সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায়পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের বীমাদাবীর ৩ লাখ ৯৮ হাজার টাকার চেক হস্তান্তরসাতক্ষীরায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে হেলমেট বিতরণসাতক্ষীরার প্রাণসায়ের খাল রক্ষায় যুব সমাজের দাবি আশাশুনি উপজেলা যুব দলের যুগ্ম আহবায়কের পিতার দাফন দুই মেয়ের পর আবারো মেয়ের জন্ম :  ৫দিনের কন্যাশিশুকে খালের পানিতে ফেলে হত্যা- মা আটকবিএনপির কণ্ঠে স্বৈরাচারের সুর শুনতে পাচ্ছি– সাতক্ষীরায় গোলাম পরওয়ারজাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে সাতক্ষীরায় বিআরটির রোড শোতালায় বালু বিক্রয় নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪ : ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগলাবণ্যবতী খালের উপর কাঠের ব্রিজটি যেন মৃত্যুর ফাঁদসাতক্ষীরা-২ আসনে এবি পার্টির দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জি এম শাকিল

ffffffffffপাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: চক্রবাক সঙ্গীত বিদ্যালয়ের ৩০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে পাটকেলেশ্বরী তীর্থক্ষেত্রে দিনব্যাপী সনদপত্র বিতরণ, গুনীজন সংবর্ধনা ও সাস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে সঙ্গীত বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের লিখিত, মৌখিক পরীক্ষা ও ফলাফল দেওয়া হয়। দুপুরের পরে নারায়ন চন্দ্র সাধু’র সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও গুনীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান অতিথি শেখ আব্দুস সালাম, বাংলাদেশ বেতার খুলনা, বিশেষ অতিথি ছিলেন, অশোক কুমার দে খুলনা বেতারের গীতিকার ও সংগীত পরিচালক, ইয়াছীন হোসেন বিশিষ্ট সংগীত শিক্ষক, পূণ্য চন্দ্র সরকার, খুলনা বেতার, স্বপন কুমার শীল, সংগীত শিক্ষক, থানা শিক্ষা অফিসার সঞ্জয় মন্ডল, প্রশান্ত রায় সহকারী অধ্যাপক কুমিরা মহিলা ডিগ্রী কলেজ, বাবলুর রহমান, প্রধান শিক্ষক আমিরুন্নেছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আশরাফ হোসেন সাংবাদিক প্রমূখ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, প্রভাষক নাজমুল হক, পাটকেলেশ্বরী তীর্থক্ষেত্রে বিদ্যাপীঠের অধ্যক্ষ কৃষ্ণপদ ঘোষ, দিলীপ ভট্টাচার্য্য, সুভাস কর্মকার, নীলা বিশ্বাস, উদায়ন বিট, উমাপদ মন্ডল, টুম্পা বিট, অনুপমা বিশ্বাস, বিথিকা ঘোষ, অমিত ঘোষ, নির্মল দাশ শান্তা পাল। সভায় সফল চিকিৎসা সেবা, মানব সেবক ও সমাজ সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য লোকনাথ নার্সিং হোমের পরিচালক পুলক কুমার পাল ও সঙ্গীতে বিশেষ অবদানের জন্য অশোক কুমার বিশ্বাস কে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। ৮৪জন শিক্ষার্থীকে সনদ পত্র বিতারণ ও ১০ জন শিক্ষার্থীতে পুরস্কৃত করা হয়। এছাড়া লোকনাথ নার্সিং হোমের উদ্যোগে সকাল ১০টা থেকে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করে বিশ্বজিৎ দাশ। সমগ্র অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনায় ছিলেন চক্রবাক সঙ্গীত বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ডাঃ সুমন কুমার দাশ (নির্মল) ও বেতার শিল্পী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও ডেইলি সাতক্ষীরা সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুম শরীরে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বেশ কয়েকদিন গুরুতর অসুস্থ আছেন। তার আশু সুস্থতা কামনা করে বিবৃতি জানিয়েছেন পাটকেলঘাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ আব্দুল হাই, সহ-সভাপতি এম,এম হায়দার আলী, মোঃ কামরুজ্জামান মোড়ল, প্রভাষক নাজমুল হক, সাধারণ সম্পাদক শেখ শওকত হোসেন, অর্থ সম্পাদক আশরাফ আলী, যুগ্ম সম্পাদক আবু হোসেন ও মোঃ জামালউদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন আলম, প্রচার সম্পাদক বাবলা সরদার, দপ্তর সম্পাদক আমিনুর রহমান সোহাগ, ক্রীড়া সম্পাদক মাসুদুর রহমান সুরুজ, তথ্য গবেষণা যোগাযোগ ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এস,এম মফিদুল ইসলাম, সদস্য শেখ মমিনউদ্দীন, হাসানুজ্জামান, কামরুজ্জামান রিকু, ইমাম হোসেন বাবু, আমিনুর রহমান, সুমন হোসেন, শেখ মখফুর রহমান জান্টু, শেখ মহিব বিল্লাহ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

21নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা শহরে বাড়ির তালা, গ্রিল ও আলমারি ভেঙে আবারও চুরির ঘটনা ঘটেছে। বেশ কিছু দিন বন্ধ থাকার পর আবারও এ ধরনের চুরির ঘটনায় শহরবাসী আতংকিত হয়ে পড়েছে। শুক্রবার গভীর রাতে শহরের কাছাড়ীপাড়া মোড়স্থ ওস্তাদ কাওছার আলী সড়কে এড. মোস্তাফিজুর রহমান মুকুলের বাড়ির নিচ তলার ঘরের তালা ভেঙে ও ঘরের ভিতরে আলমারি লকার ভেঙে চোরেরা ৮-১০ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ কিছু টাকা চুরি করে নির্বিঘেœ পালিয়ে যায়। এ সময় বাড়িতে কেউ ছিলেন না। এড. মোস্তাফিজুর রহমানের বড় ভাই মাতলুবর রহমান জানান, বিশেষ কাজে তারা স্ব পরিবারে ঢাকায় অবস্থান করছেন। আর এ সুযোগে চোরেরা ঘরের তালা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে আলমারির তালা কৌশলে খুলে ৮-১০ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে যায়।
এ ঘটনার সংবাদ পেয়ে সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি (তদন্ত) মো. আলমগীর কবির ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি বলেন আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলাম। পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

arafat-picture-nedএম. বেলাল হোসাইন/আমির হোসেন খান চৌধুরী: দৈনিক আজকের সাতক্ষীরায় গত বৃহস্পতিবার প্রধান শিরোনামে ‘মহান বিজয়ের মাসে শ্যামনগরে বাঙালি সংস্কৃতির অবমাননা, প্রকাশ্যে চলছে নগ্ন নৃত্য ও জুয়া’Ñ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও পর্যাপ্ত আর্থিক সুবিধা নেয়ার কারণে কোন ব্যবস্থাই নিচ্ছে না আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রশাসন। যদিও জেলা প্রশাসক নির্দেশ দিয়েছেন কোন প্রকার অশ্লীলতা ও জুয়া যেন না চলে।
আর এভাবে প্রকাশ্যে নগ্ন নৃত্য ও জুয়ার আসর অব্যাহতভাবে চলায় সচেতন মহল ও এলাকার অভিভাবকগণ ছিঃছিঃ করছেন। অন্যদিকে, শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, যাত্রাপালায় কোন অনিয়ম পাওয়া গেলে তা বন্ধ করে দেয়া হবে।
প্রশাসনের সহায়তায় আজও নির্বিঘেœ চলছে অশ্লীল নাচগান ও জুয়ার আসর। শ্যামনগর সদর উপজেলার বংশীপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ মাহমুদপুর মোস্তফার ভাটার পাশে ১৫ দিনব্যাপী রবিবার দিবাগত রাত ১০টা থেকে আয়োজন করা হয়েছে অর্ধনগ্ন নাচের এবং জমজমাটপূর্ণ জুয়ার আসর। ৫ দিন যাবৎ চলছে এই অশ্লীল নাচগান ও জুয়ার আসর। স্থানীয় প্রশাসনকে মোটা অংকের টাকা দিয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ নির্বিঘেœ এই অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। কাউকে তোয়াক্কা না করে অবাধে চালিয়ে যাচ্ছে অর্ধনগ্ন নাচগান ও জুয়ার আসর। এখানেই শেষ নয় এর সাথে সাথে এই স্থানে বিক্রয় হচ্ছে ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইন, গাঁজাসহ যুবসমাজ ধ্বংসকারী বিভিন্ন প্রকার নেশার দ্রব্য। অর্ধনগ্ন নাচ গান ও জুয়ার আসরে হাজার হাজার টাকা নষ্ট করছে স্থানীয় এবং বিভিন্ন স্থান থেকে আগত সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ ও উঠতি কয়সের যুবক এবং শিক্ষার্থীরা।
জুয়ার চরকি বসানোর জন্য জুয়ার বোর্ডের মালিকদের সাথে চুক্তি অনুযায়ী প্রতিদিন ৮০ হাজার টাকা করে নিচ্ছে এই অশ্লীল নাচগানের আয়োজকরা। এছাড়া সামাজিক যাত্রাপালার নামে মেয়েদের অর্ধনগ্ন নাচ গান দেখানোর জন্য হাজার হাজার দর্শকদের কাছ থেকে তিনশ, দুইশ টাকা চেয়ার ও একশত টাকা বাংলার জমিনের টিকিটের জন্য আদায় করা হচ্ছে। আর এই লক্ষ লক্ষ টাকা আয়ের একটি বড় অংশ যাচ্ছে ক্ষমতাসীন দলের নেতা, সাংবাদিক ও সরকারি কর্মকর্তাদের পকেটে। যার ফলে সবাই দেখেও না দেখার ভান করে চুপ করে বসে আছে।
সামনে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা যারা ভাববেন নিজেদের সামান্য লোভের জন্য তারাই চোখে পটি বেঁধে বসে আছে। মানুষের বিবেক কত নিচে নামলে এই বিজয়ের মাসে প্রকাশ্যে জুয়ার আসর ও অর্ধনগ্ন নাচগানের আয়োজন করে।
সারারাত ব্যাপী একের পর এক অর্ধনগ্ন মেয়েদের নাচেগানে ও শরীরের স্পর্শে মন ভরে ফূর্তি করে জুয়ার চরকিতে হাজার হাজার টাকা নষ্ট করে রিক্ত হাতেই বাড়ি ফিরে যায় সব দর্শকই। ঘরে ফিরে অনেকেই অশান্তি করছে পরিবারের সদস্যদের সাথে। এদিকে অভিভাবকদের চিন্তা তাদের উঠতি বয়সী ছেলেদের জন্যÑ যারা কোন বাঁধা না মেনে মেয়েদের অর্ধনগ্ন নাচ দেখার জন্য এবং জুয়ার চরকি ঘুরানোর জন্য দলবেঁধে ছুটছে এই আসরে। জুয়ার চরকির টাকা ও অর্ধনগ্ন নাচগানের টিকেটের টাকা যোগাড় করতে এলাকার চুরি-ছিনতাই বেড়েছে এবং বাড়বেও বটে।
সবমিলিয়ে এই অসামাজিক কার্যকলাপকে কেন্দ্র করে এলাকায় বিশৃংখল পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। এভাবে অর্ধনগ্ন নাচগান ও জুয়ার আসর শ্যামনগরের মাটিতে চলতে থাকলে এলাকার যুব সমাজ ধ্বংসের মুখে পতিত হবে এমনটাই আশক্সক্ষা করছে সচেতন মহল ও সাধারণ অভিভাবকবৃন্দ।
এ বিষয়ে সাতক্ষীলা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দীনের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, “আমি ইতিমধ্যে শ্যামনগরের ইউএনও-কে নিজে বিষয়টি দেখার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। এবং তাকে বলেছি কোন প্রকার অশ্লীল নৃত্য বা বেআইনি কিছু চললে তৎক্ষণাৎ মেলা বন্ধ করে দিতে।”

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

imageঅনলাইন ডেস্ক: বলিউডে ১৯৯১ সালের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ খুবই গুঞ্জনমুখর। কারণ নায়িকা অমৃতা সিংহ বিয়ে করেছেন। মিঠুন থেকে অমিতাভ, অনিল কপূর, সঞ্জয় দত্তের মতো তারকাদের সঙ্গে অভিনয় করা অমৃতা তখন খ্যাতির শীর্ষে। এই বিবাহের কিছুদিন আগেই রবি শাস্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘ প্রেমের সম্পর্কে ছেদ টেনেছেন অমৃতা।

এই সম্পর্কে বিচ্ছেদের দিন কয়েকের মধ্যে রবি শাস্ত্রী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। মনমরা অমৃতার জীবনে তখন শূন্যতা বিরাজ করছে। নব্য কিশোর সাইফ আলি খান তখন ঘুরঘুর করছেন বলিউডে। এ রকমই সময়ে একদিন ফিল্মের সেটে পরিচয় অমৃতার সঙ্গে। প্রথম দেখাতেই অমৃতার প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন সাইফ আলি। একদিন আচমকাই অমৃতার বাড়িতে গিয়ে প্রেমের প্রস্তাবও দেন। কিন্তু কিন্তু করেও অমৃতা তার থেকে ১২ বছরের ছোট সাইফের প্রেমের প্রস্তাব গ্রহণ করেন। কিন্তু অমৃতার শর্ত ছিল বিয়ে করতে হবে। সেই শর্ত মেনে বাড়ির হাজারো অমত সত্ত্বেও সাইফ বিয়ে করেছিলেন অমৃতাকে।

১৯৯১ সালেই মুম্বাইয়ে অমৃতা-সাইফের বিয়ের রিসেপশন হয় যেখানে অনুপস্থিত ছিলেন শর্মিলা। তার সঙ্গে রাজ কাপূরের পরিবারের অত্যন্ত সুসম্পর্ক ছিল। তাই অমৃতা সিংহের বিয়ের রিসেপশনে উপস্থিত থাকাটা কতটা যুক্তিযুক্ত হবে তা বুঝতে পারছিলেন না রাজ কাপূরের বড় ছেলে রণধীর কপূর। কিন্তু, রণধীরের স্ত্রী ববিতা তার অনেক দিন আগে থেকেই আলাদা থাকতেন।

তাই তিনি দুই মেয়ে কারিশ্মা এবং কারিনা কাপূরের হাত ধরে হাজির হয়ে যান অমৃতা-সাইফের বিয়ের রিসেপশনে। কারিশ্মা তখন ১৬ বছরে পা দিয়েছেন এবং কারিনা কাপূরের বয়স ছিল ১০। বিয়েকে ঘিরে এমন পার্টির মেজাজ কারিনার মতো মেয়ের কাছে নতুন কিছু নয়। খালি সে অবাক হয়ে দেখছিল সামনে দাঁড়ানো স্যুট-কোর্ট-টাই পরা সাইফকে, আর নববধূর সাজে সজ্জিতা অমৃতাকে।full_519385861_1482394045

সাইফ ও অমৃতাকে এত সুন্দর দেখাচ্ছিল যে ১০ বছরের কারিনা কাপূরও চোখ ফেরাতে পারছিলেন না। কাপূর খানদানের চল অনুযায়ী বয়সে খানিকটা বড়দের আঙ্কল-আন্টি বলার চল। কারিনা একটা গোলাপ ফুল হাতে নিয়ে সাইফ ও অমৃতার হাতে দেন এবং ‘হ্যাপি ম্যারেড লাইফ আঙ্কল অ্যান্ড আন্টি’ বলে অভিনন্দনও জানিয়ে আসেন।

১৯৯১ সালের এই ঘটনার পরে অনেকটা সময়ই পার হয়ে গিয়েছিল। সাইফ আলি খান তখন বলিউডের শীর্ষ নায়কের মধ্যে একজন। ছোকরা মার্কা চেহারায় সাইফ আলি বলিউডে দাগই কাটতে পারেননি। ২০০১ সালে ফারহান আখতার ‘দিল চাহতা হ্যায়’ থেকে সাইফ আলি খানের ফিল্মি ক্যারিয়ারকে এক নয়া দিশা দেখিয়েছিলেন। বদলে যাওয়া সাইফের সঙ্গে ‘তশন’ ছবিতে অভিনয় করেন কারিনা কাপূর। সে সময় শাহিদ কাপূরের সঙ্গে তার একটার পর একটা ছবি ফ্লপ করছিল। এর জেরে শাহিদ-কারিনার প্রেমের সম্পর্কও ভেঙে যায়। আর এই সময়ই ‘তশন’-এর সেটে সাইফের সঙ্গে মোলাকাত কারিনার।

১৯৯১ সালে যে ১০ বছরের মেয়ে ২০ বছরের সাইফ আলি খানকে দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন, ২০০৮ সালে তখন দু’জনেই যৌবনে। যদিও সাইফ দুই সন্তানের পিতা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চল্লিশোর্ধ্ব এক ব্যক্তি। সাইফেরও এই ছবির কিছুদিন আগে অমৃতার সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছিল। ফলে ‘তশন’-এর সেটে জিরো ফিগারের কারিনা এবং সাইফের প্রেমের ডানা মেলেছিল দুরন্ত গতিতে।

যার পরিণতিতে আজ সাইফ-কারিনার সন্তান তৈমুরের জন্ম। ছোট্টবেলার এক মুগ্ধতা আজ পূর্ণতা পেয়েছে এক অসামান্য প্রেমের সম্পর্কে। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি, এক কালে যে ১০ বছরের মেয়েটা সাইফ-অমৃতাকে ‘হ্যালো আঙ্কল-আন্টি’ বলে গোলাপ উপহার দিয়েছিলেন আজ তিনিই সাইফের সন্তানের মা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

টানা দ্বিতীয় মেয়াদে নারায়ণগঞ্জের মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন সেলিনা হায়াৎ আইভী। তার সূচনায় সবার আগে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাখাওয়াত হোসেন খানের বাসায় মিষ্টি নিয়ে গেলেন আইভী।

full_1341122319_1482473801আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে শহরের খানপুরের কাজীপাড়ায় সাখাওয়াতের বাসায় যান আইভী। দুই নেতাই এ সময় নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নে পারষ্পরিক সহযোগিতার কথা বলেন।

এসময় আইভী বলেন, ‘আমি আসছি সৌজন‌্য সাক্ষাতের জন‌্য। আমি কথা দিয়েছিলাম, হারি বা জিতি, আমি আসব। আমি প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে এসেছি’।

ভোটের মাঠে পরাজিত হলেও নারায়ণঞ্জের উন্নয়নে মেয়রকে সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দেন সাখাওয়াত।

সাখাওয়াত বলেন, ‘জনগণের জন‌্য আপনি কাজ করবেন। প্রয়োজনে যে সহযোগিতা লাগে আমি তা দেব’।

সাখাওয়াত বলেন, … মাদকের শহর, সন্ত্রাসের শহর- এই দুর্নাম থেকে যাতে নারায়ণগঞ্জ রক্ষা পায়। সেটা আপনার কাছ থেকে আশা করব।

জবাবে আইভী বলেন, মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে তিনি নিজে আগে থেকেই সোচ্চার। তার সেই চেষ্টা অব‌্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রায় ৮০ হাজার ভোটের ব্যবধানে সাখাওয়াতকে পরাজিত করেন আইভী। এ নিয়ে পরপর দুবার নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হলেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

935631_10201226108320726_1485396394_nযখন ইতিহাস বিকৃতির হাত থেকে নতুন প্রজন্মকে রক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের অগ্রগতির সঠিক ইতিহাস জানানো এবং দেশপ্রেমের শিক্ষার প্রসার ঘটানোর কথা, মুক্তবুদ্ধির বিকাশ ও সুস্থ সংস্কৃতির মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মকে জঙ্গিবাদের ভয়াল গ্রাস থেকে রক্ষা করার কথাÑ কখনই শ্যামনগরে মহান বিজয়ের মাসে বিজয় মেলার আড়ালে প্রকাশ্যে চলছে নগ্ন নৃত্য আর জুয়া। মৌলবাদিরা ঠিক যেসব অভিযোগ তুলে বাঙালি সংস্কৃতিতে মৌলিক বিষয়গুলোর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালায় সেই পথেই হাঁটছে ওই মেলার আয়োজকরা।
মেলায় যেখানে যাত্রা পালায় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বীরত্বের গাঁথা প্রচার করার কথা, আমাদের আবহমান সংস্কৃতির বিভিন্ন পালা গান মঞ্চস্থ করার মাধ্যমে সৃস্থ বিনোদনে মুগ্ধ করার কথা দর্শকদের, সেখানে অসুস্থ সংস্কৃতির চর্চাই কেবল হচ্ছে।
বুঝতে কারও বাকি থাতাকার কথা নয়Ñ যাদের দায়িত্ব রয়েছে এসকল বিষয়গুলো নজরদারি করার তারাই মোটা অংকের টাকা উৎকোচ নিয়ে এসব অশ্লীলতা আর জুয়ার আসর দেখেও না দেখার ভান করে যাচ্ছেন।
সামনে এসএসসি ও এইসএসসি পরীক্ষা। শ্যামনগরের হাজার হাজার পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যতের কথা কি একবারও মনে হয়নি প্রশাসনের? আমরা আশা করব কর্তৃপক্ষের শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবং তারা সুস্থ সংস্কৃতির চর্চাকেই বরং উৎসাহিত করবেন।
শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৬
সাতক্ষীরা

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

22222নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামী ২৮ ডিসেম্বর দেশে প্রথম বারের মত জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আর এ নির্বাচনকে ঘিরে সাতক্ষীরা জেলার সর্বত্র উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। দীর্ঘদিন যাবত দেশের জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন হয়ে আসলেও এবারই ব্যতিক্রমভাবে জনপ্রতিনিধিদের ভোট (আমেরিকান ইলেক্ট্রোরাল) পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম চালিয়ে যাচ্ছেন তার নির্বাচনী প্রচারণা। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে এ প্রচার কার্যক্রম।
নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে গতকাল বৃহস্পতিবার মোঃ নজরুল ইসলাম সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়ন, বৈকারী ইউনিয়ন, কুশখালী ইউনিয়ন ও কালিগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে মতবিনিময় ও নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি আপনাদের ভোটে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে নিরাপদ, আধুনিক, উন্নত ও সমৃদ্ধ সাতক্ষীরা গঠনে কাজ করবো। সাতক্ষীরা জেলার শুধু শহরাঞ্চল নয়, গ্রামাঞ্চলেরও উন্নয়ন ও পরিবর্তনের রুপরেখা নিয়ে কাজ করবো। বিশেষ করে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতামূলকভাবে দুর্নীতিমুক্ত জেলা পরিষদ গঠন করবো। আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম আরো বলেন, আমি নির্বাচিত হলে নিরপেক্ষ এবং সৎ ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করবো। জেলা পরিষদের কোনো সম্পদ ইজারা দেওয়া হবে না। সেসব সম্পদ উন্নয়ন কাজে লাগানো হবে। তিনি আরো বলেন, সবাইকে নিয়ে নিরাপদ, আধুনিক, উন্নত ও সমৃদ্ধ সাতক্ষীরা নির্মাণ করতে চাই। জঙ্গী, সংন্ত্রাসমুক্ত এবং বেকারত্বমূলক সাতক্ষীরা গড়তে আমি বদ্ধ পরিকর।’
অপরদিকে বুধবার সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও সকল অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের  আয়োজনে বুধবার বিকাল ৪ টায় মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠানে অংশ নেন তিনি। আলোচনা সভায় শিবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ-সম্পাদক ওবায়দুর রহমান মানির সভাপতিত্বে ও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আবুল কাশেমের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে  বক্তব্য রাখেন তিনি। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস.এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাজান আলী, মো.আকবর আলী, এস.এম আবুল কালাম আজাদ, মো.শওকত আলী, আজহারুল ইসলাম, রেজাউল ইসলাম, আনোয়ার ঢালী প্রমুখ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুল মান্নান, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হুসাইন সুজন, পৌর যুবলীগের আহবায়ক মনোয়ার হোসেন অনু, তুহিনুর রহমান তুহিন, আগরদাঁড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মজনুর রহমান মালি প্রমুখ।
এরপর নজরুল ইসলাম ভোমরা সিএন্ডএফ এজেন্টস এসাসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক যুব নেতা মোস্তফিজুর রহমান নাসিমের পিতার মৃত্যুর খরব শুনে ভাড়–খালি তার বাড়িতে যান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest