সর্বশেষ সংবাদ-
অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে যেকোনো `চ্যালেঞ্জ’ নিতে প্রস্তুত নতুন সিইসিসাতক্ষীরা জেলা স্কাউটস’র কমিটি গঠন জেলা প্রশাসক সভাপতি : সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেনআশাশুনির বুধহাটা খেয়াঘাটে বেতনা নদীতে সাঁকো নির্মানকালীগঞ্জে কৃষিজমিতে লবণ পানি ঢুকিয়ে চিংড়ি চাষ বন্ধে উচ্চ আদালতের রায় বাস্তবায়ন বিষয়ক মতবিনিময়তালার কপোতাক্ষ নদীর চর থেকে রাবেয়া বেগম নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধারসাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে শাহ আলম সভাপতি :ইমদাদুল সম্পাদকআসুন! নতুন স্বাধীনতা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের জন্য কাজ করি -ডা: গালিবদেবহাটা উপজেলা আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় সভাসাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন নারী ফুটবলারকে সংবর্ধনা : প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা প্রদানতারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা অবহিতকরন ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনে গণসমাবেশ

imagesবিনোদন ডেস্ক: কয়েক বছর ধরে দেশি চলচ্চিত্র খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল। প্রযোজকরা লগ্নিকৃত টাকা ফেরত পেতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। আগে যেখানে বছরে শতাধিক চলচ্চিত্র মুক্তি পেত, এখন সেটা কমে এসে ত্রিশ থেকে চল্লিশের ঘরে পৌঁছেছে। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে সিনেমা হল কমছে। তাই এখন ঈদ উৎসবে চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়ার দিকে ঝুঁকছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ, দুই ঈদে মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্রগুলো বেশ ভালো ব্যবসা করে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার ঈদুল আজহায় মুক্তি পেয়েছে তিনটি চলচ্চিত্র। এর মধ্যে রয়েছে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার বড় বাজেটের চলচ্চিত্র ‘রক্ত’। এটি পরিচালনা করেছেন ওয়াজেদ আলী সুমন। এ ছাড়া শামীম আহমেদ রনির ‘বসগিরি’ ও রাজু চৌধুরীর ‘শুটার’ মুক্তি পেয়েছে। তিনটি চলচ্চিত্রের দুটির নায়ক শাকিব খান। বাকি একটি নারীকেন্দ্রিক চলচ্চিত্র হওয়ায় প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছেন পরী মণি।
এই ঈদে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র একজোড়া নতুন মুখ পেয়েছে। শবনম বুবলী ও রোশান। শবনম বুবলী অভিনয় করেছেন শাকিব খানের বিপরীতে ‘বসগিরি’ ও ‘শুটার’ চলচ্চিত্রে। রোশান অভিনয় করেছেন ‘রক্ত’ চলচ্চিত্রে পরী মণির বিপরীতে।
এরই মধ্যে ঈদের সপ্তাহখানেক পেরিয়ে গেছে। ঈদের আমেজ কাটতে শুরু করেছে। এখন প্রশ্ন হলো, ঈদের চলচ্চিত্রগুলো কেমন চলছে? নতুন দুই মুখকে দর্শক কতটুকু গ্রহণ করেছে? প্রশ্ন দুটির উত্তর খুঁজতে গিয়েছিলাম কয়েকটি সিনেমা হলে। সেখানে হল ম্যানেজারসহ সাধারণ দর্শকের কাছে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছি।
খুলনার বেশ পুরোনো একটি সিনেমা হল ‘সোসাইটি’। মৃতপ্রায় সিনেমা হলটি চলে জেলা প্রশাসনের আওতায়। নতুন চলচ্চিত্র খুব একটা মুক্তি না পেলেও এই ঈদে মুক্তি পেয়েছে ‘শুটার’ চলচ্চিত্রটি। দুপুরের শো-তে হাজির হলাম সিনেমা হলে। ঘোলা পর্দা আর অস্পষ্ট সাউন্ডে যখন ছবি আরম্ভ হলো, তখন সর্বসাকল্যে দর্শক ১০ জন। সিনেমা শেষে হলের ম্যানেজার বাবুর সঙ্গে কথা বললাম। জানতে চাইলাম চলচ্চিত্রটির সেল রিপোর্ট সম্পর্কে। তিনি জানালেন, ঈদের দিন কিছু দর্শক হলেও এখন আসছে না কেউ। কথায় কথায় তাঁকে ভারতীয় চলচ্চিত্র আমদানি বিষয়ে প্রশ্ন করলাম। তিনি বিষয়টি সমর্থন করে বললেন, “আসলে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের খারাপ অবস্থার কারণে এ ধরনের (শুটার) সিনেমা দায়ী। দেখেছেন তো দর্শক নেই। তা ছাড়া আমাদের হল চালাতে যত ছবি প্রয়োজন, তত ছবি পাচ্ছি না। সে জন্য ভারতীয় ছবির দিকে ঝুঁকতে হচ্ছে। সামনে কলকাতার ‘লাভ এক্সপ্রেস’ মুক্তি পাবে। ওখান থেকে কিছু আয় করতে পারব। কারণ, ‘কেলোর কীর্তি’ থেকে আমাদের অনেক আয় হয়েছে।”
দৌলতপুর থেকে ‘শুটার’ দেখতে আসা দর্শক তুহিন চৌধুরীর কাছে চলচ্চিত্রটির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সিনেমাটিতে কোনো গল্প নেই। শুধু কয়েকটি দৃশ্য জোড়া লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ নতুন মুখ বুবলী কেমন করেছে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মোটামুটি। নতুন হিসেবে খুব খারাপ না, আবার ভালো না।’
সোসাইটির একটু সামনেই শঙ্খ সিনেমা হল। অনেক বছর ধরেই চলছে হলটি। যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র ‘রক্ত’ চলছে। হলের বাইরে পরী মণি আর রোশানের বড় বড় পোস্টার। কিছু দর্শক অদ্ভুত মুগ্ধতা নিয়ে দেখছেন পোস্টার। শো আরম্ভ হওয়ার আগে দর্শকের একজনের কাছে সিনেমাটি দেখতে আসার কারণ জানতে চাই। উত্তরে তিনি বললেন, ‘শুনেছি এটা বড় বাজেটের ছবি। টিভিতে গান দেখেছি। ভালো লেগেছে। তাই দেখতে আসছি।’
শো আরম্ভ হওয়ার পর আমি ঠিক সেই দর্শকটির পাশে বসলাম। উদ্দেশ্য, সিনেমা শেষে আবার তাঁর মতামত নেওয়া। সিনেমা শেষে বের হতেই তাঁর কাছে জানতে চাই, কেমন লাগল? জবাবে তিনি বেশ হতাশা নিয়েই বললেন, ‘যা আশা করেছিলাম, তা পাইনি। আশাহত হয়েছি।’ অন্য একজন নারী দর্শককে একই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতেই তিনি তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে বললেন, ‘খুব ভালো সিনেমা এটি। ভালো লেগেছে। বাংলাদেশে এমন আরো ছবি নির্মাণ হওয়া প্রয়োজন।’
ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত আরেকটি চলচ্চিত্রের নাম ‘বসগিরি’। মুক্তির আগে এটি বেশ আলোচনায় ছিল। কারণ, এতে অভিনয় করেছেন ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা রজতাভ দত্ত। ঈদের দিন থেকে সিনেমাটি ভালো চললেও সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দর্শকের আগ্রহ কমতে শুরু করে। প্রথম কয়েক দিন সিনেমা হলগুলোতে দর্শকের লম্বা লাইন লক্ষ করা গেছে।
আজকাল চলচ্চিত্র নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা হয়। রিভিউসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করা হয়। ঈদে মুক্তি পাওয়া তিনটি ছবি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। চিত্রনাট্যকার মেজবাহ উদ্দিন সুমন ফেসবুকে লিখেছেন, “একটি ভালো কাহিনীর (যদিও ভালো ছবির আদল) অসাধারণ দুর্বল চিত্রনাট্যের সিনেমা ‘রক্ত’ দেখে আসলাম। সিনেমার ডায়ালগ খুব বাজে।”
চলচ্চিত্র সমালোচক তির্থক আহসান রুবেল লিখেছেন, ‘শুটার দেখা মানে পুরো সময়টার মিসইউজ করা।’ মারুফ মুনজির নামে এক ব্লগার ‘বসগিরি’ সম্পর্কে লিখেছেন, ‘সিনেমার কোনো কাহিনী নেই। এখানে যেভাবে প্রেম-ভালোবাসার রসায়ন দেখানো হয়েছে, বাস্তবে তা কখনোই সম্ভব নয়।’ এর বিপরীতে অনেকে প্রশংসাও করেছেন। সেইসঙ্গে বুবলী ও রোশানকে প্রশংসা করেছেন অনেকেই।
এ ছাড়া ঈদের চলচ্চিত্র সম্পর্কে জনপ্রিয় পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, “এবার ঈদের সিনেমাগুলো গত ঈদের মতো মানসম্মত ছিল না। তবে ‘রক্ত’ কিছুটা ব্যতিক্রম। ‘রক্ত’র মেকিং ভালো, কিন্তু তিনটি সিনেমার গল্পই দুর্বল।”
নতুন মুখ শবনম বুবলী ও রোশান সম্পর্কেও প্রশ্ন করেছিলাম তাঁকে। দুজনকে নিয়ে তাঁর মন্তব্য এমন, ‘রোশান এই ঈদের সবচেয়ে বড় পাওয়া। সারপ্রাইজ বলতে পারেন। তাঁর অভিনয়ে জড়তা ছিল না। তাঁর ভয়েজও মানানসই। আমি অভিভূত। তাঁকে নিয়ে অনেক আশাবাদী। আর বুবলীকে আরো উন্নতি করতে হবে।’
ঈদের চলচ্চিত্র নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি থেকে আরম্ভ করে সাধারণ দর্শকের মধ্যে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। মানুষভেদে মতামতের ভিন্নতা থাকা স্বাভাবিক। এসব কিছুর ঊর্ধ্বে হলো ব্যবসা। দিনশেষে চলচ্চিত্র কেমন ব্যবসা করল, সেটাই আসল। বাংলাদেশে চলচ্চিত্র কেমন ব্যবসা করে, সেটার সঠিক হিসাব জানা যায় না তেমন। কারণ, এখানে বক্স-অফিস নেই। বক্স-অফিস থাকলে সাফল্য-ব্যর্থতার সঠিক পরিসংখ্যান জানা যায়। তবে চলচ্চিত্রশিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে দরকার মানসম্মত চলচ্চিত্র। কারণ, দর্শক ভালো মানের চলচ্চিত্র দেখতে চায়। ভালো মানের চলচ্চিত্র নির্মিত হলে অবশ্যই দর্শক হলে যাবে। তা ছাড়া বাঙালি চলচ্চিত্রপ্রেমী জাতি। চমৎকার কিছু চলচ্চিত্রই পারে আবার বাঙালির চলচ্চিত্র প্রেম জাগিয়ে তুলতে।
লেখক: রেজওয়ান সিদ্দিকী অর্ণ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক: ২১ সেপ্টেম্বর বিশ্ব শান্তি  দিবস। এই দিবসে কার কী ভাবনা ছিল, জেনে নেওয়া যাক…

প্রশ্ন : শান্তি  দিবস নিয়ে আপনি কী ভাবছেন, ভাই?

প্রথম জনৈক যুবক : শান্তি নামের কোনো মেয়েরে বিয়া করমু বলে ভাবছি! তাতে সংসারে শান্তি থাকব বলে ধারণা!

প্রশ্ন : মহাশয়, বিশ্ব শান্তি দিবসে আপনার ভাবনা কী?

দ্বিতীয় জনৈক ব্যক্তি : এতক্ষণ শান্তিতেই ঘুমাইতেছিলাম, দিলেন তো মিয়া শান্তিরে ভাগাইয়া!

প্রশ্ন : এই যে ভাই, শান্তি দিবস নিয়ে আপনি কিছু ভাবছেন?

জনৈক স্বামী : সংসার নিয়ে বহুত অশান্তিতে আছি! শান্তির খোঁজে সন্ন্যাসী হমু ভাবছি!

প্রশ্ন : কিরে, তুই আমার শান্তিরে ফেসবুকে নাকি লাভ ইমো দিছস!

জনৈক বন্ধু : আরে চ্যাতস কেন! শান্তি দিবসে শান্তির প্রতি লাভ মানে ভালোবাসা জানানো আমাদের সকলের দায়িত্ব!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

w-1কবিরুল ইসলাম,ব্রহ্মরাজপুরঃ- সদর উপজেলার ব্রহ্মরাজপুরের ডি,বি ইউনাইটেড হাইস্কুলে “আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস” উপলক্ষে রেলী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টায় শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ০৯ নং ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান  ও ডি,বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি স,ম শহিদুল ইসলাম।অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ডি, বি ইউনাইটেড হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোমিনুর রহমান মুকুল। এছাড়া অন্যান্য সহকারী শিক্ষকবৃন্দও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন,একটি যুদ্ধবিহীন বিশ্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষে ১৯৮১সালে    জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গৃহিত নম্বর ৩৬/৩৭প্রস্তাব অনুসারে প্রতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের ২১ তারিখ দিনটিকে “আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস” হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।সেখান থেকে প্রতি বছর জাতিসংঘের সকল সহযোগী দেশ সমূহ এই দিনটিতে “আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস” হিসেবে পালস করে আসছে।বক্তারা আরও বলেন,বর্তমান বিশ্বের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই সর্বদা যুদ্ধ,বিগ্রহ, মারামারি, জঙ্গিবাদ লেগেই আছে।প্রতিনয়ত মানুষ মরছে,ঘরবাড়ি হারিয়ে মানুষ জাজাবর জীবন যাপন করছে।অসহায় পড়ে নারী ও শিশুরা।এইসব ঘটনা সত্যিই দুঃখজনক।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আমাদের দেশ যেভাবে সকল বাঁধা পেরিয়ে উন্নতির পথে ধাবিত হচ্ছে , বক্তারা তার ভূয়সী প্রশংসা করেন।ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আমরা যেন যুদ্ধ মুক্ত শান্তময়,সুন্দর এক পৃথবী বিনির্মাণ করে যেতে পারি সেই আশাবাদ ব্যক্ত করে অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6fdfb16018f17b15927d34d781a8fc6b-angelina_jolie-brad_pittবিনোদন ডেস্ক: হলিউডের সবচেয়ে বিখ্যাত যুগল ব্র্যাড পিট এবং অ্যাঞ্জেলিনা জোলির মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ হচ্ছে।অ্যাঞ্জেলিনা জোলির একজন আইনজীবী জানিয়েছেন, পরিবারের কথা চিন্তা করেই জোলি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

প্রায় ১০ বছর একসাথে থাকার পর এই যুগল ২০১৪ সালে বিয়ে করেন।তাদের ছয়টি সন্তান রয়েছে।এর মধ্যে তিনটি সন্তান তারা বিদেশ থেকে দত্তক নিয়েছেন।বিনোদন বিষয়ক ওয়েবসাইট টিএমজি বলছে, ছয় সন্তানকে নিজের সাথে রাখার জন্য আবেদন করেছেন অ্যাঞ্জেলিনা।–বিবিসি।

জোলি অবশ্য ব্র্যাড পিটের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন।তার প্রথম স্ত্রী, বিখ্যাত টিভি সিরিয়াল ‘ফ্রেন্ডস’ এর তারকা অভিনেত্রী জেনিফার অ্যানিস্টন।আর জোলির ছিল এটা তৃতীয় বিয়ে।এর আগে তিনি বিলি বব থর্নটন এবং জনি লি মিলারকে বিয়ে করেন।

তবে প্রথম বিয়ে না হলেও এই জুটিটি বিশ্বজুড়ে এতই আলোচিত হয় যে তাদের দুজনের নামকে যুক্ত করে ‘ব্রাঞ্জেলিনা’ ডাকত ভক্তরা।২০০৫ সালে মুক্তি পাওয়া ‘মি. অ্যান্ড মিসেস স্মিথ’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে দুজনার প্রেম হয়।সেই থেকে তারা একত্রেই ছিলেন।

দুজন সর্বশেষ একত্রে অভিনয় করেন গত বছর ‘বাই দ্য সি’ নামের চলচ্চিত্রে।প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে এই চলচ্চিত্রটির লেখক, পরিচালক ও প্রযোজক স্বয়ং অ্যাঞ্জেলিনা জোলি।চলচ্চিত্রটিতে এক যুগলের গল্প বলা হয়েছে, যারা একটি ফরাসী হোটেলে অবস্থান করছিল তাদের দাম্পত্য সম্পর্ককে ঠিকঠাক করবার জন্য।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

cowডেস্ক: গোয়ালঘরে ঢুকে চমকে উঠলেন স্ট্যান ম্যাককাবিন । তার পোষা গাভী প্রসব করেছে এক অদ্ভুতদর্শন বাছুর । শাবকটির দেহে দুটি মুখ ! মাথা একটি । কিন্তু দুটি মুখে চারটি চোখ ! স্ত্রী শাবকটির নামকরণ করা হয়েছে লাকি ।আমেরিকার কেন্টাকির টেলর কাউন্টিতে ।

চারটি চোখ নিয়ে জন্ম হলেও লাকি দেখতে পায় দুটি চোখে । চতুর্থ চোখটি আবার লোমে ঢাকা । বাইরে থেকে তাকে দেখলে মনে হয় তেচোখো বাছুর । অবশ্য খাওয়ার সময় সে খেতে পারে দুটি মুখ দিয়েই ।

একে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা । তার উপর পায়ে দুর্বলতা । ফলে লাকি ঠিক করে হাঁটতে পারে না । তাকে ধরে থাকতে হয় । তারপরে অল্প অল্প হাঁটতে পারে । এছাড়া আর কোনও সমস্যা নেই ।

লাকিকে নিয়ে স্থানীয় পশু চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেছেন ম্যাককাবিন । কিন্তু বাছুরটি কতদিন জীবিত থাকবে সে বিষয়ে চিকিৎসকরা সন্দিগ্ধ । সে যে জন্মের পরে এতদিন সুস্থ রয়েছে তাতেই বিস্মিত চিকিৎসকরা । বলছেন‚ এটা চিকিৎসাশাস্ত্রে মিরাক্যল ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

0d2c3f36c634283e3f4ba6b18e61293f-junaid-headshot_square_highres-jpgttভারতে বিশ্বব্যাংকের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ জুনাইদ আহমেদ। চলতি মাস থেকেই তিনি এ পদের দায়িত্ব নিয়েছেন। তাঁর পুরো নাম জুনাইদ কামাল আহমেদ।

বিশ্বব্যাংকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তির বরাত দিয়ে মঙ্গলবার আউটলুকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে অর্থনীতিবিদ জুনাইদের অভিজ্ঞতা অনেক। ১৯৯১ সালে তিনি বিশ্বব্যাংকে যোগ দেন। আফ্রিকা ও পূর্ব ইউরোপে তিনি অবকাঠামো সংক্রান্ত উন্নয়নমূলক কাজ করেন।

জুনাইদ অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন ব্রাউন ইউনিভার্সিটি থেকে। হার্ভার্ডে অর্জন করেন স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। পরে ‘অ্যাপলায়েড ইকনোমিকস’ নিয়ে পিএইচডি করেন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে।

ভারতে নতুন পদে দায়িত্ব নেওয়ার আগে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিমের চিফ অব স্টাফ হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি। ভারতে এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো কাজ করছেন জুনাইদ।

জুনাইদ আহমেদ সম্পর্কে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যানেত্তি ডিক্সন জানান, পানি, নগরায়ন, সামাজিক উন্নয়ন বিষয়ে জুনাইদের দৃঢ় অভিজ্ঞতা ভারতের উন্নয়ন যাত্রায় বিশ্বব্যাংকের কৌশল গ্রহণে সহায়তা করবে।

চলতি বছর জানুয়ারিতে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে যোগ দেন জুনাইদ। এর আগে বিশ্বব্যাংকের পানি সংক্রান্ত কর্মসূচি ‘ওয়ার্ল্ড গ্লোবাল প্র্যাকটিসে’র জ্যেষ্ঠ পরিচালক ছিলেন। এ সময় বেশ কিছু উন্নয়নমূলক কাজের নেতৃত্ব দেন জুনাইদ।

এ ছাড়া এর আগের ১০ বছর মাঠে কাজ করেছেন জুনাইদ।  জোহানেসবার্গে সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন। ২০০৪ সালে ওয়ার্ল্ড ডেভেলপমেন্ট রিপোর্টের সদস্য ছিলেন। ২০০৪ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে কাজ করেন। এরপরই চলে যান আফ্রিকায়। ২০১২ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকা এলাকার টেকসই উন্নয়ন কর্মসূচির পরিচালক ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও মৌতলা ইউপি চেয়ারম্যান সাঈদ মেহেদীর নামে  মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় মৌতলা ইউনিয়নের পানিয়া স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ধলবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক চন্ডীচরণ মন্ডল। মৌতলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনেরimg_0846-copy আয়োজনে এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাহিত্য ভঞ্জন চৌধুরির পরিচালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও সাতক্ষীরা জজকোর্টের এডিশনাল পিপি এড. মোজাহার হোসেন কান্টু, বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ রিয়াজ উদ্দীন, ডি এম সিরাজুল ইসলাম, কালিগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আনোয়ারুল কবির লিটু, সাবেক যুবলীগ নেতা ও মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাস্টার শফিকুল ইসলাম, অমল কৃষ্ণ প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, সাঈদ মেহেদীকে বাদ দিয়ে কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। তিনি ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। তিনি বিগত ২০১৩ সাল থেকে জামায়াত-শিবিরের সকল নাশকতা প্রতিরোধে সরাসরি নেতৃত্বে দিয়েছেন। তিনি এই উপজেলা আওয়ামীলীগের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু যে ঘটনায় তাকে আসামী করে মিথ্যা মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেদিন তিনি কালিগঞ্জে ছিলেন না। তার মত এক জনপ্রিয় নেতার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া মানে তাকে হয়রানি করা ছাড়া আর কিছুই না। আজ সাঈদ মেহেদীর নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে এ সমাবেশে হাজারো মানুষ উপস্থিত হওয়ার কথা থাকলেও বিরোধী পক্ষে ভয়ভীতি ও পুলিশি বাধায় তা সম্ভব হয়নি। বক্তারা অবিলম্বে সাঈদ মেহেদীর নামে মিথ্যা প্রত্যাহার করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। এর আগে পানিয়া স্কুল মাঠে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে সাঈদ মেহেদীর নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

og-jpg
নিজস্ব প্রতিবেদক : মুক্তিপনের দাবীতে সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের কাঠেশ্বর এলাকা থেকে ২৫ টি নৌকা থেকে ৮ জেলেকে অপহরণ করেছে জলদস্যু নোয়া মিয়া বাহিনী। মঙ্গলবার বিকেলে কাঠেশ্বর এলাকায় মাছ ধরার সময় জলদস্যুরা তাদের অপহরন করে।
ফিরে আসা জেলে শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের চাঁদনীমুখা গ্রামের মোজাম গাজীর ছেলে ইকবাল হোসেন ও লিয়াকত মোল্যার ছেলে ইউছুফ মোল্যা জানান, সুন্দবনের কাঠেশ্বর এলাকায় মাছ ধরার সময় ২৫ টি নৌকা থেকে ৮ জেলেকে জন প্রতি ৩০ হাজার টাকা মুক্তি পনের দাবীতে অপহরন করে জলদস্যু নোয়া মিয়া বাহিনী। অপহৃত জেলেরা হলেন, চাদনী মুখা গ্রামের শাহাদাৎ, শামসুর রহমান, রাজুসহ মোট ৮ জন। সুন্দরবন বুড়িগোয়ালিনী ষ্টেশন কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা জানান, এ ব্যাপারে আমারা একনও কোন কিছু জানতে পারেনি। তবে বিষয়টি লোকমুখে শুনার পর খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest