সর্বশেষ সংবাদ-
আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) সাতক্ষীরা জেলা কমিটি পুর্নগঠনশিশুদের ‘নোবেল’ পুরস্কারে মনোনীত সাতক্ষীরার সুদীপ্তআশাশুনিতে পরিচর্চাকারীদের পজেটিভ প্যারেনটিং বিষয়ক প্রশিক্ষণদক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জলাবদ্ধতা মুক্তির একমাত্র পথ টিআরএম: আলোচনায় বক্তারাসাতক্ষীরায় তরুণ নেতৃত্বে নির্বাচনী সংলাপ: জনগণকেন্দ্রিক ইশতেহারে স্থানীয় উন্নয়নের চাহিদা উপস্থাপনদেবহাটার টাউনশ্রীপুর হাইস্কুলের শিক্ষক ও আয়াকে অপসারনের দাবিতে মানববন্ধনসাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের সাথে সিভিল সার্জনের মতবিনিময়জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব ও ক্ষতি হ্রাসে করণীয় বিষয়ক এ্যাডভোকেসী সভায় গাছ লাগানোর আহ্বানতালায় সুপারি বাগানে মিললো বৈদ্য নাথের ম*র*দে*হপবিত্র কোরআন অবমাননার প্রতিবাদে কয়রায় বিক্ষোভ

সাতক্ষীরায় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন: ভোলা জেলাকে ৪-১ গোলে হারাল সাতক্ষীরা

নিজস্ব প্রতিনিধি : “নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫” ¯েøাগানে সাতক্ষীরায় শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ-২০২৫ ফুটবল টুর্নামেন্ট। রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সাতক্ষীরা জেলা স্টেডিয়ামে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের আয়োজনে এবং জেলা প্রশাসন ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার ব্যবস্থাপনায় টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করা হয়।

অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ প্রধান অতিথি হিসেবে বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে টুর্নামেন্টের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিষ্ণুপদ পাল। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।

এসময় বক্তব্য রাখেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার এ্যাডহক কমিটির সদস্য সমাজসেবক ডা. আবুল কালাম বাবলা, তৈয়ব হাসান বাবু, ছাত্রনেতা মো. আরাফাত হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী খেলায় সাতক্ষীরা জেলা দল ৪-১ গোলে ভোলা জেলা দলকে হারিয়ে জয়লাভ করে। প্রথমার্ধে দুই দলই একটি করে গোল করলেও দ্বিতীয়ার্ধে সাতক্ষীরা টানা তিনটি গোল করে জয় নিশ্চিত করে।

রেফারির দায়িত্ব পালন করেন শেখ ফরিদ, সরকারি রেফারির দায়িত্বে ছিলেন ইশতিয়াক আহমেদ ও মো. রমজান আলী। পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জেলা ক্রীড়া অফিসার ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য সচিব মো. মাহবুবুর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটার নোড়ারচকে নাটক সাজিয়ে অস্ত্র মামলায় বৃদ্ধাকে গ্রেফতার করানোর অভিযোগ

দেবহাটার নোড়ারচকে নাটক সাজিয়ে অস্ত্র মামলায় গ্রেফতার করানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কতিপয় সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে। এঘটনায় প্রতিকার চেয়ে সাতক্ষীরা সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী পরিবার।

রোববার দুপুরে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন, দেবহাটা উপজেলার বদরতলা গ্রামের আব্দুল করিম পাড়ের স্ত্রী জরিনা খাতুন।
লিখিত অভিযোগে তিনি বলেন, আমার স্বামী একজন বৃদ্ধ অসুস্থ মানুষ। তিনি প্রতিদিনের ন্যায় গত ১২ সেপ্টেম্বর আমাদের বাড়ির সন্নিকটে নিজেদের ঘেরে অবস্থান করছিলেন। ঐ দিন বিকাল ৪টার দিকে মৃত জবেদ আলীর পুত্র রাজ্জাক, মৃত সোবহানের পুত্র রিয়াজ, আবদার গং বাড়িতে ঢুকে আমার স্বামীকে খোঁজ করতে থাকলে আমি বলি তিনি ঘেরের বাসায় আছেন। তখন বাড়ির সামনে বিচলি গাদায় রিয়াজ পলিথিনে মোড়ানো লম্বা কি যেন রাখলো, আমি জিজ্ঞাসা করলাম তোমরা ওখানে কি রাখছো? তখন তারা ওখান থেকে সরিয়ে নিয়ে বাহিরের টয়লেটে গোপনে ওটা রেখে দিলো। আমরা জিজ্ঞাসা করতেই বাহির থেকে দরজা লাগিয়ে দিলো এবং বলতে লাগলো বেশি বাড়াবাড়ি করলে কিছু পা ভেঙ্গে হাতে ধরিয়ে দিবো।

তার কিছুক্ষণ পরেই আসরের আযান পড়লে আমার স্বামী ঘেরের বাসা হতে বের হয়ে মসজিদে নামাজ পড়ার জন্য আসলে পথিমধ্যে রিয়াজ ডাক দেয়। তখন আমার স্বামী বলে আমি ওদিকে যাবো না মসজিদে নামাজের সময় হচ্ছে নামাজ পড়তে যাবো। ঠিক তখনি গাজীরহাট আজিজের নেতৃত্বে প্রায় ১০/১২ জন পুলিশ এসে আমার স্বামীর হাত ধরে আটক করে বললো তোমার বাড়িতে অস্ত্র আছে চলো দেখবো। তখন তারা পুলিশ নিয়ে তাদেরই রাখা অস্ত্র বাথরুম থেকে বের করে আনলো। এভাবে সিনেমা স্টাইলে নাটক সাজিয়ে আমার বৃদ্ধ এবং অসুস্থ স্বামীকে মিথ্যা অস্ত্র মামলায় জেলে পাঠিয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আজিজ নোড়ারচক এলাকায় ঘের দখল করার জন্য এহেন সাজানো নাটক সাজিয়ে আমার নিরীহ স্বামীকে মিথ্যা অস্ত্র মামলায় ফাঁসিয়েছে। অথচ তার বয়স ৬৫ বছর এবং তিনি একজন হাজী মানুষ। তারা দ্বারা এমন কাজ করা কখনো সম্ভব নয়। এছাড়া উল্লেখিত ব্যক্তিদের সাথে জমি জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে তারা জঘন্য কার্যক্রম করেছে। আজিজ একজন ভূমিদস্যু, দখলবাজ ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক। এছাড়া রিয়াজ, রাজ্জাক ও আবদার এলাকায় সর্বদা মারামারি, চাঁদাবাজী, অন্যের ঘের দখল, লুটতরাজ, বোমাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত। তাদের ভয়ে এলাকায় কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবার অত্যন্ত মানবেতর জীবন যাপন করিতেছে। তিনি তার বৃদ্ধা স্বামীর বিরুদ্ধে হওয়া মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে এবং চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় সংলাপ বক্তারা: আগামী নির্বাচনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রæতি চায়

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরায় ‘অন্তর্ভূক্তিমূলক ও সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিতকরণে নাগরিক সমাজের প্রত্যাশা’ শীর্ষক এক জেলা সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার জেলা সদরের লেকভিউ মিলনায়তনে সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত সংলাপে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক এড.সৈয়দ ইফতেখার আলী, জামায়াতের আমীর শহীদুল ইসলাম, সমাজতন্ত্রিক দলের (বাসদ) জেলা সংগঠক অ্যাড: আজাদ হোসেন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাতক্ষীরা জেলা সভাপতি আবুল হোসেন, গণফোরমের সাতক্ষীরা জেলার সভাপতি আলীনূর খান, সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) সদস্য সহকারী অধ্যাপক ভারতেশ^রী বিশ^াস, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলার সহসভাপতি অধ্যক্ষ পবিত্রমোহন দাশ, এডাব এর জেলা সভাপতি মাধব চন্দ্র দত্ত, ডিবিসির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি এম. বেলাল হোসাইন, প্রথম আলোর সাতক্ষীরার নিজস্ব প্রতিবেদক কল্যাণ ব্যানার্জি,জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ডা. আবুল কালাম বাবলা, সাতক্ষীরার ভালুকা চাঁদপুর আদর্শ কলেজের অধ্যক্ষ মোবাশে^রুল হক, সাতক্ষীরা পাবরিক লাইব্রেরির কামরুজ্জামান রাসেল ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রূপালীর নির্বাহী শফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রথম আলোর জোষ্ঠ্য প্রতিবেদক নাজনীন আখতার।

সংলাপে শুরুতে নাগরিক সমাজ বিভিন্ন দলের প্রতিনিধি ও সংস্থাগুলোর দেওয়া জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সুপারিশ তুলে ধরেন সিএসও প্রতিনিধি ইমদাদুল হক। সংলাপে প্রথম আলোর সহকারী সম্পাদক ফিরোজ চৌধুরীর সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন একশনএইড বাংলাদেশের উইমেন রাইটস অ্যান্ড জেন্ডার ইকুইটি বিভাগের প্রধান মরিয়ম নেছা।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তায়, ব্র্যাক বিশ^বিদ্যালয়ের সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড জাস্টিস প্রকল্প ও একশনএইডের নেতৃত্বে বেসরকারি সংস্থা ভূমিজ ফাউন্ডেশন এ সংলাপের আয়োজন করে। এ আয়োজনে প্রচার সহযোগী হিসেবে রয়েছে প্রথম আলো।

এসময় বক্তারা বলেন, সাতক্ষীরার মানুষ সুন্দরবন সুরক্ষার বদ্ধপরিকর। সুন্দরবন না থাকলে উপকুলীয় এলাকায় মানুষ প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে। এজন্য সবার আগে সুন্দরবন রক্ষায় যুগোপযোগী আইন করতে হবে, সুন্দরবন ও উপকুলীয় এলাকার উন্নয়নের জন্য ‘সুন্দরবন উন্নয়ন’ নামে পৃথক মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রæতি চায় আগামী নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে। পাশাপাশি আগামী নির্বাচনে পেশীশক্তি, কালো টাকার ব্যবহার ও মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ, সামাজে যার স্বচ্ছ ভাবমূতি রয়েছে এমন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়াও দাবি জানিয়ছেন তাঁরা। এছাড়া বর্তমান ৩০০ আসনের সাথে অতিরিক্ত আসন ১০০ আসন যুক্ত করার পাশাপাশি সেই ১০০ আসনে সরাসরি নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। ##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
হাসানের পরিবারের দাপট অব্যাহত: পাটকেলঘাটায় মানববন্ধনে প্রকাশ্য হামলা

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় শান্তিপূর্ণ মানববন্ধনের ওপর প্রকাশ্য হামলা চালিয়েছে জেলা গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি প্রার্থী হাসানুর রহমান হাসানের পরিবার। মানববন্ধনরত প্রতিবাদকারীদের ওপর চড়াও হয়ে হাসানের স্ত্রী রুবি খাতুন, ভাবি লিপি খাতুন এবং সহযোগী আয়শা খাতুন ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড ছিঁড়ে ফেলে এবং বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। মানববন্ধন পণ্ড হয়ে যায়। ভিডিও ফুটেজে হামলার দৃশ্য ধরা পড়েছে, তবুও এখনো কোনো গ্রেপ্তার হয়নি। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে ৫ টায় পাচকেলঘাটা বাজারের পাঁচ রাস্তার মোড়ে এঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী পরিবার অভিযোগ করেছেন, হাসানুর রহমান হাসান ও তার পরিবার আগেও রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়েছে এবং স্বেচ্ছাসেবক নেতা শাহিনুর কবির ও তার পরিবারের ওপর নিয়মিত হয়রানি চালিয়েছে। গত শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) শাহিনুর ও তার পরিবারের ওপর হামলার ঘটনায় হাসানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় জমি নিয়ে বিরোধ, হামলা ও শ্লীলতাহানির মতো গুরুতর অভিযোগ আনা হয়েছে। লিয়াকাত গাজী, শাহিনুরের বাবা, অভিযোগ করেছেন, “হাসান সাবেক মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠজন হওয়ায় ক্ষমতার দাপটে ধরাছোঁয়ার বাইরে। এই রাজনৈতিক যোগসূত্রই কি তার অপরাধের রক্ষাকবচ এমন প্রশ্ন মানুষের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে।

এদিকে, শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পাটকেলঘাটার পাঁচরাস্তার মোড়ে ‘পাটকেলঘাটাবাসী’ ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে শান্তি ও সুবিচার চাওয়া হয়েছিল। মানববন্ধনের শুরুতেই হামলাকারীরা প্রতিবাদকারীদের ওপর চড়াও হয়, ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড ছিঁড়ে ফেলে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হামলাকারীরা মানুষের উপস্থিতির মধ্যেও দাপট দেখিয়েছে এবং মানববন্ধনকে ভেঙে দিয়েছে।

হামলার পর স্থানীয়রা দ্রুত থানা পুলিশকে অবগত করার চেষ্টা করেন। একাধিকবার ফোন করেও পুলিশ কোনো সাড়া দেয়নি। স্থানীয়রা প্রশাসনের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

ঘটনা স্থলে উপস্থিত পাটকেলঘাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল মোমিনসহ একাধিক সাংবাদিক ও প্রত্যাক্ষদশী বলেন, প্রকাশ্য হামলার পরও পুলিশকে একাধিক বার জানানো হলেও ঘটনাস্থলে পুলিশ আসেনি, এমনকি জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯-এ কল দিলেও পুলিশ আসেনি। পুলিশের নীরবতা সহিংসতাকে উৎসাহিত করছে।”

এদিকে হামলার পা ভুক্তভোগী পরিবার পাটকেলঘাটা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে পুনরায় দাবি করেছেন, হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। তারা জানিয়েছেন, এখনও তাদের ওপর রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রকাশ্য ভয় অব্যাহত, যা তাদের শান্তিপূর্ণ জীবনকে বিপন্ন করছে।

তারা আহ্বান জানিয়েছেন, প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ নিক, হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন, নইলে তাদের জীবন ও নিরাপত্তা চরম ঝুঁকির মধ্যে থাকবে। পুরো এলাকায় সামাজিক ও রাজনৈতিক উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং সাধারণ মানুষ এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনও এই ঘটনার কারণে উত্তেজিত। পুরো এলাকায় চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয়রা প্রশাসনের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে এবং বলেছেন, যারা প্রকাশ্য হামলা চালিয়েছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।

স্থানীয়রা বলছেন, প্রশাসনের নীরবতা এবং রাজনৈতিক প্রভাব মিলিয়ে যে ধরনের সহিংসতার পরিবেশ তৈরি হচ্ছে, তা স্থানীয় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য মারাত্মক হুমকি। তারা উল্লেখ করেছেন, যেখানে ক্ষমতার দাপট এবং রাজনৈতিক যোগসূত্র মিলিয়ে মানুষকে ভয় দেখানো হয়, সেখানে মৌলিক অধিকার ও আইনশৃঙ্খলার প্রতি আস্থা ক্ষুণ্ণ হয় এবং সাধারণ মানুষ আইনের আশ্রয় থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে পারে।

এসব বিষয়ে জানতে পাটকেলঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাম্বারে একাধিকবার কল কররেও তিনি রিসিভ করেন নি।

সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পলিশ সুপার আব্দুল মুকিত খান বলেন, মাববন্ধনে হামলার ঘটনায় অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা কোন অপরাধীকে ছাড় দেব না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুর

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরার সাংবাদিক হাবিবুর রহমান সোহাগের পিতা প্রয়াত ডা. মোঃ আনিছুর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী আজ।

বিগত ২০২১ সালের ২০ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে নিজ বাড়িতে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

তিনি কলারোয়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, সাহাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, সরুলিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক,হঠাৎগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক, কাকডাঙ্গা সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার ইংরেজী বিভাগের অধ্যাপক ও দেশবরেণ্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবনে তিনি প্রথমে আওয়ামী মুসলিম লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। পরবর্তিতে তিনি আমৃত্যু জাতীয় পার্টির রাজনীতিতে যুক্ত থেকে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। ছিলেন কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ৩ বারের সফল চেয়ারম্যান।

আজকের এই দিনে পারিবারিক উদ্যোগে দোয়া ও কলারোয়া বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক, সামাজিক , সাংস্কৃতিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মরহুম ডাঃ আনিছুর রহমানের
আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণ

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫জন ও আহত একজনের পরিবারের অনুকুলে মঞ্জুরিকৃত অর্থের চেক বিতরণ করা হয়েছে। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর ‘২৫) সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ চেক বিতরণ করেন বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) এর চেয়ারম্যান মোঃ আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ।

সতক্ষীরার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট রিপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিআরটিএ খুলনা ও বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মুকিত হাসান খান, বিআরটিএ সদর কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (ইঞ্জিঃ) ফারুক আহমেদ, সাতক্ষীরা সার্কেলের সহকারি পরিচালক উসমান সরওয়ার আলম, সাতক্ষীরা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুস সোবহান খোকন প্রমুখ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ সাতক্ষীরা অফিসের মোটরযান পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম, ম্যাকানিকাল এসিস্টান্ট মোঃ ওবায়দুর রহমান, উচ্চমান সহকারি নাসিরউদ্দিন প্রমুখ।

প্রধান অতিথি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় কেউ মারা গেলে তার পরিবার অসহায় হয়ে পড়ে। একইভাবে কেউ আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করলে তার জীবনে নেমে আসে দুর্বিসহ যন্ত্রণা। এ সব কথা মাথায় রেখে সরকার আইন করে ওইসব পরিবারের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তাই দুর্ঘটনায় কেউ মারা যাওয়া বা আহত হওয়া সম্পর্ক আইনের বিষয়টি সাধারণ মানুষের মাঝে প্রচার করতে হবে। দুর্ঘটনায় অঅহত বা নিহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার চেয়ে সকলে মিলে দুর্ঘটনা শূন্যের কোটায় পৌছে দিতে সকলকে কাজ করতে হবে।

তবে অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, প্রধান সড়কে যাত্রীবাহি বাসের সাথে ব্যাটারিচালিত ভ্যান, ইঞ্জিন চালিত ভ্যান, ইজিবাইক, আলমসাধুর চলাচাল ব্যাপক হারে বেড়েছে। এসব যানবাহনের অধিকাংশের বেল ও ব্রেক নেই। ফলে দুর্ঘটনা বাড়ছে। এ ছাড়া বেনাপোলসহ অন্যান্য বন্দরে যেভাবে পাসপোর্ট যাত্রী ও সাধারণ মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে সেইভাবে ভোমরা বন্দরে বাস চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে। দুর্ঘটনা প্রতিরোধ সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে হবে। চালকরা যাতে মাদক সেবন করে বাস না সেজন্য মালিকপক্ষকে সজাগ থাকতে হবে।

অনুষ্ঠানে বিআরটিএ এর ট্রাষ্টি বোর্ড এর সহায়তায় মঞ্জুরীকৃত অর্থ নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে মাথাপিছু পাঁচ লাখ টাকার চেক নাজমা খাতুন, শোহানা খাতুন, আব্দুল খলিল সরদার, অপূর্ণা রেজা ও ফাতেমা খাতুনের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া আহত জুলফিকার আলমের হাতে এক লাখ টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

নিজস্ব প্রতিনিধি : ভোরের আলো ফোটার আগেই শ্যামনগরের মালঞ্চ টেকনিক্যাল কলেজের মাঠে ভিড় জমতে শুরু করে। হাতে টোকেন, পুরনো রিপোর্ট, কেউবা অসুস্থ সন্তানকে কোলে নিয়ে অপেক্ষা করছেন চিকিৎসা সেবার আশায়। বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাবেক এমপি ও দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প।

১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর আয়োজিত এই ক্যাম্প যেন এক উৎসবের আমেজ ছড়িয়েছে আশপাশের গ্রামগুলোতে। দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষজনের পদচারণায় প্রাঙ্গণ মুখরিত হয়ে উঠেছে। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত ভিড় কমছে না এক মুহূর্তও।

ক্যাম্পে চিকিৎসা দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. সাকির হোসেন স্বাদ, ডা. ইসরার আহমেদ, ডা. রিফাত জাহান (সার্জন) এবং ডা. মশিউর রহমান সহ আরো ১৩ জন ( বিশেষজ্ঞ ডাক্তার )। রোগীদের সমস্যা মনোযোগ দিয়ে শোনার পাশাপাশি তাঁরা প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও প্রেসক্রিপশন লিখে দিচ্ছেন।

সঙ্গে ফ্রি রক্ত পরীক্ষা, ডায়াবেটিস পরীক্ষা এবং প্রয়োজনীয় ঔষধ বিতরণ করা হচ্ছে। এ সেবা নিতে নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা থেকে শুরু করে শিশুরাও লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন।

শ্যামনগরের দহবদিয়া গ্রামের আব্দুল মজিদ বলেন, “ঢাকায় গিয়ে ডাক্তার দেখানো আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। এখানে বিনামূল্যে ডাক্তার দেখানো ও ওষুধ পাওয়া আমাদের জন্য অনেক বড় সহায়তা।”

মুন্সীগঞ্জের একজন বৃদ্ধা রোগী আমেনা খাতুন বলেন, “এত মানুষের ভিড়েও ডাক্তাররা ধৈর্য ধরে সেবা দিচ্ছেন, এটা আমরা ওদের কাছে বড় পাওয়া।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কাজী আলাউদ্দীন বলেন, “গ্রামীণ জনপদের অসহায় মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা অত্যন্ত জরুরি। বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই মেডিকেল ক্যাম্পের মাধ্যমে আমরা মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার করছি।”

উপস্থিত স্থানীয় নেতৃবৃন্দ জানান, শুধু রাজনৈতিক কর্মসূচিই নয়, জনগণের কল্যাণে কাজ করাই বিএনপির অন্যতম অঙ্গীকার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ ধরনের মানবিক উদ্যোগ সাধারণ মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় করবে।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিএনপি জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ঘিরে দেশব্যাপী নানা কর্মসূচির অংশ হিসেবে শ্যামনগরের এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প যেন জনসেবার এক বাস্তব দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে। চিকিৎসা নিতে আসা হাজারো মানুষই বলছেন—এই উদ্যোগ সত্যিই তাদের জীবনে আশার আলো হয়ে এসেছে।।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশ

দেবহাটা প্রতিনিধি : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেবহাটা উপজেলা শাখার আয়োজনে সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪টায় সখিপুর ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা মাঠ প্রাঙ্গণে এ সুধী সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা অলিউল ইসলাম। উপজেলা জামায়াতের সাধারন সম্পাদক এইচ এম ইমদাদুল হক’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা অঞ্চল পরিচালক এবং সাতক্ষীরা-২ আসনের জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক।

বিশেষ অতিথি ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের আমীর উপাধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম মুকুল, জেলা জামায়াতের সহ-সেক্রেটারী আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম ও জেলা জামায়াতের সহ- সেক্রেটারব প্রভাষক ওমর ফারুক। সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য মোস্তফা আসাদুজ্জামান মুকুল, আইবিডব্লিউএফ’র জেলা সভাপতি মহিউদ্দিন মাহমুদ, দেবহাটা (উত্তর) ছাত্রশিবিরের সভাপতি রোকনুজ্জামান রোকন, দেবহাটা (দক্ষিণ) সেক্রেটারী আবু সাঈদ, উপজেলা জামায়াতের সহ-সেক্রেটারী সোলায়মান হুসাইন, আব্দুল গফুর সরদার, ইসরায়েল আশেকে মাগফুর, কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন, মাওলানা আব্দুল ওয়াহেদ, মাওলানা রুহুল আমিন, মাওলানা শামসুল আরিফ, জিয়াউর রহমান জিয়া, মাওলানা আনোয়ারুল ইসলাম সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মহিউদ্দিন ময়না, নওয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল খালেক তরফদার, দেবহাটা ইউপি চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবু তালেব বুলবুলসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের দায়িত্বশীলবৃন্দ।

সমাবেশে প্রধান অতিথি বলেন, ইসলামী আন্দোলনের যে সূচনা হয়েছে সেটা আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। যে দেশের মানুষ ইসলামের জন্য জীবন দিতে পারে সেই জাতি কখনো পিছিয়ে থাকতে পারেনা। তিনি বলেন, এই দেশে কুরআন বাস্তবায়ন হলে এই দেশের মানুষ কেউ দুঃখী থাকবেনা। এসময় তিনি বলেন, সাতক্ষীরা থেকে ভেটখালী পর্যন্ত প্রধান সড়কটি ৬ লেনে করার প্রাথমিক বাজেট হয়ে গেছে। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে তিনি এই বিষয়টি নিশ্চিত করেন। আব্দুল খালেক এসময় জামায়াতে ইসলামীর বিভিন্ন সাংগঠনিক দিক উল্লেখ করে বলেন, দেবহাটা তথা সাতক্ষীরার উন্নয়নে যতরকম কাজ করা যায় তিনি সর্বদা সেই প্রচেষ্টা চালাবেন বলে উল্লেখ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest