সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় ৩৪তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস পালনসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ছাত্রদলের দোয়াফেসবুক পোস্ট মুছে ফেলাকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরা সরকারি বালক বিদ্যালয়ে সংঘর্ষতালায় যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের পর তরুণীকে হত্যার অভিযোগক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার কমানোর দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধনবেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় সাতক্ষীরায় দোয়াবারসিকের উদ্যোগে পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের ওরিয়েন্টেশনজামায়াত শুধু নিজেদের মানুষকেই চাকরি দেয়, তারা সার্বজনীন হতে শেখেনি: কাজী আলাউদ্দিনদেবহাটায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আহাদ আলীর রাস্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন উপকূলের মানুষের সংকট নিরসনের সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি নির্বাচনী ইশতেহারে অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে নাগরিক সংলাপ

গর্ভধারণের আগে নিয়ন্ত্রণ করুন ডায়াবেটিস

স্বাস্থ্য ডেস্ক: গর্ভধারণের আগে ডায়াবেটিস বা অন্যান্য রোগ থাকলে সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করা খুব জরুরি। না হলে গর্ভাবস্থায় কিছু ঝুঁকি হতে পারে। এ বিষয়ে কথা বলেছেন ডা. সায়লা পারভীন। বর্তমানে তিনি মহাখালী ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের গাইনি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।

প্রশ্ন : অনেক অসুখ রয়েছে, যেগুলো গর্ভকালীন হওয়ার ঝুঁকি থাকে। আবার অনেকের আগে থাকেই ডায়াবেটিস থাকে। এদের ক্ষেত্রে আপনারা কি পরামর্শ দিয়ে থাকেন?

উত্তর : গর্ভধারণের আগে ডায়াবেটিস থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করে নেবে। হিমোগ্লোবিন এওয়ানসি, ব্লাড সুগার ফাস্টিং এগুলো একদম নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসবে। ওজন বেশি থাকলে একে কমিয়ে নিয়ে এসে, বিশেষজ্ঞের মতামত নিয়ে এরপর সে গর্ভধারণ করবে। একটি ডায়েট চার্ট তাকে দিয়ে দেওয়া হবে।
প্রশ্ন : আপনারা কী রকম সাড়া পাচ্ছেন এ ক্ষেত্রে?

উত্তর : আমরা যদি ভালোভাবে বুঝিয়ে দিই, মায়েরা অবশ্যই শোনেন। মায়েরা বিষয়টিতে সাড়া দেওয়ার চেষ্টা করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফিরেলন রোনালেদা কিন্তু ধরাশায়ী রিয়াল

নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে দলে ফিরলেও জ্বলে উঠতে পারলেন না ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। উল্টো সুযোগের পর সুযোগ নষ্ট করলেন। গোলমুখে হতাশ করলেন গ্যারেথ বেল-ইসকোরাও। অন্যদিকে, ম্যাচ জুড়ে দুর্দান্ত খেলল রিয়াল বেতিস। চ্যাম্পিয়নদের আক্রমণের জবাবে বারবার পাল্টা আক্রমণে ভীতি ছড়াল। অবশেষে একেবারে শেষ মুহূর্তের গোলে বের্নাবেউকে স্তব্ধ করে দেয় দলটি।

সান্তিয়াগো বের্নাবেউয়ে বুধবার রাতে লা লিগায় ১-০ গোলে জিতেছে বেতিস। তাদের জয়েন নায়ক তরুণ ফরোয়ার্ড আন্তোনিও সানাবিরা।

এবারের লিগে ঘরের মাঠে জয়শূন্যই রইলো রিয়াল। দ্বিতীয় রাউন্ডে ভালেন্সিয়ার সঙ্গে ২-২ এর পর লেভান্তের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে জিনেদিন জিদানের দল।

রিয়ালের বিপক্ষে স্মরণীয় এই জয়ে বেতিসের উজ্জ্বল আক্রমণভাগের পাশাপাশি জমাট রক্ষণও যথেষ্ট প্রশংসার দাবিদার। শেষ বাধা স্প্যানিশ গোলক্ষক আন্তোনিও আদানও ছিলেন দেয়াল হয়ে।

ঘরের মাঠে তৃতীয় মিনিটেই গোল খেতে বসেছিল রিয়াল। পাল্টা আক্রমণে আন্তোনিও সানাবিরার এক জনকে কাটিয়ে নেওয়া শট গোলরক্ষককে পরাস্ত করলেও দানি কারভাহালের পায়ে লাগলে সে যাত্রায় বেঁচে যায় স্বাগতিকরা।

দশম মিনিটে ইসকোর কর্নারে সতীর্থের পা ঘুরে আসা বল গোলমুখে পেয়েছিলেন রোনালদো। কিন্তু জটলার মধ্যে ঠিকমতো শট নিতে পারেননি। ব্যকহিলে চেষ্টা করেছিলেন; কিন্তু বল একজনের গায়ে লেগে বাইরে চলে যায়।

২৯তম মিনিটে ডি-বক্সের মুখ থেকে রোনালদোর জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান গোলরক্ষক। ছয় মিনিট পর কারভাহালের ভুলে ডি-বক্সের বাইরে বল পেয়ে কিছুটা আড়াআড়ি দৌড়ে ফাবিয়ান রুইসের নেওয়া জোরালো শট কর্নারের বিনিময়ে ঠেকান নাভাস।

সাত মিনিট পর ইসকোর কোনাকুনি শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান গোলরক্ষক। বিরতির আগে আরেকটি সুযোগ নষ্ট করেন রোনালদো।

দ্বিতীয়ার্ধের ষষ্ঠ মিনিটে আবারও হতাশ করেন চারবারের বর্ষসেরা ফুটবলার। বাঁ থেকে বেলের দারুণ ক্রস ভালো জায়গায় পেয়েও উড়িয়ে মারেন। সুযোগ নষ্টের মহড়া চলতে থাকে অতিথি শিবিরেও; ৫৫তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণে একা ডি-বক্সে ঢুকে লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নেন স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড ফ্রান্সিস।

গোল পেতে মরিয়া জিদান ৬৭তম মিনিটে মিডফিল্ডার ইসকোকে বসিয়ে আসনসিওকে নামান। খানিক পর ডিফেন্ডার মার্সেলোর জায়গায় ফরোয়ার্ড ভাসকেস ও লুকা মদ্রিচের জায়গায় আরেক ফরোয়ার্ড মায়োরালকে নামান কোচ।

তাতে শেষ ১৫ মিনিটে রিয়ালের আক্রমণের ধার আরও বাড়ে। কিন্তু সাফল্যের দেখা মেলেনি। ৭৫তম মিনিটে বেলের দুর্দান্ত এক ব্যাকহিল গোলরক্ষক ঠেকানোর পর বল লাগে পোস্টে। যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে মায়োরালের হেড ঝাঁপিয়ে ঠেকান গোলরক্ষক।

অবশেষে একেবারে শেষ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন সানাবিরা। স্বদেশি ডিফেন্ডার আন্তোনিও বারাগানের ক্রসে হেডে নাভাসকে পরাস্ত করেন ২১ বছর বয়সী স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড আন্তোনিও সানাবিরা।

দুই জয় ও দুই ড্রয়ে রিয়ালের পয়েন্ট ৮, সপ্তম স্থানে নেমে গেছে তারা। শীর্ষস্থানধারী বার্সেলোনার চেয়ে ৭ পয়েন্টে পিছিয়ে।

পাঁচ ম্যাচের সবকটিতে জেতা কাতালান ক্লাবটির পয়েন্ট ১৫।

দিনের অন্য ম্যাচে লাস পালমাসকে ১-০ গোলে হারানো সেভিয়া ১৩ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয়।

আথলেতিক বিলবাওকে ২-১ গোলে হারানো আতলেতিকো মাদ্রিদ ১১ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রোহিঙ্গাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ উপকরণ দেবে সরকার

সরকার কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক প্রচারণা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ জন্য রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সব ধরনের উপকরণ বিতরণ করবে।

বার্তা সংস্থা বাসস জানায়, মিয়ানমারের হত্যাযজ্ঞ থেকে কক্সবাজারে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা যাতে বাংলাদেশে জন্মগতভাবে সংখ্যায় বাড়তে না পারে এ জন্য সরকার জন্মনিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সব ধরনের উপকরণ বিতরণ করবে। একই সঙ্গে এ ব্যাপারে প্রচারণা চালাবে।

সরকারি কর্মকর্তারা জানান, রোহিঙ্গারা যাতে তাদের পরিবারের লোকসংখ্যা কমিয়ে রাখতে পারে, সে জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে। সে অনুযায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বিতরণসহ জন্মনিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত অন্য ব্যবস্থাও সরকারিভাবে দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বাসসকে বলেন, ‘আমরা কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ইতোমধ্যে ছয়টি মেডিকেল টিম পাঠিয়েছি। এর মধ্যে তিনটি টিম টেকনাফে ও অন্য তিনটি টিম উখিয়ায় কাজ করছে। এসব মেডিকেল টিম সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি যৌনরোগ ও জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে রোহিঙ্গাদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টিতে প্রচারণা চালাচ্ছে।’

সরকারি কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা জানান, রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের অতীত ইতিহাস হচ্ছে, তাদের জন্মহার অনেক বেশি। রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে জন্মনিয়ন্ত্রণে সরকারের এ পদক্ষেপ তাদের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ বাসসকে বলেন, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নেতৃত্বে একটি চিকিৎসক দল এ সপ্তাহের শুরুতে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেছে। এ দলটি শরণার্থী শিবির পরিদর্শনের পর জন্মনিয়ন্ত্রের কৌশল নির্ধারণ করেছে। প্রাথমিকভাবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে কনডম, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি ও ইনজেকশন সরবরাহ করা হবে।

রোহিঙ্গা পরিবারের সদস্যরা জন্মনিয়ন্ত্রণের পদ্ধতির ব্যাপারে সচেতন নয় উল্লেখ করে ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ জন্য অধিকাংশ রোহিঙ্গা পরিবারে পাঁচ থেকে ছয়জন সন্তান রয়েছে। এর আগে কুতুবখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের চিকিৎসকরা একজনের শরীরে এইচআইভি জীবাণু বহনের সন্ধ্যান পেলে তার আলাদাভাবে যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

একটি মেডিকেল টিম রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করে। এ টিমটি যৌন রোগ বিশেষ করে এইচআইভি বা এইডস জীবানু কারো শরীরে রয়েছে কি-না তা নির্ধারণে কাজ করছে বলেও আবুল কালাম। তিনি বলেন, চিকিৎসকরা এক লাখ ২০ হাজার টিকা ভ্যাকসিন, ৪০ হাজার পোলিও ভ্যাসসিন, ৩৮ হাজার ভিটামিন ট্যাবলেট রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে বিতরণ করছে।

সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের চিকিৎসক ডা. এ এস আলমগীর বাসসকে জানান, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অনেকেই অপুষ্টি ও বিশুদ্ধ পানির অভাবে ডায়রিয়াসহ নানা সংক্রামক রোগে ভুগছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মাফিয়া ডন ‘দাউদের টাকা’য় ছবি, তদন্ত শুরু

মুক্তির আগেই বিপাকে ‘হাসিনা পার্কার’! দিন দুয়েক আগেই তোলাবাজির মামলায় মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিমের ভাই ইকবাল কাসকরকে পাকড়াও করেছে ঠাণে পুলিশ। তার পরেই তাদের বোন হাসিনা পার্কারকে নিয়ে বানানো ওই ছবিটিতে দাউদের সংস্থা আদৌ টাকা ঢেলেছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

সেই ঘটনার তদন্তে নেমে ঠাণে পুলিশের আবার দাবি,  ‘হাসিনা পার্কার’ ছবিতে অপরাধ জগৎই বিনিয়োগ করেছে। গতকালই এর তদন্ত চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিল হিন্দু সেনা। তাদের অভিযোগ ছিল,  ‘হাসিনা পার্কার’ ছবিতে পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট করা হয়েছে।

তার পরেই বুধবার এক সাংবাদিক বৈঠকে ঠাণে পুলিশ কমিশনার পরমবীর সিংহের দাবি,  এ ধরণের অপরাধের পক্ষে যুক্তি দিতেই ওই ছবির পিছনে টাকা ঢেলেছে অপরাধীরা। তিনি আরও জানান,  ‘এর আগেও একাধিক বার তোলাবাজি থেকে পাওয়া টাকা বলিউডি ছবির পিছনে ঢেলেছে দাউদ ইব্রাহিম ও তার সহযোগীরা। ফলে এ বারেও দাউদ-যোগের সম্ভাবনাটা উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছে না।’

ইকবালের গ্রেপ্তারি প্রসঙ্গে পুলিশের আরেক অফিসার জানান,  ‘হাসিনার মৃত্যুর পরে তার নাগপাড়ার বাড়ি থেকেই মুম্বাই ও ঠাণের ব্যবসা সামলাতো ইকবাল। এমনকী,  হাসিনার আমলে তার বাড়িতে প্রতিদিন ‘দরবার’ বসতো। তার মৃত্যুর পরে তা বন্ধ হয়নি। সেই প্রথা চালু রেখেছিল ইকবালই।

সূত্রের খবর,  শ্রদ্ধা কাপূর অভিনীত ‘হাসিনা পার্কার’ ছবিটি দাউদের বোন হাসিনা পার্কারকে নিয়ে তৈরি হয়েছে। আগামী ২২ সেপ্টেম্বর তা মুক্তি পাওয়ার কথা। ১৯৯১ সালে তার স্বামী খুন হয়ে যাওয়ার পরেই অন্ধকার জগতে পা রাখে হাসিনা। ধীরে ধীরে মুম্বাইয়ের ত্রাস ‘আপা’ হয়ে ওঠে সে। মূলত মুম্বাইয়ে দাউদের ব্যবসা সামলাতো হাসিনা। তার বিরুদ্ধে ছিল বহু মামলা। ২০১৪ সালে মারা যায় সে। হাসিনাকে নিয়ে তৈরি ওই ছবিটিতে দেখানো হয়েছে ১৯৯৩ সালের মুম্বাই বিস্ফোরণের ঘটনা।

সেই সূত্র ধরেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পাঠানো ওই চিঠিতে হিন্দু সেনা দাবি করেছিল, ছবিতে মুম্বাই বিস্ফোরণে পুলিশের ভূমিকাকে অত্যন্ত খাটো করে দেখানো হয়েছে। এমনকী ওই ছবিতে বিস্ফোরণের সমর্থনে যথেষ্ট যুক্তিও আছে। সব মিলিয়ে, ‘হাসিনা পার্কার’ ছবিটি যেন দাউদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি জানাতেই তৈরি।

সূত্রঃ আনন্দবাজার

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পশ্চিমবঙ্গে পূজা উদ্বোধন করলেন জয়া

দেশে তো বটেই, জয়া আহসান এখন পশ্চিমবঙ্গে নির্মাতাদের কাছেও কাঙ্ক্ষিত অভিনেত্রীর তালিকায় আছেন ওপরের সারিতে। অরিন্দম শীলের ‘আবর্ত’ (২০১৩) ও ‘ঈগলের চোখ’ (২০১৬), ইন্দ্রনীল রায় চৌধুরী ‘একটি বাঙালি ভূতের গপ্পো’ (২০১৫) ও ‘ভালোবাসার শহর’ (২০১৭), সৃজিত মুখার্জির ‘রাজকাহিনী’ (২০১৫) ও কৌশিক গাঙ্গুলীর ‘বিসর্জন’ (২০১৭)— এসব ছবির মাধ্যমে এই অবস্থান গড়ে নিয়েছেন তিনি। তাই ওপার বাংলায় তার জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে।
বিশেষ করে ‘বিসর্জন’-এ ইছামতীর পাড়ে বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের হিন্দু বিধবা পদ্মা চরিত্রটি জয়াকে সবশ্রেণির জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছে। এবারের দুর্গাপূজার প্রাক্কালে এর প্রমাণ পাওয়া গেলো। মুর্শিদাবাদের ভাগিরাতি ডেইরিতে বিশ্বকর্ম পুজো উদ্বোধনের আমন্ত্রণ পান তিনি। গত ১৭ সেপ্টেম্বর ফিতা কেটেছেন তিনি। এরপর মঞ্চে উঠে জ্বালিয়েছেন প্রদীপ। আয়োজকদের কাছ থেকে পেয়েছেন উপহারও।এদিকে নবমীতে ঢাকার গুলশান-বনানী পূজামণ্ডপে সম্মাননা দেওয়া হবে জয়াকে। ওপার বাংলার ছবি ‘বিসর্জন’-এ দারুণ অভিনয়ের জন্য তিনি সম্প্রতি দুটি পুরস্কার পেয়েছেন। তাই পূজামণ্ডপের আয়োজনটির নাম রাখা হয়েছে ‘বিসর্জন ও জয়া সম্মাননা প্রদান’।কৌশিক গাঙ্গুলী পরিচালিত ‘বিসর্জন’-এর সুবাদে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুয়েটসে অনুষ্ঠিত তৃতীয় ক্যালেডোস্কোপ ইন্ডিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা অভিনেত্রী হয়েছেন তিনি। ছবিটি তাকে এর আগে এনে দেয় ইন্টারন্যাশনাল বেঙ্গলি ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডে (আইবিএফএ) সমালোচক বিভাগে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার।

এদিকে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাচ্ছে জয়ার নতুন ছবি ‘খাঁচা’। সরকারি অনুদানে ও ইমপ্রেস টেলিফিল্মের প্রযোজনায় এটি পরিচালনা করেছেন আকরাম খান। দেশভাগের কাহিনি নিয়ে সাজানো ছবিটির চিত্রনাট্য তৈরি হয়েছে কথাশিল্পী হাসান আজিজুল হকের উপন্যাস অবলম্বনে। যৌথভাবে এর চিত্রনাট্য লিখেছেন অভিনেতা আজাদ আবুল কালাম ও পরিচালক আকরাম খান।

ছবিটিতে জয়া ছাড়াও অভিনয় করেছেন আজাদ আবুল কালাম, মামুনুর রশীদ, চাঁদনী, শাহেদ আলী প্রমুখ। ‘খাঁচা’র শুটিং হয়েছে নড়াইলের লোহাগড়ার ইতনা, মুন্সিগঞ্জের দোহার ও নাটোরে। গত ৩১ আগস্ট কোনও কাটছাট ছাড়াই সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র পায় ছবিটি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মিয়ানমারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত-জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক প্রধান

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে দেশটির ওপর জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন সংস্থাটির মানবাধিকারবিষয়ক প্রধান জেইদ রাদ আল-হুসেইন।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক প্রধান আরো বলেন, রোহিঙ্গা সম্প্রদায়কে পুরোপুরি নির্মূল করার লক্ষ্যে গুটিকয় রোহিঙ্গা চরমপন্থীর কার্যক্রমের উদাহরণ একটা অজুহাত হিসেবে দেখানো হচ্ছে।

মিয়ানমার সরকারের দাবি, গত ২৫ আগস্ট রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরা রাখাইন রাজ্যে দুই ডজনের বেশি পুলিশ ও সেনাক্যাম্পে হামলা চালায়। এ সময় ১২ নিরাপত্তাকর্মী নিহত হন। এর পরই আরসাকে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ঘোষণা করে মিয়ানমার সরকার। কিন্তু বিদ্রোহীদের ধরার নামে মিয়ানমার সরকার ‘জাতিগত নিধন’ শুরু করে, যার পরিপ্রেক্ষিতে শরণার্থী সংকটের শুরু হয়।

রোহিঙ্গারা রাখাইনে উগ্র বৌদ্ধ জাতীয়তাবাদীদের নির্যাতনের শিকার, তাদের কোনো নাগরিকত্ব নেই, সরকার তাদের বাইরে থেকে আসা জনগোষ্ঠী হিসেবে দেখে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশহীন জনগোষ্ঠী এই রোহিঙ্গারা।

রাখাইন থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীরাও অভিযোগ করেছেন, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী নির্বিচারে পুরুষদের হত্যা করছে, নারীদের ধর্ষণ করছে। গ্রামের পর গ্রাম আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বান্দরবানে রেড ক্রিসেন্টের ত্রাণবাহী ট্রাক খাদে, নিহত ৯

বান্দরবানের নাইক্ষংছড়িতে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা রেড ক্রিসেন্টের ত্রাণবাহী একটি ট্রাক খাদে পড়ে ৯ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১০ জন।

বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টায় নাইক্ষংছড়ির চারঢালা সীমান্তে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ত্রাণ নিয়ে যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে তাৎপক্ষণিকভাবে হতাহদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।

বিস্তাতির আসছে…

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মগের মুল্লুক সাতক্ষীরা; কেউ দেখে না চোখে কেউ শোনে না কানে!

নিজস্ব প্রতিবেদক : “কেউ দেখে না চোখে কেউ শোনে না কানে”- সাতক্ষীরাবাসীর বিবেক আজ কোথায়? প্রতিদিন বেআআনি লটারির নামে কলারোয়ার চন্দপুরে ২০ লক্ষাধিক টাকা সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের পকেট থেকে যাচ্ছে প্রভাবশালীদের পকেটে, চলছে গণলুণ্ঠন।
সাতক্ষীরা এখন মগের মুল্লুক! এখানে যখন তখন মেলার নামে যেখানে সেখানে চলে অবৈধ র‌্যাফেল ড্র ও লটারি! কেউ দেখেও দেখে না! সবাই বোবা-কালা-অন্ধ হয়ে থাকে! আর দরিদ্র মানুষের যেখানে চালের উচ্চমূল্যে নাভিঃশ্বাস উঠছে, তখন তাদের বড় একটি অংশ লটারির টিকেট কেটে দ্রুত বড়লোক হওয়ার নেশায় সর্বস্ব খুইয়ে সংসারের অশান্তি বাড়াচ্ছে। যেসমস্ত এলাকায় এসব লটারি চলে সেখানে দ্রুত চুরি, ছিনতাই বাড়তে থাকে। কিন্তু কেউই নেই এর লাগাম টেনে ধরার। জেলার বিভিন্ন স্থানে প্রায় সারাবছর ধরে প্রশাসনের নাকের ডগায় এসব লটারি ও জুয়ার আসর চলছেই। বর্তমানে কলারোয়ার চন্দনপুরের প্রত্যন্ত এলাকায় চলছে মানুষকে নিঃশ্ব করে পথে বসানোর জুয়া। দীর্ঘদিন ধরে নিরবে চালিয়ে যাচ্ছে “স্বপ্নের ঠিকানা” লাটারি নামক এই জুয়া। ওই লাটারির টিকিট কিনে ইতোমধ্যে নিঃশ্ব হয়েছেন অনেকে। কিন্তু কারো যেন নজর নেই এদিকে। যথারীতি আনন্দ মেলার ছদ্মাবরণে এসব চলছেই।
মঙ্গলবার সরেজমিন ঘুরে দেখা বুধবার দৈনিক আজকের সাতক্ষীরায় এ সংক্রান্ত একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় দৈনিক আজকের সাতক্ষীরায়। অন্যদিকে অনলাইন নিউজ পোর্টাল ডেইলি সাতক্ষীরায় প্রায় ১২ হাজার পাঠক প্রতিবেদনটি পড়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অসংখ্য কমেন্ট করেছেন তারা। অনেকেই লিখেছেন, “এই নির্লজ্জভাবে দেখেও না দেখার ভান করার জন্য জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন, পুলিশ, সরকারি দলের নেতা, সাংবাদিক সবার মুখ বন্ধ রেখে বেআইনি লটারি যার কোন রাজস্ব সরকারের খাতায় জমা হচ্ছে না তা চলছে নগদ নারায়ণের বিনিময়ে!”
বুধবার রাতে ৯ ভরি ওজনের সোনার হার প্রথম পুরস্কার বলে ঘোষণা দিয়ে কলারোয়া-তালা ও সদর উপজেলার কিছু কিছু জায়গায় প্রকাশ্যে মাইক বাজিয়ে প্রায় ২০০ ইজি বাইকে বিক্রি করা হয়েছে অবৈধ এই লটারির টিকিট। আনুমানিক প্রায় ২০ লক্ষ টাকার টিকিট বিক্রি হচ্ছে প্রতিদিন। এর ৫/৭ লাখ টাকা পুরস্কারের পিছনে ব্যয় করে বাকি টাকা যাচ্ছে প্রভাবশালীদের পকেটে।
উল্লেখ্য, ঈদ আনন্দ মেলা নামে চন্দনপুর বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে একটি মেলার আয়োজন করেন কলারোয়া পৌর আ’লীগের সভাপতি আলিমুলসহ কয়েকজন ব্যক্তি। কিন্তু যে উদ্দেশ্যের কথা বলে মেলা বসানো হয়েছিল সে ধরনের কোন কার্যক্রম নেই এখানে। রয়েছে শুধুমাত্র লাটারি।
নড়াইলের কালিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মানিক শিকদারসহ ৩ জনের যৌথ পরিচালনায় সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকায় এ লটারি নামক জুয়া অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
প্রতিদিন প্রায় শতাধিক ইজিবাইক কলারোয়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়নসহ যশোরের শার্শা ও সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা, বাঁশদহা, আগরদাড়ী, কুশখালী, লাবসা ইউনিয়নে ছড়িয়ে পড়ে। বিক্রয়কর্মীরা ভাগ্যের দোহাই দিয়ে বিভিন্ন সুমধুর সুরে মানুষকে ভুল বুঝিয়ে টিকিট বিক্রয় করে। গ্রাম্য এলাকার সহজ, সরল মানুষগুলো সহজেই তাদের ফাদে পড়ে ভাগ্যে যাচাই নামক জুয়ার (লটারি) এর টিকিট ক্রয় করছেন। অনেকেই সারাদিন ভ্যান চালিয়ে, দিনমজুরি ও শ্রমিকের কাজ করে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে সারাদিনের রোজগারের টাকা দিয়ে বাজার না করে পুরুষ্কারের আশায় সব টাকা দিয়ে লটারির টিকিট ক্রয় করছেন। কিন্তু পরে দেখা গেছে একটি পুরস্কারও তাদের ভাগ্যে জোটেনি।
স্থানীয়রা জানান, গত ২৭ জুন’১৭ তারিখে চন্দনপুর বহুমুখী বিদ্যালয়ের মাঠটি ১লক্ষ টাকা দেওয়ার চুক্তিতে ২৬ জুলাই’১৭ তারিখ ১মাসের জন্য ভাড়া দেয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সে মেয়াদ অতিবাহিত হলেও মাঠটি না ছেড়ে চালানো হচ্ছে দীর্ঘ মেয়াদী লটারী নামক জুয়া। তবে কিছুদিন বন্ধ থাকলেও ঈদের পরের দিন থেকে এ মেলা আবারো শুরু হয়। তবে উক্ত বিদ্যালয়ের মানেজিং কমিটি সভাপতিসহ অন্যা সদস্যরাই নাকি এ মেলার আয়োজক। যে কারণে কাউকে কোন কৈফিয়ত দিচ্ছেন না তারা।
তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, স্বপ্নের ঠিকানা নামক লটারি বিক্রির জন্য প্রতিদিন ১০০ ইজিবাইক, ২টি মিনি পিকআপ রয়েছে। তারা প্রতিদিন কলারোয়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়নসহ যশোরের শার্শা ও সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা, বাঁশদহা, আগরদাড়ী, কুশখালী, লাবসা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় টিকিট বিক্রয় করছেন। ওই টিকিটের মূল্য ২০টাকা। প্রতিদিন তারা প্রায় ১ লক্ষ থেকে ১ লক্ষ টাকা ২০ টিকিট বিক্রয় করে। এতে প্রায় প্রতিদিন ২০ লক্ষ টাকার টিকিট বিক্রয় করে। কিন্তু পুরস্কার দেওয়া হয় ৫/৭ লক্ষ টাকার। প্রায় ২ মাস ধরে এভাবে অত্র এলাকায় চলছে গরিব কে নিঃশ্ব করে কতিপয় অসাধু ব্যক্তিদের পকেট ভরা।
এবিষয়ে লটারির পরিচালক রবিউল ইসলাম রবি’র সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমরা মাত্র ১৭দিন লটারি চালাচ্ছি। প্রতিদিন ১০০ ইজিবাইক বিক্রয়ের জন্য বের হয় এবং প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ হাজার টিকিট বিক্রয় হয়। এখানে কতদিনের অনুমতি পেয়েছেন মর্মে তিনি বলেন ১০ দিনের। কিন্তু ১০দিন ইতোমধ্যে অতিবাহিত হয়েছে। আরো ১০ দিন বাড়ানো হয়েছে। তাছাড়া ডিসি সাহেবের মৌখিক অনুমতি রয়েছে। গ্রামের একেবারে শেষ পর্যায়ে হওয়ায় ব্যবসা ভালো যাচ্ছে না। একপর্যায়ে তিনি বলেন, ভাই আপনাদের তো এতদূর আসার দরকার ছিলো না। সাংবাদিকদের সাথে তো কথা বলবেন মানিক চাচা। এছাড়া তিনি এবিষয়ে রিপোর্ট না করার জন্য অনুরোধ করেন।
এবিষয়ে মানিক শিকদারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমাদের ২৫ তারিখ পর্যন্ত অনুমতি আছে মৌখিকভাবে। আরো বাড়ানো হতে পারে। আর আপনি আমার সাথে দেখা করেন। আপনার সালামির কোন অসুবিধা হবে না। আমি পার্কে আছি। যদি আপনি বলেন আমিও আসতে পারি আপনার কাছে।
এঘটনায় চন্দনপুর বহুমুখি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনছার আলী বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ে একটি ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের প্রয়োজন। সে কারণে আমরা স্কুলের মাঠ টি তাদের ১ মাসের জন্য রেজুলেশনের মাধ্যমে ভাড়া দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা মাঠটি এখনো পর্যন্ত ছাড়েনি। তবে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর এবিষয়ে একটি সভা আহ্বান করা হয়েছে। স্কুলের মাঠে এধরনের লটারি নামক জুয়ায় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার ক্ষতি হচ্ছে কি এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অবশ্যই ক্ষতি হচ্ছে। সামনে তাদের পরীক্ষা। কিন্তু কি করবো বলেন আমারও হাত পা তো বাধা।
অন্যদিকে লটারির ঘটনায় মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দীন বলেছিলেন, “আমরা মাঝে তো বন্ধ করে দিয়েছিলাম। আবারো শুরু হয়েছে। আর জায়গাটাও এমন দুর্গম। যা হোক আমরা দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। সেখানে লটারির কোন অনুমতি দেওয়া হয়নি।”

যদিও বুধবারও সাধারণ মানুষের জীবনে অস্থিরতা আনা এই লটারি চলেছে যথারীতি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest