সর্বশেষ সংবাদ-
কলারোয়া পৌর তাঁতীদলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদনদেবহাটার কুলিয়ায় বিএনপির আয়োজনে কর্মী সমাবেশঅহংকারি ও প্রতিহিংসা পরায়ন শাসকদের আল্লাহ ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না –সাতক্ষীরায় জামায়াতের সেক্রেটারীল’ স্টুডেন্টস ফোরামের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণকুমিরা মহিলা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মামুনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীর মৃত্যুবুধহাটায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও কোকোর মৃত্যু বার্ষিকীতে দোয়াআশাশুনির শ্রীউলায় সাইকেল ম্যাকানিক অনিমেষের লাশ উদ্ধারসাবেক এমপি এন্তাজ আলীর ২৭তম মৃত্যু বার্ষিকী ২৬ জানুয়ারিদেবহাটার সখিপুর ইউনিয়ন বিএনপির কর্মী সমাবেশ

1-large
নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা জেলার মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির উপদেষ্টা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মোস্তাক আহমেদ রবি, তালা-কলারোয়া -১ আসনের সংসদ সদস্য এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, শ্যামনগর-কালিগঞ্জ আংশিক-৪ আসনের সংসদ সদস্য এস.এম জগলুল হায়দার, জেলা পরিষদের প্রশাসক ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুনসুর আহমেদ, জেলা পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ, ১৭ বিজিবি’র অধিনায়ক মেজর আব্দুল্লাহ আল-মামুন, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, প্রেসক্লাবের সভাপতি এড. আবুল কালাম আজাদ, সাতক্ষীরা জজ কোর্টের পিপি এড. ওসমান গনি, বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী ড. মতিউর রহমান, দৈনিক কালের চিত্র পত্রিকার সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, আশাশুনি উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম, জেলা শিক্ষা অফিসার কিশোরী মোহন সরকার, শামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু সায়েদ মো. মনজুর আলম, সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার আতিকুল হক, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মনিরা পারভীন, এন.এস.আইয়ে’র সহকারি পরিচালক আনিসুজ্জামান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদ জেলা সভাপতি মনোরঞ্জন মুখার্জী, এ.কে.এম আনিছুর রহমান, কাউন্সিলর জ্যোৎন্সা আরা, শেখ শফিক উদ- দৌলা সাগর, সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুতের ডিজি এম রেজাউল করিম খান প্রমুখ। জেলা মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির সভায়  সুষ্ঠভাবে শারদীয় দুর্গা উদযাপনে আলোচনা, ব্যাটারি চালিত ও ইঞ্জিন চালিত ভ্যান বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, সোনা পাচার বিষয়ে জব্দ মালামাল সরকারি কোষাগারে জমা হচ্ছেনা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্র“তি অনুযায়ী ১০ টাকা কেজি চাউল কার্ড তৈরিতে অনিয়ম ও বিতরণে অনিয়ম বিষয়ে দূর্নীতির ব্যবস্থা, সকল কওমী মাদ্রাসায় জাতীয় সংগীত পরিবেশন করতে হবে, যানজট নিরসন, জঙ্গি তৎপরতা রোধ সংক্রান্ত, রাস্তাঘাট সংস্কার সংক্রান্ত, সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। জেলার থানা ওয়ারী মামলা অনুযায়ী সেপ্টেম্বর ২০১৬ মাসে মামলা হয়েছে ২শ’ ৬৫টি এবং আগস্ট ২০১৬ মাসে মামলা ছিল ২শ’ ২৬টি। সাতক্ষীরা জেলার মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটির সভায় কমিটির সদস্য ও প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

27f0ea019fcbeac54ff363f37e69458d-image-0-02-06-bb2613794786cca9a148680d04ab05972bcd0e0431e94d56ddf4f5e4df3adf51-vt
নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকার আশুলিয়ায় র‌্যাবের অভিযানে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালাতে গিয়ে আটক ও পরে মৃত  নিউ জেএমবি সদস্যের  নাম নিয়ে সৃষ্ট বিভ্রান্তি দুরীকরনে সাতক্ষীরা পুলিশ তৃণমূল পর্যায়ে তদন্ত শুরু  করেছে। শনিবার রাতভর সাতক্ষীরার সীমান্ত গ্র্রাম কুশখালিতে যেয়ে পুলিশ বাড়ি বাড়ি খোঁজ নেয়। এর আগে পুলিশের কাছে পৌঁছানো এক বার্তায় বলা হয় আশুলিয়ায় নিহত অর্থদাতা জঙ্গির নাম আবদুর রহমান। তার পিতার নাম আবদুল্লাহ। তার বাড়ি কুশখালি গ্রামে।  পুলিশ সেই ‘আবদুর রহমান’ বাড়ি খুঁজে পেতে তৎপর হয়ে ওঠে।
তদন্ত শেষে  সাতক্ষীরা সদর থানার এসআই দেলোয়ার হোসেন জানান কুশখালির ভ্যানচালক আবদুল্লাহর ছেলের নাম  রাকিবুল ইসলাম (২৪)। আবদুর রহমান নামে তার কোনো ছেলে নেই। নিজ গ্রামের মক্তবে লেখাপড়া করে ভ্যান চালাতো রাকিবুল। বিএনপি সমর্থক পরিবারটির সদস্য  রাকিবুল হেফাযতে ইসলামে যোগ দেয়। সে এলাকায় খানিকটা দুর্ধর্ষ বলে পরিচিত ছিল। তার বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্র“য়ারির ঘটনাবলীর পর  একাধিক নাশকতার মামলা হয়। এর পর থেকে সে নিখোঁজ। বাড়ির সাথে তার যোগাযোগ কম। রাকিবুলের বাবা আবদুল্লাহ জানান তিনি একজন ভ্যান চালক। তিনি ভারতীয় গরুর রাখালও। তার ছেলে রাকিবুল ইসলাম চট্টগ্রামে একটি লবন কারখানায় চাকুরি করে। আজ রোববার সকালেও তার সাথে তার কথা হয়েছে বলে জানান তিনি। রাকিবুল একা ভাই। তার মার নাম মর্জিনা খাতুন। দুই বোন হাসনুয়ারা ও রউফুনারা। আবদুর রহমান নামের কোনো ছেলে তার নেই বলে জানান আবদুল্লাহ। রাকিবুল অবিবাহিত বলেও জানান তিনি।
তবে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফিরোজ হোসেন মোল্যা বলেন, তার পিতার নাম গ্রাম সবই ঠিক আছে। শুধু নামেই সমস্যা। আমাদের ধারনা নিহত আব্দুর রহমানই সাতক্ষীরার রাকিব।
উল্লেখ্য: শনিবার রর‌্যাব-৪-এর অধিনায়ক লুৎফুল কবির জানান, ‘আব্দুর রহমানের বাবার নাম আব্দুল্লাহ। গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার কুশখালি। সে আশুলিয়ার বাসায় ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে উঠেছিল। তার স্ত্রীর নাম রুবি। সেও জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িত। এই আব্দুর রহমান আর এক বিয়ে করেছিল। ওই স্ত্রীর গর্ভজাত এক মেয়ে রয়েছে। রুবির দুই শিশু ছেলে, আগের স্ত্রীর গর্ভজাত মেয়ে ও রুবিকে র‌্যাব হেফাজতে রাখা হয়েছে।’ র‌্যাব সূত্র জানায়, আব্দুর রহমানের সঙ্গে নব্য জেএমবির মাস্টারমাইন্ড তামিম আহম্মেদ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল বলে তাদের ধারণা। নব্য জেএমবির হয়ে সে মূলত ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করতো। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারলে বিস্তারিত তথ্য জানা যেত। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, সে মজুদ রাখা ৩০ লাখ টাকাও জঙ্গিদের মধ্যে বিতরণ করতো। এর আগে সে অন্তত অর্ধ কোটি টাকা বিতরণ করেছে বলে র‌্যাবের কাছে তথ্য রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

27f0ea019fcbeac54ff363f37e69458d-image-0-02-06-bb2613794786cca9a148680d04ab05972bcd0e0431e94d56ddf4f5e4df3adf51-vtডেস্ক রিপোর্ট: আশুলিয়ায় র্যাবের অভিযানে আহত হয়ে এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃতু্য হওয়া জঙ্গি আব্দুর রহমান ওরফে বাবু সাতক্ষীরার আব্দুল্লাহ এর পুত্র। তার গ্রামের গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার কুশখালিতে।
সাধারণ নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবার। ছদ্মবেশ ছিল ঠিকাদারের। কিন্তু এর আড়ালে মূলত সে জঙ্গিদের অর্থ সংগ্রহ ও জোগান দেওয়ার কাজ করতো। তার বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় ৩০ লাখ টাকা। সঙ্গে উদ্ধার করা হয়েছে একটি তালিকা। সেখানে কার কাছে কত টাকা দেওয়া হয়েছে, তাও উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু সরাসরি নাম ব্যবহার না করে লেখা রয়েছে ‘কোড’। কোড নামগুলোর পাশে কোথাও ৫০ হাজার কোথাও এক লাখ পরিমাণ টাকার অঙ্ক লেখা রয়েছে। এই ব্যক্তির নাম আব্দুর রহমান (৩৫)। শনিবার সন্ধ্যায় আশুলিয়া থেকে তাকে নগদ টাকা ও অস্ত্র-গুলি, বিস্ফোরকসহ গ্রেফতার করে র‌্যাব। পরে তার মৃতু্য হয়। আটক করা হয়েছে তার স্ত্রী ও তিন সন্তানকেও।
র‌্যাব কর্মকর্তাদের ধারণা, কোডগুলো ছোট-ছোট একেকটি জঙ্গি দলের। সাংগঠনিক নির্দেশনা অনুযায়ী সে অর্থ সংগ্রহের পর নব্য জেএমবির সদস্যদের জন্য তা বিতরণ করতো। এসব অর্থ দিয়ে জঙ্গিদের দৈনন্দিন থাকা-খাওয়ার খরচসহ অস্ত্র ও বিস্ফোরক কেনার জন্যও ব্যবহার করা হতো।
র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘তার লেখা কোডগুলোর অর্থ উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। এসব অর্থ উদ্ধার করতে পারলে তার সহযোগীদের গ্রেফতার করা যাবে।’a07b60e81580c1104adf1aba0dee0d9d-57f924dd6be48
র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার প্রধান এই কর্মকর্তা বলেন, ‘অভিযানের সময় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল আব্দুর রহমান। পাঁচ তলা থেকে পাইপ বেয়ে নামতে গিয়ে আহত হয়েছে। র‌্যাব পাহারায় তাকে সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা দেয়া হয়। সেখানে তার মৃত্যু হয়।
র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, ‘আশুলিয়ার বসুন্ধরাটেক এলাকার একটি বাসার পঞ্চম তলায় অভিযান স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে থাকতো আব্দুর রহমান। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সন্ধ্যায় র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখা ও র‌্যাব-৪ এর একটি যৌথ দল ওই বাসায় অভিযান চালায়। অভিযানের বিষয়টি টের পেয়ে আব্দুর রহমান ব্যাটারি দিয়ে জানালার গ্রিল ভেঙে পাইপ বেয়ে নিচে নামার চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে সে নিচে পড়ে গিয়ে আহত হলে র‌্যাব তাকে আটক করে। পরে তার বাসায় অভিযান চালিয়ে একটি বিদেশি অস্ত্র, গুলি, বিস্ফোরকদ্রব্য, বোমা তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম, অস্ত্র তৈরি ও চালনার ম্যানুয়াল, নাইট ভিশন ক্যামেরা, ধারালো অস্ত্র, একাধিক মোবাইল ও জিহাদি বই উদ্ধার করা হয়।’
র‌্যাব-৪-এর অধিনায়ক লুৎফুল কবির জানান, ‘আব্দুর রহমানের বাবার নাম আব্দুল্লাহ। গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার কুশখালি। সে আশুলিয়ার বাসায় ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে উঠেছিল। তার স্ত্রীর নাম রুবি। সেও জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িত। এই আব্দুর রহমান আর এক বিয়ে করেছিল। ওই স্ত্রীর গর্ভজাত এক মেয়ে রয়েছে। রুবির দুই শিশু ছেলে, আগের স্ত্রীর গর্ভজাত মেয়ে ও রুবিকে র‌্যাব হেফাজতে রাখা হয়েছে।’
র‌্যাব সূত্র জানায়, আব্দুর রহমানের সঙ্গে নব্য জেএমবির মাস্টারমাইন্ড তামিম আহম্মেদ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল বলে তাদের ধারণা। নব্য জেএমবির হয়ে সে মূলত ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করতো। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারলে বিস্তারিত তথ্য জানা যেত। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, সে মজুদ রাখা ৩০ লাখ টাকাও জঙ্গিদের মধ্যে বিতরণ করতো। এর আগে সে অন্তত অর্ধ কোটি টাকা বিতরণ করেছে বলে র‌্যাবের কাছে তথ্য রয়েছে। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, আব্দুর রহমান কিভাবে  অর্থ সংগ্রহ করতো তা জানার চেষ্টা চলছে। এসব টাকা বিদেশ থেকে আসতো নাকি দেশেই তাদের কোনও সমর্থক গোষ্ঠী দিতো তারও অনুসন্ধান চলছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শূন্য রানে ৫ উইকেট!

কর্তৃক Daily Satkhira

full_241681508_1475948346শূন্য রানে ২ উইকেট, ৫ রানে ৫ উইকেট কিংবা ১৫ রানে ৬ উইকেট পড়তে শুনেছেন। তাই বলে শূন্য রানেই ৫ উইকেট। হ্যাঁ এমন ঘটনাই ঘটল দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ড নারী দলের ম্যাচে।

শনিবার আইসিসি নারী চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম ওয়ানডেতে নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ১২৮ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শূন্য রানেই শেষের ৫ উইকেট হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা।

জয়ের জন্য তখন ৭৪ বলে প্রয়োজন ছিল মাত্র ১৩ রান। হাতে ৫ উইকেট। এমন পরিস্থিতিতেও জিততে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা নারী দল!

নাটকীয় ম্যাচটা ১২ রানে জিতেছে নিউজিল্যান্ড নারী দল।

কিম্বারলিতে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার শুরুটাও হতাশার হলেও এক পর্যায়ে জয়ের পথেই হাঁটছিল প্রোটিয়ারা।

১৩ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১৪ রান। কিন্তু দলীয় ১১৫ রানে নিকের্ক (৩৭) ষষ্ট ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার পরই ভেঙে পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার লোয়ার অর্ডার। স্কোরবোর্ডে আর একটি রানও যোগ করতে পারেনি কেউ! ১৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ডের সেরা বোলার স্যাটার্থওয়েট।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_91631602_02ade553-c524-46a0-8177-caeacf48867dভিন্ন স্বাদের সংবাদ: ভারতে এক কিশোরের পেছন দিকে গজিয়ে ওঠা একটি লেজ অপারেশনের মাধ্যমে কেটে ফেলা হয়েছে।
শরীরের নিচে অংশে পিঠের মেরুদ-ের কাছ থেকে বেরিয়ে আসা এই লেজটি ছিলো ২০ সেন্টিমিটার লম্বা। ডাক্তাররা বলছেন, এই লেজটি ক্রমশই বাড়ছিলো। কিশোরের বয়স ১৮। তার বয়স যখন ১৪ তখন থেকেই হঠাৎ করে তার শরীরে এই লেজটি গজাতে শুরু করে।
ভারতের নাগপুরের এই কিশোরের পরিবার এই লেজের কথা শুরুতে গোপন রাখে। কারণ তারা ভয় পাচ্ছিলেন খবরটি জানাজানি হয়ে গেলে লোকেরা হয়তো তাকে নিয়ে মন্দ কথা বলতে পারেন। কিন্তু লেজটি যখন আরো অনেক বড় হতে শুরু করে তখন শেষ পর্যন্ত তারা একজন চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন। কারণ তখন আর লেজটিকে ঢেকে রাখা যাচ্ছিলো না। এছাড়াও লেজের ভেতরে তখন একটি হাড়ও জন্মাতে শুরু করে। ধারণা করা হচ্ছে, কোনো মানবদেহে এটিই সবচে বড় লেজ।
ছেলেটির মা বলেছেন, লেজটি যখন শরীরে বাইরে বেরিয়ে পড়তে শুরু করলো তখন এটা খুব সমস্যা হয়ে দাঁড়ালো। তিনি বলেন, “যখনই সে পোশাক বদল করতো তখনই তাকে লেজটিকে উপরে তুলে ধরতে হতো।”
“আমি দেখতে পাচ্ছিলাম লেজটা তার জন্যে খুব কষ্টকর হয়ে উঠেছিলো। সেকারণে আমি তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাই।”
ডাক্তাররা বলছেন, মেরুদ-ে সমস্যার কারণে এই লেজটি হয়তো ছেলেটি গর্ভে থাকতেই জন্মেছিলো কিন্তু সে বড় হওয়ার পরে সেটি বাইরে বেরিয়ে আসে। “যখন লেজটির আকার বড় হতে শুরু করে তখন এটি ছেলেটির শরীরের পেছন দিকেও চাপ দিতে থাকে,” বলেন চিকিৎসক প্রমোদ গিরি। শারীরিক ও মানসিক দুটো দিক থেকেই লেজটা তার জন্যে কষ্টের কারণ হয়ে উঠে, বলেন তিনি।
চিকিৎসকরা বলছেন, যদিও শরীর থেকে লেজ কেটে ফেলা খুব একটা কঠিন কাজ নয় তারপরেও এটা নিউরোসার্জনদের দিয়ে করাতে হয়েছে। কারণ এই লেজের সাথে স্পাইনাল কর্ডের একটা সম্পর্ক আছে। ছেলেটিকে এখন আগামী কয়েক দিনের জন্যে হাসপাতালে রাখা হবে। তারপরই সে বাড়ি ফিরবে, তবে এবার লেজ ছাড়া।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_91630733_08-10-16-gazipur_jmbdeath-1ডেস্ক রিপোর্ট: গাজীপুর এবং টাঙ্গাইলে সোয়াট এবং র‌্যাবের অভিযানে একদিনে ১১ জঙ্গি নিহত হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরের একটি আস্তানায় বিশেষ বাহিনী সোয়াটের অপারেশন ‘স্পেট-এইটে’ নিহত হয়েছে নিউ জেএমবি প্রধান মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি ফরিদুর রহমান আকাশসহ ৭ জন। গুলিবিদ্ধ হয়েছে এক সোয়াট সদস্য। কাছেই আরেক জঙ্গি আস্তানায় অভিযানে নিহত হয়েছে আরও দুই জঙ্গি। এছাড়াও টাঙ্গাইলের কাগমারা মির্জাঘাটে র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ২ জঙ্গি নিহত হয়েছে।

বগুড়ায় আটক এক জঙ্গি জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে জানায়, গাজীপুর শহরে অন্তত দুটি জঙ্গি আস্তানায় একে-ফোর্টি সেভেনসহ বিপুল অস্ত্র ও বিস্ফোরক মজুদ করেছে জঙ্গিরা। সেখানেই অবস্থান করছে নিউ জেএমবির নতুন প্রধান ফরিদুর রহমান আকাশ।

গাজীপুর:
গাজীপুর শহরের ভেতরে হাড়িনাল পাতারটেক এলাকায় দুটি আস্তানা সনাক্ত করে পুলিশ হেডকোয়ার্টারের গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণে কাজ করা ল’ফুল ইন্টারসেপশন সেল (এলআইসি)।

সকালে বড় আস্তানাটি ঘিরে ফেলে ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। হ্যান্ড মাইকে জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানানো হলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে জঙ্গিরা। শুরু হয় বন্দুকযুদ্ধ। প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে থেমে থেমে চলে গোলাগুলি।

এর মধ্যে দফায় দফায় সংলাপ চলে পুলিশ ও জঙ্গিদের মাঝে। বিশেষ বাহিনী সোয়াটকেও ডাকা হয়। কমান্ডো অভিযান শুরুর আগে জঙ্গিদের জন্য খাবার ও পানি সরবরাহ করে পুলিশ। এক পর্যায়ে প্রবেশপথে গ্যাস সিলিন্ডার বসিয়ে ব্যারিকেড দেয় জঙ্গিরা। গ্যাস গ্রেনেড নিয়ে শুয়ে পড়ে মেঝেতে। ভবন উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি আসে জঙ্গিদের পক্ষ থেকে। পরে কৌশল পাল্টে কমান্ডো অভিযান চালায় সোয়াট।

জঙ্গি অভিযানে নিহত আকাশসহ ৭ জনের লাশ ওই বাসার বিভিন্ন জায়গায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।

ডিএমপির সিটিটিসি ইউনিটের এডিশনাল এসপি সানোয়ার হোসেন বলেন, আপাতত এই মুহূর্তে আমরা বলতে পারি যে নিউ জেএমবির শক্তিমত্তা অলমোস্ট নাইনটি নাইন পারসেন্ট আমরা রিডিউস করে দিতে পেরেছি।

ঘটনাস্থলে আসেন পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, আমরা শতভাগ জঙ্গি নির্মুল করতে পারিনি। দুয়েকজন হয়তো এদিক সেদিক রয়ে গিয়েছে। যারা এদিক সেদিক ছিলো তারা কিন্তু সংঘবদ্ধ হওয়ার প্রচেষ্টা নিচ্ছিলো এই আকাশের নেতৃত্বে। এটাই আমাদের ধারণা ছিলো।

গাজিপুর, টাঙ্গাইল এবং আশুলিয়ায় অভিযানের উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর পাশাপাশি আরও কয়েকটা অভিযান হয়েছে। সেগুলোও সফল অভিযান হয়েছে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের গোয়েন্দা ও পুলিশ বাহিনী অত্যন্ত সক্রিয়, সক্ষম ও দক্ষ। কাজেই মেজর জিয়া, লেফট্যানেন্ট জিয়া আমাদের কাছে বিষয় না। আমাদের কাছে বিষয় জঙ্গি জঙ্গিই। আমরা যেকোন মূল্যে জঙ্গি ধরার প্রচেষ্টা নিচ্ছি।

ওই অভিযান চলার সময়ে কাছের জোড় পুকুর পাড়ে আরেকটি জঙ্গি আস্তানা ঘিরে ফেলে ডিএমপির সিটিটিসি ইউনিট। প্রায় একই সময়ে সেখানে আসে র‌্যাব। তাদের অভিযানে নিহত হয় দুই জঙ্গি। উদ্ধার করা হয় অস্ত্র ও বিস্ফোরক। দুটি অভিযানে মোট ৯ জঙ্গী নিহত হয় বলে জানিয়েছে গাজীপুর জেলা পুলিশ।

টাঙ্গাইল:
একইদিন টাঙ্গাইলের কাগমারা মির্জাঘাটে র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ২ জঙ্গি নিহত হয়েছে, আহত হয়েছেন র‌্যাবের দুই সদস্য। সেখান থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করে র‌্যাব জানিয়েছে, দুর্গাপূজা এবং আশুরায় জঙ্গিদের বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা ছিল।

টাঙ্গাইলের কাগমারায় আজাহার মুন্সির তিনতলা বাড়িতে জঙ্গিদের আস্তানা রয়েছে এমন খবরে শনিবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে অভিযান চালায় র‌্যাব। সেসময় জঙ্গিরা র‌্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। র‌্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। দুই পক্ষের মধ্যে বেশকিছু সময় ধরে গুলি বিনিময়ে দুই জঙ্গির মৃত্যু হয়। পরে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানায় র‌্যাব। জঙ্গিদের বড় ধরণের হামলার প্রস্তুতি ছিল বলেও র‌্যাব জানিয়েছে।

অভিযানে জঙ্গি আস্তানা থেকে ১টি পিস্তল, ১টি রিভলবার, ৫ রাউন্ড গুলি, ২টি ল্যাপটপ এবং মোবাইল ছাড়াও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রশ্নপত্রে বঙ্গবন্ধুর নামের বানান ও বাংলাদেশ বানানে অমার্জনীয় ভুল

প্রশ্নপত্রে বঙ্গবন্ধুর নামের বানান ও বাংলাদেশ বানানে অমার্জনীয় ভুল

কেএম রেজাউল করিম: নিজের দেশের নাম, জাতির জনকের নাম সঠিক বানানে লিখতে পারেন না প্রশ্ন প্রণেতারা! অথবা লিখতে পারলেও যে নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা প্রয়োজন তা করেন না প্রশ্ন প্রণেতা শিক্ষকবৃন্দ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামের বানান তারা লেখেনÑ ‘শেখ মুজিবুর হরমান’ এবং বাংলাদেশ বানান তাদের কাছে ‘বাংলাদেশেল’! প্রাথমিক শিক্ষা হচ্ছে শিশুর শিক্ষার মূল ভিত গড়ার সময়। সেই শিক্ষা ব্যবস্থা মনিটরিং-এর দায়িত্বে থাকা কর্তা ব্যক্তিরা সে দায়িত্ব পালনে কতটা খামখেয়ালি তার প্রমাণ এসব নি¤œমানের প্রশ্নপত্র।
দেবহাটা উপজেলায় চলতি বছরের চূড়ান্ত মডেল টেস্টের পরীক্ষায় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটির ভুলে ভরা প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। আর এতে করে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা দিতে মারাত্মক সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। এতে উপজেলার ৫৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা হতাশ হয়ে পড়েছে।
দেবহাটা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী চূড়ান্ত মডেল টেস্টের প্রশ্নে বাংলাদেশের নাম ও স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামের বানান ভুলসহ অসংখ্য ভুলে ভরা ছিল।
দেবহাটা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটি কর্তৃক পরিচালিত প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীর মডেল টেস্টের “বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়” পরীক্ষার প্রশ্নের প্রথম পাতায় ১ দাগের সঠিক উত্তরে টিক এর ২য় দাগে প্রশ্ন ছিল-বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৭১ সালের মুজিবনগর সরকারের এই পদমর্যদায় কে ছিলেন? সেখানে চারটি উদ্দীপক দিয়ে সঠিক উত্তরে টিক দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সঠিক উত্তর বাছাইয়ের ক্ষেত্রে প্রথম উদ্দীপক (ক)“ শেখ মুজিবর হরমান,” ৩য় দাগে “বাংলাদেশেল” দেখে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বুঝতে সমস্যার সৃষ্টি হয়। পরে বিষয়টি নিয়ে উপজেলা শিক্ষা কমিটির কাছে একাধিক প্রতিষ্ঠান থেকে বলা হয়। কিন্তু এরকম একাধিক স্থানে ভুলে ভরা প্রশ্নে কীভাবে পরীক্ষার্থীরা সঠিক উত্তর প্রদান করবে এবং কি বা তারা শিখবে। বর্তমানে সরকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দেশের মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানানোর কথা বললেও কিছু মুষ্টিমেয় ব্যক্তির কারণে ব্যাহত হচ্ছে এই মহতি উদ্যোগ। শুধু তাই নয় ইতোপূর্বে বিভিন্ন সময়ের পরীক্ষার প্রশ্নে ভুল হলেও সমাধানের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে দেবহাটা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দেবাশীষ সিংহর নিকট জানতে চাইলে ভুলে ভরা প্রশ্নের কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, আমাদের চোখে ভুল ধরা পড়ার সাথে সাথে প্রতিটি কেন্দ্র সংশোধন করে দিয়েছে। আগামীতে যাতে ভুল না হয় সে ব্যাপারে সজাগ থাকব।”
এমন পরিস্থিতিতে অভিভাবক ও সচেতন মহলে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কালিগঞ্জ ব্যুরো: যথাযথ ধর্মীয় ভাব গাম্ভীর্য ও উৎসব মূখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে কালিগঞ্জের ৫২ মণ্ডপে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার মহাপঞ্চমী বিহিত পূজা ও দেবীর বোধনের মধ্য দিয়ে এই উৎসবের শুরু হয়। শনিবার নবপত্রিকা প্রবেশ ও মহাসপ্তমী বিহীত পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার সকল পূজা মণ্ডপে মহাসপ্তমীতে ছিল দেবী ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়। এছাড়াও সকল ধর্ম বর্ণের মানুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। আজ রোববার মহা অষ্টমীতে কুমারী পূজা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক সনৎ কুমার গাইন জানান, চলতি বছর উপজেলার ৫২ টি মন্ডপে আড়ম্বরপূর্ণ পরিবেশে শারদীয় দুর্গোৎসব পালিত হচ্ছে। প্রতিটি মন্ডপে পুলিশ, আনছার সদস্য ও গ্রাম পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। পূজার জন্য ইতোমধ্যে প্রতিটি মণ্ডপকে সরকারি সহায়তা প্রদান করা হয়েছে বলে তিনি জানান। সরেজমিন উপজেলা সদরের বাজারগ্রাম, উত্তর কালিগঞ্জ বাজার, বাস টার্মিনাল সংলগ্ন কালীতলা, কুশলিয়া রথখোলা, বিষ্ণুপুর উদয় বাবুর বাড়ি, রায়েরহাট, পারুলগাছা সার্বজনীন পূজা মন্ডপে বর্ণিল আলোক সজ্জা দেখা গেছে। প্রতিটি মন্ডপে দর্শনার্থীগণ আরতী ও অন্যান্য ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান উপভোগ করছেন। কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কালিগঞ্জ ইউনিটের কমান্ডার শেখ ওয়াহেদুজ্জামান শনিবার উপজেলার বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন। এসময় পূজা উদযাপন পরিষদ কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দ এবং উপজেলা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ তার সঙ্গে ছিলেন। তিনি বিভিন্ন মণ্ডপে যেয়ে পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দের  সাথে মতবিনিময় করেন এবং সার্বিক বিষয়ে খোঁজখবর নেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest