীগনেতা তুহিন হোসেন, সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকসহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মী সমর্থকগন। গণসংযোগকালে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম বলেন, আমি নির্বাচিত হলে জেলা পরিষদের যে সব জায়গা নামে বেনামে বে আঈনি ভাবে দেওয়া আছে সেগুলি বাতিল করে সচ্ছতার ভিত্তিতে সরকারের নিয়মঅনুযায়ি বন্ঠন করা হবে আমার কাজ। দুর্নীতিমুক্ত, গণমুখি জনকল্যাণকর জেলা পরিষদ গড়ে তুলবো। যেখানে ক্ষুধা ও দারিদ্রতা থাকবেনা। বেকারত্ব থাকবেনা। আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষ স্বাবলম্বী হতে পারবে। জেলা পরিষদ নিজস্ব উদ্যোগে জেলার সার্বিক উন্নয়নে কাজ করতে পারবে। যেখানে থাকবে না কোন দুর্নীতি। দুর্নীতিমুক্ত ভাবে জনগনের উন্নয়নে কাজ করবে জেলা পরিষদ। দুর্নীতি মুক্ত জেলা পরিষদ গড়তে আমি আপনাদের দোয়া, আর্শীবাদ, সমার্থন ও ভোট কামনা করছি। তিনি দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়ন থেকে গণসংযোগ শুরু করে সখিপুর, নওয়াপাড়া, পারুলিয়া, দেবহাটা সদর ও সদর উপজেলার আগরদাড়ি এবং শিবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের সাথে গণসংযোগ করেন। পাশাপাশি দলীয় নেতা কর্মীদের খোজ খবর নেন।
সাম্প্রতিক সময়ে সাতক্ষীরার সবচেয়ে আলোচিত দুটি ঘটনা হচ্ছেÑ (১) কলারোয়ায় কিশোরী আফরোজাকে অপমানিত, লাঞ্ছিত ও অসম্মানিত করার মাধ্যমে তাকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করা এবং (২) সদর উপজলোর ঘোনা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য গণেশ সরকারের পুত্র গৌতমকে মোবাইলে ডেকে নিয়ে তার বাড়ির পাশে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেয়া।