সর্বশেষ সংবাদ-
আটুলিয়া ও কাশিমাড়িতে তরমুজের বাম্পার ফলন।প্রেমিকার সাথে দেখা করতে গিয়ে নির্মম নির্যাতনের শিকার সাতক্ষীরার এক যুবকসাতক্ষীরায় সময় টিভির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা ও আলোচনাশ্যামনগরে প্রেমিকাকে দায়ী করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে প্রেমিকের আত্মহত্যাসাতক্ষীরায় জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভাফরিদপুরে দুর্ঘটনায় নিহত ১৩: পাঁচজনই এক পরিবারের সদস্যনিজস্ব অর্থায়নে প্রতিবন্ধীদের মধ্যে হুইল চেয়ার বিতরণ করলেন ডা: রাজুজরিমানা ব্যাতীত মোটরযান ও ড্রাইভিং লাইসেন্সের হালনাগাদ করার সময় বৃদ্ধিউপজেলা নির্বাচনে লড়তে পদত্যাগ করলেন খাজরা ইউপি চেয়ারম্যান ডালিমপুরাতন সাতক্ষীরায় ঈদ পুনর্মিলনী ও প্রীতি ফুটবল খেলা

দেবহাটা ব্যুরো : দেবহাটা উপজেলা সদরের দেবহাটা বাজারের মধ্যে অবৈধভাবে তৈরি করা হয়েছে ফার্নিচারের ঘর। বিষয়টি বাজার কমিটি ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দেবহাটা বাজারের মধ্যে সবজি, মাংস ও মাছ বিক্রির জন্য পৃথক নির্ধারিত স্থান তৈরি করা আছে। মাছ বিক্রির জন্য বিক্রেতারদের জন্য টিনের সেড দিয়ে আলাদা জায়গা আছে। কিন্তু ঐ মাছ বিক্রির সেডটির অর্ধেক জায়গা অবৈধভাবে দখল করে সেখানে মোহাম্মাদ আলী নামের এক ব্যক্তি ফার্নিচারের দোকান বানিয়েছে। কয়েক বছর আগে থেকে মাছ বাজারের মধ্যে ফার্নিচারের দোকানটি বানানো হলেও তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া বা ফার্নিচারের দোকানটি সরিয়ে দেয়ার কোন ব্যবস্থা গ্রহন না করায় মাছ বাজারের অর্ধেক জায়গা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেখানে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েরই সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। দেবহাটা বাজার কমিটির সভাপতি আব্দুর রউফের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান, পূর্বের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলামের সময়ে সেখানে ঐ ফার্নিচারের দোকানটি তৈরি করা হয়। তিনি বিষয়টি সম্পর্কে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানাবেন। বর্তমানে দেবহাটা বাজারের মধ্যে মাছ বাজারের জায়গা অর্ধেক বন্ধ হয়ে যাওয়ার সমস্যার বিষয়টি সম্পর্কে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য ভুক্তভোগীরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বাজার কমিটির দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ও জীবন : শেষ কবে গম বা যবের ছাতু খেয়েছেন সেটি নিশ্চয় মনে নেই। একসময় গ্রামের বাড়িতে সকালের নাস্তায় ছাতু ছিল নিয়মিত খাবার। এখন এর চল নেই বললেই চলে। তবে এখন আবার পুষ্টিবিদরা ছাতু খাবার পরামর্শ দিচ্ছেন। ছাতুর উপকারিতা জানার পর আপনিও ডায়েট চার্টে ছাতু রাখবেন নিয়মিত।
১. শক্তি বাড়ে। ছাতু খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিমেষে উপকারি উপাদানগুলি রক্তে মিশে যায়। ফলে সঙ্গে সঙ্গে শক্তির মাত্রা বাড়তে শুরু করে।
২. হজমে শক্তি বাড়ে ছাতু খেলে। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে ছাতু নিয়মিত পানিতে গুলিয়ে খেলে কনস্টিপেশনের মতো সমস্যার প্রকোপ কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে।
৩. ডায়বেটিসের জন্য ভালো। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম হওয়ার কারণে ছাতুতে উপস্থিত শর্করা খুব ধীরে ধীরে রক্তে মিশে থাকে। ফলে এই ধরনের খাবার খেলে হঠাৎ করে শরীরে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই থাকে না।
৪. ত্বক এবং চুলের জন্য উপকারি। প্রোটিন এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, এই দুটি উপদান ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট একদিকে শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের বের করে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, আর অন্যদিকে, প্রোটিন শরীরের অন্দরে যে ঘাটতি রয়েছে, তা পূরণ করে।
৫. শিশুর শরীরের যথাযত বৃদ্ধির জন্য যে যে উপাদানগুলির প্রয়োজন পরে তা সবই উপস্থিত রয়েছে ছাতুতে। তাই তো বাজার চলতি হেলথ ড্রিঙ্কের পরিবর্তে নিয়মিত যদি বাচ্চাদের ছাতু খাওয়ানো যায় সেটি বেশি উপকারী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ও জীবন : দিনের শুরুতে এক কাপ লাল চা যেমন কর্মশক্তি যোগায়, তেমনি দিনের শেষে সাহায্য করে শরীরে ক্লান্তি দূর করতে। লাল চায়ে থিয়োফিলাইন নামক একটি উপাদান রয়েছে যা শরীরকে সতেজ রাখে সবসময়। পাশাপাশি হার্ট ও মস্তিষ্কের জন্যও উপকারী এটি। চাইলে লাল চায়ে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস, আদা কিংবা মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি বাড়তি পুষ্টি যোগ করবে চায়ে।
জেনে নিন প্রতিদিন লাল চা পান করা জরুরি কেন-
* লাল চায়ে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানসহ এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা মাংস, কলোরেকটাল, ব্লাডার, ওরাল এবং ওভারিয়ান ক্যান্সারকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।
* লাল চা শরীরের যেকোনও অংশে ম্যালিগনেন্ট টিউমারের বৃদ্ধি আটকাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
*লাল চায়ে রয়েছে টেনিস নামক একটি উপাদান যা নানা ধরনের ক্ষতিকর ভাইরাসের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
*নিয়মিত লাল চা পান করলে মস্তিষ্কে রক্তচলাচলের মাত্রা বাড়ে। এতে ব্রেনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
* লাল চা হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
* হার্ট সুস্থ রাখে লাল চা। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমিয়ে দেয়। ফলে স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমে।
*লাল চায়ে রয়েছে অ্যামাইনো অ্যাসিড, যা স্ট্রেস কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ও জীবন : কাঁঠাল ফলটি বেশ রসালো আর মিষ্টি। তবে কাঁঠালের বিচিও সবজি হিসেবে বেশ সমাদৃত। মাছ-মাংসসহ অনেক তরকারিতে কাঁঠালের বিচির ব্যবহার খাবারের স্বাদের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। অনেকে কাঁঠালের বিচি ভেজে খান আবার অনেকে সেদ্ধ করে পেঁয়াজ মরিচ মাখিয়ে ভর্তা করেও খান। যেভাবেই খাওয়া হোক না কেন এর রয়েছে অনেক গুণ।
পুষ্টিবিদরা গবেষণায় দেখিয়েছেন, কয়েক রকমের আলসারের বিরুদ্ধেও জোর লড়াই করার মতো শক্তি আছে কাঁঠাল বিচির। এছাড়া এটি শরীরের ম্যাজমেজে ভাব এবং হজমের গোলমাল তাড়াতে দারুণভাবে কার্যকর। কাঁঠালের বিচি তরকারির মধ্যে আলুর বিকল্প হিসেবে রান্না করে খাওয়া যায়।
প্রতি ১০০ গ্রাম বিচিতে পাওয়া যায় প্রায় ১৩৫ কিলো ক্যালরি। এটি কমপ্লেক্স কার্বো হাইড্রেটের একটি দারুণ উৎস। এছাড়া ডায়েটারি ফাইবার, ভিটামিন এ, সি এবং কয়েক প্রকার ভিটামিন বি পাওয়া যায় কাঁঠাল বিচির মধ্যে। এর বাইরেও এটি আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক এবং ফসফরাসও যোগান দিতে পারে। কাঁঠালের বিচিতে আছে লিগনান্স, আইসোফ্লেভোনস এবং স্যাফোনিন্স। এদেরকে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট বলা হয়ে থাকে। এগুলোর স্বাস্থ্যগত উপকারিতা অনেক। এদের আছে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা। এছাড়া দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষাকারী শক্তি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারে এসব উপাদান। এগুলো আবার এন্টি অক্সিডেন্ট। ফলে শরীরের অনেক জটিল রোগের উপকারও করতে পারে কাঁঠালের বীজের মধ্যে প্রাপ্ত উপাদানগুলো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক : মেয়েরা কুড়ি পেরোলেই বুড়ি এই কথা ভুল প্রমাণিত করেছেন পাঁচ বলিউড সুন্দরী। তাঁরা বলিউড অভিনেতা বাবা-ছেলে উভয়েরই বিপরীতে নায়িকা হয়েছেন। কয়েকজন তো আবার ‘হাঁটুর বয়সী’ নায়কের সঙ্গেও জুটি বেঁধেছেন। এই পাঁচ বলিউড সুন্দরী হলেন মাধুরী দীক্ষিত, শ্রীদেবী, হেমা মালিনী, ডিম্পল কাপাডিয়া ও অমৃতা সিং।
এ প্রসঙ্গে সবার প্রথমে উঠে আসে বলিউডের প্রথম সুপারস্টার নায়িকা শ্রীদেবীর নাম। সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘মম’-এ তাঁর অভিনয় বহুল প্রশংসিত হয়। ৩০০ ছবি করা এই নায়িকা ধর্মেন্দ্র ও সানি দেওল উভয়েরই নায়িকা হয়েছেন। যারা বাস্তবে বাবা-ছেলে। সানি দেওলের সঙ্গে শ্রীদেবীকে ‘চালবাজ’, ‘নিগাহে’সহ একাধিক ছবিতে জুটি বাঁধতে দেখা যায়। আবার সানির বাবা বলিউড সুপারস্টার ধর্মেন্দ্রর নায়িকা হিসেবেও এই অভিনেত্রী অভিনয় করেছেন ‘নাকা বন্দী’ ছবিতে।
এই তালিকায় বলিউডের দ্বিতীয় সুন্দরী হলেন মাধুরী দীক্ষিত। অত্যন্ত সফল সিনেমা ‘দয়াবান’-এ মাধুরী বলিউডের অন্যতম সুদর্শন নায়ক বিনোদ খান্নার নায়িকা হিসেবে কাজ করেছেন। শুধু তা-ই নয়, এই ছবিতে বিনোদের সঙ্গে তাঁর অন্তরঙ্গ দৃশ্য নিয়ে তখন রীতিমতো চর্চা হয়েছিল। ‘দয়াবান’ ছবির নয় বছর পর বলিউডের ‘চন্দ্রমুখী’-কে দেখা যায় বিনোদপুত্র অক্ষয় খান্নার সঙ্গে প্রেমের জুটি বাঁধতে। ‘মহব্বত’ সিনেমায় অক্ষয়-মাধুরী জুটি রীতিমতো হিট হয়।
এই তালিকায় অপর অভিনেত্রী হলেন হেমা মালিনী। হেমার বলিউডে অভিষেক হয় রাজ কাপুরের নায়িকা হিসেবে। ১৯৬৮ সালে ‘সাপনো কা সওদাগর’ ছবিতে তাঁর ও রাজ কাপুরের জুটি দেখা যায়। সেই ছবি থেকে হেমার বলিউডে নতুন নাম হয় ‘ড্রিম গার্ল’। এরপর ১৯৭৪ সালে ‘হাত কা সাফাই’ সিনেমাতে রাজ কাপুরের ছেলে রণধীর কাপুরের সঙ্গে বলিউডের ‘ড্রিম গার্ল’-কে দেখা যায় প্রেম করতে। ডিম্পল কাপাডিয়ার মতো অভিনেত্রীর নামও এই তালিকায় আছে। ডিম্পলও মাধুরীর মতো বিনোদ ও অক্ষয় দুজনের সঙ্গেই আলাদা আলাদা ছবিতে নায়িকা হিসেবে জুটি বাঁধেন। বলিউডের এই দাপুটে অভিনেত্রীকে মুকুল আনন্দের ছবি ‘ইনসাফ’-এ বিনোদ খান্নার বিপরীতে দেখা যায়। আবার ‘দিল চাহতা হ্যায়’-তে বিনোদপুত্র অক্ষয়ের সঙ্গে ডিম্পল এক অসম প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন।
সাইফ আলী খানের সাবেক পতœী তথা বলিউড অভিনেত্রী অমৃতা সিং বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন সুপার হিট ছবি ‘বেতাব’ দিয়ে। ১৯৮৩ সালের এই ছবিতে তাঁর ও সানি দেওলের রসায়ন সবার নজর কাড়ে। এর ঠিক ছয় বছর পর ধর্মেন্দ্রর স্ত্রীর ভূমিকায় ‘সচ্চাই কি তাকত’ ছবিতে অমৃতা অভিনয় করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিয়ে অনুষ্ঠান প্রায় শেষ পর্যায়ে, বাকি কেবল সাত পাকে বাঁধা। মঞ্চের একপাশে বসে কনে, তার পাশে বসে আছে আদরের বোন। শ্বশুরবাড়ির লোকজন এসে নববধূকে আশীর্বাদ করে যাচ্ছেন। একই ভাবে হবু শ্বশুর মশাইও সেখানে এলেন। আর্শীবাদ করার পরেই হবু পুত্রবধুর কপালে উষ্ণ চুম্বন দেবেন তিনি। পাশাপাশি তার বোনকেও একটি চুমু দিলেন। ব্যস আর যায় কোথায়, রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে বিয়ের আসর থেকে উঠে গেলেন কনে, সাফ জানিয়েদিলেন এ বিয়ে তিনি করছেন না আর তাতেই ভেঙ্গে গেল বিয়ে। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশের কানপুরের ফাররুখাবাদে।
সংবাদমাধ্যমের খবর, নাগলা খাইরবান্দা গ্রামের বাসিন্দা পরমেশ্বরী দয়ালের মেয়ে রুচির সঙ্গে ইতাহের বাসিন্দা বাবুরামের ছেলে রাজেশের বিয়ে ঠিক হয়। বিয়ের প্রায় শেষ মুহূর্তে অতিরিক্ত উচ্ছাসে নববধূ রুচি ও তার বোন অনিতাকে চুমু খান বাবুরাম। এই কারণে বিয়েতে অস্বীকার করে রুচি। এমনকি বরযাত্রীদেরও ফিরে যেতে বলেন তিনি। বাবুরাম তার কাছে ক্ষমা চাইলেও মন গলেনি তার । ঘটনা যায় পুলিশের কানেও।
এই বিষয়ে রুচির ভাই ব্রিজেশ জানিয়েছেন, বিয়ে বাবদ প্রায় ২৭ হাজার টাকা ফেরৎ দেওয়ার আশ্বাস দিলে বরযাত্রীরা ফিরে যেতে রাজি হয়। অন্যদিকে, কোতয়ালি থানার আধিকারিক আরপি যাদব জানিয়েছেন, বরের বাড়ি থেকে কনে কে দেওয়া সমস্ত অর্থ ও উপহার ফেরত দেওয়া হয় ও উভয় পক্ষের সমঝোতায় সমস্যার সমাধান হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ভিন্ন স্বাদের সংবাদ : এইচআইভি সারিয়ে দেবে গরু। এটা কোন গল্প নয়, খোদ মার্কিন বিজ্ঞানীরা দেখেছেন এইচআইভি প্রতিরোধ করার ক্ষমতা গরুর রয়েছে। এমনটাই দাবি করা হয়েছে, Nature নামের একটি জার্নালে।
এই গবেষণা করতে গিয়ে চারটি বাছুরের শরীরে ইনজেক্ট করা হয় এইচআইভি ভাইরাস। এরপরেই দেখা যায় যে তাদের শরীরে সঙ্গে সঙ্গে একটি অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে যাচ্ছে, যা ওই ভাইরাসকে প্রতিরোধ করছে আপনা থেকেই। এই অদ্ভুত আবিষ্কারে চমকে গেছেন খোদ বিজ্ঞানীরাও। ডেভিন সোক নামে এক বিজ্ঞানী জানিয়েছেন, তিনি এই ফলাফল দেখে স্তম্ভিত। শুধু তাই নয়, গরুর শরীরে ওই আ্যান্টিবডি ইতিমধ্যে চিহ্নিতও করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বলেই মনে করা হচ্ছে। মানুষের শরীরে এই অ্যান্টিবডি কিভাবে ঢোকানো যায় এখন সেটাই দেখার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বঙ্গবন্ধুর ছবি বিকৃত করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাবেক আগৈলঝাড়া ও বর্তমানে বরগুনা সদরের উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) গাজী তারেক সালমনকে কোনও হাতকড়া পরানো হয়নি বলে বিবৃতি দিয়ে দাবি করেছে পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। শনিবার অ্যাসোসিয়েশনের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়। অবশ্য সাতক্ষীরার জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল ডেইলি সাতক্ষীরাকেও শুক্রবার সন্ধ্যায় তারেক সালমন নিশ্চিত করেন যে, আদালতে পুলিশ তাকে কোন হাতকড়া পরায়নি।

বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘ইউএনও’র জামিন মঞ্জুর/ না-মঞ্জুরের বিষয়টি বিভিন্ন মহল, গণমাধ্যম ও সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন মনে করে, ভিত্তিহীন অভিযোগে কর্মরত একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের এবং পরবর্তী সময়ে সংশ্লিষ্ট মহলগুলোর উদাসীনতার কারণে তাকে যে ভোগান্তির স্বীকার হতে হয়েছে, তা অগ্রহণযোগ্য ও নিন্দনীয়। গাজী তারেক সালমনের প্রতি পূর্ণ সহানুভূতি ও সহমর্মিতা প্রকাশ করছে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।

বিভিন্ন মহল থেকে ‘পুলিশ কিভাবে মামলা নিল? পুলিশ মামলা নিল কেন? পুলিশ তাকে কেন গ্রেফতার করল?’—এ ধরনের প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সুস্পষ্ট বক্তব্য হলো, এই বিষয়ে কোনও থানায়ই কোনও মামলা রুজু হয়নি এবং পুলিশও গাজী তারেক সালমনকে গ্রেফতার করেনি। প্রকৃত তথ্য হলো কথিত অবমাননার অভিযোগে অভিযোগকারী বিজ্ঞ আদালতে দ. বি. ৫০১ ধারায় সিআর মামলা নং ৪২৭/১৭ রুজু করেন। সিআর মামলা রুজু করলে আদালত থেকে তাকে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করা হয়। সমনের পরিপ্রেক্ষিতে গাজী তারেক সালমন আদালতে হাজির হলে বিজ্ঞ আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করেন। এক্ষেত্রে কোনও পর্যায়েই পুলিশের কোনও ভূমিকা রাখার অবকাশ ছিল না।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, কোনও কোনও গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে ‘পুলিশ কেন তাকে হাতকড়া পরালো?’ বলেও সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। গাজী তারেক সালমনকে কোনও হাতকড়া পরায়নি পুলিশ। গাজী তারেক সালমানের সঙ্গে পুলিশের ছবি ভালোভাবে পর্যালোচনা করলে বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হবে। যেহেতু এ বিষয়ে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিওসহ নানা ধরনের দালিলিক প্রমাণ রয়েছে, সেহেতু কোনও ধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টির অবকাশ নেই। কারও কারও বক্তব্যে পুলিশ রেগুলেশনের ৩৩০ বিধি অমান্যপূর্বক গাজী তারেক সালমনের ওপর বল প্রয়োগ করে টেনে-হেচঁড়ে কোর্ট হাজতে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করা হয়েছে, যা তথ্য নির্ভর নয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে আমরা সুস্পষ্টভাবে বলতে চাই, পুলিশ এক্ষেত্রে কোনোভাবেই বল প্রয়োগ করা হয়নি কিংবা টেনে হেঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয়নি।’

এ প্রসঙ্গে কর্তৃক বিবিসিকে দেওয়া গাজী তারেক সালমনের বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো—‘আমাকে ঠিক গ্রেফতার করা হয়নি, আমার জামিনের আবেদন কোর্টে না মঞ্জুর করা হয়। তারপর আমাকে কোর্টের গারদ খানায় নিয়ে যাওয়া হয়। আমাকে কারাগারে পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছিল। তখন আমি পুলিশকে অনুরোধ করেছিলাম, দয়া করে আমাকে একটু সময় দিন, আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানানোর সুযোগ দিন। আমার অনুরোধে পুলিশ আমাকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করার সুযোগ করে দেয়।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest