সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে শহীদের স্মরণে দুঃস্থদের মাঝে জামায়াতের খাবার বিতরণদেবহাটায় বিয়ের প্রলোভনে কলেজ শিক্ষার্থীর সাথে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগে থানায় মামলাস্বৈরাচার ঠেকিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার এনসিপিরসাতক্ষীরায় দ্রুতগামী পিকআপের চাপায় ভ্যান চালকের মৃত্যুকোন সাংবাদিক যেন হয়রানির শিকার না হয়–সাতক্ষীরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিব দীর্ঘদিন কাজ করেও সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি বিআরটিএ’র সীল মেকানিকদেররাষ্ট্রপতির ক্ষমার আগে ভুক্তভোগী ও পরিবারের মতামত নেওয়ার প্রস্তাবতালায় ‘পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিতভোমরায় জামায়াতের হুইল চেয়ার বিতরণসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে ইটাগাছা এলাকা পরির্দশনে সদর ইউএনও

কলারোয়ায় শিক্ষার্থীর চোখ রক্ষার্থে অর্থ সংগ্রহে বন্ধুদের চিত্র প্রদর্শনী

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ায় রাসেল আলম নামক এক শিক্ষার্থীর চোখ রক্ষার্থে অর্থ সংগ্রহের জন্য তারই বন্ধু ও সহপাঠিরা আয়োজন করলো চিত্র প্রদর্শনী।
২৯মার্চ সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত কলারোয়া গার্লস পাইলট হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো পাইলট হাইস্কুলের ছাত্র নাইম হাসান শাওন ও প্রাপ্তির চিত্র প্রদশর্নী।
বন্ধু ও সহপাঠি আয়োজিত ওই প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন গার্লস হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বদরুজ্জামান বিপ্লব। পরে দর্শনার্থী হিসেবে ওই স্কুলটির ছাত্রীরা নামমাত্র ১০টাকার বিনিময়ে শুভেচ্ছা টিকিট সংগ্রহ করে কয়েক শতাধিক চিত্র অবলোকন করেন।
এর আগে গত ২৭ তারিখে কলারোয়া মডেল হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হয় নাঈম হাসান শাওনের একক চিত্র প্রদশর্নী। ওই প্রদর্শনী থেকেও প্রাপ্ত টাকা রাসেলের চিকিৎসার জন্য প্রদান করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়- পাইলট হাইস্কুলের এসএসসি ব্যাচ ২০১৮ এর শিক্ষার্থী নাঈম হাসান শাওনের উদ্যেগে এটি পরিচালিত হচ্ছে। উক্ত ব্যাচের ইসমাঈল, শান্ত, রাসেল, প্রণয়, মাহফুজ, হাসান, রিফাত, নন্দ, নির্জন, আযাদ, প্রিমা ও ৮ম শ্রেণীর ক্ষুদে শিল্পী শোহানা আসরাফ প্রাপ্তিও মহতি এ আয়োজনে উপস্থিত ছিল।
অনুষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীরা বিপুল উৎসাহের সাথে অংশ নেয়। অনুষ্ঠান দু’টি নাঈমের রং-পেন্সিল গ্রুপ তত্বাবধায়ন করছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রাশিয়া ছাড়তে হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকদের

অনলাইন ডেস্ক: যুক্তরাজ্যে এক গুপ্তচরকে বিষপ্রয়োগ নিয়ে রুশ কূটনীতিকদের বহিষ্কারের প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়াও যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ কূটনীতিককে বহিষ্কার এবং সেন্ট পিটার্সবার্গে দেশটির কনস্যুলেটের কার্যক্রম বন্ধ করেছে।

রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

গত ৪ মার্চ ব্রিটেনের সলসবেরির উইল্টশায়ারে একটি পার্কের বেঞ্চ থেকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পক্ষত্যাগী সাবেক রুশ গুপ্তচর সের্গেই স্ক্রিপাল (৬৬) এবং তার মেয়ে ইউলিয়াকে (৩৩) উদ্ধার করা হয়। তাদের নোভিচক গ্রুপের একটি নার্ভ এজেন্ট দেওয়া হয়েছিল বলে পরীক্ষায় জানা যায়।

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন সত্তর ও আশির দশকে এ সিরিজের নার্ভ এজেন্টগুলো তৈরি করেছে। সেগুলো সবচেয়ে মারাত্মক নার্ভ এজেন্ট (উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন বিষাক্ত রাসায়নিক) হিসাবে বিবেচিত হয়ে থাকে।
মস্কোর নির্দেশেই স্ক্রিপাল ও তার মেয়েকে বিষপ্রয়োগে হত্যার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ যুক্তরাজ্যের।তাদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ২০টির বেশি দেশ থেকে রুশ কূটনীতিকদের বহিষ্কার করা হয়েছে।

গত সোমবার ৬০ জন রুশ কূটনীতিককে বহিষ্কারের পাশাপাশি সিয়াটলে রাশিয়ার কনস্যুলেট বন্ধের নির্দেশ দেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

এর পাল্টা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকদের বহিষ্কার ও কনস্যুলেট বন্ধের বিষয়ে দেশটির রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন লাভরভ।

“সমান সংখ্যক কূটনীতিক বহিষ্কার এবং সেন্ট পিটার্সবার্গে ইউএস কনস্যুলেট জেনারেলের কার্যক্রমের অনুমতি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা,” বলেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চিঠি; পাচার হওয়া অর্থে আসছে অস্ত্র, যাচ্ছে জঙ্গিদের হাতে

অনলাইন ডেস্ক: প্রতিদিন দেশ থেকে কোটি কোটি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে। অর্থ লেনদেনের অবৈধ মাধ্যম ‘হুন্ডি’র মাধ্যমে এ অর্থ পাচার হচ্ছে। আর পাচার হওয়া টাকায় কেনা অস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্য দেশে আসছে চোরাপথে। আবার এসব অস্ত্রশস্ত্র জঙ্গিগোষ্ঠীর হাতে চলে যাচ্ছে। এ কাজে এক শ্রেণীর চোরাকারবারী লিপ্ত বলে গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আশঙ্কা করা হয়েছে। একটি বিশেষ সংস্থার গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এ আশঙ্কা প্রকাশ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের যুগ্ম-সচিব ফরিদ আহাম্মদ। সম্প্রতি দেয়া ওই চিঠির সঙ্গে ২৯ পাতার প্রতিবেদনটিও সংযুক্ত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নির্ভরযোগ্য সূত্র যুগান্তরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা প্রতিবেদনটিও গণমাধ্যমের হাতে এসেছে।

প্রতিবেদনটির ভিত্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মল্লিকা খাতুন স্বাক্ষরিত চিঠি পুলিশ সদর দফতরে দেয়া হয়েছে। প্রতিবেদন ও চিঠি পাওয়ার পর পুলিশ প্রশাসন নড়েচড়ে বসেছে। এ বিষয়ে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিতে বৃহস্পতিবার সারা দেশে পুলিশের সব ইউনিটে চিঠি পাঠিয়েছে পুলিশ সদর দফতর।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- সম্প্রতি কিছু রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও পুলিশ সদস্য সিন্ডিকেট করে এজেন্ট ও সাব-এজেন্টের মাধ্যমে টাকা ও বিদেশি মুদ্রা ভারতসহ বিভিন্ন দেশে পাচার করছে। এক্ষেত্রে স্থলবন্দর ও সীমান্তের চেকপোস্ট ব্যবহার করা হচ্ছে। এর সঙ্গে সীমান্তবর্তী এলাকাসহ কিছু এলাকার বাণিজ্যিক ব্যাংক, কুরিয়ার সার্ভিস, সিএন্ডএফ এজেন্ট এবং ইমিগ্রেশনের এক শ্রেণীর কর্মকর্তা-কর্মচারী জড়িত।

প্রতিবেদনে বলা হয়- পাচার হওয়া অর্থের একটি বড় অংশের বিনিময়ে দেশে আগ্নেয়াস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদকসহ নানা নিষিদ্ধ দ্রব্য আসছে। আবার এসব অস্ত্র ও বিস্ফোরক বিভিন্ন হাত ঘুরে শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ জঙ্গি ও অপরাধীদের হাতে চলে যায়। এসব অস্ত্র জঙ্গিদের হাতে চলে যাওয়ায় দেশের সার্বিক নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। এতে ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

গোয়েন্দা প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, নানা পদ্ধতিতে হুন্ডির মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে। আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে এলসি খোলা ও বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। এ কারণে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে টাকার মালিক ও হুন্ডি ব্যবসায়ীদের মধ্যে গোপন সিন্ডিকেট তৈরি করা হয়। চোরাকারবারীরা সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে অবস্থান করে অস্ত্র, বিস্ফোরকসহ নানা পণ্য কিনতে সেসব দেশে থাকা বাংলাদেশি নাগরিকদের কাছ থেকে বিদেশি মুদ্রা সংগ্রহ করে। এরপর ওই মুদ্রা সমপরিমাণ টাকা বাংলাদেশে থাকা তাদের (চোরাকারবারী) এজেন্টদের মাধ্যমে প্রবাসী স্বজনদের পরিশোধ করে। এতে সরকার রেমিটেন্সবঞ্চিত হয়। চোরাচালানি পণ্যগুলোর মূল্য পরিশোধের জন্য চোরাকারবারীরা বাংলাদেশে অবস্থানকারী হুন্ডি ব্যবসায়ীদের টাকা দেয়। ওই টাকার সঙ্গে সাঙ্কেতিক চিহ্ন বা চিরকুট থাকে। ওই সাঙ্কেতিক চিহ্ন বা চিরকুট নিয়ে ভারতসহ বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী ওই সব দেশের হুন্ডি ব্যবসায়ীদের কাছে গেলে তারা তাৎক্ষণিক টাকা পরিশোধ করে। এতে চোরাকারবারীরা দ্রুত অর্থ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পায়।

প্রতিবেদনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের ভারতে অভিবাসী হওয়ার প্রবণতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া তারা অর্জিত আয় ও ভূ-সম্পত্তি বিক্রির টাকা ভারতে সঞ্চয় করতে বেশি নিরাপদ বোধ করে। এ ধরনের অর্থের বেশিরভাগই আবার হুন্ডির মাধ্যমে পাচার হয়ে থাকে।

গোয়েন্দা প্রতিবেদনের মন্তব্যে বলা হয়- হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাচার অপেক্ষাকৃত সহজ হওয়ায় এটি এখন অর্থ পাচারের প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আমদানি বা রফতানির মাধ্যমে অর্থ পাঠাতে বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট দেখাতে হয়। এতে অপরাধীর পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়। হুন্ডিতে এজেন্টের মাধ্যমে টাকা লেনদেন হওয়ায় এর অনুঘটকরা থাকে পর্দার আড়ালে। কাগজপত্র ছাড়া লেনদেন হওয়ায় এ প্রক্রিয়ায় পাচারকারীদের শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাছাড়া হুন্ডির মাধ্যমে টাকা হস্তান্তরে খরচ কম হয়। তাই পাচারকারীদের প্রথম পছন্দ এটি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দেশে রেমিটেন্স প্রবাহে হুন্ডি বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। কারণ বিদেশ থেকে পাঠানো অর্থের একটি বড় অংশ আসছে হুন্ডির মাধ্যমে। আর রেমিটেন্স আয়ের এ অংশটি হুন্ডির মাধ্যমে আসায় তা বিদেশে পাচারের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। প্রতিদিনই দেশের পুঁজি গোপনে বিদেশে চলে যাচ্ছে। তাই বৃহত্তর স্বার্থে হুন্ডি বন্ধ করতে হবে।

প্রতিবেদনের সুপারিশে বলা হয়, সীমান্তবর্তী এলাকায় র‌্যাব-বিজিবি ও স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করে হুন্ডি চক্রের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো যেতে পারে। স্থলবন্দরে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসের সক্রিয়তা বাড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দেয়া যেতে পারে। বিভিন্ন দেশ থেকে বৈধ চ্যানেলে কম খরচে দ্রুত টাকা পাঠানোর নিশ্চয়তা বিধান করা যেতে পারে। হুন্ডির মাধ্যমে টাকা বা বৈদেশিক মুদ্রা পাচারে সহায়তাকারী সন্দেহজনক সিএন্ডএফ এজেন্টদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম নজরদারির পাশাপাশি তাদের মোবাইল মনিটরিং করা যেতে পারে। গোটা বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রচারণা ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।

এ ব্যাপারে জানতে বৃহস্পতিবার একাধিকবার আইজিপির দফতরে যাওয়া হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনেও তার সাড়া মেলেনি। তবে পুলিশ সদর দফতরের এআইজি সহেলী ফেরদৌস বলেন, হুন্ডি চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয় থেকে যে নির্দেশনা এসেছে সে অনুয়ায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।

সূত্র: যুগান্তর

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
যে কোনো পরিস্থিতিতে ভোটে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে দুই সুর বিএনপিতে

অনলাইন ডেস্ক: একাদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিএনপি এখন দুই ধারায় বিভক্ত। যে কোনো পরিস্থিতিতেই ভোটে যাওয়ার পক্ষে বড় একটি অংশ। তবে আরেকাংশ ‘নো খালেদা নো ইলেকশন’ এমন ধারায় বিশ্বাসী। এ অংশটি নির্বাচনে যাওয়ার প্রশ্নে শুধু খালেদা জিয়াই নয়, নির্বাচনের সময় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের নিশ্চয়তা চায়। ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ না হলে নির্বাচন বর্জনের পক্ষেই তারা। এ অংশের নেতারা জানান, এবার বিএনপি নির্বাচন বর্জন করলে ক্ষমতাসীন সরকার টিকবে না। সুতরাং বিএনপিকে ছাড়া সরকারও নির্বাচনে যাবে না। সে ক্ষেত্রে বিএনপির দাবি মানতে সরকারও বাধ্য। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া জেলে থাকুক বা মুক্ত হোক, বিএনপিকে নির্বাচনে যেতে হবে। বিএনপিতে যারা বলছেন নো খালেদা নো ইলেকশন, তারা ভুল পথে আছেন। বড় দলের অহংকার ভুলে বিএনপিকে সব গণতান্ত্রিক শক্তির সমন্বয়ে সম্মিলিত বিরোধী দল গঠন করতে হবে। বিনা চ্যালেঞ্জে সরকারকে ছেড়ে দেওয়া যাবে না। তাদের বুঝতে হবে, বেগম জিয়াকে জেলে রেখেই সরকার আরেকটি নির্বাচন করতে চায়। আর সেজন্যই তারা নতুন নতুন কর্মপদ্ধতি প্রয়োগ করছে।’
বিএনপির বড় অংশই মনে করে, যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নির্বাচনে যেতে হবে। নইলে বিএনপির রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়বে। মোটামুটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হলেও ভালো ফল পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এ ছাড়া নির্বাচন বর্জনও কোনো সমস্যার সমাধান হতে পারে না। কোনো কারণে একাদশ নির্বাচন বর্জন করলে ক্ষমতাসীনরা আবারও বিনা বাধায় দেশ পরিচালনার সুযোগ পাবে। সে ক্ষেত্রে বেগম জিয়ার শারীরিক অবস্থা কী হবে তাও বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির চরম দুর্দিন নেমে আসবে। সেখান থেকে উত্তরণ ঘটাতে না পারলে মুসলিম লীগের মতো দল হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। বিএনপির এ অংশ মনে করে, নির্বাচনের সময়ের সরকারকে একটি ‘ধাক্কা’ দিতে হবে। ওই সময়কার সরকারকে সমঝোতায় আনতে বাধ্য করা হবে। বিএনপিকে সেই প্রস্তুতি নিয়েই এগোতে হবে। ওই সময় সারা দেশে একযোগে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ক্ষমতাসীন দল ও প্রশাসন ইচ্ছা করলেও সারা দেশে কিছু করতে পারবে না। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করাও ভুল ছিল বলে মনে করে এ অংশটি।
দলের আরেকাংশ বলছে, কোনোভাবেই খালেদা জিয়াবিহীন নির্বাচনে যাওয়া ঠিক হবে না বিএনপির। তাহলে সরকারের পাতা ফাঁদেই পা দেওয়া হবে। এ অংশটি নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষের নেতাদের সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে চলার অভিযোগও আনছেন। এ অংশের একাধিক নেতা জানান, বিএনপিতে সুবিধাবাধী নেতারাই খালেদা জিয়াকে মাইনাস করে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে। ওয়ান-ইলেভেনে সংস্কারপন্থি নেতাদের বড় অংশই খালেদাবিহীন নির্বাচনে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে। প্রয়োজনে একাদশ জাতীয় নির্বাচনও বর্জনের পক্ষে এ অংশটি। বিএনপি সমর্থিত বুদ্ধিজীবী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে নির্বাচন হলে সেখানে বিএনপির অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা আছে। একটি অংশ রয়েছেন, তারা বেগম জিয়াবিহীন নির্বাচনে যেতে রাজি নন। তবে আমার মনে হয়, বিএনপি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ঠান্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নিলে ভালো করবে। অবশ্যই খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে বিএনপিকে সর্বাত্মক আইনি লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। আবার যে কোনো পরিস্থিতিতে নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিতে হবে। আর আমিও মনে করি, সেইভাবেই বিএনপি প্রস্তুত হচ্ছে।’

নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষের নেতারা বলছেন, বিএনপিতে যারা কথায় কথায় নির্বাচন বর্জনের হুমকি দিচ্ছেন, তারাই মূলত সরকারের এজেন্ট। তাদের পেছনেও সরকার আর্থিক ব্যয় করছে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি যাতে অংশগ্রহণ না করে, সে ব্যাপারে এই নেতাদের টোপ দেওয়া হয়। তারাই বেগম জিয়াকে বুঝিয়ে নির্বাচন বর্জনে বাধ্য করেন। এজন্য একটি মহলবিশেষ তাদের পুরসৃ্কতও করে। এ অংশটি প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্রের অ্যাসাইনমেন্ট বাস্তবায়ন করে বলেও অভিযোগ নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষের নেতাদের। এদিকে খালেদা জিয়ার কারাগারে যাওয়ার পর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে দলটি। দল গোছানোর কার্যক্রমও বন্ধ। নির্বাচনী ইশতেহার তৈরির উদ্যোগও নেই। এরই মধ্যে দোরগোড়ায় পাঁচ সিটি নির্বাচন। সে বিষয়েও বিএনপি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। খালেদা জিয়াবিহীন বিএনপি সামনে কোন পথে এগোবে, সেদিকেই এখন সবার দৃষ্টি। সূত্রমতে, খালেদা জিয়া জেলে যাওয়ার আগে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিজ নিজ সংসদীয় আসনে নানাভাবে গণসংযোগ কর্মসূচিও চালাতে দেখা গেছে। নির্বাচনী আমেজে থাকা বিএনপিতে হঠাৎই ছন্দপতন ঘটে। সম্ভাব্য প্রার্থীদের গণসংযোগও এখন থমকে গেছে। সবাই এখন ব্যস্ত খালেদা জিয়ার মুক্তির কর্মসূচি বাস্তবায়নে। নির্বাচনের আগে বেগম জিয়ার মুক্তি মিলবে কি না তাও অনিশ্চিত। এ নিয়ে মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যেও হতাশা লক্ষ্য করা গেছে।
সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রাকার ‘শেষ রাতের গল্প’

ঢাকাই চলচ্চিত্রের নবগতা মুখ রাকা বিশ্বাস। ইতোমধ্যে তার একটি চলচ্চিত্র মুক্তির অপেক্ষায় আছে। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি অভিনয় করছেন কিছু স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রতেও। অন্যদিকে ছোট পর্দায় সাফল্য অর্জনের পর বড় পর্দায় নাম লেখান অভিনেতা আনিসুর রহমান মিলন। সিনেমায় এসেও তিনি নিজের জাত চিনিয়েছেন। বেশ কিছু সিনেমায় তার অভিনয় প্রশংসা পেয়েছে।

পুরাতন ও নতুন এই দুইজন মিলন ও রাকা এবার জুটি বাঁধছেন একটি চলচ্চিত্রের জন্য। তবে সেটা পূর্ণদৈর্ঘ্য নয়, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এফ আই শাহীনের পরিচালনায় স্বল্পদৈর্ঘ্যটির নাম ‘শেষ রাতের গল্প’। এতে মিলন ও রাকা
ছাড়া আরো অভিনয় করবেন একে আজাদ।

এ প্রসঙ্গে রাকা বিশ্বাস বলেন, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে কাজ করার খুব বেশি ইচ্ছে নেই। কিন্তু এই স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটির গল্প ও আয়োজন বেশ ভালো লেগেছে। তাই কাজটি করছি। এরপর আর স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে কাজ করব না।

আগামী ৫-৬ এপ্রিল পুবাইল ও ঢাকায় চলচ্চিত্রটির দৃশ্যধারনের কাজ হবে। ‘শেষ রাতের গল্প’র চিত্রনাট্য লিখেছেন আওরঙ্গজেব। এটি প্রযোজনা করছেন রুপস মাল্টিমিডিয়া।

এর আগে রাকা ২০১৪ সালে আরো একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন যা কিনা মালয়শিয়ার একটি ফ্যাস্টিবালে বাংলাদেশ থেকে নির্বাচিত হয়েছে।

উল্লেখ্য রাকা অভিনীত ‘প্রেমের কেন ফাঁসি’ সিনেমার শুটিং শেষ করে মুক্তি অপেক্ষায় রয়েছে। এ ছাড়া ‘প্রেমাচল’ নামে নতুন একটি সিনেমার কাজ সম্প্রতি শুরু করেছেন তিনি। এফ আই শাহীন পরিচালিত এ সিনেমায় রাকার বিপরীতে অভিনয় করছেন নবাগত শায়ের আজিজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাকিবের কাছে রিয়াদের হার

গা গরম করার ম্যাচে সাকিব-রিয়াদরা খেলেছেন গা ছাড়া ভাবে। বিশেষভাবে আয়োজিত টি-২০ ম্যাচে মাহমুদউল্লাহর রিয়াদ সবুজ দলকে সহজেই হারাল সাকিব আল হাসানের লাল দল। ৯৭ রানের লক্ষ্য ২৩ বল বাকি থাকতে পেরিয়ে যায় তারা।

মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি সবুজ দলের। ১৭ রানের মধ্যে তারা হারায় প্রথম চার ব্যাটসম্যানকে। তাদের কেউ যেতে পারেননি দুই অঙ্কে। আরিফুল হক, মাহমুদউল্লাহ বিদায় নেন দুই অঙ্ক ছুঁয়ে। নাহিদুল ইসলামের ১৮ ও দেলোয়ার হোসেনের অপরাজিত ২০ রানে একশ’ রানের কাছাকাছি যায় সবুজ দলের সংগ্রহ।

২০ রানে ৩ উইকেট পান বাঁ-হাতি স্পিনার রায়হান। পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন ২ উইকেট নেন ১৩ রানে।

জবাবে লাল দলের ইনিংসের শুরুতেই চমক! জাকির হাসানকে সঙ্গে নিয়ে ওপেনিংয়ে আসেন সাকিব আল হাসান। প্রথম তিন বলে সাকিবের ব্যাট থেকে আসে দুই বাউন্ডারি। সাকিব ও জাকির হাসানের ওপেনিং জুটিতে আসে ২৭ রান। তারপর সীমানা ছাড়া করতে গিয়ে বল আকাশে তুলে সাকিব বিদায় নেন ১৫ রানে।

সাকিবের বিদায়ের পর খুব দ্রুতই ৩ উইকেট হারায় লাল দল। উইকেটে সুবিধা করতে পারেননি আফিফ, হৃদয় কেউই। সাব্বির ১৯ ও জনি তালুকদার ১২ রান করেন। তবে উইকেটের অপরপ্রান্তে সতর্ক থেকে ওপেনার জাকির করেন অপরাজিত ৩৭ রান। ফলে ২৩ বল হাতে রেখেই ৬ উইকেটে জয় তুলে নেয় সাকিবের লাল দল।

সবুজ দলের পক্ষে ১টি করে উইকেট নিয়েছেন জুবায়ের লিখন, নাহিদুল ও তাইজুল ইসলাম।

বিসিবি সবুজ : ১৭.৩ ওভারে ৯৬ (মারুফ ৭, রনি ২, সাদমান ৫, আল-আমিন ১, আরিফুল ১২, নাহিদুল ১৮, মাহমুদউল্লাহ ১১, তাইজুল ৪, দেলোয়ার ২০, সাঈদ ৪, শুভাশিস ৭; সাইফ উদ্দিন ২/১৩, শরিফুল ১/১০, অনিক ১/৬, সাকিব ১/১৮, আজিম ১/১৭, আফিফ ০/১১, রায়হান ৩/২০)।

বিসিবি লাল : ১৬.১ ওভারে ৯৭ (সাকিব ১৫, জাকির ৩৭*, সাব্বির ১৯, হৃদয় ৬, আফিফ ৪, জনি ১২*; দেলোয়ার ০/১৪, শুভাশিস ০/২৫, আল-আমিন ০/২, নাহিদুল ১/২০, জুবায়ের ১/১৫, তাইজুল ১/১৪, মাহমুদউল্লাহ ০/৬)।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে শাকিব খান

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন চিত্রনায়ক শাকিব খান। চিকিৎসার জন্য বর্তমানে তিনি রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায়  খবরটি জানিয়েছেন ল্যাবএইড হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাইফুর ইসলাম লেনিন। তিনি বলেন, শাকিব খান আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুর ২টার দিকে ল্যাবএইডে ভর্তি হন।

লেনিন আরো বলেন, বর্তমানে শাকিব খান কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ ওয়াদুদ চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন। চেস্ট ডিসকফোর্টের কারণে বৃহস্পতিবার দুপুরে হাসপাতাল আসেন তিনি। তারপর চিকিৎসকের পরামর্শে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি হন শাকিব।

প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়ার পর শাকিব খানের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। চিকিৎসক জানিয়েছেন, দুই থেকে তিনদিন শাকিব খানকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। তবে ল্যাবএইড থেকে কখন ছাড়া পাবেন এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কিছু জানায়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নারকেল তেলের কিছু অজানা ব্যবহার

নারকেল তেলকে বলা হয় ‘মিরাকেল অয়েল’। কারণ চুল কিংবা ত্বক পরিচর্চার পাশাপাশি অনেকগুলো স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধান করে থাকে এই নারকেল তেল। এর কিছু ব্যবহার আছে যা আমাদের কাছে এখনও অজানা। তবে আর দেরি না করে চলুন জেনে নেই সেগুলো সম্পর্কে।

১। ছোটখাটো জ্বালাপোড়া
হঠাৎ করে হাত পুড়ে গেলে সেখানে কিছু পরিমাণ নারকেল তেল ব্যবহার করুন। দেখবেন জ্বালাপোড়া অনেকটা কমে গেছে। কিছুক্ষণ পর পর পুড়ে যাওয়া স্থানে নারকেল তেল ব্যবহার করুন।

২। ত্বক ময়েশ্চারাইজ করতে
ত্বক ময়েশ্চারাইজ করতে নারকেল ব্যবহার করা হয়। লোশন ব্যবহার না করে ত্বকে নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকের জ্বালাপোড়া এবং রিংকেল দূর করে দেয়।

৩। ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে
ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে বগলে কিছু পরিমাণ নারকেল তেল ম্যাসাজ করে লাগান। নারকেল তেলে থাকা উপাদান ঘাম শুষে নেয়, যা দুর্গন্ধ হওয়া রোধ করে।

৪। ব্যথা প্রশমিত করতে
জয়েন্টের ব্যথা কিংবা হাঁটু ব্যথাতে কুসুম গরম নারকেল তেল ম্যাসাজ করুন। এটি ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে।

৫। অনিদ্রা দূর করতে
ঘুমের সমস্যা দূর করে দেবে নারকেল তেল। প্রতিদিন তিন টেবিল চামচ বিশুদ্ধ নারকেল পান করুন। এটি শরীরের অভ্যন্তরীণ ক্রিয়া ঠিক রাখে। যা আপনাকে ভালো ঘুমে সহায়তা করে।

৬। বলিরেখা দূর করতে
বলিরেখা এবং রিংকেল প্রতিরোধ করতে নারকেলের জুড়ি নেই। দিনে দুইবার ত্বকে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে লাগান। এটি নিয়মিত করুন। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকে বলিরেখা পড়া রোধ করে।

৭। এ্যার্নাজি বৃদ্ধিতে
খাবার উপযুক্ত নারকেল তেল প্রতিদিন খেলে তা দেহের এনার্জি বৃদ্ধি করে। এছাড়া নারকেল তেলের থাকা অ্যাসিড মস্তিষ্ক রিল্যাক্স করতে সাহায্য করে। তবে রান্নায় বিশুদ্ধ নারকেল তেল ব্যবহার করা উচিত।

৮। হজমের সমস্যা দূর করতে
নারকেল তেলে কিছু উপকারি ফ্যাট রয়েছে। এর অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান পাকস্থলীর ইনফেকশন দূর করে। ফলে হজমের সমস্যা দূর হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest