তালা প্রতিনিধি : তালা সরকারি কলেজ মাঠে আন্তঃ ইউনিয়ন ইউএনও কাপ গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ৩য় খেলা অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার বিকালে উক্ত খেলায় খলিলনগর ইউনিয়ন ফুটবল একাদশ ১-০ গোলের ব্যবধানে জালালপুর ইউনিয়ন ফুটবল একাদশকে পরাজিত করে। খেলায় খলিলনগর ইউনিয়ন ফুটবল একাদশের সৈকত ম্যান অব দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন। খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার। সভাপতিত্ব করেন তালা উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফরিদ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন তালা উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেবুন্নেছা খানম, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ এনামুল ইসলাম, শালিখা কলেজের অধ্যক্ষ বিধান সাধু, তালা সদর ইউপি চেয়ারম্যান সরদার জাকির হোসেন, খলিলনগর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আজিজুর রহমান রাজু, জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যান এম মফিদুল হক লিটু, খেশরা ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক রাজিব হোসেন রাজু, রিপোটার্স ক্লাব ও তালা বাজার বণিক সমিতির সভাপতি মীর জাকির হোসেন, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক কাজী আমিনুল হক আফরা,বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব হরিদাস মালাকার বেকহ্যাম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সরদার মশিয়ার রহমান এবং তালা বাজার বণিক সমিতির সদস্য বিনয় শীল প্রমুখ। খেলায় রেফারীর দায়িত্ব পালন করেন সঞ্জয় কুমার বিশ্বাস এবং ধারাভাষ্য প্রদান করেন শিক্ষক শেখ মোঃ জাহাঙ্গীর। শত শত দর্শক উক্ত আকর্ষনীয় খেলাটি উপভোগ করেন।




প্রেসবিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মিজানুর রহমান মিন্নুর বিরুদ্ধে পারুলিয়া ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি ও জামায়াত-শিবিরের হামলায় নিহত আবু রায়হানের ভাই শহিদুল্লাহ গাজীকে নানাভাবে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ইউপি সদস্য শহিদুল্লাহ গাজী এই অভিযোগ করেন। এ সময় লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, তিনি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। তার ভাই আবু রায়হানকে জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা নৃশংসভাবে হত্যা করে। সম্প্রতি জামায়াত-শিবিরের কর্মী-সমর্থক ও তার ভাইয়ের খুনিদের সাথে নিয়ে দেবহাটা উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মিজানুর রহমান মিন্নু তাকে নানাভাবে হয়রানি করছেন। তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে রেশন কার্ড বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ তুলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ তোলেন যুবলীগের আহবায়ক মিজানুর রহমান মিন্নু। যা তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হয়। এরপরও নব্য আওয়ামী লীগার খায়রুল, ইমরান, রায়হান হত্যা মামলার আসামি সাইফুল, সাবেক ছাত্রদল নেতা আফসার, রিংকু ও রায়হানকে দিয়ে মিজানুর রহমান মিন্নু তাকে হয়রানি করছেন। তিনি বলেন, রায়হান হত্যা মামলার আসামিদের সঙ্গে মিন্নুর ভাইয়ের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ না নেওয়ায় তার বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লাগা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।


