সর্বশেষ সংবাদ-
কারিগরি শিক্ষাকে মর্যাদা প্রদান ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাকে বিএসসি সমমান মর্যাদা ঘোষনার উদ্যোগে বিদ্বেষী কার্যক্রমের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনদেবহাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উদযাপনসাতক্ষীরায় ১২০ লিটার ভেজাল দুধ জব্দ: দেড় লক্ষ টাকা জরিমানা ও ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদ-সাতক্ষীরায় ৪ টি অস্ত্র, ২৯ রাউন্ড গুলি ও তিনটি ম্যাগাজিন জব্দসাতক্ষীরা সদর উপজেলা পরিষদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভাইস চেয়ারম্যান শামস্ : কোহিনুরকালিগঞ্জ সীমান্ত থেকে ১১টি এয়ারগান,৬ হাজার ৯শ রাউন্ড গুলি জব্দসদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী সোহাগের মনোনয়নপত্র বৈধসাতক্ষীরা কম্পিউটার সমিতির পূর্ণাঙ্গ কমিটির সংবর্ধনাবঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোট সাতক্ষীরা জেলা শাখার নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভাআশাশুনি থেকে জেলি পুশরত চিংড়িসহ নারী শ্রমিক আটক

প্রতিদিন দই খেয়েই দেখুন!

স্বাস্থ্য ডেস্ক: সম্প্রতি জার্নাল অব নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুসারে নিয়মিত দই খাওয়া শুরু করলে দেহে প্রদাহের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হার্টের কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা যেমন কমে, তেমনি পেটের রোগ, আর্থ্রাইটিস এবং অ্যাস্থেমার মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও হ্রাস পায়।

দই খেলে আরও যে উপকার পাওয়া যায় …

ওজন হ্রাস পায় : প্রতিদিন দই খাওয়া শুরু করলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ওজন হ্রাসের প্রক্রিয়া এতটাই জোর কদমে চলতে থাকে যে দেহের ইতি-উতি মেদ জমার আশঙ্কা যায় কমে। অতিরিক্তি ওজনরে কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে নিয়মিত দু-কাপ করে দই খেতে ভুলবেন না যেন!

ক্যান্সারের মতো রোগকে দূরে রাখে : দইয়ে উপস্থিত ল্যাকটোব্যাসিলাস এবং স্ট্রেপটোকক্কাস থ্রেমোফিলাস নামক দুটি ব্যাকটেরিয়া শরীরের ক্যান্সার সেলের জন্ম আটকে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।

হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : দইয়ে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা পাকস্থলিতে হজমে সহায়ক ভাল ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সেই কারণেই তো বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের সমস্যা কমাতে দই খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। পেপটিক আলসার হওয়ার পিছনে দায়ি এইচ পাইলোরি নামক ব্য়াকটেরিয়াকে মেরে ফলতেও দইয়ের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।

স্ট্রেসের মাত্রা কমে : দই খাওয়ার পর আমাদের মস্তিষ্কের অন্দরে এমন কিছু পরিবর্তন হয় যে মানসিক চাপ এবং অ্যাংজাইটি কমতে শুরু করে। বর্তমান সময়ে যেসব মারণ রোগগুলির কারণে সব থেকে বেশি সংখ্যক মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, তার প্রায় সবকটির সঙ্গেই স্ট্রেসের যোগ রয়েছে। নিয়মিত দই খাওয়ার প্রয়োজনয়ীতা যে বেড়েচে, সে বিষযে কোনও সন্দেহ নেই।

হার্টের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় : রক্তে খারাপ কোলেস্টরল বা এল ডি এল-এর মাত্রা কমানোর পাশাপাশি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয় দই। নিয়মিত এই দুগ্ধজাত খাবারটি খেলে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় থাকে না বললেই চলে। পরিবারে যদি কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজের ইতিহাস থাকলে দইকে সঙ্গ ছাড়ার ভুল কাজটি করবেন না যেন!

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : দইয়ে উপস্থিত উপকারি ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করার পর রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে দেয় যে সংক্রমণ থেকে ভাইরাল ফিবার, কোনও কিছুই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। ফলে সুস্থ জীবনের পথ প্রশস্ত হয়।

দুধের আদর্শ বিকল্প বলা যেতে পারে : এমন অনেকই আছেন যারা একেবারে দুধ খেতে পারেন না। কারও গন্ধ লাগে, তো কারও বমি পায়। এই ধরনের সমস্যাকে ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স বলা হয়। দুধ থেকে দই হওয়ার সময় ল্যাকটোজ, ল্যাকটিক অ্যাসিডে রূপান্তরিত হয়ে যায়। ফলে দই খেলে না গা গোলায়, না বমি পায়।

ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় : দইয়ে পরিমাণ মতো বেসন এবং অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে যদি মুখে লাগাতে পারেন তাহলে ত্বক নিয়ে আর কোনও চিন্তাই থাকে না। দইয়ে থাকা জিঙ্ক, ভিটামিন ই এবং ফসফরাস এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পলন করে থাকে। এই ফেস প্যাকটি সপ্তাহে কম করে ২-৩ বার লাগালে দারুন উপকার মেলে।

হাড়ের জন্য খুব উপকারি : দুধের মতো দইয়েও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম। এই দুটি উপাদান দাঁত এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। বুড়ো বয়সে গিয়ে যদি অস্টিওআর্থ্রাইটিসের মতো রোগ আক্রান্ত হতে না চান, তাহলে এখন থেকেই নিয়মিত দই খাওয়া শুরু করুন। এমনটা করলে দেখবেন উপকার মিলবেই মিলবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সন্দেহভাজন শীর্ষ দুর্নীতিবাজদের তালিকা করবে দুদক

ন্যাশনাল ডেস্ক: দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) শীর্ষ সন্দেহভাজন দুর্নীতিবাজদের একটি তালিকা তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। কমিশনের গোয়েন্দা ইউনিট এই তালিকা তৈরি করবে, যার মাধ্যমে বছর শেষে বিভিন্ন সেক্টরের দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে তাদের দুর্নীতি কার্যকরভাবে প্রমাণ করা যাবে।

দুদকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, দুর্নীতি দমন কার্যক্রমকে জোরদার করা এবং শীর্ষ সন্দেহভাজন অসাধু ব্যক্তিদের মোকাবেলা করার জন্য এর সক্ষমতা শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কমিশন এক বছরব্যাপী কৌশলগত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

২০১৮ সালের কৌশলগত কর্মপরিকল্পনার আওতায় কমিশন বিভিন্ন সরকারি বিভাগ, সংস্থা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সবচেয়ে দুর্নীতিবাজদের চিহ্নিত করে শীর্ষ সন্দেহভাজন অসাধু ব্যক্তিদের তালিকা প্রস্তুত করবে।

দুর্নীতি পর্যবেক্ষণ শাখা ইতোমধ্যে ২৫টি প্রাতিষ্ঠানিক টিম গঠন করেছে, যারা বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও সংস্থার সন্দেহভাজন অসাধু ব্যক্তিদের দুর্নীতি প্রমাণে তদন্ত করেছে। বর্তমানে ২৫টি বৃহৎ সরকারি প্রতিষ্ঠানে ২৫টি টিম ওইসব প্রতিষ্ঠানকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

সরকারি সূত্র জানায়, এসব টিম ওইসব প্রতিষ্ঠানের সন্দেহভাজন বড় দুর্নীতিবাজদের নাম তালিকাভুক্ত করবে এবং যাচাই-বাছাই করে শীর্ষ অসাধু ব্যক্তিদের চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করবে।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মুনির চৌধুরী বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকরভাবে লড়াইয়ের জন্য কমিশন ইতোমধ্যে কমিশনের পরিচালক মীর জয়নাল আবেদিন শিবলীকে প্রধান করে একটি গোয়েন্দা ইউনিট গঠন করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
খুলনা সিটি নির্বাচনে দায়িত্ব অবহেলায় ওসি প্রত্যাহার

খুলনা সিটি নির্বাচনে দায়িত্ব অবহেলার কারনে লবনচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলামকে পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করা হয়েছে। বুধবার রাতে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে তাকে প্রত্যাহার করা হয়। তবে ওই থানায় এখনো নতুন ওসি নিয়োগ দেয়া হয়নি।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র সহকারি পুলিশ কমিশনার সোনালী সেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, গত ১৫ মে সিটি নির্বাচনে ৩১নং ওয়ার্ডে বিভিন্ন কেন্দ্রে পুলিশের উপস্থিতিতে কেন্দ্র দখল ও জাল ভোটের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে দু’টি কেন্দ্রের ফলাফল নির্বাচন কমিশন থেকে স্থগিত করা হয়। ওই ঘটনার জের ধরে লবনচরা থানার ওসিকে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
গণমাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের মর্যাদা হানিকর দৃশ্য প্রচার করা যাবে না

প্রতিবন্ধীদের শারীরিক ও মানসিক অক্ষমতা বা দৈহিক আকারকে কটাক্ষ করে বা তাদেরকে নিয়ে হাসি তামাশামূলক বা তাদের মর্যাদা হানিকর দৃশ্য বা বক্তব্য সংবলিত কোন অনুষ্ঠান ও বিজ্ঞাপন বা সংবাদ প্রচার না করার আহ্বান জানিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়।

গত ১৩ মে জারিকৃত এক পত্রে তথ্য মন্ত্রণালয় এ আহ্বান জানায়।

কোনো অনুষ্ঠান, বিজ্ঞাপন বা সংবাদে প্রতিবন্ধীদের শারীরিক ও মানসিক অক্ষমতা বা দৈহিক আকারকে কটাক্ষ করে বা তাদের নিয়ে হাসি তামাশামূলক বা তাদের মর্যাদা হানিকর বক্তব্য বা দৃশ্য প্রচার ‘জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা ২০১৪’ এর অনুচ্ছেদ ৩.৬.৩, ৪.৩.৪ ও ৫.১.৩ এর পরিপন্থী বলে তথ্য মন্ত্রণালয়ের পত্রে উল্লেখ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জেনে নিন কীভাবে ঘুমানো উচিত

একটু খানি শান্তির ঘুমের জন্য আমরা কত কিছুই না করে থাকি। এজন্য পরিষ্কার বালিশের কভার, বিছানার চাদর, শোবার আগে গোসল করে ঘুমানো, ঘুমানো আগে মোবাইল সাইলেন্ট মুডে রাখা যাতে করে কোনোভাবে ফোনের আওয়াজে ঘুম না ভেঙ্গে যায়- এইসব কিছু করার পরেও আপনার যে শান্তিপূর্ণ ঘুম হবে সেটা নিশ্চিত নয়।

জেনে নিন কিভাবে শোবার অবস্থানের উপর ঘুম নির্ভরশীল-

১. ঘুমানোর জন্য সব থেকে সঠিক অবস্থান হল শবাসনে শোয়া। এই অবস্থানে ঘুমালে পিঠের ব্যথা কমে যায় এবং খুবই আরামের ঘুম হয়। কিন্তু এই অবস্থানে ঘুমান মাত্র ৮ শতাংশ মানুষ।

২. আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ‘ন্যাশানাল স্লিপ ফাউন্ডেশন’-এর একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, যে কোনো একটি দিক করে শুলে কাঁধ, নিতম্বের হাড় এবং কোমড়ে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ এভাবেই ঘুমিয়ে থাকেন।

৩. এ নিয়ে আন্তর্জাতিক মনরোগ বিশেষজ্ঞ সেলবি হ্যারিস জানান, কেউ যদি একদিক ফিরে বাংলা বর্ণ ‘দ’ এর মতো ঘুমান, তাহলে সব সময় একটি নেকপিলো, এবং পায়ের মাঝে একটি বালিশ রাখুন, এতে ব্যথা হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকবে না।

৪. কখনোই উপুড় হয়ে শোবেন না। এতে পাকস্থলীর উপর চাপ পড়ে। শুধু তাই নয়, এতে করে সারা শরীরে ব্যথা হতে পারে। এই অবস্থানে কখনো ঘুমাবেন না বা ঘুমানো ঠিক নয়।

৫. এছাড়াও মাথা নিচু করে, ভাঙা চোরা বিছানায় শুলে শরীর ব্যথা হতে পারে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নেপালে ফের বিমান বিধ্বস্ত

গত ১২ মার্চ নেপালের কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয় বাংলাদেশের বেসরকারি বিমান ইউএস-বাংলা। সেই ঘটনায় ২৬ বাংলাদেশিসহ ৫১ জন নিহত ও ২০ জন আহত হয়। এর রেশ না কাটতেই আবারো নেপালে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। বুধবার (১৬ মে) এ দুর্ঘটনা ঘটে।

কাঠমান্ডু পোস্ট তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নেপালে পণ্যবাহী একটি কার্গো বিমান বিধ্বস্তে অন্তত দুইজনের প্রাণহানি ঘটেছে। দেশটির হুমলার বাহুন খারকা এলাকায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত দু’জনই পাইলট ছিলেন।

নেপালের বেসামরিক বিমান কর্তৃপক্ষের উপ-মহাপরিচালক রাজন পোখারেল বলেছেন, বিধ্বস্ত বিমানটি মাকালু এয়ারের। হুমলার বাহুন খারকা এলাকার সিমিকোট পাসে পণ্যবাহী এই বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।

তিনি বলেন, বিমানটি ১২ হাজার ৮০০ ফুট উপর দিয়ে উড়ছিল। এক ইঞ্জিনবিশিষ্ট বিমানটি হুমলা জেলার সিমিকোটে যাওয়ার উদ্দেশে সুরখেত থেকে উড্ডয়ন করেছিল।

কাঠমান্ডু পোস্ট বলছে, সুরখেত থেকে পণ্যবাহী ওই বিমান স্থানীয় সময় বুধবার সকাল ৬টা ১২ মিনিটে যাত্রা শুরু করে। সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে সিমিকোটে অবতরণের কথা ছিল বিমানটির। পণ্যবাহী এই বিমানের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায় স্থানীয় সময় সকাল ১১টার পরে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
চাঁদ দেখা যায়নি, শুক্রবার থেকে রোজা

বাংলাদেশের কোথাও আজ বুধবার পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামীকাল বৃহস্পতিবার শাবান মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং পরের দিন শুক্রবার থেকে ১৪৩৯ হিজরি সনের পবিত্র রমজান মাস গণনা করা হবে।

তাই আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সেহরি খেয়ে রোজা শুরু করবেন মুসল্লিরা।
আজ বুধবার রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ধর্মমন্ত্রী ও জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভাপতি আলহাজ অধ্যক্ষ মতিউর রহমান।

ধর্মমন্ত্রী জানান, বুধবার বাংলাদেশের কোথাও চাঁদ দেখার খবর আসেনি। তাই বৃহস্প‌তিবার ১৪৩৯ হিজরি সনের শাবান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। রমজান মাস গণনা শুরু হবে শুক্রবার থেকে।

সব জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রী জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে একাদশ বিজ্ঞান শাখায় মাত্র ১৩ % পাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষায় বিজ্ঞান শাখায় চরম ফল বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটেছে।
কলেজ সূত্রে জানাগেছে, ২০১৮ সালে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের বিজ্ঞান শাখায় মোট শিক্ষার্থী ৪৬১জন। এদের মধ্যে মাত্র ৬০ জন পাশ করেছে !পাশ করেছে মাত্র ১৩ % শিক্ষার্থী!
সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ জেলার সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে মেধাবীরা ভর্তি হয়। শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই এ প্লাস বা এ গ্রেডে এসএসি পাশ। অথচ তাদের এতবড় ফল বিপর্যয়ে অভিভাবকসহ সচেতন মহলকে ভাব‌িয়ে তুলেছে।
এবিষয়ে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ সুদেব কুমার বিশ্বাস বলেন, এটা ফল বিপর্যয় বলা যাবে না। এটাতো ১ম বর্ষ থেকে ২য় বর্ষে উঠবে। পরবর্তীতে আবারো পরীক্ষা নিয়ে ঠিক করা যাবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest