সর্বশেষ সংবাদ-
টানা বৃষ্টিতে আশাশুনির বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা: ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিসাতক্ষীরার বেতনা নদীর বেঁড়িবাধে ভাঙন : নি¤œাঞ্চল প্লাবিতদুই পক্ষের দ্ব›েদ্ব সাতক্ষীরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভা ভুন্ডলতালায় প্রত্যন্ত অঞ্চল প্রবল বৃষ্টিতে প্লাবিত: খাদ্য ও পানীয় জলের ব্যাপক সংকট!বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় সমম্বয়কদের সাথে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের মতবিনিময়দেবহাটায় বজ্রপাতে আবুল কাশেম নামের এক ব্যক্তির মৃত্যুদেবহাটায় শিক্ষার্থী শহীদ আসিফ হাসানের কবর জিয়ারতে ডিসি ও এসপিশ্যামনগরে শিক্ষার্থীদের জন্য ‘অর্ধেক’ ভাড়া বাস্তবায়নের ঘোষনা বাস মালিক সমিতিরবহুমাত্রিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় যুবসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে: রবিউল বাশারমাহমুদপুর আমিনিয়া আলিম মাদ্রাসায় বিভিন্ন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী

1453390726
নিজস্ব প্রতিবেদক: তালা উপজেলার পাটকেলঘাটায় পুলিশের এক কর্মকর্তার উপস্থিতিতে বাল্য বিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। খলিষখালী ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী স্বপ্না সরকারের বিয়ে দিতে সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে চলে নানা আয়োজন। স্বপ্না সরকার গাছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। সে দুর্গাপুর গ্রামের স্বপণ সরকারের মেয়ে।
বর পাটকেলঘাটা থানার ধানদিয়া গ্রামের আলীপুর গ্রামের রাখাল মন্ডলের ছেলে রমেশ মন্ডল(১৭)। এ রিপোর্ট লেখার সময় সোমবার রাত ১১টার দিকে পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠিকতা চলছিল। এদিকে বিয়ে সোমবার সন্ধ্যার পর উপস্থিত হন খলিষখালী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আনিসুজ্জামান আনিস। ওই পুলিশ কর্মকর্তা প্রায় দুই ঘণ্টা বিয়ে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বাল্য বিয়েতে নিরাপত্তা প্রদান করেন!
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় লোকজন পাটকেলঘাটা থানার ওসি মহিদুল ইসলামকে জানানোর পর তিনি দ্রুত বিষয়টি দেখবেন বলে জানান।
এবিষয়ে তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ হোসেন জানান তিনি ওসিকে জানিয়ে বিয়ে বন্ধের ব্যবস্থা নেবেন।
খলিষখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: মোজাফফর রহমান জানান, বাল্যবিয়ে হচ্ছে এমন খবরটি খলিষখালী পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জকে জানালে তিনি বলেন, তিনিতো (ওই পুলিশ কর্মকর্তা) সেখান থেকে ঘুরে এসেছেন তবে বাল্য বিয়ে কিনা তিনি জানেন না। চেয়ারম্যান পরে বিষয়টি তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পাটকেলঘাটা থানার ওসিকে জানান বলে দাবি করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কর্তৃক daily satkhira

আশাশুনি ডেস্ক : আশাশুনি উপজেলা আ’লীগ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিমের কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর প্রতিবাদে আশাশুনির বিভিন্ন ইউনিয়নে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকালে শ্রীউলা ইউনিয়ন আ’লীগ ও অঙ্গ সহযোগি সংগঠনের আয়োজনে নাকতাড়া কালিবাড়ী বাজারে এক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিল শেষে উপজেলা আ’লীগ নেতা শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিলের সভাপতিত্বে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আ’লীগ নেতা সঞ্জয় মিশ্র, শিক্ষক বিকাশ চন্দ্র, আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি আবু হায়দার শরীফ, সেক্রেটারি ফারুক হোসেন, মাড়িয়ালা বন্ধু সংঘের সভাপতি আল আমিন, একতা তরুন সংঘের সভাপতি সুভাষ চন্দ্র সরকার, কাকড়াবুনিয়া সবুজ সংঘের সভাপতি হাসানুর রহমান, বুড়াখারআটি ইয়াংস ক্লাব সভাপতি সৌরভ রায়হান সাদ, শ্রীউলা একতা সংঘের সভাপতি আবু হেনা শামিম প্রমুখ। একই দিনে আনুলিয়া ইউনিয়নের বিছট হাইস্কুল মোড় থেকে বিছট বাজার এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিল শেষে বল্লভপুর আমতলা মোড়ে ইউনিয়ন আ’লীগ সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর আলম লিটনের সভাপতিত্বে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে ইউনিয়ন আ’লীগের সহ-সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, যুবলীগ আহবায়ক শওকত হোসেন, ছাত্রলীগ সভাপতি বিকাশ সরকার, মেম্বর রফিকুল ইসলাম, জিয়ারুল ইসলাম, আলম হোসেন সহ কৃষকলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। সমাবেশে বক্তারা ছাত্রলীগ নেতা বিপ্লবকে আনুলিয়ায় অবাঞ্চিত ঘোষনা করে। অপর দিকে প্রতাপনগর ইউনিয়নে ইউপি চত্বর থেকে তালতলা বাজার এলাকায় অনুরূপ মিছিল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে ৮নং ওয়ার্ড আ’লীগ সেক্রেটারি জাহাঙ্গীর আলম, মাওঃ গোলাম মোস্তফা, মাওঃ আবু ইয়াহিয়া, ইউপি সদস্য সিরাজুল ইসলাম, গোলাম রসুল, আইয়ুব আলী, আনছার আলী, মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সমাবেশে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি গোলাম রসুল বিপ্লব শিবির সংগঠন থেকে এসে কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি পদ বাগিয়ে নিয়ে এলাকায় ভূমি দখল, সংখ্যালঘু নির্যাতন সহ বিভিন্ন অপকর্ম করে চলেছে। তারই অংশ হিসাবে তারা ষড়যন্ত্রমূলকভাবে উপজেলা আ’লীগের সভাপতি এবিএম মোস্তাকিমের কুশপুত্তলিকা দাহ করায় সমাবেশে বক্তারা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। একই দিনে উপজেলার বুধহাটা, কাদাকাটি ও দরগাহপুর ইউনিয়নে অনুরূপ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানাগেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি: কলারোয়া উপজেলার ২লক্ষ ৫৩ হাজার লোকের একমাত্র চিকিৎসা কেন্দ্র উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। হাসপাতালে গাইনি ডাক্তার থাকার স্বত্বেও উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে  প্রসূতি মায়েরা  প্রসাবকালীন যন্ত্রনা নিয়ে হাসপাতালে জরুরি চিকিৎসা নিতে এসে চিকিৎসাবিহীন ফেরত যেতে হয়। কিন্তু কলারোয়া উপজেলা হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটরে সকল যন্ত্রপাতির সুযোগ সুবিধা থাকা সত্ত্বেও জরুরি সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। সাংবাদিকরা কারণ জানতে চাইলে, কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ রফিকুল ইসলাম জানান,দীর্ঘ ৯ মাস যাবত অজ্ঞান (এ্যানেসতেশিয়া) ডাক্তার না থাকায় অপারেশনের সকল কার্যক্রম বর্তমানে বন্ধ আছে। হাসপাতালে অপারেশন বন্ধের সুযোগ নিয়ে কিছু অসাধু ক্লিনিক মালিক প্রসাবকালিন মায়েদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অপারেশন করে। আবার ক্লিনিকে অপারেশন থিয়েটরের মান নিয়েও সন্ধিহান। এমতাবস্থায় উপজেলার সর্বস্থরের মানুষের প্রত্যাশা অনতিবিলম্বে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অজ্ঞান (এ্যানেসতেশিয়া) ডাক্তার আসলে প্রসূতিকালীন মায়েরা জরুরি চিকিৎসার সুযোগ পাবেন। এ বিষয়ে  উর্ধ্বতন কর্র্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা  করা যাচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া ডেস্ক: সুন্দর জীব যাপনের পথ বেছে নিতে মসজিদের ইমাম দিয়ে তওবা পাঠ করলেন কলারোয়ার ঝড় কোম্পানীর ডেল্টাল ডাক্তার ছদরুল ইসলাম। তিনি উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কাজী শাহাজাদা ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান তুহিনের সাথে নিয়ে সোমবার বিকালে কলারোয়া থানায় আসেন। এসময় ঝড় কোম্পানীর ডেল্টাল ডাক্তার ছদরুল ইসলাম সকলের উপস্থিততে বলেন আমি নিজের ভুল বুঝতে পেরেছি। মাদক সমাজকে ধ্বং করে। জীবন শেষ করে দেয়। এই মাদক তিনি আর কখও সেবন করবেন না। এখন থেকে তিনি সুন্দর জীবন যাপন করবেন বলে কলারোয়া থানা মসজিদের ইমাম আসাদুজ্জামান ফারুকীর দিয়ে তওবা পাঠ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

img_20161003_173120
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদার কটুক্তি করায় তার দৃষ্টান্তমূলক শান্তি ও অবিলম্বে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক থেকে অপসারন করার দাবিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগার সাতক্ষীরা জেলা কমিটি ও সাতক্ষীরা থানা কমিটির উদ্যোগে মিছিল ও মানববন্ধন করা হয়। মিছিলটি সাতক্ষীরার খুলনা রোড মোড় থেকে শুরু করে নিউ মার্কেট মোড় হয়ে সদর থানার সামনে দিয়ে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয় এবং মিছিল শেষে সাতক্ষীরা প্রেস ক্লাবের সামনে মানব বন্ধন করা হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগারের কেন্দ্রীয় সভাপতি ডাঃ এস. এম. বাদশা মিয়া। এছাড়াও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সহ-সভপাতি নুরুল আমিন, পঞ্চানন মহলী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সেলিম রেজা, সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মানিক, সাতক্ষীরা থানা কমিটির সভাপতি আরাফাত হোসেন রুবেল, সহ-সভাপতি সোহেল রানা, সেলিম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ রেজওয়ান উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়নের যুগিপোতায় বিদ্যুতের  আলোয় আলোকিত করলেন সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। সোমবার বিকালে  ধুলিহর ইউনিয়নের নেহালপুর পল্লী উন্নয়ন উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ধুলিহর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান (বাবু সানা’র) সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে স্লুইচ টিপে আনুষ্ঠানিক ভাবে পল্লী বিদ্যুতের শুভ গ্রাম বিদ্যুতায়নের উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এ সময় তিনি বলেন, আমি হতবাক হয়ে যাই স্বাধীনতার ৪৪ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু এই এলাকায় কোন উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি। তাই আমি প্রতিশ্র“তি দিয়েছিলাম এই এলাকার রাস্তা-ঘাট ও বিদ্যুৎসহ সামগ্রিক উন্নয়ন করবো। আমার ভাল লাগে যখন আমার এলাকার উন্নয়ন ও এলাকার মানুষের উন্নয়ন করি তখন আমি তৃপ্তি পাই। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার রবীন্দ্রনাথ দাস, সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মাহফুজুর রহমান খান, আগঁরদাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান প্রমুখ। ঐ গ্রামে ২. ২৫৭ কিঃ মিঃ মাইলেজ ২২ লক্ষ ৫৭ হাজার ব্যয়ে ১ শ’ ১৬টি পরিবারের নতুন সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য তপন কুমার শীল, বিপ্লব কুমার, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা রাম প্রসাদ মন্ডলসহ দলীয় ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুতের ইসি শেখ মহিদুল ইসলাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

12-medium
দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটা উপজেলার অফিস পাড়ার ল্যামপোষ্ট দীর্ঘদিন ধরে অকেজো হয়ে পড়ে থাকায় পাখি বাসা তৈরী করে বসবাস শুরু করেছে। গত ০৩/১০/২০১৬ তারিখে সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত “দৈনিক সাতনদী”পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পর উপজেলায় আলোড়ন সৃষ্টি হলেও কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহন হয়নি। জানাগেছে, দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা না থাকায় স্থায়ী ভাবে কোন ব্যবস্থা হচ্ছে না। তাছাড়া নির্বাহী অফিসের কিছু অসাধু কর্মচারীরা সরকারি সম্পত্তি নিজেদের ইচ্ছামত ব্যবহার করছে। সরকারি বেতন ভাতার পাশাপাশি ঘুষ ও দূর্নীতি অনিয়ম ছাড়া তাদের কাছে কোন কাজ মেলে না। উপজেলার এসব ল্যাম্পপোষ্টগুলো অতিগুরুত্বপূর্ণ হওয়ার সত্বেও দীর্ঘদিনেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ রয়েছে। তাছাড়া বাতি না জ্বলায় পুরো প্রশাসনিক এলাকাটি সম্পূর্ণ অন্ধকারে নিমোজ্জিত হয়ে পড়ে। প্রশাসনিক এলাকাটিতে রাতে গেলে মনে হয় কোন এক অজপাড়া গা। তাছাড়া বহুদিন পড়ে থাকা ল্যাম্পপোষ্টগুলোতে বর্তমান পাখির অভয়অরোণ্যয় পরিণত হয়েছে। দেবহাটা উপজেলার মোট ৩৫টির বেশি ল্যাম্পপোষ্ট গুলোতে তার ও বাল্ব অক্ষত থাকলেও সামান্য ত্র“টিতে ৩ মাসের বেশি সময় ধরে অধারে রয়েছে গোটা উপজেলার প্রাণ কেন্দ্র। বিভিন্ন দপ্তরসহ গোটা প্রাশাসনিক কেন্দ্র বিন্দুটি অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে বিচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায় উপজেলার সচেতন মহল জেলা প্রশাসক সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc02032
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরায় আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপনের লক্ষ্যে সনাতন ধর্মালম্বীদের সদর উপজেলার পূজা মণ্ডপের জন্য সরকারি আর্থিক সহায়তার অর্থ বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার দুপুরে  সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ সদর উপজেলা শাখার আয়োজনে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ সদর উপজেলা শাখার সভাপতি স্বপন কুমার শীলের সভাপতিত্বে সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার ১শ’ ৩টি পূজা মণ্ডপের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের হাতে প্রধান অতিথি হিসেবে এ অর্থ তুলে দেন সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এ সময় তিনি বক্তব্যে বলেন, ধর্ম যার যার কিন্তু উৎসব সবার। কেউ যেন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে না পারে সেদিকে সকলকে খেয়াল রাখতে হবে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারী ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে। তিনি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীকে সজাগ থাকার আহবান জানান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মনিরা পারভীন, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জালাল উদ্দিন প্রমুখ। এ সময় সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার ১শ’ ৩টি পূজা মন্ডপে আসন্ন শারদীয় দুর্গা পূজা উদযাপনের লক্ষ্যে সনাতন ধর্মালম্বীদের পূজা মন্ডপের জন্য সরকারি আর্থিক সহায়তার অর্থ বিতরণ করা হয়।  ১৬ লক্ষ ১৮ হাজার টাকা ১ শ’ ৩টি পূজা মন্ডপে ১৫ হাজার ৬ শ’ ৫০ টাকা করে দেওয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন  গোষ্ট বিহারী, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ সদর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক শিবপদ গাইন, ভদ্রকান্ত সরকার, সুকেশ চক্রবর্তী, রামপদ, নারায়ন চন্দ্র মন্ডল, প্রভাষক বাসুদেব সিংহসহ সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার ১শ’ ৩টি পূজা মন্ডপের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest