সর্বশেষ সংবাদ-
কলারোয়া’র কাঠের ব্রীজ পূর্ণ নির্মাণ করল কলারোয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতিদেবহাটায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসে আলোচনাযুব দিবসে সাতক্ষীরায় জামায়াতের যুব র‌্যালিইতিহাসের প্রভাষক হয়েও গার্হস্থ্য অর্থনীতিতে এমপিও : শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে অভিযোগসাতক্ষীরায় পুত্রের মারপিটের হাত থেকে রক্ষা পেতে পিতার সংবাদ সম্মেলনদেবহাটায় মাদক-সন্ত্রাস-ভূমিদস্যু প্রতিরোধে বিট পুলিশিং সমাবেশসাতক্ষীরায় জামায়াতের উদ্যোগে বিনামুল্যে চক্ষু শিবিরবাবুলিয়ায় পৈত্রিক সম্পত্তিসহ তার সামনের সরকারি সম্পত্তি অবৈধভাবে দখল চেস্টার অভিযোগসাতক্ষীরা বৈকারী সীমান্তে মানবপাচার প্রতিরোধ ও প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের উদ্বোধনসাতক্ষীরা সদর উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদকের মৃত্যু

আশাশুনির প্রধান সড়ক এখন মরণ ফাঁদ : দেখার কেউ নেই

আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনি মোটরসাইকেল গ্যারেজ থেকে আমিনের মোড় পর্যন্ত এলজিইডি’র পিচের রাস্তা ভেঙ্গে বড়-বড় আকৃর্তির কয়েকটি গর্ত তৈরি হয়েছে। এতে যানবাহন উল্টে গর্তে পড়ে যে কোন মুহূর্তে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। দ্রুত সংস্কারের দাবি এলাকাবাসীর। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রাশেদ হোসেন খোকার রাইস মিলের সামনে ২২ফিট চওড়া সড়কটির লম্বা ৯০০ফিট।
এতে তৈরি হয়েছে বড় আকৃর্তির কয়েকটি গর্ত। এটি আশাশুনি উপজেলার চলাচলের একটি প্রধান সড়ক। এই সড়ক দিয়ে সাতক্ষীরা টু কোলা ও সাতক্ষীরা টু বড়দলে যাত্রীবাহী বাস এবং মালবাহী ট্রাক চলাচল করে থাকে। এছাড়া এই রাস্তার পাশে সোনালী ব্যাংক ও সেটেলমেন্ট অফিস রয়েছে। সেখানে শতাধিক লোকের কর্মস্থান। তাদের যাতায়াতের খুবই দুরবস্থা।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এই রাস্তার পাশে একটি জামে মসজিদ রয়েছে। মুসল্লিদের নামাজ কায়েম করতে গেলে এই রাস্তার অপরিষ্কার পানিতে ভিজে পুড়ে যেতে হয় নামাজ কায়েম করতে। আশাশুনি বাজার কমিটির সভাপতি জাকির হোসেন প্রিন্স ও সড়কের পাশে চা ব্যবসায়ী নুরুজ্জামান (বাবু) বলেন, গত তিন বছর ধরে এই রাস্তার পিচ উঠে বড়-বড় গর্ত হয়ে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এতে করে রাস্তা দিয়ে ইজিবাইক, ভ্যান, মোটরসাইকেল, বাইসাইকেল সহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচলের খুবই অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যেকোনো মুহূর্তেই বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কজনক। রাস্তাটি বড়দল কোলা, কালীগঞ্জ, শ্যামনগর ও দেবহাটার সংযোগ স্থল রাস্তা। আশাশুনি বাজার বণিক সমিতির সহ-সভাপতি বিল্লাল হোসেন বলেন, পাইকগাছা, কয়রা, প্রতাপনগর ও শ্রীউলা এবং শ্যামনগর, কালীগঞ্জ, দেবহাটার বড়-বড় ব্যবসায়ীদের মালবাহী ট্রাক চলাচল করে। আমরা উপজেলা এলজিডি’র কর্মকর্তাকে বারবার বলেছি ওনারা কয়েকবার মেপে গিয়েছে কিন্তু রাস্তা সংস্কারের কোন কার্যক্রম দেখিনি। যদি আপাতত কিছু ইটের ‘খ’ দিয়ে রাস্তাটি সমান করে দিত তাহলে দুর্ঘটনার হাত থেকে আমরা রেহাই পেতাম। আশাশুনি সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার শ্রী নরেশ কুমার মন্ডল ও সেটেলমেন্ট অফিসের অফিস সহকারি তাহাজ্জত হোসেন জানান, ব্যাংকে ও সেটেলমেন্ট অফিসে সেবা নিতে আসা গ্রাহকের খুবই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে দ্রুত সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন তারা।

উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার অনিন্দ্য দেব বলেন, এসটিভিটিল করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে আমি এক্ষুনি অফিসের লোক পাঠাচ্ছি মাফ জরিপ করার জন্য। রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান। দ্রুত সড়কটি মেরামত করে সুন্দরভাবে চলাচলের উপযোগী করার জন্য দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালায় একদিনে দুটি আ*ত্ম*হত্যা*র ঘটনা

তালা প্রতিনিধি :
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় একদিনে দুটি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) ঘটনাগুলো ঘটে সুজনশাহ ও কলাগাছি গ্রামে।

প্রথম ঘটনাটি ঘটে তালার সুজনশাহ গ্রামে। আব্দুল মান্নান শেখ (৬০), যিনি দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন, দুপুরে নিজ ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। সে মৃত আব্দুল মালেক শেখ ছেলে। পরিবারের অন্য সদস্যরা বাড়িতে না থাকায়, তার ছেলে দুপুর ১:৩০ মিনিটে বাড়ি ফিরে বাবার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান।

অন্যদিকে, খেশরা কলাগাছি গ্রামের তারক মন্ডল (৫৫) দীর্ঘদিন অসুস্থ ছিলেন। মঙ্গলবার বিকাল ৩টার দিকে তিনি বাড়ির বারান্দায় গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। তার পরিবারও দীর্ঘদিন ধরে তার চিকিৎসার বিষয়ে চাপে ছিল। ওই গ্রামের সুধান্ন মন্ডলের ছেলে ।

তালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ মাইনউদ্দীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, দুইটি আত্মহত্যার পেছনে পারিবারিক কলহ ও মানসিক চাপের কারণ রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় মাধ্যমিক শিক্ষা পরিবারের পক্ষ থেকে ইউএনওর বিদায়ী সংবর্ধনা

দেবহাটা প্রতিনিধি : দেবহাটায় মাধ্যমিক শিক্ষা পরিবারের পক্ষ থেকে দেবহাটা উপজেলার বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আসাদুজ্জামানকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। উপজেলার নাংলা ফাতেমা রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয় মিলনায়তনে মঙ্গলবার ২৯ জুলাই দুপুর ১টায় অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা শিক্ষা অফিসার ও দেবহাটা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মুহাঃ আবুল খায়ের। সংবর্ধিত ও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আসাদুজ্জামান।

দেবহাটা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যথাক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের লার্নিং এক্সিলারেশন ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন (লেইস) প্রজেক্টের সহকারী প্রকল্প পরিচালক (মনিটরিং) সানজিদা আরা ও সখিপুর সরকারী কেবিএ কলেজের অধ্যক্ষ অলোক কুমার ব্যানার্জী। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওঃ অলিউল ইসলাম, নাংলা ফাতেমা রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাবেক প্রধান শিক্ষক এনামুল হক বাবলু, দেবহাটা সরকারী বিবিএমপি ইনস্টিটিউশন হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মদন মোহন পাল, সখিপুর ফাজিল মাদ্রাসার সুপার মাওঃ ইয়াকুব আলী, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সাবেক সদস্য ইমরান বাশার, বহেরা এটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আলিমুজ্জামান, পারুলিয়া বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম,

নাংলা ফাতেমা রহমান রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ইসরাঈল আশেক মাগফুর, দেবহাটা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আর.কে.বাপ্পা, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম প্রমুখ। সংবর্ধিত অতিথি বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আসাদুজ্জামান তার দেবহাটা উপজেলায় ১বছর ১১মাসের দায়িত্ব পালনকালে দেবহাটাবাসীর সার্বিক সহযোগীতার স্মৃতি তুলে ধরে উপজেলার সকল সেক্টরের উন্নয়নে তার ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। আসাদুজ্জামান বলেন, দেবহাটাবাসী অত্যন্ত শান্তিপ্রিয় ও বন্ধুসুলভ আচরন করার কারনে তিনি যথাসম্ভব সরকারী দায়িত্ব পালন করে উপজেলার উন্নয়নে ভূমিকা রাকতে পেরেছেন। তিনি আজীবন এই স্মৃতি মনে রাখবেন। উল্লেখ্য, মো. আসাদুজ্জামান সম্প্রতি এডিসি জেনারেল হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে ঝিনাইদহ জেলাতে বদলী হয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আপ বাংলাদেশ’  সাতক্ষীরা জেলা আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : জুলাই বিপ্লবের নতুন রাজনৈতিক প্লাটফর্ম ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ(‘আপ বাংলাদেশে’) সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। সোমবার ( ২৮ জুলাই ) আপ বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক আলী আহসান জুনায়েদ ও সদস্য সচিব আরেফিন মোহাম্মদ হিজবুল্লাহ এর স্বাক্ষরিত এক পত্রে আহবায়ক ও সদস্য সচিবসহ ৫৯ সদস্য বিশিষ্ট জেলা কমিটি অনুমোদন দেয়। কমিটিতে আক্তারুল ইসলাম আক্তারকে আহবায়ক ও
আবিদ হাসানকে সদস্য সচিব, যুগ্ম আহ্বায়ক মো: অলিউর রহমান, মো: ইমরুল ইসলাম, ইদ্রিস আলী,ঝুমা মারিয়াম, কাজী হাফিজা, যুগ্ম সদস্য সচিব হিসাবে আইয়ুব হুসাইন,হাবিবুর রহমান,নাঈম হোসেন,নাহিদ হোসেন,তামিম হোসেন ও কাজী লায়লা আলী।

জেলা কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইব্রাহিম তাকি,মোয়াজ্জেম হোসেন হৃদয়, মুনিয়া আক্তার ইচ্ছা,সালাম খান, নাঈম হোসেন, মোঃ মুস্তাকিম, মোঃ শাহিন, মোঃ মনিরুল ইসলাম, মাসুম বিল্লাহ, সোহাগ হোসেন, মাসুদ হোসেন,মোঃ সাকিব হোসেন,সিফাত হোসেন,রিফাত হোসেন, সাকিব হোসেন, মোঃ জুবায়ের হোসেন
,রিপা সানজিদা তাকি,তাইবা তাবাসসুম

,মোস্তাফিজুর রহমান, মোঃ মাহদী আলভী খান,কাদেরী কিবরিয়া ,মোঃ নাহিদ হোসেন,সোহাগ শাহরিয়ার, ইলিয়াছ হোসেন, এস. এম. মিছবাহুল মুনাওয়ার,মাছুদুর রহমান,ওসমান গনী, মুজাহিদ হোসেন, মোঃ তামিম হোসেন, আক্তারুজ্জামান,খন্দকার সোহান উদ্দিন সায়েম,আসাদ হোসেন,মুজাহিদ আহম্মেদ,নাজমুস সাকিব,মোঃ অনিকুজ্জামান তহা,মোঃ আসাদুজ্জামান আসাদ, মোঃ মহিন হোসাইন,মোঃ তরিকুল ইসলাম তোহা,এস এম মুস্তাকিম বিল্লাহ,মুহা. সোহেল মাসুদ,মহিদ হাসান আলিফ,জুবায়ের হোসেন, প্রসেনজিৎ কুমার, হাফেজ গোলাম হোসেন, নাঈম হোসেন,কাজী ইমন হাসানসহ মোট ৫৯ বিশিষ্ট কমিটির নাম অনুমোদন দেওয়া হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে ৪৩টি ভ‚মিহীন পরিবারের বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাটের প্রতিকারের দাবিতে স্মারকলিপি

নিজস্ব প্রতিনিধি:
শ্যামনগরে বাস্তহারা ৪৩টি ভ‚মিহীন পরিবারের বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাটের প্রতিকারের দাবিতে স্মারক লিপি প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন দপ্তরে এ স্মারক লিপি প্রদান করা হয় এসময় ভ‚মিহীণ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে,বিগত ১৯৭৭ সালে শ্যামনগর মৌজায় এস এ খতিয়ান নং- নামজারী খতিয়ান নং- ১/১১৫, ১/২২, ১/২০, ৭৫৬,৭৫২, ৭৫৯, ৭৮১ ও ৭৫৭ দাগে মোট ৪ একর ৬ শতক সম্পত্তি সরকার বাহাদুরের কাছে ভ‚মিহীনদের নামে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত গ্রহন দীর্ঘদিন ধরে শান্তিপূর্ণভাবে ভোগদখল করে আসছি। সেখানে উপজেলার অসহায় ভ‚মিহীন ৪৩টি পরিবার ঘরবাড়ি নির্মান করে মাথাগোজায় ঠাঁই পেয়েছে। অথচ কথিত চাঁদাবাজরা ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে শেখ হাসিনার পালায়নের পর ওই ভ‚মিহীন পল্লীতে হামলা করে। সে সময় তারা ৪৩টি অসহায় ভ‚মিহীন পরিবারে অগ্নিসংযোগ করে বাড়িঘর জ¦ালিয়ে দেয় এবং লুটপাট করে। কিন্তু আমরাও চেয়েছিলাম শেখ হাসিনার পতন। কারন আওয়ামীলীগের সময় ভ‚মিহীদের এবং ভ‚মিহীন নেতা মোকছেদ আলীর বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট করেছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। যে কারনে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পলায়নের পর ভ‚মিহীন পল্লীতে আনন্দ শুরু হলেও কিছুক্ষন পর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় দিশেহারা হয়ে পড়ে ভ‚মিহীনরা। এছাড়া সাতক্ষীরা জেলা বাস্তহারা ভ‚মিহীন সমাজ কল্যাণ সংস্থার সভাপতি মোকছেদ আলী বিগত ৩৫-৩৬ বছর ধরে অসহায় বাস্তুহারী মানুষের নিয়ে গঠিত নির্দলীয় সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। বিভিন্ন সরকারের আমলে সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় সাতক্ষীরা জেলার কয়েক হাজার বিঘা সরকারি সম্পত্তি কৃষক, বাস্তহারা ভ‚মিহীনদের ঘর বাড়ি নির্মান কের প্রায় লক্ষাধিক পরিবারকে বসবাসের উপযোগি করে দিয়েছেন তিনি।

অথচ ভ‚মিদস্যুদের কবল থেকে উদ্ধার করে ভুমিহীনদের মধ্যে দেওয়ায় তার উপর ক্ষিপ্ত হয় ওইসব ভ‚মিদস্যুরা। তিনি কখনো কোন দল করিনি। আওয়ামীলীগের সাথেও তার কোন সম্পৃক্ততা ছিল না। আওয়ামীলীগের সময়ে তার দোকানপাট, ভ‚মিহীন অফিস, প্রতিবন্ধী অফিস, অন্যান্য ঘরবাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট করেছে আওয়ামীলীগের ক্যাডাররা।
তাদের চক্রান্তে আমরা দিশেহারা হয়ে পড়েছি। আমরা ওই চক্রান্তকারীদের হাত থেকে রক্ষা পেতে এবং ভ‚মিহীন পল্লীতে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা। ##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জাতীয় ভ‚মিহীন অধিকার সোসাইটি সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার কমিটি গঠন

বাংলাদেশ জাতীয় ভ‚মিহীন অধিকার সোসাইটি সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২৯ জুলাই জেলা কমিটির সভাপতি মো: বাবলু হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মীর আশিক ইকবাল বাপ্পী স্বাক্ষরিত একপত্রে আব্দুল গাফফার কে সভাপতি ও মনিরুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট সদর উপজেলা কমিটির অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ হলেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আমিনুল ইসলাম বাবু, সহ-সভাপতি শফিকুল থান্দার, হাফিজুল ইসলাম, আব্দুল গফফার মোল্যা, যুগ্ম সম্পাদক আহছান উল্লাহ, সহ-সম্পাদক কাউম গাজী, জাহারুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মিহির কান্তি মন্ডল, অর্থ সম্পাদক মফিজুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক সেলিম জাহিদ, আইন সম্পাদক আব্দুল মান্নান, প্রচার সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, ত্রান সম্পাদক আব্দুল জলিল মন্ডল, মহিলা সম্পাদিকা ছালমা খাতুন, কার্যকারী সদস্য আয়ুব আলী সরদার, আবুল হোসেন, আবু হানিফ, জয়নুল আবেদীন, আজগর আলী। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিএনপির অফিস ভাংচুরের মামলা বাদীকে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ সাবেক যুবদল নেতার বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিনিধি :
সাতক্ষীরায় ওয়ার্ড বিএনপির অফিস ভাংচুরের মামলার বাদীকে পিটিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। ২৭ জুলাই দুপুরে সাতক্ষীরা জজকোর্টের আইনজীবীর কক্ষেই জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক আইনুল ইসলাম নান্টার নেতৃত্বে এ মারপিটের ঘটনা ঘটে। এঘটনায় আহত ওয়ার্ড বিএনপি নেতা ওজিয়ার রহমান সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ভুক্তভোগী ওজিয়ার রহমান বলেন, ২নং ওয়ার্ডের বিএনপির অফিস ভাংচুরের ঘটনায় সাবেক এমপি রবিকে প্রধান আসামী করে একটি মামলা দায়ের করি। আইনী পরামর্শের জন্য তিনি ২৭ জুলাই এ্যাড. তোজাম্মেল হোসেন তোজামের চেম্বারে অবস্থান করছিলেন। এসময় সাবেক যুবদল নেতা আইনুল ইসলাম নান্টার নেতৃত্বে কতিপয় ব্যক্তি তার উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে। ওই মামলার হাত থেকে আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীদের রক্ষার্থে নান্টার নেতৃত্বে আমার উপর হামলা করা হয়েছে।

এবিষয়ে আইনজীবী জজকোর্টের অতিরিক্ত পিপি এ্যাড. তোজাম্মেল হোসেন তোজাম বলেন, আমার চেম্বারে ঢুকেই তাকে মারপিট করা হয়। আমরা রক্ত্যাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি।

তবে এঘটনায় আইনুল ইসলাম নান্টা মারপিটের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ওই মামলায় যুবদলের নেতাকর্মীদের জড়িয়েছে। মামলা করার আগে কারো সাথে কোন আলোচনা না করেই ওজিয়ার মামলাটি করেছে। এছাড়া ওজিয়ারের বিরুদ্ধে বিদেশে পাঠানোর নাম করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এসবের হাত থেকে বাঁচতে মারপিটের ঘটনা সাজিয়েছে।##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনির খাজরায় মাদক বিরোধী র‌্যালী

আশাশুনি প্রতিনিধি:
আশাশুনির খাজরায় মাদক বিরোধী গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আলোচনা সভা ও র‌্যালী অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৮ জুলাই) সকাল ১০ টায় ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয় খাজরা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

বিদ্যালয় মিলনায়তনে আলোচনা সভায় প্রধান শিক্ষক মোঃ মহিউদ্দীন, খাজরা ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম বাচ্চু, এডহক কমিটির সভাপতি ইউনুছ আলী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভা শেষে বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও এলাকার জনসাধারনের অংশ গ্রহনে প্রধান শিক্ষকের নেতৃত্বে একটি র‌্যালী বের করা হয়। র ্যালিটি স্কুল চত্বর থেকে শুরু হয়ে বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্কুল চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest