প্রেস বিজ্ঞপ্তি :বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সাতক্ষীরা শহর শাখার উদ্যোগে সিরাতুন্নবী উদযাপন উপলক্ষে সিরাত পাঠ প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪টায় সাতক্ষীরা আল-আমিন ট্রাস্টের কাজী শামসুর রহমান সম্মেলন কক্ষে এ আয়োজন করা হয়।
সাতক্ষীরা শহর শিবিরের সভাপতি আল মামুনের সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি মেহেদী হাসানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় স্কুল কার্যক্রম সম্পাদক নোমান হোসেন নয়ন।
শিক্ষা বৈঠকে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাতক্ষীরা জেলার সাবেক সভাপতি ও বর্তমান সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতে ইসলামীর অফিস সেক্রেটারী মাওঃ রুহুল আমিন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শহর সাহিত্য সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, অর্থ সম্পাদক আরিফ বিল্লাহ, প্রকাশনা সম্পাদক হাফেজ আনিসুর রহমান, এইচ ই আর ডি সম্পাদক হাফেজ শারাফাত হুসাইন লিটিলসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় স্কুল কার্যক্রম সম্পাদক নোমান হোসেন নয়ন বলেন,‘বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন রাসুল (সা.)-এর আদর্শকে সমাজ ও রাষ্ট্রজীবনে বাস্তবায়ন করা। তার দৃষ্টান্ত অনুসরণের মাধ্যমে আমরা দুর্নীতিমুক্ত, ন্যায়ভিত্তিক এবং সমৃদ্ধ একটি জাতি গঠন করতে পারি। রাসুল (সা.) তার জীবন দিয়ে মানবতার জন্য যে বিপ্লবী পরিবর্তন এনেছেন, তা ইতিহাসের প্রতিটি স্তরে প্রাসঙ্গিক। তার শিক্ষা শুধু ধর্মীয় নয়, বরং মানবতার কল্যাণের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ দিশা।
অনুষ্ঠানে তিনটি গ্রুপ ক এবং খ এর বিজয়ী ৩০ জনকে সনদ ও ক্রেস্ট এবং বই প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠান শেষে অতিথিরা বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার প্রদান করেন এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের আয়োজন আরও সম্প্রসারিত করার আহ্বান জানান।
নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার কলারোয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে প্রতিপক্ষের লাঠির আঘাতে আব্দুল মান্নান নামের এক ব্যক্তি নিহত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ ভাদিয়ালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আব্দুল মান্নান (৭৫) ভাদিয়ালি গ্রামের মৃত এলাহী বক্সের পুত্র।
আর আটককৃতরা হলেন, একই গ্রামের হাফিজুল ইসলাম (৫৩) ও তার স্ত্রী মানসুরা খাতুন (৪৮)।
নিহতের চাচাতো ভাই আব্দুল জলিল জানান, হাফিজুলের বিরুদ্ধে একস্থানের জমি বোনদের কাছ থেকে কিনে ভিন্ন স্থানের জমি রেকর্ড করে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে বোনেদের সাথে তাঁর বিরোধ ছিল। প্রতিবেশি হিসেবে আব্দুল মান্নান বোনেদের পক্ষ নেয়। বুধবার সকালে সেই জমিতে হাফিজুলের বোনদের পক্ষ নিয়ে খুঁটি পুততে গেলে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এসময় হাফিজুল ও তাঁর সহযোগীদের লাঠির আঘাতে আব্দুল মান্নান ও তার ভাগ্নে আকরামুল ইসলাম গুরুতর আহত হন।পরে তাদেরকে উদ্ধার করে কলারোয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে আব্দুল মান্নান মারা যান।
কলারোয়া থানার এসআই নাসিরউদ্দীন জানান, জমিজমা বিরোধের ঘটনায় মারামারিতে তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট করে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
কলারোয়া হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাক্তার বাপ্পি কুমার দাস জানান, মৃত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে আনা হয়। পোস্টমার্টেম ও ফরেনসিক রিপোর্টে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।
কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ সাইফুল ইসলাম জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু হয়েছে। স্বামী-স্ত্রী দুইজনকে আটক করা হয়েছে। এবিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
নিজস্ব প্রতিনিধি :
শিশু, কিশোর কিশোরী ও নারী উন্নয়নে সচেতনামূলক প্রচার কার্যক্রম এর আওতায় জেলা পর্যায়ের মিডিয়া কর্মীদের অংশগ্রহণে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক দিনব্যাপী পরামর্শমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে ও ইউনিসেফ বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় সিভিল সার্জন অফিসের কনফারেন্স রুমে এ দিনব্যাপী পরামর্শমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডা: আব্দুস সালাম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তর, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক ফাইজুল হক।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা তথ্য অফিসার জাহারুল ইসলাম টুটুল।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ মনিরুল ইসলাম।
মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর এর মাধ্যমে টাইফয়েড টিকাদান কর্মশালায় মূল প্রতিপাদ্য উপস্থাপন করেন সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা: ইসমত জাহান সুমনা।
বক্তারা বলেন, গুজবের কারনে অনেকেই টিকা শিশুদের টাইফয়েড টিকাদিনে বিরত থাকার খবর পাওয়া যাচ্ছে। আসলে করোনার টিকার মতোই গুরুত্বপূর্ণ টাইফয়েড এর টিকা। কারন টাইফয়ের টিকার কার্ড না থাকলে ভবিষ্যতের সমস্যায় পড়তে হতে পারবে। সুতরাং অবশ্যই যার বাড়িতে ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশু কিশোর রয়েছে অবশ্যই তাদের এই টিকার আওতায় আসতে হবে। এক্ষেত্রে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করাটাও খুবই জরুরী।
বাংলাদেশে ২০২১ সালে প্রায় ৪ লাখ ৭৮ হাজার জন টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে ৮ হাজার জন মৃত্যু বারণ করেন। টাইফয়েড রোগ নিয়ন্ত্রণে সরকার ইপিআই এর ব্যবস্থাপনায় বিনামূল্যে টিকা প্রদান উদ্যোগ নিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় সাতক্ষীরায় টাইফয়েড টিকাদান করা হবে ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়স (নবম শ্রেণী) পর্যন্ত। জেলায় ৫ লক্ষ ৭ হাজার শিশুকে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ টাইফয়েড টিকা প্রদান করা হবে।
এ্যাডভোকেসি সভায় জেলা পর্যায়ের প্রায় অর্ধশত সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
দেবহাটা প্রতিনিধি : শিশু শ্রম প্রতিরোধ ও শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিতে দেবহাটায় বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা সুশীলনের আয়োজনে উপজেলার দেবহাটা সদর ইউনিয়নকে শিশু শ্রম মুক্ত ইউনিয়ন ঘোষনা করা হয়েছে। সোমবার ২২ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টায় ঘলঘলিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে আয়োজিত উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে উপস্থিত থেকে দেবহাটা সদর ইউনিয়নকে শিশু শ্রম মুক্ত ঘোষনা করেন দেবহাটা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন বকুল।
সুশীলনের কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট অফিসার আসাদুজ্জামান রিপন ও কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট অফিসার মিজানুর রহমানের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন দেবহাটা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম, দেবহাটা উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাসরিন জাহান, সুশীলনের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মামুন হোসেন, ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের এরিয়া ম্যানেজার লাভলু খাঁন, দেবহাটা দেবহাটা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আর.কে.বাপ্পা, সাবেক প্রধান শিক্ষক আফছার আলী, টাউনশ্রীপুর শরচ্চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম, সুশীলনের শিশু ফোরামের সভাপতি অনামিকা পাড়, আমাদের টিমের পরিচালক মনিরুজ্জামান মনি প্রমুখ। সভায় ইউনিয়নের প্রতিটি শিশুকে তার অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিতকল্পে এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান এবং শিশু শ্রম মুক্ত ঘোষনা করার জন্য ধন্যবাদ জানান। সাথে সাথে প্রতিটি শিশু যেন তার ভবিষ্যৎ সুন্দর করতে পারে সেলক্ষ্যে সকলকে কাজ করার আহবান জানান।
নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা’র কালিগঞ্জ উপজেলার সাবেক সমাজ সেবা অফিসার ও বর্তমান বাগেরহাট জেলা সমাজসেবা অফিসের প্রবেশন অফিসার শেখ শহিদুর রহমান কর্তৃক এক প্রতিবন্ধীর নামে ভিক্ষুক পূর্ণবাসন খাতের বরাদ্দকৃত ট্রাই সাইকেল বাবদ ৩০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় কালিগঞ্জ উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের চরদাহ গ্রামের আবুল কাসেমের পুত্র ওই ভুক্তভোগী প্রতিবন্ধী আলমগীর কবির তার বরাদ্দকৃত টাকা ফেরতসহ সমাজসেবা অফিসার শেখ শহিদুর রহমানের অনিয়ম দূর্নীতির বিচারের দাবীতে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বিভাগীয় পরিচালক ও জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন অধিদপ্তরে আবেদন করেছেন। তবে, সমাজ সেবা প্রবেশন অফিসার শেখ শহিদুর রহমান তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সঠিক নয় বলে দাবী করে জানান, ভিক্ষুক পূর্ণবাসন খাতের বরাদ্দকৃত ট্রাই সাইকেল বাবদ ৩০ হাজার টাকা তার মায়ের হাতে দেয়া হয়েছে।
প্রতিবন্ধী আলমগীর কবির তার আবেদনে উল্লেখ করেছেন যে, কালিগঞ্জ উপজেলা ভিক্ষুক পূর্নবাসন প্রকল্পের মাধ্যমে গত ২০-১০-২০২৪ তারিখে সমাজসেবা অফিস হতে ট্রাই সাইকেল ক্রয় বাবদ আমার নামে ৩০ হাজার টাকা পাশ করা হয়। এছাড়া এর আগে ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে সমাজসেবা অফিসার শহিদুর রহমান আমার কাছ থেকে একটি দরখাস্ত নিয়ে তার অফিসের হুমায়ন কবিরকে দিয়ে প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র, সাতক্ষীরা থেকে আমার নামে একটি ট্রাই সাইকেল গ্রহন করেন। পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহি অফিসারের মাধ্যমে আমাকে ২৮-১১-২০২৪ তারিখে মাত্র একটি ট্রাই সাইকেল প্রদান করেন। তবে, ভিক্ষুক পূর্ণবাসন প্রকল্প হতে পাশকৃত ৩০ হাজার টাকা আমাকে প্রদান না করে সমাজসেবা অফিসার শহিদুর রহমান সেটি আত্মসাৎ করেন। তিনি আরো উল্লেখ করেন যে, আমি একজন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি অথচ প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র হতে গ্রহনকৃত ট্রাই সাইেকেলটি আমাকে প্রদান করলেও উপজেলা ভিক্ষুক পূর্ণবাসন ও বিকল্প কর্মসংস্থান কমিটির মাধ্যমে পাশকৃত ট্রাই সাইকেল বাবদ ৩০ হাজার টাকা সমাজ সেবা অফিসার শেখ শহিদুর রহমান ময়না আত্মসাৎ করেছেন। তিনি উক্ত আত্মসাৎকৃত টাকা ফেরত ও তার অনিয়ম দূর্নীতির বিচারের দাবী জানিয়েছেন তার আবেদনে।
এছাড়া, তার বিরুদ্ধে বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ম্যানেজ করে অনিয়ম দূর্নিতীর মাধ্যমে সাতক্ষীরা সরকারী কলেজ রোডে গড়ে তুলেছেন আলীশান বাড়ি। গত ৫ আগস্টের পর তাকে শ্যামনগর উপজেলায় বদলী করা হলে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের আমলে সাতক্ষীরা সদর আসনের তৎকালীন এমপি মীর মোস্তাক আহমেদ রবির খুব আস্থাভাজন হওয়ায় তার বিরুদ্ধে সেখানকার স্থানীয় জনগণ দূর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন। একপর্যায়ে তিনি সেখানে যোগদান করতে পারেননি। যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। পরে তাকে বাগেরহাট সমাজসেবা অফিসের প্রবশন অফিসার হিসেবে বদলী করা হয়।
এ ব্যাপারে সমাজসেবা অফিসার শেখ শহিদুর রহমান জানান, ভিক্ষুক পূর্ণবাসন খাতের বরাদ্দকৃত ট্রাই সাইকেল বাবদ ৩০ হাজার টাকা তার মায়ের হাতে দেয়া হয়েছে। এছাড়া প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র হতে প্রাপ্ত ট্রাই সাইেকেলটি তার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।##
আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে প্রতিবন্ধীদের পরিচর্চাকারীদের পজেটিভ প্যারেনটিং বিষয়ক তথা পিতামাতা ও যত্নশীলদের সক্ষমতাবৃদ্ধির জন্য ইতিবাচক অভিভাবকত্বের উপর প্রশিক্ষণ…
অনলাইন ডেস্ক : “আমরা আর কাউকে স্বৈরাচার হতে দেব না—এটাই আমাদের অঙ্গীকার,”—ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই পদযাত্রা কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন…
অনলাইন ডেস্ক : ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের প্রস্তাবিত শান্তি পরিকল্পনার প্রধান কিছু অংশে সম্মতি জানানোর পর…