ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি: কালিগঞ্জ অফিসার্স কল্যাণ ক্লাবে ইফতার মাহফিল রবিবার ক্লাবের সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুস সেলিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুর আহমেদ মাছুম, কালিগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান মেহেদী সিদ্দিকী, থানার অফিসার ইনচার্জ হাসান হাফিজুর রহমান, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রাজিব হোসেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ ফজলুল হক মনি, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মনোজিত নন্দী, উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা ডা. আকছেদুর রহমান, উপজেলা প্রকৌশলী সাহাবুল আলম, উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা শেখ মুজিবর রহমান, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শাহরিয়া মাহমুদ রনজু, নির্বাচন কর্মকর্তা হায়দার আলী, রিসোর্স সেন্টারের ইনস্ট্রাক্টর মাহবুবুর রহমান, সহকারী শিক্ষা অফিসার সোহরাব হোসেন, ধলবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্জ্ব গাজী শওকাত হোসেন, মথুরেশপুর ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান গাইন, রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক নিয়াজ কওছার তুহিন, প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ সাইফুল বারী সফু, সহ-সভাপতি শেখ আনোয়ার হোসেন, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার সাইফুল ইসলাম, জনতা ব্যাংক কালিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক মাহাবুবর রহমান প্রমুখ।। ইফতার অনুষ্ঠানে উপজেলার বিভিন্ন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন কোর্ট মসজিদের খতিব আলহাজ্জ্ব মাওলানা আকরাম হোসাইন
ন্যাশনাল ডেস্ক: বাংলাদেশে চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মৃত্যুর সব ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চেয়েছে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিশনগুলো।
সোমবার এক যৌথ বিবৃতিতে আশা প্রকাশ করে বলা হয়, বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সন্দেহভাজন অপরাধীদের মৃত্যুর প্রতিটি ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করবে।
ঢাকায় ইইউ দেশগুলোর মিশনপ্রধানদের সম্মতিতে ইইউর স্থায়ী প্রতিনিধির পক্ষে এই বিবৃতি দেওয়া হয়।
মাদকের অপব্যবহার এবং অবৈধ পাচারকে বৈশ্বিক সমস্যা উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের মাদক বিরোধী অভিযানে ৪ মে পর্যন্ত ১২০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যাতে আইন ও আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে, সেইসঙ্গে তারা যাতে অতিরিক্ত বলপ্রয়োগে না করে- তা নিশ্চিত করার বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতির কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয় বিবৃতিতে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দাবি, মৃত্যুর ঘটনাগুলো ঘটছে অভিযান চালানোর সময় মাদক চোরাকারবারিদের সঙ্গে গোলাগুলিতে কিংবা মাদক বিক্রেতাদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে।
তবে মানবাধিকারকর্মীরা ‘বন্দুকযুদ্ধ’ মৃত্যুর ঘটনাগুলো নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলছেন। মাদকের উৎস বন্ধ না করে এভাবে ‘বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড’ ঘটিয়ে অভিযানের সফলতা আসবে না বলেও দাবি তাদের।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর কার্যক্রম আন্তর্জাতিক আইন ও রীতি অনুযায়ী পরিচালনার কথা বলা হয়। এছাড়াও বাহিনীর শক্তি প্রয়োগে যথাযথ সেফগার্ড রাখার কথাও বলা হয় বিবৃতিতে।

