সর্বশেষ সংবাদ-
জেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনচোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ কাটিয়া রেজিস্ট্রি অফিসপাড়ার বাসিন্দারা : মিথ্যা মামলার অভিযোগসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতার মৃত্যুতে শােকসাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা: আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগশ্যামনগরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ভারতীয় মদ জব্দআশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনাসাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়

8888নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে মহান মে দিবসের ছুটির দিনে শ্রমিক খাটিয়ে তড়িঘড়ি করে সিডিউল বহির্ভূতভাবে সেফটি ট্যাংকি তৈরির কাজ করার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার যখন সকল শ্রমিকরা মে দিবস পালনে ব্যস্ত ঠিক সেই সময়ে গোপনে চলে এ কাজ।
সূত্রে জানা যায়, সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে কিছু কাজের জন্য টেন্ডার আহবান করা হয়। কাজগুলো হলো সেফটি ট্যাংকি, রং, গ্রিল ও দরজা মেরামত। মূল কাজ প্রায় ২২ লক্ষ টাকার হলেও কাজ পাওয়ার পর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে কাজ শুরু করে। আর এ কাজে চলছে পুকুর চুরি। ২২ লক্ষ টাকার কাজ ৪/৫ লক্ষ টাকায় সেরে বাকি টাকা লুটের বন্দোবস্ত করে ফেলেছে কর্তপক্ষ।
যে সো-কয়েলের গভীরতা হবে ১৪ থেকে ১৬ ফুট সেখানে ৬ ফুট গর্ত খুঁড়ে মে দিবসের ছুটির দিনে গোপনে সেফটি ট্যাংকি নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেফটি ট্যাংকির ভিতর দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে খাওয়ার পানির লাইন। সেই সাথে আমা ও রেইন স্পট এবং নোনা ধরা ইট। এ ব্যাপারে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সৈয়দ জিয়াউল হকের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, কাজের ডেলিভারি ওয়ার্ডার হয়েছে ২৭/০৩/২০১৭ তারিখে এবং কাজের ওয়ার্ক ওয়ার্ডার পেয়েছি ০৯/০৪/১৭ তারিখে। আমরা এক নম্বর ইট ও সিডিউল অনুযায়ী কাজ করছি। গর্ত ভরাট হয়ে যাচ্ছেÑ তাই মে দিবসের ছুটির দিনে কাজ করতে হচ্ছে এবং আগামী ৩০ জুনের মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে। এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডাঃ তওহীদুর রহমান বলেন, আমার কাছেও এই অভিযোগ এসেছে কিন্তু ওটা পানির লাইন না।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন বলেন, কিভাবে তারা মে দিবসের ছুটির দিনে কাজ করছে জানিনা। কোনভাবে এইদিনে কোন শ্রমিক কাজ করে না। তবে বিষয়টি সিভিল সার্জনকে জানাবো এবং ব্যবস্থা নিতে বলবো।
এদিকে যারা জেলার ২২ লক্ষ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে সেই সব দোষী ব্যাক্তিদের তদন্ত পূর্বক কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে সচেতন মহল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

44444444নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরার কলারোয়ায় ‘দুনিয়ার মজদুর এক হও’ শ্রমিক মালিক গড়ব দেশ, এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে বঞ্চিত খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের ইতিহাস ১৩১বছর পেরুল। হাজার বছরের বঞ্চনা আর শোষণ থেকে মুক্তি পেতে ১৮৮৬ সালের এই দিন বুকের রক্ত ঝরিয়েছিলেন শ্রমিকেরা। শ্রম ঘন্টা কমিয়ে আনার দাবিতে এই দিনে শ্রমিকরা যুক্তরাষ্ট্রের সব শিল্পঞ্চলে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিলেন। সেই ডাকে শিকাগো শহরের তিন লক্ষাধিক শ্রমিক কাজ বন্দ রাখেন। শ্রমিক সমাবেশে ঘিরে শিকাগো শহরের হে মার্কেট রুপ নেয় লাখো শ্রমিকের বিক্ষোভ সমুদ্রে। এক লাখ ৮৫হাজার বিক্ষুদ্ধ শ্রমিক লাল ঝান্ডা হাতে সমবেত হন সেখানে। বিক্ষোভ চলাকালে এক পর্যায়ে পুলিশ শ্রমিকদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালালে ১০ শ্রমিক প্রান হারায়। এদিকে হে মার্কেটের ওই শ্রমিক অসন্তোষের আগুন জ্বলে উঠে গোটা দুনিয়ায়। গরে ওঠে শ্রমিক জনতার বৃহত্তর ঐক্য। অবশেষে তীব্র আন্দোলনের মুখে শ্রমিকদের দৈনিক আট ঘন্টা কাজের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হয় তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্র সরকার। পরে ১৮৮৯ সালের ১৪ জুলাই প্যারিসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় আন্তজার্তিক শ্রমিক সন্মেলন শিকাগোর রক্তঝরা অর্জনকে স্বীকৃতি দিয়ে ওই ঘটনার স্মারক হিসেবে ১ মে আন্তজাতিক শ্রমিক সংহতি দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৮৯০সাল থেকে প্রতি বছর দিবসটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মে দিবস হিসেবে পালন করতে শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় রক্তদিয়ে কেনা শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠার এ দিনটিকে কলারোয়া উপজেলার প্রশাসন, জাতীয় শ্রমিকলীগ, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন, হ্যান্ডলিং শ্রমিকলীগ, থ্রি-হুইলার মালিক সমিতি, হোটেল শ্রমিক, রাজমিস্ত্রি শ্রমিক, ভ্যান-রিকশা ও পেশাজীবী বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের নেতৃত্বে আয়োজনে সোমবার সকালে ইউনিয়নের নিজস্ব অস্থায়ী ভবন বাসস্টান্ডের সামনে থেকে খন্ড খন্ড মিছিল ও বিশাল র‌্যালীর মধ্যে দিয়ে মহান মে দিবস পালন করল শ্রমিক সংগঠন। র‌্যালীটি পৌর বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে তুলশীডাঙ্গা ইউরেকা তেল পাম্পের পাশে ইউনিয়নের কার্যালয়ে এসে এক আলোচনা সভায় মিলিত হন।

6666665কলারোয়া সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ও জাতীয় শ্রমিকলীগ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল ইসলাম মিঠুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নিবার্হী কর্র্মকর্র্তা উত্তম কুমার রায়। এসময় তিনি বলেন, শ্রমিকদের এই আতœত্যাগ ও রক্ত¯œাত ঘটনার মধ্যে দিয়ে দৈনিক কাজের সময় ৮ঘণ্টা প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের ঐতিহাসিক বিজয় হয়। শ্রমিকদের আতœত্যাগের বিনিময়েই সেদিন মালিকরা স্বীকার করে নিয়েছিল শ্রমিকরাও মানুষ। তারা যন্ত্র নয়, তাদেরও বিশ্রাম ও বিনোদনের প্রয়োজন রয়েছে। সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় শ্রমিকলীগ উপজেলা শাখার সভাপতি আব্দুর রহিমের পরিচালনায় আরও উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু,সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান সম মোর্শেদ আলী,পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি আজিজুর রহমান, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কাজী আসাদুুজ্জামান শাহাজাদাসহ সভাপতি শেখ মাসুমুজ্জামান মাসুম, উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন রাসেল, সমবায় কর্মকর্তা নওশের আলী, পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল সভাপতি সাইফুল্লাহ আজাদ, হ্যান্ডলিং শ্রমিকলীগের সভাপতি আনারুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, ইমারত নির্মান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুল গফুর খোকন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আজিজ, শ্রমিক নেতা মফিজুল ইসলাম লাভলু, লাল্টু ইসলাম, আতাউর রহমান, আবু সাঈদ, হাসান পিন্টুসহ বিভিন্ন সংগঠনের সভাপতি/সম্পাদক এবং ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ। এদিকে আলোচনা সভা শেষে ইউনিয়নের পক্ষ থেকে ৩জন মৃত শ্রমিক শহিদুল ইসলামকে ১৫ হাজার, আজিজুল ইসলামকে ১৫ হাজার ও মফিজুল ইসলাম ১০ হাজার করে তিন পরিবারকে ৪০ হাজার টাকা মরন্বাত্তর ভাতা প্রদান করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথিসহ সকল নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
5555গাজী আল ইমরান , শ্যামনগর : যথাযগ্য মর্যাদায় সাতক্ষীরার শ্যামনগরে পালিত হলো আন্তর্জাতিক মে দিবস ২০১৭। শ্যামনগর মটর শ্রমিকদের  আয়োজনে শ্যামনগর ট্রাক টার্মিনালে অনুষ্ঠিত হয় মহান মে দিবস ২০১৭ উদযাপনীর মূল অনুষ্ঠান। শ্যামনগর উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি কামরুল হায়দার নান্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হওয়া উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা- ৪ আসনের এম পি, এস এম জগলুল হায়দার, এছাড়া উপস্থিত ছিলেন শ্যামনগরের নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামরুজ্জামান, উপজেলা প্রেস ক্লাব সভাপতি জি এম আকবর কবির, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুমন, উপজেলা তাঁতীলীগ সভাপতি আঃ অাল মামুন, সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মেহেদি হাসান মারুফ, শ্রমিক লীগ সহ সভাপতি গালিভার হোসেন বাবু, সাবেক যুব নেতা মারূফ হোসেন, শ্রমিক নেতা ছাবের হোসেন প্রমূখ। প্রধান অতিথি সাতক্ষীরা- ৪ আসনের এম পি এস এম জগলুল হায়দার  তার বক্তৃতা প্রদান কালে শ্রমিকদের কল্যাণে বর্তমান সরকারের নানামূখি পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। এছাড়া তিনি মে দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরেন। সমগ্র অনুষ্ঠানটি যৌথ ভাবে পরিচালনা করেন উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী মোল্লা এবং আওয়ামীলীগ নেতা ফারূক হোসেন।
0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

FB_IMG_1493636211104গাজী আল ইমরান, শ্যামনগর, সাতক্ষীরাঃ সোমবার সকাল ১০ ঘটিকা থেকে দুপুর ১ ঘটিকা পর্যন্ত বুড়িগোয়ালীনি ও গাবুরা ইউনিয়নের মাঝ দিয়ে প্রবাহিত খোলপেটুয়া নদীতে বুড়িগোয়ালীনি ইউনিয়নের নীলডুমুর নৌ পুলিশ ফাড়ির সহযোগিতায় অভিযান পরিচালনা করেন শ্যামনগর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ ফারুক হোসাইন সাগর। অভিযান কালে ১২০০ মিটার বেহুন্দী জাল জব্দ করেন এবং জালগুলো আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করেন। অভিযানকালে আটককৃত ৫০০০০ চিংড়ি পোনা নদীতে অবমুক্ত করা হয়। প্রাণবৈচিত্র‍্য ধ্বংসকারী এ জাল মালিকরা নৌকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়ায় আটক করা সম্ভব হয়নি। অভিযানে অংশগ্রহন করেন নৌ পুলিশের এস আই মোঃ মামুন হোসাইন, উপজেলা মৎস্য দপ্তরের মৃদুল,ইস্রাফিল,সুরুজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

xfull_641217295_1493623488.jpg.pagespeed.ic.cA3Gx8Qgtcডেস্ক: বহু দিন ধরে বেকার, আর্থিক অনিশ্চয়তা ডেকে আনতে পারে হার্ট অ্যাটাক। হার্ট ফেলিওর ২০১৭ এবং অ্যাকিউট হার্ট ফেলিওর চতুর্থ ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে উঠে এল এমনই ভয়াবহ তথ্য।

ডেনমার্কের কোপেনহাগেন বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের চিকিৎসক রামসাস রোয়ার্থ বলেন, ‘চাকরি ও আর্থিক নিরাপত্তা আমাদের কর্মক্ষমতা ও ভাল থাকা বাড়িয়ে দেয়। কাজ না থাকা, আর্থিক অনিশ্চয়তা আবসাদ‌ের ঝুঁকি যেমন বাড়িয়ে দেয়, তেমনই নানা রকম মানসিক সমস্যা থেকে আত্মহত্যা প্রবণতাও ডেকে আনতে পারে।’

মোট ২০ হাজার হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা খতিয়ে দেখে গবেষকরা জানাচ্ছেন, বেকারত্ব ও আর্থিক অনিশ্চয়তা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ১২ শতাংশ এবং হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর আশঙ্কা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে।

এই গবেষণার জন্য ১৯৯৭ থেকে ২০১২ পর্যন্ত ১৮-৬০ বছর বয়সী ২১ হাজার ৪৪৫ জন হার্ট অ্যাটাকের রোগী পর্যবেক্ষণ করেন গবেষকেরা। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ১১ হাজার ৮৮০ জন অর্থাৎ ৫৫ শতাংশ রোগীই ছিলেন কর্মহীন এবং আর্থিক অনিশ্চয়তার শিকার।

গড়ে ১০০৫ দিনের একটি গবেষণায় দেখা যায় এদের মধ্যে ১৬ শতাংশ চাকুরিজীবী এবং ৩১ শতাংশ চাকরিহীন রোগী মারা যান। বাকিরা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেলেও কর্মহীন রোগীদের ৪২ শতাংশ দ্বিতীয় বার হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে ফের হাসপাতালে ভর্তি হন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

xfull_1289247733_1493614299.jpg.pagespeed.ic.J-2LWcVwbTডেস্ক: অবশেষে অপেক্ষার পালা শেষ হলো। জানা গেল কেন অমরেন্দ্র বাহুবলিকে খুন করেছিল কাটাপ্পা। “বাহুবলি টু: দ্য কনক্লুশন”-এ দুর্দান্ত ভিএফএক্স সিনেমাটির গল্প আর চরিত্রগুলোকে করে তুলেছে আরও বেশি প্রাণবন্ত। প্রতিটি দৃশ্যে দর্শক যেন হারিয়ে যেতে বাধ্য। “বাহুবলি টু”-র শুরুর দিকে বাহুবলির বীরত্ব আর প্রজাদের প্রতি ভালোবাসা দেখানোর পর বেশ কিছুটা সময় ছিল হাস্য-কৌতুকে ভরপুর। কিন্তু, প্রথম আধঘণ্টা বাদ দিলে বাকি সময় ছিল রাজপরিবারের রাজনীতি, যুদ্ধ, ষড়যন্ত্র আর দুই ক্ষমতাধর নারীর মধ্যকার বিবাদ নিয়ে টানটান উত্তেজনা।

বাহুবলি রাজা হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে রাজমাতা শিবগামী দেবীর কথায় রাজ্য ভ্রমণে বের হন। আর ঘুরতে ঘুরতে ঘটনাক্রমে দেখা হয় পাশের রাজ্যের রাজকুমারী দেবসেনার সঙ্গে। দেবসেনার বীরত্ব আর সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে পড়েন অমরেন্দ্র বাহুবলি। তার প্রেম পাওয়ার জন্য বোকার অভিনয় করে সেই রাজ্যেই দেবসেনার আশ্রয়ে থেকে যান বাহুবলি। আর তাদের মেলানোর জন্য কাটাপ্পার ভূমিকা ছিল বেশ কৌতুকপূর্ণ। বাহুবলি যখন প্রেমে মশগুল তখন রাজমহলে রাজা হতে না পারার কষ্ট নিয়ে বল্লাল দেব বুনতে থাকেন ষড়যন্ত্রের জাল।

বাহুবলিকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার সময় দেবসেনার সন্দেহ হতে থাকে যে সে ঠিক বোকা একজন লোক নন, সে একজন যোদ্ধা। এর প্রমাণ শেষ পর্যন্ত দেবসেনা পেয়ে যান যখন তার রাজ্য আক্রমণ করে বসে পিন্ডারিরা। বাহুবলির যুদ্ধপটুতা সে যাত্রায় রক্ষা করে কুন্তাল রাজ্যকে। বাহুবলি কুন্তাল রাজ্যের মানুষের কাছে মহান বনে যান। কিন্তু বল্লাল দেবের ষড়যন্ত্রে শিবগামীর আদেশে রাজকুমারী দেবসেনাকে বন্দি করে মহেসমতী নিয়ে যাবার আদেশ পান বাহুবলি। কুন্তাল রাজ্যের রাজা-রানীর কাছ থেকে রাজকুমারীকে বিয়ে করার অনুমতি নিয়ে এবং তার সম্মান ও জীবনরক্ষার পণ করে দেবসেনাকে সঙ্গে নিয়েই বাহুবলি ফিরেন মহেসমতীতে।

বল্লাল দেবের ষড়যন্ত্রে বাহুবলির বদলে বল্লাল দেবকে রাজা এবং বাহুবলিকে প্রধান সেনাপতি ঘোষণা করেন শিবগামী। রাজমাতার এই আদেশ খুশি মনে মেনে নেন বাহুবলি। দেবসেনাকে বিয়ে করে খুশি মনেই জীবন পরিচালনা করতে থাকেন তিনি। কিন্তু প্রজাদের মধ্যে বাহুবলির জনপ্রিয়তা দেখে হিংসায় ক্ষোভ আরও বাড়তে থাকে বল্লাল দেবের। বাড়তে থাকে তার ও তার পিতার ষড়যন্ত্রের প্রকোপ। এই হিংসা থেকেই প্রথমে বাহুবলিকে রাজমহল থেকে বহিষ্কার এবং পরে তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে বল্লাল দেব।

বাহুবলির মতো বীরকে সাধারণ কাউকে দিয়ে হত্যা করা সম্ভব নয় এটা বুঝতে পেরে বল্লাল দেব রাজমাতা শিবগামী দেবীর কাছে মিথ্যা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেন তাকে হত্যার চেষ্টা করেছে বাহুবলি। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে রাজমাতা কাটাপ্পার হাতে বাহুবলিকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা মতো রাজ আদেশে মহেশমতী রাজ্যের গোলাম কাটাপ্পা হত্যা করে অমরেন্দ্র বাহুবলিকে। কাটাপ্পার কাছে নিজের সন্তান বল্লাল দেবের মিথ্যে ষড়যন্ত্রের বিবরণ জানতে পেরে শিবগামী অমরেন্দ্র বাহুবলির সদ্যজাত সন্তান মহেন্দ্র বাহুবলিকে মহারাজা ঘোষণা দেন। কিন্তু বল্লাল দেব মহেন্দ্র বাহুবলিকেও হত্যার চেষ্টা করেন। নিজের জীবন দিয়ে শিবগামী কিভাবে মহেন্দ্র বাহুবলিকে বাঁচান এবং মহেন্দ্র বাহুবলির বেড়ে ওঠা ছিলো “বাহুবলি: দ্য বিগিনিং”-এ।

কাটাপ্পার কাছে সব ঘটনা জেনে মায়ের অপমান এবং পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নিতে মহেসমতীতে ফিরে আসেন মহেন্দ্র বাহুবলি। তার সঙ্গে যোগ দেন রাজপরিবারের গোলাম কাটাপ্পা। কারণ, রাজমাতা শিবগামীর ঘোষণা অনুযায়ী মহেন্দ্র বাহুবলিই মহেসমতীর বৈধ রাজা। তাদের সঙ্গে যোগ দেন বল্লাল দেবের ক্রোধে ধ্বংস হয়ে যাওয়া কুন্দল রাজ্যের জনগণ, মহেসমতীর সাধারণ মানুষ আর কাটাপ্পার অধীনস্থ অল্পকিছু সংখ্যক সৈনিক। যুদ্ধকৌশলে জিতে যায় মহেন্দ্র বাহুবলি। এতে অবসান হয় বল্লাল দেবের আর মহেসমতী পায় তাদের নতুন মহারাজ মহেন্দ্র বাহুবলি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

সাপের নাম শুনলেই অনেকে ভয় পেয়ে যান। অনেকে আবার সাপ দেখলে ঘৃণাতে মুখ সরিয়ে নেন। সাপকে প্রাণি হিসেবে আমরা যে কারণে ভয় পাই তার মূল কারণ হচ্ছে এর বিষ। বিষাক্ত সাপের কামড়ে মৃত্যু হয়, তাই বিষাক্ত সাপ থেকে সবাই দূরে থাকে। এই সাপের মধ্যে কিছু আছে বিষহীন, আবার কিছু আছে খুবই বিষাক্ত। পৃথিবীর সব থেকে বিষধর সাপ কোনগুলো? এনিয়ে আমাদের এবারের আয়োজন।
১০.র‌্যাটল স্নেক
10-Rattle-Snakeযুক্তরাষ্ট্রে পাওয়া যায় এই র‌্যাটল স্নেক। এদের লেজের দিকে ঝুনঝুনি সদৃশ বিশেষ অঙ্গ তাকে যার সাহায্যে তারা শব্দ করতে পারে। শরীরে দুই-তৃতীয়াংশ লাফিয়ে আক্রমণ করে থাকে। এটি উত্তর আমেররিকার সব থেকে বিষধর সাপ। এই সাপে কামড়ালে শিশুদের দ্রুত মৃত্যু হয়। এই সাপের বিষ টিস্যু নষ্ট করে ফেলে রক্ত জমাট বেঁধে যায় ফলে এর সঞ্চালন প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। এই সাপে কামড়ানোর পর শ্বাসকষ্ট, প্যারালাইসিস, বমি, রক্ত বমি, চেতনাহীন হয়ে পড়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
৯. ডেথ এডার
ডেথ এডার সাপ বিষের দিক থেকে নবম স্থানে রয়েছে। নামের সাথে এই সাপের কামড়েরও যথেষ্ট মিল পাওয়া যায়। অস্ট্রেলিয়া এবং নিউগিনিতে এই 9-Death-Adderসাপ দেখতে পাওয়া যায়। ডেথ এডার মূলত অন্য সাপকে তাড়া করে কামড়িয়ে মারে এবং খেয়ে ফেলে। এক কামড়ে এই সাপ ৪০-১০০ মিলিগ্রামের মত বিষ ঢেলে দেয়। এই সাপে কামড়ালে শ্বাস কষ্ট ও প্যারালাইসিস দেখা দেয়। ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই কামড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু হয়ে থাকে। এই সাপ একবার বিষ ঢালার পর দ্রুততম সময়ে এদের বিষ থলিতে আবারও বিষ উৎপাদন করতে পারে।

 

৮. ভাইপারস8-Vipers
ভাইপারস মূলত সাপের একটি জাত। এই জাতের অনেক ধরনের সাপ আছে। সারা বিশ্বেই ভাইপারসদের দেখা যায়। মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়ার ভারত, চীন এবং পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এদের বেশি দেখা যায়। এরা খুব দ্রুত রেগে যায় এবং প্র্রধানত রাতের বেলা শিকারে বের হয়। এরা খুব দ্রুত আক্রমণ করে থাকে। ভাইপারসে কামড়ালে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। পরে শ্বাসকষ্টের সাথে প্যারালাইসিস দেখা দেয় এবং হৃদস্পন্দন আস্তে আস্তে কমে যায়। এই সাপে কামড়ালে শরীরের উপর থেকেই বোঝা যায় যে রক্ত জমাট বেধে যাচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যায়। যদি দ্রুত চিকিৎসা দেয়া যায় তাহলেও ২-৪ সপ্তাহ নাগাদ প্রচণ্ড ব্যথা থাকে।
৭.ফিলিপাইনন্স কোবরা
7-philipine-kobraপৃথিবীর সব কোবরাই বিষাক্ত এবং ভয়ানক সাপ। কিন্তু অন্যসব কোবরা থেকে ফিলিপাইন কোবরা একটু আলাদা। কোবরা প্রজাতির মধ্যে এরাই সব থেকে বেশি বিষধর। এরা প্রায় তিন মিটার দূর থেকে বিষ ছুড়ে মারতে পারে।এই সাপে কামড়ালে আধা ঘন্টার মধ্যে মৃত্যু হয়। কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে শরীর অবশ, মাথা ঘোরানো, বমি, মেরুদণ্ডে ব্যথা, পাতলা পায়খানাসহ নানা ধ

রনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে।

6.-Tiger-Snake

৬. টাইগার স্নেক

টাইগার স্নেক অন্যতম বিষাক্ত সাপ। এই সাপে কামড়ানোর তিরিশ মিনিটের মধ্যে

মানুষ মারা যায়। এই সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যুর হার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ। এরা সাধারণত মানুষ দেখলে ভয়ে পালায়। কিন্তু একবার ক্ষেপে গেলে এই সাপ বেশ ভয়ঙ্কর রুপ ধারণ করে। টাইগার স্নেকের নিশানা কখনো মিস হয় না।

 

৫. ব্ল্যাক মামবা
আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে ব্ল্যাক বামBlack-Mambaবা নামক ভয়ঙ্কর এই সাপের দেখা মেলে। ক্ষ্যাপাটে স্বভাবের জন্য এরা বিশ্বে প্রথম। কোন ব্যক্তি যদি একবার ব্ল্যাক বামবার পাল্লায় পড়েন, তাহলে কামড় না খেয়ে ফিরে আসতে পারবেন এমন সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ এই সাপ যাদের উপর ক্ষেপে যায় তাদেরকে ঘোড়ার মত তাড়া করে কামড়ে দেয়। এরা বেশ দ্রুতগামী। দেখতে প্রধানত কাল হয়। প্রায় বিশ কিলোমিটার ঘন্টা গতিতে তাড়া করার ক্ষমতা রাখে ব্ল্যাক বামবা। একই সারিতে ১২বারের বেশি কামড়ে দেয় এরা। এদের প্রতিটি কামড়ে ১০০-১২০ গ্রাম বিষ বের হয় যা ১০-২৫ জন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মৃত্যুর জন্য যথেষ্ট। মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যেই মানুষ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।

৪. টাইপান4-Taipan
টাইপান সাপ অস্ট্রেলিয়ায় পাওয়া যায়। টাইপানের এক কামড়ে ১২ হাজার গিনিপিগের মৃত্যুর মত যথেষ্ট বিষ থাকে। এর বিষ রক্তনালী বন্ধ করে দেয়। এই সাপের কামড় থেকে বেঁচে ফিরেছেন এই সংখ্যা খুবই কম। যথার্থ চিকিৎসা দেয়া হলেও অনেক সময় রোগিকে এক নাগারে বহুদিন নিবির পরিচর্যা কেন্দ্রে থাকতে হয়।

3-Blue-Krit

৩. ব্লু ক্রিট
ব্লু ক্রিট সাপ দেখতে পাওয়া যায় দক্ষিণ এশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়াতে। ক্রিট অন্য সাপ শিকার করে এবং খেয়ে বাঁচে। রাতের বেলা বের হয়।অন্ধকারে আক্রমণ করতেই এরা বেশি পছন্দ করে। এই সাপ নিজেদের প্রজাতিকে খেয়ে ফেলে। এই সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যুর হার ৮৫ শতাংশ। এই সাপের বিষ একবার শরীরের ভিতরে ঢুকলে শরীর সুস্থ হতে অনেক সময় লেগে যায়।

 

২.ইনল্যান্ড টাইপান
টাইপান সাপের মধ্যে এই ইনল্যান্ড টাইপান্ড আরেকটি জাত। বিষের কার্যক্ষমতার দিক থেকে অস্ট্রেলিয়ার ইনল্যান্ড টাইপান 1-Inland-Taipanসাপের অবস্থান দ্বিতীয়। এদেরকে ক্ষুদ্র-আঁশের সাপও বলে। অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসীদের কাছে সাপটি দানদারাবিল্লা নামে পরিচিত। বলা হয়ে থাকে, এই সাপ এক দংশনে যে পরিমাণ বিষ নির্গত করে তাতে অনায়াসে শতাধিক পূর্ণ-বয়স্ক মানুষের মৃত্যু ঘটা সম্ভব। কোনরূপ প্রতিষেধক ব্যবস্থা না নিলে এই সাপে দংশনের সময় থেকে মৃত্যুর দূরত্ব মাত্র ৪০-৪৫ মিনিট। এরা ঋতুর সাথে রঙ বদলায়- গ্রীষ্মে জলপাই রঙের আর শীতে ধূসর। আফ্রিকার ব্ল্যাক মামবা বা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার লম্বা কিং কোবরার মতো এরা ক্ষিপ্র ও আক্রমণাত্মক নয়। ভয়াবহ রকমের বিষাক্ত এই সাপ সচরাচর মানুষের সান্নিধ্যে আসতে চায় না, আক্রমণও করতে চায় না। এদের বিষ কোবরার থেকে ১৫ গুন বেশি শক্তিশালী।
১. বেলচারস সী স্নেক
1-sea-snake‘ভেনামাস’ প্রাণিকূলে সরীসৃপের মধ্যে সবচেয়ে বিষাক্ত হলো বেলচারস সী স্নেক। অস্ট্রেলিয়ার উত্তর উপকূল এবং দক্ষিণ এশিয়ার উপকূলের সাগরের জলে এদের দেখা পাওয়া যায়। এই সাপের এক কামড়ে যতটুকু বিষ বের হয় তা দিয়ে প্রায় এক হাজার পূর্ন বয়স্ক মানুষের মৃত্যু নিশ্চিত করা সম্ভব। কিন্তু এই সাপটি খুবই শান্ত ও লাজুক প্রকৃতির। বিশেষ করে জেলেদের মাছ ধরার সময় জালের ভিতরে ধরা পড়ে। এই সাপ মাঝে মাঝেই ভূমিতে যায়।পানির নিচে এরা ৭৮ ঘন্টা দম বন্ধ করে থাকতে পারে। এই সময়ের মধ্যে তারা শিকার ধরে এবং বিশ্রাম নেয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Ananta_jalilরাজধানীর বনানী, গুলশান, উত্তরাসহ বিভিন্ন এলাকার উন্নয়ন দেখে মুগ্ধ হয়েছেন চিত্রনায়ক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী অনন্ত জলিল। আর তাই তিনি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হককে অভিনন্দন জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন।

অনন্ত জলিল লিখেছেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নই। ভবিষ্যতেও জড়িত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। বিভিন্ন ক্রেতার সঙ্গে মিটিংয়ে আমাকে প্রায়ই গুলশান-বনানী-উত্তরা যেতে হয়। দিন দিন চোখের সামনেই বদলে যেতে দেখলাম এলাকাগুলো! যেন জাদুর কাঠি হাতে নিয়ে উন্নয়নে নেমেছেন আমাদের মেয়র।

তিনি বিজিএমইএ, এফবিসিসিআই ও সার্ক চেম্বারের সভাপতি ছিলেন। তাঁর কাছে মেয়র হিসেবে যা আশা করেছিলাম ঠিক তাই পেলাম।

ফুটপাতগুলো ঝকঝকে, ডিভাইডারগুলোতে টব বানিয়ে ফুলের চাষ, ঢাকা চাকা নামের নতুন গাড়ি প্রচলন, হাতিরঝিলে ইঞ্জিনচালিত নৌকার ব্যবস্থা, ডাস্টবিন, পাবলিক টয়লেট—সব যেন রূপকথার গল্পের মতো বদলে গেল।

আমি আপনাকে আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest