সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার কুমিরার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ শুরুআশাশুনিতে নিরাপদে বাগদা চিংড়ীতে অপদ্রব্য পুশ চলছেশ্যামনগরে সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কর্মশালাসাতক্ষীরা জেলা নাগরিক অধিকার ও উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মানববন্ধনপ্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের সাথে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎনারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানবববন্ধননদী ভাঙ্গন এলাকায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পদেবহাটায় আগুনে পোড়া পরিবারকে টিন প্রদানসাতক্ষীরায় সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পরিচ্ছন্ন নগর গড়ে তোলার দাবিতে মানববন্ধনসাতক্ষীরায় সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক এমপি সেজুতি আটক

humayra-akter
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ ফ্রিডম ফাউন্ডেশন এর সহযোগিতায় এবং অগ্রগতি সংস্থার বাস্তবায়নে সাতক্ষীরা ও তালা উপজেলার ৩০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান শিক্ষার উন্নয়নে ২০১১ সাল থেকে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিজ্ঞান শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করতে বিভিন্ন কার্যক্রমের পাশাপাশি ৩০টি বিদ্যালয়ের জে এস সি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ রেজাল্টধারী ৫জন মেধাবী বিজ্ঞান ছাত্রীদের মাঝে ২য় বার চেক প্রদান করা হয়। মেধাতালিকায় নির্বাচিত হয়েছে,কারিমা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী হুমাইরা আক্তার, আঃ করিম মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী আজমিরা আক্তার, বাবুলিয়া জে এস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী সানজিদা ইসলাম বন্যা,সাতক্ষীরা আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ছাত্রী তামান্না তাবাসসুম ও সাতানী ভাদড়া স্কুল এন্ড কলেজের ছাত্রী হাসনা হেনা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বখাটে দমনের দাওয়াই

কর্তৃক daily satkhira

a912ca3fa160170582b565b9340b3f42-untitled-1ডেস্ক রিপোর্ট: খাদিজা ‘আব্বু’ ডেকেছেন। গত মঙ্গলবার তাঁর বাবা মাশুক মিয়া প্রথম আলোকে বলেছেন, ‘খাদিজা আমাকে আজ আব্বু বলে ডেকেছে। খুব আস্তে। আমি নিজে শুনেছি।’সিলেটে ছাত্রলীগ নেতা বদরুল আলমের নৃশংস হামলার শিকার খাদিজা ৩ অক্টোবর থেকে হাসপাতালে অচেতন পড়ে ছিলেন। কাজেই তাঁর মুখে এই ‘আব্বু’ ডাকে মেয়ের জ্ঞান ফেরার অপেক্ষায় থাকা বাবার প্রাণটা যেমন জুড়িয়েছে, তেমনি তাঁদের শুভাকাঙ্ক্ষী দেশের হাজারো মানুষ খুশি। সবাই চায়, মেয়েটি সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাক। আরও চায়, হামলাকারী বদরুলের শিগগিরই শাস্তি হোক। এদিকে রাজধানীর মিরপুরের বিসিআইসি কলেজের ছাত্রী দুই যমজ বোনকে উত্ত্যক্ত ও মারধর করা বখাটে যুবক জীবন করিমকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। তাই বলে বখাটের ছুরি কিন্তু থেমে নেই। গত সোমবার ঝিনাইদহ শহরে পূজা বিশ্বাস নামের এক স্কুলছাত্রীকে ছুরিকাঘাত করেছে লিটু নামের এক বখাটে। তাকে অবশ্য এর মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঝিনাইদহে কিছুদিন আগেও বখাটের উৎপাত সইতে না পেরে এক স্কুলছাত্রী আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছিল। আজকাল পত্রিকার পাতা ওলটালেই বখাটেদের এমন অলক্ষুনে দু-চারটা খবর চোখে পড়েই। এই উৎপাত যেন ক্রমে বাড়ছে। বখাটে সে এক প্রাণী বটে! শরীরটা মানুষের, প্রাণটা হায়েনার। কর্মকাণ্ড সংক্রামক ব্যাধির মতো। একটি মেয়ের পেছনে লেগে তার পুরো পরিবারের আরাম হারাম করে দেয়। সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বখাটেদের এই উত্ত্যক্ত করার বিষয় সেভাবে নজরে আসে গত শতকের আশির দশকে। বখাটের মূল কাজ প্রকাশ্যে মেয়েদের নানাভাবে উত্ত্যক্ত করা। নারীকে স্রেফ পণ্য আর ভোগের বস্তু মনে করে তারা। আগে তাদের দৌরাত্ম্য ছিল সীমিত। শিস দিত, অশ্লীল মন্তব্য ছুড়ত, কয়েকজন মিলে উপহাস করত, ভুল বানান ও ভুল অশালীন বাক্যে প্রেমপত্র লিখে ছুড়ে দিত। চোরা-চোরা একটা ভাব নিয়ে এসব করত তারা। মেয়ের অভিভাবক বা স্বজন কিংবা পাড়ার ভাইদের দেখলে শিয়ালের মতো লেজ গুটিয়ে পালাত তারা। হালে তারা বুক ফুলিয়ে উত্ত্যক্ত করে। সঙ্গে কেবল সহযোগীই নয়, থাকে ধারালো অস্ত্রও। অপকর্মে প্রযুক্তিও কাজে লাগাচ্ছে তারা। মোবাইল ফোনে খুদে বার্তা পাঠিয়ে, পথে কিশোরী বা তরুণীকে নাজেহাল করার ভিডিও ধারণ করে তা ফেসবুকে পাঠিয়ে পান্ডাগিরি দেখাচ্ছে। নানা ভয়ভীতি দেখিয়ে উত্ত্যক্তের শিকার মেয়েটিকে তারা দমিয়ে তো রাখেই, এর সঙ্গে মেয়েটির পুরো পরিবারকে ফেলে দেয় নির্ঘুম দুশ্চিন্তায়। মেয়ের অভিভাবকেরা ধনে–মানে দুর্বল হলে তো কথাই নেই। পদে পদে হেনস্তা হয়ে প্রাণ ওষ্ঠাগত। তাদের দৌরাত্ম্যের প্রতিবাদ করতে গিয়ে কিশোরী বা তরুণীকে প্রাণটা পর্যন্ত দিতে হয়। যেমন দিয়েছে উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলের ছাত্রী রিসা। মাদারীপুরের কালকিনিতে স্কুলছাত্রী নিতুর বেলায়ও ঘটেছে একই ঘটনা। কোনো কোনো ক্ষেত্রে উত্ত্যক্তের শিকার কিশোরী-তরুণীর স্বজন-শুভাকাঙ্ক্ষী বখাটের হামলার শিকার হন। প্রাণ খোয়ান। বিড়াল উৎপাত করলে তাকে তাড়ানো যায়। কুকুরের উপদ্রব দমনে পৌর কর্তৃপক্ষের লোকজন সুচ নিয়ে নামে। আর মশা-মাছির ওষুধ তো আছেই। কিন্তু বখাটের বেয়াড়াপনা দমানোর দাওয়াই কী? এ প্রশ্নের উত্তরে যাওয়ার আগে জেনে নিই বখাটে আসলে কারা? দেখা যাবে, অঢেল বিত্তের ভেলায় ভাসা কোনো ব্যক্তি আদুরে সন্তান, যে এসএসসি বা এইচএসসিতে সগৌরবে ডাব্বা মেরে মেয়েদের পেছনে ঘোরাটাকেই একমাত্র কাজ বলে বেছে নিয়েছে। আবার সে হতে পারে কোনো পরিবারে অনাদরে বেড়ে ওঠা তরুণ, যার মায়া-মমতাহীন জীবন অন্যের সুখ কেড়ে নেওয়ায় উদ্বুদ্ধ করেছে। আর এ ক্ষেত্রে পীড়ন করার লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বেছে নিয়েছে আত্মরক্ষায় তুলনামূলকভাবে নাজুক কিশোরী বা তরুণীকে। বখাটে হতে পারে দিনের পর দিন বেকার থাকা কোনো তরুণ বা মাদকসেবী। সে হতে পারে বিকৃত মানসিকতাসম্পন্ন কেউ। বখাটে হতে পারে পথে-প্রান্তরে বেড়ে ওঠা এমন তরুণ, যার কোনো চালচুলোই নেই। অভিজ্ঞজনদের মতে, মূল্যবোধের অবক্ষয়, প্রকৃত শিক্ষার অভাব, সামাজিক অবক্ষয় ও বৈষম্য, বেকারত্ব ও হতাশা, সুস্থ সংস্কৃতির অভাব, মাদকদ্রব্যের অবাধ ব্যবহার, আইনগত ব্যবস্থা যথাযথ ও জোরালো না থাকা, রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের মধ্যে বৈষম্যমূলক সম্পর্কের কারণে বখাটেদের উত্ত্যক্ত করার মতো পরিবেশে সৃষ্টি হয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বখাটেরা আইনের ফাঁকফোকর গলে জামিন পেয়ে যায়। এরপর থাকে পলাতক। আড়াল থেকে মামলা তুলে নিতে ভয়ভীতি দেখায় মেয়ের পরিবারের সদস্যদের। ফাঁসের মতো আটকে থাকা ঝামেলা খসাতে অনেক অভিভাবক আপস করে ফেলেন। বিচারের দীর্ঘসূত্রতার কারণে অনেক বাদীপক্ষ মামলা চালানোর ম্যারাথনে ক্ষান্ত দেয়। এভাবে অনেক মামলা শেষ পরিণতি পর্যন্ত গড়ায় না। এতে সাজাও হয় না বখাটের। এসব দেখে অন্য বখাটেরা উসকানি পায়। কাজেই বখাটের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা দ্রুত কার্যকর হওয়াটা জরুরি। বখাটে যেহেতু এখন জ্বলন্ত সমস্যা, কাজেই আইনগত ব্যবস্থার বিষয়টি বিবেচনায় আনা প্রয়োজন। উত্ত্যক্তকারীর বিচার হতে পারে দ্রুত বিচার আদালতে। সাজা দীর্ঘ বা স্বল্পমেয়াদি, যা-ই হোক না কেন, অপরাধটি অজামিনযোগ্য বলে আইন চালু হলে এ ধরনের অপতৎপরতা কমে যাবে। আমাদের দেশে সামাজিক বিভিন্ন অপরাধ ও দুর্নীতি প্রতিরোধে রয়েছে কমিউনিটি পুলিশিং। এর মাধ্যমে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও আস্থাভাজন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মাধ্যমে বখাটেপনা দমনে কোনো কমিটি করা যেতে পারে। ওই এলাকায় বখাটেদের দৌরাত্ম্য প্রতিরোধে তৎপর থাকবে এই কমিটি। প্রয়োজনে দ্রুত ব্যবস্থা নেবে। উত্ত্যক্তকারীর উৎপীড়ন বা যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে দেশজুড়ে চালাতে হবে ব্যাপক জনসচেতনতামূলক প্রচারণা। এর সঙ্গে সভা-সমাবেশ হতে পারে। বখাটে যদি উপলব্ধি করতে পারে, কিশোরী বা তরুণীকে উত্ত্যক্ত করার বিষয় কঠোর নজরদারির মধ্যে রয়েছে। এ জন্য কঠিন সাজাও পেতে হবে, তাহলে অবশ্যই হতোদ্যম হবে। বখাটে দমনের আরেকটি মোক্ষম দাওয়াই হতে পারে আত্মরক্ষার কৌশল জানা। আমাদের দেশের মেয়েরা এখন আগের চেয়ে অনেক সচেতন। অনেক ক্ষেত্রেই তারা উদ্যমী ও সাহসী। সে ক্ষেত্রে বখাটের দৌরাত্ম্য ঠেকাতে এসব মেয়েকে আত্মরক্ষামূলক প্রশিক্ষণ কাজে লাগতে পারে। এ প্রশিক্ষণ হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভিত্তিক। আত্মরক্ষার জন্য আজকাল নানা রকম মনস্তাত্ত্বিক ও শারীরিক কৌশল প্রয়োগ করা হয়। মেয়েদের এসব জানা থাকলে অনেক ক্ষেত্রে সুফল বয়ে আনবে। যুক্তরাষ্ট্রে গত আগস্টে মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া নতুন শিক্ষার্থীদের এমন প্রশিক্ষণ নেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মূলত ক্যাম্পাসে যৌন হয়রানি ঠেকাতেই এই প্রশিক্ষণ নেওয়ার বিষয়টি চালু করা হয়েছে। মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ হাজার ৭০০ নতুন শিক্ষার্থী এই প্রশিক্ষণ নেন। আমাদের দেশেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের জন্য এ ধরনের কোর্স চালু করা যেতে পারে; বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য। এতে সরকারের যে খুব বেশি ব্যয় হবে, তা নয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

faed51c59761d3ef1cb924b984394a4e-salmankhanবিনোদন ডেস্ক: সালমান খানের বিশ্বস্ত দেহরক্ষী শেরার বিরুদ্ধে তাঁর এক পরিচিতজন মামলা করেছেন। সেই পরিচিত ব্যক্তিকে নাকি শেরা মেরে কাঁধের হাড় ভেঙে ফেলেছেন। এমনকি শেরার কাছে থাকা অস্ত্র দেখিয়ে ওই ব্যক্তিকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দিয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। শেরা প্রায় ১৮ বছর ধরে বলিউড তারকা সালমান খানের দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করছেন। সালমান খানের ভাই সোহেল খান শেরাকে দেহরক্ষী হিসেবে নিয়োগ দেন। এরপর থেকে সব সময় শেরা সালমানের সঙ্গেই থাকতেন। এমনকি এখন শেরাকে সাল্লু তাঁর পরিবারের একজন হিসেবেই মনে করেন। আর শেরা সালমানকে সব সময় সম্বোধন করেন ‘মালিক’ হিসেবে। সালমান খান তাঁর ব্যবসাসফল ছবি বডিগার্ড’ শেরাকে উৎসর্গ করেছিলেন।শেরার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার পর তাঁর নামে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি হয়। তবে শেরা এই মারপিটের বিষয় অস্বীকার করছেন। তিনি গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘আমার সঙ্গে কারও কোনো মারপিট হয়নি। শুধু ফোনে বাগ্‌বিতণ্ডা হয়েছিল। তখন রাগের বশে অনেক কিছুই বলা হয়েছিল। কিন্তু আমি কারও গায়ে হাত তুলিনি।’ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন নাদী ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নদী কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য ও অতিঃ সচিব মোঃ আলাউদ্দিন। বুধবার তিনি আশাশুনি আগমন করেন। কপোতাক্ষ নদীর জোয়ারের তোড়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোলা বেড়ি বাঁধ ভেঙে উপজেলার শ্রীউলা ও প্রতাপনগর ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বাঁধ রক্ষার্থে লোকালয়ের বহু জমি বাদ দিয়ে প্রায় ৩০ চেইন মত রিং বাঁধ দিয়ে পানি বন্ধ করা হয়েছে। ফলে এলাকার বহু মানুষের ঘরবাড়ি-ভিটাবাড়ি বাঁধের বাইরে চলে যাওয়ায় অনেকে বাস্তহারা হতে চলেছে। বহু মানুষ তাদের সহায় সম্বলহারা হবেন। বিষয়টি সম্পর্কে অতিঃ সচিব মহোদয়কে অবহিত করা হয় এবং পার্শ্ববর্তী হাজরাখালী, হিজলিয়াসহ অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ সম্পর্কে খোজখবর নেন। এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধের প্রটেকশান এবং নষ্ট ভূমি উদ্ধার করার ব্যাপারে নৌÑপরিবহন সচিবের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা গ্রহনের ব্যাপারে তিনি আশ্বাস প্রদান করেন। এসময় উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার ভৌমিক, এসও, উপজেলা প্রকৌশলী শামীম মুরাদ, পিআইও সেলিম খান, শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল, আনুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর আলম লিটন প্রমুখ তার সাথে ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

indexঅনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশে মদ পানের পারমিট। কিছুটা অবাক হওয়ার মতো। তবে ঘটনা সত্য। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর বিভিন্ন ব্যক্তির আবেদন বিবেচনায় নিয়ে মদ পানের পারমিট দিয়ে থাকে। কোনো ব্যক্তি এ ধরনের পারমিট চেয়ে আবেদন করলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব লোকবল দিয়ে ওই ব্যক্তির আর্থিক ও সামাজিক অবস্থানের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করে।

তথ্য সন্তোষজনক মনে হলে পারমিট দেয়া হয়। তবে পারমিট দেয়ার পরও পর্যবেক্ষণে রাখা হয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে। যদি কারও বিরুদ্ধে অবৈধ মাদকসহ মদের ব্যবসা বা আমদানির অভিযোগ আসে তাহলে তার পারমিট বাতিল করা হয়। দেশে বর্তমানে মদের পারমিট রয়েছে ১৪২২৩ জনের। তারমধ্যে রাজধানী ঢাকায় রয়েছে ৮১০০ জনের। পারমিট পাওয়া নারীর সংখ্যা ৭২৩ জন।

জেলা শহরের চাইতে বিভাগীয় শহরগুলোতে কোমল পানীয় মদ পানকারী বেশি। কোনো কোনো জেলায় দেখা গেছে, ৫০ জনেরও নিচে মদ পানকারীর পারমিট রয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ  অধিদপ্তরে সারা দেশের প্রায় ২০০০ হাজারের মতো ব্যক্তি মদ পান করার জন্য পারমিট চেয়েছেন। তাদের ওই আবেদন খতিয়ে দেখছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।

এ বিষয়টি জানতে চাইলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মেহেদী হাসান জানান, উচ্চ ও মধ্যবিত্ত ছাড়া মদের পারমিট দেয় হয় না। তবে বর্তমানে মধ্যবিত্ত লোকদের পারমিট দেয়ার ব্যাপারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। মদের পারমিট নিয়ে কেউ কেউ অবৈধভাবে ব্যবসা গড়ে তোলে। কেউ কেউ পাচারের সঙ্গে যুক্ত হয়। এজন্য আবেদনকারী ব্যক্তির বিরুদ্ধে গভীর তদন্ত করে পারমিট দেয়া হয়। দেশে মদের পারমিট রয়েছে প্রায় ১৪২২৩ জনের। আবেদন পড়ে রয়েছে প্রায় ২০০০ হাজার জনের।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে লাইসেন্স রয়েছে ১৩৯টি মদের বারের। তার মধ্যে ঢাকায় রয়েছে ৫২টি। মদপানকারীরা সেখানে গিয়ে নির্বিঘ্নে মদ পান করে থাকে। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বাধা দেয় না। তবে যাদের মদ পানের পারমিট রয়েছে তারা শুধু বার নয়, দেশের যে কোনো স্থান থেকে মদ ক্রয় করে পান করতে পারেন। তিন বছর পর ওই পারমিট নবায়ন করতে হয়।

সূত্র জানায়, মদের পারমিটের আবেদনকারীর আয়ের উৎস, আয়কর সংক্রান্ত কাগজ, পুলিশের ক্লিয়ারেন্স ও জন্ম নিবন্ধন কপি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে জমা দিতে হয়। পরে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ওই ব্যক্তি মদের পারমিট পাওয়ার যোগ্য কিনা তা যাচাই-বাছাই করার জন্য মাঠ পর্যায়ে তদন্ত শুরু করে।

মদের পারমিট নেয়ার আবেদন উচ্চবিত্ত লোকজনই বেশি করে থাকে। ৩০ বছরের উপরে যাদের বয়স সাধারণত তাদেরই পারমিট দেয়া হয়। তবে ৩০ এর নিচে কোনো তরুণ মদের পারমিটের আবেদন করলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর তার বাবা ও মায়ের ক্লিয়ারেন্স চান। বাবা ও মা যদি ওই ক্লিয়ারেন্স দেন তবে ওই আবেদন মঞ্জুর করা হয়।

৩০ এর নিচে যারা আবেদন করে থাকে তারা সকলেই উচ্চবিত্তের সন্তান। ঢাকায় এর সংখ্যা বেশি। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সূত্র থেকে জানা গেছে, অনেকেই মদের পারমিট আর নতুনভাবে নবায়ন করে না। একবার পারমিট নিয়েই তারা বছরের পর বছর কাটিয়ে দেয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_112387307_1477513309অনলাইন ডেস্ক: এবার যশোরের বেনাপোল সীমান্তে ভারতের কাঁটাতারের বেড়ায় এক যুবকের ঝুলন্ত শার্ট ও নিচে এক ব্যক্তির পড়ে থাকা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যায় সীমান্তের জিরো লাইনের ১৮ এর ৩ নম্বর পিলারের কাছে লাশটি পড়ে থাকতে দেখা যায়। নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি। রাত সাড়ে ৯টার দিকে লাশটি নিয়ে গেছে ভারতীয় পুলিশ।
বিজিবি ও স্থানীয়রা জানান, বুধবার বিকাল ৫ টার দিকে বাংলাদেশি কৃষকরা মাঠে ঘাস কাটতে গিয়ে মরদেহটি দেখতে পেয়ে বিজিবি ও পুলিশকে খবর দেয়। ভারতের পাশ থেকে লাশটি বাংলাদেশের দিকে ফেলে দেওয়ার সময় তার গায়ের শার্ট ভারতের সুসংহত চেকপোস্টের টার্মিনালের সীমানা প্রাচীরের কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলতে দেখা যায়। কিন্তু মরদেহটি ভারত সীমানায় থাকায় বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করেনি।
পরে বিষয়টি বেনাপোল বিজিবি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে তারা ভারতীয় বিএসএফের সঙ্গে আলাপ করার পর মরদেহটি ভারতীয় পুলিশ নিয়ে যায়।
সন্ধ্যায় বেনাপোল বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার নায়েক সুবেদার গিয়াস উদ্দিন লাশ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে বিএসএফ-এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।
বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ, চেকপোস্ট বিজিবি ও পেট্রাপোল বিএসএফ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মরদেহটির পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি।
স্থানীয়দের ধারণা, উদ্ধার হওয়া লাশটি ভারতীয় নাগরিকের। তিনি অবৈধভাবে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় বিএসএফের হাতে আটক হতে পারেন। বিএসএফ সদস্যরা তাকে নির্যাতনের পর হত্যা করে মৃতদেহটি ভারতের পেট্রাপোল সীমান্তের নতুন টার্মিনালের মধ্য থেকে কাঁটাতারের উপর দিয়ে বাংলাদেশের দিকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু মরদেহটি ভারত সীমানার মধ্যেই পড়ে যায়। এ সময় তার শরীরে থাকা শার্টটি কাঁটাতারের সঙ্গে ঝুঁলে থাকে। ওই এলাকায় চলাচল কম থাকায় মরদেহটি মানুষের চোখে পড়েনি। লাশ দেখে স্থানীয়দের ধারণা, একদিন আগে তাকে মেরে ফেলা হয়ে থাকতে পারে।
বেনাপোল চেকপোস্ট বিজিবি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার নজরুল ইসলাম জানান, বিজিবির পক্ষ থেকে মরদেহটি ভারতীয় সীমান্তের অভ্যন্তরে পড়ে থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর বিএসএফকে জানানো হয়। তারা বনগাঁ থানায় খবর দেয়। পরে রাতে ভারতীয় পুলিশ এসে সেখান থেকে মরদেহটি নিয়ে যায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

তালা প্রতিনিধি: বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি তালা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন আগামিকাল ২৮ অক্টোবর শুক্রবার। শেষ মুহুর্তে ব্যস্ততায় প্রার্থীরা। শেষ প্রচারণায় প্রার্থীরা আদা-জল খেয়ে ভোটারদের দারে দারে ভোট প্রার্থনা করেছেন। ফলে প্রার্থীদের দিন কেটেছে মহা ব্যস্ততায়। নানা ধরণের প্রতিশ্রুতির ফুলঝুড়ি ও মনভোলানো কথা দিয়ে তারা নিজেদের পক্ষে ভোট আদায় করতে ভোটারদের দারে দারে ঘুরছে। সাথে সাথে উৎসবের আমেজ বইছে প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে। নির্বাচনকে ঘিরে প্রার্থীদের অবিরাম গণসংযোগ মাঠে ময়দানে লক্ষ্য করা গেছে। নির্বাচনকে সুষ্ট ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার জন্য নির্বাচন কমিশন নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সর্বমোট ভোটার সংখ্যা ৬৯৫জন এবং পদের সংখ্যা ৩১টি, এর মধ্যে ৩টি পদে নির্বাচন অনুষ্টিত হবে এ নির্বাচনে সভাপতি পদে ৪ জন, সাধারণ সম্পাদক পদে ৩ জন এবং হিসাব রক্ষক পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দীতা করছেন। সভাপতি পদে এজেডিপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদ ছাতা,কপোতাক্ষ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র হরিন,দলুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনন্দ মোহন হালদার দোয়াত কলম ও এইচএমএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোবারক আলী চেয়ার প্রতীক পেয়ে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক খলিলনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুকুন্দ কুমার মোমবাতি, ফলেয়া চাদকাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক সাইফুল্লাহ হাতপাখা ও নগরঘাটা কবি নজরুল বিদ্যাপিঠের সহকারী শিক্ষক নিশিকান্ত ব্যানার্জী আনারস প্রতীক।হিসাব রক্ষক পদে দিদার বখত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বর্তমান সমিতির হিসাব রক্ষক মতিয়ার রহমান দেয়াল ঘড়ি, মাদরা অগ্রণী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রায়হান হোসেন কাপপ্রিচ ও কেএমএসসি কলেজিয়েটর সহকারী শিক্ষক অজয় কুমার মন্ডল গোলাপ ফুল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রধান নির্বাচন কমিশন সাবেক সভাপতি শিক্ষক মোঃ মোস্তফা কামরুজ্জামান ও সাবেক সাধারন সম্পাদক শিক্ষক মোঃ আবুল কাশেম বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য যা করার প্রয়োজন সেটা করবো। কোন প্রকার অনিয়ম বা আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে বিধি মোতাবেক তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যেহেতু এটি একটি পেশাজীবি সংগঠন তাই দলমত নির্বিশেষে সকলকে নিয়ে নির্বাচনকে সঠিকভাবে সম্পন্ন করব।এ বিষয়ে তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার বলেন, ভোটারা যেন সৎ যোগ্য ও নিষ্ঠাবান ব্যক্তিকে ভোট দিয়ে শিক্ষক সমিতিকে একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলবে এটাই প্রত্যাশা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্থগিত তিনটি কের্ন্দের ভোট আগামী ৩১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্র তিনটির মধ্যে উপজেলার ৮নং কেরালকাতা ইউনিয়নের বলিয়ানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১০ নং কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের কলাটুপি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শাখদা মাদরাসা কেন্দ্রে স্থগিত হওয়া এ কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সরজমিনে কলারোয়া উপজেলার কেরালকাতা ও কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের স্থগিত কেন্দ্র এলাকা ঘুরে দেখাগেছে, ভোটের দিন পুনরায় সংঘর্ষের আশংখায় সাধারণ ভোটারদের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। স্থানীয় ভোটাররা তাদের ভোটটি কেন্দ্রে যেয়ে দিতে পারবেন কি-না সে বিষয়ে সন্ধিহান রয়েছে। তবে কলারোয়া পুলিশ প্রশাসনের নিয়মিত টহল জোরদার করায় সাধারণ ভোটারদের মাঝে কিছুটা হলেও শাস্তি ফিরে এসেছে। কেরালকাতা ইউনিয়নের কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ইউপি চেয়ারম্যান পদে ক্ষমতাসীন আ.লীগের দুই প্রার্থী হওয়ায় তারা আবারো সংঘর্ষের আশংখা করছেন। স্থানীয়রা আরো জানান, প্রতিদিন দিনের বেলায় গণসংযোগ চালালেও সন্ধ্যার পর থেকে এলাকায় চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে। জরুরি কাজ ছাড়া মানুষ বাড়ির বাহিরে যাচ্ছে না। এছাড়া সম্প্রতি কেরালকাতা ইউনিয়নে অচেনা কিছু লোকের আনাগোনা দেখে সাধারণ ভোটাররা আরো বেশি উৎকন্ঠায় রয়েছে। স্থানীয়দের দাবি পুলিশ প্রশাসন নিরেপেক্ষ ভাবে কাজ করলে ভোটাররা তাদের ভোটটি দেয়ার জন্য উৎসাহ পাবে। উপজেলার কুশোডাঙ্গা এলাকা ঘুরে একই রকম চিত্র লক্ষ্য করাগেছে। তারা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট সম্পন্ন করার জন্য রির্টানিং কর্মকর্তা ও কলারোয়া পুলিশ প্রশাসনের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন। কেরালকাতা ইউনিয়নের আ.লীগ সমর্থিত নৌকা প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থী স.ম মোরশেদ আলী জানান, এলাকার পরিবেশ ভালো আছে। শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটারা ভোট দিতে পারলে তিনি জয়লাভ করবেন। অপরদিকে আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনারস প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হামিদ ভোট কেন্দ্রে পুনরায় সংঘর্ষের আশংকা প্রকাশ করে জানান, আমি ইউনিয়নের আটটি কেন্দ্রের ফলাফলে ৮৩ ভোটে এগিয়ে আছি। আর স্থগিত কেন্দ্রটি আমার নিজের বাড়ির এলাকা সে কারনে এখানে আমার শতভাগ ভোট পাওয়ার সম্ভনা বেশী। তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে একমত পোষণ করে বলেন, সম্প্রতি এলাকায় একাধিক অচেনা লোক রাতে এলাকায় ঘোরাফেরা করায় সাধারণ ভোটারদের মাঝে চরম আতংক বিরাজ করছে। তিনি জানান, ভোটের দিন কেন্দ্রে স্থানীয় মানুষেরা কেন্দ্রে অবস্থান করবে যাতে কোন সন্ত্রাসীরা ভোট ডাকাতি না করতে পারে। এ বিষয়ে তিনি রির্টানিং কর্মকর্তা ও কলারোয়া পুলিশ প্রশাসনের কঠোর হস্থক্ষেপ কামনা করেন।
প্রসংগত; উপজেলার কেরালকাতা স্থগিত হওয়া একটি কেন্দ্রের ভোট সংখ্যা ২হাজার ১’শ ৫টি এবং কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের দুইটি কেন্দ্রে ভোট সংখ্যা ২হাজার ৯’শ ১৪টি ভোট রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest