সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় পাখিমারা টিআরএমের বকেয়া ৪৮ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবিতে স্মারকলিপিকালিগঞ্জের সাবেক সমাজসেবা অফিসার শহিদুরের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর নামে বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগসাতক্ষীরায় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন: ভোলা জেলাকে ৪-১ গোলে হারাল সাতক্ষীরাদেবহাটার নোড়ারচকে নাটক সাজিয়ে অস্ত্র মামলায় বৃদ্ধাকে গ্রেফতার করানোর অভিযোগসাতক্ষীরায় সংলাপ বক্তারা: আগামী নির্বাচনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রæতি চায়হাসানের পরিবারের দাপট অব্যাহত: পাটকেলঘাটায় মানববন্ধনে প্রকাশ্য হামলাচতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুরসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণশ্যামনগরে কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পদেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশ

2বিনোদন ডেস্ক: ভারতের নামকরা পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলীর ‘বিসর্জন’ ছবিতে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কার জয়ী অভিনেত্রী জয়া আহসান। ছবিটি এখনো মুক্তি না পেলেও জয়ার কাজ নিয়ে রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে।

ভারতের চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের দাবি, এমন দক্ষ অভিনয়ের জন্য জাতীয় পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য দাবিদার জয়া। কিন্তু ভারতের নাগরিক না হওয়ার কারণে তিনি পুরস্কার পাওয়ার জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে জয়া বলেন, কী আর করা! অন্য কাউকে তো পেলাম না। এ দেশের গাছের সঙ্গে ভাবছি বিয়ে করে নেব। তা হলে অন্তত আমি জাতীয় পুরস্কারের জন্য যোগ্য বিবেচিত হব। কী বলেন, আইডিয়াটা কেমন?

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: কথায় আছে—রোম একদিনে গড়ে ওঠেনি। অসম্ভব কাজকে সম্ভব করতে যথেষ্ট ধৈর্য আর সময় দিতে হয়। লেগে থাকতে হয়, হতাশ হয়ে ভেঙে পড়লে কোনো অসাধ্যসাধন করা যায় না। জীবনের লক্ষ্য, উচ্চাকাঙ্ক্ষা বা স্বপ্নের হাল ছেড়ে দেওয়া খুব সহজ। কিন্তু অধ্যবসায়ের বিষয়টি অধিক গুরুত্বপূর্ণ। চর্চা চালিয়ে যাওয়া দরকার। সফল মানুষেরা কীভাবে তাঁদের প্রত্যাশা পূরণ করেন, তা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?সব মানুষের মেধা, অর্থ বা পৃষ্ঠপোষক থাকে না! কিন্তু সবার একটি মন্ত্র থাকে, আর তা হচ্ছে—হাল না ছাড়া। জীবনে কোনো কাজে কেন লেগে থাকবেন জেনে নিন, তার ৭ কারণ:দুঃখবোধ সঙ্গী হয়: অনেকে কোনো কঠিন কাজে হঠাৎ হাল ছেড়ে দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে থাকেন। মনে একটা প্রশ্ন সব সময় ঘুরপাক খেতে থাকে—খানিকটা যদি অন্যভাবে চেষ্টা করতাম! এই দুঃখবোধ তাঁকে কষ্ট দেয়। এ থেকে বাঁচতে কঠোর পরিশ্রম করে যান। মনে করুন, নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করতেই হবে।সাফল্যর শক্তি: কঠোর পরিশ্রম আর অসংখ্য জটিলতা পেরিয়ে যখন সাফল্য ধরা দেয়, তার স্বাদ তো অকল্পনীয়। সেখান থেকে যখন অতীতের কষ্টের দিকে তাকাবেন, তখন বিজয়ের এক অভূতপূর্ব আনন্দ আপনাকে সব সময় ভরিয়ে রাখবে।জীবনে পরিবর্তন আসে: ফল যাই হোক না কেন, প্রতিটি সংগ্রামমুখর কাজের শেষে নিজের মধ্যে ক্ষুদ্র একটি পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। অনেক সময় এ পরিবর্তন বুঝতে পারবেন না। তবে এর মধ্যে দিয়ে একটি নতুন মানুষ তৈরি হবে। কিন্তু হাল ছেড়ে দিলে ব্যক্তিত্বপূর্ণ কোনো মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারবেন না।মানসিক বাধা: হাল ছেড়ে দিলে মনের মধ্যে কখনো জিততে না পারার একটি মনোভাব জেঁকে বসে। কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে না পারার এক মানসিক বাধা স্থায়ীভাবে মনে গেঁথে যায়। হাল ছাড়ার কারণে মানসিক দুর্বলতা ও পরে কোনো কিছু নতুন করে করার চেষ্টা মরে যায়।প্রেরণাদাতা হন: প্রত্যেকের জীবনে একজন হিরো থাকে। সেই হিরো হওয়ার চেষ্টা করুন। জীবনের সব কঠিন বাধা পাড়ি দিয়ে জয়ী হওয়ার চেষ্টা করুন। জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারলে শুধু অন্যের কাছে নয় নিজের প্রেরণা হয়ে উঠুন নিজে। একটি কাজের সাফল্য আরেকটি কাজের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে নিতে পারেন। একটি কাজ পারলে আরেকটি পারবেন না?আপনিই প্রথম নন: জীবনে কী চান? গাড়ি-বাড়ি? দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে চান? হাল না ছেড়ে, ইতিহাসের দিকে একবার তাকান। মানব সভ্যতার ইতিহাসে কত মানুষ একদম জিরো থেকে হিরো হয়েছেন। জীবনসংগ্রাম শুধু আপনি একা নন, আপনার আগেও অনেকেই করেছেন। আরেকজন পারলে আপনি কেন পারবেন না? সফলতা খুব কাছে: লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কঠোর পরিশ্রম করার পর তার হাল ছেড়ে দিলে মনে হবে সাফল্যের কতটা কাছে ছিলেন। এই অনুভূতিটা সবচেয়ে বাজে একটা অনুভূতি। তাই হতাশ হয়ে নিজেকে গুটিয়ে নেবেন না। আপনার অভিধান থেকে ‘না’ কথাটি বাদ দিন। কাজে লেগে থাকুন। সফলতা আসবেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক: ফেসবুকে যাঁরা বেশি বেশি শেয়ার করেন, তাঁদের জন্য বিপদ ওত পেতে আছে। বেশি শেয়ার করলে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, সাইবার দুর্বৃত্ত বা ক্ষতির উদ্দেশে যে কেউ ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য জোগাড় করতে পারে। যাঁরা ফেসবুকে বেশি বেশি শেয়ার করেন, তাঁদের টাইমলাইন থেকে সব তথ্য খুব সহজে সংগ্রহ করতে পারে দুর্বৃত্তরা।এ ক্ষেত্রে শুধু নির্দিষ্ট বছর ও মাসের ওপর ক্লিক করলেই টাইমলাইন থেকে সব তথ্য দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে অবশ্য ফেসবুক টাইমলাইনে তথ্য প্রাইভেসি সেটিংস থেকে ‘ফ্রেন্ডস অনলি’ করে দেওয়া যায়। তবে ফেসবুকের কিছু অ্যাপস আছে, যা ব্যবহারকারীর অবস্থানগত তথ্য শেয়ার করে এবং এগুলোর প্রাইভেসি সেটিংস অনেক দুর্বল। এসব অ্যাপ থেকে তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে দুর্বৃত্তরা। ফেসবুকের এই বিপদ থেকে রক্ষা পেতে আপনার ফেসবুকের প্রাইভেসি সেটিংস পরীক্ষা করুন। এ ছাড়া আপনার ফেসবুক অ্যাপগুলো কোন ধরনের তথ্য বন্ধু বা বন্ধুর বাইরের সবার সঙ্গে বিনিময় করছে, তা পরীক্ষা করুন। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষার জন্য যতটা সম্ভব অ্যাপের তথ্য বিনিময় করার বিষয়টি সীমিত করুন। ফেসবুকে কখনো অবস্থানগত তথ্য যেমন—বাড়িতে একা থাকা, বাড়ির ঠিকানা, ফোন নম্বরসহ বিপদ ডেকে আনার মতো তথ্য শেয়ার করবেন না। দুর্বৃত্তরা এসব তথ্য পেতে ওত পেতে থাকে। সুযোগ বুঝে সর্বনাশ করে ফেলতে পারে বলে আগেই সাবধান হন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক:গতকাল মুক্তি পেয়েছে শাকিব ও পরীমনি অভিনীত নতুন ছবি ধূমকেতু। ছবিটি পরিচালনা করেছেন শফিক হাসান। ছবি মুক্তি, শুটিং ও নিজের ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলেছেন এ ছবির নায়িকা পরীমনি—নতুন ছবি মুক্তি পেল, আপনি প্রচারণায় নেই?আসলে ধূমকেতু ছবিটি নিয়ে এত প্রচারণা হয়েছে যে আমার নতুন করে কোথাও যাওয়ার নেই। এরই মধ্যে খবর পাচ্ছি, দর্শক খুব পজিটিভলি নিয়েছেন এ ছবি। এ জন্য সবার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।আপনার সঙ্গে শাকিব খানের এটি দ্বিতীয় ছবি…মুক্তির হিসাবে হয়তো দ্বিতীয় ছবি। কিন্তু তাঁর সঙ্গে প্রথম চুক্তিবদ্ধ ছবি ধূমকেতু। ২০১৪ সালের মাঝামাঝিতে ছবিটির শুটিং শুরু করি। ওই সময় আমার হাতে একদমই ছবি ছিল না। শুটিং শুরুর প্রায় আড়াই বছর পর ছবিটি মুক্তি পেল। মুক্তি পেয়েছে, এটাই বড় কথা।এত সময় লাগার কারণ কী?অনেক কারণ। সেসব আর না বলি। একটা বড় কারণ হলো আমাদের সবার প্রিয় অভিনেত্রী দিতি। যাঁকে আমি ‘মা’ বলে ডাকতাম। তাঁর মৃত্যুর কারণে গল্পেরও পরিবর্তন করতে হয়েছে বেশ। দিতির সঙ্গে কোনো স্মৃতি মনে আছে?কয়টার কথা বলব! অসংখ্য স্মৃতি। আমার মা নেই। তাই ওনাকে আমি মন থেকে ‘মা’ ডেকেছি। তিনি প্রায়ই শুটিংয়ে বাসা থেকে খাবার রান্না করে আনতেন। সবাই মিলে মজা করে সেগুলো খেয়েছি। আমাকে অনেক আদর করতেন।আর শাকিব খান। তাঁকে নিয়ে কোনো কিছু বলতে চান?না, তাঁকে নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। তিনি তো তিনিই!কিছুদিন ধরে প্রেমের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। কেমন চলছে প্রেম?চলছে না, আজীবন চলবে। তবে এখন এর চেয়েও বড় হলো আমার কাজ। সামনে দর্শকেরা আমার কাজই দেখবেন। অন্য কিছু না। কাজের ফাঁকে ফুসরত পেলে প্রেমের ব্যাপারে সবাইকে জানাব। তার আগে কিছু বলতে চাই না। সবাই দোয়া করবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ডেস্ক: রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তি দেখে অনেকেই দুশ্চিন্তায় খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেন। আবার কেউ ভাবেন, শরীর ও হাড়ে ব্যথার কারণ এই ইউরিক অ্যাসিড। এ সমস্যার জন্য বাতরোগ হয় বলেও ধারণা আছে অনেকের। আসলে ইউরিক অ্যাসিড সম্পর্কে আমাদের অনেক ভ্রান্ত ধারণা আছে। সঠিক তথ্য কী, চলুন জেনে নিই: ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে কেন? রক্তের ইউরিক অ্যাসিডের তিন ভাগের এক ভাগ আসে খাবার থেকে, দুই ভাগ দেহের পিউরিন নামের পদার্থ ভেঙে তৈরি হয়। যদি কোনো কারণে এই ইউরিক অ্যাসিড তৈরির প্রক্রিয়ায় গোলমাল হয় বা কিডনি দিয়ে কম বের হয়, রক্তে এর মাত্রা বেড়ে যায়। ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে কী হবে? দুই-তৃতীয়াংশ মানুষের ক্ষেত্রে এই বাড়তি ইউরিক অ্যাসিড শরীরের কোনো ক্ষতি করে না। তাই দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কখনো বাড়তি ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল তৈরি করে গিরায় প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। তখন ওই গিরায় তীব্র ব্যথা করে, লাল হয়ে ফুলে যায়। একে তখন গাউট বা গেঁটে বাত বলে। এটা কিডনিতে পাথরও তৈরি করতে পারে। শুরুতে গাউটে একটি মাত্র গিরা (বিশেষ করে, পায়ের বুড়ো আঙুল) আক্রান্ত হয়। একবার এই তীব্র আক্রমণের পর অনেক দিন আর কোনো (দ্বিতীয় দফায়) আক্রমণ হয় না। কী কী খাওয়া নিষেধ? অনেকে মাছ-মাংস, ডাল, বীজ, কিছু সবজি পুরোপুরি ছেড়ে দেন। আসলে খাবারে তেমন কোনো নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন নেই। অতিরিক্ত পিউরিনযুক্ত খাবার, যেমন লাল মাংস, কলিজা, লাল মদ, সামুদ্রিক মাছ কম খেতে হবে। ওষুধ কখন খাবেন? উপসর্গ না থাকলে কেবল বাড়তি ইউরিক অ্যাসিডের জন্য কোনো ওষুধের প্রয়োজন নেই। নারীদের ১৩ ও পুরুষদের ১১ মিলিগ্রাম/লিটারের বেশি ইউরিক অ্যাসিড থাকলে চিকিৎসা নিতে হবে। এ ছাড়া বছরে একাধিকবার গাউটের আক্রমণ, কিডনিতে পাথর, গিরা নষ্ট হওয়া, কিডনির অকার্যকারিতার চিকিৎসা লাগবে। সাময়িক নয়, সাধারণত সারা জীবনই চিকিৎসা নিতে হয়। তাই নিশ্চিত না হয়ে ওষুধ শুরু করবেন না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sam_3726-copy
নিজস্ব প্রতিবেদক : মহান মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও নির্যাতিত মানুষের স্মৃতির স্মরনে দেশের বিভিন্ন গণহত্যার শিকারগ্রস্থ ও নির্যাতিত মানুষের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আলোক প্রজ্বলন করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে জেলা শিল্পকলা একাডেমী’র আয়োজনে এ কর্মসূচি পালন করে। ৯ ডিসেম্বরকে গণহত্যার শিকার গ্রস্থদের স্মরণ ও মর্যাদাদান এবং গণহত্যা প্রতিরোধের আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে প্রচার করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করে জাতি সংঘ। তারই ধারাবাহিকতায় সারা বিশ্বে বধ্যভূমিতে আলোক প্রজ্বলনের অংশ হিসেবে পালন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনডিসি মো. আবু সাঈদ, জেলা শিল্পকলা একাডেমী’র সদস্য সচিব শেখ মুশফিকুর রহমান মিল্টন, পল্টু বাশার, হেনরী সরদার, চিত্র শিল্পী এম.এ জলিল, এড. ফাহিমুল হক কিসলু, কন্ঠশিল্পী শামিমা পারভীন রতœা, তৃপ্তি মোহন মল্লিক, আবু আফফান রোজ বাবু, নাহিদা পারভীন পান্না, টিআইবির এরিয়া ম্যানেজার আবুল ফজল মো. আহাদসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

nnnnnn-copy
নিজস্ব প্রতিবেদক : আসন্ন ২৮ ডিসেম্বর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে বিভিন্ন উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদের ভোটারদের সাথে মতবিনিময় করছেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. নজরুল ইসলাম। শুক্রবার দিনব্যাপী কালিগঞ্জ উপজেলার ধলবাড়িয়া ইউনিয়নে থেকে ৪৬তম ইউনিয়নে গণসংযোগ ও মতবিনিময় করেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আর্দশ নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে আপনাদের সমর্থনে আমি চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছি। আপনাদের ভালবাসা ও সমর্থন আমাকে যেভাবে অনুপ্রাণিত করেছে তাতে আমি মনে করি বঙ্গবন্ধুর আর্দশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের হাতকে আরো শক্তিশালি করতে পারব। আমি জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে অবহেলিত এলাকার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের পাশাপাশি জেলার সকল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ ও মন্দিরে উন্নয়নের ছোঁয়া পৌছে দেব।’ এসময় উপস্থিত ছিলেন  সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস.এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, সংগঠনিক সম্পাদক গনেশ চন্দ্র মন্ডল, কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা শেখ অহেদুজ্জামান, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক শেখ আব্দুর রশিদ, জেলা যুবলীগের আহবায়ক মো. আব্দুল মান্নান, ধুলিহর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান বাবু সানা, কুশুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শেখ মেহেদী হাসান সুমন, মুথেরেশপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান গাইন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হুসাইন সুজন, সাধারণ সম্পাদক শেখ এহসান হাবিব অয়ন, যুবলীগ নেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কালিগঞ্জ প্রতিনিধি: কালিগঞ্জে ছয় পিস ইয়াবা সহ তিনজন আটক হয়েছে। পুলিশ সুত্রে যানাযায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার সহকারি উপপরিদর্শক আনিছুর রহমান এর নেতৃত্বে বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টায় পাওখালীর মেইন রোড থেকে দেহ তল্লাশী করে ৬ পিস ইয়াবা সহ বাজার গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক এর ছেলে রাজু খান(২৩)একই গ্রামের তৈরাত সানার ছেলে খোকন সানা,(২৫) এবং গণপতি গ্রামের শেখ জালাল এর ছেলে শেখ হাসান কে আটক করে। এ ব্যাপারে কালিগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক রমজান বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। মামলা নম্বরঃ৮ তারিখঃ০৮-০৮-১৬ খ্রিঃ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest