সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনাসাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়তিতাস বহুমুখী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভাঝিনাইদহের জয়দিয়া বাওড়ের অবৈধ বন্দোবস্ত বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনশীতের ছুটিতে ঘুরে আসুন দেবহাটার রূপসী ম্যানগ্রোভপ্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা -অগ্নি সংযোগের প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনবিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যান

প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ৫ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আনন্দ মিছিল

নিজস্ব প্রতিবেদক: ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ৫ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। সোমবার বিকাল ৪টায় সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে আনন্দ মিছিল বের হয়ে পুনরায় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন। এসময় বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টা মোঃ আবুল কাশেম, মোস্তাফিজুর রহমান(তিতু), শেখ আব্দুল গফফার, মো: একরামুল কবীর, পরিমল কুমার, নিমাই চন্দ্র মন্ডল, মো: আব্দুল আওয়াল, মোঃ ফেরদৌস আলম, মনিরুল ইসলাম, বিশ্বরঞ্জন সরকার, তপন কুমার সরকার,মোঃ শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম। যিনি কিনা শিক্ষকদের দুঃখ-দুর্দশা দেখে একবারে ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেছেন। এসময় তারা প্রধানমন্ত্রীর এ মহতি উদ্যোগের কারণে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনিতে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

আশাশুনি ব্যুরো : আশাশুনিতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে আশাশুনি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্বরে এ সভার আয়োজন করা হয়। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের আয়োজনে ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড আহবায়ক স.ম সেলিম রেজা সেলিমের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আশাশুনি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল হান্নান। অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড আহবায়ক আবু রাহান তিতু। এসময় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড সদস্য সচিব লায়লা পারভীন সেঁজুতি। আশাশুনি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড যুগ্ম আহবায়ক শরীফুজ্জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ও অন্যান্যের মধ্যে সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড যুগ্ম আহবায়ক এস এম গোলাম ফারুক, রফিকুল ইসলাম বাবু, আশাশুনি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড সদস্য সচিব একেএম নাজমুল হোসেন সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড এর সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনি শিক্ষক-কর্মচারী সংগ্রাম কমিটির মিছিল ও স্মারকলিপি

আশাশুনি ব্যুরো : আশাশুনিতে বেসরকারি কলেজ শিক্ষক-কর্মচারী সংগ্রাম কমিটির উদ্যোগে মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২ টায় এ কর্মসূচি পালন করা হয়। ১১ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে উপজেলা সংগ্রাম কমিটির আহবায়ক ড. শিহাব উদ্দিনের নেতৃত্বে আশাশুনি মহিলা কলেজ চত্বর থেকে মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে গিয়ে স্মারক লিপি প্রদান করা হয়। শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণ, সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায় বে-সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের ৫% বার্ষিক প্রবৃদ্ধি, পূর্নাঙ্গ উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতা, বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা, অনুপাত প্রথা বিলুপ্ত করে সহকারি অধ্যাপক, সহযোগি অধ্যাপক ও অধ্যাপক পদে পদোন্নতি, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সহকারি প্রধান শিক্ষকের বেতন স্কেল সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সহকারি প্রধান শিক্ষকের অনুরুপ প্রদান। শিক্ষক-কর্মচারীদের পূর্বের ন্যায় টাইম স্কেল প্রদান, অবসর সুবিধা বোর্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে আর্থিক সুৃবিধা প্রদানের পরিবর্তে পূর্ণাঙ্গ পেনশন চালুসহ শিক্ষক-কর্মচারীদের ১১ দফা দাবি বাস্তবায়নের আবেদন সম্বলিত স্মারক লিপি ইউ্এনও সুষমা সুলতানার প্রতিনিধির হাতে তুলে দেওয়া হয়। এসময় অধ্যক্ষ সাইদুল ইসলাম, অধ্যক্ষ মুজিবর রহমান, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ গৌরপদ মন্ডল, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দাউদ হোসেনসহ উপজেলার ৫টি কলেজ ও কলেজিয়েট স্কুলের শিক্ষক-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রতিবন্ধীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : প্রতিবন্ধী পুনর্বাসন কল্যাণ সমিতির সদস্যদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। প্রতিবন্ধী পুনর্বাসন কল্যাণ সমিতির আয়োজনে মঙ্গলবার সকাল ১০টায় সমিতির নিজস্ব কার্যালয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার নবাগত নির্বাহী অফিসার তাহমিনা খাতুন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সমিতির মহাসচিব শেখ আবুল কালাম আজাদ,সমিতির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ চাঁদনী খাতুন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আহাদ, নুরজাহান খাতুন, নাজমা খাতুন, রেহেনা খাতুন, জামাত আলী, শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। এসময় ১৫০ জন সদদ্যের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শাস্তির আওতায় কোচিংবাজ ছয় শতাধিক শিক্ষক

অবশেষে শাস্তির আওতায় আসছে দীর্ঘদিন রাজধানীতে চাকরি করে আসা ছয় শতাধিক কোচিংবাজ শিক্ষক। এর মধ্যে ১০ থেকে ৩৩ বছর ধরে রাজধানীর সরকারি হাইস্কুলে চাকরি করা ৫২২ জন শিক্ষক এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তালিকাভুক্ত ৯৭ জন কোচিংবাজ শিক্ষক। দুদকের চাপে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এর মধ্যে সরকারি হাইস্কুলের ২৫ জন শিক্ষককে ঢাকা বিভাগের বাইরে অন্য বিভাগের প্রত্যন্ত এলাকার হাইস্কুলে বদলির নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে। তবে কোচিংবাজ সরকারি শিক্ষকরা বিভাগীয় শাস্তির মুখোমুখি হচ্ছেন। আর এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে স্কুলগুলোর পরিচালনা পরিষদকে নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে। স্কুল কর্তৃপক্ষ কোচিংবাজ শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে এদের এমপিও বন্ধ করে দেবে মাউশি। কোচিংবাজ নন-এমপিও শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা বিশেষ করে এদের চাকরিচুত্যির নির্দেশনা দিতে যাচ্ছে মন্ত্রণালয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গতকাল এ তথ্য জানিয়ে বলেন, ‘এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনাসহ একটি নথি অনুমোদনের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এটি অনুমোদন হলেই মাউশি কর্তৃপক্ষ শাস্তির কার্যক্রম শুরু করবে।’

মাউশি অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, দুদকের একটি দল অনুসন্ধ্যান করে জানতে পায় ৫২২ জন ঘুরেফিরে রাজধানীতে ১০ বছর থেকে টানা ৩৩ বছর শিক্ষকতা করছেন। দীর্ঘদিন একই স্কুলে থেকে ওইসব শিক্ষক কোচিং বাণিজ্যের সিন্ডিকেট গড়ে তোলা, কোচিং সেন্টার চালু এবং বদলি ঠেকাতে তদবিরসহ নানা অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়েছেন।

মাউশির দুই কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ:

দুদক কোচিংবাজ শিক্ষকদের এই তালিকাটি গত ১ নভেম্বর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে দেয়। সর্বশেষ গত ৩ ডিসেম্বর দুদক সচিব শামসুল আরেফিন স্বাক্ষরিত ৯৭ জন কোচিংবাজ শিক্ষকের তালিকাটিও মন্ত্রিপরিষদ সচিব বরাবর পাঠানো হয়। এতে বলা হয়, এমপিওভুক্ত চারটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৭২ জন এবং সরকারি চারটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৫ জন শিক্ষক কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত।

ওই তালিকা অনুযায়ী এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সম্প্রতি তালিকাটি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের একটি প্রভাবশালী চক্র কোচিংবাজ শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ার নানা অজুহাত খুঁজতে থাকে।

এই অবস্থায় গত ৭ জানুয়ারি মাউশির উপ-পরিচালক একেএম মোস্তফা কামাল ও সহকারী পরিচালক শাখায়েত হোসেন বিশ্বাসকে দুদক কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে তিন ঘণ্টারও বেশি সময় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তারা জানান, দুদকের দেয়া তালিকা মাউশিতে আসেনি। এ সময় দুদকের কর্মকর্তারা বলেন, শিক্ষা প্রশাসনকে দুর্নীতিমুক্ত করতে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। প্রয়োজনে মাউশি ডিজিসহ (মহাপরিচালক) সকল কর্মকর্তাকে পর্যায়ক্রমে দুদকে তলব করা হবে। এই বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে অবহিত করা হয়।

এরপরই কোচিংবাজ শিক্ষকদের বিরুদ্ধে গ্রহণের প্রশাসনিক প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কোচিংবাজ শিক্ষকদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য খুব শীঘ্রই মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরকে (মাউশি) নির্দেশনা দিতে যাচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোচিংবাজ ৯৭ জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। ওইসব শিক্ষক বছরের পর বছর একই স্কুলে শিক্ষকতা করার পাশাপাশি বড় ধরনের কোচিং বাণিজ্য করে আসছেন উল্লেখ করে দুদক প্রতিবেদনে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করতে যুগোপযোগী আইন করা, জড়িত শিক্ষকদের বদলি করাসহ পাঁচটি সুপারিশ করা হয়েছে।

যেসব শিক্ষক শাস্তির মুখোমুখী হচ্ছেন তাদের মধ্যে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৩৬ জন, মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২৪ জন, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাতজন, রাজউক উত্তরা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাঁচজন, মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের ১২ জন, মতিঝিল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের চারজন, গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের আটজন এবং খিলগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের একজন।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি ও মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য গোলাম আশরাফ তালুকদার বলেন, ‘দুদকের তালিকাটি অফিসিয়ালি আমাদের কাছে এখনও আসেনি। আসামাত্রই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমরা সরকারি আইন-কানুন ও নির্দেশনা পুরোপুরি মানতে বাধ্য।’

১০ থেকে ৩৩ বছর রাজধানীতে

এদিকে ১০ থেকে ৩৩ বছর ধরে ঢাকায় চাকরি করে আসা ৫২২ জন শিক্ষকের মধ্যে কমপক্ষে ২৫ জন বড় ধরনের কোচিং বাণিজ্যে যুক্ত থাকায় এদের ঢাকা বিভাগের বাইরে অন্য বিভাগের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বদলির সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। অন্য শিক্ষকদের বদলি করা হবে রাজধানী ও আশপাশের জেলার স্কুলে। একই সঙ্গে সবাইকে কারণ দর্শানো নোটিশ দেয়া হবে। যাদের বিরুদ্ধে গুরুতর কোচিং বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলাও করা হবে।

দুদকের তালিকা অনুযায়ী ব্যবস্থা হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে মাউশির পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক আব্দুল মান্নান বলেন, ‘তালিকাটি আমাদের কাছে এখনও আসেনি। শুনেছি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এসেছে। আমাদের হাতে তালিকা আসামাত্রই আমরা ব্যবস্থা নেব।’

গত ১ নভেম্বর রাজধানীর পুরনো ২৪টি সরকারি বিদ্যালয়ের ৫২২ জন শিক্ষককে বদলি করার সুপারিশ করে দুদক। এ সম্পর্কে দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়, ওইসব শিক্ষক দশ বছর থেকে সর্বোচ্চ ৩৩ বছর পর্যন্ত এক বিদ্যালয়েই রয়েছেন। তারা দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকতার পাশাপাশি কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থেকে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে অর্থ উপার্জন করছেন।

কোচিংবাজ ৯৭ শিক্ষক

দুদকের প্রতিবেদনে যাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে তাদের মধ্যে আছেন মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক এনামুল হক, মেজবাহুল ইসলাম (ইংরেজি), সুবীর কুমার সাহা (গণিত), সাইফুল ইসলাম, মোহনলাল ঢালী, বাসুদেব সমদ্দার, বকুল বেগম, আসাদ হোসেন (ইংরেজি), প্রদীপ কুমার বসাক, আবুল খায়ের, শারমীন খানম, কবীর আহমেদ, খ ম কবির আহমেদ, দেলোয়ার হোসেন, মাও. কামরুল হাসান, রুহুল আমিন-২, কামরুজ্জামান, শেখ শহীদুল ইসলাম, শুকদেব ঢালী, হাসান মঞ্জুর হিলালী, আমানউল্লাহ আমান, হামিদুল হক খান, রমেশ চন্দ্র বিশ্বাস ও চন্দন রায়।

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষকদের মধ্যে আছেন সুরাইয়া জান্নাত (ইংরেজি), সফিকুর রহমান-৩ (গণিত ও বিজ্ঞান), শফিকুর রহমান সোহাগ (গণিত ও বিজ্ঞান), নুরুল আমিন (গণিত), মনিরুল ইসলাম (ইংরেজি), রফিকুল ইসলাম (সমাজবিজ্ঞান), গোলাম মোস্তফা (গণিত), অহিদুজ্জামান (বাংলা), মাকসুদা বেগম মালা, আলী নেওয়াজ আলম করিম, আবুল কালাম আজাদ ও আব্দুর রব।

বনশ্রী শাখার শফিকুল ইসলাম (ইংরেজি), মাহবুবুর রহমান (পদার্থবিজ্ঞান), মোয়াজ্জেম হোসেন (গণিত) ও আব্দুল হালিম (গণিত), নিজাম উদ্দিন কামাল (ইংরেজি), আব্দুল মান্নান (রসায়ন), উম্মে ফাতিমা (বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়), আজমল হোসেন (বাংলা), গোলাম মোস্তফা (গণিত), আশরাফুল আলম (রসায়ন), বাবু সুবাসচন্দ্র পোদ্দার (রসায়ন), লাভলী আখতার, তাসমিন নাহার, মতিনুর (ইংরেজি), উম্মে সালমা (ইংরেজি), আব্দুল জলিল (ব্যবসায় শিক্ষা), মোহাম্মদ ফখরুদ্দীন (রসায়ন), মনিরা জাহান (ইংরেজি), ফাহমিদা খানম পরী (গণিত), লুৎফুন নাহার (গণিত), হামিদা বেগম (গণিত), নাজনীন আক্তার (গণিত), উম্মে সালমা (ইংরেজি) ও তৌহিদুল ইসলাম (ইংরেজি)।

ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের যারা কোচিং বাণিজ্যে জড়িত তারা হলেন- প্রভাতী শাখার সহকারী শিক্ষক কামরুন্নাহার চৌধুরী (ইংলিশ ভার্সন), ড. ফারহানা (পদার্থবিজ্ঞান), সুরাইয়া নাসরিন (ইংরেজি), লক্ষ্মী রানী, ফেরদৌসী ও নুশরাত জাহান।

রাজউক উত্তরা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এবিএম মইনুল ইসলাম (গণিত), আলী আকবর (গণিত), রেজাউর রহমান (গণিত), মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম (ইংরেজি) ও মোহাম্মদ কামরুজ্জামান (রসায়ন)।

মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের কোচিংবাজ শিক্ষকরা হলেন- প্রভাতী শাখার সহকারী শিক্ষক আবুল হোসেন মিয়া (ভৌতবিজ্ঞান), মোখতার আলম (ইংরেজি), মাইনুল হাসান ভূঁইয়া (গণিত), মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন (গণিত), মুহাম্মদ আফজালুর রহমান (ইংরেজি), ইমরান আলী (ইংরেজি), দিবা শাখার সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ কবীর চৌধুরী, এবি ম ছাইফুদ্দীন ইয়াহ, মিজানুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, জহিরুল ইসলাম ও সহকারী শিক্ষক জামাল উদ্দিন বেপারী।

এছাড়া গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুলের শিক্ষকদের মধ্যে আছেন- শাহজাহান সিরাজ (গণিত), মোহাম্মদ ইসলাম (গণিত), জাকির হোসেন (গণিত), শাহজাহান (গণিত), আবদুল ওয়াদুদ খান (সামাজিক বিজ্ঞান), আলতাফ হোসেন খান (ইংরেজি), আযাদ রহমান (ইংরেজি) ও রণজিৎ কুমার শীল (গণিত)।

মতিঝিল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের কোচিংবাজ শিক্ষকরা হলেন- প্রভাতী শাখার সহকারী শিক্ষিক নুরুন্নাহার সিদ্দিকা (সামাজিক বিজ্ঞান), দিবা শাখার সহকারী শিক্ষক শাহ মো. সাইফুর রহমান (গণিত), শাহ আলম (ইংরেজি), নাছিমা আক্তার (ভূগোল)।

আর খিলগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নাছির উদ্দিন চৌধুরী কোচিং বাণিজ্যে যুক্ত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আট হাজার ভুয়া পিএইচডিধারীর সন্ধানে দুদক

আট হাজার ভুয়া ডক্টরেট ডিগ্রিধারী পাকড়াও করতে মাঠে নামছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শুধু ডিগ্রিধারী নয়, যারা এ সনদ বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত তাদের আইনের আওতায় আনার লক্ষ্যে কাজ করছে সংস্থাটি। বিভিন্ন সূত্রমতে, দেশে সাড়ে আট হাজারের মতো ব্যক্তি ভুয়া ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়েছেন দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে। তাদের অনেকে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন। তদন্তে সহযোগিতা করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এবং বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তা নেবে দুদকের এ সংক্রান্ত তদন্ত টিম।
দুদকের একজন পরিচালক সাংবাদিকদের বলেন, সারাদেশের জাল সনদ নিয়ে দুদকের বড় একটি টিম কাজ করছে। জাল সনদের কাজ করতে গিয়ে প্রচুর ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রি ধরা পড়ছে। এ ডিগ্রি নিয়ে অনেকেই পদোন্নতি, আর্থিক সুযোগ নিচ্ছেন। এতে সরকারের অতিরিক্ত অর্থ খরচ হচ্ছে। এ জন্য এ সনদকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছি।
এ বিষয়ে দুদকের একজন কর্মকর্তা বলেন, জাল সনদ ধরতে দুদকের কয়েকটি টিম সারা দেশে কাজ করছে। সেখানে যত ধরনের জাল সনদ পাওয়া যাবে সবগুলো তদন্ত করে ধরা হবে। পিএইচডি ডিগ্রির ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান, সব জাল সনদ ধরা হবে। সেটা যে পর্যায়েরই হউক।

জানা যায়, ভুয়া ডিগ্রি নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজ করছে। প্রকৌশলী, আমলা, শিক্ষক এমনকি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের সনদ এই তদন্তের আওতায় আনা হবে। তদন্ত টিমের কর্মকর্তারা জানান, কারও সনদ নিয়ে যে কেউ ইচ্ছে করলে লিখিত আকারে আমাদের কাছে অভিযোগ করতে পারবেন। এছাড়াও মাউশি, ডিআইএ’র অভিযোগগুলো আমলে নিয়ে আমরা তদন্ত করবো। কর্মকর্তারা জানান, দুদকের অনুসন্ধান ও তদন্তের ১৪টি টিম জাল সনদ নিয়ে এক সঙ্গে কাজ করছে। এই টিমের তিন মহাপরিচালকের অধীনে ৬ জন পরিচালকসহ আরো বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা কাজ করছেন।
দুদকের কর্মকর্তারা জানান, তদন্তে আমরা এমন পিএইচডি ডিগ্রি পেয়েছি যারা এ ডিগ্রি নেয়ার ন্যূনতম শর্ত পূরণ করেনি। এটা দেখার দায়িত্ব থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান দুদকের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, এ ব্যাপারে নোটিশ দিতে দিতে হয়রান হয়ে গেছি। ইউজিসির আইনে ভুয়া পিএইচডি ধরার কোনো সুযোগ নেই। এটা ফৌজদারি অপরাধ। কারণ এ সনদ দেয়া ও নেয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেন হয়। তাই এগুলো ধরার দায়িত্ব দুদক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। আর ইউজিসিতে জাল সনদ ধরার উইং নেই, লোকবলও নেই। তাই দুদকের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। তিনি বলেন, ভুয়া পিএইচডি সনদ নিয়ে অনেকেই সরকারি ও বেসরকারি দপ্তরে কাজ করে। সবাইকে ধরা উচিত।
দুই বছর আগে ডিআইএ’র দেয়া তথ্য অনুযায়ী তখন এমন ভুয়া সনদধারী ছিল ৫ হাজারের মতো। এখন তা সাড়ে আট হাজার হবে বলে ডিআইএ সূত্র জানিয়েছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর ড. তারেক শামসুর রেহমান দুদকের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, যেটা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের করার কথা ছিল সেটা দুদককে করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকারি অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন পিএইচডি ডিগ্রি দেয়া হচ্ছে। এসব ডিগ্রির কোনো গুণগত মান নেই। কোনো গবেষণা হয় না। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বলতে পারি, যেখানে অনেক বিভাগের পিএইচডি ডিগ্রি নিয়ে প্রশ্ন আছে। অনেকেই ডিগ্রি নিয়েছেন যারা কোনোদিন গবেষণা তো দূরের কথা লাইব্রেরি পর্যন্ত যায়নি। এসব ভুয়া ডিগ্রি নিয়ে ইউজিসির একটি কমিটি গঠন করা উচিত।
সম্প্রতি বিসিএসআইআরের একজন ঊর্ধ্বতন গবেষণা কর্মকর্তার সনদ নিয়ে দুদকের কাছে অভিযোগ করেছেন ওই দপ্তরের কয়েকজন। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে দুদক। দুদকের কর্মকর্তারা জানান, এ সংক্রান্ত অভিযোগ তদন্ত করে আমরা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়ে দেব। এছাড়া সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের পিএইচডি ডিগ্রি তদন্ত করতে গিয়ে অননুমোদিত প্রতিষ্ঠান থেকে জাল সনদ নেয়ার বিষয় ধরা পড়ে। এর মধ্যে আমেরিকানওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির নামে প্রায় ৫ হাজারের বেশি ব্যক্তি পিএইচডি ডিগ্রি নেয়ার অভিযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম ২০১৪ সাল থেকে বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে আরো বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রি বিক্রি করছে। এরমধ্যে আছে ইন্টারন্যাশনাল কালচারাল ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যশনাল ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যালানিয়া, ইউনিভার্সিটি অব সালায়গন, ওপেন ইউনিভার্সিটি অব মালয়েশিয়া, দার্জি ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন, নর্থ আম্বিয়া ইউকে, হিলিয়েট ওয়ার্ক ইউনিভার্সিটি, গ্রীন ইয়ুথ, রয়েল রুথ অব কানাডা। এসব প্রতিষ্ঠানের নামে বাংলাদেশে শাখা খুলে সনদ বাণিজ্য করে বিভিন্ন চক্র।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সানি লিওন হতে চান অভিনেত্রী মিমি!

নীল তারকা সানি লিওন হতে চান টলি-অভিনেত্রী অভিনেত্রী মিমি! তিনি নাকি জানিয়েছেন, সানি লিওনির মতো হতে তার আপত্তি নেই, অর্থাৎ, বোল্ড ফটোশ্যুটে সানির মতোই সাহসী বাংলার এই নায়িকা।

আসলে জীবনের অনেক চড়াই-উতরাই, সম্পর্কের বাস্তব টানাপোড়েনকে পেছনে ফেলে মিমি আজ সত্যিই বাস্তবের সঙ্গে জুঝে নিতে জানেন৷ তাঁর আত্মবিশ্বাস আর প্রতিভাই তাকে ইন্ডাস্ট্রির প্রথম সারিতে জায়গা করে দিয়েছে, এমন কথা শুধু মিমি নন, তাঁর ভক্তরাও একবাক্যে স্বীকার করবেন৷ আর তাঁর এই এগিয়ে চলার লড়াইয়ে যখন সামিল বাবা-মা তখন যেন কোনও বাধাই আর বাধা নয় তাঁর কাছে৷

কোনও ঘনিষ্ঠ দৃশ্য, রুপোলি পর্দায় মিমি সাহসী, অনেকটা সানির মতোই৷ বেপরোয়া, উদ্দাম৷ তাই তো তিনি জোর গলায় বলতে পারেন সাহসী চরিত্রে অভিনয়ের অফারে তিনি পিছিয়ে আসবেন না৷ তাই ছোট-পর্দার ‘পুপে’ ওরফে মিমির অগণিত ভক্তরা তাকে আরও বোল্ড দৃশ্যে যে দেখতে পেতে চলেছেন তেমনটা আশা করতেই পারেন! কলকাতা১৪x৭

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নোংরা কমেন্ট নিয়ে চিন্তিত নন স্বস্তিকা

স্বস্তিকা মুখার্জী। কলকাতার আলোচিত-সমালোচিত অভিনেত্রী। টিভি সিরিয়াল থেকে চলচ্চিত্র-প্রায় সব জায়গায় জনপ্রিয়তার ছাপ রেখেছেন তিনি। তবে বিভিন্ন কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নোংরা কমেন্টের সম্মুখীন হতে হয় তাকে। তবে টালিউডের এই তারকা অভিনেত্রী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নোংরা কমেন্ট নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন।

তিনি বলেন, ‘নোংরা কমেন্ট এখন আর আমাকে আহত করে না। কারণ আমাদের দেশটা এখন যে দিকে যাচ্ছে সেখানে লোকে মা দুর্গার বুক নিয়েও অশ্লীল কমেন্ট করে। কিছুদিন আগে আমার টুইটারেই এটা হয়েছে। লোকে মা দুর্গার বুক নিয়েও কমেন্ট করতে ছাড়ছে না, সেখানে আমি এক্সপেক্টও করি না যে, আমাকে ছাড়বে।’

অনেকেই সিনেমার চরিত্রের সঙ্গে বাস্তবতাকে মিলিয়ে ফেলে বলেও উল্লেখ করে স্বস্তিকা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest