সর্বশেষ সংবাদ-

তিন দশক পরেও অমলিন শহীদ নূর হোসেন

‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ বুকে পিঠে লেখা এই স্লোগানটি মনে করিয়ে দেয় একটি নাম, নূর হোসেন। যে নামটির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে একটি আন্দোলনের ইতিহাস। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর এরশাদবিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে প্রাণ হারান নূর হোসেন।

নূর হোসেনের এই আত্মত্যাগ তৎকালীন স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনকে বেগবান করে। অব্যাহত লড়াই-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতন ঘটে। এরপর থেকেই ১০ নভেম্বর পালন করা হয় শহীদ নূর হোসেন দিবস হিসেবে।

স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে নূর হোসেন তার বুকে ও পিঠে ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ স্লোগান লিখে ১৯৮৭ সালের এই দিনে ১৫-দলীয় ঐক্যজোটের মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন। মিছিলটি যখন জিরো পয়েন্টে পৌছে, তখন স্বৈরাচার সরকারের নির্দেশে মিছিল লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করা হয়। গুলিতে নূর হোসেনের বুক ঝাঁঝরা হয়ে যায়। এ ছাড়া নূরুল হুদা ও কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের ক্ষেতমজুর নেতা আমিনুল হুদা টিটো শহীদ হন। তাদের এ আত্মত্যাগ তৎকালীন স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনকে বেগবান করে।

বিশেষ এই দিনটি উপলক্ষে বানী দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী তার বানীতে বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে ১০ নভেম্বর একটি অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৮৭ সালের এই দিন যুবলীগ নেতা নূর হোসেনের রক্তে ঢাকার রাজপথ রঞ্জিত হয়েছিল।

বানীতে শেখ হাসিনা বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এই সংগ্রামে বাবুল, ফাত্তাহসহ আরো নাম না জানা অনেকে আত্মাহুতি দিয়েছিলেন। অবশেষে স্বৈরশাসকের পতনের মধ্যদিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়। ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরে পায় জনগণ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সন্ধ্যায় জাপানের বিপক্ষে মাঠে নামবে নেইমারের ব্রাজিল

ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব

সুইডেন-ইতালি
সরাসরি, রাত ২.৩০ মি.
সনি টেন ২

প্রীতি ম্যাচ

ব্রাজিল-জাপান
সরাসরি সন্ধ্যা ৬ টা

ইংল্যান্ড-জার্মানি
সরাসরি, রাত ২টা
সনি টেন ১

বাস্কেটবল

এনবিএ রেগুলার
দেনভার-ওক্লাহোমা
সরাসরি, সকাল ৯.৩০ মি.
সনি সিক্স

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিশ্বকাপে মেসির ফেভারিট নেইমারের ব্রাজিল!

বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার অংশগ্রহণই পড়েছিল বিপর্যয়ের মুখে। আরেকটু হলে বাছাইপর্ব থেকেই ছিটকে পড়তে হত মেসিদের। কিন্তু ইকুয়েডরের বিপক্ষে ৩-১ গোলের জয় তুলে নিয়ে ত্রাতা হয়ে বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ করে দেন এই মেসিই। সেই মেসি রাশিয়া বিশ্বকাপে নিজের দল আর্জেন্টিনাকে শিরোপা জয়ের তালিকায় রাখতে পারছেন না। তার পছন্দের তালিকায় রয়েছে ব্রাজিল, স্পেন, ফ্রান্স ও জার্মানি।

এ প্রসঙ্গে মেসি বলেছেন, ‘আমার কাছে মনে হয় এবার শিরোপা জয়ের তালিকায় এগিয়ে থাকবে ব্রাজিল, স্পেন ও জার্মানি। এরা কঠিন প্রতিপক্ষ হবে।’

 এদিকে আগামী ১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বিশ্বকাপের ড্র। বাছাই পর্বে খুব বেশি সংগ্রাম করতে হলেও আর্জেন্টিনা রয়েছে পট-১ এ। আর ২০১০ বিশ্বকাপজয়ী স্পেন রয়েছে পট-২ এ। খুব বেশি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে গ্রুপ পর্বেই লা রোজাদের বিপক্ষে মেসিদের পড়ার। সেটাই এখন খুব ভয় হিসেবে কাজ করছে মেসির মনে। তিনি সরাসরিই জানিয়ে দিয়েছেন, ‘স্পেন খুব কঠিন প্রতিপক্ষ। বিশ্বকাপে আমি চাই না তাদের বিপক্ষে খেলতে।’

টাইকস্পোর্টসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘গ্রুপ পর্বে আমি স্পেনের মুখোমুখি হতে চাই না। কারণ, তারা খুব কঠিন প্রতিপক্ষ।’ স্প্যানিশ লা লিগায় খেলার কারণে, মেসি জানেন স্প্যানিশরা কতটা কঠিন। এ কারণেই তিনি প্রস্তুতি নিচ্ছেন স্পেনের বিপক্ষে না খেলার।

এরপরই আসে বিশ্বকাপের শিরোপা স্বপ্নের প্রসঙ্গ। আত্মবিশ্বাসী কণ্ঠে মেসির উত্তর, ‘আমাদের সবার একটাই চাওয়া-বিশ্বকাপ জয়।’ বিশ্বকাপ জিতলে কি করবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে ৩০ বছর বয়সী মেসির চটজলদি উত্তর, ‘আমরা যদি বিশ্বকাপ জিততে পারি, আমি সান নিকোলাস পর্যন্ত হাঁটব (বুয়েনস এরিস থেকে ১৬৫ কিলোমিটার দূরের একটি শহর)।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দাঁতে যদি ব্যথা হয়

দাঁত থাকলে ব্যথাও হবে এটাই যেন অলিখিত নিয়ম। বিভিন্ন কারণে হতে পারে দাঁতে ব্যথা। এর মধ্যে প্রথম কারণটি হলো, দাঁতের ফাঁকে খাবার আটকে গিয়ে দাঁতের ভেতর যে স্নায়ুর সংযোগ থাকে তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা। ফলে একপর্যায়ে দাঁতে ব্যথা হয়। মনে রাখবেন, দাঁত বা মাঢ়ির যে কোনো ধরনের অস্বাভাবিকতার কারণে দাঁতে প্রচন্ড ব্যথা হতে পারে। যদি আমাদের দাঁতে স্হাপিত কোনো ফিলিং ক্রাউন অর্থাৎ ক্যাপ হঠাৎ করে পড়ে যায় কিংবা নষ্ট হয়ে যায়, তবে দাঁতের ভেতরের অংশের নার্ভ বা স্নায়ু উন্মুক্ত হয়ে যায়।

দাঁতে খাদ্যকণা আটকে যাওয়ায় সৃষ্ট পরিস্হিতিকে ডেন্টাল সার্জনরা ডেংব্রিজ লস বলে থাকেন। দাঁতে প্রচন্ড ব্যথা হলে প্রথমেই আপনাকে একজন ডেন্টাল সার্জনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। ডাক্তারের কাছে যাওয়ার আগে আপনার দাঁতের ব্যথা তো আর থেমে থাকবে না। তাই ব্যথা কমানোর জন্য আপনি শুধু নিয়ম পালন করতে পারেন।

দাঁতের ব্যথা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই একটা ভুল ধারণা রয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো দাঁত পোকায় খাওয়া বা পোকা লাগা। দাঁতে কোনো ধরনের পোকা থাকে না। অবশ্য কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। আর তাই বেদে-বেদেনীদের দ্বারা দাঁতের তথাকথিত চিকিৎসায় আমাদের নিশ্চিত কোনো মুক্তি মেলে না। বরং এতে আমরা দাঁতের অকাল মৃত্যুকেই ডেকে আনি।

এ অবস্থায় দাঁতে অকল্পনীয় ব্যথা হয়ে থাকে। এসব ক্ষেত্রে গরম কিংবা ঠান্ডা পানি, এমনকি বাতাসের সংস্পর্শে দাঁতের ব্যথা বেড়ে যায়। কারণ সেলুলোজ জাতীয় আঁশযুক্ত খাবার খুব সহজে দাঁতের ফাঁকে ও মাঢ়িতে আটকে যায়। দীর্ঘ সময় খাবার আটকে থাকার ফলে মাঢ়ি ও দাঁত দুটোই ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। আর তখনই দাঁতে প্রচন্ড ব্যথা অনুভুত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বৃটিশ সমকামী সেফ হাউজে প্রথম বাংলাদেশি

সমকামী আশ্রয়প্রার্থী ও শরণার্থীদের জন্য বিশ্বের প্রথম সেফ হাউজ (নিরাপদ আশ্রয়) খোলা হয়েছে বৃটেনে। সেফ হাউজটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরুর আগেই অক্টোবরে।
নতুন এই সেফ হাউজে সবার আগে বাংলাদেশি রশিদ ও এল সালভাদরের মারিয়া আশ্রয় পেয়েছেন। এ খবর দিয়েছে জি-সিন।

খবরে বলা হয়, সমকামী, উভকামী, ট্রান্সজেন্ডার ও উভলিঙ্গতাবিশিষ্ট মানুষদের নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান মাইক্রো রেইনবো ইন্টারন্যাশনাল (এমআরআই) সেফ হাউজটি তৈরি করেছে। নভেম্বরে আন্তর্জাতিক আইন সংস্থা ওয়েইল, গটশাল অ্যান্ড ম্যাঞ্জিস এলএলপির লন্ডন কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সেফ হাউজটির উদ্বোধন করা হয়।

উল্লেখ্য, আইন সংস্থাটি এমআরআইকে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এখন পর্যন্ত ২৩০ ঘণ্টার বেশি সময় প্রো-বোনো (কম খরচে বা বিনা খরচে দেয়া আইনি সেবা) সেবা দিয়েছে।

খবরে আরও বলা হয়, যুক্তরাজ্যে আসা অনেক সমকামী আশ্রয়প্রার্থী এখনো নিরাপদ নয়। বাংলাদেশি রশিদ যুক্তরাজ্যে যাওয়ার পর বেশ কয়েক মাস গৃহহীন অবস্থায় ঘুরে বেড়ায়। মারিয়াকেও সম্মুখীন হতে হয়েছে নানা দুর্ভোগের। মারিয়া বলেন, ‘আমাকে আশ্রয়প্রার্থী হিসেবে থাকার জন্য যেই জায়গা দেয়া হয়েছিল, সেখানে আমি প্রায় প্রতিদিনই শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের শিকার হতাম।
একবার একজন আমার ওপর একটি পাত্র ছুড়ে মারে। আমি কখনোই নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারতাম না। কেউ আমাকে আঘাত করার চেষ্টা করছে কিনা এ নিয়ে আমি সব সময় উদ্বিগ্ন থাকতাম। ’

এমআরআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মী সেবাস্টিয়ান রক্কা বলেন, বিশ্বের ৭০টিরও বেশি দেশে সমকামিতাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। ওইসব দেশ থেকে প্রতি বছর এক হাজারের বেশি সমকামী আশ্রয়প্রার্থী আসে যুক্তরাজ্যে।

এমআরআই প্রতি বছর ১৫০ জন এমন আশ্রয়প্রার্থী ও শরণার্থীকে সহায়তা দান করে থাকে। তাদের গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয়, বিভিন্ন সাপোর্ট গ্রুপে যোগ দেয়ার ব্যবস্থা করে দেয়, চাকরি পেতে সহায়ক এমন প্রোগ্রামের আয়োজন করে থাকে। এমআরআইয়ের এই পদক্ষেপগুলোকে পরিপূর্ণ রূপ দিতে শুধু একটি সেফ হাউজের অভাব ছিল। আর আমরা এ বিষয়টি নিয়ে খুবই আনন্দিত যে, যুক্তরাজ্যে প্রথম সেফ হাউজটি কার্যকর হয়েছে। ’

এমআরআইয়ের সমকামীদের জন্য নির্মিত এই সেফ হাউজ নিয়ে মারিয়া বলেন, আমি এখানে আসার পর সবার আগে কিছুক্ষণ পরিত্রাণের কান্না করি। এরপর আমি আমার কাপড়-চোপড় ও হাই-হিল জুতাগুলো বের করি। আমি কয়েক মাস ধরে এগুলোর ওপর একবারও চোখ বুলাতে পারিনি।

এমআরআইয়ের হাউজিং প্রকল্পের ব্যবস্থাপক মৌদ গোবা বলেন, মারিয়া এক বছরের বেশি সময় আগে আশ্রয় চায়। এখনো সে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছে। রশিদ দুই সপ্তাহ আগে তার আশ্রয়প্রার্থিতার জন্য সাক্ষাৎকার দিয়েছে। আশ্রয় পাওয়ার জন্য আবেদন করার তারিখ নির্ধারণ করতে তাকে এক বছরেরও বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে। তাদের আরো অনেক কঠিন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। তবে এখন অন্তত তাদের আর ঘুমানোর জায়গা বা কারো নির্যাতনের শিকার হওয়া নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। এমআরআইতে তারা এমন কাউকে পেয়েছে যারা তাদের সঙ্গে আশ্রয়ের এই যাত্রার সঙ্গী হবে। ’

ওয়েইল এর প্রো বোনো অ্যান্ড সিএসআর বিভাগের প্রধান রবার্ট পওয়েল বলেন, এমআরআইকে তাদের এই অসাধারণ প্রকল্পে প্রো বোনো আইনি পরামর্শ দেয়াটা আমাদের জন্য একটি আনন্দময় অভিজ্ঞতা ছিল। এটা নিশ্চিত যে, আমাদের আইনজীবীরা সমকামীদের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয় তৈরিতে বাস্তব ও ইতিবাচক একটি সামাজিক কর্মকা-ে সহায়তা করেছে। আমরা এমআরআইকে ২০১৮ সালে এমন আরো সেফ হাউজ নির্মাণে সহায়তা করবো।

প্রথম সেফ হাউজটিতে মাত্র চারজন মানুষের থাকার জায়গা আছে। একটি দ্বিতীয় সেফ হাউজও নির্ধারিত করা হয়েছে। এটি আগামী ডিসেম্বরে খোলা হবে। ২০১৯ সালের আগে কমপক্ষে ১৫০ জন সমকামী আশ্রয়প্রার্থীকে এমআরআইয়ের এরকম বিভিন্ন সেফ হাউজ প্রদানের পরিকল্পনা রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
উত্তাপ ছড়াচ্ছে সানির ‘বার্বি গার্ল’ (ভিডিও)

সানি লিওন ফের নতুন অবতারে, লয়লা, বেবি ডল, হয়ে এবার তিনি বার্বি গার্ল। রাজীব ওয়ালিয়া নির্দেশিত ‘তেরা ইন্তেজার’ ছবিতে সানিকে বার্বি গার্ল বলে গান তৈরি হয়েছে।
পিঙ্ক ঘাঘরায় লাস্য ছড়িয়ে দিচ্ছেন শাহরুখ খানের ‘লয়লা’।

তবে অনেকেই বলছেন, এই ভিডিওতে সেভাবে হট লাগেনি সানিকে। লাস্যের জাদুতে দুনিয়া কাঁপানো সানি নাকি হট হয়ে উঠতে পারেননি। আসলে তেরা ইন্তাজার ছবি-র এই গানে সানির সঙ্গে ডান্স ফ্লোরে এসেছেন আরবাজ খান। আসলে এতেই চটেছেন সানি ফ্যানরা তাদের মতে আরবাজের উপস্থিতিতেই পুরো ব্যাপরটা ছানা কেটে গেছে।

স্বাতী শর্মা এবং লিল গোলুর গান গেয়েছেন এই ভিডিওতে। তবে যেভাবে সানি উত্তাপ ছড়িয়ে থাকেন এই গানে নাকি তার দেখা মেলেনি। বেবি গার্ল, লায়লা তো দূরের কথা নিদেনপক্ষে ইমরান হাশমির সঙ্গে বাদশাহোতে ‘পিয়া মোরে’ গানে যেভাবে দেখা গিয়েছিল সানিকে, আরবাজের সঙ্গে অন স্ক্রিন কেমিস্ট্রিতে তার ছিটে ফোঁটাও আনতে পারেননি তিনি। তবে এটা সানির আইটেম নাম্বার নয়, এই ছবিতে আরবাজের বিপরীতে অভিনয় করেছেন লাস্যময়ী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
১০ হাজার নারীর সাথে রাত কাটিয়েছেন তিনি

রেসলিং দুনিয়ায় তিনি কিংবদন্তি। তবে রেসলিংয়ের রিংয়ে তিনি পরিচিত ‘দ্য ন্যাচার বয়’ নামে।
তিনি আর কেউ নন, আমেরিকান রিক ফ্লেয়ার। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে একজন পেশাদার রেসলিং ম্যানেজার। জন্ম তার ১৯৪৯ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারি।

তবে এ সব বিষয়ে নয়, তিনি এবার সংবাদ শিরোনাম হয়েছেন অন্য কারণে। তাকে নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি বানানো হয়েছে। আর তা বানিয়েছেন পরিচালক রোরি কার্পফ। এতে বলা হয়েছে, ২০ বছরে রিক ফ্লেয়ার কমপক্ষে ১০ হাজার নারীর সাথে রাত কাটিয়েছেন। এ সময়ে পান করেছেন দিনে কমপক্ষে ১০ ক্যান বিয়ার। সাথে থাকতো ৫টি ককটেল।
রিক ফ্লেয়ারের বয়স এখন ৬৮ বছর।

পরিচালক রোরি কার্পফ তার ডকুমেন্টারিতে যুক্তরাষ্ট্রের রেসলিং ব্যবসায় সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের অন্যতম এই ফ্লেয়ারের জীবন তুলে ধরেছেন। এতে বলা হয়েছে, রিক ফ্লেয়ার চারবার বিয়ে করেছেন। তার ব্যক্তিজীবন আর বাইরের জীবন এক নয়।

ইউএসএ টুডে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, তিনি কমপক্ষে ১০ হাজার নারীকে শর্যাসঙ্গী করেছেন। আর তার ছিল অসীম মাদকের নেথা।

ফ্লেয়ার নিজেই দাবি করেছেন, তিনি দিনে ১০ ক্যান বিয়ার ও ৫টি ককটেল ব্যবহার করতেন। এ অবস্থা তার একটি শো থেকে আরেকটি শো-এর মধ্যে রাস্তায় থাকা অবস্থায় সেবন করতেন। একজন মনোবিজ্ঞানীর কাছে গিয়েছিলেন তিনি। তাকে তার মাদক গ্রহণের কথা জানিয়েছেন।

জবাবে ওই মনোবিজ্ঞানী বলেছেন, এভাবে মাদক সেবন করা সম্ভব নয়। ১৯৮৯ সালে তিনি ওই মনোবিজ্ঞানীকে বলেছিলেন, প্রতিদিন আমি কাজে থাকি। তাই গাড়িতে বসে বিয়ার পান করি। হোটেলে যাই। পান করি ভোদকা। তবে অতি মাত্রায় মাদক সেবনের ফল তিনি পেয়েছেনও। গত আগস্টে তিনি কোমায় চলে যান। তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। তারপর অপারেশন করা হয়।

দেখা যায় অনেক আগেই তার কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। এ সময় চিকিৎসকরা তাকে বলে দেন, তার আর বেঁচে থাকার সুযোগ আছে শতকরা ২০ ভাগ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ক্যানসার রোধে বেদানা

ফলের রাজা আম হলেও চিকিৎসকরা কিন্তু বলেন ফলের রাজা বেদানা। খাদ্যগুণ, পুষ্টিগুণে ভরপুর এই সুস্বাদু ফল।
টাটকা বেদানা দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও মিষ্টি। জেনে নিন বেদানার স্বাস্থ্যগুণ।

১। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় : বেদানার মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম ও ভিটামিন সি। প্রতি দিন বেদানার রস খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণও গ্রিন টি বা রেড ওয়াইনের থেকে প্রায় তিন গুণ বেশি। এর মধ্যে রয়েছে তিন প্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ট্যানিন, অ্যান্থো সিয়ানিন ও এলাজিক অ্যাসিড। অ্যান্থোসিয়ানিন দেহ কোষ সুস্থ রাখার ফলে ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে পারে।
ফোলা ভাব কমে, ক্ষয় রুখতে পারে।

২। রক্তচাপ : প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে বেদানা সিস্টোলিক ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে স্ট্রেস, টেনশন কমে। হার্টের সমস্যা থাকলে হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমে।

৩। কোলেস্টেরল : আর্টারি পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে বেদানা। বেদানার রস তাই রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে দারুণ উপযোগী। এর পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হলে রোজ খান বেদানার রস।

৪। ব্যথা ও পেশি : বাত, অস্টিওআর্থারাইটিস, পেশির ব্যথা কমাতে সাহায্য করে বেদানা। তরুণাস্থির ক্ষয় রুখতেও উপকারী বেদানা।

৫। ক্যানসার : অ্যাপপটোসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্যানসার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে বেদানা। প্রস্টেট ক্যানসার, ব্রেস্ট ক্যানসারে ভাল কাজ করে বেদানার অ্যান্টিক্যানসার এজেন্ট।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest