সর্বশেষ সংবাদ-
নাসিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর বিলুপ্তির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভদৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরায় আলোচনা সভা  দেবহাটায় জাতীয় প্রাণি সম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধনসাতক্ষীরায় জাতীয় দৈনিক রুপালী বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনসাতক্ষীরার মিঠু খানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপিকালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসা

নলতা প্রতিনিধি : কালিগঞ্জ উপজেলার খানজিয়া হাইস্কুল ফুটবল ময়দানে খানজিয়া ইছামতি ক্লাবের আয়োজনে গত ২৫ নভেম্বর শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৩ টায় কামরুল স্মৃতি ৪ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত খেলায় দেবহাটা উপজেলার শ্রীপুর যুব সংঘ বনাম কালিগঞ্জ উপজেলার ভাড়াশিমলার সাতবসু ফুটবল একাদশ অংশ গ্রহণ করে ১ঘন্টা খেলা করে সাতবসু ফুটবল একাদশ ২/১ গোলে শ্রীপুর যুব সংঘকে হারিয়ে বিজয়ী হওয়ার গৌরব অর্জন করে। খেলায় রেফারীর দায়িত্ব পালন করেন,আফসার সরদার এবং তার সহযোগী হিসেবে ছিলেন,আব্দুল হামিদ ও মনিরুল ইসলাম। খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, নলতা ইউনিয়ন আ’লীগের ১ নম্বার ওয়ার্ড সভাপতি মোঃ আজিজ হাসান,সাধারণ সম্পাদক মোঃ শমসের আলী,মোঃ নজরুল ইসলাম,নিয়াত আলী (মন্টু),আবুল মালেক,ইছামতি ক্লাবের সভাপতি জাফল আলী,ক্রীড়া সম্পাদক সাইফুল ইসলাম,আব্দুল হালিম,মিজান,আশরাফুল,মুকুলসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1-large
নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার সকাল ১১টায় সাতক্ষীরা সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট চত্বরে এ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সাতক্ষীরা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ জি.এম আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে  প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ,এফ,এম এহতেশামূল হক। এসময় তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কারিগরী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। পুথিগত বিদ্যা অর্জনের সাথে সাথে খেলাধুলা, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চর্যা, সামাজিক কর্মকান্ড, সামাজিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সমন্বয় করে চলতে হবে। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা যে জ্ঞান অর্জন করবো এটাই আমাদের বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে হবে। আমরা জানি, সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে একটি সীমাবদ্ধ আছে। এজন্য কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হলে সেক্ষেত্রে একটি বিশেষ সুযোগ রয়েছে। নতুন প্রজন্মকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই। একটি পরিবারে যদি একজন সদস্য কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারে তাহলে ঐ পরিবার অনেকটা এগিয়ে যাবে। শুধু পড়া লেখায় নয়, ভাল মানুষ এবং সুনাগরিক হতে হলে খেলাধুলার বিকল্প নেই। খেলাধুলা উন্নত জাতি গঠনে সহায়ক এবং শরীর ও মনকে সতেজ রাখে।’ অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আহবায়ক ও সাতক্ষীরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের উপাধ্যক্ষ ড. এম এম নজমুল হক। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সরকারি পলিটেকনিক স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ মোদাচ্ছের আলী, বাংলাদেশ পলিটেকনিক ইনস্টিটিটিউট শিক্ষক সমিতি জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ ঈসমাইল হোসেন, ইলেক্ট্রনিক্স বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অলোক সরকার, শিক্ষার্থী মোঃ কামরুল ইসলাম প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ইংরেজি প্রভাষক মোঃ আবু বকর ছিদ্দিক।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: না ফেরার দেশে চলে গেলেন কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রো। শুক্রবার দিবাগত রাতে কিউবার রাজধানী হাভানায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও ফিদেল কাস্ত্রোর ভাই রাউল কাস্ত্রো এই মৃত্যুর কথা কিউবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ঘোষণা দেন।বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, ৯০ বছর বয়সী এই নেতার মৃত্যুর খবর টেলিভিশনে ঘোষণা করেন রাউল কাস্ত্রো। এ সময় তিনি জানান, স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে মারা গেছেন কিউবা বিপ্লবের কমান্ডার ইন চিফ। ফিদেল আলেসান্দ্রো কাস্ত্রো রুজের জন্ম ১৯২৬ সালের ১৩ আগস্ট। ১৯৫৯ সালে যখন তিনি মার্কিন সমর্থিত একনায়ক ফুলগেন্সিও বাতিস্তার সরকারকে উৎখাত করেন। বাতিস্তা সরকারকে উচ্ছেদের পর ১৯৫৯ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত কিউবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০০৮ সালে ভাই রাউল কাস্ত্রোর কাছে ক্ষমতা অর্পণ করে অবসরে যান ফিদেল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ‌্য ডেস্ক: বয়োঃসন্ধি কালে অনেকেই ওজন কমাতে ক্র্যাস ডায়েট করে থাকেন।  এ সময়ে খাবার দাবার আসলে কেমন হওয়া উচিত-  এ বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন ‘স্বাস্থ্য প্রতিদিন’ অনুষ্ঠানের ২৫৬৯তম পর্বে কথা বলেছেন জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের পুষ্টি বিভাগের পরামর্শক পুষ্টিবিদ আয়েশা সিদ্দিকা। প্রশ্ন : অনেকে ক্র্যাশ ডায়েট করেন। এটি আসলে কতটা জরুরি বা তাদের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে কী করতে হবে? ডায়েটিং চার্ট কী হওয়া উচিত? উত্তর : ১৩ থেকে বয়োসন্ধি শুরু। ১৩ থেকে ১৯ এই বয়সটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই সময় কিন্তু বয়োঃসন্ধিকালের ভালো পরিমাণের আয়রন খাবার আমাদের নিতে হবে, শরীরকে ঠিক রাখার জন্য। তবে বয়োঃসন্ধিরা যে ভুল করে প্রচলিত একটি ধারণা থাকে যে ডিম বা দুধ এই জাতীয় খাবার খেলে ওজন বেড়ে যাবে। তাই দেখা যাচ্ছে, জন্মের পর একটি শিশু যখন একটি সঠিক খাদ্যাভ্যাসে থাকে, ডিম দুধ খাচ্ছে, তবে আমি একটি জিনিস দেখছি চার থেকে পাঁচ বছরের পরে খুব কমই আছে যে তাদের নিয়মিত দুধ ও ডিম খাওয়ার অভ্যাস থাকে। ডিম ও দুধ হলো আমাদের খাওয়ার চার্টের প্রধান জিনিস। তবে দুধ ও ডিমটা কী প্রক্রিয়ায় খাচ্ছে, এটি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ ডিম যদি নিয়মিত একটি বয়োঃসন্ধি বাচ্চা সিদ্ধ করে খায়, সে ক্যালোরি পাবে কম—তবে ভিটামিন, মিনারেলসহ খাদ্যগুণ যেটা সেটা পুরোপুরি পাচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক: ‘দম’ নামের একটি নতুন চলচ্চিত্র নির্মিত হতে যাচ্ছে, আর এতে অভিনয় করবেন দুই নায়িকা পরী মণি ও এমি। ছবিটি পরিচালনা করছেন শাহ আলম মণ্ডল। তাঁর ছবিতেই প্রথম অভিনয় করেছিলেন এই দুই নায়িকা। পরীর প্রথম ছবিটি ছিল ‘ভালোবাসা সীমাহীন’ ও এমির প্রথম ছবিটি ছিল ‘সাদাকালো প্রেম’। শাহ আলম তাঁর প্রথম ছবিতে অভিনয় করা এই্ দুই নায়িকাকে নিয়ে নতুন ছবির কাজ শুরু করবেন আগামী বছরের শুরুতে।এ বিষয়ে পরিচালক শাহ আলম মণ্ডল এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘আগামী বছর শুরু করব নতুন ছবি ‘দম’। একেবারেই নতুন ধরনের একটি গল্প নিয়ে ছবিটি নির্মাণ করব। এরই মধ্য ছবির গল্প রেডি করছি। হাতের দুই ছবি প্রায় শেষ পর্যায়ে। আশা করি নতুন ছবিটি দর্শকদের ভালো লাগবে।’‘দম’ ছবিতে শিল্পী হিসেবে কারা কাজ করবেন জানতে চাইলে শাহ আলম বলেন, ‘আমার প্রথম চলচ্চিত্র ‘ভালোবাসা সীমাহীন’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়েছিল নায়িকা পরী মণির। দ্বিতীয় ছবিতেও তাকে নিয়ে কাজ করেছি। আবার ‘সাদাকালো প্রেম’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় নায়িকা এমির। এই দুজনই আমার কাছে মেয়ের মতো। তারাও আমাকে বাবা বলে ডাকে, বাবার মতো সম্মান করে। আমার এই দুই মেয়েকে নিয়েই ছবিটি করার চিন্তা রয়েছে। তবে নায়ক হিসেকে কে কাজ করবেন সেটি এখনো ঠিক হয়নি।’বর্তমান ব্যস্ততা নিয়ে শাহ আলম বলেন, ‘আমরা বর্তমানে ‘আপন মানুষ’ ছবির গানের শুটিং করছি কক্সবাজার। আগামী দুদিন শুটিং হলেই ছবির কাজ শেষ হবে। ছবির সেন্সর আগেই করা ছিল। এখন শুধু গান দুটো সেন্সর করিয়ে নেব। আর আছে নাবগত এমিকে নিয়ে ‘সাদাকালো প্রেম’। ছবির শুটিং প্রায় শেষ। আগামী মাসে সপ্তাহ খানেক শুটিং করলেই ছবির কাজটি শেষ হবে। আশা করি বছরের শুরুতে একটি ছবি মুক্তি দেব।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ক্রীড়া ডেস্ক: ক্রিস গেইল মানেই চার-ছক্কার ফুলঝুরি। তিনি উইকেটে থাকা মানেই প্রতিপক্ষ বোলারদের ঘুম হারাম হয়ে যাওয়া। হেসে-খেলেই চার-ছক্কা মারেন। দর্শকদের আনন্দে ভাসান এই ক্যারিবীয় হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান। সেই তিনিই এবার বলে-কয়ে ছক্কা মারার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) চার ইনিংসে ৫৫টি ছক্কা মারার লক্ষ্য তাঁর।চিটাগং ভাইকিংসের হয়ে খেলতে গতকাল শুক্রবার ঢাকায় এসেছেন গেইল। শনিবার মিরপুর শেরেবালা স্টেডিয়ামের অ্যাকাডেমি মাঠে সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘লোকে আমাকে চেনে সিক্স মেশিন হিসেবে। আসলেও ছক্কা মারার জন্যই আমি বেশি পরিচিত। ছক্কা আমি ভালোই মারতে পারি। চেষ্টা করি যতক্ষণ উইকেটে থাকি, দর্শকদের বিনোদন দিতে। এবারের বিপিএলেও সেই চেষ্টা থাকবে আমার।’মূলত দর্শকদের আবেদন আর চিৎকারই এই ক্যারিবীয় ব্যাটিং দানবকে  ছক্কা মারতে বেশি অনুপ্রাণিত করে, ‘দর্শকরা যখন চায় আমি ছক্কা মারি। চিৎকার করে সেটা বলে, তখন আমাকে অনুপ্রেরণা জোগায় ভালো করতে।’এর আগে বিপিএলে ১০টি ইনিংস খেলে ৫০টি ছক্কা মেরেছিলেন গেইল। এবারও কি থাকবে সেই ধারাবাহিকতা? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি মজা করে বলেন, ‘তাই নাকি! এর আগে ১০ ইনিংসে ৫০ ছক্কা? এবার চার ইনিংসেই ৫৫টি হয়ে যেতে পারে! আশা করি, কালকের উইকেট ভালো হবে। প্রথম ম্যাচে কিছুটা স্নায়ুচাপ থাকতে পারে। তবে এটাই জীবন। উপভোগ করতে চাই।’এবারের আসরে গেইলের সঙ্গে পাঁচ ম্যাচের চুক্তি হয়েছে চিটাগংয়ের। তাদের দল গ্রুপ পর্ব পেরোতে পারলে চুক্তির মেয়াদও বাড়তে পারে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1480093508আমির হোসেন খান চৌধুরী: জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ৬১টি জেলার চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। শুক্রবার রাতে এ প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
সাতক্ষীরায় আ.লীগের প্রার্থী মনোনীত হয়েছেন জেলা আ.লীগের সভাপতি ও বর্তমান জেলা পরিষদ প্রশাসক মুনসুর আহমেদ।
ঘোষিত প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী, পঞ্চগড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক, ঠাকুরগাঁওয়ে সাদেক কৌরাইশী, নীলফামারীতে মমতাজ উদ্দিন, কুড়িগ্রামে জাফর আলী, গাইবান্ধায় শামসুল আলম, লালমনিরহাটে মতিয়ার রহমান, দিনাজপুরে আজিজুল ইসলাম চৌধুরী, রংপুরে সাফিয়া খানম, পাবনায় রেজাউল রহিম লাল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ মাইনুদ্দিন ম-ল, বগুড়ায় মকবুল হোসেন, নাটোরে সাজেদুর রহমান খানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
এছাড়া, জয়পুরহাটে আরিফুর রহমান, রাজশাহীতে মাহবুব জামান, নওগাঁয় এ কে এম ফজলে রাব্বী, সিরাজগঞ্জে আবদুল লতিফ বিশ্বাস, বাগেরহাটে শেখ কামরুজ্জামান, যশোরে শাহ হাদি উজ জামান, কুষ্টিয়ায় রবিউল ইসলাম, সাতক্ষীরায় মুনসুর আহমেদ, মেহেরপুরে মিয়া জান আলী, চুয়াডাঙায় মাহফুজুর রহমান, খুলনায় শেখ হারুনুর রশীদ, নড়াইলে আইয়ুব আলী, মাগুড়ায় পঙ্কজ কুমার, ঝিনাইদহে কনক কান্তি, বরগুনায় দেলোয়ার হোসেন, বরিশালে আলতাফ হোসেন, পিরোজপুরে শাহে আলম, ভোলায় আবদুল মোমিন টুলু, পটুয়াখালীতে মোশাররফ হোসেন, ঝালকাঠিতে শাহ আলম, টাঙ্গাইলে ফজলুর রহমান, মানিকগঞ্জে গোলাম মহিউদ্দিনকে প্রার্থী করা হয়েছে।
পাশাপাশি ঢাকায় মাহবুবুর রহমান, মুন্সিগঞ্জে মহিউদ্দিন আহমেদ, গাজীপুরে আক্তারুজ্জামান, নরসিংদীতে আসাদুর রহমান, ফরিদপুরে লোকমান মৃধা, রাজবাড়িতে আবদুল জব্বার,গোপালগঞ্জে এমদাদুল হক, শরিয়তপুরে ছাবেদুর রহমান, নারায়ণগঞ্জে আনোয়ার হোসেন, ময়মনসিংহে ইউসূফ খান পাঠান, শেরপুরে চন্দন কুমার, জামালপুরে এইচ আর জাহিদ, নেত্রকোণায় প্রশান্ত, মৌলভীবাজারে আজিজুর রহমান, সুনামগঞ্জে এনামুল কবীর ইমন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন।
এছাড়া চট্টগ্রামে আবদুচ সালাম, নোয়াখালীতে জাফরুল্লাহ, কক্সবাজারে মোশতাক আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এমদাদুল বারী, লক্ষীপুরে শামসুল ইসলাম, কুমিল্লায় আবু তাহের, ফেনীতে আজিজ আহমেদ চৌধুরী, চাঁদপুরে আবু ওসমান চৌধুরী, হবিগঞ্জে ড. মুশফিক হোসেন চৌধুরী ও সিলেটে লুৎফুর রহমান প্রমুখ।
এদিকে, ওবায়দুল কাদের জানান, জেলা পরিষদ সদস্যদের সমর্থন দেবে সংশ্লিষ্ট জেলা, উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের নেতারা। স্থানীয় পর্যায়ে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবেন তারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ এর ১১তম দিনের জাঁকজমকপূর্ণ খেলায় কলারোয়া উপজেলা দলকে ২-০ গোলে পরাজিত করে জয়লাভ করে আশাশুনি উপজেলা দল জয়লাভ করেছে। শুক্রবার বিকালে সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের ব্যবস্থাপনায় এবং জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহযেগিতায় ৬ষ্ঠ জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ১১তম দিনের খেলা উপভোগ করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.এফ.এম এহতেশামূল হক, জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম খান, ডিএস’র আব্দুল মোমেন খান চৌধুরী সান্টু, জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির খান বাপ্পি, ট্রেজারার শেখ মাসুদ আলী, নির্বাহী সদস্য ইমাদুল হক খানসহ অসংখ্য ক্রীড়ামোদি দর্শক খেলাটি উপভোগ করেন। প্রথমার্ধের খেলায় আক্রমণ পাল্টা আক্রমণ চালিয়েও কোন দল গোলের সন্ধান পায়নি। দ্বিতীয়ার্ধের খেলায় ৪৬ মিনিটে আশাশুনি উপজেলা দলের ৭নং জার্সি পরিহীত কামাল ১টি গোল করে এবং ৬৭ মিনিটের সময় আশাশুনি উপজেলা দলের ৬নং জার্সি পরিহিত খেলোয়াড় পলাশ আরো ১টি গোল করে দলকে জয়ের লক্ষ্যে পৌছে দেয়। গোল পরিশোধের জন্য তুমুল আক্রমণ চালিয়েও গোলের দেখা পায়নি কলারোয়া উপজেলা দল। ফলে ১১তম দিনের খেলায় কলারোয়া উপজেলা দলকে ২-০ গোলে পরাজিত করে আশাশুনি উপজেলা দল জয়লাভ করে। খেলার রেফারী ছিলেন নাসির। সহকারি রেফারী ছিলেন আব্দুল গফ্ফার, নাসির ও এ.কে আজাদ কানন। আজ শনিবার মুখো মুখি হবে সাতক্ষীরা পৌরসভা দল বনাম দেবহাটা উপজেলা দল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest