সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলখাজরায় হামলা মামলা ও নির্যাতনের শিকার বিএনপি নেতার পক্ষে মানববন্ধনভারতে মুহাম্মদ (সাঃ) এর অবমাননার প্রতিবাদে শ্যামনগরে র‍্যালিকলারোয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যুঅধ্যক্ষের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে এড. আব্দুর রহমান কলেজের কমিটি গঠনের অভিযোগকালিগঞ্জে সাপের কামড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যুসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে নাগরিক সংলাপে ১০ প্রস্তাবসাতক্ষীরা জেলা ট্রাক, ট্যাংলরী, ট্রাক্টর ও কাভাডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের বিশেষ সাধারণ সভাশ্যামনগরে কপোতাক্ষ নদে নিখোঁজের একদিন পর ডুবুরির মরদেহ উদ্ধারশিক্ষা জাতীয়করণসহ চার দফা দাবিতে সাতক্ষীরায় শিক্ষকদের মানববন্ধন

photo-1
আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার গদাইপুর শেখ রাসেল স্মৃতি সংঘের আয়োজনে পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে ৪দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় খায়রুল ফুটবল একাদশকে ১/০ গোলে পরাজিত করে সাব্বির ফুটবল একাদশ জয় লাভ করেছে। গদাইপুর দক্ষিন পাড়া ফুটবল ময়দানে বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত তৃণমূল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ খেলায় প্রথমার্ধ গোল শূন্য ভাবে শেষ হয়। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা ৫মিনিট বাকি থাকতে বাবুর একটি  গোলে দল জয়লাভ করে। উক্ত ফুটবল খেলায় বিজয়ী দলের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন, আওয়ামীলীগ নেতা ও খাজরা ইউপি সদস্য হোসেন আলী, সাংবাদিক কৃষ্ণ ব্যানার্জী, সমাজ সেবক এবাদুল ইসলাম, লাল্টু সরদার, টগর সরদার, বাপি শীল, রমজান আলী, প্রমূখ। রেফারীর দায়িত্ব পালন করেন, রবিন্দ্র নাথ সানা। বিজয়ীদলকে ২১“ গোল্ডকাপ ও রানার আপ দলকে ৮“ কাপ প্রদান করা হয়। শত শত দর্শক খেলাটি উপভোগ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1
তালা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগনেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলুকে সভাপতি, তালা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগ সভাপতি সরদার জাকির হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক, অধ্যক্ষ রামপ্রসাদ দাসকে সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ব্যবসায়ী মো. শাহীনকে কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত করে ২৫ সদস্য বিশিষ্ট “তালা ৯২ ফ্রেন্ডস্ ফোরাম” এর কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৯৯২ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সমন্বয়ে পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে বুধবার তালা শিল্পকলা একাডেমি হলরুমে অনুষ্ঠিত ফোরামের উদ্যোগে চতুর্থ বন্ধু পুনর্মিলনীতে দুই বছর মেয়াদী উক্ত কমিটি গঠন করা হয়। পুনর্মিলনী সভায় সভাপতিত্ব করেন ৯২ ফ্রেন্ডস্ ফোরামের আহবায়ক প্রভাষক প্রণব ঘোষ বাবলু এবং সভাটি পরিচালনা করেন কমিটির সদস্য সচিব শিক্ষক ওলিউর রহমান।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে পুনর্মিলনী সভা বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক সাংবাদিক আব্দুল জব্বার, ফোরামের সদস্য তালা সদর ইউপি চেয়ারম্যান সরদার জাকির হোসেন, ড. মশিউর রহমান, অধ্যক্ষ রামপ্রসাদ দাস, রবিউল ইসলাম রানা, তৌফিক ইমরান, সরদার কবির হোসেন, মো. শাহীন হোসেন, ফারহানা আক্তার রিটা, আ.ব.ম. জাহিদুজ্জামান জাহিদ, মাহবুবুর রহমান, হারুন,আশরাফুজ্জামান রিপন, মাহাবুবর রহমান,মো. আলতাফ হোসেন ও প্রবীর দত্ত প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। পরে একই মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়া উপজেলা সদর সহ গ্রামগঞ্জে কোটি কোটি টাকা মূল্যের সরকারি সম্পত্তি দখলের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এতে পানি নিস্কাশন ব্যবস্থা বাধাগ্রস্থ হওয়ায় প্রতি বছর কোটি কোটি টাকার ফসল হানি ঘটছে। সরেজমিনে ও সংশ্লিষ্ট একাধিক সুত্রে জানা গেছে, কলারোয়া উপজেলা সদরের উপর দিয়ে প্রবাহিত বেত্রাবতী নদীতে পলি পড়ে ভরাট হয়ে যাওয়া চর জেগে উঠেছে। কলারোয়া বাজার সংলগ্ন বেত্রাবতী নদীর চরের ও পাড়ের এই জমি ইতিমধ্যে ভূমি দস্যুরা দখল করে ভবন সহ ঘরবাড়ি নির্মাণ করেছে। আর এলাকায় বেত্রাবতী ও কপোতাক্ষ নদীর জেগে উঠা চর দখল করে পুকুর ও ঘের তৈরি করে মাছ চাষ করা হচ্ছে। এভাবে নদী সংকুচিত হয়ে পড়ায় বর্ষা মৌসুমের উজানের পানি সাগরে প্রবেশ চরম ভাবে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। ফলে উজানে বা দেশের অভ্যান্তর ভাগের পানি কপোতাক্ষ ও বেত্রবতী নদী উপচে পার্শ্ববর্তী জনপদ ও ফসলী জমি ডুবিয়ে দিচ্ছে। অনেকে আবার সুযোগ বুঝে পয়সার বিনিময়ে বেত্রাবতী চরের ও পাড়ের সরকারি জমি ছিন্নমূল পরিবারের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। দূর্ণীতিবাজ ভূমি রাজস্ব বিভাগের এবং সেটেলমেণ্ট কর্মকর্তারা মোটা টাকার বিনিময়ে বেত্রাবতী চরের ও পাড়ে জমি ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ড করে দিয়েছে। একই ভাবে কপোতাক্ষ নদীর জেগে উঠা চর মোটা টাকার বিনিময়ে ভূমি দস্যুদের নামে রেকর্ড করে দেওয়া হয়েছে বলে সুত্র জানায়। এছাড়া বড়ালী সোনাই নদী থেকে ইছামতী নদীর সংযোগ খাল, বহুড়া কোমরপুর এলাকার খাল, দাকোপ বিল থেকে সীমান্তের চান্দা পর্যন্ত সোনাই খালের জমি রের্কড করে নেওয়া হয়েছে। সরকারি রাস্তার জমি দখল করে মাছের ঘের ও পুকুর খনন করে মাছ চাষ করা হচ্ছে। কলারোয়া বাজারে ঢাকা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাশে অনেক জমি পুনরায় বেদখল হয়েছে। সেনা সমর্থিত তত্বাবধায়ক সরকারের শাসনামলে ভেঙ্গে দেওয়া কলারোয়া হাসপাতাল সড়কের পাশে সরকারি জমি আবারও দখল করে নেওয়া হয়েছে। এদিকে সোনাবাড়িয়া বাজার, গয়ড়া বাজার, বালিয়াডাঙ্গা বাজার, কাজিরহাট বাজার, সরসকাটি বাজার, খোর্দ্দ বাজারের কোটি কোটি টাকা মূল্যের সরকারি জমি দখল করে দোকানপাট নির্মাণ করা হয়েছে। এসবের সংগে একশ্রেণীর সরকারি কর্মকর্তা জড়িত রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সুত্র জানায়। রাস্তার পাশের লাখ লাখ টাকা মূল্যের সরকারি গাছপালা নিলাম কেনার নাম করে কেটে নেওয়া হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ssc-copy

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৯৯৭ সালের এস.এস.সি ব্যাচের ঈদপুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকাল ৪টায় কাটিয়াস্থ সুমনা ফাউন্ডেশনের হলরুমে ঈদপুনর্মিলনী উপলক্ষে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৯৭ ব্যাচের ছাত্র এ.এস.এম মাকছুদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, সুমন বসু, মুছাব্বেরুজ্জামান সুমন, রাশেদুজ্জামান, সালেহীন ইভন, প্রণব সরকার, আলী নাসের, জুনায়েদ চৌধুরী, মারুফ হাসান, আসাদুজ্জামান, রাসেল আহমেদ, মেহেদী হাসান, আব্দুস সবুর, আলী হোসেন, একরামুল কবীর, আইয়ুব আলী, আলাউর রহমান, সাগর, মনিরুজ্জামান, বেলাল হক, ওমর ফারুক, জিন্নাহ, মনিরুল ইসলাম, হাবিবুল্লাহ, মিজানুর রহমান, শামিম মিছির, রাহুল। এসময় সকলের মতামতের ভিত্তিতে ১৯৯৭ সালের এস.এস.সি ব্যাচের সৌজন্যে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৯৯৭ সালের এস.এস.সি ব্যাচের ঈদপুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকাল ৪টায় কাটিয়াস্থ সুমনা ফাউন্ডেশনের হলরুমে ঈদপুনর্মিলনী উপলক্ষে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৯৭ ব্যাচের ছাত্র এ.এস.এম মাকছুদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, সুমন বসু, মুছাব্বেরুজ্জামান সুমন, রাশেদুজ্জামান, সালেহীন ইভন, প্রণব সরকার, আলী নাসের, জুনায়েদ চৌধুরী, মারুফ হাসান, আসাদুজ্জামান, রাসেল আহমেদ, মেহেদী হাসান, আব্দুস সবুর, আলী হোসেন, একরামুল কবীর, আইয়ুব আলী, আলাউর রহমান, সাগর, মনিরুজ্জামান, বেলাল হক, ওমর ফারুক, জিন্নাহ, মনিরুল ইসলাম, হাবিবুল্লাহ, মিজানুর রহমান, শামিম মিছির, রাহুল। এসময় সকলের মতামতের ভিত্তিতে ১৯৯৭ সালের এস.এস.সি ব্যাচের সৌজন্যে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1473665110-walton-jobs-1ক্যারিয়ার ডেস্ক: জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে দুই ধরনের পদে ১০০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। পদগুলোর মধ্যে রয়েছে :

ম্যানেজার বা সহকারী ম্যানেজার (টেকনো সার্ভিস): স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। সাথে প্রার্থীদের তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আবেদনের বয়সসীমা ২৮ থেকে ৩৫ বছর।

এক্সিকিউটিভ (কাস্টমার কেয়ার): স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীদের এক থেকে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে আগ্রাধিকার দেওয়া হবে। আবেদনের জন্য বয়স অনূর্ধ্ব ৩০ বছর হতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া: পদগুলোতে বিজ্ঞাপনে উল্লেখিত কাগজপত্রসহ আবেদনপত্র পাঠানো যাবে ‘ফার্স্ট সিনিয়র উপপরিচালক, এইচআর অ্যান্ড অ্যাডমিন বিভাগ, ওয়ালটন সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, আলম মঞ্জিল, ৩৩, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৯’ ঠিকানায়। এ ছাড়া আবেদনপত্র ইমেইল করা যাবে  jobs_wsms@waltonbd.com ঠিকানায়। আবেদন করা যাবে বিজ্ঞাপন প্রকাশের পর থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত।

বিস্তারিত জানতে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ তারিখে প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি দেখুন-

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1473828015স্বাস্থ্য ও জীবন: ঈদ আসে, ঈদ চলে যায়। ঈদ হাসতে শেখায়, ভালোবাসতে শেখায়; ত্যাগের মহিমা শেখায়। তবে কোরবানির ঈদে অনেকের অতিভোজন ও অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসে নানাবিধ শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। একটু সচেতনতা, একটু স্বাস্থ্যজ্ঞান আমাদের ঈদ-পরবর্তী বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে বাঁচতে সাহায্য করবে।

ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্যঝুঁকি যা হতে পারে
১. কোষ্ঠকাঠিন্য
২. ওজন বেড়ে যাওয়া
৩. ডায়রিয়া ও আমাশয়
৪. পেটে গ্যাস, এসিডিটি, ব্যথা ও বমি বমি ভাব
৫. রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া
৬. রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাওয়া
৭. রক্তের চর্বি বেড়ে যাওয়া
৮. স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়া
৯. পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়াসহ রক্তক্ষরণ
১০. ভ্রমণজনিত শারীরিক দুর্বলতা
১১. পানিশূন্যতা
১২. খাবারে অরুচি
১৩. ঘুম কম হওয়া।

স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে বাঁচতে করণীয়
১. কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে মাংস কম খেয়ে সালাদ, লেবু, শসা, কাঁচামরিচসহ বেশি করে শাকসবজি খান।
২. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে ক্যালরি হিসাব করে খাবার খান।
৩. ডায়রিয়া, আমাশয় প্রতিরোধে বিশুদ্ধ পানি ও বাইরের খাবার পরিহার করুন।
৪. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে লবণযুক্ত, চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫. রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ রাখতে কম চিনিযুক্ত খাবার খান।
৬. বাজারের কোমল পানীয় না খেয়ে বেশি করে বিশুদ্ধ পানি ও তরল খাবার, ডাবের পানি, বাসায় বানানো দেশি ফলের জুস খাবেন।
৭. হজম শক্তি বাড়ানোর জন্য টক দই খেতে পারেন।
৮. মাংসের ফ্রাই ও বারবিকিউ খাবেন না। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
৯. ঈদের খুশিতে আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। ব্যায়াম চালিয়ে যান আগের মতোই।
১০. ঈদে খাবারে ক্ষতিকর রং, লবণ, ঘি, মাখন, পাম অয়েল ব্যবহারযুক্ত কোনো খাবার খাবেন না।
১১. ঈদ-পরবর্তী যেকোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খান এবং সুস্থ থাকুন।
লেখক : সহকারী অধ্যাপক, গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ, সাভার, ঢাকা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1473860515প্রযুক্তি ডেস্ক: দক্ষিণ কোরীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্যামসাং নিয়ে এসেছে নতুন একটি ট্যাব। ভারতের বাজারে স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্যাব এ ১০.১ মডেলের ট্যাবটির দাম রাখা হয়েছে ২৯ হাজার ৫০০ রুপি। এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
এই ট্যাবটিতে রয়েছে এস পেন, যা গ্যালাক্সি নোট ৭-এর সঙ্গেও দেওয়া হয়। একটি সিমকার্ড স্লট রয়েছে এতে। ট্যাবটিতে ফোর জি কানেক্টিভিটি রয়েছে।
নতুন এই ট্যাবে রয়েছে ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি ডব্লিউইউএক্সজিএ (১৯২০x১২০০ পিক্সেল) টিএফটি ডিসপ্লে। এটি চলবে ১ দশমিক ৬ গিগাহার্জের অক্টাকোর এক্সিনোস প্রসেসরে, সঙ্গে আছে ৩ জিবি র‍্যাম। ইন্টারনাল স্টোরেজ ৩২ জিবি। মাইক্রোএসডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে আরো ২৫৬ জিবি স্টোরেজ বাড়িয়ে নেওয়া যাবে।

ট্যাবটি চলবে অ্যানড্রয়েড ৬ দশমিক ০ মার্শম্যালো অপারেটিং সিস্টেমে। এতে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেলের রিয়ার ক্যামেরা। এই ক্যামেরায় রয়েছে এলইডি ফ্ল্যাশ ও এফ/১.৯ অ্যাপারচার। ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে ২ মেগাপিক্সেলের যাতে রয়েছে এফ/২.২ অ্যাপারচার।
ট্যাবটিতে রয়েছে ৭৩০০ এমএএইচের শক্তিশালী ব্যাটারি। কানেক্টিভিটির জন্য রয়েছে ওয়াই-ফাই ৮০২.১১ এ/বি/জি/এন/এসি, ব্লুটুথ ৪ দশমিক ২, জিপিএস, গ্লোনাস ও মাইক্রোইউএসবি কানেক্টিভিটি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

indexবিনোদন ডেস্ক: বলিউডে প্রতিদিনই বদলাচ্ছে কিছু না কিছু। কিন্তু তিনটি ব্যাপার সব সময়ের জন্যই চিরন্তন সত্য সেখানে—তারকাদের ক্ষমতা, ভক্ত-সংস্কৃতি আর মাদকাসক্তি। টিনসেল টাউনের তারারা মাদকের নেশায় কেমন বুঁদ, তার চিত্রায়ণ কিছুদিন আগের আলোচিত ‘উড়তা পাঞ্জাব’ ছবিতে দেখানো হয়েছে দারুণভাবে। কয়েক বছর আগেও বলিউডের মাদকাসক্তির ঘটনাগুলো ছিল ধরাছোঁয়ার কিংবা জানার বাইরে। কিন্তু ধীরে ধীরে গণমাধ্যমের অনুসন্ধানে বেরিয়েছে খ্যাতিমান তারকাদের কালো অধ্যায়। তার পরও কিন্তু থেমে যায়নি বলিউড মাদক-সংস্কৃতি।
একসময় মাদকাসক্ত ছিলেন এ রকম ১০ বলিউড তারকার কথা থাকছে এই আয়োজনে।

সঞ্জয় দত্ত : সঞ্জয় দত্তের মাদকাসক্তির কথা কে না জানে! ১৯৮২ সালে মাদক বহনের কারণে গ্রেপ্তার পর্যন্ত হয়েছিলেন এই ‘মুন্না ভাই’ তারকা। অবশেষে নিজের পিতার উপদেশে আমেরিকার একটি মাদক পুনর্বাসন কেন্দ্রে গিয়ে মুক্তি পান মাদকের কবল থেকে। সঞ্জয়ের মাদক-অধ্যায় সেখানেই শেষ।

রণবীর কাপুর : ইন্ডিয়া টুডে’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রণবীর কাপুর স্বীকার করেন তাঁর একসময়কার মাদকাসক্তির কথা। জানান ফিল্ম স্কুলে অধ্যয়নের সময় তার গাঁজা সেবনের কথা। বলিউডে আসার পর ‘রকস্টার’ সিনেমায় অভিনয় করার সময় আবারও ফিরে গিয়েছিলেন পুরোনো অভ্যাসে, কিন্তু সেটি শুধুই অভিনয়ে মনোযোগ বাড়ানোর জন্য করা—এমনই দাবি করেন এই অভিনেতা।

বিজয় রাজ : ২০০৫ সালে ২৫ গ্রাম গাঁজাসহকারে দুবাই এয়ারপোর্টে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন এই ‘কাউয়া বিরিয়ানি’ অভিনেতা। ওই সময়টায় দুবাইয়ে ‘দিওয়ানে হুয়ে পাগল’ সিনেমার শুটিং করতে গিয়েছিলেন বিজয়।

ফারদিন খান : একসময়কার এই ‘বি-টাউন প্রিন্স’ ২০০১ সালে কোকেনসহ গ্রেপ্তার হন মুম্বাইয়ের জুহু এলাকা থেকে। তাঁর সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ারের পতনের পেছনে বেশ কিছু কারণের একটি ছিল মাদক।

আফতাব শিবদাসানি : পুনের এক নাইট ক্লাব কর্তৃপক্ষের দাবি, ক্লাবের ভেতর মাদক সেবন করা অবস্থায় একবার আফতাবকে হাতেনাতে ধরেছেন তাঁরা। কিন্তু তাঁদের এই দাবি বরাবরই অস্বীকার করে এসেছেন তিনি। ক্লাব ম্যানেজমেন্টের তথ্যমতে, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের মাধ্যমে ক্লাব বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিলেন আফতাব।

মমতা কুলকার্নি : নব্বইয়ের দশকের এই ‘গ্ল্যামার গার্ল’-এর অতীতে ছেয়ে রয়েছে মাদকের করাল থাবা। মাদক চোরাকারবারি স্বামী ভিকি গোস্বামীর সঙ্গে কেনিয়ার এক মাদক উৎপাদক এলাকায় একবার আটক হন মমতা।

অপূর্ব এবং শিল্পা অগ্নিহোত্রী : অন্যান্য আরো অনেক তারকার সঙ্গে প্রচুর জাঁকজমকপূর্ণ এক পার্টি থেকে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন জনপ্রিয় এই টিভি জুটি। অপরাধ, মাদক সেবন।

অঙ্গদ বেদি : সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার বিষাণ সিং বেদির ছেলে অঙ্গদ বেদিও আছেন এ তালিকায়। নেশা করা অবস্থায় এক পার্টিতে অন্য অনেক তারকার সঙ্গে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন এই তারকা।

ডি জে আকিল : অবৈধ মাদক পরিবহনের দায়ে দুবাই এয়ারপোর্টে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন ভারতের বিখ্যাত এই ডিজে। ০.৪ গ্রাম ‘এক্সটেসি’ পাওয়া গিয়েছিল তাঁর কাছে। শেষ পর্যন্ত এই জগৎ থেকে বের হয়ে আসতে নিরাময় কেন্দ্রে পর্যন্ত যেতে হয়েছে আকিলের।

পারভিন ববি : পারভিন ববির ট্র্যাজিক জীবনে অনেক কিছুর মতো অনুষঙ্গ ছিল মাদকও। বলিউডে যে পরিমাণে খ্যাতি আর সাফল্য কুড়িয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবনে ততটাই ডুবেছেন ব্যর্থতা আর হতাশায়। এলএসডিতে আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যাই ছিল তাঁর পরিণতি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest