সর্বশেষ সংবাদ-
বিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যানল স্টুডেন্টস ফোরামের নির্বাচন সম্পন্নসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৯০ দশক ছাত্রদলের দোয়াশ্যামনগরে ঘের ব্যবসায়ীকে কুপি×য়ে হত্যা : আ×টক ৯সাতক্ষীরায় প্লাস্টিক “অদল-বদল” ক্যাম্পেইনহাদির মৃত্যুতে সাতক্ষীরায় গায়েবানা জানাজাসাতক্ষীরার সাবেক পিপি লতিফের ৪ দিন : ছেলে রাসেলের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরসাতক্ষীরায় মুন্ডা সম্প্রদায়ের নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রকল্প সমাপনীতালায় আলাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধারআশাশুনিতে আশা ব্রিক্সের লেলিহান শিখায় জনজীবন বিপর্যস্ত

‘ড্রিম গার্ল’ রূপে অধরা খান

অধরা খান। ঢালিউডের নবাগত নায়িকাদের একজন। পরিচালক শাহীন সুমনের ‘পাগলের মতো ভালোবাসি’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্র জগতে পথ চলা শুরু অধরার। এবার আরও একটি নতুন ছবিতে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হলেন এ লাস্যময়ী। ইস্পাহানী আরিফ জাহানের নতুন ছবি ‘ড্রিম গার্ল’-এ অভিনয় করতে যাচ্ছেন এ অভিনেত্রী।

বর্তমানে ইস্পাহানী আরিফ জাহানের ‘নায়ক’ ছবির শ্যুটিং নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন অধরা। এছাড়া শাহীন সুমনের ‘মাতাল’ নামের ছবিতেও অভিনয় করছেন অধরা। ছবি দুটির শুটিং শেষের পথে। আর ‘পাগলের মতো ভালোবাসি’ ছবিটির শুটিং শেষ হয়ে এখন সম্পাদনার কাজ চলছে। খুব শিগগিরই ছবিগুলো মুক্তি পাবে।

‘ড্রিম গার্ল’ ছবিতে অভিনয় প্রসঙ্গে অধরা খান বলেন, ‘অদ্ভূত সুন্দর অনুভূতি। অনেক বড় একটা সারপ্রাইজ পেয়েছি ইস্পাহানি স্যারের কাছ থেকে। আমি কখনোই ভাবিনি যে, ওনার সঙ্গে একটি মুভির কাজ শেষ হওয়ার আগেই আরেকটি মুভিতে আমাকে কাস্ট করবেন। এটা আমার জন্য আনন্দের যে, এমন গুণী নির্মাতার ছবিতে কাজ করতে পারছি। ছবিটি ভালো হবে বলে আমার বিশ্বাস। তারা আমার উপরে যে আস্থা রেখেছেন তার প্রতিদান দিতে পারলেই আমি খুশি। চেষ্টা করব নিজের সেরাটা দিয়ে অভিনয় করার।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সকালে কাঁচা ছোলা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

কাঁচা ছোলার গুণ সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যপোযগী ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও বি-২ আছে।

এছাড়াও ছোলায় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক উপকার। উচ্চমাত্রার প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার ছোলা। কাঁচা, সেদ্ধ বা তরকারি রান্না করেও খাওয়া যায়। কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে, খোসা ছাড়িয়ে, কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে একই সঙ্গে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিক যাবে। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায়। আর অ্যান্টিবায়োটিক যেকোনো অসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ছোলার কিছু চমকপ্রদ গুণাগুণ হল-

ডাল হিসেবে : ছোলা পুষ্টিকর একটি ডাল। এটি মলিবেডনাম এবং ম্যাঙ্গানিজ এর চমৎকার উৎস। ছোলাতে প্রচুর পরিমাণে ফলেট এবং খাদ্য আঁশ আছে সেই সাথে আছে আমিষ, ট্রিপট্যোফান, কপার, ফসফরাস এবং আয়রণ।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে : অস্ট্রেলিয়ান গবেষকরা দেখিয়েছেন যে খাবারে ছোলা যুক্ত করলে টোটাল কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল এর পরিমাণ কমে যায়। ছোলাতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ আছে যা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। আঁশ, পটাসিয়াম, ভিটামিন ‘সি’ এবং ভিটামিন বি-৬ হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। এর ডাল আঁশসমৃদ্ধ যা রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন ৪০৬৯ মিলিগ্রাম ছোলা খায়, হৃদরোগ থেকে তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি ৪৯ শতাংশ কমে যায়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে : আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখানো হয় যে, যে সকল অল্পবয়সী নারীরা বেশি পরিমাণে ফলিক এসিডযুক্ত খাবার খান তাদের হাইপারটেনশন এর প্রবণতা কমে যায়। যেহেতু ছোলায় বেশ ভাল পরিমাণ ফলিক এসিড থাকে সেহেতু ছোলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। এছাড়া ছোলা বয়সসন্ধি পরবর্তীকালে মেয়েদের হার্ট ভাল রাখতেও সাহায্য করে।

রক্ত চলাচল : অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা প্রতিদিন ১/২ কাপ ছোলা, শিম এবং মটর খায় তাদের পায়ের আর্টারিতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। তাছাড়া ছোলায় অবস্থিত আইসোফ্লাভন ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আর্টারির কার্যক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয় ।

ক্যান্সার রোধে : কোরিয়ান গবেষকরা তাদের গবেষণায় প্রমাণ করেছেন যে বেশি পরিমাণ ফলিক এসিড খাবারের সাথে গ্রহণের মাধ্যমে নারীরা কোলন ক্যান্সার এবং রেক্টাল ক্যান্সার এর ঝুঁকি থেকে নিজিদেরকে মুক্ত রাখতে পারেন। এছাড়া ফলিক এসিড রক্তের অ্যালার্জির পরিমাণ কমিয়ে এ্যজমার প্রকোপও কমিয়ে দেয়। আর তাই নিয়মিত ছোলা খান এবং সুস্থ থাকুন।

রমজানে : রমজান মাসে ইফতারের সময় জনপ্রিয় খাবার হলো ছোলা। আমাদের দেশে ছোলার ডাল নানাভাবে খাওয়া হয়। দেহকে করে দৃঢ়, শক্তিশালী, হাড়কে করে মজবুত, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এর ভূমিকা অপরিহার্য। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম।

কোলেস্টেরল : ছোলা শরীরের অপ্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়। ছোলার ফ্যাট বা তেলের বেশির ভাগ পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট ছাড়া ছোলায় আরও আছে বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ লবণ।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : ছোলায় খাদ্য-আঁশও আছে বেশ। এ আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য সারায়। খাবারের আঁশ হজম হয় না। এভাবেই খাদ্যনালী অতিক্রম করতে থাকে। তাই পায়খানার পরিমাণ বাড়ে এবং পায়খানা নরম থাকে।

ডায়াবেটিসে উপকারী : ১০০ গ্রাম ছোলায় আছে: প্রায় ১৭ গ্রাম আমিষ বা প্রোটিন, ৬৪ গ্রাম শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট এবং ৫ গ্রাম ফ্যাট বা তেল। ছোলার শর্করা বা কার্বোহাইডেটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ছোলার শর্করা ভাল। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় ক্যালসিয়াম আছে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম, লৌহ ১০ মিলিগ্রাম, ও ভিটামিন এ ১৯০ মাইক্রোগ্রাম। এছাড়া আছে ভিটামিন বি-১, বি-২, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম। এর সবই শরীরের উপকারে আসে।

রক্তের চর্বি কমায় : ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই পলি আনস্যাচুয়েটেড। এই ফ্যাট শরীরের জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়, বরং রক্তের চর্বি কমায়।

অস্থির ভাব দূর করে : ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায় শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভাব দূর হয়।

রোগ প্রতিরোধ করে : কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের চাহিদা পূরণ হয়। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায় এবং অ্যান্টিবায়োটিক যে কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে।

জ্বালাপোড়া দূর করে : সালফার নামক খাদ্য উপাদান থাকে এই ছোলাতে। সালফার মাথা গরম হয়ে যাওয়া, হাত-পায়ের তলায় জ্বালাপোড়া কমায়।

মেরুদণ্ডের ব্যথা দূর করে : এছাড়াও এতে ভিটামিন ‘বি’ও আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। ভিটামিন ‘বি’ মেরুদণ্ডের ব্যথা, স্নায়ুর দুর্বলতা কমায়। ছোলা অত্যন্ত পুষ্টিকর। এটি আমিষের একটি উল্লেখযোগ্য উৎস। এতে আমিষ মাংস বা মাছের পরিমাণের প্রায় সমান। তাই খাদ্যতালিকায় ছোলা থাকলে মাছ মাংসের প্রয়োজন পরে না। ত্বকে আনে মসৃণতা। কাঁচা ছোলা ভীষণ উপকারী। তবে ছোলার ডালের তৈরি ভাজা-পোড়া খাবার যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। তাই হজমশক্তি বুঝে ছোলা হোক পরিবারের শক্তি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ

আজ মঙ্গলবার ১৭ এপ্রিল, ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে অনন্য এক দিন। ১৯৭১ সালের এদিন মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার (বর্তমানে জেলা) বৈদ্যনাথতলা গ্রামের আম্রকাননে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথগ্রহণ করে। পরে এই বৈদ্যনাথতলাকেই মুজিবনগর হিসেবে নামকরণ করা হয়।

এর আগে ১০ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্র রূপে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা ঘোষণা করা হয়। ঘোষণাপত্রে ২৬ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণাকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন ও অনুমোদন করা হয়।

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিবসটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার বাণীতে দেশবাসীকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ গঠনে নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মুজিবনগর সরকার গঠনের মাধ্যমে একটি সাংবিধানিক সরকার আত্মপ্রকাশ করে। এই সরকার গঠনের ফলে বিশ্ববাসী স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামরত বাঙালিদের প্রতি সমর্থন ও সহযোগিতার হাত প্রসারিত করে। জনমত সৃষ্টি, শরণার্থীদের ব্যবস্থাপনা ও যুদ্ধের রণকৌশল নির্ধারণে মুজিবনগর সরকার যে ভূমিকা পালন করেছে, তা বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য গৌরবগাথার স্বাক্ষর হয়ে থাকবে।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, ‘বর্তমান সরকার মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। এ স্বীকৃতি বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে।’

১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল শপথ নেওয়া এই মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তবে পাকিস্তানে কারাগারে বন্দি বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

অস্থায়ী সরকারের সফল নেতৃত্বে ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা এবং দেশে-বিদেশে এই যুদ্ধের পক্ষে জনমত গড়ে তোলা ও সমর্থন আদায় করার ক্ষেত্রে এই সরকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সরকার গঠনের পর থেকে অগণিত মানুষ দেশকে হানাদার মুক্ত করতে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ‘জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটি’ গঠন করেছে। আজ সোমবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হোসেন তওফিক ইমাম কো-চেয়ারম্যান এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সদস্য সচিব মনোনীত হয়েছেন।

নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যরা হলেন- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ ও আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ব্রহ্মরাজপুরে দরিদ্র শিশুর পরিবারকে সেলাই মেশিন প্রদান

জি.এম আবুল হোসাইন : সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে হতদরিদ্র, এতিম এবং স্কুল থেকে ঝরে পড়ার ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের পরিবারকে ১০টি সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়েছে। সোমবার সকালে ইউপি চেয়ারম্যান মো: শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সেলাই মেশিন বিতরণ করেন, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা তহমিনা খাতুন। প্রধান অতিথি বলেন, প্রত্যেক শিশুর জীবনে একটি লক্ষ্য স্থির করতে হবে। লক্ষ্য ছাড়া জীবনে সফল হওয়া যায় না, তাই প্রত্যেকের উচিত লক্ষ্য নির্ধারণ করে লক্ষ্য বাস্তবায়নে সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী সামনে এগিয়ে যাওয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউপি সচিব মো: সেরাজুর রহমান, সংরক্ষিত ইউপি সদস্যা ও ইউপি সদস্যবৃন্দ সহ শিশু ফোরামের প্রতিনিধিবৃন্দ। ইউনিয়নে ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স এর শিশু ফোরামের সদস্যদের সাথে জনপ্রতিনিধিদের ডায়লগ সভায় শিশুদের মতামত ও চাহিদার প্রেক্ষিতে ০৯ টি ওয়ার্ডের যাচাইকৃত মোট ১০ জন শিশুর পরিবারকে সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়। শিশুবান্ধব স্থানীয় সুশাসন ব্যবস্থার অংশ হিসেবে সকল উন্নয়নের পাশাপাশি শিশুদের উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দ রেখে পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যয় ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে, বাল্যবিবাহ ও যৌন নির্যাতন প্রতিরোধে ভুমিকা রাখতে, ঝরে পড়া শিশুদের স্কুলে ভর্তি করতে, রাস্তাঘাট, স্যানিটেশন, বিশুদ্ধ পানি, কমিউনিটি ক্লিনিকের সেবার মান উন্নয়নে শিশুরা বিভিন্ন মতামত তুলে ধরা হয়। যার প্রেক্ষিতে এলজিএসপি-৩ প্রকল্প থেকে হতদরিদ্র, এতিম এবং স্কুল থেকে ঝরে পড়া ও বাল্যবিবাহের ঝুঁকিতে থাকা মেয়ে শিশুদের পরিবারকে সেলাই মেশিন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রশিক্ষণ শেষে শিশুরা যাতে লেখাপড়া থেকে ঝরে না যায়, সে লক্ষে সেলাই মেশিনের আয় থেকে লেখাপড়া নিয়মিত করতে পারে তার জন্য শিশু ও তাদের পরিবারকে উ™¦ুদ্ধ করা হয়। এভাবে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চলতি অর্থ বছরে ১২৩ জন শিশু ও তার পরিবারকে বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হয়। যার ফলে শিশুরা আবার স্কুলে যেতে পারছে। এ সময় উপস্থিত সকল স্তরের মানুষ ইউনিয়ন পরিষদের এই উদ্দ্যোগকে সাধুবাদ জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
টানা ৯০০ বছরের খরায় ধ্বংস হয় ইন্দোজ সভ্যতা

ইন্দোজ উপত্যকার উপর নির্মিত সভ্যতা টানা ৯০০ বছর ধরে চলা খরার কারণেই ধ্বংস হয়ে গেছে। ৪ হাজার ৩৫০ বছরের পুরানো এই সভ্যতা ধ্বংসের কারণ খুঁজে পেয়েছেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলোজির গবেষকরা।

এদিকে তাদের গবেষণায় যে বিষয়গুলোকে প্রমাণ হিসেবে হাজির করা হচ্ছে, তাতে বলা হচ্ছে ইন্দোজ সভ্যতা ধ্বংসের পেছনে খরাই দায়ী। তবে তা ২০০ বছরের খরা নয়, বরং ৯০০ বছরের টানা খরার ফলেই ওই সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গেছে। এই মাসেই বিশ্বের স্বনামধন্য জার্নাল কোয়াটারনারিতে এটি প্রকাশ হতে যাচ্ছে।

ভূতত্ত্ব ও ভূপদার্থবিদ বিভাগের গবেষকরা গত ৫ হাজার বছরের বর্ষাকালের তারতম্য নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

গবেষণায় দেখা গেছে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর হিমালয়ে ৯০০ বছর ধরে কোনো বৃষ্টিপাত হয়নি। এতে পানির সব উৎস শুকিয়ে গিয়েছিল। এতে ওই সভ্যতায় বসাবাসকারী মানুষজন পূর্বে ও দক্ষিণে স্থানান্তর হন। যেসব এলাকায় মোটামুটি বৃষ্টিপাত হতো, তারা সেখানেই আবাস গেড়েছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘রাশিয়া বিশ্বকাপে ব্রাজিলই ফেবারিট’

আসন্ন রাশিয়া ফুটবল বিশ্বকাপে ব্রাজিলকে ফেবারিট মনে করছেন কিংবদন্তী ফুটবলার পেলে। ২০১৪ ফুটবল বিশ্বকাপের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, জার্মানির সাথে ৭-১ গোলে হারের হতাশা কাটাবে সেলেসাওরা এমনটাই বিশ্বাস।

ব্রাজিলের সাবেক এই কিংবদন্তী ফুটবলার মনে করেন, ঘরের মাঠে আমরা শেষ বিশ্বকাপ জিততে পারিনি। এরপর থেকে কিন্তু ব্রাজিল দারুণভাবেই ফিরে এসেছে। তিতের দল দারুণ করছে, ফুটবলারদের ওপর আমার পূর্ণ বিশ্বাসও আছে। যদিও, ওদের নিয়ে একসাথে কাজ করার সুযোগ কম পাচ্ছে তিতে। সব মিলিয়ে এই বছর মনে হচ্ছে বিশ্বকাপ জিততে পারব আমরা।

২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপ একেবারেই নিকটে। আর শিরোপা জয়ের স্বপ্নে বিভোর বড় দলগুলো। এর ব্যতিক্রম নয় ব্রাজিল দলও।

২০১৪ সালে যেটা হয়নি, ২০১৮ বিশ্বকাপে সেটা করে দেখাতে যেন মুখিয়ে আছেন সেলেসাওরারা। আগের বিশ্বকাপে জার্মানির কাছে ৭-১ গোলে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিতে হয়েছিল পাঁচবারের শিরোপা জয়ীদের।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফের নিজস্ব মহিমায় ফিরলেন প্রিয়া

পর্দায় তিনি থাকবেন, আর তার চোখের স্টাইল থাকবে না তাও আবার হয় নাকি? চোখের কায়দাতেই তো এক সময় বশ করেছিলেন গোটা সোশ্যাল মিডিয়াকে। আবারও তার চোখের জাদুদে বুঁদ নেটিজেনরা।

নাহ! আগেরবারের মতো এবার কোনও পূর্ণ দৈর্ঘ্যের সিনেমা নয়। এবার নিজস্ব স্টাইল কোশেন্ট নিয়ে বিজ্ঞাপনের দুনিয়ায় পা রাখলেন প্রিয়া প্রকাশ ওয়ারিয়র। সাথে রয়েছে অবশ্যই তার চোখের সিগনেচার স্টাইল।

১৮ বছরের প্রিয়া নেট দুনিয়ায় সাড়া পেলেছিলেন ‘অরু আদার লভ’ নামের ছবির একটি ছোট্ট ক্লিপিংয়ে। স্কুল জীবনের দুষ্টু-মিষ্টি সেই প্রেমের দৃশ্যে মাত্র কয়েক মিনিটেই ঝড় তুলেছিলেন হাজার হাজার পুরুষ হৃদয়ে। ফের নিজস্ব মহিমায় একটি চকোলেট কোম্পানির বিজ্ঞাপনে হাজির প্রিয়া। মোট ছয়টি ভাষায় মুক্তি পেয়েছেন এই বিজ্ঞাপনটি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest