সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ভূমিহীন সমিতির কঠোর হুশিয়ারীসাতক্ষীরায় শিশু-যুব ও স্টেকহোল্ডারদের কর্মশালাশ্যামনগরে অস্ত্র-গুলিসহ আটক সুন্দরবনের ত্রাস সাইফুলসাতক্ষীরায় দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিতসাতক্ষীরায় বিএনপি নেতা চিশতি’র মনোনয়নের দাবিতে সড়ক অবরোধগ্রীন কোয়ালিশন সাতক্ষীরা জেলা ইউনিটের কমিটি গঠনগণভোটসহ ৫ দফা দাবিতে সাতক্ষীরা জামায়াতের বিক্ষোভসাতক্ষীরায় প্রকাশ্যে চেতনানাশক স্প্রে করে এক নারীর গহনা ও মোবাইল ছিনতাইসাতক্ষীরায় উপকূলীয় এলাকায় ক্রীড়া উৎসব১২ নভেম্বরকে ‘উপকূল দিবস’ ঘোষণার দাবি

নুরনগরে এমপি জগলুল হায়দারের শীতবস্ত্র বিতরণ

নুরনগর প্রতিনিধি: শ্যামনগর উপজেলার নুরনগর ইউনিয়নের রামজীবনপুর মাদ্রাসা সংলগ্ন মাঠে দুঃস্থ ও অসহায়দের মাঝে নিজ হাতে শীতবস্ত্র বিতরণ করলেন জগলুল হায়দার এমপি। হঠাৎ শীতবস্ত্র কম্বল সাথে নিয়ে হাজির জগলুল হায়দার এম পি এবং অসহায় মানুষের গায়ে শীতবস্ত্র কম্বল জড়িয়ে দিয়ে তাদের সার্বিক খোঁজখবর নিলেন তিনি। এক জন এম পি সাধারণ মানুষের মত দুঃখি মানুষের পাশে এসে তাদের দুঃখ দূর্দশার সাথী হলেন। এলাকার গরিব অসহায় মানুষ গুলো তাকে প্রসংশা ও দোয়া করেছেন প্রাণ ভরে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রভাষক মোশাররফ হোসেন, নুরনগর আ”লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম সোহেল রানা বাবু, ২নং ওয়ার্ড আ”লীগের সভাপতি সাইদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আঃ রশিদ গাজী সদর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান বাবু রামকৃষ্ণ মন্ডল, আশরাফ হোসেন প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নুরনগরের মুদির দোকানগুলোতে মেয়াদ ছাড়া বস্তা বিস্কুটের ছড়াছড়ি

নুরনগর প্রতিনিধি: শ্যামনগর উপজেলার নুরনগর বাজারের মুদির দোকানসহ বিভিন্ন দোকান গুলোতে উৎপাদনের মেয়াদ ও উর্ত্তীণের মেয়াদ ছাড়াই বিভিন্ন বেকারির তৈরি বস্তা বিস্কুট বিক্রয় হচ্ছে। সরেজমিন ঘুরে দেখাযায়, প্রতিটি মুদির দোকানে ৪থেকে ৫ বস্তা খুলনার বিউটি বিস্কুট ফ্যাক্টরী, সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন বড় অক্ষরে বেকারীর নাম লেখা এবং বিএসটি আই লোগো সম্মিলিত বিস্কুটের বস্তা যার কোন উৎপাদনের মেয়াদ ও উর্ত্তীণের মেয়াদ নেই। এধরনের মেয়াদ বিহীন নিন্ম মানের বিভিন্ন বিস্কুট বিক্রয়ের জন্য রাখা আছে পলিথিনের বস্তায় বস্তা-বস্তা। এসকল নিন্ম মানের বিস্কুট ৬০ থেকে ৭০টাকা কেজি দরে বিক্রয় করছে দোকানিরা। দোকানদারদের সাথে কথা বললে তারা বলেন কম দামে এই বিষ্কুট বিক্রয় হয় বেশি। তাই আমরা কোম্পানীর কাছ থেকে পাইকারী বস্তায় বস্তায় কিনে রাখি। সাধারণ নিন্ম আয়ের মানুষ না জেনে এসব বিস্কুট কিনে বাড়ীতে নিয়ে গেলে শিশুরা এই নিন্ম মানের মেয়াদ বিহিন বিস্কুট খেয়ে বিভিন্ন পেটের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানা গেছে। নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরনের অন্যতম প্রধান শর্ত। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরনে কাজ করছে বি, এস টি আই এবং সাথে আছে ভোক্তা অধিকার আইনও। কিন্তু এর পরও চলছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের চোঁখের সামনেই খাদ্য দ্রবের বিষয় লাগামহীন অনিয়ম। বিষয়টি দেখার যেন কেহ নেই। সবকিছুর পরেও যে বিষয় সবচেয়ে বেশি ভুমিকা রাখতে পারে তা হলো আমাদের সকলের সচেতনতা। আমরা কি কখনো নিজেকে প্রশ্ন করেছি? আমরা যা খাচ্ছি তা কতটা নিরাপদ? যা খাচ্ছি তা কি জেনে খাচ্ছি? যা খাচ্ছি তার সাথে জীবানু ফ্রি খাচ্ছি না তো?

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ধুলিহর আবু বকর সিদ্দিক মাদরাসায় বিদায়ানুষ্ঠান

ধুলিহর প্রতিনিধি: সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়নে অবস্থিত হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসায় গতকাল সকালে ২০১৮ সালের দাখিল পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবীণ বরণ অনুষ্ঠান মৌলভী আব্দুর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসাবে ছিলেন উপজেলা আ’লীগের সভাপতি আলহাজ্ব শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজাহান আলী, ধুলিহর ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাবু সানা, আ’লীগ নেতা জাহাঙ্গীর হোসেন, শেখ শহিদুল্লাহ বাহার প্রমুখ। এছাড়া অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাষ্টার আরিফুল ইসলাম, মাসুদসহ সকল শিক্ষক, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ।

উল্লেখ্য, জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০১৮, জেলার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়া এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করবে। অনুষ্ঠানে মোনাজাত পরিচালনা করেন আলহাজ্ব আব্দুর রশিদ ও সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মাওলানা আলহাজ্ব আতাউর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
যখন তখন মাইকিং বন্ধে সাতক্ষীরা পৌরসভার নির্দেশনা

নিজস্ব প্রতিবেক: ‘আনন্দ খবর, সুখবর’ হাঁস মুরগি, গরু, মহিষের মাংস নিয়ে বিভিন্ন যখন তখন মাইকিং। রাত নেই, দিন নেই এসব এধরনের শব্দের অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে সাতক্ষীরা পৌরবাসী। এধরনের নিয়ম বর্হিভূত মাইকিং বন্ধে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সাতক্ষীরা পৌরসভা। গত ২৮ জানুয়ারি ১৮ তারিখে সাপৌ/সা:/শা:/২০১৮/৩৪(২) স্মারকে সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতী স্বাক্ষরিত এক পত্রে শহর মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, শহর হাঁস মুরগি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সাধারণ সম্পাদককে মাইকযোগে মাংস বিক্রির প্রচারের পূর্বে প্রশাসনের অনুমতি গ্রহণের অনুরোধ করা হয়েছে।
এছাড়া সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক, জেলা তথ্য অফিস ও সাতক্ষীরা সদর থানায় এর অনুলিপি প্রদান করা হয়েছে। যখন তখন এভাবে মাইকিং শব্দ যন্ত্র ব্যবহার ও শব্দ দূষণ আইনের পরিপন্থী বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এদিকে সম্প্রতি যখন, তখন হাঁস মুরগি, গরু, মহিষের মাংস বিক্রির মাইকিং এর কারণে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে সাতক্ষীরা পৌর এলাকার মানুষ। যা স্কুল, কলেজ পড়–য়া শিক্ষার্থীসহ অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে উঠেছে। এঘটনায় এধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করায় সাতক্ষীরা পৌরসভাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন  নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ঝাউডাঙ্গা টেস্টি বেকারীর পাউরুটিতে ইঁদুরের মাথা

প্রভাষক শওকত আলী, ঝাউডাঙ্গা : সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা বাজারে টেস্টি বেকারীর পাউরুটির মধ্যে ইঁদুরের মাথা পাওয়া গিয়েছে। বিহারীনগর গ্রামের দিন মজুর মো. সাবের আলী জানান, ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের বিহারীনগর মোড়ে অবস্থিত আব্দুল আলীমের চায়ের দোকান থেকে রবিবার রাতে একটি পাউরুটি কেনেন। পরদিন সকালে পাউরুটির কিছু অংশ খাওয়ার পর পাউরুটির মধ্যে একটি ইঁদুরের মাথা দেখতে পান। ইঁদুরের মাথা দেখতে পেয়ে তার গা গুলিয়ে বমি করতে থাকেন। এরপর তিনি পাউরুটি নিয়ে আব্দুল আলীমের চায়ের দোকানে ফেরত দিতে আসেন। ঘটনাস্থলে অনেকে উপস্থিত থাকায় সবাই বিষয়টিকে নিয়ে কথা বলতে থাকে এবং এক পর্যায়ে চায়ের দোকানের সামনে উৎসুক জনতার ভিড় জমে যায়। উৎসুক জনতা এ সময় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এদিকে, নামি দামি হোটেল সহ এসব বেকারীর গুণগত মান একেবারেই খারাপ হওয়ায় ঘটনা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকেই

টেস্টি বেকারীর স্বত্বাধিকারী মো. জহুরুল হকের সাথে মোবাইল ফোনে যোগযোগ করা হলে তিনি ফোনে বলেন, “ঘটনাটি অনিচ্ছাকৃত ঘটেছে। বিভিন্ন জায়গার শ্রমিকদের নিয়ে বেকারীর কাজ করতে হয়। এধরণের কাজ পরবর্তীতে যাতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় সাধারণ ভ্যান রিক্সা চালকদের কাছ থেকে জোরপূর্বক চাঁদা আদায়ের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাধারণ ভ্যান রিক্সা চালকদের কাছ থেকে জোরপূর্বক চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরা জেলা রিকসা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের বর্তমান কমিটির বিরুদ্ধে। এসব চাঁদা আদায়ের ক্ষেত্রে গঠনতন্ত্রের কোন তোয়াক্কা করছেন বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক সদস্য। এছাড়াও আদায়কৃত অর্থ ফান্ডে জমা না দিয়ে আত্মসাথের অভিযোগ তো রয়েছেই। এঘটনায় সাধারণ চালকরা বিভিন্ন দপ্তরে ধর্না দিয়েও কোন ফল পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ রয়েছে।
জানাগেছে, সাতক্ষীরা রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের গঠনতন্ত্রে সদস্যরা প্রতি মাসে ৫ টাকা হারে চাঁদা এবং সদস্য ভর্তির ক্ষেত্রে ১০ টাকার গ্রহণের কথা উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু বর্তমান কমিটির সভাপতি জহুর আলী সাধারণ সম্পাদক মিলন বাংলাদেশ শ্রম পরিচালক ও রেজিস্ট্রার্ড অব ট্রেড ইউনিয়ন অনুমিত না নিয়ে নিয়ম বর্হিভূতভাবে সদস্যদের মাসিক চাঁদা ৫ টাকার পরিবর্তে ১০ টাকা, সদস্য ভর্তির ক্ষেত্রে ১০ টাকার পরিবর্তে ১৬০ টাকা এবং বিশেষ চেকিং এর জন্য ২০ টাকা ধার্য করে জোরপূর্বক সাধারণ চালকদের কাছ আদায় করছেন। এ পর্যন্ত ১০ হাজার স্লিপ কর্তন করেছেন তারা। কিন্তু উক্ত টাকা সমিতির ফান্ডে জমা না দিয়ে তারা নিজেরা ভাগ বাটোয়ারা করেছেন।
নগরঘাটা গ্রামের আক্তারুল জানান, সারাদিন ভ্যান চালিয়ে ২৫০ টাকা আয় করেছি। কিন্তু পথিমধ্যে জেলা রিক্সা/ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ আমাকে আটক করে জোর করে মাসিক চাঁদা হিসাবে ১৫০ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। জানি না আজ কিভাবে সংসার খরচ দেবো। একই কথা বললেন আগরদাঁড়ী এলাকার অলোক পাল, রহিম, আবুল হোসেন। তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ফান্ড দেখিয়ে ভ্যান আটক করে জোরপূর্বক টাকা আদায় করেছে সমিতির বর্তমান নেতৃবৃন্দ। অবিলম্বে সাতক্ষীরা রিক্সা ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন সাধারণ ভ্যান ও রিক্সা চালকরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জেলা কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশনের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

সাতক্ষীরা জেলা কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশনের ২০১৭ সালের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। সোমবার এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত একপত্রে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ফলাফল নিম্নরূপ : ১ম শ্রেণি ট্যালেন্টপুলে ১১৪৯, ১১৫০, ১১৫২, ১১৬৬, ১১৭০ মোট ৫জন। এ গ্রেডে ১১১৫, ১১১৬, ১১১৭, ১১১৯, ১১২০, ১১২১, ১১২৪, ১১২৭, ১১৪৫, ১১৫৩, ১১৫৪, ১১৫৬, ১১৬০, ১১৬২, ১১৬৯, ১১৮৫ মোট ১৬ জন। সাধারণ গ্রেডে ১১১২, ১১২৩,১১৩৫, ১১৩৯, ১১৪১, ১১৪৪, ১১৪৬, ১১৪৭, ১১৪৮, ১১৫১, ১১৫৫, ১১৬১, ১১৬৩, ১১৬৪, ১১৬৫, ১১৬৭, ১১৬৮, ১১৭১, ১১৭৩, ১১৭৪, ১১৮৬, ১১৮৭, ১১৮৯, ১১৯১, ১১৯২, ১১৯৩, ১১৯৫, ১২০১, ১২১৮, ১২২৩, ১২৩০, ১২৩২, ১২৩৭, ১২৪১, ১২৪৮, ১২৫০, ১২৫৬, ১২৬৩, ১২৮৬, ১২৮৭, ১৩১২, ১৩১৬, ১৩২২ মোট ৪৩জন। ২য় শ্রেণি ট্যালেন্টপুলে ২২৬৯, ২২৯৪, ২৩০৮, ২৩১২, ২৩১৫, ২৩১৬ মোট ৬ জন। এ গ্রেডে ২২৬৬, ২২৭০, ২২৯০, ২২৯১, ২২৯২, ২২৯৩, ২২৯৬, ২৩১১, ২৩১৪, ২৪১৫, ২৪১৬, ২৪২৯ মোট ১২ জন। সাধারণ গ্রেডে ২২২৫, ২২৩৫, ২২৪৮, ২২৪৯, ২২৬৮, ২২৭১, ২২৮২, ২২৮৪, ২২৮৫, ২২৮৬, ২২৮৭, ২২৮৯, ২২৯৭, ২২৯৮, ২৩০৭, ২৩০৯, ২৩১০, ২৩১৩, ২৩১৭, ২৩১৮, ২৩৬০, ২৩৬৫, ২৩৮৭, ২৩৯৮, ২৪০০, ২৪৩২ মোট ২৬ জন। ৩য় শ্রেণি সাধারণ গ্রেডে ৩৩৩৫, ৩৩৩৬ মোট ২ জন। ৪র্থ শ্রেণি এ গ্রেডে ৪৪৪২, ৪৪৭২, ৪৪৭৮ মোট ৩ জন। সাধারণ গ্রেডে ৪৪৪৮, ৪৪৭৬ মোট ২ জন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ক্রিকেট থেকে ৮ বছরে আয় ১ হাজার ২০৭ কোটি টাকা

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের বিগত ৮ বছরে ১ হাজার ২০৭ কোটি ৩ লাখ টাকা আয় করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এর মধ্যে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২২৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকা আয় হয়েছে।

জাতীয় সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে সোমবারের বৈঠকে প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকার দলীয় সদস্য মো. নজরুল ইসলাম বাবুর (নারায়নগঞ্জ-২) প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

সংসদে দেওয়া প্রতিমন্ত্রীর তথ্য অনুয়ায়ী, ক্রিকেট থেকে বিসিবি ২০০৯-১০ অর্থবছরে আয় করে ১০৪ কোটি ৩ লাখ টাকা, ২০১০-১১ অর্থবছরে আয় করে ১৩৯ কোটি ৪৮ হাজার টাকা, ২০১১-১২ অর্থবছরে আয় করে ১২৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা, ২০১২-১৩ অর্থবছরে আয় করে ১০১ কোটি ১ লাখ টাকা, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে আয় করে ১৫৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে আয় করে ১৬৫ কোটি ২২ লাখ টাকা এবং সর্বশেষ ২০১৬-১৭ অর্থবছরে আয় করে ১৮১ কোটি ১৬ লাখ টাকা।

এসময় তিনি আরো জানান, বিসিবিকে সরকার কোনো অর্থ দেয় না। সব কাজ তারা নিজস্ব অর্থায়নে নির্বাহ করে।

বিরোধী দল জাতীয় পার্টির এমপি বেগম সালমা ইসলামের (ঢাকা-১) অপর প্রশ্নের জবাবে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জানান, প্রতি বছর ক্রীড়া সামগ্রী ৮ বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থাকে ৫০ হাজার টাকা এবং ৬৪ জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে ১ লাখ টাকা করে দেয়া হয়। চলতি অর্থবছরে ৪৯০টি উপজেলা ক্রীড়া সংস্থাকেও ১ লাখ টাকা করে দেয়া হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest