সর্বশেষ সংবাদ-
কলারোয়ায় প্রতারক তফুরার হাত থেকে রক্ষা পেতে গ্রামবাসীর মানববন্ধনসাতক্ষীরায় ধর্ষনের অভিযোগে রমজান আলী নামের এক ব্যক্তি গ্রেফতারআশাশুনির চেউটিয়া নদী উন্মুক্ত করে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধনপ্রথম আলো বন্ধুসভার ইফতার মাহফিলতালার আলোচিত দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় সমিতির সভাপতি প্রশান্ত ঘোষ আবারো ভোক্তা অধিদপ্তরের জালেসাতক্ষীরায় ১৯৯ বস্তা অবৈধ ভারতীয় চিনি জব্দ : ২০ হাজার টাকা জরিমানাসরকারি রাস্তার গাছ কেটে বিক্রির অভিযোগ সাতক্ষীরা জজ কোর্টের পেশকারের বিরুদ্ধেদেবহাটায় পানিতে ঝাঁপ দিতে গিয়ে শিশুর মৃত্যুসাতক্ষীরা জেলা ক্রীড়া ধারাভাষ্যকর ফোরামের পক্ষ থেকে প্রান্তিকে সম্মাননাথানাঘাটায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বদরুজ্জামান বদুর গণসংযোগ

2কালিগঞ্জ ব্যুরো : কালিগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে পূর্নবাসিত ভিক্ষুকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ইফতারপূর্ব নির্বাহী কর্মকর্তা সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসানের সভাপতিত্বে ইফতার মাহফিলে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম, প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ সাইফুল বারী সফু, সহ-সভাপতি শেখ আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সুকুমার দাশ বাচ্চু, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের ম্যানেজারসহ প্রায় শতাধিক পূর্নবাসিত ভিক্ষুকবৃন্দ। অনুষ্ঠানে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন উপজেলা মসজিদের মুয়ার্জ্জিন হাফেজ মহিবুল্লাহ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

DSC044নিজস্ব প্রতিবেদক : পবিত্র মাহে-রমজানের মাগফিরাতের ২১তম দিনে সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবির সৌজন্যে সাতক্ষীরা সদরে কর্মরত প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ ও সুধীজনদের  সম্মানে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার ২১ রমজান শহরের অভিজাত চায়না বাংলা রেস্টুরেন্টে-এ সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এ ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেন। ইফতারের আগে তিনি প্রতিটি  টেবিল ঘুরে ঘুরে প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও সুধীজনদের সঙ্গে কুশল বনিময় করেন এবং উপস্থিত সর্বস্তরের মানুষের সাথে পবিত্র মাহে রজমানের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
ইফতার মাহফিলে অংশ নেন- সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন, জেলা পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর বিশ্বাস সুদেব কুমার, সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর লিয়াকত পারভেজ, সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল খালেক, সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল হামিদ, এনএসআই’র উপ-পরিচালক মোজাম্মেল হক, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মীর মাহমুদ হাসান লাকি, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসফিয়া সিরাত, একি মিত্র চাকমা, সাতক্ষীরা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ আবু সাঈদ, শহর সমাজসেবা অফিসার শেখ সহিদুর রহমান, ডা. কাজী আরিফ আহমেদ, জেলা সুপার আবু জাহেদ, জেলা মহিলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদিকা জ্যোন্সা আরা, সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার রবীন্দ্রনাথ দাস, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার রেজাউল করিম খান, জেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ হায়দার আলী তোতা, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. জাহিদুর রহমান, সদর উপজেলা প্রকৌশলী এম জাহাঙ্গীর আলম, জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মকসুমুল হাকিম, জেলা শ্রমিকলীগ নেতা শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, সাতক্ষীরা আহ্ছানিয়া মিশনের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক, জেলা পরিষদের সদস্য ওবায়দুর রহমান লাল্টু, মীর তানজীর আহমেদ, পৌর কাউন্সিলর অনিমা রাণী ম-ল, কাজী ফিরোজ হাসান, শাহীনুর রহমান শাহিন, এপিপি তামিম আহমেদ সোহাগ, পৌর যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক জিয়াউর বিন সেলিম যাদুসহ সাতক্ষীরা সদরে কর্মরত প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ ও সুধীজন।
ইফতারের আগে দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি, শান্তি, উন্নয়ন ও সাফল্য কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর সহধর্মিনী বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টের সকল শহিদ, শহিদ জাতীয় চার নেতা, শহিদ মুক্তিযোদ্ধা ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সকল শহীদের রূহের মাগফেরাতও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্থ্যতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন পুরাতন কোর্ট সমজিদের ইমাম হাফেজ ক্বারী শেখ ফিরোজ আহমেদ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর-রশিদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Ifterনিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাতক্ষীরা আমতলাস্থ কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা জেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম।
অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা-৪ আসনের সংসদ সদস্য জগলুল হায়দার, সংরক্ষিত মহিলা এমপি বেগম রিফাত আমীন, পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক এমপি ডা. মোখলেছুর রহমান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, কালিগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান অহেদুজ্জামান, কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদ স্বপন, তালা উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মেরিনা সুলতানা, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মারুফ আহমেদ, জেলা আ. লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আবু আহমেদ, এড. এস এম হায়দার, জেলা আ. লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, সদর উপজেলা আ. লীগের সভাপতি এস এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, পৌর আ. লীগের সভাপতি আবু সায়ীদ, সাধারণ সম্পাদক সাহাদত হোসেন, শ্যামনগর উপজেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউল হক দোলন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও খলিষখালী ইউপি চেয়ারম্যান মোজাফফর রহমান, জেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল মান্নান, পৌর আ.লীগের যুগ্ম-সম্পাদক রাশেদুজ্জামান রাশি, সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান, পৌর যুবলীগের আহবায়ক মনোয়ার হোসেন অনু, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হুসাইন সুজন, সাধারণ সম্পাদক এহসান হাবিব অয়ন প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

00আসাদুজ্জামান : সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের গ্রামীণ মানুষের একটি অতিপরিচিত ফলের নাম “করমচা”। এটি খেতে টক হলেও কাচা অবস্থায় এই ফলটি সবুজ, আর পাকলে রক্তের মতো লাল হয়। কাটাযুক্ত গুল্মজাতীয় এই ফলটির রয়েছে বহু পুষ্টিগুণ।
তবে, গ্রামীণ এই ফলটি এখন অনেকেই শখের বশে বাড়ির ছাদে, বাগানে বা টবে লাগাচ্ছেন। এর ইংরেজি নাম ইবহমধষ পঁৎৎধহঃ বা ঈযৎরংঃ’ং ঃযড়ৎহ.
বিশ্ব কোষ উইকিপিডিয়ায় বলা হয়েছে, করমচায় ফ্যাট বা কোলেস্টেরল না থাকায় তা ডায়াবেটিস ও হার্টের রোগীদের জন্য খুব ভাল। ওজন কমাতে সাহায্য করা এই ফলটি খাবারে রুচি বৃদ্ধি করে। মৌসুমী সর্দি-জ্বর, স্কাভি, দাঁত ও মাড়ির নানা রোগ প্রতিরোধে ফলটি অতুলনীয়। রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোসহ গায়ের চুলকানি ও ত্বকের নানা রোগ প্রতিরোধে জুড়ি নেই করমচার। শরীরের দূরণ বহিষ্করণে সহায়তা করে করমচা যকৃত ও কিডনির রোগ প্রতিরোধ ক্ষতমা বাড়ায়। পেটের অসুখ নিরাময়, শরীরের ক্লান্তি দূর, বাতরোগ ও ব্যথা নিরাময়ে কাজ করে করমচা।
এছাড়াও করমচাতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন এ যা চোখের জন্য উপকারী। করমচা গাছের পাতা সেদ্ধ করে সেই পানি পান করলে কালাজ্বর দ্রুত নিরাময় হয়। করমচা গাছের মূলে রয়েছে হৃদরোগ নিরাময়ী উপকারী ক্যারিসোন, বিটাস্টেরল, ট্রাইটারপিন, ক্যারিনডোনা ও লিগনাম। কাঁচা করমচার রস কৃমিনাশক হিসেবেও খুব ভাল।
উইকিপিডিয়ায় আরও বলা হয়েছে, প্রতি ১০০ গ্রাম করমচায় রয়েছে এনার্জি ৬২ কিলোক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট ১৪ গ্রাম, প্রোটিন ০.৫ গ্রাম, ভিটামিন-এ ৪০ আইইউ, ভিটামিন সি ৩৮ মিলিগ্রাম, রিবোফ্লেভিন .১ মিলিগ্রাম, নিয়াসিন .২ মিলিগ্রাম, আয়রন ১.৩ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১৬ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ২৬০ মিলিগ্রাম ও কপার ০.২ মিলিগ্রাম।
করমচার বিষয়ে উদ্ভিদবিদ মনিরুল ইসলাম জানান, করমচা একটি গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ। এর পাতা থেকে শুরু করে ফল পর্যন্ত পুষ্টিগুণে ভরা। এজন্য বাড়িতে প্রতিবেশীয় ভেষজ উদ্ভিদ হিসেবে করমচা লাগানো যেতে পারে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

চাল সংকটে দেশ

কর্তৃক Daily Satkhira

056763ebc8d046fb0e03486e748a37c6-580720dd78281চাল সংকটে পড়েছে দেশ। খাদ্যগুদামে চালের মজুদও কমে গেছে। খাদ্য অধিদফতর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী চলতি বছরের ১৩ জুন পর্যন্ত মজুদের পরিমাণ এক লাখ ৯১ হাজার মেট্রিক টন চাল। যা গত ছয় থেকে সাত বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ২০০৯-২০১০ অর্থবছরের এই সময়ে খাদ্যগুদামে চাল মজুদ ছিল পাঁচ লাখ ৪৬ হাজার মেট্রিক টন। যা চলতি বছরের তুলনায় তিন লাখ ৫৫ হাজার মেট্রিক টন বেশি ছিল।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ‘মজুদ ঠিক আছে। সরকারের মজুদ পরিস্থিতি সন্তোষজনক। তবে হাওরের বন্যায় যে ক্ষতি হয়েছে, তা কাটিয়ে উঠতে জিটুজি পদ্ধতিতে সরকার ভিয়েতনাম থেকে ছয় লাখ মেট্রিক টন চাল আদানির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। যা অতি অল্প সময়ের মধ্যে দেশে এসে পৌঁছাবে।’

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারের হিসাবে হাওরের বন্যায় মাত্র ছয় লাখ টন বোরো ধান নষ্ট হয়েছে। এখন ছয় লাখ টন চাল আমদানি করলেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাবে। তাই এই চাল আমদানির সিদ্ধান্তও নিয়েছে সরকার। এর অংশ হিসেবে দেড় লাখ টন চাল আমদানির টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। আরও তিন লাখ মেট্রিক টন ভিয়েতনাম থেকে জিটুজি আমদানির চুক্তি হয়েছে। কিন্তু যে দরে টেন্ডারে চাল পাওয়া যাচ্ছে—জিটুজি পর্যায়ে দর তার থেকে বেশি। বাংলাদেশ ছয় লাখ মেট্রিক টন চাল কিনবে। এই তথ্য বিভিন্ন চাল উৎপাদনকারী দেশের বাংলাদেশি দূতাবাসকে জানানো হয়েছে। ব্যবসায়িক দিক বিবেচনা করলে এ তথ্য আগেই জানানো ঠিক হয়নি। কারণ আগে খবর বানানোর কারণেই রফতানিকারক দেশগুলো বেশি দাম হাঁকাচ্ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে, সরকার খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চলতি বোরো মৌসুমে ২২ হাজার ৪৬৩ চালকল মালিকের সঙ্গে চাল সংগ্রহের জন্য চুক্তি করে। চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরকারি গুদামে আট লাখ মেট্রিক টন চাল সরবরাহ করার কথা রয়েছে চালকল মালিকদের। তবে এখন পর্যন্ত মাত্র সাত হাজার ২৭৮ মেট্রিক টন সংগ্রহ হয়েছে। বিষয়টি নিস্পত্তির জন্য খাদ্যমন্ত্রী নিজে উত্তরাঞ্চলে মিল মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপরও চাল সংগ্রহে গতি আসেনি। এরই মধ্যে গত বুধবার (১৪ জুন) আবার আড়াই লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। ভিয়েতনাম থেকে আমদানি করা এ চালের মধ্যে ৫০ হাজার টন সিদ্ধ ও দুই লাখ টন আতপ  চাল রয়েছে। প্রতিটন চাল আমদানি করা হবে ৪৭০ মার্কিন ডলার মূল্যে। আমদনি করা এ চালের দাম পড়বে প্রতিকেজি এক ডলার ৮০ টাকা হিসাবে প্রতিকেজি চালের মূল্য দাঁড়ায় ৩৭ টকা ৬০ পয়সা।

গত ১৪ জুন আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া আড়াই লাখ মেট্রিক টন চাল কবে নাগাদ দেশে এসে পৌঁছাবে তা জানতে চাইলে কোনও তথ্য জানাতে পারেনি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তবে অনেকেই বলছেন, ‘আমদানির জন্য চাল পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারের পক্ষ থেকে ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ডে যোগাযোগ করেও নাকি চাল পাওয়া যায়নি।

কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক অ্যাডাকেট হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘সরকার স্বীকারই করতে চায় না যে, চালের দাম ক্রেতার নাগালের বাইরে চলে গেছে। হাওর অঞ্চলের সাত জেলায় এ বছর আগাম বন্যায় ব্যাপক ফসলহানি হয়েছে। আর ১৯ জেলায় ধান ক্ষেতে ছত্রাকের আক্রমণে (ব্লাস্ট রোগ) উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই দুই কারণে এ বছর ১০ লাখ টনের বেশি বোরো ধান নষ্ট হয়েছে। এ অবস্থায় ভিয়েতনাম থেকে জরুরি ভিত্তিতে তিন লাখ টন চাল আমদানির সমঝোতা স্মারক নবায়ন করেছে সরকার।’

জানা গেছে, পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার মাঠ পর্যালোচনায় নেমেছে। মিল মালিকরা অতিরিক্ত মুনাফার আশায় ধান-চাল মজুদ করে থাকতে পারেন। এ তথ্যের ভিত্তিতেই প্রকৃত মজুদ জানতে চেয়েছে সরকার। এরই মধ্যে বেশির ভাগ চালকল মালিকের কাছে খাদ্য অধিদফতরের এ-সংক্রান্ত চিঠি পৌঁছে গেছে।

মিল মালিকরা অনেকেই খাদ্য অধিদফতরের চিঠি পেয়েছেন। তারা তাদের মজুদ জানানোর প্রস্তুতিও নিচ্ছেন।

তবে সংশ্লিষ্ট অনেকেই বলেছেন, ‘সরকার প্রতিকেজি চালের দাম নির্ধারণ করেছে ৩৪ টাকা। অথচ বাজারে দাম ৪৫ টাকার ওপরে। এ অবস্থায় বেশি দাম দিয়ে চাল কিনলে লোকসানের সম্মুখীন ততে হবে। তাই মজুদের প্রশ্নই ওঠে না।’

এদিকে, পরিস্থিতি সামাল দিতে বেসরকারি উদ্যোগে চাল আমদানি উৎসাহিত করতে চালের ওপর আরোপিত ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক কমিয়ে আনার চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার। তবে বিষয়টি অস্বীকার করে বাণিজ্যন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ‘ট্যাক্সের বিষয়ে আগে থেকে কিছু বলা ঠিক হবে না।’

খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, খাদ্য অধিদফতরের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে চালকল মালিকদের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে। তারা কোনও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে চাল নিয়ে কারসাজি করছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে চালের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করা হচ্ছে কিনা তাও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানান।

বাদামতলী-বাবুবাজার চাল আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন বলেন, ‘আমরা সমিতির পক্ষ থেকে আঁচ করতে পেরে চাল আমদানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান শুল্ক প্রত্যাহার করে আমদানির সুযোগ দিতে সরকারকে বলেছি। সরকার কর্ণপাত করেনি। এখনও করছে না। আমার আবারও বলি—এই সংকট মোকাবিলা ও চালের মূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে অন্তত কিছু সময়ের জন্য হেলেও চাল আমদানির সুযোগ দেওয়া উচিত। হাওরে যে ক্ষতি হয়েছে, তা কাটিয়ে ওঠতে চাল আমদানির কোনও বিকল্প নেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

da52e4af35801ea56d137a84578e1493-5944f45e9cc13২০১৭ সালে বলিউডে মুক্তি পাচ্ছে বেশ কিছু দুর্দান্ত ছবি। ইতোমধ্যে ঝড় তুলেছে ‘বাহুবলী ২’। ভেঙে চলেছে একের পর এক রেকর্ড। তবে ‘বাহুবলী’ ছাড়াও ২০১৭ সালের আরও কিছু ছবির প্রতি আগ্রহ রয়েছে সিনেমাপ্রেমীদের। দেখুন মুক্তির অপেক্ষায় থাকা চার ছবি।

টিউবলাইট:

এবছর অন্যতম আকর্ষণীয় সিনেমা হতে যাচ্ছে সালমান খানের ‘টিউবলাইট’ ছবিটি। আসছে ঈদেই মুক্তি পাওয়ার কথা কবির খান পরিচালিত এ ছবিটির। সালমান ছাড়াও এতে রয়েছেন সোহেল খান, প্রয়াত ওম পুরি। জিশান আইয়ুব। ছবিতে বলিউড অভিষেক হচ্ছে চীনা তারকা ঝু ঝু’র। এছাড়া অতিথি চরিত্রে থাকছেন শাহরুখ খান।

১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধের পটভূমির ‍উপর নির্মিত হয়েছে ছবিটি।

জাগ্গা জাসুস:

ব্রেকআপের পর ‘জাগ্গা জাসুস’ নিয়ে প্রথমবারের মতো বড় পর্দায় আসছেন রণবীর কাপুর ও ক্যাটরিনা কাইফ। তাই ছবিটি নিয়ে ভক্তদের আগ্রহ একটু বেশিই।অনুরাগ বসু পরিচালিত ছবিটি অবশ্য নেতিবাচক কারণেই বেশি শিরোনাম হয়েছে। প্রতিবারই মুক্তির তারিখ পিছিয়ে গিয়েছে ছবিটির। চার বছর পর ১৪ জুলাই মুক্তি পেতে যাচ্ছে ছবিটি। এমনটাই নিশ্চিত করেছেন অনুরাগ।

জাব হ্যারি মেট সজল:

এই ছবির নাম নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। শাহরুখ-আনুশকা জুটির প্রত্যাবর্তনের কথা অনেকদিন ধরেই শোনা গেলেও নাম নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। পরিচালক ইমতিয়াজ আলি শুটিং শুরুর আগে এই ছবির তিনি নামকরণ করেন ‘রিং’। পরে সেই নাম পরিবর্তন করে ছবির নাম হয় ‘রেহনুমা’। ‘রিং’ সেভাবে পছন্দ না হলেও ‘রেহনুমা’ নামটি বেশ পছন্দ করেছিলেন শাহরুখ ভক্তরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই নামটিও পাল্টে দেন পরিচালক। ইমতিয়াজ আলির প্রথম ছবি ‘জাব উই মেট’। তবে এই ছবি সিক্যুয়েল কিনা সেটা জানা যায়নি।

টয়লেট- এক প্রেমকথা:

বেশ কিছু দিন ধরেই এই ছবি নিয়ে গুঞ্জন চলছিল। ছবির নাম ‘টয়লেট- এক প্রেমকথা’। এত উন্নয়ন, এত সভ্যতা, এক কিছুর পরও আজকের দিনেও আচামকা কারোর শৌচকর্মের প্রয়োজন হলে হাসির খোরাক হতে হয়। আর এজন্য আর সবকিছুর মতই সবথেকে বেশি ভুক্তভোগী হয় মেয়েরা।  সেই বিষয়গুলো নিয়েই নির্মিত হয়েছে ছবিটি। আগামী ১১ আগস্ট মুক্তি পাওয়ার কথা অক্ষয় কুমারে অভিনীত এই সিনেমা। এটি পরিচালনা করেছেন শ্রী নারায়ণ সিং।

সূত্র: জি নিউজ

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

f17a609d34af4a9c05b5a55c888e8f0c-বিএনপি আন্দোলনে গেলে মামলা ও গ্রেফতারের  দিকে ঝুঁকবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তবে নতুন করে মামলা নয়। পুরনো মামলা পুনরুজ্জীবিত করে আন্দোলনকারীদের গ্রেফতারে সরকার পরিকল্পনা করছে বলে জানা গেছে। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী কয়েকজন নেতা বলেন, বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে সারাদেশে যে পরিমাণে মামলা রয়েছে, তাতে নতুন মামলা প্রয়োজনও পড়বে না। সরকারের মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের নীতি-নির্ধারণী অন্তত পাঁচ জন নেতা জানান, নির্বাচনের আগ পর্যন্ত বিএনপির রাজপথে নামার পরিকল্পনা করলে, তা ঠেকাতে পুরনো মামলা চাঙ্গা করে গ্রেফতার আতঙ্ক ছড়ানো হবে।  ক্ষমতাসীনরা মনে করে, গ্রেফতার আতঙ্ক ছড়ালে আন্দোলন থেকে পিছু হটবে তারা। বিএনপির নেতাকর্মীদের ভেতরে ভীষণ গ্রেফতার আতঙ্ক থাকে বলে মনে করেন সরকার দলের নেতারা।

পাশাপাশি তাদের আন্দোলন মানে জ্বালাও-পোড়াও, মানুষ খুন ও দেশের সম্পদ নষ্ট করার আন্দোলন, এটাও ব্যাপকভাবে প্রচারে নামবে আওয়ামী লীগ। ২০১৫ সালে আন্দোলনের নামে বিএনপি দেশে যে ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি করেছিল, তা মানুষের কাছে বার বার তুলে ধরা হবে। যাতে করে তাদের আন্দোলনে জনগণ সম্পৃক্ত না হয়।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফারুক খান বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলনে যাওয়ার মতো সাহস ও শক্তি কোনোটাই নেই। তাদের মুখে আন্দোলনের কথা শুনলে জনগণ আঁতকে ওঠে। সুতরাং বিএনপি আন্দোলনে জনসমর্থন পাবে না। তাই মুখে আন্দোলনের কথা বললেও রাজপথে নামার সুযোগ তাদের আসবে না।’ তিনি বলেন,‘বিএনপি আন্দোলনের দিকে গেলে সরকারও নিশ্চয়ই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’ ফারুক খান বলেন, ‘তাদের নেতাকর্মীদের নামে অসংখ্য মামলা রয়েছে। আবার আন্দোলনে গেলে এগুলো নিশ্চয়ই পুনরুজ্জীবিত হবে।’

দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর দুই নেতা বলেন, কোনোভাবেই বিএনপিকে রাজপথে নেমে  আন্দোলন অথবা জনজীবন অচল করে দেওয়ার মতো কোনও কর্মসূচি পালন করতে দেবে না ক্ষমতাসীনরা। ২০১৫ সালে ৯২ দিন আন্দোলনের ফলে নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে জ্বালাও-পোড়াও করার অপরাধে যেসব মামলা রয়েছে, সেগুলো আবারও পুনরুজ্জীবিত করা হবে। তারা জানান, বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের যেসব নেতারা জামিনে রয়েছেন, সেসব মামলায় তাদেরকে আবার ধড়-পাকড়ে নামবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ঈদের পর বিএনপি আন্দোলনে নামতে পারে, এ ধারণা থেকে বিকল্প এই পরিকল্পনা নিয়ে রেখেছে আওয়ামী লীগ। দলীয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আওয়ামী লীগের নীতি-নির্ধারকরা আরও জানান, ক্ষমতাসীনরা মনে করে, ২০১৫ সালে আন্দোলনের নামে জ্বালাও-পোড়াও করে বিএনপি যেভাবে জনবিচিছন্ন দলে পরিণত হয়েছে, তাতে করে নতুন কোনও আন্দোলনে জনগণ তাদের সমর্থন দেবে না। বিএনপির আন্দোলন হালে পানিও পাবে না। দলটির নীতি-নির্ধারকরা আরও মনে করেন, ৯২ দিনের আন্দোলনে রাজনৈতিকভাবে বিএনপি পরাজিত হয়ে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করেছে। ওই ধ্বংসাত্মক ও বীভৎস আন্দোলনের পর বিএনপির মুখে আন্দোলনের কথা শুনলেই জনগণ ভয়ে আঁতকে ওঠে। এটা আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক বিজয় ও অর্জন। এটাকেই পুঁজি করে বিএনপির আন্দোলন বিরোধী প্রচার চালানো হবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বিএনপি গণতান্ত্রিক পথে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে। কিন্তু অগণতান্ত্রিক কোনও উপায়ে কিছু করার চেষ্টা করা হলে কঠোর হবে সরকার। তাদের প্রতি জনগণের আস্থা নাই। ফলে দলটির আন্দোলন সফল করে তোলা একটি অসাধ্য কাজ।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপির ৯২ দিনের ব্যর্থ আন্দোলন সরকারের হাতে অনেক সুযোগ এনে দিয়েছে।’

আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহাবুবউল আলম হানিফ বলেন, ‘আন্দোলনের কথা বিএনপির মুখে মুখেই থাকবে। রাজপথে গড়াবে না। সেই শক্তি তাদের নাই। জনগণও তাদের সঙ্গে নাই।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি অগণতান্ত্রিক পথে কোনও কিছু হাসিল করতে গেলে সরকার উপযুক্ত জবাব দেবে। আওয়ামী লীগও তা প্রতিহত করবে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

e5a1bb106294b420113ab0389ff27cf8-5943a28fa6961বিনোদন ডেস্ক : এবারের ঈদ ‘ইত্যাদি’র বিশেষ পর্বের অন্যতম চমক হয়ে আসছেন এই প্রজন্মের চার কণ্ঠশিল্পী। তারা হলেন প্রতীক হাসান, প্রীতম হাসান, কণা ও ঐশী।
চারজনেই কণ্ঠে তুলেছেন একটি বিশেষ গান। এটি লিখেছেন লিটন অধিকারী রিন্টু, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছে প্রীতম হাসান। নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ফাগুন অডিও ভিশন জানায়, এই চারজন শিল্পী এবারই প্রথম একসঙ্গে কোনও গান গাইলেন।
বিটিভির ঈদ অনুষ্ঠানমালায় ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’ প্রচারিত হবে ঈদের পরদিন রাত ১০টার ইংরেজী সংবাদের পর। স্পন্সর করেছে যথারীতি কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড। রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত।
গানটি প্রসঙ্গে প্রীতম হাসান বলেন, ‘গানটি রেট্রো-ড্যান্স ফরমেটের। এটি করতে গিয়ে অসাধারণ অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমরা সবাই কাজটি উপভোগ করেছি। এমন একটি কাজের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য হানিফ সংকেত আঙ্কেলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’
প্রসঙ্গত, প্রতীক হাসান ও প্রীতম হাসানের সংগীতশিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু ‘ইত্যাদি’র মাধ্যমে। প্রয়াত কণ্ঠশিল্পী খালিদ হাসান মিলুর সঙ্গে প্রতীক হাসানকে ‘ইত্যাদি’তে উপস্থাপন করা হয়েছিল মিলুর অসুস্থ অবস্থায় তার জীবনের শেষ গানটি গাওয়ার সময়। এরপর বরিশালে ধারণকৃত ইত্যাদি’র আরেকটি পর্বে প্রতীক হাসানের সঙ্গে দ্বৈতকণ্ঠে গেয়েছিলেন খালিদ হাসান মিলুরই আরেক সন্তান প্রীতম হাসান। আর কণাকে এর আগে দেখা গেছে ঈদের কোনও এক ‘ইত্যাদি’তে হৃদয় খানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করতে। সেই অর্থে ঐশীকে প্রথমবারের মতো এবারের ‘ইত্যাদি’তে দেখা যাবে। এমনটাই জানা গেছে হানিফ সংকেতের সঙ্গে আলাপ করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest