সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনাসাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়তিতাস বহুমুখী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভাঝিনাইদহের জয়দিয়া বাওড়ের অবৈধ বন্দোবস্ত বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনশীতের ছুটিতে ঘুরে আসুন দেবহাটার রূপসী ম্যানগ্রোভপ্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা -অগ্নি সংযোগের প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনবিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যান

খালেদা বিশ্বের তিন নম্বর দুর্নীতিগ্রস্ত : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পৃথিবীর দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তির তালিকায় বেগম খালেদা জিয়া তিন নম্বর হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ পেয়েছে। খালেদা জিয়া কিন্তু প্রকাশিত এসব সংবাদের কোনো প্রতিবাদ জানাননি। আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, এ দেশের জনগণের সম্পদ আর লুটপাট, পাচার করতে দেওয়া হবে না। জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জাতীয় সংসদের গতকালের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তর পর্বে ফজিলাতুন নেসার এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী প্যারাডাইস পেপার কেলেঙ্কারির বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। ১৫৯ পৃষ্ঠাব্যাপী মুদ্রিত জবাবের বেশির ভাগই বিভিন্ন দেশে পাচার হওয়া খালেদা জিয়া ও তার পরিবারের অর্থের বিবরণ। এ ছাড়া প্যারাডাইস পেপার কেলেঙ্কারিতে জড়িত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিবরণ তুলে ধরা হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিয়া পরিবারের ধারাবাহিক দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে বলেন, ১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতাসীন হওয়ার পর ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রভাব খাটিয়ে এবং রাষ্ট্রযন্ত্রকে কাজে লাগিয়ে ২০০৬ সালের মধ্যে মাত্র ১৫ বছরে জিয়া পরিবার দেশে-বিদেশে অস্বাভাবিক সম্পদের মালিক হয়ে ওঠে। ভাঙা সুটকেস থেকে বেরিয়ে আসে জিয়া পরিবার। প্রধানমন্ত্রী দেশে জিয়া পরিবারের মালিকানায় থাকা ১৬টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের তালিকা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিশ্বের ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের অবৈধ উপায়ে গোপন আর্থিক লেনদেনের ফাঁস হওয়া নথি, যা প্যারাডাইস পেপার কেলেঙ্কারি হিসেবে পরিচিত, সেখানেও এসেছে জিয়া পরিবারের নাম। তারেক রহমান ল ফার্ম অ্যাপলবাইর গ্রাহক। তিনি ১৯৯৩ থেকে ২০০৬ সময়কালে তার লন্ডনের ঠিকানায় ৮০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেন। আরাফাত রহমান কোকো অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় ৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার পাচার করেন। এ ছাড়া ল ফার্ম ওয়াকারের সহযোগিতায় তিনি ২০০২ সালের মার্চে কর ফাঁকি দেন এবং সিঙ্গাপুরে ১ কোটি ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগ করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাতার ও লেবাননে জিয়া পরিবারের অবৈধ সম্পদ ও বিনিয়োগের তথ্য পেয়েছে সৌদি দুর্নীতিবিরোধী কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি সৌদি আরবে দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার প্রিন্সদের জবানিতে বেরিয়ে এসেছে বেগম খালেদা জিয়া ও তার দুই পুত্র তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোর নাম। খালেদা জিয়াসহ পাঁচ বিদেশি নাগরিক ও ১৯ সৌদি নাগরিকের বিরুদ্ধে সৌদি আরবে দুর্নীতি তদন্ত শুরু হয়েছে। সৌদি আরবে জিয়া পরিবারের গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ১২০০ কোটি টাকা। শেখ হাসিনা আরও জানান, সৌদি আরবের জনৈক আহমদ আল আসাদের নামে আরফা শপিং মলটির মালিক বেগম জিয়া। কাতারের টিপরা কমার্শিয়াল কমপ্লেক্স ও কোকোর নামে ইকরা কমার্শিয়াল কমপ্লেক্স ছাড়াও বিশ্বের ১২টি দেশে খালেদা-তারেকের ১২ বিলিয়ন ডলারের বেশি অবৈধ সম্পদ রয়েছে বলে তথ্য পাওয়া যায়। তিনি আরও জানান, অতিসম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে সবচেয়ে বেশি বিদেশি বিনিয়োগকারীর তালিকায় নাম উঠে আসে জিয়া পরিবারের। সংযুক্ত আরব আমিরাতে জিয়া পরিবারের প্রাক্কলিত সম্পদের পরিমাণ ১২০ কোটি দিরহাম, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার অর্থমূল্য ২ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা। অর্থনৈতিক বিভাগের তথ্যভাণ্ডার ‘ফরেন ইনভেস্টরস ক্রাট ইউএই’-তে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

ইউএই ও ভারতের যৌথ টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে দাউদ ইবরাহিমের ১৭০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মধ্যে তিনটি তারেক রহমানের সঙ্গে যৌথভাবে। তিনি বলেন, সম্পদের তালিকায় বাদ যায়নি তারেক রহমানের মেয়ে জাইমা রহমানের নামও। জাইমার নামে রিগ্যাল টাওয়ারে একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। যার মূল্য ৭ কোটি দিরহাম। এই সম্পদটি ২০০৪ সালে কেনা। এ ছাড়া দুবাইতে বেগম জিয়ার ভাই প্রয়াত সাঈদ ইস্কান্দারের নামে দুটি অ্যাপার্টমেন্ট আছে। ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের নামেও দুবাইতে আছে একটি অ্যাপার্টমেন্ট, যার মূল্য ৭ কোটি দিরহাম। বড়বোন প্রয়াত খুরশিদ জাহান হক চটলেটের নামে এমিরেটস হিলে আছে একটি অ্যাপার্টমেন্ট, যার মালিকানা সম্প্রতি তার মেয়ে হাসিনা জাহানের নামে হস্তান্তর হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, সিঙ্গাপুরের ট্রেড ডেভেলপমেন্ট বোর্ড যে ১৮টি বিদেশি কোম্পানিতে অবৈধ সম্পদ আছে বলে সন্দেহ করছে, তার চারটিতেই জিয়া পরিবারের নাম জড়িয়ে আছে। তিনি আরও জানান, সিমেন্স ও চায়না হারবাল থেকে প্রয়াত আরাফাত রহমান যে ঘুষ নিয়েছিলেন, সেখান থেকে ২০১২ সালে ১৩ কোটি টাকা দেশে ফিরিয়ে আনে দুর্নীতি দমন কমিশন। শেখ হাসিনা আরও বলেন, ২০১২ সালে আরাফাত রহমান কোকোর পাচারকৃত ২০ লাখ ৪১ হাজার ৫৩৪ দশমিক ৮৮ সিঙ্গাপুরি ডলার সে দেশ থেকে ফেরত আনা হয়েছে। তারেক রহমান দেশের বাইরে প্রচুর অর্থ পাচার করেছেন। তারেক ও তার ব্যবসায়িক পার্টনার গিয়াসউদ্দিন আল মামুন যৌথভাবে একটি বিদেশি কোম্পানিকে কাজ দেওয়ার বিনিময়ে প্রায় ২১ কোটি টাকার মতো সিঙ্গাপুরে সিটিএনএ ব্যাংকে পাচার করেন। এ ব্যাপারে শুধু বাংলাদেশ নয়, আমেরিকার এফবিআইও তদন্ত করেছে। এর সূত্র ধরে এফবিআইর ফিল্ড এজেন্ট ডেব্রা ল্যাপ্রিভোট ২০১২ সালে ঢাকায় বিশেষ আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন। এ মামলায় হাই কোর্টে তারেক রহমানের সাত বছরের সাজা হয়। একই ভাবে লন্ডনের ন্যাট ওয়েস্ট ব্যাংকেও প্রায় ৬ কোটি টাকা পাওয়া গেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও জানান, নতুন করে বেলজিয়ামে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার ও মালয়েশিয়ায় ২৫০ মিলিয়ন ডলার পাচারের তথ্য পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, এ দেশের জনগণের সম্পদ আর লুটপাট ও পাচার করতে দেওয়া হবে না। এ ধরনের অপকর্ম তদন্তের মাধ্যমে উদ্ঘাটন এবং জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জনগণের পয়সা জনগণকে ফেরত দেওয়ার যেসব আইনি প্রক্রিয়া রয়েছে তার ব্যবস্থা হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুর্নীতি বা অন্য কোনো অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত অর্থ নিয়মবহির্ভূতভাবে বিদেশে পাচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে সরকারের সব সংস্থা একযোগে কাজ করে যাচ্ছে।

প্যারাডাইস পেপার কেলেঙ্কারিতে যাদের নাম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল সংসদে পানামা প্যারাডাইস পেপার কেলেঙ্কারিতে জড়িত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা তুলে ধরেন। এর মধ্যে রয়েছেন— আবদুল আউয়াল মিন্টু, নাসরিন ফাতেমা আউয়াল, মোহাম্মদ তাবিথ আউয়াল, মোহাম্মদ তাফসির আউয়াল, পাথ ফাইন্ডার ফাইন্যান্স ও হ্যান্সিয়াটিক লিমিটেডের কাজী জাফরুল্লাহ, নিলুফার জাফরুল্লাহ, ইল্ডেস্টার লিমিটেডের কাজী রায়হান জাফর; কর্পেনিকাস ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের কফিল এইচ এস মুয়ীদ, মেহবুব চৌধুরী, অর্কন ইনোভেশনের মোহাম্মদ ইউসূফ রায়হান রেজা, ডায়নামিক ওয়ার্ল্ড হোল্ডিংয়ের ইশতিয়াক আহমেদ, ইন্ডাস্ট্রিয়াল মার্কেন্টাইল সার্ভিস লিমিটেডের নোভেরা চৌধুরী, সনিস্কাই ইন্টারন্যাশনালের ফরহাদ গনি মোহাম্মদ, এশিয়ান ক্যাপিটাল ভেঞ্চারর্সের বিলকিস ফাতেমা জেসমিন, দ্য কমিউনিকেশন কোম্পানির রজার বার্গ, জেইন উপর, নোবেল স্ট্যান্ডার্ডের মোহাম্মদ আবুল বাশার, ডালিয়ান লেটেক্সের বেনজির আহমেদ, মোহাম্মদ মোকমেদুল ইসলাম, মোহাম্মদ মোতাজ্জারুল ইসলাম, বেস্ট নিট ইন্টারন্যাশনালের আফজালুর রহমান, ম্যাক্স স্মার্ট ইন্টারন্যাশনালের সুধির মল্লিক, জেদ উইন্ডের জীবন কুমার সরকার, পাইওনিয়ার ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসের নিজাম এস সেলিম, এসটিএস ইন্টারন্যাশনাল গ্রুপের এম সেলিমুজ্জামান, সভেরিন ক্যাপিটালের সৈয়দ সিরাজুল হক, ক্যাপ্টেন এস এ জাউল, স্প্রিং সোর ইনকরপোরেটেডের এফ এম জোবায়দুল হক, সালমা হক; প্যারামাইন্ড রকের মোহাম্মদ আমিনুল হক, নাজিম আসাদুল হক, তারিক একরামুল হক, রিংস্টার প্রাইভেট লিমিটেডের মোহাম্মদ শাহেদ মাহমুদ, আজমত মঈন, খাজা শাহাদাত উল্লাহ, দিলীপ কুমার মোদী, দ্য কন্ট্রাক্ট অ্যান্ড সার্ভিসের সৈয়দ সামিনা মির্জা, মির্জা এম ইয়াহিয়া, গ্রাটানভিল লিমিটেডের মোহাম্মদ ফয়সাল করিম খান, পাথ ফাইন্ডারের জুলফিকার হায়দার; তালাভেরা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইঙ্কের উম্মে রুবানা, মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, এন্ডারলাইট লিমিটেডের নজরুল ইসলাম, লাকি ড্রাগন ম্যানেজমেন্ট ইঙ্কের মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, বাংলা ট্রাক ও ব্যাকিংডেল লিমিটেডের জাফর উমীদ খান, ম্যাগফিসেন্ট ম্যাগনিট্যুড ইঙ্কের আসমা মোমেন, এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম, তাইতান এলায়েন্সের এ এফ এম রহমাতুল বারি, মেঘনাঘাট পাওয়ারের ফয়সাল চৌধুরী, ড্রাগন ক্যাপিটাল ক্লিন ডেভেলপমেন্ট ইনভেস্টমেন্টের আহমেদ সমীর।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রতনের উপর হামলাকারীদের শাস্তির দাবিতে দেবহাটায় বিক্ষোভ

কেএম রেজাউল করিম/আরাফাত হোসেন লিটন: দুর্বৃত্তদের গুলিতে দেবহাটা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সখিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন রতন (৪৫) গুরুত্বর আহত হওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে সখিপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠন। বুধবার বিকেল ৩টায় সখিপুর ইউনিয়নের ঈদগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সখিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম মোস্তফা সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক। বক্তব্য রাখেন নওয়াপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন সাহেব আলী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্নুর, সাধারণ সম্পাদক বিজয় কুমার ঘোষ, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান সবুজ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ন-আহবায়ক ও ইউপি সদস্য নির্মল কুমার মন্ডল, তাঁতীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য আকবর আলী, ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রব লিটু প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ফারুক হোসেনের উপর হামলাকারীরা নতুন কেউ নয়। ২০১৩ সালে যারা সহিংসতা করেছে তারাই পুন:রায় সরকারের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ এবং নেতাকর্মীদেরকে ছত্রভঙ্গ করতে এই চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছেন। শেখ ফারুক হোসেনের উপর যারা হামলা চালিয়েছেন তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। অপরাধী যেই হোক তাদের বিচার এদেশের মাটিতে হবে। বক্তারা ২০১৩ সালের ঘটনার কথা উল্লেখ করে বলেন, জামায়াত-বিএনপি মিলে সেই সময়ে যারা দেবহাটায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করেছিলেন তারা পুন:রায় আবার মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চাই। তাদের সেই কু-মতলব আর কখনো বাস্তবায়ন করতে দেওয়া হবে না। তাছাড়া বিএনপি-জামায়াত যেখানে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করবে সেখানেই তাদের প্রতিহত করা হবে। সরকারের উন্নয়নে বাধাগ্রস্থ করতে আসলে তা কঠোর ভাবে দমন করা হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ সু-সংগঠিত হয়ে আগামি নির্বাচনে আবারো আওয়ামীলীগকে নির্বাচিত করে স্বপ্ন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য কাজ করতে হবে। সমাবেশে আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, ইউপি সদস্যসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় জনতা ব্যাংক’র শীতবস্ত্র বিতরণ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জনতা ব্যাংক লিমিটেড এর অতিরিক্ত সচিব (অব:) ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এ,কে ফজলুল আহাদ কর্তৃক সাতক্ষীরায় শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে অসহায়, গরিব ও হতদরিদ্রদের মাঝে শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জনতা ব্যাংক লি. সাতক্ষীরার এরিয়া অফিসের ডিজিএম শাহিদুল ইসলাম, জনতা ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক এজিএম সোলায়মান হোসেন, সাতক্ষীরা কর্পোরেট শাখার এজিএম রঞ্জন কুমার বিশ্বাস, এরিয়া অফিসের এসপিও মোঃ রুকনুজ্জামান, সিনিয়ার অফিসার বাবলু ভঞ্জ চৌধুরী, শেখ তাসনিমুর ববি প্রমুখ। এসময় শীতবস্ত্র পেয়ে অসহায়, দরিদ্র ব্যক্তিরা কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালায় দরিদ্রদের মাঝে কম্বল বিতরণ

তালা প্রতিনিধি: উপজেলার দক্ষিণ নলতা গ্রামে অতিদরিদ্র দেড় শতাধিক মাঝে শীত বস্ত্র (কম্বল) বিতরন করা হয়েছে। স্থানীয় সমাজ সেবক হাশেম আলীর সার্বিক তত্বাবধানে এবং পল্লী চিকিৎসক সাংবাদিক আব্দুর রহমান সহ মনিরামপুর উপজেলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রেজাউল করিম ও মো. মামুন হোসেন’র আয়োজনে এই কম্বল বিতরণ করা হয়।
বুধবার বিকালে দক্ষিণ নলতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, শিক্ষক সামির আলী গাজী। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কম্বল বিতরণ উদ্বোধন করেন, সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, সাংবাদিক মীর জাকির হোসেন। বিশেষ অতিথির বক্ততৃা করেন, তালা রিপোটার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বি. এম. জুলফিকার রায়হান ও ইউপি সদস্য ইয়াছিন সরদার। হাশেম আলীর পরিচালনায় এসময় অন্যান্যের মধ্যে শিক্ষক পাড় শহিদুল ইসলাম, বিউটি আক্তার, সুজিত কুমার ঘোষ, আমজাদ আলী মোড়ল ও সাংবাদিক হাসান আলী বাচ্চু প্রমুখ বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে এলাকার অতিদরিদ্র দেড় শত ব্যক্তিকে কম্বল প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় মানবাধিকার কমিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ৩১ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরা জেলা শাখার উদ্যোগে কমিশনের অস্থায়ী কার্যালয়ে বুধবার বিকাল ৪টায় কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কমিশনের জেলা শাখার সভাপতি এ্যাড. ওসমান গনি। এছাড়া বক্তব্য রাখেন কমিশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ ইউনুস আলী, মোঃ রেজাউল করিম, সাধারণ সম্পাদক শেখ জাহাঙ্গীর আলম মেনন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রেজাউল হোসেন (টুটুল), মোঃ আল-ফেরদৌস (আলফা), বি.এম শামছুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী নজরুল ইসলাম (হিল্লোল), এস.এম নজমুচ্ছায়াদাৎ (পলাশ), সমাজ কল্যাণ সম্পাদক, মোঃ মাহমুদুল হক (লাভলু), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, মোঃ হাবিবুল্লাহ (বাদশা), দপ্তর সম্পাদক হাসান ঔরঙ্গীন (ময়না), আঃ বর (পলাশ), এ্যাড. বি.ডি জামান, এ্যাড. ফজলুল হক, নাহিদ সুলতানা, মোঃ সাইফুর রহমান, প্রভাষক আব্দুল মালেক, মোঃ আবু সাঈদ, এ্যাড. হাফিজুর রহমান, বিধান চন্দ্র বর্মন, মোঃ হাফিজুর, ওহিদুজ্জামান বকুল, শেখ আসাদুজ্জামান লিটন, শেখ শাহাদাৎ আলম, মোঃ রোকনুজ্জামান, এ্যাড. মোঃ আব্দুল আজিজ(২), মোঃ আব্দুস সেলিম সরদার, মেহেদী হাসান প্রমুখ। উক্ত আলোচনা সভায় বক্তরা স্ব স্ব অবস্থান থেকে হত দরিদ্র, অসহায়, নির্যাতিত, নিপীড়িত ও অধিকার বঞ্চিত মানুষের পাশে থেকে সেবা মূলক কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন এবং প্রত্যেক উপজেলায় সৎ যোগ্য ও দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে দ্রুত কমিটি গঠন করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন সহ দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. হাবিব ফেরদৌস শিমুল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে সাতক্ষীরায় আ ’লীগের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান

নিজস্ব প্রতিবেদক: ১০ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যবর্তন দিবস পালন উপলক্ষে জেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে সদর ও পৌর আওয়ামীলীগের সহযোগিতায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বিকাল ৪টায় পরিবহন কাউন্টার এলাকায় এ আলোচনা সভায়। জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি এস এম ডাঃ মোখলেছুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান হিসাবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ প্রশাসক আলহাজ্ব মো. নজরুল ইসলাম। প্রধান অতিথি বলেন, হাজার বছরের বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ নায়ক বাংলার রাখাল রাজা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্ম না হলে এ বাংলাদেশ নামক দেশ সৃষ্টি হত না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি অসম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে সেদিন বাঙালি জাতিকে মুক্ত করেছিল। বঙ্গবন্ধু কারণে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন পতাকা খোচিত মানচিত্র। তিনি আরোও বলেণ, ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যবর্তনের মাধ্যমে বাঙালি জাতির ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটেছিল। বাংলা মানুষ সেদিন ফিরে পেয়েছিল তাদের প্রিয় নেতা কে। বঙ্গবন্ধু আদর্শের সৈনিকদের বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে শক্তিশালী করতে প্রতিটি নেতাকর্মীকে রাজপথে পরিক্ষিত সৈনিকের ভূমিকা রাখতে হবে।
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, শেখ সাহিদ উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আসাদুজ্জামান বাবু, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. শহীদুুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক গণেষ চন্দ্র মন্ডল, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আবু সায়ীদ, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন, জেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল মান্নান। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ন সম্পাদক রাশেদুজ্জামান রাশি, জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সভাপতি ফারহা দিবা খান সাথী, সাধাণরণ সম্পাদিকা সাবিহা আক্তার, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদস্য সচিব লায়লা পারভীন সেঁজুতি, ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আব্দুস সেলিম, ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম, পৌর কাউন্সিলর অনিমা রানী মন্ডল, পৌর যুবলীগের সভাপতি মনোয়ার হোসেন অনু, সাধারণ সম্পাদক তুহিনুর রহমান তুহিন, আব্দুর সবুর খান। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন। আলোচনা সভা শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
টানা ২য় বার আইজিপি ব্যাজ পেলেন সাতক্ষীরার এসপি সাজ্জাদুর, শ্যামল মুখার্জী ৩য় বার

অনলাইন ডেস্ক: টানা তৃতীয় বার আইজিপি ব্যাজ পেয়েছেন সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান বর্তমান ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ কমিশনার (অর্থ) শ্যামল কুমার মুখার্জী। একই সাথে টানা দ্বিতীয় বার আইজিপি ব্যাজ পেয়েছেন সাতক্ষীরার নবাগত পুলিশ সুপার মো. সাজ্জাদুর রহমান।
বুধবার বেলা ২টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনে আইজিপি ব্যাজ পরিয়ে দেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) একেএম শহিদুল হক। একই সাথে একটি প্রশংসাপত্র প্রদান করা হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ কমিশনার (অর্থ) শ্যামল কুমার মুখার্জী সাতক্ষীরার তালার মাগুরা ইউনিয়নের বারুইপাড়া গ্রামের স্বর্গীয় দিলীপ মুখার্জীর ছেলে। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অর্থ) হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
এর আগে ২০১৫ সালের ১৫ জানুয়ারি ঢাকার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্বপালন কালে ঢাকা জেলার শ্রেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে মনোনীত হন। ২০১৫ সালের ২১ জুন নাটোরের পুলিশ সুপার থাকাকালীন সময়ে গুরুদাসপুরে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা রুখে দেওয়ার জন্য আইজিপি ব্যাচ পেয়েছিলেন। ২০১৬ সালে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ দ্বিতীয় বার আইজিপি ব্যাজের জন্য মনোনীত হন। ২০১৭ সালেও তিনি ভালো কাজের স্বীকৃতির জন্য টানা তৃতীয় বারের মত আইজিপি ব্যাজ পেলেন।
অন্যদিকে, সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার মো. সাজ্জাদুর রহমান টানা দ্বিতীয় বারের মত আইজিপি ব্যাজ পেয়েছেন। পুলিশের উভয় কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগর আওয়ামীলীগের বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

গাজী আল ইমরান,শ্যামনগর ব্যুরোঃ বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় শ্যামনগরে স্বাধীনতার মহান স্থপতি বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হয়েছে। বুধবার বিকালে শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ে উক্ত অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি জি এম আনিছুজ্জামান আনিচের সভাপতিত্বে এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আতাউল হক দোলন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ সদস্য জি এম গোলাম মোস্তফা মুকুল, শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, আওয়ামীলীগ নেতা স ম আব্দুস সাত্তার, কুমুদরঞ্জন গায়েন, শ্যামনগর উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক সাইদুজ্জামান সাইদ, সাবেক ছাত্রনেতা শেখ মনিরূজ্জামান টুটুল, শ্যামনগর উপজেলা তাঁতীলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান মারূফ, ছাত্রলীগ নেতা সাগর কুমার মন্ডল সহ শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও এর বিভিন্ন অংগ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী বৃন্দ। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন শ্যামনগর উপজেলা কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ ফারূক হোসেন।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন ১০ জানুয়ারী জাতির জনকের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস বাঙালী স্বাধীনতার পরিপূর্নতা পেয়েছিলো সেদিন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন “ কবিগুরু তুমি বলেছিলে – সাড়ে সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী রেখেছো বাঙালি করে মানুষ করোনি কবিগুরু তুমি দেখে যাও তোমার কবিতা আজ মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে তোমার বাঙালি আজ মানুষ হয়েছে রক্ত দিয়ে জীবন দিয়ে তারা বাংলা মা কে স্বাধীন করেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest