সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে জাতীয় কৃষি দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‍্যালিছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ জিল্লুর রহমানকে অর্থসহায়তা দিলো সাতক্ষীরা সিটি কলেজভোমরা স্থলবন্দর সীমান্ত থেকে ১০ পিচ স্বর্ণের বারসহ এক কিশোর আটকসাতক্ষীরায় ঈগল পরিবহনের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে মোটর সাইকেল চালকের মৃত্যুসাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের সাথে এবি পার্টির নেতৃবৃন্দের সাক্ষাতসাতক্ষীরায় ঠোঁট কাটা ও তালু কাটা রোগীদের ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প ২০ নভেম্বরদেবহাটায় বিএনপি নেতাদের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধনগাছ কাটার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেলেন সম্পা গোস্বামীশ্যামনগরে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চিংড়িঘের দখলের অভিযোগ!শ্যামনগরে উপকূল দিবসে মানববন্ধন,১২ নভেম্বর’কে উপকুল দিবসের দাবী

imagesমাহফুজুর রহমান: ২২ অগাস্ট সাতক্ষীরা রেঞ্জাধীন কদমতলা ফরেস্ট স্টেশন কর্মকর্তা শ্যামা প্রসাদ তার সঙ্গীয় স্টাফসহ ট্রলার যোগে টহল দানকালে পশুরতলা খাল নামক স্থানের নিকটবর্তী হলে ভোর আনু: ৪টার দিকে ২টি নৌকার গতিবিধি সন্দেহজনক হওয়ায় তিনি তাদেরকে নৌকা নিয়ে কাছে আসতে বলেন। এসময় নৌকা ২টি বনের বিপরীত দিকের কেওড়া বাগানের কাছে কিনারায় ভিড়িয়ে নৌকা হতে লোকজন লাফিয়ে পড়ে এবং বাগানের ভিতর দিয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

স্টেশন কর্মকর্তা জানান, আমি এবং আমার স্টাফগণ টর্চের আলোয় মুন্সীগঞ্জ আটির উপর নামক গ্রামের আব্দুর রহিম এবং আব্দুল করিম, উভয় পিং- ইসমাইল গাজীকে চিনতে পারি। অপর অজ্ঞাতনামা ৪জন আসামীকে চিনতে পারি নাই। এরপর তাদের নৌকা তল্লাশি করে নিষিদ্ধ ঘোষিত ভারতীয় সাড়ে ৪লিটার পরিমাণ মাছ মারার বিষ, ২টি ভেসালি জাল পাই। নৌকা ২টি, উক্ত জাল ও বিষ জব্দ করে কদমতলা ফরেষ্ট স্টেশনে নিয়ে আসি। এব্যপারে ২টি বন মামলা দায়ের করা হয়েছে। বন মামলা নং- পি,ও,আর নং ৮/কত /২০১৬-১৭ এবং পি,ও,আর নং ৯/কত /২০১৬-১৭। উল্লেখ্য, উক্ত ২জন ব্যক্তিসহ মোট ৬জনকে বিগত কয়েক মাস পূর্বে মাছ মারা বিষ, ভেসালি জালসহ হাতে নাতে ধরে শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আহসানউল্লাহ শরিফী- এর নিকট হাজির করলে, তিনি প্রত্যেককে ৫হাজার টাকা করে সর্বমোট ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। সুন্দরবনের অভ্যন্তরের খালে বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে মাছ শিকার করার ফলে বিভিন্ন প্রজাতির লক্ষ লক্ষ মাছ ধ্বংস হয়ে যায়। এলাকার জেলে বাওয়ালীসহ সকলে দোষীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

indexএম বেলাল হোসাইন: পাচারকারীদের কবল থেকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ফিংড়ী ইউনিয়নের ৩ নারী উদ্ধার হলেও মামলা হয়নি। স্থানীয় প্রভাবশালী কিছু উঠতি নেতাদের ছত্রছায়ায় রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে পাচারকারীচক্র। এতে করে এলাকায় সাধধারণ মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। পাচারের কবল থেকে রক্ষা পাওয়া ওই নারীদের শাসানো হয়েছে মামলা না করার জন্য।

এলাকাবাসী জানায়, সদর উপজেলার দক্ষিণ ফিংড়ী গ্রামের আহম্মদ আলীর স্ত্রী পারুল বিবি বিদেশে চাকুরি দেয়ার নাম করে একই গ্রামের আকের আলীর মেয়ে ছালমা খাতুন, রুহুল আমিনের স্ত্রী সাথী ও আবুবক্কারের স্ত্রী খাইরুন্নেছাকে পাচার করার প্রস্তুতি গ্রহণ করে। কিন্তু পারুলের চালাকি বুঝতে পেরে স্থানীয়ভাবে সাথী ও খায়রুন্নেছা কেটে পড়ে। ছালমা খাতুন পরিবহনে উঠে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। পরিবহনের মধ্যে ভাল না লাগায় ফরিদপুর থেকে নেমে পড়ে। ছালমা গাড়ি থেকে নামার পর পড়ে সমস্যায়। পাচারকারীর কবল থেকে মুক্তি পেলেও মুক্তি পায়নি মুখোশধারীদের কবল থেকে। ছালমাকে রাতের আধারে একা পেয়ে ৪/৫ জন মুখোশধারীরা ছালমার কাছে থাকা ব্যাগ ও অন্যান্য জিনিস পত্র কেড়ে নেয়। ছালমার চিৎকারে পার্শ্ববতী এলাকার লোকজন ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে। ছালমা বাড়িতে ফিরে আসার পর ফিংড়ী এলাকার মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এলাকাবাসি পারুলের বাড়ি ঘেরাও করে তাকে আটক করে। কিন্তু এতে বাধ সাধে কিছু পাতি নেতা। তারা বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য শালিসী বৈঠক বসায়। থানা পুলিশ না করার জন্য শাসানো হয় ছালমাকে। ছালমা জানায় পারুল বিবি তাকে বিদেশে চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে পাচারকারীদের হাতে তুলে দেয়। ফরিদপুর পৌছানোর পর পাচারকারীদের কথাবার্তা শুনে তার সন্দেহ হলে বাস থেকে নেমে পড়ে। এরপার সে এক পরিবহন চালকের মাধ্যমে বাড়ি ফিরে আসে। বাড়িতে এসে বিষয়টি গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানালে এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল তাকে মামলা না করার জন্য হুমকি দেয়। এতে জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে জানায়। এব্যাপারে এলাকাবাসি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

IMG_20160822_113707~2জি.এম আবুল হোসাইন : সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ৪৪নং বলাডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সম্মুখে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। সরকার স্কুল অনুমোদনের জন্য যে সব শর্ত রেখেছে তার মধ্যে অন্যতম শর্ত হচ্ছে স্কুলে খেলার মাঠ থাকা। সরকারের শর্ত পূরণ করতে সদর উপজেলার সম্মুখে রয়েছে বলাডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রয়েছে বৃহৎ মাঠের ব্যবস্থা রয়েছে, কিন্তু অপ্রিয় সত্য হল সেখানকার চিত্র দেখলে মনে হয়, এটি খেলার মাঠ নয়, বরং মাছ চাষের আবাদ। বিদ্যালয়ে প্রায় ২শত জন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। স্কুল শুরুর আগে ও পরে স্কুল মাঠ ছাত্রছাত্রীদের কলকাকুলিতে ভরে ওঠে। এলাকার শত শত ছেলেমেয়েদের স্কুল সময়ে মুক্ত আবহাওয়া প্রাপ্তি, জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন, ক্রীড়া-বিনোদনের জন্য এটি ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু টানা বর্ষণের কারণে সেখানে বর্তমানে খেলার কোন সুযোগ নেই বরং হাটু পানিতে কিংবা তারও বেশী পানি জমে আছে। বাধ্য হয়ে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের অনুষ্ঠান কোন রকমে সেরে নিতে হচ্ছে। মাঠটি এখন পানিতে টইটম্বুর। ফলে স্কুলের স্বাভাবিক পরিবেশ বিঘ্নিত হওয়ার পাশাপাশি এলাকার খেলাধূলা ও মুক্ত অবকাশের জন্য ব্যবহৃত মাঠটি ব্যবহারের সুযোগ বঞ্চিত হয়ে শিশু ও যুব সম্প্রদায় মনোকষ্টে রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, মাঠের পানি নিস্কাশনের জন্য সুব্যবস্থা না থাকায় বর্ষা মৌসুমে মাঠে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে মাঠটি পানিতে তলিয়ে থাকে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. জাকির হোসেন বলেন, স্কুলের মাঠ ১ থেকে দেড় ২ ফুট পানিতে তলিয়ে থাকে। ফলে বর্ষা মৌসুমে পানি শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত মাঠটি ব্যবহার করা যায়না। স্কুলের মাঠের পানি নিস্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় এঅবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী মল্লিকা পারভীন বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে স্কুলে আসতে অসুবিধা হয়। অনেক সময় পা পিছলে পড়ে গিয়ে জামাকাপড়, বই খাতা ভিজে যায়। ৫ম শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আমরা স্কুল মাঠে এসময় খেলাধুলা করতে পারি না। পানিতে সবাই মিলে লাইনে দাঁড়িয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে পারি না। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ইকবাল আনোয়ার সুমন বলেন, শিক্ষার্থীদের অনেক অসুবিধা হয়। এব্যাপারে আমি চেয়ারম্যানকে জানিয়ে ব্যবস্থা নেব। বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. মাহমুদুর রহমান স্বপন সহ এলাকার সচেতন ব্যক্তিরা এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Tala Picture 22.08.16সেলিম হায়দার, তালা: ভারি বর্ষণে তালা উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। অন্তত ১০০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। রবিবার সকাল থেকেই টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে গোটা তালা উপজেলার জনজীবন। স্থবিরতা বিরাজ করছে কর্মময় জীবনযাত্রায়। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, শ্রমজীবী ও চাকুরিজীবী মানুষরা পড়েছে বিপাকে। বিপর্যয়ে পড়েছে নিন্মাঞ্চলের মানুষরা। ভেসে গেছে হাজারো মানুষের মৎস্য ঘের ও ফসলি জমি।
পানি নিষ্কাশনে সোমবার সকাল থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফরিদ হোসেন, তালা থানার ওসি মো. ছগির মিঞা, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা  মোঃ মাহাফুজুর রহমান ও  স্ব -স্ব  ইউনিয়নের চেয়াম্যানেদের সাথে নিয়ে বেশ কয়েকটি স্থানের ড্রেন থেকে পানি নিষ্কাশনের পথ সুগম করেন।
এর মধ্যে সব চেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত তালা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরদার জাকির হোসেন ডেইলি সাতক্ষীরাকে জানান, তার ইউনিয়নের মহল্লাপাড়া, বারুইহাটি, খানপুর, জেয়ালানলতা, কেসমতঘোনা, শাহাপুর, মুড়াকুলিয়াসহ ১২টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
জালালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম মফিদুল হক লিটু জানান, অতিবর্ষণে তার ইউনিয়নের কানাইদিয়া, কৃষ্ণকাটি, চরকানাইদিয়া, জেঠুয়া, নেহালপুর, জালালপুর, শ্রীমন্তকাটি ও দোহার গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। তিনি বলেন, কপোতাক্ষ নদ দিয়ে পানি নিষ্কাশন সম্ভব হচ্ছে না। ফলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
এছাড়া খলিলনগর ইউনিয়নের মহান্দি, গোনালীসহ কয়টি গ্রাম পানিতে তলিয়ে গেছে। ইসলামকাটিইউনিয়নের খরাইল, ভবানিপুর, কাজিডাঙ্গা, বারাত, গাপালপুর, নারায়নপুর, ঘোনা, ঢেমশাখেলা, গনডাঙ্গাসহ প্রায় ১২ টি গ্রাম প্লাবিত। তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের নওয়াপাড়া, কলাপোতা, তেঁতুলিয়া, দেওয়ানীপাড়া, শিরাশুনিসহ উপজেলার প্রায় অন্তত ১০০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
তালা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার ডেইলি সাতক্ষীরাকে জানান, তালা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের প্রায় শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করছি এবং পানি নিষ্কাশনের জন্য চেষ্টা চালাচ্ছি।

0 মন্তব্য
1 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

DSC01563 copyমাহফিজুল ইসলাম আককাজ: সাতক্ষীরায় টানা দুই দিনের প্রবল বর্ষণে নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষ জলাবদ্ধতার কবলে পড়েছে। পানিতে তলিয়ে গেছে হাজার হাজার বিঘা ফসলী জমি, মৎস্য ঘের, বসত ভিটা, বাড়ির আঙিনা, বাজার-ঘাট পানি জমে থাকায় দুর্ভোগের পাশাপাশি এলাকায় দেখা দিয়েছে পানিবাহিত রোগ, রাস্তা-ঘাট ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্থায়ী ভাবে পানি জমে থাকায় বিপাকে পড়েছে শিক্ষার্থীরা। জরুরি ভাবে পানি নিষ্কাশন না করা হলে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হবে। এ ছাড়া ফসলী জমি টানা বর্ষণে  ধান ও সবজি ক্ষেত গুলো ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সোমবার সকালে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন সদর উপজেলার কয়েকটি বন্যা দূর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় বল্লী ইউনিয়নের  ভাটপাড়া ও আমতলা এলাকায় বেতনা নদীর দু’ধারে ক্ষতিগ্রস্ত বোড়বাঁধ  স্বেচ্ছাশ্রমে বল্লী ইউপি চেয়ারম্যান বজলুর রহমান ইউপি সদস্যদের সাথে নিয়ে তাৎক্ষণিক ভাবে বেড়ীবাঁধ সংস্কারে কাজ করেন। অপরদিকে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা আখড়াখোলা এলাকায় গেলে কৃষক আবুল হোসেন জানান এ এলাকার হাজার হাজার বিঘা ফসলী জমি বর্ষা মৌসুমের শুরু থেকে স্থায়ী জলাবদ্ধতা থাকে প্রায় পৌষ মাস পর্যন্ত। জলাবদ্ধতার কারনে ফসল ফলাতে পারছেনা এ এলাকার কৃষকরা ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এলাকার মানুষ। এদিকে সদর উপজেলার ব্রক্ষ্মরাজপুর ইউনিয়নের জলাবদ্ধতায় কয়েকটি গ্রাম ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এর মধ্যে  মাছখোলা শাল্যে, দামারপোতা, বেড়াডাঙ্গা, কামারডাঙ্গী, বড়দল, জিয়ালা, লাবসা ইউনিয়নের তালতলা, মাগুরা, গোপীনাথপুর,  শহরের কামালনগর, ইটাগাছা, বদ্দীপুর কলোনী এলাকার মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছে।  জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সরেজমিন পরিদর্শনকালে মাছখোলা এলাকার মুজিবুর রহমান বলেন, অপরিকল্পিত ভাবে মৎস্য ঘের ব্যবসায়ীদের কারনে গত কয়েক বছর ধরে এ এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। মাছখোলা  মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯বম শ্রেনির ছাত্রী তামান্না তাবাসসুম মীম জানান, আজ ১২/১৩ দিন যাবৎ এ এলাকার রাস্তা-ঘাট, বাড়ি-ঘরসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পানি জমে আছে। ঠিকমত লেখাপড়া করতে পারছিনা, খাবার ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে আমরা অনেক কষ্টে আছি।
বন্যা দূর্গত এলাকা পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সাথে উপস্থিত ছিলেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আব্দুস সাত্তার খান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ আবদুল সাদী, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জালাল উদ্দিন, বল্লী ইউপি চেয়ারম্যান মো. বজলুর রহমান, সদর থানা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ফারুক আহম্মেদ, মফিজুল ইসলাম, মো. শাহিদুল ইসলাম, ব্রক্ষ্মরাজপুর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সাংবাদিক এস.এম রেজাউল ইসলাম প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

53471995এম বেলাল হোসাইন: নতুন জামা কাপড় কিনে দেওয়ার নাম করে বাবার বন্ধু ও তার তিন সহযোগির দ্বারা গণধর্ষিত স্কুল ছাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষা শেষে আদালতে ২২ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে। সোমবার সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল থেকে তাকে ছাড়পত্র দেওয়ার পর বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে বিচারিক হাকিম মোঃ হাবিবুল্লাহ মাহমুদ তার খাস কামরায় জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
এদিকে বাড়িতে রেখে ধর্ষণে সহযোগিতা করার অভিযোগে পুলিশ সদর উপজেলার এল্লারচর গ্রামের রফিকুল ইসলামের স্ত্রী ডাইলয়া বেগমকে আটক করেছে।
প্রসঙ্গত, আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর ইউনিয়নের সুভদ্রকাটি গ্রামের চিংড়ি ঘের ব্যবসায়ী সোহরাব হোসেন সানা তার এলাকার এক বন্ধুর স্ত্রীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। এর সূত্র ধরে তার অষ্টম শ্রেণির স্কুল পড়–য়া মেয়েকে নতুন জামা কাপড় কিনে দেওয়ার নাম করে শনিবার সকালে বাড়ি থেকে সাতক্ষীরায় নিয়ে আসে। মাগরেবের আযানের পর সোহরাব তার মুনজিতপুরের বাসায় নিয়ে যাওয়ার নাম করে একটি বিরিয়ানি ও ঠা-া পানীয় এর সাথে নেশা জাতীয় কিছু পান করিয়ে এল্লারচরে ডালিমা বেগমের বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে সোহরাবসহ চারজন তাকে পালাক্রমে ধর্ষণের পর সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে পালিয়ে যাওয়ার সময় জনতা সোহরাব ও মোস্তাফিজুরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে ওই স্কুল ছাত্রীকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় মেয়েটির মা বাদি হয়ে রোববার সদর থানায় মামলা দায়ের করে। সোমবার মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা মেষে আদালতে ২২ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

জি.এম আবুল হোসাইন : সদর উপজেলা ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের অধিকাংশ বিস্তীর্ণ এলাকা টানা বর্ষণে তলিয়ে গেছে। সপ্তাহ যেতে না যেতেই আবারও প্রবল বর্ষণে মরার ওপরে খাঁড়ার ঘা হয়ে দেখা দিয়েছে। শনিবার মধ্যে রাত থেকে ইউনিয়নে অবিরাম বর্ষনে নিম্ম এলাকা প্লাবিত হয়ে জনজীবন বির্পযস্ত হয়ে পড়েছে। সেই সাথে মাছের ঘের, আমন ফসলের বীজতলা ও রোপনকৃত ধান ক্ষেত জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। শত শত ঘরবাড়ি জলমগ্ন হয়ে যাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে। খেটে খাওয়া অসহায় মানূষ কাজ করতে না পারায় দূর্বিসহ জীবন যাপন করছে।

এলাকাবাসির সাথে কথা বলে জানা গেছে, শনিবার মধ্যে রাত থেকে একাটানা প্রবল বৃষ্টিপাত হওয়ায় মৎস্য ঘের ও আমন ধানের বীজতলা পানিতে তলিয়ে গেছে। রবিবার সারাদিন এক টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। অধিকাংশ চাষীরা তাদের আমন ধান চাষের জন্য তৈরিকৃত বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। দ্রব্যর্মূল্যের বাজারে হাজার হাজার টাকা ব্যয়ে তৈরিকৃত বীজতলা নষ্ট হওয়ার উপক্রমে তারা ধান চাষ নিয়ে সংশয় গ্রস্ত হয়ে পড়েছে কৃষকরা। অনেক চাষী ইতিমধ্যে ধান রোয়ার কাজও করেছে। যা পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় পচে নষ্ট হতে পারে ভেবে হতাশ হয়ে পড়েছে। হাজার হাজার একর মৎস্য ঘের প্রবল বৃষ্টিপাতে একাকার হয়ে যাওয়ায় মৎস্য চাষীরা রয়েছে চরম বিপাকে। টানা বর্ষণে সবজির ক্ষেত নষ্ট হয়ে কৃষকদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতি হয়েছে কৃষকদের সদ্য রোপন করা আমন ধানের ফসল। চারিদিকে পানি থৈ থৈ করছে। ডুবে গেছে কয়েক হাজার বিঘা ফসলি জমি। উপ-সহকারি কৃষি অফিসার হাসান রেজা বলেন, ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নে ১৫ শত বিঘা রোপা আমন পানিতে তলিয়ে থাকায় আনুমানিক ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১কোটি ২৩ লক্ষ টাকার অধিক। এলাকাবাসি জানিয়েছে, মাঠে অপরিকল্পিতভাবে মৎস্য ঘের তৈরি করার কারণে পানি নিস্কাশনের পথ বন্ধ হওয়ায় এই বৃষ্টির পানি মাঠ থেকে বের হতে পারছেনা। ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের রাজবাড়ী, ঝাউডাঙ্গা, হাচিমপুর, হাজিপুর, পাথরঘাটা, আখড়াখোলা, দত্তবাগ, ওয়ারিয়া, গোবিন্দকাটি, বিহারিনগর, তুজলপুর, বলাডাঙ্গা, ছয়ঘরিয়া, মাধবকাটি সহ আরো কয়েকটি এলাকা বিরামহীন বর্ষায় ডুবে গেছে। অনেকেই নতুন নতুন ঘের তৈরি করে কালভার্টের মুখ আটকিয়ে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা বন্ধ করে রেখেছে। হাজিপুর এলাকার কথিত সেচ প্রকল্প কমিটি খালের মুখ বেঁধে মাঠে মাছ ছেড়ে দিয়েছে। ফলে ওই মাঠে রোপা ধান পানিতে ডুবে গেছে। একই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে হাচিমপুর, রাজবাড়ী, গোবিন্দকাটি, বিহারীনগর সহ কয়েকটি এলাকায়। মাঠে অপরিকল্পিতভাবে ঘের তৈরি করে পানি নিস্কাশনের পথ বন্ধ করার ফলে এসব এলাকা পানিতে ডুবে যাচ্ছে। এসব ঘের মালিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সচেতন এলাকাবাসি।

এদিকে টানা বৃষ্টিতে ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পানি নিষ্কাশেনের যথাযথ ব্যবস্থা নেই। তুজলপুর, মোহনপুর, বিহারিনগর, ওয়ারিয়া, গোবিন্দকাটি সহ বিভিন্ন গ্রামের হাজার হাজার মানুষের প্রতিদিন এবাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বেচাকেনা করে। গত কয়েক দিনের টানা বর্ষায় বৃষ্টির পানিতে বাজারের চারপাশে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। পরিষদের পেছন দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীতেও পানি কানায় কানায় পরিপূর্ণ । নামে মাত্র পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকলেও নদীর পানি উল্টো চাপ দিচ্ছে। ফলে পরিষদ চত্ত্বরে ও বাজারের অধিকাংশ নিচু এলাকায় জমে আছে প্রায় হাঁটু পানি। ব্যবসায়ীদের জীবন যাপন হয়ে উঠেছে দুর্বিসহ। পরিষদের পাশে গড়ে উঠা দোকানপাট ব্যবসায়ীরা খুলতে পারছে না। এছাড়া পরিষদের পাশেই গড়ে উঠেছে ঝাউডাঙ্গার কাঁচা বাজার। পুরো কাঁচাবাজারটা পানিতে নিমজ্জিত। আরো পরিষদের পাশে আছে মসজিদ ও মন্দির। পুরো বাজারটির অবস্থা শোচনীয়। বিভিন্ন কারণে সৃষ্টি হয়েছে দুর্গন্ধ আর নোংরা পরিবেশ। এবিষয়ে পরিষদের কয়েকজন ইউপি সদস্য বলেন, অল্প বৃষ্টি হলেও পরিষদের সামনে পানি জমে থাকে। পানি নিষ্কাসনের নেই কোন সুব্যবস্থা। বিগত দিনে বেতনা নদী খননের কাজে ব্যাপক ফাঁকিবাজি ও দূর্নীতি হয়। ঐ সময় নদীর দুপাশে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ না করে কোন রকমে লোক দেখানো নদী খননের কাজ করা হয়। নদীর দুই পাশে অবৈধ দোকান পাট ও অপরিকল্পিত ভেড়ীবাধেঁর কারণে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের সুব্যবস্থা নেই। স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবসায়ী জিয়াদ আলী বলেন, জলাবদ্ধতার কারনে আমরা দোকানপাট খুলতে পারছি না। আবার কেউ কেউ দোকান খুললেও নেই কোন ক্রেতার আনাগোনা। আরেক কাঁচাবাজার ব্যবসায়ী তরিকুল ইসলাম বলেন, পুরো বাজারটি পানিতে ডুবে থাকার কারনে হাঁটে বসতে পারছি না। আমরা দিন আনি দিন খাই। বৃষ্টিতে আমাদের ব্যবসা বন্ধ। অথচ কারোর কোন উদ্যোগই নেই পানি সরানোর।

কাঁচামালের আড়তদার জয়দেব বিশ্বাস বলেন, আমার দোকানের মধ্যে এখনো হাঁটু পানি জমে আছে। বাজারেপাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া বেত্রাবতী নদীর দুই পাশে অবৈধ দখলদারেরা স্থায়ীভাবে দোকান পাট ও বসত বাড়ি নির্মান করার ফলে নদী সংকুচিত হয়ে পড়েছে। একারণে একটু বৃষ্টি হলেই বাজারের প্রায় অর্ধেক অংশ পানিতে ডুবে যায়। বাজারের পোল্ট্রি ব্যবসায়ী মো. আল মামুন জানান, আমরা ঠিকমত ব্যবসা করতে পারছি না। আমার দোকান রেখে মেইন রোডের ধারে পরিষদের গেটের পাশে দোকান দিতে বাধ্য হচ্ছি। ঠিকমত বেচাকেনা করতে পারছি না। পার্শবর্তী বেত্রাবতী নদীতে পর্যাপ্ত  জোয়ার-ভাটা না থাকায় এবং দীর্ঘদিন ভেড়িবাঁধ সংস্কারের অভাবে টানা বর্ষণে এমন পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হচ্ছে। এঅবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সচেতন এলাকাবাসি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মইনুল ইসলাম, বুধহাটা: আশাশুনি উপজেলার বুধহাটায় টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির প্রেক্ষিতে জনজীবনে ভোগান্তি চরমে পৌছেছে। বুধহাটা ইউনিয়নে মৎস্য ঘের, আমন ফসলের বীজতলা ও রোপনকৃত ধানের ক্ষেত ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।

ইউনিয়নের মহেশ্বরকাটি, উত্তর চাপড়া, নওয়াপাড়া, শ্বেতপুর, নৈকাটি, বেউলা পশ্চিমপাড়া বিলের অধিকাংশ মৎস্য ঘের, আমন ফসলের বীজতলা, রোপনকৃত ধানের ক্ষেত তলিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। চাষীরা তাদের আমন ধান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় এবং দ্রব্যমূল্যের বাজারে হাজার হাজার টাকা খরচ করে ধান চাষ নিয়ে সংশয়গ্রস্ত হয়ে পড়েছে। অনেক চাষী ইতিমধ্যে ধান রোপনের কাজও করেছেন। যা পানিতে তলিয়ে পচে নষ্ট হতে বসেছে। এছাড়া ইউনিয়নে হাজার হাজার একর মৎস্য ঘের প্রবল বৃষ্টিপাতে একাকার হয়ে যাওয়ায় মৎস্য চাষীরা চরম বিপাকে পড়েছেন। এছাড়া ইউনিয়নের নৈকাটি খেলার মাঠ, পাইথালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নৈকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জলবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় বিপাকে পড়েছে এলাকাবাসী ও ছাত্র-ছাত্রীরা। অপরদিকে বুধহাটা অনতাকুড়–র বিল, দক্ষিণ পাড়া বিল ও কামারকুড়–র বিল অতি বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত হওয়ার আসংখ্যা দেখা দিয়েছে। ইউনিয়নে অধিকাংশ স্লুইস গেটের খাল অবৈধ দখল করে পানি নিষ্কাশনে বাধা সৃষ্টি করায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে এমনটাই অভিযোগ এলাবাসীর।

এই ইউনিয়নের  প্রায় সব স্লুইস গেটের খালের মুখে ও খালের পাশে অবৈধ দখল ও মাটির বাঁধ বা নেটপাটা দিয়ে বিশেষ একটি মহল মাছ চাষ ও মাছ ধরার কাজ করে যাচ্ছে। ফলে খালগুলো সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে। পলি জমে খালের নাব্যতা হ্রাস পাওয়ায় পানি নিষ্কাশনে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অবৈধ দখলকারীরা খালের পাশের জমি বাঁধতে বাঁধতে জমিতে পরিণত করেছে কিংবা মাছ চাষের ঘেরে পরিণত করেছে। এদিকে বুধহাটা স্লুইস গেটের পাটটি  নষ্ট থাকায় জোয়ারের পানি কমবেশী বিলের ভিতরে উঠছে। ফলে বৃষ্টির পানির পাশাপাশি নদীর পানিতে এলাকা প্লাবিত হওয়ার আসংখ্যা দেখা দিয়েছে। এব্যাপারে পাউবো কর্তৃপক্ষ, উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার জনসাধারণ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest