সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিতসাতক্ষীরায় বিএনপি নেতা চিশতি’র মনোনয়নের দাবিতে সড়ক অবরোধগ্রীন কোয়ালিশন সাতক্ষীরা জেলা ইউনিটের কমিটি গঠনগণভোটসহ ৫ দফা দাবিতে সাতক্ষীরা জামায়াতের বিক্ষোভসাতক্ষীরায় প্রকাশ্যে চেতনানাশক স্প্রে করে এক নারীর গহনা ও মোবাইল ছিনতাইসাতক্ষীরায় উপকূলীয় এলাকায় ক্রীড়া উৎসব১২ নভেম্বরকে ‘উপকূল দিবস’ ঘোষণার দাবিসড়ক দুর্ঘটনায় আহত জামায়াতে ইসলামী সাতক্ষীরা জেলা সেক্রেটারিসাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচন : জামায়াত সমর্থিত ৫টি পদে বিজয়সাতক্ষীরায় মুক্তিযোদ্ধার সনদ জালিয়াতির অভিযোগে চাকুরিচ্যুত দুই শিক্ষক ভ্রাতা চাকুরি ফিরে পেতে মরিয়া

picture-kaliganj-satkhira-5-dec-2
কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জে শাহনাজ পারভীন (১৭) নামে এক কলেজ ছাত্রী ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। সে উপজেলার ধলবাড়িয়া গ্রামের আব্দুল গফফার গাজীর মেয়ে এবং ডিআরএম ইউনাইটেড আইডিয়াল কলেজের একাদশ শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী। থানা সূত্রে জানা যায়, রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার দিকে শাহনাজ পারভীন সবার অজান্তে নিজ শয়ন কক্ষে ঘরের আড়ায় ওড়নার দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। সোমবার সকালে পরিবারের সদস্যরা তার ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখে থানায় খবর দেয়। উপ-পরিদর্শক হেকমত আলীর নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে মৃতদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে। কলেজ ছাত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ না থাকায় পুলিশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি প্রদান করে। এব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে মামলা নং-৪৮, তারিখ: ০৫/১২/১৬।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

তালা প্রতিনিধি: বাংলাদেশ কৃষক সংগ্রাম সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি ও গন মানুষের নেতা কমরেড সাইফুল্লাহ লস্কর এর ৭ম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষ্যে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকালে তালা ডাকবাংলা চত্বরে বাংলাদেশ কৃষক সংগ্রাম সমিতি’র কেন্দ্রীয় কমিটি উদ্যোগে এক স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ কৃষক সংগ্রাম সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি তোজাম্মেল হোসেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বি. এম. শামিমুল হক পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন,জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট’র কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ডা. জাহাঙ্গীর হুসাইন, বাংলাদেশ কৃষক সংগ্রাম সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক তাপস বিশ্বাস, খুলনা জেলা কমিটির গিয়াস উদ্দিন,যশোর জেলার বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন সংঘ সভাপতি আশুতোষ বিশ্বাস,কৃষক সংগ্রাম সমিতি- কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক শাহজাহান কবীর,তালা উপজেলা জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট এর সভাপতি শেখ আব্দুল হাকিম, কৃষক সংগ্রাম সমিতির যশোর জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সমীরন বিশ্বাস,আছাফুর ইসলামসহ স্থানীয় এবং জাতীয় পর্যায়ের কৃষক নেতারা বক্তব্য রাখেন। উল্লেখ্য,গণ মানুষের নেতা কমরেড সাইফুল্লাহ লস্কর ২০০৯ সালের ৪ ডিসেম্বর তারিখে দিবাগত রাত আনুমানিক ৩ টার দিকে পুলিম গ্রেফতারের উদ্দেশ্যে তার বাড়ি ঘেরাও করে। এ সমায় তিনি বাড়ির পাচালি টপকে বাইরে চলে যান। পরদিন ভোরে বাড়ীর পার্শ্বে পুকুরের পাড়ে তাঁর লাশ পাওয়া যায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

4
দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটার খানবাহাদুর আহ্ছান উল্লা কলেজ ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ১১ টায় উপজেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে কেবিএ কলেজে এসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান সবুজের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান হাফিজের সঞ্চলনায় প্রধান অতিথি ও উদ্বোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হোসেন সুজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জাহির হোসেন জনি, সাংগঠনিক সম্পাদক বিজয় কুমার ঘোষ, ইমরান বাহার বুলবুল, শহর ছাত্রলীগের সভাপতি রমজান আলী, যুগ্ন-সম্পাদক শাওন। এসময় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন সখিপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান, উজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম খোকন, উপজেলা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুজিবর রহমান, সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিদুজ্জামান সাদ্দাম, সাদ্দাম হোসেন, সাবেক কেবিএ কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি সাব্বির হোসেন প্রমূখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

3
দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটায় জেলা তথ্য অধিদপ্তরের ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ১১টায় সখিপুর ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে জেলা তথ্য অধিদপ্তরের আয়োজনে ও ০৩নং সখিপুর ইউনিয়ন পরিষদের সহযোগীতায় উক্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় জেলা তথ্য অফিসার শেখ শাহনেওয়াজ করিমের সভাপতিত্বে তথ্য অধিদপ্তরের ঘোষক মনিরুজ্জামানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ফারুক হোসেন রতন। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাজমুন নাহার, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডাঃ নাসরিন নাহার। অন্যান্যদের মধ্যে ইউপি সচিব নারায়ন চন্দ্র অধিকারী, ম্যারেজ রেজিষ্টার মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, শিক্ষক মোয়াজ্জেম হোসেন, পুরোহিত অজয় চক্রবর্তী জগো, ১, ২ ও ৩নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত সদস্য রেহেনা ইসলাম, ৪,৫ ও ৬নং ওয়ার্ডের আলফাতুন নেছা, ৭,৮ ও ৯নং আরতি রানী, ১নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মোখলেছুর রহমান মোখলেছ, ২নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আকবর আলী, ৩নং ওয়ার্ড সদস্য পরিতোষ বিশ্বাস, ৪নং ওয়ার্ড সদস্য আব্দুল করিম, ৫নং ওয়ার্ড সদস্য জগন্নাথ মন্ডল, ৬নং ওয়ার্ড সদস্য নির্মল কুমার মন্ডল, ৭নং ওয়ার্ড সদস্য মোনাজাত আলী, ৮নং ওয়ার্ড সদস্য আবুল হোসেন, ৯নং ওয়ার্ড সদস্য হাফিজুর রহমান, তথ্য অধিদপ্তরের অফিস সহায়ক জাহাঙ্গীর আলম, অপরেটর মীর আজিকুর রহমান সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকা, এনজিও প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। সভায় শিশু ও নারী উন্নয়নে যোগাযোগ কার্যক্রম শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় যৌতুক, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ, শিশুর মানসিক স্বাস্থ, স্যানিটেশন, পরিবেশ ও জন্ম নিবন্ধন, মাদক, জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি :  ১৯৭১ সালের ৬ই ডিসেম্বর, এই দিনে পাকিস্থান নামক রাষ্ট্র থেকে মুক্তি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে পাক-হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত করে কলারোয়া উপজেলাকে মুক্ত করে কলারোয়ার দামাল ছেলেরা। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর বিশ্ব মানচিত্রে নতুন ‘স্বাধীন বাংলাদেশ’  প্রতিষ্ঠার ১০দিন আগে পাকহানাদার বাহিনি ও তাদের এদেশীয় দোসরদের কবল থেকে  মুক্ত হয় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এ জনপদটি। কলারোয়াসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিকামী মানুষ একাত্তরের অগ্নিঝরা এইদিনে পাকিস্থান হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে কলারোয়াকে মুক্ত করে। এই দিনে স্বাধীন দেশের পতাকা উড়ে কলারোয়ার মাটিতে। পাকিস্থানী সেনা ও তাদের দোসরদের ধ্বংসযজ্ঞে ক্ষত-বিক্ষত এই দিনে মুক্তিকামী মানুষের উল্লাসে মুখরিত হয়। জানাগেছে, ৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ৮নং সেক্টরের অধীনে ছিলো কলারোয়া উপজেলা। পাক হানাদার বাহিনীর আক্রমনে কলারোয়ায় সর্ব প্রথম শহীদ হন উপজেলার মাহমুদপুর গ্রামের আফছার সরদার। পরে  এপ্রিল মাসে পৌর সদরের বেতনা নদীর উপর নির্মিত ব্রীজের পার্শ্ববর্তী পালপাড়ায় মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধাতাকারী পাক বাহিনীর এ দেশিও দোসরদের সহায়তায় পাকিস্থানের সৈন্যরা সেখানে হামলা চালিয়ে নির্মমভাবে নিরস্ত্র ৯ জনকে গুলি করে হত্যা করে। কলারোয়া উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাকিস্থান সেনাদের কয়েকটি সম্মুখ যুদ্ধ হয়। এর মধ্যে ১৮সেপ্টেম্বর সীমান্তবর্তী বালিয়াডাঙ্গা যুদ্ধে ২৯ জন পাকিস্থান সেনা নিহত এবং ১৭ জন স্বাধীনতাকামী বাংলা মায়ের বীর সন্তান শহীদ হন। এর আগে ১৭সেপ্টেম্বর কাকডাঙ্গার যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রচন্ড আক্রমনের মুখে পাকিস্থান সেনারা কাকডাঙ্গা ঘাঁটি ছাড়তে বাধ্য হয়। ২৭ আগস্ট চন্দনপুর এলাকা পাকিস্তান বাহিনী মুক্ত হয়। অক্টোবরের শেষের দিকে মুক্তিযোদ্ধারা শার্শা উপজেলার বাগআচঁড়ায় দু:সাহসিক হামলা চালিয়ে ৭জন পাক হানাদারকে হত্যা করে। মায়ের ভুমিকে রক্ষা করার জন্য এভাবে একের পর এক সফল অপারেশনের মধ্যে দিয়ে ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে পাক বাহিনীর সাথে যুদ্ধ করার পর পাক বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত করেছিল কলারোয়া কে। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সম্মুখ যুদ্ধ ও পাকিস্থানি সৈন্যদের নির্বিচারে গণহত্যা দেশের অন্যান্য স্থানের মত করারোয়াতেও গণহত্যা চালিয়েছিলো। গণহত্যার পর ওই সব মানুষের মরদেহ মাটিতে গর্ত করে এক চাপা দেয় পাকিস্থানি নরপশু ও তাদের এদেশীয় দোসররা। কলারোয়ার কয়েকজন জীবিত মুক্তিযোদ্ধারা জানান, কলারোয়া উপজেলায় ৯টি গণকবরের অস্থিত্ব খুঁেজ পাওয়া গেছে। যার অধিকাংশই পড়ে আছে অযতœ আর অবেহলায়। এর মধ্যে কলারোয়া পৌরসদরে উত্তর মুরারীকাটি পাল পাড়ায় (৯ জন), কলারোয়া পাইলট হাইস্কুল ফুটবল মাঠের দক্ষিণে(৫), সোনাবাড়ীয়া ইউনিয়নের মঠমন্দির এলাকায় (৩) সোনাবাড়ীয়া মোড়ে (৩), ভাদিয়ালীতে (৪), যুগিখালী ইউনিয়নের বামনখালী ঘোষ পাড়ায় (৩), চন্দনপুর ইউনিয়নের গয়ড়া বাজারে (২) কেঁড়াগাছি ইউপি’র বালিয়াডাঙ্গা বাজারে (৭) ও পার্শ্ববতী শার্শা উপজেলার জামতলা বাজারের সন্নিকটে (৫)। মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস থেকে জানাগেছে, কলারোয়া উপজেলার ৩৪৩ জন কৃতি সন্তান মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ  গ্রহণ করেন। এদের মধ্যে ২৭ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। যুদ্ধ পরিচালনার ক্ষেত্রে এ অঞ্চলে প্রবাসী  সংগ্রাম পরিষদের সদস্য এম সিএ মমতাজ আহম্মেদ, শেখ আমানুল্লাহ, বিএম নজরুল ইসলাম, ৭১ এর রনাঙ্গনে যুদ্ধকালীন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোসলেম উদ্দীন, শ্যামাপদ শেঠ প্রমুখ গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগেই ৬ ডিসেম্বর কলারোয়া পাকহানাদার মুক্ত হয়। এদিকে কলারোয়া মুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, উপজেলা প্রশাসন, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাইকগাছা ব্যুরো: পাইকগাছায় বাজার কমিটির দেয়া সরকারি জায়গায় টোঙ ঘর বাঁধাকে কেন্দ্র করে চাঁদা দাবি, ভাংচুর, মারপিট। থানায় চাঁদাবাজী মামলা দায়ের। আসামি আটক নেই। মামলা সূত্রে জানা যায়, পাইকগাছা উপজেলার বয়ারঝাপা গ্রামের কৃষ্ণপদ মন্ডলের পুত্র স্বপন কুমার মন্ডল মৎস্য ব্যবসা করার জন্য সোলাদানা বাজার কমিটির নিকট থেকে রাস্তার স্লোভে টোঙ ঘর বাঁধার জন্য একটি জায়গা নেয়। উক্ত জায়গায় ঘর বাঁধার সময় একই এলাকার নীলকৃষ্ণ সানার পুত্র বিধান-যুগোলসহ তাদের লোকজন স্বপনের নিকট ৫০ হাজার টাকা দাবি করে। স্বপন ২০ হাজার টাকা নগদ প্রদান করে এবং বাকী টাকা দিতে পারবে না বলে জানালে বিধান-যুগোলরা স্বপনকে মারপিট করে তার ঘর বাঁধার সরঞ্জাম নদীতে ফেলে দেয়। এ ঘটনায় স্বপন বাদী হয়ে পাইকগাছা থানায় বিধান-যুগোল এবং বিশ্বজিত ও অমৃত মন্ডলের নামে চাঁদাবাজী আইনে মামলা দায়ের করেছে। যার নং- ০৩, তাং- ০২/১২/২০১৬। পুলিশ এখনও কোন আসামী গ্রেপ্তার করতে পারেনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাইকগাছা ব্যুরো : খুলনার পাইকগাছায় একাধিক মামলার আসামি গোলক চন্দ্র মন্ডলকে সোমবার দুপুরে পৌর সদর পুলিশ আটক করে জেলহাজতে প্রেরণ করেছে। থানা সূত্রে জানা যায়, উক্ত গোলকের নামে পাইকগাছা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন এবং চাঁদাবাজীর অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা রয়েছে। ধৃত গোলক উপজেলার খালিয়ারচক গ্রামের মৃত গোবিন্দ মন্ডলের পুত্র। ওসি (তদন্ত) এস,এম, জাবীদ হাসান জানান, ধৃত আসামির নামে উক্ত দুটি মামলা রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাইকগাছা ব্যুরো : পাইকগাছার কাশিমনগরের একটি ইটের ভাটা এলাকা থেকে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে এক ডাকাত আটক, অন্যরা পালিয়ে গেছে। ঘটনাস্থল থেকে দেশী তৈরি লোহার রড, দা, ছুটি উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার গভীর রাতে। আটক ডাকাত ডুমুরিয়া থানার চুকনগর গ্রামের কাদের গাজীর পুত্র শহিদুল গাজী (২৮)। এ ঘটনায় থানায় ডাকাতি মামলা হয়েছে। জানাযায়, গত কয়েকদিন ধরে পুলিশের বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে রবিবার গভীর রাতে কপিলমুনি এলাকায় অভিযান চলাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কাশিমনগর জনৈক আতিয়ারের ইট ভাটা সংলগ্ন এলাকায় ডাকাতি প্রস্তুতিকালে পুলিশ হানা দিয়ে একজনকে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করলেও ডাকাত দলের অন্য সদস্যরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। ধৃত শহিদুলের স্বীকারোক্তি মোতাবেক জানা যায়, রেজাকপুর গ্রামের মৃত রহমত আলী শেখের পুত্র হাবিল শেখ আন্তঃ ডাকাত দলের প্রধান হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতি সংগঠিত করে আসছে। তারই অংশ হিসেবে এদিনও ১০/১২ জনের সংঘবদ্ধ ডাকাত দলকে ঐক্যবদ্ধ করে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। ওসি (তদন্ত) এস,এম, জাবীদ হাসান জানান, এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest