সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিতসাতক্ষীরায় বিএনপি নেতা চিশতি’র মনোনয়নের দাবিতে সড়ক অবরোধগ্রীন কোয়ালিশন সাতক্ষীরা জেলা ইউনিটের কমিটি গঠনগণভোটসহ ৫ দফা দাবিতে সাতক্ষীরা জামায়াতের বিক্ষোভসাতক্ষীরায় প্রকাশ্যে চেতনানাশক স্প্রে করে এক নারীর গহনা ও মোবাইল ছিনতাইসাতক্ষীরায় উপকূলীয় এলাকায় ক্রীড়া উৎসব১২ নভেম্বরকে ‘উপকূল দিবস’ ঘোষণার দাবিসড়ক দুর্ঘটনায় আহত জামায়াতে ইসলামী সাতক্ষীরা জেলা সেক্রেটারিসাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচন : জামায়াত সমর্থিত ৫টি পদে বিজয়সাতক্ষীরায় মুক্তিযোদ্ধার সনদ জালিয়াতির অভিযোগে চাকুরিচ্যুত দুই শিক্ষক ভ্রাতা চাকুরি ফিরে পেতে মরিয়া

তালা প্রতিনিধি : তালা উপজেলা সদরে সোনালী ব্যাংকের নিচে ছিনতাই করে পালানোর সময় রুহলামিন হোসেন (৪০) নামে এক যুবককে আটক করে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা। মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। রুহল আমিন খুলনা সদরের ময়লাপোতা এলাকার আব্দুল কাদেরের ছেলে। টাকার মালিক বদিউজ্জামান জানান, হজে যাওয়ার জন্য তিনি ৫৫ হাজার টাকা সোনালী ব্যাংকে জমা দিতে যান। এসময় ওই ছিনতাইকারী তার কাছে থাকা ব্যাগটি ছিনিয়ে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এসময় তিনি চিৎকার করলে স্থানীয়রা তাকে আটক করে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দেন। তালা থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. শফিউজ্জামান মোহন জানান, ছিনতাইকারী

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি কালিগঞ্জ: মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় মৌতলা ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে কমিউনিটি কো-অর্ডিনেশন টিম সি সি টি এর ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রুপান্তরের আয়োজনে এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আই ও এম এর সহযোগিতায় সভায় সভাপতিত্ব করেন মৌতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাঈদ মেহেদী। সভায় বিগত তিনমাসের কার্যক্রম ও আগামী কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা করেন রুপান্তরের উপজেলা এফ ও শেখ সাব্বির আলম এবং পাচারের শিকার মানুষদের স¦াস্থ্যসেবা প্রাপ্তি তাদের অধিকার ও পাচার রোধে জনসচেতনতা কিভাবে বাড়ানো যায় এসব বিষয় নিয়ে বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক ও সি সি টির সদস্য মোঃ আরাফাত আলী,ইউপি সদস্য মাহফুজা খাতুন,ইউপি সদস্য হামিদা সুলতানা,সি সি টির সদস্য ডাঃ মোশারফ হোসেন,মোঃ মহাতাবউদ্দীন এবং বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী। এসময় সি সি টির আরও অনেক সদস্য উপস্থিত ছিলেন।সি সি টির এই ত্রৈমাসিক সভায় সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেন রুপান্তরের সেচ্ছাসেবক আজিজুর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

সোনাবাড়ীয়া প্রতিনিধি: কলারোয়া উপজেলাধীন ৭নং চন্দনপুর ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্গত হিজলদী ক্যাম্পে সকাল সাড়ে ১০ টার সময় বিজিবি নায়েক মোস্তাফিজুর মামুন বাংলাদেশ থেকে অবৈধ ভাবে ভারতে যাওয়ার সময় মৃত ফকির চাঁন গাজীর পুত্র মোঃ আবু তালেব গাজী (৫০)-কে আটক করে হিজলদী গ্রামের ১৩ পিলিয়ার ৪ঝ থেকে। আটক করার সময় তার কাছ থেকে ইন্ডিয়ান সিম কার্ড পাওয়া যায়। পরবর্তীতে তাকে কলারোয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা আহ্ছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভা ও নতুন অফিস উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে আহ্ছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির নতুন অফিসে আহ্ছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসা ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র’র সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ম্যানেজিং কমিটির সদস্য আহ্ছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল মজিদ, শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, মো. মুজিব হোসেন নান্নু, শেখ জাহাঙ্গীর আলম, মীর মঈনুল ইসলাম, মো.গোলাম মোস্তফা, মোছা. হাসিনা খাতুন, মাওলানা নূর আহম্মদ, মাওলানা তৈয়েবুর রহমান, মোছা. সাজিদা খাতুন ও কাজী সিরাজুল হক প্রমুখ। আহ্ছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসা পরিচালনা পরিষদের সভায় শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার মান উন্নয়ন, ক্লাসরুম বাড়ানো ও ডেকারেশনসহ সামগ্রীক উন্নয়নে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভার শুরুতে আহ্ছানিয়া মিশন আদর্শ আলিম মাদ্রাসা পরিচালনা পরিষদের নতুন অফিস উদ্বোধন করা হয় এবং দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

0000-02 0000নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর ৩ যুগ পূর্তি উদযাপন উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় কেককাটা, র‌্যালি ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় শহরের মিনি মার্কেট চত্বর থেকে শুরু হয়ে শহিদ রিমুর বেদিতে পুস্পস্তাবক অর্পণ করে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি প্রণয় সরকার। সাধারণ সম্পাদক অদিতি আদৃতা সৃষ্টি’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সম্পাদক অধ্যাপক মহিবুল্লাহ মোড়ল। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সম্পাদকম-লীর সদস্য এড. ফাহিমুল হক কিসলু, নারী নেত্রী নাসরিন খান লিপি, যুব নেতা স্বপন কুমার শীলসহ সাবেক ছাত্রনেতৃবৃন্দ। এসময় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী একটি এতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন। ছাত্রমৈত্রী অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখে। বর্তমানে দেশে চলমান সন্ত্রাসবাদ জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় ছাত্রমৈত্রীকে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করার আহ্বান জানান বক্তারা। এর আগে ছাত্রমৈত্রীর ৩৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে কেক কাটেন নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: শ্যামনগরের কাশিমাড়ীতে এক জামায়াত কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তার বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি বিদেশী তৈরি পিস্তল ও এক রাউণ্ড গুলি। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার কাশিমাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আটককৃতের নাম মুনায়েম সরদার (২৭)। সে শ্যামনগর উপজেলার কাশিমাড়ি গ্রামের আব্দুর রশীদ সরদারের ছেলে। শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা একেএম মোস্তাফিজুর রহমান দাবি করেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে গতকাল দুপুরে উপপরিদর্শক সুধাংশু শেখর সরকার ও সহকারি উপপরিদর্শক আসাদুজ্জামনের নেতৃত্বে পুলিশ উপজেলার কাশিমাড়ি গ্রামে অভিযান চালায়। এ সময় রশীদ সরদারের বসত ঘরের মধ্যে একটি টিনের কৌটায় পলিথিকে মোড়ানো একটি বিদেশী তৈরি পিস্তল ও এক রাউণ্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।্ এ ঘটনায় উপরিদর্শক সুধাংশু শেখর সরকার বাদি হয়ে মঙ্গলবার বিকেলে মুনায়েমের নাম উল্লেখ করে থানায় অস্ত্র আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন। এদিকে মোনায়েমের পিতা কাশিমাড়ি গ্রামের আব্দুর রশীদ সরদার অভিযোগ করে বলেন, পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে ভাই কুখ্যাত মামলাবাজ অহিদ সরদার স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও পুলিশকে ম্যানেজ করে তাকেসহ ছেলে মুনায়েম ও নজির আলীর বিরুদ্ধে থানায় তিনটি মিথ্যা নাশকতার মামলা দেয়। এ সময় মামলায় তারা দীর্ঘদিন জেল হাজতে ছিলেন। এরপর থেকে মোনায়েম একটি হ্যাচারিতে কাজ করতো। সম্প্রতি সে ঢাকায় আনছার ব্যাটালিয়নে যোগ দেয়। শুক্রবার সকালে সে ঢাকা থেকে বাড়িতে আসে। তিনি আরো জানান, সোমবার রাত ১২টার দিকে উপরিদর্শক সুধাংশু শেখর সরকারের নেতৃত্বে পুলিশ বাড়ি থেকে মোনায়েমকে তুলে আনে। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ তাকে বাড়িতে আনে। এ সময় বাড়ির পিছনের দেয়ালের মাখায় রাখা একটি একটি পিস্তল ও এক রাউণ্ড গুলি উদ্ধার দেখানো হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, অহিদ সরদার ও কালীগঞ্জ থানার পাঁচটি নাশকতা মামলার আসামি মশিয়ার দাবিকৃত চাঁদার টাকা না পাওয়ায় মুনায়েমের বাড়ির দেয়ালের মাথায় অস্ত্র ও গুলি রেখে পুলিশকে দিয়ে পরিকল্পিতভাবে অস্ত্র দিয়ে এ গ্রেফতারের নাটক করেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক:
৭ ডিসেম্বর (বুধবার) সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে সাতক্ষীরার দামাল ছেলেরা থ্রি নট থ্রি আর এসএলআরের ফাঁকা গুলি ছুড়তে ছুড়তে সাতক্ষীরা শহরে প্রবেশ করে। ওড়ানো হয় স্বাধীন বাংলার পতাকা। সন্তান হারানোর বেদনা ভুলে সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে সাথে রাস্তায় নেমে আসে মুক্তিপাগল আপামর জনতা। দীর্ঘ ৯ মাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে সেদিনের সাহসী সস্তানরা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল। পাক হানাদার ও তাদের দোসররা মা-বোনের ইজ্জত হরন করেছিল। ধ্বংস করতে চেয়েছিল বাঙ্গালীর ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে। শত্রুর বুলেটের এত সব আঘাত সহ্য করেও সাতক্ষীরার সস্তানরা অন্ততঃ ৫০টি যুদ্ধের মোকাবেলা করেছিল। ১৯৭১ সালের ২ মার্চ সাতক্ষীরা শহরে পাকিস্তান বিরোধী মিছিলে রাজাকাররা গুলি করে হত্যা করে শহীদ আব্দুর রাজ্জাককে। আর এখান থেকে শুরু হয় সাতক্ষীরার দামাল ছেলেদের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া। মুক্তিযুদ্ধের খরচাদি বহনের জন্য সাতক্ষীরা ট্রেজারী হতে অস্ত্র লুট আর ন্যাশনাল ব্যাংক হতে অলংকার টাকা পয়সা লুটের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মুক্তির সংগ্রাম।  ৮ম ও ৯ম সেক্টরের অধীনে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় ট্রেনিং শেষে ২৭ মে সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্তে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হয় । এ সময় পাক সেনাদের ২ শতাধিক সৈন্য নিহত হয়। ১৭ ঘন্টাব্যাপী এ যুদ্ধে শহীদ হয় মাত্র ৩ জন মুক্তিযোদ্ধা। আহত হয় আরো ২ জন মুক্তিযোদ্ধা। এরপর থেমে থেমে চলতে থাকে সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের গুপ্ত হামলা। এসব যুদ্ধের মধ্যে ভোমরার যুদ্ধ, টাউন শ্রীপুর যুদ্ধ, বৈকারী যুদ্ধ, খানজিয়া যুদ্ধ উল্লেখযোগ্য । এ সব যুদ্ধে শহীদ হয় ৩৩ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। লাইটের আলোয় অসুবিধা হওয়ায় ৩০ নভেম্বর টাইম বোমা দিয়ে শহরের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থিত পাওয়ার হাউস উড়িয়ে দিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা ভীত সন্ত্রস্ত করে ফেলে পাক সেনাদের। রাতের আঁধারে বেড়ে যায় গুপ্ত হামলা। পিছু হটতে শুরু করে পাক সেনারা। ৬ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধাদের হামলায় টিকতে না পেরে বাঁকাল, কদমতলা ও বেনেরপোতা ব্রীজ উড়িয়ে দিয়ে পাক বাহিনী সাতক্ষীরা থেকে পালিয়ে যায়। ৭ ডিসেম্বর জয়ের উন্মাদনায় জ্বলে ওঠে সাতক্ষীরার দামাল ছেলেরা। মুক্তিযোদ্ধাদের অভিযোগ, স্বাধীনতার ৪৫ বছর পেরিয়ে গেলেও সাতক্ষীরার অনেক বধ্যভুমি গণকবরগুলি সংরক্ষণ করা  হয়নি। অযতেœ আর অবহেলায় হারিয়ে যেতে বসেছে বধ্যভুমি ও গণকবরের স্মৃতিচিহ্ন। এগুলো যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। তাই বধ্যভুমি ও গণকবরের স্মৃতি ধরে রাখার জণ্য মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ব নির্মানের জন্য সরকারের কাছে জোর দাবী জানিয়েছেন সাতক্ষীরার মুক্তিযোদ্ধারা।মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে শত্রুবাহিনীর গুলিতে সাতক্ষীরার যে সকল বীর সন্তান  শহীদ হন তারা হলেন, শহীদ আব্দুর রাজ্জাক, কাজল, খোকন, নাজমুল, হাফিজউদ্দিন, নুর মোহাম্মদ, আবু বকর, ইমদাদুল হক, জাকারিয়া, শাহাদাত হোসেন, আব্দুর রহমান, আমিনউদ্দিন গাজী, আবুল কালাম আজাদ, সুশীল কুমার, লোকমান হোসেন, আব্দুল ওহাব, দাউদ আলী, সামছুদ্দোহা খান, মুনসুর আলী, রুহুল আমীন, জবেদ আলী, শেখ হারুনার রশিদ প্রমুখ।সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ডার মোশারফ হোসনে মশু জানান, সাতক্ষীরা মুক্তি দিবস  ৭ ডিসেম্বর এই দিনে ১৯৭১ সালে সাতক্ষীরাকে হানাদারবাহীনির হাত থেকে অকুতোভয় মুক্তিযুদ্ধরা এই সাতক্ষীরাকে মুক্ত করে । সেই জন্য আমরা সেখান থেকে  আজ পর্যন্ত প্রত্যেক বছর ৭ই ডিসেম্বর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে  দিয়ে এই দিবসটি যথাযথ মর্যদার ভিতর দিয়ে পালন করে আসছি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক:
সাতক্ষীরার সীমান্ত নদী ইছামতি পার হয়ে ভারতীয় গরু নিয়ে পদ্মশাখরা গ্রামে আসার পর এক রাখালের মৃত্যু হয়েছে। তিনি হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন বিজিবি। নিহত গরু রাখালের নাম মো. এনসান ( ৪০)। তিনি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলিপুর  চাপারডাঙ্গার নাথপাড়া  গ্রামের অজিহার রহমানের ছেলে।গ্রামবাসী জানান, এনসান নামের ওই রাখাল একদিন আগে তার কয়েক সঙ্গীসহ ভারতে গরু আনতে যান। মঙ্গলবার ভোর রাতে গরু নিয়ে তারা সীমান্ত নদী ইছামতি পার হয়ে বাংলাদেশ ভূখন্ডে চলে আসেন। এ সময় সাতক্ষীরা সদর উপজেলার পদ্মশাখরা গ্রামের চেয়ারম্যানের মোড়ে এনসান হোঁচট খেয়ে মাটিতে পড়ে যান। তাকে দ্রুত বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে মারা যান তিনি। তার সঙ্গীদের দাবি তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে  মারা গেছেন। তার লাশ তার বাড়িতে রয়েছে।  তার মৃত্যু রহস্য জানতে চাইলে বিজিবির পদ্মশাখরা বিওপির হাবিলদার আবুল হোসেন জানান এনসানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। তিনি হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে অসুস্থ অবস্থায় তাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয় । এর পর মারা যান তিনি ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest