সর্বশেষ সংবাদ-
বিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যানল স্টুডেন্টস ফোরামের নির্বাচন সম্পন্নসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৯০ দশক ছাত্রদলের দোয়াশ্যামনগরে ঘের ব্যবসায়ীকে কুপি×য়ে হত্যা : আ×টক ৯সাতক্ষীরায় প্লাস্টিক “অদল-বদল” ক্যাম্পেইনহাদির মৃত্যুতে সাতক্ষীরায় গায়েবানা জানাজাসাতক্ষীরার সাবেক পিপি লতিফের ৪ দিন : ছেলে রাসেলের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরসাতক্ষীরায় মুন্ডা সম্প্রদায়ের নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রকল্প সমাপনীতালায় আলাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধারআশাশুনিতে আশা ব্রিক্সের লেলিহান শিখায় জনজীবন বিপর্যস্ত

ছবি কথা বলে

ছবি কথা বলে

কর্তৃক Daily Satkhira

ছবিটি ঐতিহাসিক। ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী লৌহমানবী হিসেবে যার খ্যাতি ছিল সেই ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ছবির আরেকজন হচ্ছেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিপত্নী শুভ্রা মুখার্জি। সম্প্রতি ছবিটি প্রকাশ করেছেন প্রণবকন্যা শরমিষ্ঠা মুখার্জি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ভারতে প্রায় ৪০ হাজার রোহিঙ্গা মুসলমান অবৈধ ভাবে বসবাস করে। এবার তাদের দেশছাড়া করতে বদ্ধপরিকর কেন্দ্রীয় সরকার।
এজন্য সরকার বিস্তারিত নির্দেশ দিয়ে দিয়েছে বলেও বুধবার রাজ্যসভায় জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরণ রিজিজু। অবৈধ ভাবে ভারতে বসবাস করা এই মুসলমানদের বিতাড়ন পর্ব ধারাবাহিক ভাবে চলবে বলেও জানিয়েছেন রিজিজু।

রিজিজু লিখিত ভাবে জানিয়েছেন, ১৯৪৬ সালের ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুসারে অবৈধ ভাবে ভারতে বসবাসকারী রোহিঙ্গা মুসলমানদের বিতাড়িত করা হবে। এর জন্য কেন্দ্রে সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারগুলো টাস্ক ফোর্স গঠন করারও নির্দেশ দিয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। প্রতিটি জেলা ধরে অবৈধ ভাবে বসবাসকারী মুসলমানদের চিহ্নিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, মায়ানমার থেকে ভারতে এসে বসবাস করা রোহিঙ্গা মুসলমানের সংখ্যা কমপক্ষে ৪০ হাজার। সমুদ্র পথ ছাড়াও চিন ও বাংলাদেশ হয়েও রোহিঙ্গারা ভারতে প্রবেশ করে। শুধু মাত্র জম্মুতেই সাড়ে পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারী বাস করে। বাংলাদেশেও তিন লাখের উপরে এমন নাগরিক রয়েছে।

সরকারি হিসেব বলছে, গত দু’বছরে দেশে অবৈধ রোহিঙ্গা মুসলমানের সংখ্যা চার গুণ বেড়েছে। বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সংঘাতের জেরে ২০১২ সাল থেকে রোহিঙ্গা মুসলমানরা ওই দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। এখন মায়ানমার সরকারও এই মুসলমানদের সে দেশের নাগরিক বলে স্বীকৃতি দেয় না। ১৯৮২ সালে মায়ানমার নতুন নাগরিক নীতি চালু করলে রোহিঙ্গাদের কার্যত কোনও দেশ নেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ১১ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি সরকারি প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পায়। সম্প্রতি প্রকাশিত তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘স্কুলের প্রধান শিক্ষকরা অর্থ আত্মসাতের মূল নায়ক।’ এদিকে, সারা দেশে প্রাথমিকের প্রায় দুই লাখ স্কুল শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাচ্ছে না । দেশের বিভিন্ন উপজেলার ৭৭টি স্কুলে এই শিশুরা অধ্যয়ন করছে। উপবৃত্তি প্রকল্প পরিচালকের অবহেলা ও অর্থ আত্মসাতে স্কুল শিক্ষকদের জড়িত থাকায় এই শিশুরা উপবৃত্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, সারা দেশে প্রাথমিক পর্যায়ের উপবৃত্তি উপকারভোগী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩০ লাখ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রাথমিক উপবৃত্তি প্রকল্পের পরিচালক মহেশ চন্দ্র রায় বলেন, মোবাইল ব্যাকিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে বৃত্তির অর্থ পৌঁছে যাচ্ছে। নানা জটিলতার কারণে ৭৭টি স্কুলের দুই লাখ শিশুকে বৃত্তির আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না। তবে জুলাই থেকে উপবৃত্তির আওতায় সকল পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশনের শিক্ষার্থীদের আনা হবে। মন্ত্রণালয়ের তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে অর্থ আত্মসাতকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমরা স্থানীয় পর্যায়ে নির্দেশনা দিয়েছি। কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ভোটগ্রহণ চলছে। নিজের ভোটটা নিজেই দিবেন বলে গর্ভবতী অবস্থাতেও লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষারত মা।
আর কিছুক্ষণ পরই ভোট দিতে ভেতরে ঢুকবে সে। এমন সময় হঠাৎ প্রসব যন্ত্রণা। শেষমেশ বুথের ভেতরই মেয়ে সন্তানের জন্ম দিলেন ওই নারী।

বুথের ভেতর ভোটের সময় জন্ম বলে, মেয়ের নামও রাখলেন ‘ব্যালট’! ঘটনাটি কেনিয়ার। কেনিয়ার প্রত্যন্ত ওয়েস্ট পোকট কাউন্ট্রিতে চলছিল ভোটগ্রহণ।

গর্ভবতী পাউলিনা চেমান্যাং তাড়াতাড়ি ভোট দেবেন বলে জানান, একটু আগেই পৌঁছে গিয়েছিলেন বুথে। বুথ থেকে সরাসরি হাসপাতালে যাবেন, এমনটাই ঠিক ছিল। কিন্তু লাইনে তিন ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পর হঠাৎ প্রসব যন্ত্রণা অনুভব করেন চেমান্যাং। ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত মহিলাদের সাহায্যেই জন্ম দেন ফুটফুটে এক মেয়ের।

ভোটকেন্দ্রের ভেতরই মেয়ের জন্মের জন্য চেমান্যাং সদ্যোজাত মেয়ের নাম রাখেন চেপকুরা। সোয়াহিলি ভাষায় এই ‘কুরা’ মানেই হল ব্যালট।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, তা আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু এটা ঠিক কী কী উপকারে আসে কিংবা তার সুফল কেমন করে পাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেরই অজানা।
চলুন জেনে নেওয়া যাক খালি পেটে পানি পান করার কিছু উপকারিতা।

১. সকালে প্রতিদিন খালি পেটে পানি খেলে রক্তের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায় এবং ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়।

২. রাতে ঘুমানোর ফলে দীর্ঘ সময় ধরে হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোনো কাজ থাকে না। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করার জন্য অন্তত এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয়া উচিত।

৩. প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি খেলে নতুন মাংসপেশি ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।

৪. প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস করে পানি খেলে মলাশয় পরিষ্কার হয় যায় এবং শরীর সহজেই নতুন করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে।

৫. যারা ডায়েটের মাধ্যমে ওজন কমাতে চান, তারা অবশ্যই প্রতিদিন সকালে উঠে পানি পানের অভ্যাস করুন। কারণ যত বেশি পানি পান করবেন, তত হজম ভাল হবে এবং শরীরে বাড়তি ফ্যাট জমবে না।

৬. প্রতিদিন সকালে মাত্র এক গ্লাস পানি বমি ভাব, গলার সমস্যা, মাসিকের সমস্যা, ডায়রিয়া, কিডনির সমস্যা, আথ্রাইটিস, মাথা ব্যাথা ইত্যাদি অসুখ কমাতে সহায়তা করে।

৭. ঘুম থেকে উঠে অনেকের মাথা ব্যথা করে। শরীরে পানির মাত্রা কমে যাওয়া মাথা ব্যথার অন্যতম কারণ। সারা রাত শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি যায় না। তাই সকালে উঠে যদি খালি পেটে পানি পান করা যায় তবে মাথার যন্ত্রণা অনেকটা দূর হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বল হাতে শেন ওয়ার্নের ম্যাজিক গোটা বিশ্ব দেখেছে। তাঁর বলের জাদুতে মুগ্ধ ক্রিকেট সমাজ। তবে তিনি যে কার্ডের দুনিয়ারও সম্রাট, তা কে জানত। সেটা ফাঁস করে দিলেন স্বয়ং শিল্পা শেঠী।

নিজের ইনস্টাগ্রাম পোস্টে শেন ওয়ার্নের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে শিল্পা শেঠী জানিয়ে দিলেন, তিনি পোকার খেলতে পছন্দ করেন। এবং পোকারের দুনিয়ার সঙ্গে তাঁকে পরিচয় করিয়ে দেন স্বয়ং শেন ওয়ার্নই।

রাজস্থান রয়্যালসের প্রাক্তন মালকিন তিনি। রাজস্থানের জার্সিতে খেলেই শেন ওয়ার্ন আইপিএল চ্যাম্পিয়ন করেছেন দলকে। রাজস্থানে থাকার সময় থেকেই শিল্পার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা শুরু ওয়ার্নের।

সেই শিল্পাকেই কিনা পোকারের দুনিয়ায় হাতেখড়ি দিয়েছেন ওয়ার্ন। স্বামী রাজ কুন্দ্রা আইপিএল (ইন্ডিয়ান পোকার লিগ)-এর সাংবাদিক সম্মেলনে জানান, ‘স্বাভাবিক ধারণা হল, পোকার মানে একপ্রকার জুয়া। যদিও ঘটনা তা নয়।’

তারপরে শিল্পা শেঠী ইনস্টাগ্রামে ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘আমি পোকার খেলি। তবে এখনও খেলার বিভিন্ন দিক শিখছি। কয়েক বছর আগে শেন ওয়ার্ন আমাকে পোকার খেলা শিখিয়ে দেন।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রাচীনতম ফুজাইরা আল বিদিয়া মাটির মসজিদ ও আবুধাবীতে নির্মিত বৃহত্তম শেখ জায়েদ মসজিদ ছাড়াও আবুধাবী, দুবাই, শারজাহ, আল আইন, ফুজাইরা, আজমান ও রাস আল খাইমা প্রদেশে বড়-ছোট মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজার মসজিদ রয়েছে। নান্দনিক কারুকাজে নির্মিত মসজিদগুলোর সৌন্দর্য্য যেমন মুগ্ধ করে মুসল্লিদের তেমনি সুনিপূণ মায়ায় প্রতিনিয়ত আকর্ষণ করে পর্যটকদের।
এসব মসজিদে প্রতিদিন লাখো মুসল্লিকে নামাজ পড়ান বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হতে আসা হাফেজ-ইমামগণ। প্রতিটি মসজিদে আবার ইমামের সহযোগী হিসেবে রয়েছেন একজন করে মুয়াজ্জিন।

আর এই ইমামদের তালিকায় বাংলাদেশিদের অবস্থান কম হলেও মুয়াজ্জিন হিসেবে আমিরাতের প্রায় ৭০ ভাগ মসজিদে দায়িত্ব পালন করছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। মুয়াজ্জিন হলেও তারা পান ইমামের মর্যাদা। এমনকি ইমাম পেশা রেখেই ভিসা ইস্যু করা হয় তাদের। এমনটাই জানান স্থানীয় বিভিন্ন মসজিদে দায়িত্বরত বাংলাদেশি ইমাম-মুয়াজ্জিনরা।

তবে এ পেশায় আসতে হলে স্থানীয় ইসলামিক সোসাইটি ওয়কাফে জমা করতে হয় শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ, দিতে হয় দক্ষতা ও পারদর্শীতার পরীক্ষা।

আবুধাবীস্থ সাইফ বিন দরবেশ মসজিদের মুয়াজ্জিন ফেনী জেলার হাফেজ আবদুল হাই জানান, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ জমা করতে হয় স্থানীয় ওয়কাফে। সনদ যাচাই-বাছাই করে তারা পরীক্ষার জন্যে ডাকেন। সেখানে নেয়া হয় সুরা, কেরআত ও হেফজের উপর নানান পরীক্ষা। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই মিলে চাকরি। বেতন ধরা হয় বাংলাদেশি টাকায় প্রায় এক থেকে দেড় লাখ টাকা। এছাড়া পাওয়া যায় উন্নত থাকার ব্যবস্থা। সন্তানদের পড়ালেখার ক্ষেত্রেও দেয়া হয় সুযোগ-সুবিধা।

দুবাই নাদ রাশেদ মসজিদের ইমাম জয়নুল আবেদিন জানান, মূলত সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি সহি শুদ্ধ পাঠ ও সঠিক উচ্চরণের কারণে স্থানীয়দের কাছে বেশ কদর রয়েছে বাংলাদেশি ইমাম-মুয়াজ্জিনদের। এছাড়া ওয়কাফ থেকে পাশ করলে ইমামরা ফাইভ গ্রেডের মর্যাদা প্রাপ্ত হয়ে থাকেন। পাশাপাশি পরিবার নিয়ে আসার সকল ব্যবস্থা করা হয়। এক্ষেত্রে বেতন কম হলেও তেমন বেগ পেতে হয় না। তবে কম বেতনধারীরা কিছু কিছু ছাত্র পড়িয়ে আয় করতে পারেন বাড়তি টাকা।

আমিরাতের বিভিন্ন প্রদেশ ঘুরে জানা গেছে, ছোট-বড় প্রায় মসজিদে এ পেশায় এশিয়ানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কদর বাংলাদেশিদের। এজন্যে সরকারি ওয়কাফের ইমাম-মুয়াজ্জিন ছাড়াও অনেক মসজিদে স্থানীয় আরবীদের অধীনে কাজ করেন বাংলাদেশি ইমাম-মুয়াজ্জিনরা। এদের সম্পূর্ণ খরচ ও সুযোগ সুবিধা দেয়া হয় প্রাইভেট সেক্টর থেকেই। শুধু প্রার্থনা-ইবাদত নয় আমিরাতের কিছু কিছু মসজিদে দিনভর ভিড়ও করেন দর্শনার্থীরা।

দুবাইয়ের আল ফারুক মসজিদ, জুমেইরা মসজিদ, ফুজাইরার প্রাচীনতম আল বিদিয়া মাটির মসজিদ, শারজা আল নূর মসজিদ ও আবুধাবীর শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ অমুসলিমদের জন্যেও থাকে উন্মুক্ত। দর্শনার্থীদের ভিড় থাকা ৫০০ বছরের প্রাচীন আল বিদিয়া মাটির মসজিদেও দীর্ঘ দিন যাবত দায়িত্ব পালন করছেন হাটহাজারী উপজেলার ইমাম হাফেজ আহাম্মদ।

সম্মানজনক এ পেশায় নিয়োজিত থেকে নিজেদের স্বাচ্ছন্দবোধের কথা জানালেও ভিসা জটিলতায় দীর্ঘদিন ইমাম-মুয়াজ্জিন হিসেবে সরাসরি দেশ হতে কেউ আসতে পারছেন না বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আল আইন মোহাম্মদ সাঈদ সোহাই আল মাজরুয়ী মসজিদের ইমাম সোনাগাজী উপজেলার হাফেজ আবদুর রহমান।

তিনি বলেন, ‘স্থানীয় ওয়কাফের পরীক্ষায় উর্ত্তীণ হওয়া ইমাম-মুয়াজ্জিনরা বাংলাদেশি টাকায় মাসিক বেতন পান প্রায় এক থেকে দেড় লাখ টাকা। সম্মানজনক পেশা ও সুযোগ-সুবিধা থাকায় যেমন নিজেরা স্বাচ্ছন্দবোধ করেন তেমনি দেশের জন্যেও এটি গর্বের। তবে দীর্ঘ পাঁচ বছর ভিসা জটিলতা থাকায় নতুন করে দেশ হতে কোনো ইমাম-মুয়াজ্জিন আসার সুযোগ পাচ্ছে না। ’

স্থানীয় ওয়কাফের প্রধানদের সঙ্গে বাংলাদেশের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হলে আরও অসংখ্য ইমাম-মুয়াজ্জিন আমিরাতে আসার সুযোগ পেতে পারেন বলেও জানান তিনি।

সরকারি প্রতিষ্ঠান ওয়কাফ ছাড়াও অনেক বাংলাদেশি ইমাম মুয়াজ্জিন আমিরাতের বিভিন্ন মসজিদে প্রাইভেটভাবে কাজ করারও দারুণ সুযোগ রয়েছে। দ্রুত ভিসা জটিলতা অবসান হলে এ পেশায় আরও অনেক দক্ষ হাফেজ-আলেম সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাবার সুযোগ পাবেন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এতে করে একদিকে বাড়বে দেশের সম্মান, অন্যদিকে বাড়বে রেমিটেন্স।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

এম. শাহীন গোলদার : সাতক্ষীরা জেলাব্যাপী পুলিশের সন্ত্রাস, নাশকতা ও মাদকবিরোধী বিশেষ আভিযানে তিন ফেন্সিডিল ব্যাবসায়ীসহ ১০৯ জনকে আটক করা হয়। এ সময় ২৩০ বোতল ফেন্সিডিল ও ১৬ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে আজ সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয় এবং বিভিন্ন অভিযোগে ০৯টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ৬৪ জন, কলারোয়া থানা ০৫ জন, তালা থানা ০৬ জন, কালিগঞ্জ থানা ০৮ জন, শ্যামনগর থানা ০৭ জন, আশাশুনি থানা ০৬ জন, দেবহাটা থানা ০৭ ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ০৬ জনকে আটক করা হয়েছে।
এদিকে, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ঢাকাগামী চিত্রা পরিবহন তল্লাসি করে ১৫০ বোতল ফেন্সিডিলসহ তিন মাদক ব্যাবসায়িকে আটক করেছে। তারা হলেন-কালিগঞ্জ উপজেলার খাঁঘাট এলাকার আব্দুল গফ্ফারের ছেলে সাইফুল ইসলাম, চিত্রা পরিবহনের ড্রাইভার যশোর জেলার চৌগাছা উপজেলার কয়ারঘাট গ্রামের মৃত শহিদুল ইসলামের ছেলে শামীম উরপে আসাসুল হক ও হেলপার কুড়িগ্রামে জেলার পাইকপাড়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে হাফিজুর রহামান।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন-আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest