সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় পাখিমারা টিআরএমের বকেয়া ৪৮ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবিতে স্মারকলিপিকালিগঞ্জের সাবেক সমাজসেবা অফিসার শহিদুরের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর নামে বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগসাতক্ষীরায় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন: ভোলা জেলাকে ৪-১ গোলে হারাল সাতক্ষীরাদেবহাটার নোড়ারচকে নাটক সাজিয়ে অস্ত্র মামলায় বৃদ্ধাকে গ্রেফতার করানোর অভিযোগসাতক্ষীরায় সংলাপ বক্তারা: আগামী নির্বাচনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রæতি চায়হাসানের পরিবারের দাপট অব্যাহত: পাটকেলঘাটায় মানববন্ধনে প্রকাশ্য হামলাচতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুরসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণশ্যামনগরে কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পদেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশ

full_1498223336_1481530993অনলাইন ডেস্ক: মুম্বাই টেস্টের শেষ দিনে ইংল্যান্ড ৮ ওভার আর ১৩ রানের মধ্যেই পড়ল শেষ ৪ উইকেট। ইংল্যান্ড টিকে থাকতে পেরেছিল মাত্র ৩৩ মিনিট। সব মিলিয়ে ১৫ রানে পড়ল শেষ ৬ উইকেট। এভাবে উইকেট পতনে ভারতের কাছে ইনিংস পরাজয়ের লজ্জায় ডুবল ইংলিশরা।

ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে প্রথম ইনিংসে ৪০০ করে এই প্রথম ইনিংস হারল কোনো দল! প্রথম ইনিংসে ইংলিশরা যে করেছিল ৪০০। সব মিলিয়ে প্রথম ইনিংসে ৪০০ করে ইনিংস হারের তৃতীয় ঘটনা এটি। এর মধ্যে দুটিই অবশ্য ইংল্যান্ডের, একটি শ্রীলঙ্কার।

এর আগে ১৯৩০ সালে লন্ডনের কেনিংটন ওভালে অ্যাশেজ সিরিজের পঞ্চম টেস্টে প্রথম ইনিংসে ৪০০ করেও ইনিংস হেরেছিল ইংল্যান্ড। প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ড তুলেছিল ৪০৫ রান। জবাবে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের ২৩২ ও বিল পনসফোর্ডের ১১০ রানের সুবাদে অস্ট্রেলিয়া করেছিল ৬৯৫। ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংস গুটিয়ে গিয়েছিল ২৫১ রানে, ইনিংস ও ৩৯ রানে পরাজয় সঙ্গী করেছিল স্বাগতিকরা। ৮৬ বছর পর আবার এমন হারের লজ্জা পেল ইংলিশরা।

প্রথম ইনিংসে ৪০০ করে ইনিংস হারের দ্বিতীয় ঘটনার ম্যাচেও জড়িয়ে ছিল ইংল্যান্ড। তবে এবার তারা ছিল জয়ী দলে! ২০১১ সালে কার্ডিফে প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কা করেছিল ঠিক ৪০০। জবাবে ইংল্যান্ড তুলেছিল ৪৯৬। দ্বিতীয় ইনিংসে ৮২ রানে অলআউট হয়ে ইনিংস ও ১৪ রানে ম্যাচ হেরেছিল শ্রীলঙ্কা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1034163269_1481527227অনলাইন ডেস্ক: পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারের রোহিঙ্গা শিশুদেরকে নৃশংসভাবে হত্যার মর্মস্পর্শী ছবি যেমন পাষাণ হৃদয়েও রক্তক্ষরণ ঘটাচ্ছে, তেমনি বাংলাদেশের একটি দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত একটি শিশুর জন্য  ডিবি পুলিশের কান্না পানি ঝরিয়েছে সবার চোখে।

মানবতা ও মহানুভবতার দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী শের আলী নামে এ পুলিশ সদস্য চট্টগ্রাম ডিবি পুলিশে কর্মরত ও কক্সবাজার রামু এলাকার পানিরছড়ার নিবাসী। গতকাল রোববার বেলা দেড়টার দিকে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের রামু এলাকার রশিদনগরে এই শের আলীর চোখের সামনে ঘটে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা।

প্রচণ্ড গতিবেগের ইউনিক নামে দূরপাল্লার বাসটি একটু সামনে গিয়ে উল্টে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যে গগণবিদারী আওয়াজ আর কান্না। তবে দুর্ঘটনা কবলিত বাসের যাত্রী নন শের আলী। দুর্ঘটনা দেখে তিনি আর বসে থাকতে পারেননি। সঙ্গে সঙ্গে যোগ দেন দুঘর্টনায় আহতদের উদ্ধার কাজে।

তিনি জানিয়েছেন, প্রথমে তিনি গাড়িটির ভেতরে ঢুকার চেষ্টা করেন। কান্নার আওয়াজ আর বিকট শব্দ সহ্য করা কঠিন। এরপরও সাহস নিয়ে ঢুকে পড়েন। মুমূর্ষু যাত্রী বের করার বিভৎস অবস্থা দেখে নিজেকে সামলাতে পারেননি। তার সামনে এক একজন করে চারজনের মৃত্যু হয়। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার দৃশ্য দেখে খুব কষ্ট হয় তার। এরপরও ধৈর্যহারা হননি।

ওই বাসের নিচে চাপা পড়ে একটি ছোট্ট শিশু। তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় রক্তাক্ত শিশুটিকে উদ্ধার করে আনেন স্থানীয় বাসিন্দা শের আলী। উদ্ধার করা মাত্রই কোনো কিছু বুঝে উঠার আগেই রক্তাক্ত শিশুটিকে নিয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে দৌঁড়ানো শুরু করেন শের আলী। হাসপাতালের নেয়ার পথে দৌঁড়ানোর সময় অপরিচিত এই শিশুটির কষ্ট ও যন্ত্রণা দেখে চিৎকার করে অঝোরে কেঁদেছেন শের আলী। শের আলীর কান্না দেখে কেঁদেছেন উপস্থিত জনতাও।

উল্লেখ্য, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের রামুর রশিদনগর গ্যারেজ এলাকায় সুপারভাইজারকে ড্রাইভিং শেখাতে গিয়ে ইউনিক পরিবহনের যাত্রীবাহী বাস (ঢাকা মেট্রো ব-১৪-০১০৫) উল্টে নারীসহ চার যাত্রী নিহত হয়েছে।

নিহতরা হলেন, ভৈরব জেলার বাসিন্দা মো. কাশেম (৪২), চকরিয়া উপজেলার পূর্বভেওলার মৃত কবির আহামদের স্ত্রী নূরুন্নাহার (৪০), পেকুয়া উপজেলার টৈটং ইউনিয়নের মো. শফিকের স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা (২২) ও কুতুবদিয়ার উপজেলার লেমশিখালী ইউনিয়নের মৃত এবাদুল্লাহর ছেলে মো. ফারুক (২০)।

আহত ৫ মাসের শিশুসহ অন্তত ৪০ জন। জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত কয়েকজনের নাম ও পরিচয় পাওয়া গেছে। আহতদের হাসপাতালে দেখতে যান সিভিল সার্জন ডা. পুচনুর নেতৃত্বে একটি টিম। তিনি আহতদের স্বাস্থ্যের খোঁজ খবর নেন। আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক-নার্সদের আন্তরিক হওয়ার নির্দেশ দেন।

আহত যাত্রী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ সুমন বলেন, গাড়ি চলন্ত অবস্থায় ড্রাইভিং শেখানোর জন্য সুপারভাইজারকে চালকের আসনে বসানোর সাথে সাথে বিকট শব্দে গাড়িটি উল্টে যায়। আমি গাড়ির ৩ নং সিটে বসা ছিলাম। চালককে বলতে না বলতেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটে যায়। সুমন নিজেকে মানবাধিকারকর্মী পরিচয় দিয়ে বলেন, দুর্ঘটনার জন্য চালকই সম্পূর্ণ দায়ী। এ জন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে আইনী ব্যবস্থা নেব।

আহত যাত্রী আবুল হোসেন চট্টগ্রামে একটি মাদরাসায় চাকরি করেন। মেয়ে উম্মে কুলসুম ও উম্মে হাবিবাকে নিয়ে টেকনাফে বাড়িতে আসছিলেন। পথে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে আর বাড়ী যাওয়া হলো না। হাসপাতালের বিছানায় দুই মেয়েকে বুকে নিয়ে কাতরাচ্ছেন তিনি। একইভাবে অন্যান্যদের আর্তচিৎকারে পুরো হাসপাতাল অঙ্গন ভারী হয়ে ওঠেছে।

আবুল খায়ের নামে স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ঘটনার সাথে সাথে স্থানীয়রা জেনারেটর বসিয়ে লোহা কাটার মেশিনের সাহায্যে গাড়ির ভেতর থেকে লোকজনকে বের করে আনেন। এলাকাবাসী না হলো হতাহতের ঘটনা আরো বাড়ত। পরে উদ্ধারকর্মীরা তাদের সাথে যোগ দেয়।

রামু তুলাতলী হাইওয়ে পুলিশের পরিদর্শক আবদুল আওয়াল জানান, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের দিকে আসা ইউনিক পরিবহনের একটি বাস সড়ক দেবে গিয়ে খাদে পড়ে যায়। এতে বাসে থাকা থাকা যাত্রীদের মধ্যে চারজন নিহত হয়েছে। দুর্ঘটনার পরপরই উদ্ধার অভিযানে নামেন ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স টিম পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী। তারা যৌথভাবে চালানো দীর্ঘ ৫ ঘন্টা উদ্ধার কার্যক্রম চালিয়ে গাড়ির ভেতর থেকে যাত্রীদের উদ্ধার সক্ষম হয়। এদের মধ্যে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

রশিদনগর ইউপি চেয়ারম্যান এমডি শাহ আলম ও দুর্ঘটনা স্থলের বাসিন্দা এবং সৌদিয়া পরিবহনের লিংকরোড কাউন্টার ম্যানেজার মো. রুহুল আমিন প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানান, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ইউনিক পরিবহণের একটি বাস (ঢাকা মেট্টো-ব-১৪-০১০৫) দ্রুত গতিতে কক্সবাজার যাচ্ছিল। বেলা দেড়টার দিকে মহাসড়কের রামুর রশিদনগর গ্যারেজ এলাকায় পৌঁছামাত্র অকস্মাৎ চলন্ত গাড়িটি সড়কের উপর উল্টে যায়। এতে গাড়ির ভেতর চাপাপড়ে যাত্রীরা। ভেতর থেকে কান্না ও গুমরানির শব্দ আসছিল। এ সময় পুরো রাস্তা ব্লক হয়ে সড়কের দু’পাশে শত শত বিভিন্ন ধরনের গাড়ি আটকা পড়ে।

খবর পেয়ে কক্সবাজার দমকল বাহিনী, রামু থানা ও হাইওয়ে পুলিশ, রামু ৫০ বিজিবি ও ১০ পদাতিক ডিভিশনের সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার কার্যক্রমে অংশ নেন।

ঘটনাস্থলে থাকা রামু উপজেলা চেয়ারম্যান রিয়াজুল আলম বলেন, খোঁজ নিয়ে জেনেছি রামু হাসপাতালে আনা আহতদের মাঝে দু’জন মারা গেছেন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় অনেককে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছে রামু উপজেলা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

কক্সবাজার সদর হাসপাতালে জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনায় আহত প্রায় ৩০ জনকে কক্সবাজার হাসপাতালে আনা হয়। এদের মাঝে দুজন হাসপাতালে পৌঁছার পূর্বেই মারা গেছেন।

ঈদগাঁও পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ দেবাশিষ সরকার জানান, অকল্পনীয়ভাবে চলন্ত বাস উল্টে গিয়ে সব যাত্রী ভেতরে আটকা পড়ার খবর পেয়ে ঈদগাঁও থেকে উপ-পরির্দশক (এএসআই) পিয়ারু ইসলামের নেতৃত্বে দ্রুত ফোর্স পাঠানো হয়। বেশ কয়েকজন আহত নারী-পুরুষকে ঈদগাঁও ও চকরিয়ার হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

দমকল বাহিনী কক্সবাজার স্টেশন ইনচার্জ মো: আবদুল মজিদ জানান, বিজিবি-সেনাবাহিনী ও অন্যদের সহযোগিতায় অনেক চেষ্টার পর বেলা ৫টার দিকে দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি সরানো সম্ভব হয়। বাসের বড়ি কেটে উদ্ধারকারীরা যাত্রীদের যে যেভাবে পেরেছে, হাসপাতালে নিয়ে গেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক: জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান এখন শুধু বাংলাদেশেরই অভিনেত্রী নন। কলকাতার ছবিতে একের পর এক অভিনয় করে রীতিমতো দুই ভুবনের বাসিন্দা বনে গেছেন। শুধু তাই নয়, দুই বাংলায় এখন সমান জনপ্রিয় তিনি।সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকাকে খোলামেলা সাক্ষাৎকার দিয়েছেন জয়া। সাক্ষাৎকারে জয়া বলেন বিয়ে করতে চলেছেন তিনি। তবে জয়া তার বিয়ে নিয়ে রহস্য রেখেছেন। আক্ষেপ করে বলেছেন, ‘কলকাতায় তো আর কাউকে পেলাম না। কী আর করা, এ দেশের গাছের সঙ্গে ভাবছি বিয়ে করে ফেলব।’অবশ্য জয়ার এই মজা করার পেছনে লুকিয়ে রয়েছে ভারতের জাতীয় পুরস্কার হাতছাড়া হওয়ার শর্ত। কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘বিসর্জন’ চলচ্চিত্র ডাবিংয়ে তার অভিনয় দেখে অনেকেই চমকে গিয়েছেন। কেউ কেউ তো বলছেন, পরের জাতীয় পুরস্কার তার বাঁধা। কিন্তু এই পুরস্কার তিনি পাবেন না দু’টো কারণে।এক, জয়া ভারতীয় নাগরিক নন। দুই, ছবিটা যদি দু’দেশের মধ্যে জয়েন্ট ভেঞ্চার হয়, তবেই সেই ছবির নায়ক-নায়িকা অন্য দেশের হলেও জাতীয় পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন। ‘বিসর্জন’ যেহেতু জয়েন্ট ভেঞ্চার নয়, তাই জয়া ভারতের জাতীয় পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন না।আর এই আক্ষেপ থেকেই জয়া আহসান মজা করে বলেন, ‘কী আর! অন্য কাউকে তো পেলাম না। এ দেশের গাছের সঙ্গে ভাবছি বিয়ে করে নেব। তা হলে অন্তত আমি এলিজেবল হব। কী বলেন, আইডিয়াটা কেমন?’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ‌্য ডেস্ক: মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যেই কালচে দাগ দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করে ফ্ল্যাক্স সিড। তবে এর সঙ্গে আরো দুটি উপাদান মুলতানি মাটি ও মধু মেশাতে হবে। কীভাবে এই প্যাক তৈরি করবেন এবং ব্যবহার করবেন সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। এক নজর চোখ বুলিয়ে নিন।প্রথম ধাপ : আধা কাপ পানি চুলায় অল্প আঁচে গরম করুন। ফুটতে শুরু করলে এর মধ্যে এক টেবিল চামচ ফ্ল্যাক্স সিড দিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট গরম করুন। চামচ দিয়ে নাড়তে থাকুন। এবার চুলা বন্ধ করে একটি সাদা কাপড় দিয়ে প্যানের মুখ বেঁধে রাখুন। এভাবে এক থেকে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। : দ্বিতীয় ধাপ: এবার পানি ঝরিয়ে ফ্ল্যাক্স সিড ভালো করে ব্লেন্ড করুন। বেশি ঘন হয়ে গেলে এর মধ্যে সামান্য দুধ মিশিয়ে নিন।
তৃতীয় ধাপ: এখন এর মধ্যে এক চা চামচ মুলতানি মাটি দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিন। মুলতানি মাটি ত্বকের দূষিত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।
চতুর্থ ধাপ: এরপর এই মিশ্রণের মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু দিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন, যা আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
পঞ্চম ধাপ: এবার মুখ ক্লিনজার দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। যাতে কোনো ধরনের মেকআপ না থাকে। :ষষ্ঠ ধাপ:একটি ব্রাশে এই মিশ্রণ লাগিয়ে পুরো মুখে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভিজিয়ে দুই মিনিট হালকা ম্যাসাজ করুন। এবার কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন, এক নিমেষেই ত্বক উজ্জ্বল হয়ে যাবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনেদন ডেস্ক: জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী  পারভেজ  সাজ্জাদ  বাবা হয়েছেন।  রোববার বিকেল ৩টার  দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নবজাতকের জন্ম হয়।বাবা হওয়ার অনুভূতি নিয়ে এনটিভি অনলাইনকে পারভেজ সাজ্জাদ বলেন, ‘আজ আমি অনেক খুশি। এত খুশি যে কী বলব এখন সে ভাষাই জানা নেই। আমি আমার পুত্রের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ দেখতে চাই। মা-ছেলে দুজন এখন সুস্থ আছে। সবাই আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।’পারভেজ আরো বলেন, ‘আমার স্ত্রী সীমানা আর আমি দুজন মিলে ছেলের নাম রাখব। অনেক নামই চিন্তা করছি কিন্তু এখনো ফাইনাল করতে পারিনি।’সুফি ঘরানার গান গেয়েই মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন পারভেজ। এ ছাড়া তিনি আধুনিক গানও করেন। দীর্ঘ চার বছর পর চলতি বছরে ‘পাগল’ নামে পারভেজের তৃতীয় একক অ্যালবাম প্রকাশিত হয়।  অ্যালবামের ‘ফিরে আসলি না’ ‘বিধাতা জানে’, ‘ওরে প্রেম’ গানগুলো খুব জনপ্রিয়তা পায়।বর্তমানে নতুন  অ্যালবামের কাজ, টিভি অনুষ্ঠানে গান ও বাইরে  কনসার্ট করে ব্যস্ত সময় পার করছেন পারভেজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনেদন ডেস্ক: জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী জিনাত সানু স্বাগতা একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের ওপর ভীষণ চটেছেন। আজ রোববার দুপুরে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভ ভিডিওতে ওই কর্তৃপক্ষদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। ফেসবুকে বন্ধুদের উদ্দেশে স্বাগতা বলেন, ‘আমি একটা চ্যানেলে গিয়েছি। চ্যানেলের গেটের সামনে চারটা কুকুক বাঁধা ছিল। কী অদ্ভূত? শিল্পের প্রথম শব্দ হলো নন্দনতত্ত্ব। সেই নান্দিকতার মধ্যে চারটা কুকুর কি বাঁধা থাকতে পারে? তাহলে কি আপনি সেখানে যাবেন শিল্পচর্চা করতে?’ স্বাগতা জানান, ‘আপনাকে সেই কুকুর আদর করতে আসবে না, কামড়াতে আসবে। সবাই কুকুর পালুক কিন্তু সেটা কি গায়ের ওপর এসে পড়বে? রেড বেল্টে বাঁধা কুকুর ওদের সবাইকে স্বাগত জানায় আর আমাদের ভয় দেখিয়ে চ্যানেলে ঢোকায়।’ফেসবুক লাইভ ভিডিও প্রচার প্রসঙ্গেও স্বাগতা শুরুতে সোজাসাপ্টা বলেন, ‘সবাই খুব ফূর্তিতে, খুশিতে লাইভ থাকে। আজকে আমি অনেক দুঃখে লাইভ। প্লিজ আমার বন্ধুরা আমার সাথে আসেন। আমি আপনাদের সঙ্গে কিছু কথা শেয়ার করতে চাই। দিজ ইজ আরজেন্ট। রিয়েলি আরজেন্ট।’স্বাগতা আরো বলেন, ‘আমাদের দেশে রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে এসে কিংবা ইউটিউবে নিজেরা বুস্ট করে যাঁরা হিট হয়েছে তাঁদের দিয়ে অভিনয় করানো হয়। দর্শক কি বোকা? মানুষের মাথায় কি বুদ্ধি নাই? টাকা পয়সা দিয়ে সময় নষ্ট করে আজাইরা জিনিস দেখবে? ’‘যাঁরা বাংলায় ঠিকমতো কথা বলতে পারেন না তাঁরা নাকি এখন অ্যাক্টর। এখন গান ও অভিনয়ের ট্রেনিং নাই। ফিল্মের যুগ তো আরো খারাপ। বিদেশ থেকে চার লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে সিরিয়াল আনা হবে আর আমাদের একটা টেলিফিল্ম বানানোর জন্য ৮০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।’ কীভাবে ভালো কিছু নির্মাণ করা সম্ভব?’ প্রশ্ন তোলেন স্বাগতা। একটি নির্দিষ্ট চ্যানেলের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করার কারণে তাঁকে নিষিদ্ধ করা হতে পারে আশংকা করে স্বাগতা বলেন, ‘এরপর থেকে কেউ আমাকে নাটকে নিবে না,গান গাইতেও কোনো চ্যানেল ডাকবে না। কারণ আমি চিৎকার করছি। আমাকে একটু পরে খুনও করতে পারে। মরে গেলে সবাই দায়ী। ’স্বাগতা আরো বলেন, ‘জন্মের পর থেকে শুনছি বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ। উন্নত দেশ কি হতে পারল? এ রকম দুর্নীতি হলে কীভাবে উন্নতি হবে? আমাদের জেনারেশনে ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আমাদের সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

kaligonj-pictur-1
কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের নবগঠিত কার্যনির্বাহী পরিষদের শপথ অনুষ্ঠান রোববার বিকেল সাড়ে ৪টায় প্রেসক্লাব মিলনায়তানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে নবগঠিত কমিটির সকল সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রেসক্লাবের প্রধান উপদেষ্ঠা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, আলহাজ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান। এসময় তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পন, তাদের লেখোনির মাধ্যমে সমাজ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সম্ভাব, ন্যায় ও সত্যের পথে থেকে সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে দেশ ও জাতির কল্যানে কাজ করার জন্য কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান। তিনি প্রেসক্লাবের ভবন উন্নয়নসহ সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এসময় তিনি প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের বসার জন্য ১০টি চেয়ার দেওয়ার ঘোষণা করেন। নবগঠিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুকুমার দাশ বাচ্ছু সঞ্চালনায় শপত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিমুল কুমার সাহা, থানার অফিসার ইনচার্জ লস্কার জায়াদুল হক, ওসি (তদন্ত) আব্দুল হাসেম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাকিম, জাতীয় পার্টির কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি ও প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুবুর রহমান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাজমুল আহ্সান প্রমুখ। কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের নবগঠিত কমিটির শপত গ্রহণ করেছেন যারা যথাক্রমে-সভাপতি শেখ সাইফুল বারী সফু, সহ-সভাপতি অধ্যাপক নিয়াজ কওছার তুহিন, সহ- সভাপতি শেখ আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সুকুমার দাশ বাচ্চু, যুগ্ন সম্পাদক শেখ ইকবাল আলম বাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক এম হাফিজুর রহমান শিমুল, কোষাধ্যক্ষ কাজী মোজাহিদুল ইসলাম তরুন, তথ্য সাংস্কৃতিক সম্পাদক এসএম আহম্মাদ উল্যাহ বাচ্ছু, নির্বাহী সদস্য শেখ আবু হাবিব ও নারায়নচন্দ্র চক্রবর্তী রাজিব।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dc-p1-large
নিজস্ব প্রতিবেদক: মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার সকাল ১০ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এ মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মঈনুল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিসট্রেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর লিয়াকত পারভেজ, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাতক্ষীরা বাস মিনিবাস, মাইক্রোবাস, কোচ মালিক সমিতির সভাপতি ও দৈনিক কালের চিত্র পত্রিকার সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সদর সার্কেল আতিকুল হক, পৌর কাউন্সিলর আব্দুস সেলিম, আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষমা সুলতানাসহ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ। সভায় বক্তারা বলেন, এটি বিজয়ের মাস। আমাদের দেশ দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পরে স্বাধীন হয়েছে। সাতক্ষীরার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের তুলনায় বর্তমানে অনেক ভাল অবস্থানে আছে। ২০১৩ সালের পর সাতক্ষীরাকে এক শ্রেনীর কুচক্রী মহল অশান্ত করেছিল। জেলা প্রশাসনের কল্যানে আমরা সাতক্ষীরা বাসী সেখান থেকে মুক্ত হতে পেরেছি। বর্তমানে সাতক্ষীরা জেলা একটি শান্ত জেলা হিসাবে পরিচিত। এ জেলা এখন অপার সম্ভবনার জেলা। খেলাধুলা, মৎস্য থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি উৎপাদনশীল জিনিসপত্র এখানে পাওয়া যায়। সাতক্ষীরা জেলা থেকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদকে চিরতরে নির্মল করতে হবে। বর্তমান সরকারের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ চলছে। এদেশে আর যাতে কোন অপশক্তি আসতে না পারে সে লক্ষে সরকার কে সহযোগীতা করতে হবে। এ বিজয়ের মাসে আমাদের লক্ষ হওয়া উচিত একটি জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ মুক্ত একটি সোনার বাংলা গড়া। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে আমরা পেয়েছি স্বাধীন রাষ্ট্র।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest