সর্বশেষ সংবাদ-
ব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনার ভিডিও করায় সাংবাদিকদের মারপিটের অভিযোগ ডা; ফয়সালের বিরুদ্ধেতাপদাহে রিকশাচালক-পথচারী‌দের‌ মাঝে ড্রিম সাতক্ষীরার পা‌নি ও স্যালাইন বিতরণআন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনাসাতক্ষীরা সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস চত্বরে মরা শিশু গাছে ঝুঁকি বাড়ছেকলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলতাফ হোসেন লাল্টুর গণ সমাবেশএডভোকেসি নেটওয়ার্ক এবং সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশন সদস্যদের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভাশ্যামনগরের কৈখালী পোলের খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধনশ্যামনগরে সালাতুল ইস্তেকার নামাজ আদায়তীব্র তাপদাহে পুড়ছে উপকুলীয় জেলা সাতক্ষীরা, তাপমাত্রা আজ সর্বোচ্চ ৩৯.৩ ডিগ্রিদেবহাটায় উন্নয়ন কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক মতবিনিময়

ডেইলি সাতক্ষীরা ডেস্ক: কিছুদিন আগে সাতক্ষীরা পৌরসভার ৭ জন আ.লীগ দলীয় কাউন্সিলর একযোগে একটি দরখাস্তে স্বাক্ষর করেন যেখানে বলা হয়েছিল বিএনপি নেতা ও সাতক্ষীরা পৌরসভার মেয়র তাসকিন আহমেদ চিশতির বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের করা একটি মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আ.লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে এভাবে কেউ বলতে পারেন কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে যেসব নেতারা বিস্ময় প্রকাশ করে ঐ কাজের সমালোচনা করেছিলেন তাদের অনেকেই এবার নিজেরাই সম্প্রতি সাতক্ষীরায় জামাতের অন্যতম অর্থ যোগানদাতা হিসেবে সুপরিচিত সানি খালেকের বিরুদ্ধে পুলিশের করা মামলার বিরোধিতা করে মামলা থেকে খালেককে অব্যাহতি চেয়ে করা প্রত্যয়ন পত্রে স্বাক্ষর করেছেন। এ ঘটনায় প্রশাসন এবং জেলা আ.লীগ ও সরকারের ঘনিষ্ঠদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই বলছেন যখন নতুন পুলিশ সুপার মো: আলতাফ হোসেন জামাতের নাশকতায় অর্থযোগান দাতাদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান শুরু করেছেন ঠিক তখনই সরকারি দলের নেতাদের এ ধরনের ভূমিকা পুলিশের কাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে।
index
বুধবার সাতক্ষীরা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে নাশকতার ২ টি মামলায় জামিন পেয়েছেন বহুল আলোচিত ব্যবসায়ী ও জামাতের নাশকতায় অর্থ যোগানদাতা সানি খালেক। আর তার জামিনের জন্য আদালতে দাখিল করা কাগজপত্রের সাথে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা চেয়ারম্যানের নিজস্ব দেয়া প্যাডে একটি প্রত্যয়ন পত্র উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যয়ন পত্রটিতে সাতক্ষীরা জেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবুর পাশাপাশি আরও স্বাক্ষর করেছেন জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা পৌর আ.লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আবু সায়ীদ, সদর উপজেলা আ.লীগের সভাপতি এস এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাহজাহান আলী, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ গোলাম মোর্শেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জেলা ইউনিট কমান্ডার মোঃ মোশাররফ হোসেন (মশু)।
 
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: নজরুল ইসলাম জানান ৪নং ওয়ার্ড আ.লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষর করায় তিনি অনুস্বাক্ষর14088934_10208811047141249_892961337_n করেছেন মাত্র।
অন্যদিকে আসাদুজ্জামান বাবু গণমাধ্যমের কাছে দাবি করেন, সানি খালেক কোন অবস্থায় জামাতের সাথে সংশ্লিষ্ট নন এবং তিনি একজন সৎ ব্যবসায়ী। এদিকে সাতক্ষীরা জেলা কারাগার সূত্রে জানা গেছে, সানি খালেকের জামিনের কাগজপত্র বুধবার রাত ১০টা পর্যন্ত কারাগারে পৌঁছেনি।
 
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সাতক্ষীরা সদর থানার এ এস আই সেলিম রেজা বাদি হয়ে গত ২৭ জুলাই সানি খালেকের বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করেন। সানি খালেক সাতক্ষীরা সদর থানায় দায়েরকৃত জি আর ৩৯৭/১৬ মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও জি আর ৩৬৯/১৬ মামলার সন্দিগ্ধ আসামি।
মামলা অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ২৬ জুলাই পুরাতন সাতক্ষীরায় এলাকায় নাশকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সানি খালেকসহ জামায়াত-শিবিরের কয়েকজন নেতাকর্মীরা গোপন বৈঠক করছিল। এখবর পেয়ে পুরাতন সাতক্ষীরা ফাঁড়ির ইনচার্জ এ এস আই সেলিম রেজা ও সঙ্গীয় ফোর্স ওই স্থানে অভিযান চালায়। এসময় সানি খালেক ও জামাত নেতা নুরুল ইসলামকে আটক করা গেলেও বাকি আসামিরা পালিয়ে যায়।
0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
  • Atokনিজস্ব প্র‌তি‌বেদক: সাতক্ষীরা জ‌েলাব্যাপী পুলিশ‌ের বিশ‌েষ অভিযান‌ে ৩৮ জনক‌ে আটক করা হয়‌েছ‌ে। আটককৃতদ‌ের বিরুদ্ধ‌ে নাশকতাসহ বিভন্ন অভিয‌োগ মামলা রয়‌েছ‌ে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থ‌েক‌ে বুধবার সকাল পর্যন্ত জ‌েলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থান‌ে অভিযান‌ চালিয়ে তাদ‌ের আটক করা হয়।

আটককৃতদ‌ের মধ্য‌ে, সাতক্ষীরা সদর থানা থ‌েক‌ে ১৩ জন, কলারা‌েয়া থানা থ‌েক‌ে ১০ জন, তালা থানা ০৫ জন, কালিগঞ্জ থানা ০২ জন, শ্যামনগর থানা ০২ জন, আশাশুনি থানা ০৩ জন, দ‌েবহাটা থানা ০২ জন ও পাটক‌েলঘাটা থানা থ‌েক‌ে ০১ জনক‌ে আটক করা হয়।

সাতক্ষীরা জ‌েলা পুলিশ‌ের বিশ‌েষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত কর‌ে জানান, আটককৃতদ‌ের বিরুদ্ধ নাশকতাসহ বিভ‌িন্ন অভিযা‌েগ‌ে মামলা রয়‌েছ‌ে। তাদ‌ের আদালত‌ের মাধ্যম‌ে জ‌েল হাজত‌ে প্র‌েরণ করা হয়‌েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1স্পোর্টস ডেস্ক: সাবেক ক্রিকেটারদের নিয়ে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে মাস্টার্স ক্রিকেট লিগ (এমসিএল)। এমসিএলকে সামনে রেখে চূড়ান্ত হয়ে গেল ছয়টি দল। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে বারোটায় মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের সম্মেলন কক্ষে সাবেক খেলোয়াড়দের নিয়ে এই ড্রাফট শুরু হয়।

সর্বমোট ৮৮ জন সাবেক ক্রিকেটার নিয়ে প্লেয়ার ড্রাফট সাজানো হয়েছিলো। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে টুর্নামেন্টটি। এর আগেই চার জন করে সাবেক ক্রিকেটারের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করেছিল বিসিবি।

এছাড়াও ১৫ সদস্যের দলে মেন্টর ও অধিনায়কসহ ছয়জন করে ক্রিকেটার আগে থেকে নির্ধারণ করা হয়েছিল। গতকাল প্লেয়ার্স ড্রাফটের মাধ্যমে ৯ জন করে খেলোয়াড় দলে ভেড়ায় দলগুলো।

৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে টুর্নামেন্টটি। সেমিফাইনালও হবে সেখানেই। ফাইনাল হবে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে।

ছয় দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড:

লংকা বাংলা ‘অলস্টারস মাস্টার্স’: রকিবুল হাসান (মেন্টর), সেলিম শাহেদ (অধিনায়ক) হাসিবুল হোসেন শান্ত, সাজ্জাদ হোসেন শিপন, আজম ইকবাল, মাসুদুর রহমান মুকুল, আনিসুর রহমান সঞ্জয়, লাভলু রহমান, সৈয়দ আদিল আহমেদ, সোহেল হোসেন পাপ্পু, নিয়াজ মোর্শেদ নাহিদ, বাকি বিল্লাহ হিমেল, ফাহিম মুনতাসির সুমিত, মাহবুব আনাম।

ইস্পাহানি ‘চট্টগ্রাম মাস্টার্স’: আজহার হোসেন শান্ত (মেন্টর), আকরাম খান (অধিনায়ক), মিনহাজুল আবেদিন নান্নু, এনামুল হক মনি, তারেক আজিজ খান, আফতাব আহমেদ, তৌহিদুল হোসেন শ্যামল, হুমায়ুন কবির, আনোয়ার হোসন মনির, জুবায়ের ইসতিয়াক আহমেদ, ফজলে বারি খান রুবেল, নুরুল আবেদিন নোবেল, আফজাল খান, ফজলে হাসান খান, মীর আক্তার উদ্দিন আহমেদ।

কনফিডেন্স গ্রুপ ‘ঢাকা মেট্রা মাস্টার্স’: এএসএম ফারুক (মেন্টর), খালেদ মাহমুদ সুজন (অধিনায়ক), মো: রফিক, নিয়ামুর রশীদ রাহুল, নাসির আহমেদ নাসু, এ আই এম মনিরুজ্জামান, ইমরান পারভেজ রিপন, আনিসুল হাকিম রব্বানী, ইকবাল হোসেন, ইমরান হামিদ পার্থ, মীর জিয়াউদ্দিন আহমেদ, সাব্বির খান শাফিন, তানভির আহমেদ তিমির, আশফাক রহিম।

জেবি গ্রুপ ‘ঢাকা মাস্টার্স’: ইসতিয়াক আহমেদ (মেন্টর), নাইমুর রহমান দূর্জয় (অধিনায়ক), সানোয়ার হোসেন, শাহরিয়ার হোসেন বিদ্যুত, মেহরাব হোসেন অপি, সাইফুল ইসলাম খান, মনিরুল ইসলাম তাজ, শাহনেয়াজ কবির শুভ্র, রাশেদুল হক সুমন, সাজ্জাদ কাদির, জাকির হাসান দিপু রায় চৌধুরী, আনিসুর রহমান, জালাল ইউনুস, আবু হায়দার রিপন।

রেনেসা গ্রুপ ‘রাজশাহী মাস্টার্স’: শাহনেয়াজ কবির শানু (মেন্টর) খালেদ মাসুদ পাইলট (অধিনায়ক) আলমগীর কবির, রফিকুল ইসলাম খান, সাইফুল্লাহ খান জেম, হান্নান সরকার, আবদুল্লাহ খান বিপ্লব, তরিকুল ইসলাম, মোর্শেদ আলী খান সুমন, গাজী আলমগীর, মুশফিকুর রহমান বাবু, জাহাঙ্গীর আলম, শরিফুল হক প্লাবন, উমর শরিফ খান রওনক, আক্তার আহমেদ সিপার।

জেমকম গ্রুপ ‘খুলনা মাস্টার্স’: উমর খালিদ রুমি (মেন্টর) হাবিবুল বাশার সুমন (অধিনায়ক) মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু, হাসানুজ্জামান ঝড়ু, মো: সেলিম, জামাল বাবু, মাহমুদুল হাসান রানা, মুরাদ খান, আলী ইমরান রাজন হারুনুর রশীদ লিটন, শফিউদ্দিন আহমেদ বাবু, তাসরিকুল ইসলাম টোটাম, মো: তৌহিদুল ইসলাম চপল, জিসান হাসিব মিজানুর রহমান পাটোয়ারী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1471969742আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ফিলিপাইনের কর্মকর্তাদের ধারণা তারা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক মুক্তা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছেন। তাদের দাবি করা মুক্তাটির ওজর ৩৪ কেজি।
১০ বছর আগে একজন জেলে এই মুক্তাটি খুঁজে পান এবং এর প্রকৃত মূল্য বুঝতে না পারার কারণে সৌভাগ্যের চিহ্ন হিসেবে এটি সংরক্ষণ করছিলেন। ফিলিপাইনের পালাওয়ান দ্বীপের কর্মকর্তা আইলিন আমুরাও বলেন, সে যখন আমাদের কাছে এটি নিয়ে এসেছিল আমরা মুগ্ধ হয়েছিলাম।
কর্মকর্তারা এটি যে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মুক্তা সেই বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে নিশ্চয়তা পাওয়ার অপেক্ষায় আছেন। মুক্তাটি প্রায় দুই ফুট লম্বা। যদি বিশেষজ্ঞরা খবরটি নিশ্চিত করেন তাহলে অনায়াসেই এটি সবচেয়ে বড় মুক্তার খেতাব ছিনিয়ে নেবে। বর্তমানে সবচেয়ে বড় মুক্তাটির নাম লাও জু যার ওজন ৬.৪ কেজি। বিবিসি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বদেশ: মানবতাবিরোধী অপ1466317952রাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর রিভিউ আবেদনের শুনানি আগামী রোববার পর্যন্ত মুলতবি করেছেন আদালত।
বুধবার (২৪ আগষ্ট) সকালে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ মীর কাসেমের সময় আবেদন খারিজ করে দেন। পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন ধার্য করেছেন।
বেঞ্চের অপর সদস্যরা হলেন- বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মোহাম্মদ বজলুর রহমান।
মীর কাসেমের পক্ষে শুনানি করেন তার প্রধান আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

 নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির মহিলা শাখার প্রশিক্ষকসহ পাঁচজনকে আটকে করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র‍্যাব)।

টঙ্গি ও গাজীপুর থেকে তাদের আটক করা হয় বলে বুধবার র‍্যাব একটি ক্ষুদে বার্তায় জানিয়েছে। তাদের কাছ থেকে বিপুল অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।

র‍্যাব জানিয়েছে, আটককৃতদের মধ্যে জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) মহিলা শাখার প্রশিক্ষক রাশেদুজ্জামান রোজ রয়েছেন। তিনি দলটির দক্ষিণাঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত আমির বলেও জানিয়েছে র‍্যাব।

আজ আরো পরের দিকে বিস্তারিত জানানো হবে বলে র‍্যাবের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

গত সপ্তাহেই আগে জেএমবির চারজন নারী জঙ্গি সদস্যকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব, যারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন।

র‍্যাব জানিয়েছিল, ওই চারজনকে গাজীপুরের সাইনবোর্ড, মগবাজার ও মিরপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন জেএমবির নেত্রী আকলিমা রহমান, ঐশী, মৌ ও মেঘলা।

এর আগে সিরাজগঞ্জ থেকে জেএমবি-র ৪ জন নারী সদস্যকে আটক করার কথা জানিয়েছিল গোয়েন্দা পুলিশ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ভারতে বিহার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার 160823135900_nitish_kumar_narendra_modi_640x360_pmoindia_nocreditপ্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করে বিতর্কিত ফারাক্কা বাঁধকে পুরোপুরি সরিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন।

রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার সময় তিনি বলেন, ফারাক্কা বাঁধের জেরে গঙ্গাতে যে বিপুল পরিমাণ সিল্ট বা পলি পড়ছে তার জন্য প্রতি বছর বিহারকে বন্যায় ভুগতে হচ্ছে – এবং এর একটা স্থায়ী সমাধান হল ফারাক্কাটাই তুলে দেওয়া।

ফারাক্কা নিয়ে ভারতের প্রতিবেশী বাংলাদেশের নানা আপত্তি আছে বহুদিন ধরেই, কিন্তু ভারতের একজন অত্যন্ত প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ ও মুখ্যমন্ত্রীও এই প্রথম ফারাক্কা বাঁধ প্রত্যাহারের দাবি তুললেন।

একচল্লিশ বছর আগে গঙ্গার উপর যখন ফারাক্কা বাঁধ চালু করা হয়, তার একটা প্রধান উদ্দেশ্য ছিল জলপ্রবাহের একটা অংশকে হুগলী নদীতে চালিত করে কলকাতা বন্দরকে পুনরুজ্জীবিত করা।

সে উদ্দেশ্য পুরোপুরি সফল না-হলেও ফারাক্কার জেরে গঙ্গার উজানে যে পলি পড়া শুরু হয়েছে, তারে জেরে প্রতি বছরই বর্ষার মরশুমে বন্যাকবলিত হয়ে পড়ছে বিহার ও উত্তরপ্রদেশের একটা বিস্তীর্ণ অংশ।

ফারাক্কার থেকে কোনও লাভ উজানের এই সব রাজ্য পাচ্ছে না, কিন্তু প্রায় নিয়ম করে ফি বছরই তাদের ভুগতে হচ্ছে ফারাক্কার জন্য।

এই পটভূমিতেই আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে ফারাক্কা বাঁধ তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দেন বিহারের তৃতীয় মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের ঠিক আগেই তিনি বলেন, ”বিহারে বন্যার এই হাল গঙ্গায় সিল্ট বা পলি জমার কারণেই। যবে থেকে ফারাক্কা বাঁধ নির্মিত হয়েছে, তখন থেকেই এই পলি জমার শুরু।”

”আগে যে সব পলি নদীর প্রবাহে ভেসে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়ত, এখন ফারাক্কার কারণে সেটাই নদীর বুকে জমা হয়ে বন্যা ডেকে আনছে। আমি তাই গত দশ বছর ধরে বলে আসছি এই সিল্ট ম্যানেজমেন্ট না-করলে বিহার কিছুতেই বন্যা থেকে পরিত্রাণ পাবে না।”

”আমরা কোনও পয়সা চাই না – কিন্তু চাই কেন্দ্রীয় সরকার বা তাদের সংস্থাগুলো এসে দেখুক কীভাবে এই সিল্ট সরানো যায়। এর একটা রাস্তা হতে পারে ফারাক্কা বাঁধটাই হঠিয়ে দেওয়া – আর আপনাদের কাছে বিকল্প কোনও প্রস্তাব থাকলে সেটাও অনুসরণ করে দেখা যেতে পারে।”

নীতিশ কুমারের এই কথা থেকেই স্পষ্ট বিহারে প্রতি বছরের বন্যার জন্য তার সরকার প্রধানত ফারাক্কা ব্যারাজকেই দায়ী করছেন।

বিবিসি বাংলা জানতে পেরেছে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বিহার সরকারের পক্ষ থেকে একটি চার্টও তুলে দেওয়া হয়েছে – যাতে ফারাক্কা তৈরি হওয়ার আগে ও পরে বিহারে গঙ্গানদীর গভীরতা বা নাব্যতা কতটা কমেছে সেই পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়।

বিহার সরকারের এই দাবি মেনে ফারাক্কা বাঁধ প্রত্যাহার করে নেওয়া – সোজা কথায় বাঁধের সব স্লুইস গেটগুলো পুরোপুরি সরিয়ে দেওয়া – সহজ নয় ঠিকই, কিন্তু ফারাক্কার বিরুদ্ধে ভারতের একজন অত্যন্ত প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ যেভাবে প্রকাশ্যে মুখ খুলেছেন সেটাকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেইলি সাতক্ষীরা স্বাস্থ্য: 14088420_856726864427532_310314700414206571_nডায়াবেটিস এবং অতিরিক্ত ওজনের ব্যক্তির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে ফল। কিন্তু আপনি গ্রীষ্মের ফলসমূহ যেমন- আম, আঙ্গুর ইত্যাদি মনমত উপভোগ করতে পারেন। ডাক্তারেরা ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এবং স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ফল খাওয়ার পরামর্শ প্রদান করেন। এখানে, ডায়াবেটিক বন্ধুত্বপূর্ণ কিছু ফলের তালিকা উপস্থাপন করা হল-

১. লাল জাম্বুরা: জাম্বুরা আপনাকে কমলার কথা মনে করিয়ে দিতে পারে। কিন্তু, জাম্বুরা মিষ্টি, ঝাল ও সরস। ডায়াবেটিসের জন্য জাম্বুরা অনেক স্বাস্থ্যকর খারাপ। ডায়াবেটিসের রোগীদের প্রতিদিন একটি অর্ধ-জাম্বুরা খাওয়া উচিৎ।

২. বাঙ্গি: তরমুজ, খরমুজ বা প্রাকৃতিক মধু ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, সি, বিটা উদ্ভিদে বিদ্যামান পিঙ্গল পদার্থ, পটাসিয়াম এবং লিকোফেন রয়েছে। এ সকল ফলের কোন একটি ফালি আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন পূরণ করতে পারে।

৩. আপেল: আপেল কখনও ছুলে খাবেন না। কারন, আপেলের চামড়াতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে এবং আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও ভিটামিন সি রয়েছে।

৪. কমলা: কমলা ভিটামিন সি এর জন্য অনেক বেশি পরিচিত। এছাড়াও, কমলায় কার্ব কম থাকে এবং পটাসিয়াম থাকে। ডায়াবেটিসের জন্য কমলা নিরাপদ।তাই, প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কমলা রাখতে পারেন।

৫. নাশপাতি: পটাসিয়াম ও ফাইবারে সমৃদ্ধ এবং কম পরিমাণে কার্বের খাবার হল নাশপাতি। তাই, অবশ্যই আপনার খাদ্যের অংশে নাশপাতি রাখা উচিৎ।

ডায়াবেটিসের রোগীরা নিঃসন্দেহে এই ছয়টি ফল খেতে পারেন। এতে আপনাদের স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে এবং ইনসুলিন নিয়ন্ত্রনে থাকবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest