সর্বশেষ সংবাদ-
নাসিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর বিলুপ্তির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভদৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরায় আলোচনা সভা  দেবহাটায় জাতীয় প্রাণি সম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধনসাতক্ষীরায় জাতীয় দৈনিক রুপালী বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনসাতক্ষীরার মিঠু খানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপিকালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসা

দেবহাটা ইউএনও হাফিজ আল আসাদকে শুভেচ্ছা

কে.এম রেজাউল করিম : দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ-আল আসাদ সাতক্ষীরা জেলার ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলায় শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছেন। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া সাতক্ষীরার শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দীন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরষ্কার প্রদান করেন সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জাকির হোসেন, জেলা প্রশাসকের সহধর্মীনি মিসেস সেলিনা আফরোজ সহ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ ও সুধীমন্ডলী উপস্থিত ছিলেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ-আল আসাদ ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে জেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে নির্বাচিত হন। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ও সভাপতি জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দীন ইউএনও হাফিজ-আল আসাদকে এই পুরষ্কার তুলে দেন। এই সম্মান পাওয়ায় রবিবার সকালে দেবহাটা উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ ইউএনওকে তার অফিস কক্ষে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এসময় উপজেলা প্রকৌশলী মমিনুর রহমান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ জসিমউদ্দীন, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা ইসরাঈল হোসেন, উপজেলা হিসাবরক্ষন কর্মকর্তা আলহাজ¦ আব্দুস সামাদ, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মিসেস নাজমুন নাহার, সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা সোহাগ হোসেন সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন জয়া আহসান

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে জয়া আহসান লাভ করেছেন ভারতের অস্কার খ্যাত ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড (বাংলা)। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত বিসর্জন সিনেমায় অসাধারন অভিনয় করে জয়া এর আগে মন জয় করেছেন সবার। এই সিনেমায় অভিনয় করে পুরস্কৃত হয়েছিলেন এভিপি সেরা বাঙ্গালী অভিনেত্রী, গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভালে সেরা অভিনেত্রী, জিসিনে অ্যাওয়ার্ড সহ আরো অনেক জনপ্রিয় পুরস্কারে।

এবার জিও ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডের নমিনেশনে জয়া ছাড়াও চিরকুট ব্যান্ডের সুমী এবং পাভেল ও ছিলেন “ডুব” সিনেমার জন্য। তাই স্বাভাবিকভাবেইই উচ্ছসিত ছিলো বাংলাদেশের সিনেমাপ্রেমী মানুষেরা। তবে সব প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দেশের নাম বিদেশের মাটিতে উউজ্জ্বল করলেন দুবার জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত এই গুনী অভিনেত্রী। কলকাতা এবং ঢাকা দুই জায়গাতেই সমান দক্ষতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন জয়া আহসান।

জিও ফিল্মফেয়ার(বাংলা) অ্যাওয়ার্ডের পুরস্কার প্রাপ্তদের তালিকা পাঠকদের জন্য দেয়া হলো।
সেরা চলচ্চিত্র – বিসর্জন
সেরা পরিচালক – কৌশিক গাঙ্গুলী (বিসর্জন)
সেরা অভিনেত্রী – জয়া আহসান (বিসর্জন)
সেরা অভিনেতা – প্রসেনজিৎ (ময়ূরাক্ষী)

সেরা চলচ্চিত্র (সমালোচক) – ময়ূরাক্ষী)
সেরা অভিনেতা (সমালোচক) – সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় (ময়ূরাক্ষী)
সেরা অভিনেত্রী (সমালোচক) – ঈশা সাহা (প্রজাপতি বিস্কুট)

সেরা সহ অভিনেতা – কৌশিক গাঙ্গুলী (বিসর্জন)
সেরা সহ অভিনেত্রী – মমতা শংকর (মাছের ঝোল)

সেরা নবাগত পরিচালক – মানস মুকুল পাল (সহজ পাঠের গপ্পো)
সেরা নবাগত অভিনেতা – নূর ইসলাম ও সামিউল আলম (সহজ পাঠের গপ্পো)
সেরা নবাগত অভিনেত্রী – রুক্মিণী মৈত্র (চ্যাম্প ও ককপিট)

সেরা চিত্রনাট্য – মানস মুকুল পাল (সহজ পাঠের গপ্পো)
সেরা মৌলিক গল্প কৌশিক গাঙ্গুলি (বিসর্জন)
সেরা সংলাপ – প্রতীম ডি গুপ্ত (মাছের ঝোল)

সেরা সঙ্গীত পরিচালক – অনিন্দ্য চ্যাটার্জি, অনুপম রায়, শান্তনু মৈত্র ও প্রসেনজিত মুখার্জি (প্রজাপতি বিস্কুট)
সেরা গীতিকার – রিতম সেন (তোমাকে বুঝিনা প্রিয়- প্রজাপতি বিস্কুট)
সেরা গায়িকা – চন্দ্রাণী ব্যানার্জি (তোমাকে বুঝিনা প্রিয়- প্রজাপতি বিস্কুট)
সেরা গায়ক – নচিকেতা চক্রবর্তী (কেন এরকম কিছু- পোস্ত)

আজীবন সম্মাননা – সাবিত্রী চ্যাটার্জি ও মৃণাল সেন

তবে সবকিছু ছাপিয়ে পুরো অনুষ্ঠানের মধ্যমণি হিসেবে আমাদের জয়া আহসান প্রশংসা পেয়েছেন সবার কাছ থেকেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ইরানের বিধ্বস্ত বিমানের ৬৬ আরোহীই নিহত

ইরানের বেসরকারি সংস্থার একটি যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর এতে থাকা ৬৬ জন আরোহীই নিহত হয়েছে। দেশটির রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম প্রেস টিভি বিমান কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এই প্রাণহানির খবর নিশ্চিত করেছে। খারাপ আবহাওয়ার কারণে বিমানটি বিধ্বস্ত হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিমান সংস্থাটির এক কর্মকর্তা। ভারী বৃষ্টিপাত ও কুয়াশার কারণে উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

জরুরি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত মুখপাত্র মোসতবা খালেদিকে উদ্ধৃত করে দেশটির বার্তা সংস্থা আইএসএনএ জানিয়েছে, উড্ডয়নের পরপরই ইরানের তৃতীয় বৃহত্তম বেসরকারি বিমান সংস্থা আসিমন এয়ারলাইন্সের এটিআর-৭২ বিমানটির সঙ্গে রাডারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। পরে রাজধানী তেহরান থেকে ৬২০ কিলোমিটার দূরের শহর সেমিরনের কাছাকাছি ডেনা পার্বত্য এলাকায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। বিমানটি রাজধানী তেহরান থেকে দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ইয়াসুগে যাচ্ছিল।

সেমিরনের স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে প্রেস টিভি জানিয়েছে, ভারী বৃষ্টি ও কুয়াশার কারণে উদ্ধারকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে বেগ পেতে হচ্ছে। আসিমন এয়ারলাইন্সের এক কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে পড়ে বিমানটি বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটেছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ইরানের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সদস্যদের ওই এলাকায় পাঠানো হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় জেলা বিএনপির ২১ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে নাশকতার পরিকল্পনা মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক : ১৭,১৮ ও ২০ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় নিদের্শনা অনুযায়ী বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে গণস্বাক্ষর ও বিক্ষোভ কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে নিজ বাড়িতে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সভাপতি, সাবেক সাধারণ সম্পাদকদ্বয় এড. সৈয়দ ইফতেখার আলী ও আব্দুল আলীম, সাধারণ সম্পাদক তরিকুল, সহ-সভাপতি আব্দুর রউফ, এড. তোজাম্মেল হোসেন তুজামসহ ২১ নামের মামলা দায়ের করা হয়েছে। সদর থানার এস আই প্রদীপ রায় বাদী হয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি এ মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, জিয়া চ্যারিটেবল দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া মুক্তির দাবিতে ১৭,১৮ ও ২০ ফেব্রুয়ারি বিএনপির সারাদেশে গণস্বাক্ষর ও বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেয়। এ কর্মসূচি সফল করার জন্য ১৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সভাপতি রহমতাউল্লাহ পলাশের নিজ বাড়ী কাটিয়া আমতলা এলাকায় কিছু উচ্ছৃঙ্খল নেতাকর্মীরা একত্রিত হয়ে নাশকতার পরিকল্পনা ও গোপন বৈঠক করে। এধরনের গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর থানায় এস আই প্রদীপ রায়ের নেতৃত্বে সেখানে অভিযান চালাতে গেলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা ৩/৪টি ককটেল বোমা ফাটিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এসময় ঘটনাস্থল থেকে কাটিয়া এলাকার মুনসুর আলী’র ছেলে ও সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সভাপতি রহমতুল্লাহ পলাশ, খানপুর এলাকার মৃত. ছহিলুদ্দিন সরকারের ছেলে রেজাউল ইসলাম, আগরদাড়ী এলাকার মৃত. গোলাম রব্বানির ছেলে আব্দুল গাজী ও বাবুলিয়া এলাকার মৃত. জালাল সরদারের ছেলে আবুল কালামকে আটক করে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ৪০ থেকে জন্য নেতাকর্মী পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। এঘটনায় এস আই প্রদীপ রায় বাদী ২১ জনের নামে ওই রাতেই মামলা দায়ের করেন। মামলার অন্যান্য আসামীরা হলেন, বকচরা এলাকার মৃত কওছার আলীর ছেলে আসাদুজ্জামান বিল্লাল, পলাশপোল দক্ষিণপাড়া এলাকার শেখ অহেদার রহমানের ছেলে তারিকুল ইসলাম, খেজুরডাঙ্গা গ্রামের মৃত. আবুল কাশেমের ছেলে চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম, আলীপুর এলাকার মৃত. আব্দুস সাত্তার সরদারের ছেলে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুর রউফ, পুরাতন সাতক্ষীরা এলাকার রেজাউল করিমের ছেলে জেলা যুবদলের সাধারণ আইনুল ইসলাম নান্টা, কামালনগর এলাকার মৃত. রহিল উদ্দিন মুহুরির ছেলে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ইফতেখার আলী, পুরাতন সাতক্ষীরা এলাকার মৃত. মোহাম্মাদ সরদারের ছেলে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি তোজাম্মেল হক তুজাম, কামালনগর এলাকার আব্দুস সামাদের ছেলে জেলা যুবদলের সভাপতি আবুল হাসান হাদী, কাটিয়া এলাকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে পৌর বিএনপি নেতা মাছুম বিল্লাহ শাহীন, মুন্সিপাড়া এলাকার মুন্সি আব্দুর রশিদের ছেলে জেলা কৃষকদলের সভাপতি আবু জাহিদ ডাবলু, পলাশপোল প্রগতিলেন এলাকার মৃত. মোকছেদ আলীর ছেলে বিএনপি নেতা ইউসুফ, একই এলাকার জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি কামরুল ইসলাম ফারুক, কামালনগর এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে পৌর কাউন্সিলর শফিকুল আলম বাবু, পাটকেলঘাটা এলাকার মৃত. হাসান আওরঙ্গীর ছেলে বাসারত উল্লাহ আওরঙ্গী উরফে বাবলা, নলতার মাগুরালী এলাকার সিয়ামত আলী বিশ্বাসের ছেলে বিএনপি নেতা ডা: শফিকুল ইসলাম, আশাশুনির কচুয়া এলাকার মোছেল উদ্দীনের ছেলে রফিকুল ইসলাম ও কালিগঞ্জের ধলবাড়ি এলাকার দাউদ আলীর ছেলে আব্দুস সাত্তার।
আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
খালেদা জিয়ার রায়ের সার্টিফায়েড কপি আগামিকাল

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় পাঁচ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রায়ের সার্টিফায়েড কপি আগামীকাল সোমবার পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন বিচারক।

আজ রবিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ড. আখতারুজ্জামানের কাছে আবেদন করেন খালেদার আইনজীবীরা। পরে বিচারক আগামীকাল সোমবার রায়ের সার্টিফায়েড কপি দেবেন বলে জানান।

আদালতের পেশকার মোকাররম হোসেন সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আদালত আগামীকাল রায়ের কপি দেবেন।

এর আগে আজ দুপুরে বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া বলেছেন, রায়ের সত্যায়িত কপি পেতে কেন এত দেরি হচ্ছে তা জানার জন্য আমরা আজ আদালতে যাব। সেখানে গিয়ে যাতে দ্রুত রায়ের কপিটি পাওয়া যায় সে জন্য আবেদন করব।
উল্লেখ্য, গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ৫ বছর এবং তারেক রহমানসহ বাকি আসামিদের ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। রায়ের পর খালেদা জিয়াকে রাজধানীর নাজিমুদ্দিন রোডের সাবেক ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : সাতক্ষীরা সদর উপজেলার অসহায় দুঃস্থ রোগীদের চিকিৎসা সেবার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। রবিবার দুপুরে এ সহায়তা তুলে দেন সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
৫ জন অসহায় দুঃস্থ রোগীর চিকিৎসার জন্য নগদ ৬০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, জেলা পরিষদের সদস্য ওবায়দুর রহমান লাল্টু, আগরদাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান হবি ও মো. আলমগীর কবিরসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মাহফিজুল ইসলাম আককাজ: সাতক্ষীরা জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার সকালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, তালা উপজেলা চেয়রম্যানেঘোষ সনৎ কুমার, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী এ.এন.এম মঈনুল ইসলাম, সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আব্দুল খালেক, তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঘোষ সনৎ কুমার, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তহমিনা খাতুন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট একিমিত্র চাকমা, কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনিরা খাতুন, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ কাজী আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফরিদ হোসেন, বিআরটি’র সাতক্ষীরা সার্কেলের সহকারী পরিচালক তানভীর আহমেদ চেীধুরী, সাতক্ষীরা আঞ্চলিক পাস পোর্ট অফিসের সহকারি পরিচালক এ.কে.এম আবু সাঈদ, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী তানভীর আহমেদ, সাতক্ষীরা টিএন্ডটি’র উপ-বিভাগীয় টেলিকম প্রকৌশলী শোকর আনা, জেলা ক্রীড়া অফিসার মো. খালিদ জাহাঙ্গীর, জেলা খাদ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) সুজিৎ কুমার প্রমুখ।
সাতক্ষীরা জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় জেলার সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের অগ্রগতি বিষয়ে প্রধান প্রধান সিদ্ধান্ত সমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এসময় জেলার বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি দপ্তরের উন্নয়ন পর্যালোচনা করে দপ্তরের কর্মকর্তারা বক্তব্য রাখেন। এসময় সাতক্ষীরা জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় সংশ্লিষ্ট সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বাজারে চালের বাজারজাত, প্রক্রিয়াকরণ ও পরিবহনে যাতে শতভাগ পাটের বস্তা ব্যবহার করা হয় এজন্য সাংবাদিকদের সহযোগীতা চাইলেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: ফয়জুর রহমান চৌধুরী।

রবিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশন বিজেএমসি ও বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ এসোসিয়েশন বিসিএসএ’র মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ সহযোগীতার কথা বলেন।

চুক্তি অনুষ্ঠানে সচিব বলেন, আপনারা (সাংবাদিক) যখন কোন বাজারে যান তখন যদি কোন দোকানে প্লাস্টিকের চালের বস্তা দেখেন তাহলে ছবি তুলবেন। দোকানীরা ছবি তোলার বিষয়ে প্রশ্ন করলে আপনারা বলবেন এসব বস্তাতো ব্যবহার নিষিদ্ধ। তখন ভয়ে তারা আর প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহার করবে না। এভাবে আপনারা আমাদের সহযোগীতা করুন।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বাজারের প্লাস্টিক বস্তা সরাতে আগে যেভাবে অভিযান চালানো হতো এখন তাতে ভাটা পড়েছে কেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, আমরা অভিযান পরিচালনা করে আসার পর আবার তারা একইভাবে প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহার করছে।

পাটের বস্তার ব্যবহারে শিথিলতার প্রসঙ্গে সচিব বলেন, আমরা শুধুমাত্র ভিয়েতনাম ও মিয়ানমার থেকে আসা চালের বস্তার ক্ষেত্রে শিথিলতা দেখিয়েছি। আর তা গত বছরের ডিসেম্বরেই তুলে নেয়া হয়েছে।

তিনি জানান, চুক্তি অনুসারে বিজেএমসি বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ এসোসিয়েশন এর কাছে ৪৩৫ কোটি টাকা মূল্যের ১০ কোটি ৬০ লাখ পিচ পাটের বস্তা সরবরাহ করবে। এই সমঝোতা অনুযায়ী প্রতি পিচ পাটের বস্তার মূল্য ধরা হয়েছে ৪২ টাকা এবং চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিজেএমসি বিসিএসএকে তা সরবরাহ সম্পন্ন করবে।

সচিব জানান, বর্তমানে ২৮৫ ধরণের পণ্য দেশে ও বিদেশে বাজারজাত করা হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ বাজার ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন করে ইউরোপের দেশগুলোতে পাটজাত পণ্যের রফতানি বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সচিব বলেন, এবছর শুরুর দিকে প্রধানমন্ত্রী আমাদের মন্ত্রণালয় পরিদর্শণকালে যে নির্দেশনা দিয়েছিলেন তা অনুসারে আমারা বিজেএমসিকে নিজের পায়ে দাঁড় করাতে কাজ করেছি এবং লোকসান হাত থেকে বাচাঁতে পেরেছি।

অনুষ্ঠানে বিজেএমসির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সালেহ উদ্দিন এবং বিসিএসের পক্ষে স্বাক্ষর করেন বিসিএসের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. কামরুল হোসেন চৌধুরী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest