সর্বশেষ সংবাদ-
ব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনার ভিডিও করায় সাংবাদিকদের মারপিটের অভিযোগ ডা; ফয়সালের বিরুদ্ধেতাপদাহে রিকশাচালক-পথচারী‌দের‌ মাঝে ড্রিম সাতক্ষীরার পা‌নি ও স্যালাইন বিতরণআন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনাসাতক্ষীরা সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস চত্বরে মরা শিশু গাছে ঝুঁকি বাড়ছেকলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলতাফ হোসেন লাল্টুর গণ সমাবেশএডভোকেসি নেটওয়ার্ক এবং সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশন সদস্যদের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভাশ্যামনগরের কৈখালী পোলের খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধনশ্যামনগরে সালাতুল ইস্তেকার নামাজ আদায়তীব্র তাপদাহে পুড়ছে উপকুলীয় জেলা সাতক্ষীরা, তাপমাত্রা আজ সর্বোচ্চ ৩৯.৩ ডিগ্রিদেবহাটায় উন্নয়ন কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক মতবিনিময়

নুরনগর ইউনিয়ন আ”লীগের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

পলাশ দেবনাথ, নুরনগর থেকে: শ্যামনগর উপজেলার নুরনগর ইউনিয়ন আ”লীগের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১লা মার্চ সন্ধ্যা ৭টায় নুরনগর নতুন মৎস্য সেট সংলগ্ন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অফিসে আগামী ৩রা মার্চ মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর খুলনায় আগমন উপলক্ষে নুরনগর ইউনিয়ন আ”লীগ ও এর অংগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের নিয়ে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি জি এম হাবিবুর রহমান হবি, সাধারন সম্পাদক এস এম সোহেল রানা বাবু, সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান ও আলহাজ্ব আব্দুল কাদের, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক দেবাশিষ ঘোষ, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সামাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডি এম খাজা মইজদ্দিন আহমেদ, যুব লীগের সাধারন সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবি, শ্রমিক লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক আব্দুল গফ্ফার,তাঁতী লীগের সভাপতি শিমুল দেবনাথ, সাধারন সম্পাদক জমাত আলী,সেচ্ছা সেবক লীগের সভাপতি মনিরুজ্জামান বাবু সহ ইউনিয়ন আ”লীগ ও এর ওয়ার্ড পর্যায়ের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক বৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মানুষ এখনও পৃথিবীর সম্পদ নয়- স ম তুহিন

মানুষ এখনও পৃথিবীর সম্পদ নয়

স ম তুহিন

 

অসংখ্য দ্যুতিময় ছোটোগল্প আর উপন্যাসের লেখক অমর মিত্র। থাকেন ইন্দ্র বিশ্বাস রোডে, কলকাতায়। নদী, দেশভাগ, সীমান্ত আর ছিটমহলকে প্রধান বিষয় করে না-ফেনানো গদ্যে জীবন এঁকেছেন সাবলীল। যখন কেউ বলেন বিখ্যাত নাট্যকার মনোজ মিত্রের ছোটভাই কথাশিল্পী…, তখন হালকা অহংকারের সাথে নিজের অস্তিত্বের উপস্থাপনটাও উপভোগ করেন− আড়চোখে আমি তা দেখেছি কয়েকবার।

অমর মিত্রের সাথে কিভাবে কিভাবে কেমন একটা সম্পর্কের জালে জড়িয়ে গেছি−এটাকে ঠিক কী ধরনের সম্পর্কের খাপে আটকানো যাবে তা বলতে বললে বলতে পারবো না। তবে এটুকু বলতে পারবো, অমর মিত্রের লেখনির ক্ষমতা অসাধারণ, অসাধারণ সম্মোহিত করার ক্ষমতাও।

‘কাহিনী শুরু করা খুব কঠিন কাজ, কোথায় মূল কাহিনী লুকিয়ে থাকে তা জানা আরও কঠিন…’
শুরু তবু করতেই হয়, শেষটা কোথায় কেমন হবে না জেনেও।

প্রিয় মানুষের সবকিছুই ভালো। অমরদা প্রিয় মানুষ। তার জন্মভিটে দেখতে আসার সময়টা, আমার-আমাদের সাথে প্রথম দেখার দিনটা আর কয়েকদিনের ঘুরে বেড়ানোর কথা ২৭ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখের কলকাতার ‘আজকাল’-এর রবিবাসর সংখ্যায় ছাপা হয়। শিরোনাম ‘সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে’। পত্রিকার ভাষায় মনউচাটন সে সফরের কথা বলতে একখানে লিখেছেন−‘স্থল সীমান্ত দিয়ে না পার হলে সীমান্তের মহিমা ধরা যায় না’। সীমানা-সীমান্ত নিয়ে কত-শত কথা যে আছে অমরদার লেখায় তার সব কথা বলাও খুব, খুব কঠিন। তবু আরও একটু প্রস্তুতি নিয়ে সে কথা বলবো বলেও স্থির করেছি। বাংলাদেশ থেকে বের হবে তার নির্বাচিত ছোটগল্পের একটা সংকলন। নির্বাচন আর ভূমিকা আমাকে করতে হবে, এমন কথার পর খানিকটা বিপাকে পড়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হচ্ছে। লেখক অমর মিত্রের লেখালেখির বিষয়ে অন্য কোনো সময় অন্য লেখায় লম্বা করে বলবো। অমর দা নো-ম্যান্স ল্যা–কে ‘না-মানুষী ভূখ-’ বলেছেন। বাংলাতে এর আগে এমন নতুন শব্দ শুনিনি।

লেখক শিল্প-আলোচক শান্তি নাথ১-এর লেখায় আরও একটি নতুন শব্দ পেলাম ‘শূন্য রেখা’। লেখাটি আমার মন ছুঁয়ে গেছে। সীমান্তে, সীমান্তের পাশঘেঁষে এতো এতো করূণ গল্প ! আমি খানিকটা অস্থির হচ্ছি, এ অস্থিরতার রোগ যেন কাউকে পেয়ে না বসে। শান্তি নাথ- এর সমীক্ষাধর্মী ‘সীমান্তের হাটখোলা জীবন’ শিরোনামের লেখাটা অন্যদের সাথে ভাগ করে নিতে না পারলে অস্থিরতা আমাকে পুরোপুরি আচ্ছন্ন করে ফেলবে, আমি তা থেকে বের হতে চাই −

“পাকিস্তানের এক বধু, সীমান্তের পারেই তাদের বাড়ি, স্বামী আছে, শাশুড়ী আছে, বাড়িতে মুরগি আছে তারা ডিম পাড়ে, আবার ডিম ফুটে বাচ্চা হয়। কিন্তু সেই বউ কোনও বাচ্চা দিতে পারে না তার স্বামীকে, শাশুড়িকে−সেই বাচ্চাকে আদর করার জন্য। এই জন্য তার উপর চলে প্রতিনিয়ত অত্যাচার। স্বামীর মার তাকে খেতে হয়, এটা নিত্যদিনের ব্যাপার। শাশুড়ির গালাগালি আর মাঝে মাঝে গরম খুন্তির ছেঁকা খেতে হয়। রাগ হয় কিন্তু তার কোন প্রকাশ থাকতে নেই। দুঃখ হয়, নিঃশব্দে তার সারা শরীর কাঁদে। কিন্তু অন্তরের চোখের জল মুছিয়ে দেওয়ার কোনও পরিবেশই ছিল না তাদের বাড়িতে। সামান্য মুরগি বাচ্চা দিতে পারে আর একটা দামড়া মেয়ে বাচ্চা দিতে পারে না−স্বামী তাকে তালাক দেবে, আর একটা বিয়ে করবে। আর একটা বউ আসবে, আর সে হবে দু’নম্বরি বউ, এটা তার সহ্য হয়নি ; আঘাত পাওয়া সহ্য হয়েছিল, গরম খুন্তির ছেঁকা সহ্য হয়েছিল কিন্তু বাচ্চা না দিতে পারা দু’নম্বরি বউ, এটা হতে ইচ্ছে করেনি।

আত্মহত্যা ছাড়া আর কোনও পথ খোলা ছিল না। নদীতে ঝাঁপ দিয়েছিল। ঝাঁপ দেওয়ার সময় তার জানা ছিল না−সীমান্ত বলে একটা জটিল ব্যাপার আছে, মানুষের জন্য আছে বিষাক্ত কাঁটাতারের বেড়া। তা তার স্বামীর চেয়ে নিষ্ঠুর এবং তা অসহ্য তার শাশুড়ির অকথ্য ভষণের চেয়েও। তার বিচার পদ্ধতি আরও অমানবিক।

কিন্তু নদীর তো কোনও দেশ নেই, সে পৃথিবীর সম্পদ, মানুষ এখনও পৃথিবীর সম্পদ নয়, সে শুধু একটা সীমাবদ্ধ দেশের সম্পদ। বউটা ডুবেও মরল না, হতভাগীদের তাই হয়। মৃত্যুও নেই আবার শান্ত জীবনযাপন করার কোনও প্রকরণ নেই। নদী তাকে বাঁচিয়ে নিয়ে এস তুলল ভারত সীমান্তে। নদীর কান্না দেখা যায় না, শুধু জোয়ার আসে তার বুকে, তাই নদী স্তম্ভিত হয়ে দেখেছিল− নদীর পারেই সেই ধর্ষিতা হওয়া− এক ভারতীয় সেপাই দ্বারা। সুন্দরী যুবতী, এ ছাড়া তার গতি কী আছে। কতবার ধর্ষিতা হয়েছিল এটা তার জানা ছিল না। এই অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে কিছু মানুষ যাদের কাছে সীমানা কিংবা ভিনদেশ ইত্যাদি শব্দগুলো থাকে না তারা সেবা করেছিল কিন্তু আরও গাঢ়তর অসুস্থ হয়ে পড়েছিল সেই কন্যা। হাসপাতালে ভর্তি হলে তার দরকার হল একটা পরিচয়। সে বলেছিল, তার বাড়ি পাকিস্তানে। পাকিস্তান, ভিন দেশের নাগরিক−এই শব্দে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। তার স্থান হয় কয়েদখানায়। সেখানেও সে আবার ধর্ষিতা হয়। তার নারীত্বের প্রতি এই বঞ্চনা তাকে বড়ো যন্ত্রণা দিয়েছিল। তাই বিচারকের কাছে সব খুলে বলেছিল। বিচারক খুঁজে বার করতে বলেছিলেন, সেই ধর্ষক কে ? ইতিমধ্যে ঘটেছিল সময়ের অনেক ব্যাবধান−ধরা এবং জেলে থাকা, বিচার পদ্ধতির ভিতরে আসা, তার ভিতর এসে যায় এই ডাক্তারি রিপোর্ট যে− সে গর্ভবতী। পরে ধরাও পড়েছিল সেই ধর্ষক। ‘গর্ভবতী’ এই শব্দ তাকে শতচ্ছিন্ন শরীরের ভিতর আনন্দ এনে দিয়েছিল, যেন শুনতে পেয়েছিল বহু আকাঙ্খিত শিশুর মৃদু হাস্য-কলরোল ধর্ষিতা হবার চেয়েও তাকে বড়ো আনন্দ দিয়েছিল। নারীত্বের জয় ঘোষিত হয়েছিল।

তার বার বার মনে হয়েছিল− আসলে তার স্বামীই ছিল শক্তিহীন, নপুংসক। স্বামীর মুখটা মনে পড়ছিল আর তার প্রতি ঘৃণাবোধ জাগছিল। ও দিকে তার সামনেই দাঁড়িয়েছিল সেই ধর্ষক সেপাই।

−বাবু, আমরা ঘর করতে পারি না ? এই সেপাইবাবু আমাকে বিয়ে করতে পারে না ?

−না, তা হয় না। বিচারকের উত্তর ছিল। তুমি এ দেশের নাগরিক নও, তোমার পাসপোর্ট নেই, ভিসা নেই। তুমি নিষিদ্ধ এ দেশে।

অবশেষে তার জেল হয়, ধর্ষকেরও জেল হয়। দেখা হওয়ার কোনও সম্ভাবনা ছিল না। ধর্ষণ আছে কিন্তু ভ্রুণহত্যা নিষিদ্ধ, সেই নিয়মকে মানার জন্য অবশেষে জন্মায় তার কন্যা সন্তান। বাচ্চা সমেত তার জেল হয় সাত বছর। মুক্তির সময় আগত−তার বাচ্চার বয়স এখন সাত, এবার তাকে যেতে হবে ভিন্ন কয়েদখানায়, কারণ তার অভিভাবক নেই। কিংবা চলে যেতে হবে নিজের দেশে। সে তারপর আবেদন করেছিল−অন্য দেশে পাঠিয়ে দাও কিন্তু তার মেয়েকে তার সঙ্গে দিতে হবে। বাচ্চা এ দেশের নাগরিক, তার ধর্ষক এ দেশের কিন্তু গর্ভ ভিন দেশের, সে পাকিস্তানের। পাকিস্তানের গর্ভ থেকে ভারতীয় সন্তান। মা পাকিস্তানের, সন্তান ভারতীয়−মাঝে কাঁটাতারের বেড়া। এই কেস একনও ঝুলছে, সিদ্ধান্তহীন উত্তর। এর থেকে সংজ্ঞা টানা যেতে পারে, দুই দেশের বিভাজন রেখা অর্থাৎ কাঁটাতারের লৌকিক-অলৌকিক সংজ্ঞা।

কিন্তু সংজ্ঞা এত তাড়াতাড়ি বেড়া দিয়ে বেঁধে দিলে তা হবে আরও একটা শুষ্ক হৃদয়হীন অস্তিত্ব। সচল থাকবে না। কিন্তু কাঁটাতারের বেড়া চলমান জীবন্ত। একে ঘিরেই বহু জীবন নির্ধারিত হয়।

শান্তি নাথ : (১৯৫৪-) । রেলকর্মী। শিল্প-সমালোচক। জন্ম এবং অধ্যায়নপর্ব−কৃষ্ণনগর। কৃষ্ণনগর কলেজ থেকে গণিতশাস্ত্রে স্নাতক। তাঁর উৎসাহের ক্ষেত্র শিল্প−বিশেষত চিত্রশিল্প। নিরন্তর মননে-অধ্যায়নে এবং কায়িক শ্রমেও পাঠ করেন শ্ল্পিগ্রাম আর শিল্পীদের কর্ম আর দর্শন। রেমব্রান্ট, বিপিন গোস্বামীর ভাস্কর্যভাবনা, নাস্তিকের লোকশিল্প, আত্মপ্রতিকৃতি : গোবর্ধন আশ− এক দিকে মনস্কতায় ধ্রুপদী এবং প্রকাশভঙ্গিমায় এক কথায় বলা যায়−প্রত্যয়ী।

 

. . .চলবে

1 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
খুলনায় প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষ্যে স্বেচ্ছাসেবকলীগের প্রস্তুতিসভা

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: আগামী ০৩ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুলনায় আগমন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার অস্থায়ী কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সাতক্ষীরা পৌর শাখার সভাপতি শেখ জাহাঙ্গীর কবিরের সভাপতিত্বে এক প্রস্তুতিসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি ও সাবেক ছাত্রনেতা শেখ মারুফ হাসান মিঠু। আরো বক্তব্য রাখেন জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা মীর মোস্তাক আলী, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ সভাপতি এড. সাঈদুজ্জামান জিকো, সাংগঠনিক সম্পাদক ওহেদুজ্জামান টিটু, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহবায়ক এড. ফারুক হোসেন, যুগ্ম আহবায়ক সাহাদত হোসেন, পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক স্মপাদক মোঃ সাইফুল ইসলাম উজ্জল। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, জীবন, জাহাঙ্গীর, ওলি, হযরত, নাহিদ, আনারুল ইসলাম প্রমুখ। নেতৃবৃন্দ আগামী ৩মার্চ জননেত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় সর্বউচ্চ সংখ্যক নেতাকর্মী নিয়ে যথা সময়ে উপস্থিত হওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। উক্ত অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান শফি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমারের সৈন্যদের ফাঁকা গুলি

বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্তের শূন্যরেখায় ক্যাম্প করে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সরে যেতে ভয়-ভীতি দেখানো মিয়ানমার সৈন্যরা ফাঁকা গুলি ছুড়েছে। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তমব্রু সীমান্তের ওপারে অবস্থানরত মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ সদস্যরা দুই রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।

মিয়ানমার সৈন্যদের ফাঁকা গুলিবর্ষণের পর এলাকায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে।

মিয়ানমারের রাখাইনে সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নের মুখে পালিয়ে আসা অন্তত ১৭ হাজার রোহিঙ্গা বান্দরবান সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্টে আশ্রয় নিয়ে আছে। তাদের মধ্যে প্রায় সাত হাজার রোহিঙ্গা রয়েছে তুমব্রু সীমান্তের শূন্য রেখায়। এই রোহিঙ্গাদের শূন্য রেখা থেকে সরে যেতে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষীরা ফেব্রুয়ারির প্রথম থেকে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিচ্ছিল বলে জানান বিজিবি ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মঞ্জুরুল হাসান খান।

এরপর মধ্য ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী খ শোয়ের ঢাকা সফর এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে গঠিত দুই দেশের যৌথ ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে সীমান্তের শূন্য রেখায় অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের রাখাইনে ফিরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে মতৈক্য হয়। এরপর কয়েক দিন বিরতি দিয়ে আবারও শূন্যরেখায় অবস্থানরতদের সরে যেতে মিয়ানমার সৈন্যরা হুমকি দিতে থাকে বলে বিজিবি কর্মকর্তারা জানান।

‘সর্বশেষ বৃহস্পতিবার সকালে তমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখার ক্যাম্পের কাছাকাছি এসে মিয়ানমারের বিজিপি রোহিঙ্গাদের সেখান থেকে সরে যেতে হুমকি দেয়। কয়েক ঘণ্টা অন্তর মাইকিং করে সেখান থেকে তাদের চলে যেতে বলা হয়। পাশাপাশি সীমান্তের ক্যাম্পের পাশে মিয়ানমারের ভেতরে বিজিপি অতিরিক্ত সৈন্য সমাবেশ করে।

সকালে বিজিপির কয়েকটি গাড়িতে বেশ কিছু সৈন্য এখানে আসে। দুই শতাধিক সৈন্য মোতায়েন করা হয়েছে। আগে থেকেও সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের আরও দুই শতাধিক সীমান্তরক্ষী মোতায়েন ছিল। ’

শূন্যরেখায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পের প্রতিনিধি মোহাম্মদ আরিফ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সকালে বিজিপির সৈন্যরা কাঁটাতারের বেড়ার কাছে এসে অস্ত্র তাক করে রোহিঙ্গাদের সরে যেতে হুমকি দেয়। তারা কাঁটাতারের উপর মই দিয়ে ক্যাম্পে প্রবেশ করে হামলারও চেষ্টা চালায়। এ সময় মিয়ানমারের ভেতরে সীমান্তবর্তী বিভিন্ন পাহাড়ে ভারী অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে বিজিপি সৈন্যদের অবস্থান নিতে দেখা যায়। দুপুরের পর বাংলাদেশ সীমান্তে বিজিবি অবস্থান জোরদার করলে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষীরা ভারী অস্ত্র-শস্ত্র সরিয়ে নেয়। ’

এদিকে বিকালে ঢাকায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত লিউন উকে তলব করে এ ঘটনার প্রতিবাদ জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সীমান্ত থেকে মিয়ানমার সৈন্যদের সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। তার কয়েক ঘণ্টা পর ফাঁকা গুলিবর্ষণ করলেন বিজিপি সদস্যরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ঢেউটিন ও অর্থ সহায়তা প্রদান

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি,কালিগঞ্জ: কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে অসহায় দুস্থ ব্যক্তিবর্গের মাঝে ঘর নির্মাণের জন্য ঢেউটিন ও অর্থ সহায়তা হিসেবে চেক প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি যুদ্ধকালীণ কমান্ডার আলহাজ্জ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান উপস্থিত থেকে উপজেলার কোমরপুর গ্রামের মৃত আনোয়ার আলী কারিকরের ছেলেকে ২ বান টিন ও ৬ হাজার টাকার চেক, পূর্ব নারায়নপুর গ্রামের সুবোল সরকারের ছেলে তারক সরকারকে ১ বান টিন ও ৩ হাজার টাকা, বাজারগ্রাম রহিমপুর গ্রামের মৃত আনার হোসেনের স্ত্রী আনোয়ারা বেগমকে ১ বান টিন ও ৩ হাজার টাকা, কুশুলিয়া গ্রামের রাশেদ গাজীর স্ত্রী শিলা বেগমকে ১ বান টিন ও ৩ হাজার টাকা, কুশুলিয়া গ্রামের মীর সিরাজুর ইসলামের ছেলে মীর হাফিজুর রহমানকে ১ বান টিন ও ৩ হাজার টাকা চেক, রাসেল স্মৃতিসংসদের ছাউনি নির্মাণের জন্য ১ বান টিন ও ৩ হাজার টাকা, গণপতি গ্রামের মৃত রিয়াজুল ইসলামের স্ত্রী সুফিয়া বেগমকে ১ বান টিন ও ৩ হাজার টাকা, মহৎপুর গ্রামের জেহের আলী মোড়লের ছেলে শাকের আলীকে ১ বান টিন ও ৩ হাজার টাকা, রতনপুরের মনসা মন্দিরের জন্য ১ বান টিন ও ৩ হাজার টাকা, ঘুশুড়ি গ্রামের আব্দুল মজিদ মোল্লার ছেলে মনিরুল মোল্লাকে ২ বান টিন ও ৬ হাজার টাকার চেক প্রদান করেন। এসময় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গৌতম লস্কার, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাওন আহমেদ সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ হোসেনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত অনুষ্ঠিত

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, কালিগঞ্জ : কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শৈলেন্দ্র নাথ মন্ডলসহ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারির বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা খুলনা (যুগ্মসচিব) মোস্তফা ফারুক, বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা (উপ-সচিব) রুহুল আমিন ও সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা (উপ-সচিব) মাজহারুল ইসলাম তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। চাহিদামত টাকা না দেয়ায় জাতীয় পরিচয়পত্র দিতে কালক্ষেপন হয়রানিসহ বিভিন্ন ধরণের অভিযোগ উপস্থাপন করেন। উপজেলার ভাড়াশিমলা ইউনিয়নের সাতবসু গ্রামের মৃত বরকত উল্ল্যাহ গাজীর ছেলে জমাত আলী গাজী ও তার স্ত্রী সুনজিলা বেগম, ভাড়াশিমলা ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডের সদস্য আহম্মেদ আলী সরদার, কুল্লেরডাঙ্গা গ্রামের মৃত নুরুজ্জামান গাজীর ছেলে রেজাউল ইসলাম, ব্রজপাটুলিয়া গ্রামের সহর আলী কারিগরের ছেলে রেজাউল করিম, সুশান্ত বিশ্বাসের স্ত্রী অর্পণা বিশ্বাসসহ একাধিক ব্যাক্তি তদন্ত কমকর্তার নিকট জানান, স্থান পরিবর্তন, নাম সংশোধনসহ জাতীয় পরিচয়পত্রের কোন ভুল সংশোধন করতে গেলে মোটা অংকের টাকা দাবি করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। এসময় এলাকার সাধারণ মানুষ উপজেলা নির্বচন কর্মকর্তা শৈলেন্দ্রনাথ মন্ডলসহ দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মচারীদের অপসারণের দাবিতে নির্বাচন কমিশন অফিসের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করেন। এসময় আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা (যুগ্ম সচিব) মোস্তফা ফারুক অভিযোগের সুষ্ঠুভাবে তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে আশ^াস দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অপ্রতিরোধ্য ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির দাবি পুতিনের

উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অপ্রতিরোধ্য হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির দাবি করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, নতুন ধরনের এ হারপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র বিদ্যমান ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে অথবা ভেদ করে লক্ষ্যে আঘাত হানতে সক্ষম।

আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া এক ভাষণে ভ্লাদিমির পুতিন এ তথ্য জানান। দেশটির জাতীয় নির্বাচনের আর মাত্র ১৭ দিন বাকি আছে। নির্বাচনের আগে জাতির উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুতিনের এটাই শেষ ভাষণ।

১৮ মার্চের নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেয়া পুতিন।

রাশিয়ার এই প্রেসিডেন্টের ভাষণের প্রজেক্টরে একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়। যেখানে দেখা হয় অত্যানুধিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র। ভিডিওতে বিশ্ব মানচিত্রের যেকোনো স্থানে এই ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাত হানার দৃশ্য দেখানো হয়। ভিডিও শুরুর আগে পুতিন বলেন, বিশ্বের সর্বত্রই এই ক্ষেপণাস্ত্র পৌঁছাতে পারে।

ভিডিও প্রেজেন্টেশনে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাই ইউরোপ এবং এশিয়ায় এই ক্ষেপণাস্ত্রকে থামাতে পারবে না।

এছাড়া সাবমেরিন নিয়েও আলোচনা করেন ভ্লাদিমির পুতিন। এসময় তিনি বলেন, পারমাণবিক বোমাবাহী এই সাবমেরিন দীর্ঘপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরিবহনেও সক্ষম।

পার্লামেন্টের দুই কক্ষের সদস্যদের উপস্থিতিতে পুতিনের দুই ঘণ্টার ভাষণ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়। তিনি বলেন, রাশিয়ায় বর্তমানে ২ কোটি মানুষ দারিদ্রের মধ্যে বাস করছে। আগামী ছয় বছরের মধ্যে দেশের দারিদ্র্যের হার অর্ধেকে কমিয়ে আনতে চান বলে জানান পুতিন।

পুতিন বলেন, প্রত্যেকেই আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। তিনি কর্মসংস্থান ও মানুষের আয়ু বাড়াতে চান।

১৮ মার্চের নির্বাচনে রাশিয়ার এই প্রেসিডেন্ট আরো সাত প্রতিযোগীর সঙ্গে লড়বেন। তবে তাদের কেউই তেমন জনসমর্থন আদায় করতে পারেনি।

পুতিনের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বি হিসেবে মনে করা হয় দেশটির বিরোধী দলীয় নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনিকে। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না বিরোধী দলীয় এই নেতা। তবে ১৮ মার্চের নির্বাচন প্রত্যাখ্যানের আহ্বান জানিয়েছেন নাভালনি।

গত বছরের ডিসেম্বরে মস্কোতে কয়েকশ সমর্থকের উদ্দেশ্যে দেয়া বক্তৃতায় পুতিনকে ‘বদ প্রেসিডেন্ট’ হিসেবে অভিহিত করেন নাভালনি।

এদিকে, নাভালনি ছাড়াও রাশিয়ান টেলিভিশন তারকা সেনিয়া সবচেক নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে লড়াইয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। তবে অনেকেই তাকে ক্রেমলিনের দালাল বলে মনে করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সীমান্তে অতিরিক্ত সেনা : মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্তের ওপারে ভারী অস্ত্রসহ মিয়ানমারের অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনকে কেন্দ্র করে দেশটির রাষ্ট্রদূত লুইন উককে তলব করেছে বাংলাদেশ।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব এম খোরশেদ আলমের দফতরে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করা হয়। এসময় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তাকে একটি নোট ভারবাল দেয়া হয়। সীমান্তে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনের বিষয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়। এমন আচরণ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য ভালো নয় বলে তাকে জানানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, মিয়ানমার সেনাবাহিনী তুমব্রু সীমান্তে অবস্থান নেয়ায় সেখানকার রোহিঙ্গাদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তুমব্রু সীমান্তের এক কিলোমিটার মধ্যে দেশটির দুই শতাধিক সেনা সদস্য সশস্ত্র অবস্থান নেয়।

নাইক্ষ্যংছড়ির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সরোওয়ার কামাল বলেন, নো ম্যান্স ল্যান্ডে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের ভয়ভীতি দেখানোর জন্য মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এমন কাজ করেছে। কেউ যেন অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেজন্য সীমান্তে বিজিবি সদস্যরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, মিয়ানমার কেন সমরাস্ত্র প্রদর্শন করছে তা জানার চেষ্টা করেছি।তারা জানিয়েছে, রোহিঙ্গারা নিজ গ্রামে ফেরত যাচ্ছে- এমন খবরে বিজিপি (মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বর্ডার গার্ড পুলিশ) নিরাপত্তা বৃদ্ধি করেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest