সর্বশেষ সংবাদ-
নাসিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর বিলুপ্তির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভদৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরায় আলোচনা সভা  দেবহাটায় জাতীয় প্রাণি সম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধনসাতক্ষীরায় জাতীয় দৈনিক রুপালী বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনসাতক্ষীরার মিঠু খানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপিকালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসা

ক্যান্সার দূরে রাখবে যেসব খাবার

চাকরি, ঘর আবার চাকরি। আর এরই ফাঁদে বন্দী হয়ে অনেক সময়ই নিজেদের শরীরের দিকে নজর দিতে পারি না।

দিন দিন এই অবহেলাই শেষমেশ বিপদের দিকে টেনে নিয়ে যায় আমাদের। এরকমই এক বিপদের নাম ক্যান্সার! তবে খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন যদি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন সবজি রাখা যায়, তাহলে সহজেই এই মরণ রোগ থেকে দূরে রাখা যায় নিজেকে।

গাজর: গাজর অনেক পুষ্টিগুণ ও ভিটামিনে ভরপুর খাদ্য। আর এই গাজরে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারটিন আছে যা বিভিন্ন ক্যান্সার যেমন ফুসফুস ক্যান্সার, শ্বাসনালি ক্যান্সার, পাকস্থলী ক্যান্সার, অন্ত্র ক্যান্সার এমনকি স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে। প্রতিদিন একটি গাজর বা এক গ্লাস গাজরের রস পান করলে এসব ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব।

রসুন: অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যারা রসুন খান তাদের ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা অনেক কম থাকে। এটি ক্যান্সারের জীবাণু প্রতিরোধ করে। কিছু ক্যান্সারের জীবাণু ভেঙে ফেলে।

টমেটো: টমেটো হচ্ছে ‘নিউট্রিশনাল পাওয়ারহাউস’ যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে। টমেটোতে লাইকোপেন নামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা হৃদরোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে থাকে। টমেটোতে ভিটামিন এ, সি, এবং ই থাকে যা কিনা ক্যান্সারবান্ধব মৌলের শত্রু। টমেটোর রস ক্ষতিকর ডিএনএ এর কোষ নষ্ট করে ফেলে। তাই সপ্তাহে ২ থেকে ৩টি টমেটো খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত।

বাদাম: বাদামে প্রচুর পুষ্টিগুণ থাকে। আর হৃদপিণ্ডের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাট থাকে বাদামের মধ্যে। যদি আপনি ক্যান্সারের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ক্ষুধাহীনতায় ভুগে থাকেন অথবা ওজন কমাতে চান তাহলে বাদাম সবচেয়ে ভালো, কারণ অল্প পরিমাণ বাদাম আপনাকে অনেক পরিমাণ পুষ্টি প্রদানে সক্ষম। বাদামে সেলেনিয়াম নামক অ্যান্টি ক্যান্সার উপাদান বিদ্যমানের কারণে কোলন, ফুসফুস এবং অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কে এই ‌’ব্লু হোয়েল’ নির্মাতা?

এ সময়ের সবচেয়ে আলোচিত ও বিতর্কিত একটি মরণ খেলা বা সুইসাইড গেমের নাম ‘ব্লু হোয়েল’। প্রযুক্তি নির্ভর এই ভয়ঙ্কর গেমটি নেশার ফাঁদে পড়ে আত্মহত্যা করতেও পিছপা হচ্ছে না তরুণ-তরুণীরা।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে মরণঘাতী এই গেমের নির্মাতা কে? কেনই বা তৈরি করলেন এই গেম? চলুন জেনে নিই এ সম্পর্কে-

গেমটির নাম ‘ব্লু হোয়েল’ বা Blue whale বাংলা করলে এর অর্থ দাঁড়ায় ‘নীল তিমি’। গেমটির নির্মাতার নাম ফিলিপ বুদেকিন। ফিলিপ রাশিয়ার নাগরিক। তার ডাকনাম ফিলিপ ফক্স।

১৮ বছর বয়সে ফিলিপ ২০১৩ সালে প্রথমে ব্লু হোয়েল নিয়ে কাজ শুরু করেন। প্রথমে তিনি সামাজিকমাধ্যমে ‘এফ৫৭’ নামে একটি গ্রুপ তৈরি করেন। এরপর ৫ বছরের জন্য একটি পরিকল্পনা করেন। ৫ বছরের মধ্যে যেসব মানুষ সমাজের জন্য অপ্রয়োজনীয় (তার মতে) তাদের ধ্বংস করার পরিকল্পনা করেন।

ফিলিপ যখন এই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেন তখন তিনি রাশিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেন। তিনি সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মনোবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন বছর পড়াশোনার পর ব্লু হোয়েলের বিষয়টি প্রকাশ হলে ২০১৬ সালে তাকে বহিষ্কার করা হয়। ওই সময়ে তাকে গ্রেফতার করে রাশিয়ার আইনশৃংখলা বাহিনী। গত মে মাসে এক গোপন বিচারের মাধ্যমে ফিলিপকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। বর্তমানে তিনি সাইবেরিয়ার একটি কারাগারে দণ্ডভোগ করছেন বলে জানিয়েছে ডেইলি মেইল।

ব্লু হোয়েল গেম কীভাবে কাজ করে? ব্লু হোয়েল মোটেও ইন্টারনেট ভিত্তিক অন্যান্য সফটওয়্যার, অ্যাপ্লিকেশন কিংবা নিছক গেম নয়। এটি সোশ্যাল মিডিয়া ভিত্তিক একটি ডিপওয়ে গেম। বলা হচ্ছে, যেসব কম বয়সী ছেলে-মেয়ে অবসাদে ভোগে, তারাই অসাবধানতাবশত এই গেমে আসক্ত হয়ে পড়ে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি কোনো ক্লান্তি বা বিষণ্নতা দূর করার গেম নয়। আত্মহত্যার প্রবেশপথ মাত্র।

নেট বা গুগল কোথাও খুঁজে পাবেন না এই গেম, খুঁজে পেতে পারেন কারো পাঠানো কোনো
গোপন লিংকের মাধ্যমে। এটি একটি সুইসাইড গেইম অর্থাৎ গেম খেললে মৃত্যু অনিবার্য। আপনি প্রশ্ন করতে পারেন – একটি গেম খেললে কিভাবে মৃত্যু হবে?

‘ব্লু হোয়েল’ বা Blue whale এর অর্থ নীল তিমি। নীল তিমিরা মৃত্যুর আগে সাগরের তীরে উঠে আসে – তারা আত্মহত্যা করে বলে অনেকের ধারণা! একারণেই গেমের নাম রাখা হয়েছে ‘Blue whale’ বা নীল তিমি। গেমের ৫০টি ধাপ রয়েছে। মনে রাখবেন – একবার গেমটি ইনস্টল করলে তাকে গেমের সবগুলো স্তর শেষ করার করার জন্য বাধ্য করবে অ্যাডমিন। মানে নিশ্চিত মৃত্যু।

২০১৩ সালে F57 নামক রাশিয়ান একটি হ্যাকার টিম এই গেমটি তৈরি করেছিল। তবে ২০১৫ সালে VK. com নামক সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল জনপ্রিয়তা পায় এবং প্রচুর ডাউনলোড হয় গেমটি। রাশিয়ায় এই গেম খেলে এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ১৫১ জন এবং রাশিয়ার বাইরে মারা গেছে ৫০ জন।

কেন গেমটি থেকে বের হওয়া যায় না ? গেমটি মূলত একটি ডার্ক ওয়েভের (dark wave) গেম। ডার্ক ওয়েভ হলো ইন্টারনেটের অন্ধকার জগৎ। মনে রাখবে- গেমটি আপনি একবার ডাউনলোড করলে আর কখনোই আনইনস্টল করতে পারবেন না। গেমটি আপনার ফোনের সিস্টেমে ঢুকে আপনার আপনার আই পি এড্রেস, মেইলের পাসওয়ার্ড, ফেসবুক পাসওয়ার্ড কনট্যাক্ট লিস্ট, গ্যালারী ফটো এমনকি আপনার ব্যাংক ইনফর্মেশান! আপনার লোকেশান ও তারা জেনে নিচ্ছে! আর এসব তারা করছে খুব কৌশলে।

‘ব্লু হোয়েল’ গেম ওপেন করা মাত্র আপনাকে একজন অ্যাডমিন পরিচালনা শুরু করবে। গেমটির প্রথম দশটা লেভেল খুবই আকর্ষনীয়। ইউজার অ্যাডমিন কিছু মজার মজার নির্দেশনা দেন – যেমন রাত তিনটায় ঘুম থেকে উঠে হরর ছবি দেখা, চিল্লাচিল্লি করা, উঁচু ছাদের কিনারায় হাঁটাহাঁটি করা, পছন্দের খাবার খাওয়া ইত্যাদি। এ কারণে গেমের প্রতি সহজেই আকৃষ্ট হয়ে পড়েন কিশোর-কিশোরীরা। আর এই কৌশলেই অ্যাডমিন হাতিয়ে নেবেন আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন। যা চলবে ১৫ লেভেল পর্যন্ত।

এরপর শুরু হবে পরের লেভেলগুলো ভয়ংকর সব টাস্ক। ব্লেড দিয়ে হাতে তিমির ছবি আঁকা, সারা গায়ে আঁচড় কেটে রক্তাক্ত করা, কখনো ভোরে একাকি ছাদের কার্নিশে ঘুরে বেড়ানো, রেল লাইনে সময় কাটানো, ভয়ের সিনেমা দেখা ইত্যাদি। চ্যালেঞ্জ নেয়ার পর এসব ছবি কিউরেটরকে পাঠাতে হয়। একবার এই গেম খেললে কিউরেটরের সব নির্দেশই মানা বাধ্যতামূলক। তার শেষের দিকের লেভেলে আত্মনির্যাতনমূলক বিভিন্ন টাস্ক সামনে এলেও কিশোর-কিশোরীরা এতটাই নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন যে, গেম ছেড়ে বের হতে পারে না। আর এরই মধ্যে কৌশল পরিবর্তন করে অ্যাডমিন। আপনি টেরই পাবেন না প্রথম বিশ ধাপে সংগ্রহ করে ফেলা আপনার তথ্যের উপর ভিত্তি করে আপনাকে মোহাক্রান্ত বা হিপনোসিস পদ্ধতি প্রয়োগ শুরু করা হবে। আপনি তখন ভাববেন এই গেম ছাড়া আপনার বেঁচে থাকা অসম্ভব। একই সঙ্গে পরিবার ও বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে দুর্ব্যবহারর মাধ্যমে আপনাকে কৌশলে নিঃসঙ্গ মানুষ বানিয়ে ফেলা হবে।

পঁচিশ লেভেলের পর নির্দেশনা আসবে মাদক বা ড্রাগ নেবার! এভাবেই সম্মোহিত করে করে আপনাকে তিরিশ লেভেল পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হবে। আর ৩১তম লেভেলে আপনার নগ্ন ছবি চাওয়া হবে! আপনি হিপনোসিস ও মাদকের কারণে নিজের নগ্ন ছবি পাঠাতেও চিন্তা করবেন না, ড্রাগ নেবার মাত্রা বাড়াতে থাকবেন আপনি!

এরপর নির্দেশনা আসবে আপনার ভালোবাসার মানুষের সাথে সেক্স করে গোপনে ছবি তুলে আপলোড করতে বা নিজের শরীরে একাধারে শ’ খানেক সুঁই ফোটাতে এবং ফটো আপলোড করে পাঠাতে। এভাবেই চলে যাবেন আপনি ৪০তম লেভেলে! এরপর আপনার জ্ঞান ফিরবে, বাঁচার আকুতি জানাবেন আপনি, কাঁদবেন আর বলবেন দয়া করে গেমটি আনইনস্টল করুন।

ওপরে বলা হয়েছে এই গেমে একবার ঢুকলে আর বের হওয়া যায় না। সেটার ব্যাখ্যা ইতিমধ্যে আপনি পেয়ে গেছেন। তারপরও বলে রাখা ভালো, এই পর্যায়ে আপনাকে ব্ল্যাকমেইলিং করবে অ্যাডমিন। কারণ আপনি বের হয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন, আর গেমার টিম বা অ্যাডমিন তখন আপনারই পাঠানো সকল তথ্য ফাঁস করে দেবার হুমকি দেবে। কারণ নগ্ন ছবিসহ আপনার যাবতীয় তথ্য তখন তাদের হাতে থাকবে। তখন আপনি বাধ্য হয়ে প্রবেশ করবেন। এরই ধারাবাহিকতায় গেমের শেষ ধাপ অর্থাৎ ৫০তম ধাপে ইউজারদের এমন কিছু টাস্ক দেওয়া হয়, যা সম্পূর্ণ করা মানেই আত্মহত্যা। আর এর মাধ্যমেই ঘটে গেমের সমাপ্তি।

ব্লু হোয়েলে আসক্তদের চিনবেন কীভাবে- যেসব কিশোর-কিশোরী ব্লু হোয়েল গেমে আসক্ত হয়ে পড়েছে তারা সাধারণভাবে নিজেদের সব সময় লুকিয়ে রাখে। স্বাভাবিক আচরণ তাদের মধ্যে দেখা যায় না। দিনের বেশিরভাগ সময় তারা কাটিয়ে দেয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। থাকে চুপচাপ। কখনও আবার আলাপ জমায় অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে। গভীর রাত পর্যন্ত ছাদে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় অনেককে। একটা সময়ের পর নিজের শরীরকে ক্ষত-বিক্ষত করে তুলতে থাকে তারা।

এই মরণ ফাঁদ থেকে বাঁচার জন্য মনোবিজ্ঞানীরা কিছু পরামর্শ দিচ্ছেন। সেগুলো হচ্ছে-

প্রথমতো আপনাকেই সচেতন হতে হবে। কেন আপনি অপরের নির্দেশনায় কাজ করবেন। আপনি যাকে কখনও দেখেননি, যার পরিচয় জানেন না, তার কথায় কেন চলবেন বা তার কথামতো কেন কাজ করবেন- সেটি নিজেকেই চিন্তা করতে হবে। এরকম কোনো লিংক সামনে এলে তাকে এড়িয়ে চলতে হবে। সমাজের তরুণ-তরুণীদের মাছে এই গেমের নেতিবাচক দিক সম্পর্কে প্রচারণা চালাতে হবে।

সন্তান, ভাই-বোন বা নিকটজনকে মোবাইলে ও কম্পিউটারে অধিক সময়ে একাকী বসে থাকতে দেখলে সে কী করছে, তার খোঁজ-খবর নিতে হবে। সন্তানকে কখনও একাকী বেশি সময় থাকতে না দেয়া এবং এসব গেমের কুফল সম্পর্কে বলা।

সন্তানদের মাঝে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার মানসিকতা সৃষ্টি করা। যাতে তারা আত্মহত্যা করা বা নিজের শরীরকে ক্ষতবিক্ষত করা অনেক বড় পাপ- এটা বুঝতে পারে। সন্তান ও পরিবারের অন্য কোনো সদস্য মানসিকভাবে বিপর্যস্ত কিনা- সেদিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখা। কেউ যদি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয় তাকে সঙ্গ দেয়া।

কৌতূহলি মন নিয়ে এই গেমটি খেলার চেষ্টা না করা। কৌতূহল থেকে এটি নেশাতে পরিণত হয়। আর নেশাই হয়তো ডেকে আনতে পারে আপনার মৃত্যু।

এ পর্যন্ত ব্লু হোয়েল পৃথিবীর কোন কোন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে, তার সঠিক হিসাব নেই। তবে রাশিয়া, আর্জেন্টিনা, বাংলাদেশ, ব্রাজিল, বুলগেরিয়া, চিলি, চীন, ভারত, ইটালি, কেনিয়া, পাকিস্তান, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, সৌদি আরব, সাইবেরিয়া, স্পেন, তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্র ও উরুগুয়ে ব্লু হোয়েল শনাক্ত হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্যানেল অবৈধ: হাইকোর্ট

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য নির্বাচনের জন্য গঠিত প্যানেলকে অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নতুন সিনেট গঠনের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি জিনাত আরা ও বিচারপতি কাজী ইজারুল হক আকন্দের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) এ আদেশ দেন।
হাইকোর্টের আদেশে বিচারক আগামী ছয় মাসের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ সিনেট গঠন করে উপাচার্য (ভিসি) প্যানেল মনোনয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন।
বিস্তারিত আসছে…

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কঠিন সমীকরণ সামনে নিয়ে আজ খেলবে  আর্জেন্টিনা, রয়েছে শঙ্কাও!

২০১৮ সালে রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবলের পরবর্তী আসর। আর এ আসরকে সামনে রেখে বাছাই পর্বে কঠিন প্রতিযোগিতা হচ্ছে লাতিন আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে।
পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপ নিশ্চিত করেছে ব্রাজিল। কিন্তু বাছাই বাধা অতিক্রম করতে কঠিন সমীকরণে পড়ে গেছে আর্জেন্টিনা।

বুধবার বাংলাদেশ সময় ভোর ৫টা ৩০ মিনিটে স্বাগতিক ইকুয়েডরের বিপক্ষে মাঠে নামবে সাম্পাওলির শিষ্যরা। রাশিয়ার টিকিট পেতে হলে ওই ম্যাচে বড় ব্যবধানে জিততেই হবে মেসিদের পাশাপাশি চেয়ে থাকতে হবে আরও দুটি ম্যাচের ফলাফলের দিকে।

কারণ পয়েন্ট টেবিল বলছে, দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চল থেকে ১৭ ম্যাচে ৩৮ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ব্রাজিল। ২৮ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উরুগুয়ে। এরপর সমান ২৬ পয়েন্ট অর্জন করেছে চিলি ও কলম্বিয়া। তবে গোল ব্যবধানে চিলি এগিয়ে আছে। পেরু ও আর্জেন্টিনার অর্জন ২৫ পয়েন্ট করে। তবে গোল ব্যবধানে বেশ পিছিয়ে মেসিরা। তাই সরাসরি বিশ্বকাপে যেতে আজ জিততেই হবে ইকুয়েডরের বিপক্ষে।

আর ব্রাজিলের কাছে হারতে হবে চিলিকে। পেরু ও কলম্বিয়ার ম্যাচ ড্র এবং আর্জেন্টিনা জিতলে সরাসরি বিশ্বকাপ খেলবে মেসিরা। আর পেরু ও কলম্বিয়ার ম্যাচে যদি জয় পরাজয় নিশ্চিত হয়। এবং আর্জেন্টিনা ইকুয়েডরের বিপক্ষে জয় পায় তাহলে প্লে অফ খেলতে হবে ডি মারিয়াদের। তবে শঙ্কাও রয়েছে আর্জেন্টিনার। কারণ এই ইকুয়েডরের বিপক্ষেই প্রথম ম্যাচে ঘরের মাঠে ২-০ গোলে হেরেছে নীল-সাদা জার্সিধারীরা।

আর বড় কোও অঘটন ঘটলে রাশিয়া বিশ্বকাপে দর্শকের সারিতেই বসে থাকতে হতে পারে পাঁচ বারের ব্যাল ডি অর জয়ী লিওনেল মেসিকে।

প্রসঙ্গত, লাতিন আমেরিকা অঞ্চল থেকে সরাসরি চারটি দল বিশ্বকাপ খেলবে এবং পঞ্চম দল প্লে অফ খেলবে ওশেনিয়া অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। প্লে অফ খেলতে আর্জেন্টিনাকে অবশ্য পয়েন্ট টেবিলের পাঁচ নম্বরে থাকতে হবে। বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে সরাসরি খেলবে লাতিন অঞ্চলের শীর্ষ চার দল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
লুটপাটে রাখাইনে খাদ্য সংকট, বাংলাদেশে আসছে ‘রোহিঙ্গারা’
মিয়ানমার সামরিক জান্তা ও তাদের দোসর’রা রাখাইন রাজ্যের মানব শূন্য গ্রামগুলোতে হানা দিয়ে বাড়িগুলো পুড়িয়ে দিচ্ছে। হাট-বাজার-গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন দোকানে লুটপাটের পর আগুন দিচ্ছে। গ্রামের নলকূপ থেকে পুকুরের পানি পর্যন্ত নষ্ট করে দিচ্ছে। এই অবস্থায় বন-জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা রোহিঙ্গারা খাদ্য সংকটে পড়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে।
মঙ্গলবার ভোরে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে খেয়াংমং থেকে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের কুতুপালং মধুরছড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া ফাতেমা বেগম (২৮) এসব করুণ কাহিনী বর্ণনা করতে গিয়ে কেঁদে উঠেন। তিনি জানান, তাদের দীর্ঘদিনের সঞ্চিত সহায় সম্বল বুকে আঁকড়ে ধরে, জীবন বাজি রেখে মাতৃভূমিতে থাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সামরিক জান্তারা তাদের খাদ্য ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী ধ্বংস করে দেওয়ার কারণে সেখানে আর থাকা হয়নি। আরো প্রায় ২৫ হাজার রোহিঙ্গা সাথে ফাতেমা বেগম থাইংখালী সীমান্ত দিয়ে নাফনদী পার হয়ে ভোরে কুতুপালং এসে পৌঁছেছেন বলে জানান। তিনি আরও জানান, তারা দিনের বেলায় জঙ্গলে ও রাতের আঁধারে ঘরবাড়িতে থাকার চেষ্টা করেছিল। মিয়ানমার জান্তারা একথা জানতে পেরে তাদের সহায় সম্বলগুলো জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেয়।
রাখাইনের শিলখালী গ্রামের আবুল কালাম (৩৫) জানায়, তার বসতবাড়িতে ধান চালসহ নিত্য পণ্যের মজুদ ছিল। ছিল গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ, শতাধিক হাঁস-মুরগি। এসবের মায়া ত্যাগ করতে না পেরে পরিবার পরিজনদের নিরাপদে বাংলাদেশে পৌঁছে দিয়ে সে নিজ বাড়িতে থাকতে চেয়েছিল। কিন্তু জান্তারা সোমবার সকালে এসে তার দোতলা কাঠের ঘরটি জ্বালিয়ে দেয়। নিঃস্ব হয়ে তাকে এপারে চলে আসতে হয়েছে। এরকম প্রায় ৩০ হাজার রোহিঙ্গা মঙ্গলবার ভোর রাতে সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে এপারে চলে এসেছে। কুতুপালংয়ের স্থানীয় ইউপি সদস্য মুফিজ মেম্বর জানায়, তিনি রাত দেড়টার দিকে শোরগোল শুনে বাড়ি থেকে বের হন। দেখেন শত শত রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশু নাফনদী পার হয়ে তার বাড়ির পাশ দিয়ে থাইংখালীর দিকে যাচ্ছে।
পালংখালী ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সোলতান আহমদ জানান, গত রাতের মতো রোহিঙ্গা করুণদৃশ্য সে আর কখনো দেখেনি। আসার পথে ভাই আব্দুস সালামের (৫৫) মৃত্যু, দুই রোহিঙ্গা দম্পতির রোগাক্রান্ত দুই শিশু মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে মায়ের বুকে লুকিয়ে রয়েছে। তৎমধ্যে একটি শিশু দুগ্ধ পোষ্য। মায়ের দুধ না পেয়ে ওই শিশুটির মৃত্যু হয়েছে বলে শিশু হারা রোহিঙ্গা গৃহবধূ ছকিনা বেগম (২৮) কান্না জড়িত কণ্ঠে সাংবাদিকদের জানান। তারা আরো জানায়, টানা সাতদিন দুর্গম পাহাড়ি পথে কোন খাবার পাননি। কেবল হেঁটেছেন এপারে চলে আসার জন্য। হাঁটার পথে ওই শিশুর করুণ মৃত্যু নিয়ে এলাকার মানুষের মাঝে দেখা দেয় বিষণ্ণতা। এসব রোহিঙ্গারা পালংখালী ইউনিয়নের বাঘঘোনা নামক স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। সেখানে আশ্রিত আজিম উল্লাহ বুচিডং শীতলক্ষ্যা এলাকার কোয়ামং এলাকার বাসিন্দা। স্ত্রী ও ৯ সন্তান নিয়ে ৬ দিনে আগে পাড়ি জমান এদেশে আসার উদ্দেশ্যে। তাদের মংডু এলাকায় মিয়ানমার জান্তারা খাবার না দিয়ে দু’দিন আটকিয়ে রাখে, সেখান থেকে মুক্তি পেয়ে ৪দিন পর মঙ্গলবার ভোর রাতে এপারে এসে পৌঁছেছে।
জাতিসংঘের তথ্য মতে আগামী ৬ মাসে আরো তিন লাখ রোহিঙ্গা এদেশে পালিয়ে আসতে পারে। যেহেতু মিয়ানমার সেনারা রাখাইন রাজ্যের কৃষকদের বাড়িতে মজুদ থাকা খাদ্য ও নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পুড়িয়ে দেওয়ায় সেখানে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। ইউএনএইচসিআরের ঢাকা প্রধান সিনজি কুবো বলেছেন, রাখাইনের সহিংসতা থামাতে দেশটির সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় দিন গুনছে তাদের প্রতিনিধিদল। ২৫ আগস্ট থেকে দেড় মাসে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের সংখ্যা পাঁচ লাখ সাত হাজারে উন্নীত হওয়ার কথা তারা স্বীকার করলেও মূলত এসংখ্যা আরো বেশি হতে পারে বলে বিভিন্ন এনজিও সংস্থা মনে করছেন। এ প্রসঙ্গে ক্যাম্পের সার্বিক দায়িত্বরত এক সেনা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে প্রতিদিন ৬০/৭০ পরিবারের রোহিঙ্গা বালুখালী, কুতুপালং, থাইংখালী ক্যাম্পে আশ্রয় নিচ্ছে। স্থানীয় পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম. গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, আনজুমানপাড়া, থাইংখালী, বালুখালী ও ধামনখালী সীমান্ত দিয়ে প্রতিরাতেই রোহিঙ্গারা দলে দলে এ দেশে পাড়ি জমাচ্ছে।
0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় যুবলীগ নেতাসহ ৪ জুয়াড়ি আটক

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : জুয়া খেলার অপরাধে সাতক্ষীরায় ওয়ার্ড যুবলীগের সেক্রেটারীসহ ৪ জনকে আটক করেছে সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশ। সোমবার রাত ১১টার দিকে সদরের শিবপুর ইউনিয়নের নেবাখালী গ্রামের সরদারপাড়া মোড়স্থ একটি দোকান থেকে তাদেরকে আটক করে। আটককৃতরা হলেন, শিবপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সেক্রেটারী ও নেবাখালী গ্রামের হারুনের ছেলে বিলাøাল হোসেন, একই গ্রামের ছাত্তারের ছেলে মোখলেস, মৃত আলতাফ হোসেনের ছেলে অনি ও বারেকের ছেলে জয়নাল।

স্থানীয়রা জানান, নেবাখালীর সরদার পাড়াস্থ মোড়ে বিল্লালের একটি দোকান আছে। সেখানে সে প্রতিনিয়ত জুয়ার আসর বসায়। বিভিন্ন এলাকা হতে জুয়াড়–রা সেখানে এসে ভীড় জমায়। সন্ধার পর হতে গভীর রাত পর্যন্ত চলে ৩ কার্ড নামক জুয়ার আসর। সোমবার রাত আনুমানিক ১১টার দিকে জুয়া খেলা হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর থানার এসআই মিরাজ আহম্মেদ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে তাদেরকে আটক করে।

সাতক্ষীরা সদর থানার এস আই মিরাজ আহম্মেদ আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানলে জরুরি অবস্থা, মৃত বেড়ে ১০

ক্যালিফোর্নিয়ায় আঙ্গুর বাগান থেকে ছড়ানো ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০ জনে দাঁড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে সাতজন সোনোমা, দুইজন নাপা এবং একজন মেনডোছিনোর বাসিন্দা রয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সময় রোববার (০৮ অক্টোবর) রাতে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়, যা এখনও প্রদেশগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে অগ্নিকাণ্ডের মূল কারণ জানা যায়নি। খবর নিউইয়র্ক পোস্টের।

খবরে বলা হয়, নাপা প্রদেশের মেনডোছিনোতে শুরু হওয়া এ আগুন আঙ্গুর বাগানের জন্য বিখ্যাত সোনোমা ও ইউবা প্রদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ক্যালিফোর্নিয়া সরকার দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করেছে। এ ঘটনায় বহু মানুষ আহত হওয়া ছাড়াও কিছু মানুষ এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। এছাড়া প্রায় ২০ হাজার মানুষ ইতোমধ্যেই নাপা অঞ্চল ছেড়ে পালিয়ে গেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ঝগড়ায় মেতেছেন ট্রাম্পের দুই বউ

আমেরিকার প্রেসিডেন্টদের মধ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প একটু আলাদা। প্রায় সবারই একটি করে বউ থাকলেও বর্তমান প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বউয়ের সংখ্যা তিন।
তাই তিনি যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন, অনেকেই হিসেব মিলাতে ব্যস্ত ছিলেন ‘ফার্স্ট লেডি কে হবে’ তা নিয়ে। শেষে ফার্স্ট লেডি হয়েছেন তৃতীয় স্ত্রী মেলানিয়া। তবে সম্প্রতি ট্রাম্পের প্রথম বউ ইভানা দাবি করেছেন, মেলানিয়া নন, তিনিই ফাস্ট লেডি।

এতেই শুধু থেমে থাকেননি তিনি। বলেছেন, তিনি চাইলেই ফার্স্ট লেডির ভূমিকা নিতে পারেন। হোয়াইট হাউজে যাওয়ার পথও তার খোলা। কিন্তু মেলানিয়া এতে ঈর্ষাণ্বিত হবে। খামাখা তাকে কষ্ট দিতে চান না। তবে, তিনিই আসল ফার্স্ট লেডি।

এদিকে, মেলানিয়াও চুপ থাকেননি। এসবের জবাবে বলেছেন, ‘ইভানা আলোচনায় আসার জন্য এসব করছে। ‘ ইভানা-ট্রাম্পের সংসারে তিন সন্তান আছে- ইভাঙ্কা, ডোনাল্ড জুনিয়র, এরিক ট্রাম্প। বুধবার ইভানার বই ‘রেইজিং ট্রাম্প’ প্রকাশিত হচ্ছে। এ নিয়েও ইভানাকে খোঁচা দিয়েছেন মেলানিয়া। তিনি বলেছেন, ‘ফার্স্ট লেডি হিসেবে আমি সম্মানিত। আমি এ খেতাব ব্যবহার করে বই বেচতে চাই না!’ সূত্র : বিবিসি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest