সর্বশেষ সংবাদ-
আলীপুর ইউপিতে বিএনপির বহিস্কৃত নেতা রউফ বিজয়ীআশাশুনির মরিচ্চাপ সেতুর অধিকরনকৃত জমি জবরদখল: অবৈধ স্থাপনা নির্মানের হিড়িকসাতক্ষীরায় ঘরে-বাইরে তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত: বিপাকে নি¤œ আয়ের মানুষকালিগঞ্জে রাসায়নিক দ্রব্যে পাকানো ৪শ’ কেজি আম জব্দব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনার ভিডিও করায় সাংবাদিকদের মারপিটের অভিযোগ ডা; ফয়সালের বিরুদ্ধেতাপদাহে রিকশাচালক-পথচারী‌দের‌ মাঝে ড্রিম সাতক্ষীরার পা‌নি ও স্যালাইন বিতরণআন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনাসাতক্ষীরা সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস চত্বরে মরা শিশু গাছে ঝুঁকি বাড়ছেকলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলতাফ হোসেন লাল্টুর গণ সমাবেশএডভোকেসি নেটওয়ার্ক এবং সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশন সদস্যদের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা

মুক্তি পেল জয়ার ‘খাঁচা’

দেশভাগের গল্প নিয়ে নির্মিত ‘রাজকাহিনী’ ছবিতে জয়া আহসানের অভিনয় প্রশংসিত হয়েছিল। আবারও দেশভাগের গল্পের ছবিতে অভিনয় করেছেন জয়া। তবে এবার বাংলাদেশে, আকরাম খান পরিচালিত ছবিটির নাম ‘খাঁচা’।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের ‘খাঁচা’ গল্প অবলম্বনে ছবিটি নির্মিত হয়েছে। এখানে জয়ার চরিত্রের নাম ‘সরোজিনী’। ছবিটি আজ সারা দেশের ছয়টি হলে মুক্তি পেয়েছে।

আজ সকাল সাড়ে ১০টার শো রাজধানীর স্টার সিনেপ্লেক্সে দেখেছেন বলে জানান পরিচালক আকরাম খান। এ বিষয়ে আকরাম খান বলেন, ‘হলে পরিপূর্ণ দর্শক ছিল। এটা দেখে অনেক স্বস্তি পেয়েছি। দর্শকের ছবিটি ভালো লাগলে আমাদের কষ্ট সার্থক হবে। ছবিটি দেরিতে মুক্তি পেলেও অনেক ভালো লাগছে।’

‘খাঁচা’ ছবিটি ২০১১-১২ সালে সরকারি অনুদান পায়। ছবিটি প্রযোজনা করেছে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম। ২০১৫ সালের শেষের দিকে ছবির কাজ শুরু হয়েছিল। ছবির শুটিং মুন্সীগঞ্জের দোহার, নড়াইলের লোহাগড়ার ইতনা ও নাটোরের বিভিন্ন জায়গায় হয়েছে।

১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর পূর্ববঙ্গের হিন্দু পরিবারের দেশত্যাগের ঘটনা নিয়েই নির্মিত হয়েছে ছবিটি।

অভিনেতা আজাদ আবুল কালাম ও পরিচালক আকরাম খান যৌথভাবে ছবিটির চিত্রনাট্য লিখেছেন। ছবিতে জয়া ছাড়াও বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মামুনুর রশীদ, আজাদ আবুল কালাম, কায়েস চৌধুরী, রানী সরকার ও শিশুশিল্পী পিদিম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা শিবির অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ রোটারী ক্লাব অব ঢাকা, রোটারী ক্লাব অব রয়েল সাতক্ষীরা ও সাইসসেভাস এর সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায় দেবহাটায় ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২১ সেপ্টেম্বর দেবহাটা সৈয়দ মাহবুবর রহমান ডায়াবেটিক এন্ড মেডিকেল সেন্টারে উক্ত ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। ওই দিন সকাল ৯ থেকে দুপুর ২টার পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে এ চিকিৎসা ক্যাম্প চলে। এসময় উপস্থিত ছিলেন রোটারী ক্লাব অব ঢাকার পাস প্রেসিডেন্ট ৩২৮১ এর কোষাধ্যক্ষ ক্যাপটেন খালেকুজ্জামান, রোটারী ক্লাব অব রয়েল সাতক্ষীরার সভাপতি ফারুকুল ইসলাম, মাকসুদ খান, কামরুজ্জামান বুলু, আবু মুসা, সিরাজুল ইসলাম, সুকদেব বিশ্বাস, তানভীর আহমেদ, সোহরাব হোসেন, কমিটির চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান প্রমুুখ। চিকিৎসা ক্যাম্পে ৩৪৭ জন রোগিকে সেবা প্রদান করা হয়। এদের মধ্যে ৩৭ জনের চোখ অপারেশনের জন্য খুলনায় নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মাদ্রাসা সুপারকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় বাদির বাড়ি-ঘর ভাংচুর ও মারপিটের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : মাদ্রাসা সুপারকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় পুলিশকে আসামী করে মামলা দায়ের করায় মামলার বাদীর বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট করেছে দুবৃত্তর।
মামলা তুলে না নিলে বাড়ির সবাইকে হত্যা করা হবে বলে হুমকী দেয়া হয়। বৃহস্পতিবার তিনটার দিকে সদরের কাথন্ডা গ্রামের মামলার বাদির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
এসময় দুর্বৃত্তরা বাদীর বাড়ি-ঘর ভাংচুর,মামাল মাল লুটপাট,কয়েকটি দাবি মোবাইল ছিনিয়ে নেয়া সহ বাদী বজলুর রহমানের ছেলে রাকিবুজ্জামানকে ব্যাপক মারটি করে বলে অভিযোগ। মামলা তুলে না নিলে বাদীর স্ত্রীকে বিধবা, বোনকে পিতা-মাতা হারানো ও ছেলেকে জীবনাশের হুমকী দেয়া হয়।
বাদী বজলুর রহমান জানান,প্রথমে তারা তার বাড়িতে যেয়ে তাকে ডাকা ডাকি করতে থাকে। ঘর থেকে বলা হয় তার বাবা বাড়িতে নেই। এসময় তারা প্রথমে বারান্ডার গিরিল ভাঙ্গে। পরে দরজায় আঘাত করে ঘরে প্রবেশ করে। প্রবেশের পর মামলার বাদীকে না পয়ে তার ছেলে ব্যাপক মারপিট করে। ছেলে বলে আমি অনেক অসুস্থ। আমাকে মারবেন না। তখন দৃবৃর্ত্তরা বলে তোর বাপকে মামলা তুলে নিতে বল নইলে তোকে মেরে ফেলবো। সন্ত্রাসীদের মাথায় হেলমেট ছিল ও তাদের সাথে তিনজন পুলিশ সদস্য ছিল বলে ঘটনায় বাদীর স্ত্রী জানান।
এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরায় পুলিশের নির্যাতনে আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসধীন অবস্থায় মাদরাসা সুপারের মৃত্যুর ঘটনায় দুইজন এসআইও চোর পুলিশ অফিসারসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে হত্যা মামলা করে নিহতের ভাই। নিহতের বড় ভাই মো: বজলুর রহমান বাদি হয়ে ২০ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরা আমলি আদালতে (১) মামলা করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্ত পূর্বক ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এঘটনায় সদর থানারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মারুফ আহম্মেদের অফিসিয়াল নম্বারে(০১৭১৩৩৭৪১৪১) যোগাযোগ করলে এ এস আই রুবেল রিসিভ করে বলেন স্যার নাইট ডিউটি করে ৬টার সময় বেডে গেছেন। পরে কথা বলেন। এরপর ওসি তদন্ত আব্দুল হাসেমের সাথে (০১৭১১৯৩০৫১৬) যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ না করা তা সম্ভব হয়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দুই প্রেসিডেন্টের স্ত্রী তিনি!

রহস্যময়ী এই নারীর পর্দার আড়ালে নাকি অনেক ক্ষমতা। দাবি করেছেন, ক্ষমতাধর দুটি দেশের প্রভাবশালী দুই প্রেসিডেন্টের স্ত্রী তিনি। পয়সাকড়ির অভাব নেই। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়ে ইভানকা ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ থাকার দাবিও করেন তিনি। বিলাসী জীবনযাপনে অভ্যস্ত এই নারীর মুখোমুখি হতে চেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট।

মার্কিন দৈনিকের হাতে থাকা অসংখ্য অভিযোগের প্রমাণ উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। ওয়াশিংটন পোস্টের সঙ্গে কথা বলবেন বললেও শেষমেশ তা আর হয়নি। তবে মঙ্গলবার এই নারীকে নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

মাদাম জিজেল ইয়াজ্জি বলে তিনি পরিচিত। তাঁর আরও অনেক নাম রয়েছে। এসব নাম তিনি বিভিন্ন সময়ে ব্যবহার করেছেন। বিশ্বের অনেক দেশেই বাড়ি ও সম্পদ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা ও মেরিল্যান্ডেও আছে আলিশান বাড়ি। ৫০ বছর বয়সী এক নারীর দাবি করেছেন, তিনি দুটি দেশের দুই বিখ্যাত প্রেসিডেন্টের স্ত্রী! কিন্তু তাঁদের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়েছে গোপনে। প্রভাবশালী হওয়ায় প্রেসিডেন্ট স্বামীদের ইচ্ছায় তিনি বিয়ের তথ্য চাপা রেখেছেন।

জিজেল ইয়াজ্জির দাবি, মিসরের ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি তাঁর স্বামী! তবে এ খবর আর কেউ জানেন না। তাঁর দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সিসির ফোনালাপ করিয়ে দিয়েছেন তিনিই। ট্রাম্পের সঙ্গে সিসির সুসম্পর্কের কারণও নাকি তিনি!

জিজেল দৃঢ় গলায় দাবি করেন, ভেনেজুয়েলার প্রয়াত প্রেসিডেন্ট হুগো চাভেজ তাঁর স্বামী ছিলেন! কিন্তু এর কোনো প্রমাণ তিনি দেখাতে পারেননি। ভেনেজুয়েলার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা-বাণিজ্যেও নাকি তাঁর হাত রয়েছে। ঘানার সাবেক প্রেসিডেন্ট জন কুফুয়োরের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠতা ছিল তাঁর। এ নিয়ে ঘানার বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ব্লগে লেখালেখি হয়েছিল।

তবে হুগো চাভেজ ও সিসির সঙ্গে কবে তাঁর বিয়ে হয়েছে, তা জিজেল জানাননি।

জিজেল দাবি করেন, তাঁর জন্ম লেবাননে। তিনি বেড়ে উঠেছেন বিভিন্ন দেশে। যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, কিউবায় তাঁর অবাধ চলাচল। কলম্বিয়ার সামরিক বাহিনীকে অস্ত্র দিতে চেয়েছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত চুক্তি বাতিল হয়।

বিভিন্ন দাবি নিয়ে ধোঁয়াশার মধ্যে চটকদার এক দাবি করেছেন জেজেল। তাঁর দাবি, ট্রাম্পের মেয়ে ইভানকা ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে। ইভানকার কাছে নাকি তাঁর মর্যাদা অনেকটা মায়ের মতোই। শুধু তা-ই নয়, হোয়াইট হাউসে তাঁর বসারও ব্যবস্থা আছে।

হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, জিজেল নামে হোয়াইট হাউসে কেউ কাজ করেন না। জিজেলের অর্থ-সম্পদ নিয়ে তাঁর প্রতিবেশীদের মধ্যে নানা গুঞ্জন রয়েছে।

জিজেলের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অ্যাটর্নির কার্যালয়। ব্যক্তিগত জেট বিমানে চলাচল করা এই নারীর তথ্যগুলো কতটা সঠিক, তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।

কে এই মাদাম জিজেল
তাঁর বাড়ির নম্বর ৭১৩-ওয়াশিংটন ছাড়িয়ে মেরিল্যান্ডের চেভি চেজের অভিজাত বহুতল ভবনে। ওটাই জিজেলের ঠিকানা! ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনীকে টি-শার্ট বিক্রির বুদ্ধি দুই ব্যক্তিকেই বাতলে দিয়েছিলেন জিজেল! এ থেকে হাতিয়ে নেন কাড়ি কাড়ি ডলার। বব আন্ডারউড আর সাদি, দুই পড়শি পরস্পরকে চিনতেনও না। মাদাম জিজেলের (এই নামে ডাকতেন তাকে) সূত্রেই জানতে পারেন, কী ভাবে প্রতারিত হয়েছেন তারা।

পরিবারের কাছেও জিজেল এক আতঙ্কের নাম। সন্তানেরা তার থেকে দূরে থাকতেই স্বচ্ছন্দ বোধ করেন।

মেরিল্যান্ডের ওই ভবনে কখনো লবি, কখনো লিফটে ‘রূপের’ ছটায় জিজেল আলাপ জমাতেন প্রতিবেশীদের সঙ্গে। ৫৩ বছরের ববের ৭ বছরের কন্যার সঙ্গে ভাব জমিয়ে ২০১৫ সালের শুরুর দিকে মাদাম জিজেল ঢুকে পড়েন আন্ডারউড পরিবারে। ববকে বলেছিলেন, জন্ম লেবাননে। ঘুরেছেন সারা বিশ্ব। মাসে আয় রোজগার ২১ লাখ ডলার! সন্তানদের কাছ থেকে দূরে থাকতে তার কষ্ট হয়। ববের মেয়েকে তাই তার এত পছন্দ!

হুগো চাভেজের সঙ্গে বিয়ের গল্পটা শুনেছিলেন বব-ই। অসুস্থ চাভেজের সঙ্গে কী ভাবে জিজেল কিউবায় যান, সেখানকার চিকিৎসকেরা কী বললেন, সেই গল্পও তিনি বলেন। তার বাকপটুতায় মুগ্ধ হয়ে অনেকে তাঁকে বিশ্বাস করতেন। বিবাহবিচ্ছেদের পরে সংসারে টানাটানি চলছিল ববের। টি শার্ট বিক্রি করে লাভের গল্প তখনই সামনে এল। ২০১৫-র শেষ দিকে রাজি হলেন বব। দিনে দিনে পুঁজির চাহিদা তুঙ্গে উঠল। গুনে গেঁথে বব দেখছেন, ৫০ হাজার ডলারেরও বেশি বেরিয়ে গেছে তার। এরপর এ বছর জুনে বব দেখা পান সাদি’র। বৃত্ত পূর্ণ হয় তখনই।

সাদিও স্বপ্ন দেখতেন, বড় বাড়ি, পিএইচডি ডিগ্রির। টি-শার্ট বেচার গল্প শুনে বিনা কাগজে পাঁচ হাজার ডলার জিজেলকে দেন। পরে সাদি গুগলে জানতে পারেন, মাদাম জিজেল আসলে কে। কলম্বিয়ায় বেশ পরিচিত একটা নাম জিজেল। ওখানেই প্রতারণায় হাত পাকে মাদামের। কারাবাসও হয়েছিল। আদালতের ফাঁক গলে বেরিয়ে আসেন। কলম্বিয়ায় আর ফেরেননি। সে দেশ তাকে চেনে ‘বিখ্যাত ফেরারি’ হিসেবে। সূত্র: জি নিউজ ও ওয়াশিংটন পোস্ট।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এক পরিবারের ১৪ সদস্যই মোবাইল চোর!

বেশ কিছু দিন ধরেই অভিযোগ আসছিল দিল্লির বিভিন্ন মেট্রো স্টেশন থেকে মোবাইল চুরির খবর। কোন দিনতো আবার একই দিনে ২০-২৫টা করে অভিযোগ।
এত অভিযোগ পাওয়ার পর নড়েচড়ে বসে দিল্লি পুলিশ। শুরু হয় তদন্ত।

সোমবার পুলিশের জালে ধরা পড়ে এক জন। তাকে জেরা করে যে তথ্য মিলল, তাতে চক্ষু চড়কগাছ তদন্তকারীদের। দিল্লি মেট্রো সূত্রে খবর, ১৪ জনের একটি দল বেশ কিছু দিন ধরেই অপারেশন চালাচ্ছিল বিভিন্ন স্টেশনে। চোরেরা প্রত্যেকে একই পরিবারের সদস্য। আটককৃতদের মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েক জন নাবালকও।

দিল্লি মেট্রো পুলিশের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত সোমবার দুপুরে গ্রেফতার করা হয় বচ্চন সিংহ নামে এক অভিযুক্তকে। জেরায় সে চুরির কথা স্বীকার করে। তার কাছ থেকেই তদন্তকারীরা জানতে পারেন ছ’জন নাবালকসহ ১৪ জনের এই দলের কথা।

জেরার মুখে বচ্চন জানান, তার সঙ্গীরা সবজি মান্ডি থানার কাছে একটি পার্কে বিশ্রাম নিচ্ছে। এর পরই কাশ্মীরি গেট মেট্রোর পুলিশ সেখানে হানা দেয়। বাকি ১৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে ২৪টা মোবাইল উদ্ধার করা হয়েছে। এরা সবাই আগরার কাছে বিষ্ণুপুরা গ্রামের বাসিন্দা।

তদন্তকারীদের দাবি, আটককৃতরা জানিয়েছেন, তাদের গ্রামের অনেকেই চুরি করে। অন্য সময় চাষ বা জুতো সারাইয়ের কাজ করে। কিন্তু মোবাইল ফোন চুরিই তাদের আসল পেশা। মাস কয়েক আগে ওই পরিবারের কয়েক জন দিল্লিতে এসেছিলেন। তখনই তারা বুঝতে পারে, মেট্রো যাত্রীদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন চুরি করা খুব সহজ। এরপর গোটা পরিবার মেট্রোয় মোবাইল ফোন চুরির ছক কষে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বহুমুখী উপকারিতার কারণে প্রতিদিন খান আমড়া

আকারে যত ছোট, গুণে তত বড়। এক কথায় এটাই হল আমড়া।
বহুমুখী উপকারিতার কারণে অনেকেই নিয়ম করে আমড়া খাচ্ছেন। প্রতিদিনের দূষণভরা জিবনে সুস্থ থাকার টোটকা এখন আমড়া। আমড়া ব্লাড পিউরিফায়ারের কাজ করে। স্ট্রেসের জাল বিছানো সমাজ জীবনে শরীর সুস্থ রাখাই যেখানে চ্যালেঞ্জ, সেখানে আমড়া থাকতে হবে অবশ্যই।

এই ফলে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি আর ক্যালসিয়াম। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। দামেও সস্তা। গুণে মহার্ঘ। তাই আমড়া খান রোজ। শরীর সুস্থ রাখতে পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক আমড়ার গুণাবলী-

১। রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। স্ট্রোক ও হৃদরোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চর্বি কমিয়ে হৃত্‍‍পিণ্ডে সঠিক ভাবে রক্ত চলাচলে সাহায্য করে

২। চিনির পরিমাণ কম থাকায় উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের রোগীরা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন। আমড়ার খোসায় থাকা আঁশ বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে।

৩। ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম দাঁত ও মাড়ি শক্ত করে। দাঁতের গোড়া থেকে রক্ত, পুঁজ বের হওয়া প্রতিরোধ করে।

৪। আমড়া পিত্ত ও কফ নাশ করে, কণ্ঠস্বর পরিষ্কার রাখে। নিয়মিত আমড়া খেলে চুল, নখ, ত্বক সুন্দর থাকে।

৫। অরুচি দূর করে, শরীরের অতিরিক্ত উত্তাপ কমায়। আমড়ায় থাকা অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে রক্ত জমাট বাঁধার ক্ষমতা বাড়ায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
৫ নাবালক ছাত্রের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে শিক্ষিকা, অতঃপর…!

সম্পর্ক তৈরির অভিযোগে এক শিক্ষিকাকে গ্রেফতার করল পুলিশ৷ তবে ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ওঠা এই অভিযোগ প্রথম নয়৷ ২০১২ সালেও পাঁচ নাবালক ছাত্রের সঙ্গে একই কাজ করার অভিযোগে জেল খেটেছিলেন তিনি৷

চুয়াল্লিশ বছরের এমা ওয়েব স্বামী বাড়িতে না থাকলে নাবালক ছাত্রদের সঙ্গে সহবাস করতেন৷ সংবাদ সংস্থা ডেইলি মেলের খবর অনুযায়ী, এক ১৬ বছরের কিশোরকে সাহায্য করার জন্যে নিযুক্ত করা হয়েছিল তাকে৷ এই সুযোগেই এমা ওই নাবালকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ান৷ তাকে মাঝেমধ্যে বিভিন্ন উপহারও দিতেন এমা৷ এরপরেই একদিন ওই ছাত্রকে বাড়ি পৌঁছে দেোয়ার কথা বলে নিজের গাড়িতে তুলে নেন এমা৷ রাস্তার জ্যামে গাড়ি আটকে থাকায় গাড়িতেই তাকে জড়িয়ে ধরেন এমা৷ এমনকি তাকে নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে তার সঙ্গে যৌনতা স্থাপণ করেন৷

এরপরে ক্লাস ফাঁকি দিয়ে নির্জন জঙ্গলে সেই নাবলককে নিয়ে গিয়ে ফের একই কাজ করেন এমা৷ এমা নিজে দুই সন্তানের জননী৷ ২০১২ সালেও পাঁচ নাবালকের সঙ্গে একই কাজ করায় ৩২ মাস জেলে ছিলেন এমা৷ তবে এটি এমার একপ্রকার রোগ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা৷ এই কারণেই তাকে এবারের রেহাই দিয়েছে আদালত৷

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘মাদকের অভিযোগ প্রমাণ হলে ছেলেকে হত্যা করা হবে’

আইন শৃঙ্খলা নিয়ে নজিরবিহীন প্রচারণার মধ্যদিয়ে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন দুতার্তে। মাদক পাচারকারী ও মাদকাসক্তকে হত্যা করে সমাজ থেকে অবৈধ মাদক নির্মূলে বদ্ধপরিকর তিনি।

আর তারই জের ধরে দুতার্তে বলেছেন, তার ছেলের বিরুদ্ধে ওঠা মাদক চোরাচালানের অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে গুলি করে মেরে ফেলা হবে। আর এই কাজ যেসব পুলিশ করবে তাদের তিনি সুরক্ষা দেবেন। ম্যানিলায় প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে সরকারি কর্মীদের উদ্দেশ্যে দুতার্তে একথা বলেন।

এর আগে, বিরোধীদলীয় একজন পার্লামেন্ট সদস্যের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে চলতি মাসে প্রেসিডেন্টের ছেলে পাওলো দুতার্তের (৪২) বিরুদ্ধে সিনেটে তদন্ত শুরু হয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি একজন চীনা মাদক ব্যবসায়ীকে চীন থেকে বিপুল পরিমাণ মাদক পাচার করতে সহায়তা করেছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest