সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় যুবদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি  মাদক বিক্রিকালে গ্রেফতার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি আল আমিনআশাশুনিতে যুবদলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিতসাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট নির্বাহী কমিটির নির্বাচন: ৭টি পদের বিপরীতে ২৬ টি মনোনয়নপত্র বিক্রিজুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভআশাশুনিতে স্থানীয় পর্যায়ে কর্মশালা  সাতক্ষীরা জেলা কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশনের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্নকলারোয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে আর বাড়ি ফেরা হল না কিশোর নয়নেরসাতক্ষীরায় পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনবৃত্তি উৎসবের নামে সাতক্ষীরায় চলছে কোচিং সেন্টারের রমরমা বাণিজ্য: প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে টানা দ্বিতীয় জয় সিলেট সিক্সার্সের

স্পোর্টস ডেস্ক : ঘরের মাঠে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)র পঞ্চম আসরের দুর্দান্ত যাত্রা শুরু করছে সিলেট সিক্সার্স। এবারকুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকেও পরাজয়ের হাত থেকে বাচাতে পারে নি। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের অধিনায়ক মোহাম্মদ নবী। সিলেট সিক্সার্সে কাছে ৪ উইকেটে হারে নবীর ভিক্টোরিয়ান্স।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের দেওয়া ১৪৬ রানের টার্গেট। আর সেই লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে থারাঙ্গা ও ফ্লেচার ৭৩ রানের জুটি করে সিলেটকে অনেকটাই জয়ের দিকে এগিয়ে দেন। ফ্লেচারকে ব্যক্তিগত ৩৬ রানে সাজঘরে ফিরিয়েছেন ডোয়াইন ব্রাভো। এরপর মোহাম্মদ নবীর বলে এলবিডব্লিউ হয়ে সাব্বিরও ফিরেছেন ৩ রান করে। ৫১ রান করে রান আউটের কবলে পড়েন থারাঙ্গা। অধিনায়ক নাসির ২০ বলে ১৮ রান করে আউট হয়ে সাজঘঅরে ফিরে যায়। তবে বেশিক্ষণ মাঠে থাকতে পারে নি রস হুইটলি ও শুভাগত হোম।
তবে মাঠে নেমেই প্রথম বলে ছক্কা হাকান নুরুল হাসান সোহান। ১৯.৫ বলের সময় ৪ মেরে ম্যাচ নিজেদের করে নেয় সিলেট সিক্সার্স। এর আগে গতবারের চ্যাম্পিয়ান ঢাকা ডায়নামাইটসকে কোন প্রকার চান্স দেয়নি উদ্বোধনী ম্যাচে। ঢাকাকে ৯ উইকেটে হারিয়ে প্রথম ম্যাচে বিশাল জয় তুলে নেয় সিলেট সিক্সার্স।
শনিবার টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে গত আসরের চ্যাম্পিয়ন ঢাকা ডায়নামাইটসের মুখোমুখি হয়েছে নাসির হোসেনের দল। ঐ ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো সিলেট সিক্সার্সের অধিনায়ক নাসির হোসেন। আজও টস জিতে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স বিপক্ষে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় নাসির হোসেন।
শুরুতেই সিলেট সিক্সার্সের বোলাররা মাঠে নেমেই কোণঠাসা করে তুলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের ওপেনিংয়ে খেলতে নামা ইমরুল কায়েস ও লিটন দাসকে। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ১৪৫ রান করে কুমিল্লা। জয়ের জন্য সিলেটের করতে হবে ১৪৬ রান। কুমিল্লার হয়ে ওপেন করতে আসেন লিটন কুমার দাস ও ইমরুল কায়েস। এ দুই ওপেনার দেখে-শুনে ভালোই জবাব দিচ্ছিলেন সিলটের বোলারদের। ৩৬ রানের একটি অসাধারণ জুটিও গড়ে তোলেন।
কিন্তু প্রথম দিনের মতোই এদিনও সিলেটের হয়ে প্রতিপক্ষে শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন নাসির হোসেন। ইনিংসের পঞ্চম ওভার করতে আসেন নাসির। নাসিরের পঞ্চম বলটি ইমরুল সজোরে খেলতে চাইলে, ব্যাটের কোনায় লেগে সরাসরি স্ট্যাম্পে আঘাত হানে। ফলে ১২ রান করেই সাজঘরে ফেরেন কুমিল্লার এ ওপেনার। এরপরই তাইজুলের জোড়া আঘাত। পর পর ব্যক্তিগত দুই ওভারে তুলে নেন লিটন দাস ও জস বাটলারের উইকেট। এরপর মারলন স্যামুয়েলসের ব্যাটে শেষ পর্যন্ত ১৪৫ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করাতে সক্ষম হয় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। স্যামুয়েলস ৪৭ বলে করেন ৬০ রান। এ ছাড়া ১৬ বলে ২৬ রান করেন অলক কাপালি। সিলেটের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন ক্রিসমরি সান্তোকি ও তাইজুল ইসলাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মোবাইল ফোন পকেটে রাখেন? যে বিপদ ডেকে আনছেন!

স্বাস্থ্য ও জীবন : অফিস, দোকান বাজার যেখানেই যান না কেন, আপনার ফোনটি বুক পকেট বা প্যান্টের পকেটে থাকে, তাই তো? আর মহিলাদের ক্ষেত্রে পকেট দেওয়া জামা পড়ার তেমন প্রচলন নেই বলে, তারা অনেকেই অন্তর্বাসের ভিতরে মোবাইল রেখে দেন। এতে কি হচ্ছে বা হতে পারে, তা কি জানা আছে? আসলে মোবাইল কোম্পানিগুলি আপনাদের কখনোই তাদের ক্ষতিকারক দিকগুলি বোঝাতে আসবেন না।
এমনকি, সামান্য জানিয়ে দেওয়ার দায়িত্বও তারা নেবেন না। কারণ, তারা তাদের কোম্পানির ব্যবসা দেখবেন, তার লাভ দেখবে। আপনার শরীর নিয়ে তাদের কোনো মাথা ব্যাথা থাকার কারণ নেই।
মোবাইল ফোনের এরকম বহু ক্ষতিকারক দিক আছে। সেগুলি নিয়েই আজকের আলোচনা-
১. মোবাইল ফোন বন্ধ্যাত্বের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। বহু সমীক্ষায় দেখা গেছে যে পুরুষদের জন্য মোবাইল মোটেও ভাল নয়। এর কারণ, মোবাইল পুরুষদের ক্ষেত্রে বীর্যের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে। সমীক্ষায় দেখান হয়েছে যে, কথা বলার সময় ফোন যদি পুরুষাঙ্গের কাছাকাছি থাকে, তবে তা বীর্য উৎপাদনকারী কোষের মারাত্মকভাবে ক্ষতি করে। এতে পরিমাণ মতো বীর্য তৈরি হতে পারে না।
এতে মূলত ক্ষতিগ্রস্ত বীর্যের কারণে সন্তান দুর্বল এবং শারীরিক বা মানসিক প্রতিবন্ধকতা নিয়ে জন্মাতে পারেন। যে সকল পুরুষ কানে ফোন ব্যবহার বা করে হেড সেট ব্যবহার করেন এবং ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোবাইল ফোন পকেটে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা সবথেকে বেশি থাকে।
ক্লেভল্যান্ড-এ অবস্থিত সেন্টার ফর রিপ্রোডাক্টিভ মেডিসিন-এ মোবাইল ফোনের ওপর একটি সমীক্ষা ছালান হয়। তাতে ৩২ জন পুরুষের ওপর এই সমীক্ষা হয়। তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে বীর্যের নমুনা নিয়ে, তা দিয়ে নানা ধরণের পরীক্ষা নিরিক্ষা চালানো হয়। এক সময় নমুনাগুলির কাছাকাছি ফোন রেখে দিয়ে তার প্রভাব পরীক্ষা করা হয় এবং দেখা যায় যে, বীর্যগুলি যথারীতি খতিগ্রস্থ হয়েছে। এরই সঙ্গে বীর্য কম তৈরি বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ হিসাবে দায়ি করা হয়েছে পরিবেশ দূষণ এবং মূত্রসংক্রান্ত প্রজননতন্ত্রের সংক্রমণকে।
২. আপনি কি মোবাইল ফোন অন্তর্বাসের ভিতরে রাখেন? ক্যালিফোর্নিয়ার ব্রেস্টলিঙ্ক নামক একটি সংস্থায় গবেষণা করে দেখা গেছে যে, স্তন ক্যান্সারের সঙ্গে মোবাইল ফোনের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। গবেষণা থেকে জানা গেছে যে, যে সমস্ত পরিবারে পূর্বে কোনও ক্যান্সারের ইতিহাস নেই বা আক্রান্তের কোনও তথ্য নেই, সেই পরিবারেও এখন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। মূলত, চল্লিশ বছরের মধ্যে যে সকল মহিলা রয়েছেন, তাদের ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা সবথেকে বেশি। গবেষণা থেকে প্রমাণিত, যে সকল নারী অন্তর্বাসের ভিতরে মোবাইল ফোন রাখেন, তাদের প্রত্যেকের বুকের কোনও না কোনও স্থানে টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল এবং এদের সকলের স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।
৩. মোবাইলের বিকিরণ এবং ক্যান্সার:
মোবাইল ফোন থেকে কি সত্যিই ক্যান্সার হয়? এই প্রশ্নটি আমাদের মনে বারবার করে উঠে আসে। আসলে মোবাইল ফোনের থেকে সত্যি সত্যিই ক্যান্সারের সম্ভাবনা সম্পর্কিত। মোবাইল ফোন ব্যবহার করার কারণে নানা ধরণের ক্যান্সার শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। এর বড় কারণ হল, মোবাইল ফোনের ক্ষতিকারক বিকিরণ। এই ক্ষতিকারক বিকিরণের কারণে নারী এবং পুরুষ দুইই দারুণভাবে শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হন। ফলে, আশঙ্কা বাড়ে স্তন ক্যান্সার সহ অন্যান্য ক্যান্সারের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন ওয়্যারলেস ডিভাইসকে টু বি রিস্ক-এর আওতায় রেখেছে। এর কারণ এগুলি যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গকে ব্যবহার করে, যা মানুষের মধ্যে ক্যান্সারের প্রবণতা বৃদ্ধি করতে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা পালন করে। অনেকেই মনে করেন যে, মোবাইল ,ক্যান্সার হওয়ার অবশ্যম্ভাবী কারণ হিসাবে কাজ করে। এমনকি, এর ওপর বহু পরীক্ষা নিরিক্ষা করে বহু কিছু প্রমাণিতও হয়েছে।
৪. তাহলে কিভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে হবে?
মোবাইল ফোন যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করুন। একান্তই ব্যবহার করতে হলে, তাকে এমনভাবে রাখুন যাতে শরীরের কাছাকাছি না থাকে। সবথেকে বড় কথা, মোবাইল ফোন পকেটে রাখবেন না, বেল্টের সঙ্গে আটকাবেন না বা অন্তর্বাসের ভিতর রাখবেন না। সেই সঙ্গে ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন অফ করে রাখুন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাহিত্যিক কাজী ইমদাদুল হকের ১৩৫তম জন্মজয়ন্তী উদযাপিত

পাইকগাছা প্রতিনিধি : পাইকগাছায় প্রতিকৃতিত্বে পুষ্পমাল্য অর্পণ, আলোচনা সভা, পদক ও বই বিতরণের মধ্য দিয়ে সু-সাহিত্যিক কাজী ইমদাদুল হকের ১৩৫তম জন্মজয়ন্তী উদযাপিত হয়েছে। কাজী ইমদাদুল হক স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফকরুল হাসানের সভাপতিত্বে জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডঃ স ম বাবর আলী। সম্মানিত অতিথি ছিলেন, কাজী ইমদাদুল হকের পৌত্রী কাজী নুসরাত সুলতানা ও কাজী নাহিদা আকবর। বিশেষ আলোচক ও সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন প্রফেসর আব্দুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাওঃ শেখ কামাল হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহানারা খাতুন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শেখ শাহাদাৎ হোসেন বাচ্চু, অধ্যক্ষ মিহির বরণ মন্ডল, রবিউল ইসলাম, নাগরিক কমিটির সভাপতি মোস্তফা কামাল জাহাঙ্গীর, ইউপি চেয়ারম্যান গাজী জুনায়েদুর রহমান, শিবসা সাহিত্য অঙ্গনের সভাপতি সুরাইয়া বানু, উপকূল সাহিত্য পরিষদের আহবায়ক সরদার মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র সাহিত্য পরিষদের সভাপতি রণজিত কুমার মন্ডল, ষোলআনা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এ্যাডঃ মোর্তজা জামান আলমগীর রুলু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, কাজী ইমদাদুল হক স্মৃতি পরিষদের সভপতি প্রকাশ ঘোষ বিধান। সাংবাদিক আব্দুল আজিজ ও এন ইসলাম সাগরের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, প্রভাষক লুৎফা ইসলাম, নাজমিন নাহার, বজলুর রহমান, তরুণ কান্তি মন্ডল, আবু রাসেল কাগুজী, তারেক আহম্মেদ, প্রজিত রায়, কল্লোল মল্লিক, জিএম এমদাদ, প্রাণ কৃষ্ণ দাশ, সাংবাদিক রবিউল ইসলাম, আবুল হাশেম, জগদীশ চন্দ্র রায়, পঞ্চানন সানা, শিক্ষার্থী শাহানাজ পারভীন পপি, আফরোজা সুলতানা, পম্পা সরদার, আবু রায়হান, সুষ্মিতা দত্ত, আরজু সুলতানা, ঝর্ণা আক্তার, কাজী রিয়া ও মুন্নি সুলতানা। অনুষ্ঠানে প্রফেসর আব্দুল মান্নান ও কবি পঞ্চানন মল্লিককে কাজী ইমদাদুল হক পদক ও বিভিন্ন লাইব্রেরিতে কাজী ইমদাদুল হক রচনাবলী বই প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তারা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কৃতি ব্যক্তি ও সু-সাহিত্যিক কাজী ইমদাদুল হকের জন্মজয়ন্তী জাতীয়ভাবে পালন এবং পাঠ্যপুস্তকে তার জীবনী এবং “আব্দুল্লাহ” উপন্যাস পুনরায় অন্তর্ভূক্ত করার দাবী জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাঁশদহায় এমপি রবি’র উঠান বৈঠক

নিজস্ব প্রতিনিধি : বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড নিয়ে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বিকালে সদরের বাঁশদহ ইউনিয়নের দক্ষিণ কামারবায়সা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় চত্বরে জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য জজ কোর্টের অতিরিক্ত পিপি এড. আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এসময় তিনি বলেন, ‘দেশ রক্ষার চলমান আন্দোলনে দেশের জনগণ মুক্তিযোদ্ধাদের আবার ও ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে। কারণ স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি আজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়েছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে সম্মানিত করেছেন। জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান ও গুরুত্ব দিয়েছে এবং উপলব্ধি করেছে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সরকার ও মুক্তিযোদ্ধাদেরকে আবার ও দেশের ক্ষমতায় বসাবে। তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে জঙ্গি দমন, বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণ, শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, অবকাঠামো ও যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ প্রতিটি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। উন্নয়নের এই ধারা অব্যাহত রাখতে দেশের জনগণ আগামী নির্বাচনেও আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে। বিএনপির জনগণের প্রতি আস্থা নেই বলেই নির্বাচনে আসতে ভয় পাই। বেগম খালেদা জিয়া তাই সহায়ক সরকারের কথা বলে নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন। বিএনপি-জামাত জঙ্গি-সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষক তারা ক্ষমতায় আসলে দেশে আবারো জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। আবারো সারা দেশে বোমাবাজি হবে। তাই জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তারা কি জনগণের সাথে থাকবে, না জঙ্গিবাদের সাথে থাকবে।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মফজুলার রহমান খোকন, প্রচার সম্পাদক শেখ নুরুল হক, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মকসুমুল হাকিম, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদিকা তহমিনা ইসলাম, আগরদাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান হবি, বাঁশদহা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ফজর আলী, বাশদহ ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি আমিনুর রহমান, কুশখালী ইউনয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম, বাঁশদহ ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আব্দুল খালেক, সহ-সভাপতি অহেদ আলী প্রমুখ। এসময় দলীয় নেতৃবৃন্দ ও অসংখ্য সাধারণ নারী ও পুরুষ উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বাঁশদহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার মো. মফিজুর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় ইসমাইলের সংসার চলছে মাছ ও মাঁচায় সবজি চাষে

দেবহাটা ব্যুরো : দেবহাটার সখিপুর ইউনিয়নের ইসমাইলের সংসার চাষ ও সবজি চাষে নির্ভর। সে উপজেলার দক্ষিণ সখিপুর গ্রামের মৃত. এজাহার সরদারের পুত্র। সংসারের অভাবের তাড়নায় পড়ালেখা করতে পারেনি ইসমাইল। তাই জীবন-জীবিকা পরিচালনার উৎস্য হিসাবে প্রথমে মাছ চাষ শুরু করেন। পরে একই মৎস্য ঘেরের বেড়িতে নানান সবজি চাষ করে আর্থিকভাবে স্বচ্ছলতা ফিরেছে। তার মৎস্য ঘেরে মাচা পদ্ধতিতে সবজি চাষে বিপ্লব ঘটেছে। এ পদ্ধতিতে লাউ, কুমড়া, শিম, খিরাই, পুঁইশাক, ধুন্দুল, বরবটি ও করলার বাম্পার ফলন হয়েছে। এতে আয় যেমন কয়েক গুণ বেড়েছে তেমনি দেশে সবজির চাহিদা মেটাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সহযোগীতা করছে। একই সাথে মৎস্য ঘেরের ভেড়িতে ঢেঁড়শ, কলা, টমেটোসহ বিভিন্ন সবজির চাষ হচ্ছে।
উপজেলার দক্ষিণ সখিপুর গ্রামের কৃৃষক ইসমাইল হোসেন জানান, তিনি তার ৬ বিঘা জমির ঘেরে মাচা পদ্ধতিতে এ চাষাবাদ করেছেন। বছরের বিভিন্ন মাস অনুযায়ী এভাবেই মাছের পাশাপাশি সবজি উৎপাদন চলবে।
ঘেরের পানি শুকিয়ে গেলে রোপণ করা হবে ধান। তার ৬ বিঘা ঘেরে নেট, বাঁশ ও কট সুতা দিয়ে মাচা তৈরিতে দশ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু বাম্পার ফলনে ইতোমধ্যে ৭০ হাজারের বেশি টাকা আয় করেছেন। সামনে আরও আয় হবে। পাশাপাশি ১৫বিঘা জমিতে পানিফল চাষ করেছেন। যা মৌসুমী চাষ হিসাবে ব্যপক সাফল্য এনেছে। সংসার জীবনে প্রবেশের আগে থেকে মাছ চাষ এবং ৫/৬ বছর ধরে তার ভেড়িতে সবজি চাষ। কিন্তু সরকারি কোন সুযোগ সুবিধা না পেয়ে নিজ উদ্যোগ আর ঋণের মাধ্যমে মাছ ও সবজি চাষ করে স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি। সরকারি বেসরকারি ভাবে ঋণের সুবিধা পেলেই কৃষিতে আরো বিপ্লব বয়ে আনতে পারবেন বলে জানিয়েছেন ইসমাইল।
কৃষি কর্মকর্তা জসিম উদ্দীন জানান, যে পরিমাণ সবজি উৎপাদন হয়ে থাকে তার অধিকাংশ উৎপাদিত হয় মৎস্য ঘেরের আইলে অথবা মৎস্য ঘেরে মাচা পদ্ধতিতে। যা উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্য জেলায় সরবরাহ করা হয়। মাঁচা পদ্ধতিতে সবজি চাষ লাভজনক হওয়ায় এ পদ্ধতিতে চাষাবাদ দিন দিন বাড়ছে

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নানা সংকটে তালা হাসপাতাল: সাড়ে ৩ লাখ মানুষের জন্য ৬ চিকিৎসক!

নিজস্ব প্রতিবেদক : নামে তাল পুকুর কিন্তু ঘটি ডোবে না। সাতক্ষীরার তালা উপজেলার প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ মানুষের চিকিৎসা সেবার জন্য স্থানীয় সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়োজিত রয়েছেন মাত্র ৬ জন ডাক্তার। পর্যাপ্ত ওষুধ বরাদ্দ থাকলেও তা ঠিকমত বন্টন হয়না রোগীদের মাঝে। খাদ্য তালিকাতেও রয়েছে শুভংকরের ফাঁকি। অফিস টাইমেও হাসপাতাল কোয়ার্টারে বসে প্রাইভেট রোগী দেখেন একাধিক ডাক্তার। ফলে উপজেলা ছাড়াও বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিন আগত শত শত রোগী চিকিৎসা সেবা না নিয়েই ফিরে যান বাড়িতে। পক্ষান্তরে দীর্ঘ দিন একই স্থানে কর্মরত কর্মচারীরা বস্ স্টাইলে থাকেন পুরনো স্টাইলে, চড়েন ভিআইপি গাড়ি, খবরদারী করেন বহিরাগত কর্মকর্তা-কমচারীদের উপর। সব মিলিয়ে তালা হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থায় চলে এসেছে হ-য-র-ব-ল অবস্থা। হাসপাতাল সূত্র জানায়, তালা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটির জন্য ৩৪ জন ডাক্তারের পদ থাকলেও পোস্টিং রয়েছে মাত্র ৬ জনের। ২৩১ জন কর্মচারীর পদ থাকলেও আছে ১৫৫ জন।
হাসপাতালে নেই কোন অভিজ্ঞ ডাক্তার, নেই কোন সার্জন, এ্যানেসথেসিয়া, গাইনি, চক্ষু, কনসালটেন্ট ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ পোস্টিং নেই। এক্সরে মেশিনটিও বিকল রয়েছে মাসাধিককাল। এই অসংখ্য নেই এর ভিড়ে ভাল নেই জনপদের লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষ। যে কারণে হাসপাতালে কোন জটিল রোগী আসলেই খুলনা মেডিকেল অথবা সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে চরম ডাক্তার সংকট ও অসংখ্য নেই এর কারণে চিকিৎসা সেবা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে বলে জানান সেখানকার ডাক্তাররা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডাক্তার থেকে শুরু করে ভূক্তভোগী রোগী সাধারণের একটি বড় অংশের অভিযোগ, তালা হাসপাতালের ক্যশিয়ার হাফিজুর রহমান (বর্তমানে প্রধান সহকারী) চাকরির শুরু থেকে অদ্যবধি প্রায় ৩০ বছর যাবৎ কর্মরত রয়েছেন হাসপাতালটিতেই। প্রতিমাসে নানা অজুহাতে ডাক্তার থেকে শুরু করে কর্মচারীদের বেতনের বড় একটি অংশ চলে যায় তার পকেটে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ক্যাশিয়ার হাফিজুর রহমান তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে দাম্ভিকতার সাথে বলেন, ৩০ বছর চাকুরী জীবনে মাত্র ৯ মাসের জন্য শ্যামনগর বদলি হয়েছিলাম বাকি জীবন তালা হাসপাতালেই আছেন, কেউ তাকে কিছু করতে পারেননি।
তালা হাসপাতালের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ কুদরত-ই-খূদা জানান, প্রায় সকল হাসপাতালে একই রকম ডাক্তার সংকট চলছে। ডাক্তার স্বল্পতার কারণে চিকিৎসা সেবা কিছুটা হলেও বিঘিতœ হচ্ছে, তবে তারা যথাসাধ্য চেষ্ট চালিয়ে যাচ্ছেন মানিয়ে নিতে।
স্থানীয় প্রভাবশালী কর্মচারীদের প্রসঙ্গে তিনি জানান, অন্যান্য দপ্তরে স্ব-স্ব এলাকায় পোস্টিংয়ের নিয়ম না থাকলেও তাদের দপ্তরে এনিয়ে কোন বিধি নিষেধ নেই।
এলাকাবাসী ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডাক্তার কর্মচারীরা জানান, নিয়োজিত ডাক্তারদের মধ্যে একমাত্র রাজীব সরদারই সারাক্ষণ ডিউটি করেন। বাকিদের মধ্যে ডাঃ আবু সাঈদ রিপন সপ্তাহে ৩ দিন ডিউটি করেন তালায় বাকি ৩ দিন অন্যত্র ডিউটি করেন। ডাঃ সাহারুল ইসলাম ও তার স্ত্রী রাবেয়া ও সপ্তাহের সব দিন হাসপাতালে থাকেননা। ডাঃ বন্যা দাশের পোস্টিং তালা হাসপাতালে থাকলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালেই আসেননা। এছাড়া ডাঃ পুষ্পাঞ্জলী রায় সপ্তাহে ১/২ দিন হাসপাতালে আসলেও বাকী দিন গুলি তিনি কাটান অন্যত্র। কি এমন যাদু জানেন ঐ ডাক্তাররা? এছাড়া তাদের খুঁটির জোরটাই বা কোথায়? এমন প্রশ্ন এখন তালাবাসীর মুখে মুখে।
তালা হাসপাতালের ফার্মাসিস্ট বিকাশ কুমার পাল ওষুধ বন্টনে অনিয়মের ব্যাপারটি কৌশলে এড়িয়ে যান।
এ প্রসঙ্গে কথা হয়, তালা উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেবুন্নেছা খানমের সাথে। তিনি জানান, ডাক্তার সংকট থেকে শুর করে বিভিন্ন অনিয়মের কারণে উপজেলাবাসী চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এটা নিতান্তই দুঃখজনক ব্যাপার। এসব ব্যাপারে তিনি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।
তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার জানান, আমরা বারংবার বিষয়টি নিয়ে কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি কিন্তু কাজ নাহওয়ায় তিনি নিজেও হতাশ।
ভুক্তভোগী এলাবাসী সকল সংকট কাটিয়ে তালা হাসপাতালে গতিশীলতা ফেরাতে সরকারের সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের প্রস্তুতি সভা

দেবহাটা ব্যুরো : দেবহাটায় “জেলা প্রশাসক কাপ” ফুটবল টুর্নামেন্টের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রস্তুতি সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ আল আসাদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলহাজ্ব আব্দুল গণি। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী কামাল হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও নওয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, যুগ্ন সম্পাদক আনারুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ফারুক হোসেন রতন, পারুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, দেবহাটা সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবু বকর গাজী, কুলিয়া ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান বিকাশ সরকার সহ বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ। এসময় জেলা প্রশাসক ফুটবল টুর্নামেন্টে সঠিক নিয়ম মেনে দক্ষতার সাথে বিজয় অর্জন করতে বিভিন্ন প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পৌর ৬নং ওয়ার্ড আ’লীগের আঞ্চলিক কমিটি গঠনে প্রস্তুতি সভা

নিজস্ব প্রতিনিধি : রবিবার সন্ধ্যা ৬ টায় সাতক্ষীরার বাঁকাল কোল্ডস্টোর মোড়ে ৬নং ওয়ার্ড আ ’লীগের কার্যালয়ে ওয়ার্ড আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রাফিনুর ইসলাম এর সভাপত্বিতে পৌর ৬নং ওয়ার্ড আ’লীগের বাঁকাল (মেডিকেল কলেজ) এলাকার আঞ্চলিক কমিটি গঠন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পৌর আ’লীগের বিল্পবী সাধারণ সম্পাদক সাহাদাৎ হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পৌর ৭নং আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম, মুক্তিযোদ্ধা শের আলী, আনছার আলী, কামরুল ইসলাম, ইসলাম, রেজাউল ইসলাম, আব্দুল আজিজ। আরো ও উপস্থিত পৌর ৬নং ওয়ার্ড আ’লীগের আঞ্চলিক কমিটি গঠন উপলক্ষে প্রস্তুতি ছিলেন আবুল কাশেম, রওশন আলী, আশরাফুল ইসলাম, রানা, হারুন, হাসান উল্লাহ বাবু, পিয়ার মুন্সি প্রমূখ। উক্ত সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয় যে, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সম্মেলন এর মাধ্যমে বাঁকাল আঞ্চলিক কমিটি গঠন করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest