সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় দ্রুতগামী পিকআপের চাপায় ভ্যান চালকের মৃত্যুকোন সাংবাদিক যেন হয়রানির শিকার না হয়–সাতক্ষীরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিব দীর্ঘদিন কাজ করেও সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি বিআরটিএ’র সীল মেকানিকদেররাষ্ট্রপতির ক্ষমার আগে ভুক্তভোগী ও পরিবারের মতামত নেওয়ার প্রস্তাবতালায় ‘পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিতভোমরায় জামায়াতের হুইল চেয়ার বিতরণসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে ইটাগাছা এলাকা পরির্দশনে সদর ইউএনওপ্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদসাতক্ষীরায় শিক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদল নেতার ব্যতিক্রমী উদ্যোগ !জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আশিকুর রহমানের পিতার মৃত্যু

নতুন বিতর্ক, সালমানের গার্লফ্রেন্ড হিনা!

সালমান খান। বলিউডের এ সুপারস্টার ও হিনা খানকে নিয়ে এবার নতুন বিতর্কের জন্ম দিলেন স্বামী ওম। হিনা খান নাকি সালমান খানের গার্লফ্রেন্ড। সালমানও নাকি চাইতেন তার বান্ধবীই বিগ বস-এর শিরোপা জয়লাভ করুক। একটি সংবাদমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে এমনই মন্তব্য করেন স্বামী ওম। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়েছে বিভিন্নমহলে।

ইন্ডিয়া টুডে-র সাক্ষাৎকারে স্বামী ওম বলেন, সালমান খান এক সময় হিনা খানের সঙ্গে ‘ডেটিং’ করতেন। হিনা যাতে বিগ বসের শিরোপা পান, তাই চাইতেন বজরাঙ্গি ভাইজান।

কিন্তু হিনা সালমানের বান্ধবী ছিলেন সেটা কীভাবে জানলেন ওম? এ বিষয়ে ওমকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘তন্ত্র বিদ্যা’র মাধ্যমেই সালমান-হিনার সম্পর্কের কথা তিনি জানতে পেরেছেন। যদিও বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি হিনা খান।

এদিকে সম্প্রতি দুবাইয়ে একটি হোটেলে দীর্ঘদিনের বন্ধু রকি জয়শওয়ালের সঙ্গে বাগদান পর্ব সেরে ফেলেন হিনা খান। চুপিসাড়েই রকির সঙ্গে বাগদান পর্ব সেরে রীতিমত খবরের শিরোনামে উঠে আসেন টেলিভিশনের জনপ্রিয় মুখ ‘বউমা’।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় আইন সহায়তা দিবসের আলোচনা সভা

নিজস্ব প্রতিনিধি : ‘উন্নয়ন আর আইনের শাসনে এগিয়ে চলছে দেশ, লিগ্যাল এইডের সুফল পাচ্ছে সারা বাংলাদেশ’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে কলারোয়ায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মনিরা পারভীনের সভাপতিত্বে উপজেলা অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ, সমাজসেবা কর্মকর্তা শেখ ফারুক হোসেন, পরিসংখ্যান কর্মকর্তা তাহের মাহমুদ সোহাগসহ উপজেলার বিভিন্ন আইন সহায়তা কর্মকর্তাবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির নেতৃবৃন্দ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত

নিজস্ব প্রতিনিধি : কলারোয়া উপজেলা বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতি লি. ২০১৮ এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি কোন প্রার্থী না থাকায় বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন শিক্ষক নেতৃবৃন্দ।
শনিবার সমিতির পক্ষ থেকে জানানো হয়- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়েছে কমিটির সকল কর্মকর্তা ও সদস্যবৃন্দ। গত বৃহষ্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে প্রতিটি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বি কোন প্রার্থী একক প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন।
নবগঠিত ব্যবস্থাপনা কমিটির বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতরা হলেন- সভাপতি প্রধান শিক্ষক হরিসাধন ঘোষ, সহ.সভাপতি প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সহকারী প্রধান শিক্ষক বদরুজ্জামান বদরু, যুগ্ম সম্পাদক শওকত আলী, অর্থ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক এমএম আব্দুর রউফ, সদস্য শামসুর রহমান লালটু, হাবিবুল্লাহ খাঁন ও প্রশান্ত কুমার মন্ডল।
এদিকে, অনেকটা চুপিসারে শিক্ষক-কর্মচারী কল্যান সমিতির নির্বাচন প্রক্রিয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন উপজেলা অনেক হাইস্কুলের অনেক শিক্ষক-কর্মচারীরা। অনেকে জানতেও পারেননি কবে তফশিল ঘোষনা হয়েছে কিংবা নির্বাচন প্রক্রিয়া হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এবার ২০২১ থেকে ২০৪১ পর্যন্ত কর্ম-পরিকল্পনা হচ্ছে

রুপকল্প ২০২১ এর পর এবার ২০২১ সাল থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশে রূপান্তরের প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা ও কর্মপন্থা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে সরকার।

আজ শনিবার বিকেলে অস্ট্রেলিয়ার সিডনির সোফিটেল হোটেলে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘২০২১ সাল থেকে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে আমরা কিভাবে দেখতে চাই সেভাবে বাংলাদেশকে উন্নয়নের জন্য আমরা পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছি।’

এর আগে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে রুপকল্প ২০২১ ঘোষণা করেছিল আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে এই রুপকল্প ঘোষণা করা হয়েছিল।

শেখ হাসিনার অস্ট্রেলিয়া সফর উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অস্ট্রেলিয়া শাখা আজকের এই সংবর্ধনার আয়োজন করে। সিডনিতে অনুষ্ঠিত গ্লোবাল উইমেন সামিট-২০১৮তে যোগ দিতে এবং গ্লোবাল উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১৮ গ্রহণ করতে গত শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া গেছেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাঁর সরকারের গৃহীত বিভিন্ন স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের জন্যই আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং উন্নয়নশীল দেশ হবার যোগ্যতা অর্জনে সমর্থ হয়েছে।’

বাংলাদেশ এরই মধ্যে আগামী ছয় বছর পর্যন্ত উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে এর অবস্থানকে ধরে রাখার লক্ষ্য অর্জনে সমর্থ হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখন আমরা পরিকল্পনা করছি কিভাবে দেশকে ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।’

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ‘বাংলাদেশ ২০৪১ সাল নাগাদ একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে এবং এই লক্ষ্য অর্জনে আমরা সকল ধরনের পদক্ষেপ ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।’ বাংলাদেশের এই উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা যাতে কোনভাবে ব্যাহত না হয় সেজন্য সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধাপরাধী, খুনী এবং দেশের উন্নয়নের প্রতি অনাস্থাশীল চক্র যেন কোনোভাবে আর কোনোদিন এ দেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে না পারে।

দেশের মর্যাদার বিষয়ে সবসময় সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনারা যে যেখানেই বাস করুন না কেন, আপনাদের দেশপ্রেম নিয়ে কাজ করে দেশের সম্মানকে তুলে ধরতে হবে, যে সম্মান আমরা লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জন করেছি।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন। এসময় পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বক্তব্য দেন। অন্যদের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার আরএমআইটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামসু রহমানসহ আওয়ামী লীগ নেতারাও বক্তব্য দেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় নাগরিক আন্দোলন মঞ্চের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জলাবদ্ধতা নিরসনের লক্ষ্যে সাতক্ষীরার প্রাণসায়র খাল, বেতনা, মরিচ্চাপ, কপোতাক্ষ সহ জেলার সকল নদী-খাল ও সংযোগ খাল গুলি অভিলম্বে খনন করা না হলে সাতক্ষীরা জেলা ব্যাপী জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হবে। সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। পৌরসভার বাসিন্দাদের প্রতিদিন এক লক্ষ ৪০ হাজার লিটার পানির প্রয়োজন। পৌরসভা প্রতিদিন ৬৪ হাজার লিটার পানি দিলেও সেই পানি ব্যবহারের একেবারেই অযোগ্য। পৌরসভার পাইপ লাইনের পানি ব্যবহার করে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। বাটকেখালী পানির প্লানটি দ্রুত চালু করা না হলে সাতক্ষীরা পৌরসভার নাগরিকরা মারাত্বক ঝুকির মধ্যে পড়বে। সাতক্ষীরা মানুষের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবী সাতক্ষীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ইতিমধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন জেলায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করছে। তারই ধারাবাহিকতায় খড়িবিলা বিল আবাদানির সম্প্রতি উদ্ধার হওয়া ৩’শ বিঘা সরকারি খাস জমি সাতক্ষীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে বরাদ্ধ দেওয়া এবং অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বরাদ্ধ না দেওয়ার জন্য আহবান জানান। রেল লাইন, সকল রাস্তাঘাট সংস্কার, সুন্দরবন কে পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে ঘোষণা করা সহ জেলা ব্য্পাী বিভিন্ন সমস্যা দ্রুত সমস্যার সমাধান করার জন্য জেলা প্রশাসক ও পৌর মেয়র এর প্রতি আহবান জানান।  শনিবার বিকাল ৪টায় সাতক্ষীরা পুরাতন আইনজীবী ভবনে নাগরিক আন্দোলন মঞ্চের এক মতবিনিময় সভা নাগরিক আন্দোলন মঞ্চের আহবায়ক এড. ফাহিমুল হক কিসলুর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আলী নুর খান বাবুলের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদ, বীর মুুক্তিযোদ্ধা সুভাষ সরকার, জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক সুধাংশু শেখর সরকার, সাংবাদিক কল্যাণ ব্যানার্জী, হাফিজুর রহমান মাসুম, স্বপন কুমার শীল, নিত্যানন্দ সরকার, এম এ জলিল, ইদ্রিস আলী, আবু তালেব মোল্লা, অপরেশ পাল, সুরেশ পান্ডে, শেখ সিদ্দিকুর রহমান, স ম তুহিন, সাকিব মোড়ল, এড. মুনির উদ্দীন, মনিরুজ্জামান, রওনক বাশার, সালাউদ্দীন মোঃ ইকবাল, দিপংকর মন্ডল, নির্মল সরকার, সাদিকুর রহমান প্রমুখ। সভায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ডার ইনামুল হক বিশ্বাসের স্মরণ সভা ও স্মরণিকা প্রকাশের সিন্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং এ উপলক্ষ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ সুভাষ সরকারকে আহ্বায়ক করে স্মরণসভা আয়োজক কমিটি ও হাফিজুর রহমান মাসুমকে আহবায়ক করে স্মরণিকা প্রকাশনা কমিটি গঠন করা হয়। মতবিনিময় সভা শেষে জলাবদ্ধতা সমস্যা চিহ্নিত করার জন্য সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন খালের বর্তমান অবস্থা মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের সাহায্যে পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন করেন নাগরিক আন্দোলন মঞ্চের সদস্য জি এম মনিরুজ্জামান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
গাধাকেও সরকারি পরীক্ষায় ‘সুযোগ’ দেওয়া হলো!

গরুর পর গাধা। বছর দুই আগে ভারতের অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের প্রফেশনাল এন্ট্রান্স বোর্ড পরীক্ষায় অ্যাডমিটে কার্ডে গরুর ছবি দেখা গিয়েছিল। যা নিয়ে তুমুল বিতর্ক হয়েছিল। দু’বছর পর ফের একই চিত্র। এবারও ঘটনাস্থল সেই জম্মু-কাশ্মীর। তবে এবার গরু নয়, তার জায়গায় ঠাঁই পেয়েছে গাধা।

জম্মু-কাশ্মীরের এসএসবি পরীক্ষার জন্য অ্যাডমিট কার্ড বিতরণ করা হয়। সেখানে দেখা যায় একটি অ্যাডমিট কার্ডে গাধার ছবি রয়েছে। অ্যাডমিট কার্ডে নামের জায়গায় লেখা রয়েছে কাচুর খার। ১৯৯০ সালে নাকি তার জন্ম হয়েছে।

অ্যাডমিট কার্ডের ছবিটি ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতেও। অনেকেই এই বিষয়টিকে নিয়ে ট্রল করতে শুরু করেছেন। তবে এই ঘটনায় নিজেদের গাফিলতি মানতে রাজি নন জম্মু-কাশ্মীরের এসএসবি বোর্ডের চেয়ারম্যান সিমরনদীপ সিংহ।

তার দাবি, গোটা প্রক্রিয়াটি কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হয়। ফলে তাদের কিছুই করার থাকে না। কিছু লোক এটাকে নিয়ে হাসি-ঠাট্টায় মেতেছেন। পরীক্ষা হলে যখন কোনও পরীক্ষার্থী আসেন তখন অ্যাডমিট কার্ড যাচাই করেই পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মিয়ানমারকে চাপে রাখতে হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিশ্রুতি

রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুল। তিনি রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখবেন বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্বস্ত করেছেন।

আজ শনিবার অস্ট্রেলিয়া সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এক বৈঠকে টার্নবুল এই প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। টার্নবুলের বাসভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহ্সানুল করিমের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা বাসস এই তথ্য জানিয়েছে।

এসময় শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অস্থায়ী আশ্রয় দেওয়া সম্পর্কে তাঁর সরকারের নেওয়া পদক্ষেপের বিষয়টি ম্যালকম টার্নবুলকে জানান। সেই সঙ্গে জোর করে বাস্তুচ্যূত এসব রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথাও ব্যক্ত করেন।

বৈঠকে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন এবং এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধি করার যথোপযুক্ত উপায় খুঁজে বের করতে সম্মত হন বলেও জানান ইহসানুল করিম।

শেখ হাসিনা অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী টার্নবুলকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালে তিনি তা গ্রহণ করে বলেন, পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে সুবিধাজনক সময়ে তিনি ঢাকা সফর করবেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন, লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ায় গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে বোরো ধান চাষ করা হয়েছে। চাষের অনুকূল আবহাওয়ায় বোরো আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছেড়ে গেছে। মাঠের পর মাঠ জুড়ে এখন বোরো ধানের হিল্লোল। আগাম জাতের ধান কাটা ও মাড়াই শুরু হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পুরোদমে ধান কাটা সম্পন্ন হবে। এখন একমাত্র ভয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এ থেকে রক্ষা পাওয়া গেলে কৃষকের কষ্টের ফসল কৃষক ঘরে তুলতে পারবে ।
উপজেলা কৃষি অফিসার মহাসীন আলী জানান- ‘১টি পৌরসভা ও উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ১৩হাজার ২০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ করা হয়েছে। যদিও লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১২হাজার হেক্টর। সেই হিসেবে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে।’
গত মৌসুমে বোরো ও আউস ধানের ফলন বিপর্যয়ে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবারে এলাকায় অনেক বেশি জমিতে বোরো আবাদ করা হয়েছে। আর ফলন দেখেও মনে হচ্ছে বাম্পার ফলন হবে। তবে এখন কৃষকের একমাত্র আশঙ্কা প্রাকৃতিক বিপর্যয়। তা থেকে রক্ষা পেলে তারা সোনালী ধান ঘরে তুলতে পারবে।
উপজেলার লাঙ্গলঝাড়া, সোনাবাড়িয়া, কেড়াগাছী সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, গত বছর বীজ সংকট ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে ধানের চাষ এবারের চেয়ে প্রায় অর্ধেক উৎপাদন হয়েছিল। এবারে কৃষকরা পুষিয়ে নিতে গত বছরের থেকে প্রায় দ্বিগুণ ধান চাষ ও উৎপাদন তারা ঝুঁকেছেন।
বাকসা গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম জানান- ৩ বিঘা জমিতে এবারে বোরো ধান চাষ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ১০ কাঠা জমির আগাম স্থানীয় বি-২৮ জাতের ধান কাটা হয়েছে। ধানের ফলন অত্যন্ত ভালো।
একই ভাবে বাগাডাংগা গ্রামের মাস্টার শাহিনুর রহমান জানান- জমির ধান বেশী ভাগ পেকে গেছে, ধানের ফলন গত কয়েক বছর থেকে ভালো। তবে সব জিনিসের দাম বেশী হবার কারণে শ্রমিকের দামও বেড়ে গেছে। ফলে ধানের ন্যায্য মূল্য না পেলে পুষাবে না।
বর্তমানে এলাকায় ধানের মূল্য ১২০০/- টাকা। এক বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষ করতে ১৮-২০ হাজার টাকা খরচ হয়। এদিকে কৃষির উপকরণসহ সকল দ্রব্য মূল্যে ঊর্ধ্বগতির পাশাপাশি কৃষকরা চাচ্ছেন উৎপাদিত ধানের ন্যায্যমূল্য। ধানের উপযুক্ত মূল্য না হলে আগামীতে ধান চাষ ব্যাহত হবে এমনটি আশঙ্কা সুধীমহলের। সরকার নিধারিত বিক্রয় মূল্য বেধে দিলেও এ ধান প্রকৃত কৃষকরা গোডাউনে ন্যায্য মূল্য পাবে কি না এ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এজন্য সরকারের বাস্তবমুখী পদক্ষেপের প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন অভিজ্ঞমহল।
বোরো ধানের বাম্পার ফলন প্রসঙ্গে কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন- ‘গত কয়েক বছরের তুলনায় এবারে উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশী পরিমাণ জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে।’
বর্তমানে শতকরা ৫ ভাগ জমির ধান কাটা পড়েছে। কিছু ধান কাঁচাসহ শ্রমিক সংকট রয়েছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয় না হলে চলতি বছর বোরোর রেকর্ড পরিমাণ উৎপাদন হবে। দুর্যোগ এড়াতে তিনি ধানের ৯০ ভাগ পেকে গেলেই অতিসত্বর কেটে নেয়ার পরার্মশ দিয়েছেন স্থানীয় কৃষি বিভাগ। ধান ক্রয় ব্যাপারে তাঁর তেমন হাত নেই। তবে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়ার পদক্ষে করবেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest