সর্বশেষ সংবাদ-
জলবায়ু পরিবর্তনে মানবাধিকার নিশ্চিতকরণে শ্যামনগরে এনগেজ প্রকল্পের অবহিতকরণ সভালাপা প্রকল্পের জেলা পর্যায়ে স্টেকহোল্ডার পরামর্শ সভাসাতক্ষীরায় যৌথবাহিনির অভিযানে অস্ত্র-মাদকসহ তিনজন আটকসাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভাসাতক্ষীরা কারা মহাপরিদর্শকের বিরুদ্ধে মানহানি মামলাসাতক্ষীরায় গ্রিলের তালা ভেঙে দুর্ধর্ষ চুরিসাতক্ষীরার লাবসা বাইপাস সড়কে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্টদেবহাটায় অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে স্কুল শিক্ষক ও আয়া আটক কালিগঞ্জে শিশুকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে আটক-৩সাংবাদিক কামরুজ্জামানের শ্যালকের মৃত্যুতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের শোক

vampভিন্ন স্বাদের সংবাদ: এ যুগেও ভ্যাম্পায়ার রয়েছে কি? প্রশ্নটা অনেকের মনেই থাকতে পারে। এর পুরোপুরি উত্তর না মিললেও এই ঘটনাটা পড়ার পরে কিছুটা কৌতূহল তো মিটবেই। অস্ট্রেলিয়ার এই মহিলা রক্ত পান করেন। হলই বা সেটা নিজের, রক্তই তো! আর যিনি রক্ত পান করেন, তাঁকে কি আর মানুষের দলে ফেলা যায়?
তাঁর নাম জর্জিনা কন্ডন। তিনি কিন্তু কখনও ভ্যাম্পায়ার বা পৈশাচিক কোনও কিছুর সঙ্গে নিজের তুলনা করেন না। নিজেকে দেবী বলতেই বেশি ভাল লাগে তাঁর। যখন তিনি থাকেন তাঁর দৈব সত্বায়, তখন তাঁর নাম এসথার। গডেস এসথার। এই দেবীকে বলা হয় নবজীবনের দেবী। জর্জিনা কন্ডনের এই নিজ রক্তপান ঘটনাটির সঙ্গে নতুন জীবন লাভের একটা সাদৃশ্য রয়েছে।
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, জর্জিনা, খুব ছোটবেলা থেকেই রক্তাল্পতায় ভোগেন! ফলে, নিজের রক্ত পান করে মানসিক শান্তি পান তিনি। একদম অল্প বয়স থেকেই নিজের রক্ত পান করে চলেছেন তিনি। কখনও সূচ দিয়ে শিরা থেকে রক্ত তুলে নেন, কখনও আবার নিজেকে আহত করে রক্ত পান করেন জর্জিনা।
তবে সবসময় চাইলেও যে রক্ত পান করতেন পারেন, এমনটা নয়। কারণ রক্তাল্পতার অন্যতম লক্ষণ শরীরে রক্তের অভাব। জর্জিনা যখন গথিক আন্ডারগ্রাউন্ড ক্লাবে যান, তখন অনেকেই না কি তাঁকে নিজেদের রক্ত উৎসর্গ করতে চেয়েছে তাঁর এই ঘটনা জানার পরে। জর্জিনা নিজেই জানিয়েছেন সেই কথা। কিন্তু, তিনি আজ পর্যন্ত অন্য কারও রক্ত পান করেননি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

06d95a1b5c4da834a99f67f9870e2a81-58354f64ef92cস্পোর্টস ডেস্ক: বিপিএল-এর চট্টগ্রাম পর্ব শেষে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষ তালিকাতে জায়গা করে নিয়েছেন সব বাংলাদেশি তারকা। অন্যদিকে বোলারদের তালিকায় যৌথভাবে আছেন চিটাগং ভাইকিংসের স্পিনার মোহাম্মদ নবী ও ঢাকা ডায়নামাইটসের পেসার মোহাম্মদ শহীদ।
নতুন সূচি অনুযায়ী ৮ নভেম্বর শুরু হয় মারকাটের এই ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। ১৪ নভেম্বর ঢাকার প্রথম পর্ব শেষে ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হয় চট্টগ্রাম পর্বের খেলা। যা শেষ হয়েছে মঙ্গলবার। এরপর ফের ঢাকায় ফিরছে বিপিএল। আগামী ২৫ নভেম্বর রংপুর রাইডার্স ও রাজশাহী কিংসের ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে ঢাকায় বিপিএল-এর দ্বিতীয় পর্ব।
এই অবস্থায় ঢাকায় প্রথম পর্ব ও চট্টগ্রাম পর্ব শেষে বিপিএল-এর সেরা পারফরম্যান্সের তালিকাতে স্থান করে নিয়েছে বেশিরভাগ বাংলাদেশি। এবার পরিসংখ্যানের আলোয় ঢাকা পর্বের চিত্র পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হলো-
২২ গজে ব্যাট হাতে বাংলাদেশিদের দাপট: বিপিএল-এর সর্বাধিক রানের তালিকায় শীর্ষ পাঁচটি স্থানই বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের দখলে। শীর্ষে আছেন ঢাকা ডায়নামাইটসের ওপেনার মেহেদী মারুফ। ৭ ম্যাচে ৪০.৬৬ গড়ে ২ হাফসেঞ্চুরিতে তার রান সংখ্যা ২৪৪। এরপর আছেন বরিশাল বুলসের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। ২ হাফসেঞ্চুরিতে তার রান সংখ্যা ২৩৯। একই দলের টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান ২২৫ রান করা শাহরিয়ার নাফিস আছেন তৃতীয় স্থানে। আর চিটাগং ভাইকিংসের তামিম ইকবাল ২২৩ রান করে চতুর্থ ও রাজশাহী কিংসের মমিনুল হক ২১৬ রান করে আছেন পঞ্চম স্থানে। যদিও চিটাগং ভাইকিংস একটি ম্যাচ বেশি খেলেছে।
বোলিংয়ে যৌথভাবে সেরা দেশি ও বিদেশিরা: বোলিংয়ে যৌথভাবে শীর্ষে আছেন ঢাকা ডায়নামাইটসের পেসার মোহাম্মদ শহীদ ও চিটাগং ভাইকিংসের স্পিনার মোহাম্মদ নবী। চিটাগংয়ের এই স্পিনার আট ম্যাচে ১১.৮৫ গড়ে ১৪ উইকেট নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছেন। এক ম্যাচ কম খেলে সমান সংখ্যক উইকেট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন মোহাম্মদ শহীদ।
এছাড়া বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে আরও দাপট দেখিয়েছেন খুলনা টাইটানসের পেসার শফিউল ইসলাম। ৭ ম্যাচে তার উইকেট সংখ্যা ১৩টি। এরপরে থাকা পাকিস্তানি তারকা শহীদ আফ্রিদি ও জুনায়েদ খান নিয়েছেন ১১টি করে উইকেট।
ছক্কা মারার শীর্ষে মেহেদী মারুফ ও সাব্বির রহমান: ধুম ধারাক্কার এই ক্রিকেটে ছক্কা মারার শীর্ষে রয়েছেন দেশি তারকা মেহেদী মারুফ ও সাব্বির রহমান রুম্মন। ৭ ম্যাচে তিনি হাঁকিয়েছেন মোট ১৩টি ছক্কা। অন্যদিকে এক ম্যাচ কম খেলে সাব্বির রহমানের ভা-ারে আছে ১৩টি ছক্কা। এছাড়া ঢাকার শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার সেকুগে প্রসন্ন মেরেছেন ১২টি ছক্কা। চিটাগং ভাইকিংসের নবী ১০টি এবং বরিশালের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম মেরেছেন ৯টি ছক্কা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

indexস্পোর্টস ডেস্ক: ১ বল ৩ রান। বুলাওয়ের স্পোর্টস ক্লাবে এই সমীকরণ মেলাতে পারলেই ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল নিশ্চিত হতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ৩০০ রানের বেশি তাড়া করে প্রথম জয়টাও তুলে নিতে পারত ক্যারিবীয়রা। কিন্তু পারলেন না জেসন হোল্ডার। আসলে হতে দিলেন না নুয়ান প্রদীপ। মাথা ঠা-া রেখে ১৪৪ কিলোমিটার গতির এক ইয়র্কার দিলেন শ্রীলঙ্কান পেসার। হোল্ডার কোনোরকমে বলটাকে শুধু একস্ট্রা কাভারে ঠেলে নিতে পারলেন ১ রান। ফল, জিম্বাবুয়ের সঙ্গে আগের ম্যাচে টাই করা ক্যারিবীয়রা হারল ১ রানে। আর ফাইনালে উঠে গেল শ্রীলঙ্কা। পরশু জিম্বাবুয়ে-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফিরতি ম্যাচেই নির্ধারিত হবে ২৭ তারিখের ফাইনালের দ্বিতীয় দল।
৩৩১ রানের লক্ষ্যে যাত্রাটা ভালোই শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জনসন চার্লস ও এভিন লুইস ৮ ওভারেই দলকে এনে দেন ৬৩ রান। এরপর নিয়মিত উইকেট হারালেও ক্যারিবীয়দের আশা হয়ে টিকে ছিলেন লুইস। ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে এই ওপেনার যখন ফিরলেন জয়ের জন্য ৫৭ বলে ৬৫ রান দরকার। এর আগেই অবশ্য ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিটি তুলে নিয়েছেন লুইস। মাত্রই চতুর্থ ওয়ানডে খেলা লুইস ১২২ বলে ১৫ চার ও ৪ ছয়ে করেছেন ১৪৮ রান।
শেষ ওভারে ২ উইকেট হাতে নিয়ে যেটা ওয়েস্ট ইন্ডিজকে করতে হতো ১০ রান। তৃতীয় বলে সুলিমান বেন ছক্কা মারার পর ৩ বলে দরকার। চতুর্থ বলে রান হলো না, পঞ্চম বলে ডিপ কাভারে ক্যাচ দিলেন বেন। এরপর ওই শেষ বল।
এর আগে শ্রীলঙ্কার ইনিংসে ঠিক ৯৪ রানে করে আউট হয়েছেন নিরোশান ডিকভেলা ও কুশল মেন্ডিস। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই প্রথম এক ইনিংসে দুই ব্যাটসম্যান ৯৪ রানে কাটা পড়লেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6018ddd9c61c15cd49eb50ce252bb149-chapped-lipsস্বাস্থ্য ও জীবন: শীতের সময় আবহাওয়া থাকে শুষ্ক। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ ব্যাপকভাবে কমে যায়। এতে ত্বক হয়ে যায় রুক্ষ, খসখসে। ঠোঁটের বারোটা বাজে সবার আগে। এ সময় অনেকেরই ঠোঁট ফাটে, কথা বলা ও হাসির ক্ষেত্রে যা বিড়ম্বনা সৃষ্টি করে।
ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে অনেকেই চ্যাপস্টিক আর লিপবাম ব্যবহার করেন। এসব উপাদান হয়তো সাময়িক স্বস্তি দেয়, তা কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নয়। লিপবাম বা চ্যাপস্টিকের বিকল্প হিসেবে প্রাকৃতিক উপায়ে ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারেন। জেনে নিন কীভাবে ঠেকাবেন ঠোঁট ফাটা:
মধু-ভ্যাসলিন: মধুতে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী উপাদান আছে। ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি ত্বককে শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে নরম রাখে। তাই মধু ও ভ্যাসলিন মিশিয়ে মাখলে ঠোঁট ফাটার উপশম হবে।
ঘৃতকুমারী: এটি শুধু ত্বকের জন্য উপকারী নয় ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে এবং ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারে। এতে যে প্রাকৃতিক উপাদান আছে, তা নিয়মিত ঠোঁটের সংস্পর্শে এলে ঠোঁট ফাটা সারে।
অলিভ অয়েল: এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ও লুব্রিকেন্ট। এতে যে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, তা ত্বকের শুষ্কতা দূর ও ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারে। দিনে দুবার ঠোঁটে অলিভ অয়েল মাখলে ঠোঁট নরম ও মসৃণ হয়।
নারকেল তেল: ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে দীর্ঘদিন ধরেই নারকেল তেলের ব্যবহার দেখা যায়। এতে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, যা ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে। ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে নিয়মিত নারকেল তেল লাগাতে পারেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

10-1স্বাস্থ্য ও জীবন: দরজায় কড়া নাড়ছে শীত। হেমন্তের শেষবেলায়ই কাঁপুনি শুরু সারা শরীরে। সাত-সকালে উঠে বেশ অনুভব হচ্ছে সেটা। অথচ অফিসে যেতে হলে শাওয়ারের নীচে দাঁড়াতেই হবে। সপ্তাহের কর্মব্যস্ত দিনে নিমরাজি হলেও গোসল করা তো এড়ানো যায় না।
কিন্তু, রাস্তায় পা রাখতেই ফের গায়ে কাঁটা ধরানো ঠান্ডা হাওয়া। মনে মনে ভাবছেন, আহা গোসল করাটা যদি সত্যিই এড়ানো যেত! এক-আধদিন কিন্তু এমনটা করতেই পারেন। গোসল না করে অফিসের পথে বাড়াতেই পারেন। তা সত্ত্বেও আপনাকে দেখাবে ঝরঝরে, একেবারে ফ্রেশ। কী ভাবে? দেখুন নিছের টিপসগুলো:
১) বাজারচলতি যে কোনও নামী ব্র্যান্ডের বেবি ওয়াইপ্স কিনে নিন। ত্বকের তৈলাক্ত অংশগুলো বেবি ওয়াইপ্স দিয়ে ভাল করে মুছে নিন। এ বার সারা শরীরে একটা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বডি ওডার স্প্রে ছড়িয়ে নিন। সারা দিন ফ্রেশ থাকবেন।
২) গোসল না করতে ইচ্ছে করলে সমস্যা নাই। মাথার চুলের গোড়ায় ছড়িয়ে দিন বেশ খানিকটা বেবি পাউডার। চুলের তেলতেলে ভাবটা কেটে যাবে। মাথায় দুর্গন্ধ এড়াতে ড্রাই শ্যাম্পুও ব্যবহার করতে পারেন।
৩) চুলের যতœ তো হল। কিন্তু, তেলতেলে ত্বকের কী করবেন? কাজে আসতে পারে অ্যাপল সাইডার ভিনিগার। প্রথমে একটা মাইল্ড ক্লেনজার দিয়ে মুখ মুছে নিন। এ বার সামান্য পানিতে অ্যাপল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে মুখের তৈলাক্ত জায়গাগুলি ভাল করে ঘষে মুছে নিন।
৪) গোসল না করলে পায়ের পাতায় ছড়িয়ে নিন টি ট্রি অয়েল। এর পর খানিকটা ডিওডোরেন্ট স্প্রে করুন। পায়ের সমস্ত দুর্গন্ধ দূরে পালাবে।
৫) গোসল না করলে অনেক সময় ত্বকে শুকনো ভাব আসে। তা এড়াতে মুখে যে কোনও ভাল ব্র্যান্ডের এসেনশিয়াল অয়েল স্প্রে করতে পারেন। ত্বকের সজীবতা বজায় থাকবে।
৬) গোসল না করেও মুখ পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত ফেস স্ক্রাব করুন। এতে মুখের ধুলোময়লা দূর হবে। সঙ্গে স্কিনের গ্লো-ও ফিরে পাবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

3-1স্বাস্থ্য ও জীবন: শীতকাল আসলে সরিষার তেলের কদর বেড়ে যায় বহুগুন। সরিষার তেলের নানা উপাকারীতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে আমাদের দাদী-নানীরা যেন কখনো ক্লান্ত হতেন না। আসুন দেখে নেওয়া যাক সৌন্দর্য চর্চায় এর কী উপকারিতা রয়েছে:
১. ত্বকের প্রাকৃতিক আভা ফিরিয়ে আনে: শত শত বছর ধরে ভারতীয়রা গোসলের আগে দেহে সরিষার তেল ব্যবহার করে ম্যাসেজ করতেন। গোসলের আগে দেহের শুষ্ক জায়গাগুলো ম্যাসেজ করতে সরিষার তেল ব্যবহার করা যায়। শুকিয়ে যাওয়া ত্বক অপসারণের জন্য সরিষার তেলের সঙ্গে বেসন, দই এবং লেবুর জুস মিশিয়ে বডি প্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
২. ত্বক প্রস্তুতকরণ: শুষ্ক ছালওঠা ত্বক একটি সাধারণ সমস্যা রুঢ় শীতকালে আমাদের সকলেই যার মুখোমুখ হই। আর কোনো পার্টিতে যোগদানের আগে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য একটি প্রধান বাধা হতে পারে এটি। কয়েক ফোটা সরিষার তেল নিয়ে মুখে ঘষুণ। এরপর পানি দিয়ে ধোয়ার আগে কয়েক মিনিট তা ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ধোয়ার পর ত্বক মসৃণ হয়ে আসবে এবং ফাউন্ডেশন ও মেকআপ করার জন্য তৈরি হবে।
৩. যথাযথ চুলের যতœ: মাথার ত্বকে নিয়মিতভাবে সরিষার তেল ব্যবহার করলে খুশকি, খোস-পাঁচড়া এবং চুলপড়ার মতো শীতকালীন সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। কেউ চাইলে সরিষার তেল দিয়ে একটি গরম তেল চিকিৎসাও করাতে পারেন। এরপর হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললে স্বাস্থ্যবান ও উজ্জ্বল চুল পাওয়া যাবে।
৪. ঠোঁটের সুরক্ষা প্রদান: খসখসে শুষ্ক ঠোঁট পুরো চেহারা সুরতের ওপরই ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। কয়েক ফোঁটা সরিষার তেল প্রয়োগে ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করা সম্ভব। যা মোড়কজাত ঠোঁটের বামের চেয়েও বেশি নিরাপদ। কিন্তু পরিহাস হলো দাদী-নানীরা বলতেন, রাতে ঘুমানোর সময় নাভীতে এক বা দুই ফোটা সরিষার তেল লাগিয়ে ঘুমালে সকাল বেলা আপনার ঠোঁটগুলো শিশুর ত্বকের মতো নরম তুলতুলে হয়ে থাকবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

gettyimages-477329460-2আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মার্কিন ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ও ট্রাম্পপুত্র ব্যারন হোয়াইট হাউজে না উঠে আপাতত নিউ ইয়র্কে ট্রাম্প টাওয়ারে থেকে যাচ্ছেন। তাদের নিরাপত্তা এবং মাঝে মাঝে তাদের দেখতে আসা ট্রাম্পের নিরাপত্তায় প্রতিদিন খরচ হবে প্রায় ১০ লাখ মার্কিন ডলার।
এতো খরচ মেটাতে অবশ্যই ফেডারেল সরকারের কাছে অর্থায়ন চাইবেন বলে জানিয়েছেন নিউ ইয়র্কের মেয়র বিল ডে ব্লাসিও।
আগামী সাত মাসের জন্য হোয়াইট হাউজের বদলে ট্রাম্প টাওয়ারে থাকবেন মেলানিয়া ও ব্যারন ট্রাম্প। এই সিদ্ধান্ত শুধুই ১০ বছর বয়সী ব্যারনের মঙ্গলের জন্য।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ব্যারনের চলতি ক্লাসের কার্যক্রম শেষ হবে আগামী বছরের জুনে। এর মাঝে ঘর পাল্টানোর ঝামেলা করে তার পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটাতে চান না মা মেলানিয়া। এজন্য ব্যারনের এ বছরটা শেষ হওয়া পর্যন্ত ট্রাম্প টাওয়ারে বিলাসবহুল পেন্টহাউজেই রয়ে যাবেন মা-ছেলে।
তবে কাজের খাতিরে সময়মতো হোয়াইট হাউজে উঠে গেলেও পেন্টহাউজে পরিবারের সঙ্গে যথেষ্ট সময় কাটাবেন বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প দম্পতির এই সিদ্ধান্তে তারা নিজেরা খুশি হলেও ক্ষুব্ধ নিউইয়র্কবাসী। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে সৃষ্ট বিক্ষোভ-আন্দোলন এবং ফলস্বরূপ অতিরিক্ত নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েনে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় আছেন অনেকেই।
পাশাপাশি জায়গায় জায়গায় থামিয়ে পথচারীদের ব্যাগ তল্লাশি, রাস্তায় গাড়ি তল্লাশির কারণে যানজট বেড়ে গেছে অনেকটাই। এসব কিছুকে হয়রানি মনে করছেন নিউইয়র্কের মানুষজন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ধুলিহর প্রতিনিধি: সদর উপজেলার বিডিএফ (ব্রহ্মরাজপুর,ধুলিহর ও ফিংড়ী) প্রেসক্লাবের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন জমে উঠেছে। আগামী ১ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। শুধুমাত্র সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কার্যনির্বাহী পরিষদের ৯টি পদের ৭টিতে ইতিমধ্যে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে। এরা হলেন সহ-সভাপতি পদে জি,এম আমিনুল হক, যুগ্ম সম্পাদক পদে জাহারুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আছাদুল ইসলাম, অর্থ-সম্পাদক পদে শরিফুল ইসলাম রানা, দপ্তর সম্পাদক পদে জাহাঙ্গীর হোসেন, কার্যকারী সদস্য পদে এস,এম ইসমাইল হোসেন ও মোঃ রেজাউল করিম মিঠু। সভাপতি পদে শাহাদাৎ হোসেন বাবু (দৈনিক দৃষ্টিপাত) ছাতা প্রতীক ও আব্দুল হাকিম (দৈনিক কালের চিত্র) আনারস প্রতীক এবং সাধারণ সম্পাদক পদে জি,এম আরশাদ আলী (দৈনিক কাফেলা) তালা-চাবি প্রতীক, আবু সাঈদ (দৈনিক দক্ষিণের মশাল) চশমা প্রতীক ও আজিজুল ইসলাম (দৈনিক যুগের বার্তা) কলম প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে সমর্থন ও ভোট কামনা করছেন। জমজমাট হয়ে উঠেছে ভোটের লড়াই। এবারের নির্বাচনে ১৭ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ডিবি ইউনাইটেড হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মমিনুর রহমান মুকুল, সহকারী নির্বাচন কমিশনার ধুলিহর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আহসান হাবিব ও সদস্য সচিব ডিবি ইউনাইটেড হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক মুকুল হোসেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest