প্রেসবিজ্ঞপ্তি : পাওনা টাকা ফেরত ও মিথ্যা ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রেহাই পেতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন আশাশুনি উপজেলার শীতলপুর গ্রামের শওকত আলী সরদার। মঙ্গলবার দুপুরে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০০৭ সালে শওকত আলী সরদার তার ছেলে ইদ্রিস আলীকে কুল্যা ইউনিয়নের মাদারবাড়িয়া গ্রামের রেজাউল করিমের মেয়ে তাছলিমার সাথে বিয়ে দেন। ইদ্রিস আলী ঢাকায় রিক্সা চালায়। তাদের সংসারে দুটি ছেলে সন্তান রয়েছে। তিনি বলেন, তাছলিমার পিতা অর্থনৈতিভাবে অস্বচ্ছল ছিলো। রেজাউল করিম এক পর্যায়ে শওকত আলীকে বলেন তিনি সহযোগিতা করলে বিদেশ গিয়ে অর্থনৈতিভাবে স্বচ্ছলতা ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করবেন। সে মোতাবেক বিভিন্ন স্থান থেকে ধার করে তাকে ৩ লক্ষ টাকা দিয়ে বিদেশ যেতে সহযোগিতা করেন শওকত আলী সরদার। কিন্তু চোরাই পথে যাওয়ার কারণে মাঝ পথে ধরা পড়েন। তখনও তাকে আরও ৫০ হাজার টাকা দিয়ে সহযোগিতা করা হয়। এরপর তিনি বাড়ি ফিরে আসেন। কিছুদিন যাওয়ার পর তাকে টাকা পরিশোধের কথা বলা হয়। ওই সময় বৌমা তাছলিমা বাপের বাড়ি গেলে আর ফিরে আসতে চাইতো না। স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সহযোগিতায় ৭/৮ বার মিমাংসা করে তাকে ফিরিয়ে আনা হয়। এরপর থেকে রেজাউল করিম টাকা ফেরত না দিয়ে বিভিন্ন ফন্দি আটতে থাকে। একপর্যায়ে গত সোমবার তাছলিমার চাচাতো ভাই তাদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। ওই দিন রাতে সবাই খাওয়া দাওয়া শেষ করে ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখা যায় বৌমা ও তার ভাই নেই। তখন তাকে খোজাখুজি করে জানা যায় সে বাবার বাড়ি চলে গেছে। যাওয়ার সময় ঘর তৈরির জন্য রাখা ৬০ হাজার টাকা, ১ ভরি ওজনের একটি চেইনসহ প্রায় ৭০ হাজার টাকা মূল্যের স্বর্ণের জিনিসপত্র নিয়ে যায়। ওইদিন সকালে অভিযোগ দেওয়ার জন্য আশাশুনি থানায় গেলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, এখন কিছুই করতে হবে না। পরে দেখা যাবে। কিন্তু হঠাৎ গত ৭ অক্টোবর স্থানীয় পত্রিকার একটি সংবাদ দৃষ্টিগোচর হয়। ওই সংবাদে বলা হয়েছে, তাকে যৌতুকের দাবিতে মারপিট ও হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। প্রকৃত ঘটনা হলো, আমাদের পাওনা টাকা না দেওয়ার জন্য বৌমা ২ সন্তান রেখে রাতের আধারে বাপের বাড়িতে গিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। সংবাদ সম্মেলনে পাওনা টাকা ফেরত ও মিথ্যা ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা পেতে পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।
পাওনা টাকা ফেরত ও ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রেহাই পেতে সংবাদ সম্মেলন
প্রেসবিজ্ঞপ্তি : পাওনা টাকা ফেরত ও মিথ্যা ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রেহাই পেতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন আশাশুনি উপজেলার শীতলপুর গ্রামের শওকত আলী সরদার। মঙ্গলবার দুপুরে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০০৭ সালে শওকত আলী সরদার তার ছেলে ইদ্রিস আলীকে কুল্যা ইউনিয়নের মাদারবাড়িয়া গ্রামের রেজাউল করিমের মেয়ে তাছলিমার সাথে বিয়ে দেন। ইদ্রিস আলী ঢাকায় রিক্সা চালায়। তাদের সংসারে দুটি ছেলে সন্তান রয়েছে। তিনি বলেন, তাছলিমার পিতা অর্থনৈতিভাবে অস্বচ্ছল ছিলো। রেজাউল করিম এক পর্যায়ে শওকত আলীকে বলেন তিনি সহযোগিতা করলে বিদেশ গিয়ে অর্থনৈতিভাবে স্বচ্ছলতা ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করবেন। সে মোতাবেক বিভিন্ন স্থান থেকে ধার করে তাকে ৩ লক্ষ টাকা দিয়ে বিদেশ যেতে সহযোগিতা করেন শওকত আলী সরদার। কিন্তু চোরাই পথে যাওয়ার কারণে মাঝ পথে ধরা পড়েন। তখনও তাকে আরও ৫০ হাজার টাকা দিয়ে সহযোগিতা করা হয়। এরপর তিনি বাড়ি ফিরে আসেন। কিছুদিন যাওয়ার পর তাকে টাকা পরিশোধের কথা বলা হয়। ওই সময় বৌমা তাছলিমা বাপের বাড়ি গেলে আর ফিরে আসতে চাইতো না। স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সহযোগিতায় ৭/৮ বার মিমাংসা করে তাকে ফিরিয়ে আনা হয়। এরপর থেকে রেজাউল করিম টাকা ফেরত না দিয়ে বিভিন্ন ফন্দি আটতে থাকে। একপর্যায়ে গত সোমবার তাছলিমার চাচাতো ভাই তাদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। ওই দিন রাতে সবাই খাওয়া দাওয়া শেষ করে ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখা যায় বৌমা ও তার ভাই নেই। তখন তাকে খোজাখুজি করে জানা যায় সে বাবার বাড়ি চলে গেছে। যাওয়ার সময় ঘর তৈরির জন্য রাখা ৬০ হাজার টাকা, ১ ভরি ওজনের একটি চেইনসহ প্রায় ৭০ হাজার টাকা মূল্যের স্বর্ণের জিনিসপত্র নিয়ে যায়। ওইদিন সকালে অভিযোগ দেওয়ার জন্য আশাশুনি থানায় গেলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, এখন কিছুই করতে হবে না। পরে দেখা যাবে। কিন্তু হঠাৎ গত ৭ অক্টোবর স্থানীয় পত্রিকার একটি সংবাদ দৃষ্টিগোচর হয়। ওই সংবাদে বলা হয়েছে, তাকে যৌতুকের দাবিতে মারপিট ও হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। প্রকৃত ঘটনা হলো, আমাদের পাওনা টাকা না দেওয়ার জন্য বৌমা ২ সন্তান রেখে রাতের আধারে বাপের বাড়িতে গিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। সংবাদ সম্মেলনে পাওনা টাকা ফেরত ও মিথ্যা ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা পেতে পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।