সর্বশেষ সংবাদ-
নানা আয়োজনে সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস উদযাপনজাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন: সাতক্ষীরায় নবাগত এসপিআশাশুনির আনুলিয়া ও কাপসন্ডায় সড়ক নির্মান কাজে দুর্নীতির অভিযোগবাঁশদহে স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়াকেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতাদের বিরুদ্ধে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তথ্য প্রচার’: সাতক্ষীরা শহর ছাত্রদলের নিন্দাসাতক্ষীরার আপন প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট এ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেমুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিগাঁথা দেবহাটা মুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভাআশাশুনি বকচরে মানবতার আলোর শীতবস্ত্র বিতরণসাতক্ষীরায় ৩৪তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস পালনসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ছাত্রদলের দোয়া

109a464255447948b686590a1b643934-5796d6a7dc9ceডেস্ক রিপোর্ট: আওয়ামী লীগের এবারের সম্মেলনে সাজসজ্জায় যে অর্থ ব্যয় হচ্ছে, তার উৎস জানতে চেয়েছেন দলের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সম্মেলনে এতো সাজসজ্জার প্রয়োজনীয়তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। দলের ২০তম সম্মেলনের ‘মঞ্চ ও সাজসজ্জা উপ-কমিটি’র নেতারা শনিবার (৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় গণভবনে সাক্ষাৎ করতে গেলে এসব প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী। স্বাক্ষাতের সময় উপস্থিত তিনজন কেন্দ্রীয় নেতা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আগামী ২২ ও ২৩ অক্টোবর আওয়ামী লীগের ২০তম সম্মেলন। এ উপলক্ষে মঞ্চ ও সাজসজ্জার অগ্রগতি জানাতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন সংশ্লিষ্ট উপ-কমিটির সদস্যরা। এর মধ্যে তিনজন সদস্য ও দলের কেন্দ্রীয় নেতা জানান, সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন তোলেন, ‘সাজসজ্জার এতো টাকা কোথায় পাও, কোথা থেকে আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এতো সাজসজ্জা কেন?’ তখন সাজসজ্জা উপ-কমিটির আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘না নেত্রী, খরচ বেশি নয়; অল্প।’ তখন প্রধানমন্ত্রী পাল্টা বলেন, ‘এ জন্য আমি আগেই বলেছি, চাঁদাবাজি করা যাবে না। খরচ হবে দলীয় তহবিল থেকে।’ এরপর প্রস্তুতির কথা অবহিত করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী আবার বলেন, ‘দূরো, রাখো তো, কিসের মধ্যে কী?’
সাক্ষাৎকালে অন্যান্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মির্জা আজম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

14642766_10209264687361971_140779715_nমইনুল ইসলাম: সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার মোঃ আলতাফ হোসেন বলেছেন, আবহমান কাল ধরে এদেশে হিন্দু, মুসলিমসহ সকল সম্প্রদায়ের মানুষ মিলে মিশে তাদের নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালন করে আসছে। বাঙালির এই অসাম্প্রদায়িক চেতনায় যেন কোন অপশক্তি আঘাত না করতে পারে তার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে। সাতক্ষীরার মানুষ শান্তিপ্রিয় উল্লেখ করে তিনি বলেন অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে যেন তার সন্তান ঘৃণ্য জঙ্গিবাদে জড়িয়ে না পড়ে। তিনি আরও বলেন সাতক্ষীরার কোন সন্তান যেন ঘৃন্য জঙ্গি হয়ে সাতক্ষীরার সুনাম নষ্ট করতে না পারে সেদিকে সকলকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। আজ শারদীয় দুর্গোৎসবের মহা অষ্টমী পূজা। সামনে আর দুইটা দিন আছে এই দুইটা দিন যেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শান্তিপূর্ণভাবে ও উৎসব মূখর পরিবেশে উদ্যাপন করতে পারে সেজন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। রবিবার শারদীয় দুর্গা পূজা উপলক্ষ্যে আশাশুনির কাদাকাটিতে অনুষ্ঠিত গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। পূর্ব কাদাকাটি সার্বজনীন অনুদান দুর্গা মন্দিরের আয়োজনে বিকাল ৪টায় হলদেপোতা নদীতে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। মন্দির কমিটির সভাপতি লক্ষ্মীকান্ত রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আশাশুনি উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষমা সুলতানা, সাবেক এমপি আলহাজ্ব ডাঃ এস এম মোখলেছুর রহমান, আশাশুনি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম রহমান, উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদ সভাপতি নীলকন্ঠ সোম, এমপি ডাঃ আ ফ ম রুহুল হক প্রতিনিধি শম্ভুজিৎ মন্ডল, কাদাকাটি ইউপি চেয়ারম্যান দিপংকর সরকার, সদর ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম রেজা মিলন, প্রতাপনগর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ জাকির হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেনের সহধর্মীনি মেহের নিগার আক্তার ও ইউএনও সুষমা সুলতানার মাতা আনোয়ারা বেগমসহ উভয় পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয়রা উপস্থিত ছিলেন। এসময় বিভিন্ন এলাকার জনপ্রতিনিধি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, পূজা উদ্যাপন পরিষদ নেতৃবৃন্দসহ হাজার হাজার দর্শক মনমুগ্ধের মত নৌকাবাইচ প্রতিযোগীতা উপভোগ করেন। নৌকাবাইচ প্রতিযোগীতায় ষষ্টগ্রাম নৌকাবাইচ দল, পুইজালা নৌকাবাইচ দল, মহিষাডাঙ্গা নৌকাবাইচ দল, সোনাবাদাল নৌকাবাইচ দল ও কুলপোতা নৌকাবাইচ দল অংশ গ্রহণ করে। প্রতিযোগীতায় কুলপোতা নৌকাবাইচ দল প্রথম, মহিষাডাঙ্গা নৌকাবাইচ দল ২য় এবং ষষ্টগ্রাম নৌকাবাইচ দল ৩য় হয়। পরে প্রধান অতিথি বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মোস্তফা কামাল, শ্যামনগর: ৪ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে সুন্দরবনের নোয়া বাহিনী থেকে মুক্তি পেয়ে গত শনিবার রাতে ফিরে এসেছে ১৫ জেলে। তারা সকলে মুন্সীগঞ্জ বুড়িগোয়ালিনী ও গাবুরা ইউনিয়নের বাসিন্দা। নাম প্রাকাশে অনিচ্ছুক ফিরে আসা মুন্সীগঞ্জ ইউনিয়নের এক জেলে জানান, ফিরে আসার ২১ দিন পূর্বে সুন্দরবনের চিহিৃত নোয়া বাহিনী সুন্দরবনের মালঞ্চ নামক স্থান থেকে প্রত্যেকে ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপনের দাবিতে অপহরণ করে। দীর্ঘ ২১ দিন পর ১৫ জনের ৩০ হাজার করে চারলক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা মোবাইলের বিকাশের মাধ্যমে প্রদান করে। গত শনিবার বিকাল ৩ টায় সুন্দরবনের লতাবেকী বনটহল ফাঁড়ির পাশে তাদের উঠিয়ে দেয়। এ জেলেরা ঐ বন টহল ফাঁড়ির সরকারি ট্রলারে গত শনিবার রাতে তাদের বুড়িগোলিনী স্টেশনের পাশে উঠিয়ে দেয়। এর জন্য তাদের প্রত্যেকে ১শত টাকা করে দিতে হয়েছে। ফিরে আসা জেলেরা আরোও জানায়, নোয়া বাহিনীর সদস্য সংখ্যা ২০ জন এবং প্রত্যেকের কাছে অস্ত্র রয়েছে। অস্ত্রের মধ্যে টুটুবর রাইফেল, বন্দুক, সাটার গান ও পাইপ গান সহ দেশীও তৈরি পিস্তল। বনদস্যু নোয়া বাহিনীর নিকট আরোও অনেকে জিম্মি রয়েছে বলে ঐ জেলে জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1-largeঅপ্রতিম: সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো: মহিউদ্দীন জেলার মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির সভায় বলেন, আমি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে দায়িত্ব নিতে চাইনি। কিন্তু আমাকে এখানে জেলা মাজিস্ট্রেট হিসাবে পাঠানো হয়েছে। আমি যখন দায়িত্ব নিয়ে এসেছি তখন থেকে সাতক্ষীরাকে আমার নিজের জেলা মনে করি। আমি যদি এই জেলার আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারি তবে আমি মন্ত্রণালয়ে গিয়ে বলবো আমাকে সেখানে ফেরত নিতে। অনিয়মের প্রমাণ পাওয়ায় আমি গত মাসে আমার অধীনস্থ ৯ জনকে সাসপেন্ড করেছি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আমি যে কারো বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। এবং অন্যদেরও অনুরোধ করব স্ব স্ব বিভাগেও যেন অনিয়মের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়। অনিয়মের বিরুদ্ধে তার এই র্দঢ় অবস্থানকে স্বাগত জানিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা সাধারণ মানুষ
রোববার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির উপদেষ্টা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মোস্তাক আহমেদ রবি, তালা-কলারোয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, শ্যামনগর-কালিগঞ্জ আংশিক-৪ আসনের সংসদ সদস্য এস.এম জগলুল হায়দার, জেলা পরিষদের প্রশাসক ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুনসুর আহমেদ, জেলা পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ, ১৭ বিজিবি’র অধিনায়ক মেজর আব্দুল্লাহ আল-মামুন, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, প্রেসক্লাবের সভাপতি এড. আবুল কালাম আজাদ, সাতক্ষীরা জজ কোর্টের পিপি এড. ওসমান গনি, বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী ড. মতিউর রহমান, দৈনিক কালের চিত্র পত্রিকার সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, আশাশুনি উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম, জেলা শিক্ষা অফিসার কিশোরী মোহন সরকার, শামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু সায়েদ মো. মনজুর আলম, সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার আতিকুল হক, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মনিরা পারভীন, এন.এস.আইয়ে’র সহকারি পরিচালক আনিসুজ্জামান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ জেলা সভাপতি মনোরঞ্জন মুখার্জী, এ.কে.এম আনিছুর রহমান, কাউন্সিলর জ্যোৎন্সা আরা, শেখ শফিক উদ- দৌলা সাগর, সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুতের ডিজি এম রেজাউল করিম খান প্রমুখ। জেলা মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির সভায়  সুষ্ঠভাবে শারদীয় দুর্গা উদযাপনে আলোচনা, ব্যাটারি চালিত ও ইঞ্জিন চালিত ভ্যান বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, সোনা পাচার বিষয়ে জব্দ মালামাল সরকারি কোষাগারে জমা হচ্ছেনা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ১০ টাকা কেজি চাউল কার্ড তৈরিতে অনিয়ম ও বিতরণে অনিয়ম বিষয়ে দুর্নীতির ব্যবস্থা, সকল কওমী মাদ্রাসায় জাতীয় সংগীত পরিবেশন করতে হবে, যানজট নিরসন, জঙ্গি তৎপরতা রোধ সংক্রান্ত, রাস্তাঘাট সংস্কার সংক্রান্ত, সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। জেলার থানা ওয়ারী মামলা অনুযায়ী সেপ্টেম্বর ২০১৬ মাসে মামলা হয়েছে ২শ’ ৬৫টি এবং আগস্ট ২০১৬ মাসে মামলা ছিল ২শ’ ২৬টি। সাতক্ষীরা জেলার মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির সভায় কমিটির সদস্য ও প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে, অনিয়ম দূর্নীতি, ঘুষ গ্রহণ ও হয়রানীর অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের শুনানী রোববার সকালে সদর উপজেলা ভূমি অফিসে সম্পন্ন হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনিরা পারভীন তার কার্যালয়ে এসব অভিযোগের তদন্ত করেন। ধুলিহর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের উপস্থিতিতে অভিযোগকারীরা ও ঘটনা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাদের লিখিত ও মৌখিক বক্তব্য প্রদান করেন। এরা হলেন ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের উমরাপাড়া গ্রামের মৃত ওমর আলি গাজীর পুত্র মোঃ সাজ্জাত হোসেন ও একই গ্রামের মোঃ ওসমান মোড়লের পুত্র ছলেমান মোড়ল এবং ধুলিহর ইউনিয়নের বালুইগাছা গ্রামের মৃত অধর চন্দ্র পালের বীরেন্দ্র নাথ পাল। জানাযায়, সম্প্রতি অভিযোগকারীরা বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক বরাবর ধুলিহর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দূর্নীতি, ঘুষ গ্রহন ও হয়রানীর অভিযোগ এনে লিখিত আবেদন দেয়। ওই অভিযোগের তদন্তভার ন্যস্ত হয় সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনিরা পারভীন এর উপর। এরই পরিপ্রেক্ষিতে রোববার সকালে তদন্ত শুনানী অনুষ্ঠিত হয়। তদন্ত প্রতিবেদন বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

nahit
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলানিউজের সাতক্ষীরা ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট শেখ তানজির আহমেদ মাস্টার্সে (অর্থনীতি) ফার্স্ট ক্লাস পেয়েছেন। তিনি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগ থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১৩ সালের মাস্টার্স পরীক্ষায় অংশ নেন। রোববার সন্ধ্যা ৬টায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী তিনি শতকরা ৬৫ দশমিক ২ ভাগ মার্কস পেয়েছেন। তার প্রাপ্ত নম্বর ৩২৬। তিনি একই বিষয়ে অনার্সেও ফার্স্ট ক্লাস পেয়েছিলেন। ২০০৫ সালে পড়াশোনার পাশাপাশি ম্যাস লাইন মিডিয়া সেন্টার পরিচালিত শিশু বিষয়ক বার্তা সংস্থা শিশু প্রকাশে সাংবাদিকতায় হাতে খড়ি হয় তার। এরপর ২০০৬ সালে সাতক্ষীরার দৈনিক পত্রদূতে যোগদান করেন তিনি। পদোন্নতি প্রাপ্ত হয়ে তিনি ২০০৯ সাল থেকে ২০১৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত দৈনিক পত্রদূতে সহযোগী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে দৈনিক দক্ষিণের মশালে একই পদে এবং দৈনিক সাতনদীতে বার্তা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপালন করেন। এরই মধ্যে তিনি ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট হিসেবে যোগ দিয়ে অদ্যাবধি বাংলানিউজে কর্মরত আছেন। সাংবাদিক তানজির সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি, প্রবীণ সাংবাদিক,  বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আবদুল ওয়াজেদ কচি ও গৃহিনী তানজিলা বেগমের কনিষ্ঠ পুত্র। তিনি সকলের দোয়া প্রার্থী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

01
নিজস্ব প্রতিবেদক : ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ব বৃহৎ দুর্গোৎসব শারদীয় দুর্গা পূজা উপলক্ষে রোববার মহাঅষ্টমী পূজার দিনে সদরের বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন এবং সনাতন ধর্মালম্বীদের সাথে কুশল বিনিময় করেন সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। তিনি সদরের বাজুয়ারডাঙ্গী সার্বজনীন পূজা মণ্ডপ ও আলিপুর নাথপাড়া পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ হায়দার আলী তোতা,আলিপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ছোট, আলিপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ডাঃ মশিউর রহমান, অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা নারান চন্দ্র মন্ডল, ননী ভূষণ মাখাল, বাসুদেব হাজরাসহ দলীয় ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
Exif_JPEG_420

Exif_JPEG_420

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় বিদেশে পাঠানোর নাম করে প্রতারণা ও প্রদত্ত টাকা ফেরত চাওয়ায় হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রোববার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে আশাশুনি উপজেলার বাউশালী গ্রামের মৃত গনি সরদারের ছেলে আব্দুল হান্নান এই অভিযোগ করেন। এ সময় লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আশাশুনি উপজেলার ০৫নং বড়দল ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বিএনপি নেতা ও বিভিন্ন অপকর্মের হোতা, গডফাদার আব্দুর রউফ, তার সৌদি প্রবাসী ছোট ভাই গাউস গাজীর মাধ্যমে আব্দুল হান্নান ও মিজানুর রহমানকে বিদেশ পাঠানোর জন্য গত ২০/১১/২০১৫ তারিখে নগদ বিশ লক্ষ টাকা নেন। তাদের সাথে শর্ত ছিল ২ মাসের মধ্যে এক লক্ষ টাকা বেতনে সৌদি আরব অথবা অন্য কোন দেশে ভাল চাকুরীর ব্যবস্থা করবেন। টাকা গ্রহণের সময় সিকিউরিটি সরূপ আব্দুর রউফ গাজী তার নিজ নামীয় রূপালী ব্যাংক বড়দল শাখা, বর্তমানে বুধহাটা শাখা,সাতক্ষীরা-তে স্থান্তরিত-এর চলতি হিসাব নং ৯০১ চেক নং- ০৭৫৮৩৫০-এ ২০ লক্ষ টাকার চেক প্রদান করেন। কিন্তু ২মাস অতিবাহিত হলেও তিনি বিদেশ না পাঠিয়ে টালবাহনা করতে থাকেন। এক পর্যায়ে আঃ রউফ গাজী তাদের কক্সবাজার নিয়ে জোর পূর্বক সমূদ্র পথে মাছ ধরা ট্রলারে করে মালয়েশিয়া পাঠানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু উত্তাল সমূদ্র পথে জীবনের ঝুকি নিয়ে বিদেশে যেতে রাজি না হয়ে তারা বাড়ি ফিরে আসে। পরে এলাকাবাসীর মাধ্যমে তারা জানতে পারেন আঃ রউফ গাজী একজন দালাল ও মানব পাচার কারী। তারা এর আগে সমুদ্রপথে থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়া লোক পাঠিয়েছেন। পরে বাড়ি ফিরে রউফ গাজীর কাছে প্রদত্ত ২০ লক্ষ টাকা ফেরত চাইলে তিনি বলেন ব্যাংকে চেক জমা দিয়ে টাকা উঠিয়ে নেন। সে মোতাবেক ২৫/০১/২০১৬ তারিখে চেকটি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে জমা দিলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ চেকটি ডিজঅনার করে ফেরত দেন। এরপর বিজ্ঞ আইনজীবীর মাধ্যমে তাকে গত ২৭/০১/২০১৬ তারিখে রেজিঃ ডাকযোগে টাকা ফেরতের  লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করা হয়, যা তিনি রিসিভ করেছেন। কিন্তু তিনি টাকা পরিশোধ না করে ২নং বুধহাটা ইউনিয়নের চাপড়া গ্রামের মৃত তাহের সরদারের ছেলে আবুল হাসেম (জাতীয় পাটির নেতা) ও আকবর (জামায়াত নেতা) কে দিয়ে ভয়ভীতি দেখান। তারা রউফ গাজীর পূর্ব পরিচিত ও বন্ধু। টাকা ফেরত না পেয়ে গত ০১/০৩/২০১৬ তারিখে আঃ রউফ গাজীকে বিবাদী করে বিজ্ঞ সিনিয়র ম্যাজিস্ট্রেট (২) নং আদালতে ভুক্তভোগীরা মামলা দায়ের করেন। যার নং-সিআর ১৯/১৬(আশা:) এবং যা বর্তমানে সেশন নং ২৯৭/১৬ যা সাব-জজ ২য় আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করে বলেন, বর্তমানে বিবাদী তাকে ও তার পরিবারের সদস্যদের অপহরণ করে খুন গুম করাসহ মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানির হুমকি দিচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest