সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশপ্রাণসায়ের খাল বাঁচাতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন ও সমাবেশদিনে ভোট, রাতে নয় আমার ভোট আমি দেব : আফরোজা আব্বাস অন্যায় কাজে কাউকে প্ররোচিত করবো না, উন্নয়নই হবে মূল লক্ষ্য : সাবেক এমপি হাবিবশোভনালীতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিরাপদ অভিবাসন ডেস্ক উদ্বোধনআশাশুনির গোয়ালডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানববন্ধনজবাবদিহিতা ও মানবাধিকার সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে গোলটেবিল সভাতালায় টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলনপুজামণ্ডপে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে ব্যবস্থা: সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারজলবায়ু পরিবর্তনে মানবাধিকার নিশ্চিতকরণে শ্যামনগরে এনগেজ প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা

নেট দুনিয়া মাতাচ্ছেন মিঠুনের কুড়িয়ে পাওয়া মেয়ে!

জাহ্নবী কাপুর, সারা আলি খানদের মতো তারকা সন্তানরা ছবি মুক্তির আগেই রীতিমতো পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন সবার কাছে। এই তালিকায় রয়েছে আরও একটি নাম। তিনি মিঠুন চক্রবর্তীর কন্যা দিশানী চক্রবর্তী।

জানা গেছে, দিশানী এরই মধ্যে মুম্বাই ও নিউ ইয়র্ক থেকে নিয়েছেন অভিনয়ের প্রশিক্ষণ। যদিও দিশানী শেষ পর্যন্ত ছবিতে মুখ দেখাবেন কি না, তা নিশ্চিত নয়। কেননা বাবা মিঠুন চান না দিশানী ছবিতে অভিনয় করুন।

জানা যাচ্ছে, বাবা ও মেয়ের মধ্যে সম্পর্ক বড়ই মধুর। মিঠুন অবশ্য দিশানীর জন্মদাতা পিতা নন। তিনি দিশানীকে দত্তক নিয়েছিলেন। মিঠুনের পরিবারে দিশানীর অন্তর্ভুক্তির গল্পটি সত্যিই হৃদয়স্পর্শী।

দিশানীকে তার বাবা-মা ফেলে গিয়েছিলেন একটি আস্তাকুঁড়ে। সেই খবর কাগজে পড়ে মিঠুন সিদ্ধান্ত নেন, তিনি সেই শিশুকে দত্তক নেবেন। তার স্ত্রী যোগিতা বালিও মিঠুনের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছিলেন। খুব দ্রুত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ব্যবস্থা করে মিঠুন শেষ পর্যন্ত তাকে নিজের পরিবারে নিয়ে আসেন।

শোনা যায়, নিজের অন্য সন্তানদের থেকেও দিশানী বেশি আদর ও ভালবাসা পেয়েছেন বাবা মিঠুনের থেকে। সেই দিশানী এখন বড় হয়েছেন। মিঠুনের তরুণী কন্যার ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। অদূর ভবিষ্যতে তাকে দেখা যাবে কিনা রুপালি পর্দায়, সেই উত্তরটা আপাতত ভবিষ্যতের গর্ভে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সুস্থ থাকতে চান নিয়মিত ঢেঁড়স খান!

ঢেঁড়সের ভেতর রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, ভিটামিন এ, সি এবং ফলেট। সেই সঙ্গে রয়েছে ভিটামিন কে, বি, আয়রন, পটাশিয়াম, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম, মেঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং বিটা ক্যারোটিন। সবকটি উপাদান একযোগে ডায়াবেটিস, অ্যাস্থেমা, অ্যানিমিয়াসহ একাধিক রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

১. কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়: নিয়মিত এক বাটি করে ঢেঁড়সের তরকারি খেলে কিডনির ভেতর জমতে থাকা ক্ষতিকর উপাদান বেরিয়ে যেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই শরীরের এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটির কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।

২. ফলেটের ঘাটতি মেটায়: শরীরকে সচল এবং রোগমুক্ত রাখতে নিয়মিত যে যে উপাদানগুলোর প্রয়োজন পরে, ফলেট তার মধ্যে অন্যতম। তাই তো দেহের ভেতরে এই উপাদানটির ঘাটতি হওয়া একেবারেই উচিত নয়। এই কারণেই তো প্রতিদিন ঢেঁড়স খাওয়া উচিত। কারণ এই সবজিটির ভেতর রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফলেট, যা দেহের চাহিদা মেটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৩.কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়: ঢেঁড়সের শরীরে থাকা ফাইবার শুধুমাত্র হার্টের খেয়াল রাখে না, সেই সঙ্গে বাওয়েল মুভমেন্টে উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে কনস্টিপেশন, বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, একাধিক কেস স্টাডিতে দেখা গেছে যদি নিয়মিত ঢেঁড়স খাওয়া যায়, তাহলে কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশেই হ্রাস পায়।

৪. ক্যান্সার রোগকে প্রতিরোধ করে: প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে প্রতিদিন এই সবজিটি খেলে একদিকে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে, তেমনি কোষেদের বিভাজনও ঠিক ঠিক নিয়ম মেনে হওয়ার সুযোগ পায়। কারণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের কোষেদের গঠনে পরিবর্তন করার কোনও সুযোগই দেয় না। ফলে ক্যান্সার সেল জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশেই হ্রাস পায়। প্রসঙ্গত, কোষেদের এই ভাবে চরিত্র বদল করে ক্ষতিকর কোষে রূপান্তরিত হওয়াকে “মিউটেশন অব সেল” বলা হয়ে থাকে।

৫. ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে: অতিরিক্ত কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে প্রতিদিনের ডায়েটে ঢেঁরসের অন্তর্ভুক্তি মাস্ট! কারণ এই সবজিটির ভেতর থাকা ফাইবার অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে। ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা যেমন কমে। সেই সঙ্গে বারে বারে খাওয়ার ইচ্ছাও চলে যায়। ফলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়।

৬. অ্যানিমিয়ার প্রকোপ কমায়: এতে উপস্থিত বেশ কিছু পুষ্টিকর উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ফলে অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশে হ্রাস পায়। প্রসঙ্গত, ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার এবং দক্ষিণ এশিয়ার একাধিক দেশে মহিলাদের মধ্যে এই রোগের প্রকোপ গত কয়েক দশকে মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পয়েছে। আমাদের দেশে তো অ্যানিমিয়ার প্রকোপ কমাতে বিশেষ নীতিও গ্রহণ করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এমন পরিস্থিতে এই সবজিটি কতটা কাজে আসতে পারে, তা নিশ্চয় আর বলে বোঝাতে হবে না।

৭. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: শরীরে উপস্থিত বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর মধ্যে দিয়ে হার্টকে সুস্থ রাখতে ঢেঁড়সের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এই সবজিটি ফাইবার সমৃদ্ধি। এই উপাদানটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৮. হাড়কে শক্তপোক্ত করে: ঢেঁড়সে উপস্থিত ফলে হাড়ের গঠনে উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই কারণেই তো ৪০-এর পর থেকে প্রতিটি মহিলার নিয়ম করে ঢেঁড়স খাওয়া উচিত। আসলে একাধিক কেস স্টাডিতে দেখা গেছে. আমাদের দেশে মহিলাদের বয়স ৪০ পেরতে না পেরতেই তাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিতে শুরু করে। ফলে নানাবিধ হাড়ের রোগ শরীরে এসে বাসা বাঁধে। এবার নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন মহিলাদের ঢেঁড়স খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা কতটা!

৯.অ্যাস্থেমার মতো রোগকে প্রতিরোধে করে: আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় অথবা ধুলোবালি নাকে ঢুকলেই শ্বাস কষ্ট শুরু হয়ে যায় নাকি? তাহলে তো কষ্ট কমাতে ঢেঁড়সের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেই হবে। কারণ এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে এতটাই শক্তিশালী করে তোলে যে অ্যালার্জি সৃষ্টিকারি অ্যালার্জেনরা কোনও ধরনের ক্ষতি করার সুযোগই পায় না। ফলে অ্যাস্থেমার প্রকোপ কমতে শুরু করে।

১০. ডায়াবেটিসের মতো রোগকে দূরে রাখে: পরিসংখ্যান বলছে ইতিমধ্যেই আমাদের দেশ সারা বিশ্বের মধ্যে ডায়াবেটিস ক্যাপিটালে পরিণত হয়েছে। এখানেই শেষ নয়, প্রতি বছর নতুন করে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্তের সংখ্যাটাও লাফিয়ে লাফিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশ করা একটি রিপোর্ট অনুসারে বর্তমানে ভারতে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা প্রায় ৫০ মিলিয়ান, যা আগামী কয়েক বছরে আরও বৃদ্ধি পাবে। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে সুস্থ রাখবেন কিভাবে, তা জানা আছে? গবেষণা বলছে প্রতিদিন ৬-৮ টা ঢেঁড়স খেলে শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন চোখে পরার মতো বৃদ্ধি পায়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গিয়ে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দহনে থাকছেন আরেক নতুন মুখ রাজ রীপা

গেলো ৩০ এপ্রিল ঢাকা ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো জাজ মাল্টিমিডিয়ার নতুন ছবি ‘দহন ‘ এর আনুষ্ঠানিক মহরত। ছবিতে থাকছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা সিয়াম আহমেদ। সিয়ামের বিপরীতে থাকছেন দুই নায়িকা আজমেরী হক বাঁধন ও পূজা চেরী।

দহন ছবিতে সিয়ামের বিপরীতে পূজা থাকলেও আরও একজন নায়িকা থাকবেন বলে চমক রেখেছিলেন জাজ মাল্টিমিডিয়া। পরে মহরত অনুষ্ঠানে সিয়ামের বিপরীতে বাঁধনের নাম ঘোষণা করেন জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবদুল আজিজ। বাঁধনের নাম ঘোষণার পরে দহন ছবিতে আরও এক নতুন মুখের নাম এসেছে। একদমই নতুন মুখ রাজ রীপা। বাঁধন ও পূজার সাথে নবাগতা হিসেবে থাকছেন এই ছবিতে।

নবাগতা রাজ রীপা বলেন, ‘ছোট বেলা থেকেই বড় পর্দায় কাজ করার খুব ইচ্ছে ছিলো। এরমধ্যে টুকটাক কিছু কাজ করেছি। কিন্তু সিনেমা এটাই আমার প্রথম। অনেকদিন আগেই আজিজ ভাইকে বলেছিলাম ছবিতে কাজ করার কথা। মহরতের আগের দিন ভাইয়া আমাকে কনফার্ম করে যে দহন সিনেমাতে তুই ও থাকবি। আজিজ ভাইকে অনেক ধন্যবাদ এমন একটা সুযোগ দেওয়ার জন্য।’

পরিচালক রায়হান রাফী বলেন, ‘সমাজের সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত এই ছবির একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে থাকছেন রাজ রীপা। সিনেমার গল্পে একজন উঠতি নায়িকা হিসেবে দেখা যাবে তাকে। যে কিনা অনেক স্ট্রাগল করে ইন্ডাস্ট্রিতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য।’

উল্লেখ্য, গেলো বছরেই ‘সংবাদের শিরোনাম হতে চাই না’ নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে মিডিয়ায় রাজ রীপার পদচারণা শুরু। এরপর বেশ কিছু একক ও ধারাবাহিকের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনেরও কাজ করেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আজ কলকাতার বিপক্ষেও খেলা হচ্ছে না মোস্তাফিজের

হায়দরাবাদ থেকে মুম্বাইয়ে যোগ দেয়ার পর আইপিএলের চলতি মৌসুমে প্রথম ছয় ম্যাচেই দলের হয়ে মাঠে নামেন মোস্তাফিজ। তবে এবার মুদ্রার উল্টো পিঠ দেখা শুরু করেছেন এই তারকা। কোন ইনজুরি নয়, টিম কম্বিনেশনের কারণে শেষ তিন ম্যাচে খেলা হয়নি এই পেসারের। আজ (রোববার) নিজেদের দশম ম্যাচে কলকাতার বিপক্ষে মাঠে নামবে তার দল। ধারণা করা হচ্ছে ঘরের মাঠে আজও মোস্তাফিজকে ছাড়াই মাঠে নামবে দলটি।

চেন্নাইয়ের বিপক্ষে মোস্তাফিজকে ছাড়া জিতলেও পরের ম্যাচে ব্যাঙ্গালুরুর কাছে হেরে যায় মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। এ হারে শেষ চারের লড়াইয়ে টিকে থাকতে মুম্বাইয়ের সামনে সমীকরণ হল বাকি সবগুলো ম্যাচেই জিততে হবে। সেই হিসেব সামনে রেখেই পরের ম্যাচে পাঞ্জাবের বিপক্ষে জয় দিয়ে সিরিজে টিকে আছে দলটি। পাঞ্জাবের বিপক্ষেও খেলা হয়নি মোস্তাফিজের।

এদিকে প্রায় প্রতি ম্যাচের আগেই জহির খান, সঞ্জয় মাঞ্জেরেকার ও টেইটদের মত তারকারা মোস্তাফিজের একাদশে না থাকায় মুম্বাইয়ের সমালোচনা করেন। সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার মাঞ্জেরেকার বলেন, ‘ম্যাকক্লেনাঘান এবং মোস্তাফিজের মধ্যে মোস্তাফিজই আদর্শ চয়েজ।’ মোস্তাফিজকে একাদশে রাখার পক্ষে ভোট দেন অস্ট্রেলিয়ান পেস তারকা শন টেইটও। টেইট বলেন, ‘মুম্বাইয়ের জন্য মোস্তাফিজ ছিল আরও ভালো অপশন।’

তবে উইনিং কম্বিনেশন ধরে রেখেই মাঠে নামবে মুম্বাই। সেই হিসেবে আজও হয়তো একাদশে জায়গা হবে না মোস্তাফিজের।

মুম্বাইয়ের সম্ভাব্য একাদশ
সুরিয়াকুমার যাদব, এভিন লুইস, ঈশান কিশান (উইকেটরক্ষক), রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), জেপি ডুমিনি, ক্রুনাল পান্ডিয়া, হার্ডিক পান্ডিয়া, মায়াঙ্ক মারকান্ডে, মিচেল ম্যাকক্লেনাঘান, বেন ক্যাটিং, জাসপ্রিত বুমরাহ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
চুল পড়া কমায় থানকুনি পাতা!

থানকুনি আমাদের দেশের খুব পরিচিত একটি ভেষজ গুণসম্পন্ন উদ্ভিদ। এর ল্যাটিন নাম centella aciatica। থানকুনি পাতা দেশের সর্বত্র পাওয়া যায়। চিকিৎসার অঙ্গনে থানকুনি পাতার অবদান অপরিসীম। প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে বহু রোগের উপশম হয় এর ভেষজ গুণ থেকে। খাদ্য উপায়ে এর সরাসরি গ্রহণ রোগ নিরাময়ে থানকুনি যথার্থ ভূমিকা রাখতে সক্ষম।

থানকুনি পাতা সকল ধরনের পেটের রোগের মহৌষধ। পাতা বেটে ভর্তা করে বা ঝোল করে খেলে বদহজম, ডায়রিয়া, আমাশয় ও পেটব্যথা সেরে যায়। আলসার, এগজিমা, হাঁপানি, চুলকানি ও অন্যান্য চর্মরোগ থেকে মুক্তি লাভে থানকুনি অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

নানা সময়ে হওয়া বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে সপ্তাহে ২-৩ বার থানকুনি পাতা খেলে স্কাল্পের অন্দরে পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। ফলে হেয়ার ফলের মাত্রা কমতে শুরু করে।

প্রসঙ্গত, চুল পড়ার হার কমাতে আরেকভাবেও থানকুনি পাতাকে কাজে লাগাতে পারেন। পরিমাণ মতো থানকুনি পাতা নিয়ে তা থেঁতো করে নিতে হবে। তারপর তার সঙ্গে পরিমাণ মতো তুলসি পাতা এবং আমলা মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। সবশেষে পেস্টটা চুলে লাগিয়ে নিয়ে কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। ১০ মিনিট পরে ভাল করে ধুয়ে ফেলতে হবে চুলটা।

প্রসঙ্গত, সপ্তাহে কম করে ২ বার এইভাবে চুলের পরিচর্যা করলে চুল পড়া কমে যাবে।

আরও জেনে নিন থানকুনির ভর্তা কিভাবে করা যায়-

উপকরণ:

থানকুনি পাতা ৪০-৫০তি, রসুন একটি, কাচা মরিচ একটি, লবণ পরিমাণ মত।

প্রস্তুত প্রণালী:

থানকুনি পাতা কুচি কুচি করে কেটে মরিচ, রসুন, লবন মিশিয়ে বাটায় বেটে নিলেই ভর্তা প্রস্তুত হয়। থানকুনি পাতা শাক হিসেবে রান্না করে খাওয়া হয়। ভর্তা করে বা কাঁচা পাতা সালাদ হিসেবেও খাওয়া যায়। থানকুনিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পাচারের হাত থেকে শিশু হৃদয়কে উদ্ধার করলেন পুলিশ কর্মকর্তা

মোঃ রাসেল ইসলাম, বেনাপোল প্রতিনিধি: পিরোজপুর থেকে পাচারের উদ্দেশ্য অপহরন করে আনা হৃদয় (৩ ) নামে এক শিশুকে উদ্ধার করেছে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ।

শনিবার দুপুরে তাকে উদ্ধার করে বেনাপোল পোর্ট থানার এস আই। হৃদয় পিরোজপুর জেলার ঝাটকা গ্রামের শহীদের ছেলে।

বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের এস আই মনির হোসেন জানান, শিশুটিকে বেনাপোল বলফিল্ড এর পুর্ব পাশ থেকে উদ্ধার করা হয়। গত ২ মে শিশুটি তার নিজ গ্রাম থেকে অপহরন হয়। এ ব্যাপারে তার পিতা শহীদ পিরোজপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছে। তবে শিশুটিকে উদ্ধার করলে ও কোন পাচারকারীকে আটক করা যায়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মাংস বাজারে নেয়ার পথে কুকুরভর্তি ট্রাক আটক!

ট্রাকে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল প্রায় ৬০টি কুকুর। কুকুরগুলোকে মাংস ব্যবসার কাজে লাগানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সন্দেহ হওয়া গাড়িটি আটক করেছে পুলিশ।

ভারতের আসাম রাজ্যের নগাঁও জেলার কোলাইবরের কাছেই একটি দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয় ট্রাকটি। তখন দেখা যায় ট্রাকের মধ্যে রয়েছে প্রায় ৬০টি কুকুর।

রাজ্যজুড়ে পচা মাংস কাণ্ড ঘিরে চলছে জোর তল্লাশি। উঠে আসছে নতুন নতুন তথ্য। এই অবস্থায় আসামের ঘটনা রীতিমতো নড়েচড়ে বসেছে সবাই।

জানা যায়, একটি গাড়ির সঙ্গে মিনি ট্রাকটির সংঘর্ষ হয়। আহত ৩ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। ট্রাকটির চালক ও তার সহকারী পালিয়ে যায়। তারপরেই পুলিশ চমকে উঠে দেখে ট্রাকভর্তি ওই কুকুরগুলোকে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এসএসসির ফল প্রকাশ আজ

দেশের ১০ শিক্ষা বোর্ডের অধীন মাধ্যমিক (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল আজ প্রকাশিত হবে। সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফল হস্তান্তর করবেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও শিক্ষাবোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানরা। এরপর শিক্ষামন্ত্রী বেলা ১টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলের বিস্তারিত তুলে ধরবেন। ২টা থেকে শিক্ষার্থীরা স্ব স্ব বোর্ডের ওয়েবসাইট, মোবাইলের এসএমএস ও নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান থেকে ফল জানতে পারবেন।

গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসএসসি ও সমমানের লিখিত বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষা ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ৪ মার্চ শেষ হয়। এবার সারাদেশে তিন হাজার ৪১২টি কেন্দ্রে মোট ২০ লাখ ৩১ হাজার ৮৮৯ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়।
ফল জানার উপায় : মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমে ফলাফল পাওয়ার জন্য SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণ: SSC DHA 123456 2018।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের জন্য Dakhil লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে আবার স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে পাসের সন লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। একইভাবে এসএসসি ভোকেশনালের জন্য SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে পাসের সন লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest