সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটায় নওয়াপাড়া নাংলা বাজার বিএনপির কর্মীসভাসাতক্ষীরায় আধুনিক পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষে পুকুর প্রস্তুতি-জৈব নিরাপত্তা শীর্ষক কর্মশালাকালক্ষেপন না করে দ্রুত নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্বভার দেয়ার আহবানসাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে নবীন বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনাশ্যামনগরে বিএনপির দুই পক্ষের কর্মসূচি ঘিরে উত্তেজনা-সংঘর্ষ : ১৪৪ ধারা জারিসাতক্ষীরায় ব্যবসায়ীর ২৩ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের মুল হোতা আলিমুদ্দীন গাজি গ্রেপ্তারদেবহাটায় শহীদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে আলোচনাজিয়াউর রহমান এর জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় তাঁতীদলের দোয়াজেলা জে এস ডির শোকনওয়াবেঁকীতে রাতের আধারে বাচ্চাসহ গরু জবাই : ৭ হাজার টাকা জরিমানা

photo-1475264072ডেস্ক রিপোর্ট: আগামী ৯-১০ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠেয় ১৯তম সার্ক সম্মেলন স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান। শুক্রবার দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী (নওয়াজ শরীফ) সার্ক নেতাদের সম্মেলনে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য সামনে তাকিয়ে ছিলেন। যথানিয়মে সম্মেলন সফল করার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছিল। সম্মেলনে যোগদান না করে সার্ক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য পাকিস্তান নিন্দা জানায়।’
ইসলামাবাদ বিবৃতিতে বলে, ‘আঞ্চলিক সহযোগিতার বহুপক্ষীয় ফোরামে একটি সদস্য রাষ্ট্র দ্বিপক্ষীয় সমস্যা হাজির করে সার্ক সনদের নীতি ভঙ্গ করেছে।’
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, সম্মেলন বানচাল করতে ভারতের যে সিদ্ধান্ত তা দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ডাকের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতনিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের উরি সেনাঘাঁটিতে হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা। এর ফলে ভারতের ১৯ সেনা সদস্য নিহত হন। এরপর পাকিস্তানের ভূখণ্ডে সন্ত্রাসীদের ঘাঁটিতে পাল্টা হামলা চালানোর কথা জানায় ভারতের সেনাবাহিনী।

এরই এক পর্যায়ে সার্ক সম্মেলনে না যাওয়ার কথা জানায় ভারত। এরপর বাংলাদেশ, ভুটান, আফগানিস্তান এই সম্মেলন থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেও

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6মাহফিজুল ইসলাম আককাজ: সাতক্ষীরায় ১৫ দিন ব্যাপী ৩ শ’ বছরের ঐতিহ্যবাহী গুড় পুকুর মেলা ২০১৬ এর নির্ধারিত সময়ের শেষের দিকে জমে উঠেছে মেলা। মেলায় উপছে পড়া ভীড়। মেলা প্রাঙ্গণে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ক্রেতারা কিনছে তাদের পছন্দের জিনিস। মেলায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তর থেকে শোভা বর্ধন করতে পসরা নিয়ে আসা ঐতিহ্যবাহী গুড়পুকুর মেলার দোকানীরা চাইছে মেলার সময় বাড়াতে। যদি সময় না বাড়ায় মেলা কর্তৃপক্ষ তাহলে লোকসান গুণতে হবে তাদের। কঠোর হুশিয়ারী দিয়ে বলছে সামনের বছর আর তারা মেলায় পসরা নিয়ে আসবেনা। কারণ তাদের আসা-যাওয়া, জায়গার ভাড়া, থাকা খাওয়া খরচসহ সব মিলিয়ে যে অর্থ খরচ করেছে সে খরচ তাদের উঠবেনা। এ দিকে ক্রেতা ও দর্শানার্থীরা বলছে অনেক কিছু কিনতে ও দেখতে বাকি আছে। মেলায় আসা নড়াইলের কসমেটিকস্ এর দোকানদার আবুল কাশেম, ঢাকা থেকে আসা গার্মেন্টস্ দোকানদার শামীম, টাঙ্গাইলের জুতার দোকানদার আকাশ, রাজশাহীর কম্বলের দোকানদার মামুন এ প্রতিনিধিকে জানান, তারা অনেক আশা নিয়ে লাভের জন্য এসেছিলেন। ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হলেও ৮/৯ দিন মেলায় বেঁচা বিক্রি হয়নি। তাই আমরা শেষ সময়ে মেলা জমে উঠেছে। যদি মেলা নির্ধারিত সময়ে শেষ করে মেলা কর্তৃপক্ষ তাহলে আমরা প্রচ- লোকসানের স্বীকার হবো। মেলা কর্তৃপক্ষ আমাদের কথা না ভাবে আমরা আগামী বছর এ মেলায় আসবোনা। শ্যামনগর থেকে আসা ক্রেতা রুপচাঁদ মন্ডল. তালার বাসিন্দা ইয়াকুব, ঝিনাইদহা’র সাব্বির, পাইকগাছার আক্তারুল বলেন, এ মেলাটি আগে এক দেড় মাস ধরে চলতো আর এখন ১৫ দিন মেলা হলে কেনা বেঁচা ভালো হয়না। বিভিন্ন এলাকা থেকে মেলা লোক সমাগম হয় কিন্তু এবারে মেলা কেবল জমেছে। আরো কিছুদিন মেলা চলা উচিত। এ ব্যাপারে পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি’র জানান, আমরা সকলের কথা ভেবে আমরা মেলা ১৫ দিনের জন্য বাড়নোর আবেদন ইতিমধ্যে করেছি। তাই ক্রেতা বিক্রেতা ও সচেতন মহলের দাবি গুড়পুকুর মেলাটি’র সময় কিছুদিন বাড়ালে সকলের স্বার্থে ভালো হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা পাবলিক লাইব্রেরিতে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪০তম মৃত্যু বার্ষিকী উদযাপন ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৫টায় সাতক্ষীরা পাবলিক লাইব্রেরির আয়োজনে এ আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরির সভাপতি আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.এফ.এম এহতেশামুল হক, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর লিয়াকত পারভেজ, প্রফেসর নিমাই মন্ডল, সাতক্ষীরা পাবলিক লাইব্রেরির সহ-সভাপতি প্রফেসর আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান রাসেল, সাহিত্য সম্পাদক তৃপ্তি মোহন মল্লিক, নির্বাহী সদস্য শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, লায়লা পারভীন সেঁজুতি, মোঃ আমিনুল হক, প্রভাষক রেজাউল করিম, রফিকুল ইসলাম প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাতক্ষীরা পাবলিক লাইব্রেরির সদস্য শেখ হারুন উর রশিদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

pagnet1435743012নিজস্ব প্রতিবেদক: যৌতুকের দাবীতে সাতক্ষীরার তালায় রেশমা বেগম (২২) নামে ছয় মাসের অন্তঃস্বত্বা স্ত্রীকে তার স্বামী পিটিয়ে হত্যা করার পর গালে বিষ ঢেলে আত্মহত্যার প্রচারণা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার বিকেলে উপজেলার বালিয়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। পরে ওই গৃহবধূকে তালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তার মৃত্যু ঘোষণা করেন। এদিকে, এ ঘটনার পর পলাতক রয়েছে গৃহবধূর স্বামী নজরুল ইসলাম কবির। স্থানীয়রা জানান, প্রায় ৮ মাস আগে উপজেলার আগোলঝাড়া গ্রামের আব্দুল গফুর মোড়লের মেয়ে রেশমা খাতুনের সাথে একই উপজেলার বালিয়া গ্রামের আহম্মেদ শেখের ছেলে নজরুল ইসলাম কবিরের সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন সময়ে যৌতুকের জন্য গৃহবধু রেশমার উপর তার স্বামী কবির নির্যাতন চালাতো। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বিকেলেও নির্যাতন চালানোর একপর্যায়ে রেশমার মৃত্যু হয়। তালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িতারত ডাক্তার মো. ফয়সাল হোসেন জানান, যখন রেশমাকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়েছে, তখন তার মৃত্যু হয়েছে। তার শরীরে বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছগির মিঞা জানান, লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। তিনি আরো জানান, ময়না তদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর আসল রহস্য জানা যাবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

5বাবুল আকতার: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল পাইকগাছা থানা ও পৌর শাখার উদ্যোগে শুক্রবার বিকালে স্থানীয় দলীয় কার্যালয়ে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্রিগেঃ জেনারেল আ.স.ম হান্নান শাহ’র রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌর বিএনপির আহবায়ক এ্যাডঃ জি,এম, আব্দুস সাত্তারের সভাপতিত্বে ও আবুল হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন থানা বিএনপির আহবায়ক ডাঃ মোঃ আব্দুল মজিদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন, সাবেক চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু, সরদার আব্দুল মতিন, আসলাম পারভেজ, শেখ আনারুল ইসলাম, অমরেন্দ্র নাথ মন্ডল, আলাউদ্দীন রাজা, প্যানেল মেয়র এস,এম, ইমদাদুল হক। বক্তব্য রাখেন, আব্দুল মজিদ গোলদার, সেলিম রেজা লাকী, শেখ বেনজির আহম্মেদ লাল, এস,এম, নাজির আহমেদ, তুষার কান্তি মন্ডল, সাইফুল ইসলাম তারিক, মাস্টার বাবর আলী গোলদার, সরদার তোফাজ্জেল হোসেন, মোস্তফা মোড়ল, আতাউর রহমান, আনারুল কাদির, শেখ আসাদুজ্জামান ময়না, স.ম. আব্দুল জবক্ষার, আমিনুল ইসলাম বাহার, সরদার ফারুক আহম্মেদ, রাজিব নেওয়াজ, শেখ রুহুল কুদ্দুস, এস,এম, মোহর আলী প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

imagesকলারোয়া ডেস্ক: প্রতিদিন কলারোয়া সীমান্তের ধুড়পাচার ঘাট দিয়ে বিনা পাসপোর্টে শতশত যাত্রী অবাধে ভারতে যাতায়াত করছে। ফলে সরকার প্রতি বছর পাসর্পোট ফি ও ভ্রমণ কর বাবদ কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
সীমান্তের একাধিক নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা গেছে, কলারোয়া সীমান্ত পার হলে সরাসরি কলকাতার বাস পাওয়া যায়। আবার কলারোয়া সীমান্ত থেকে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ৬৫ কিলোমিটার। আর সীমান্ত নদী সোনাইয়ের দু’পাশে জনবসতি থাকায় পোষাক পরিবর্তন করার পরে কে স্থানীয় আর কারা ভারতে যাওয়ার অপেক্ষায় নদী পাড়ে রয়েছে তা বোঝা দূরহ। এছাড়া ঘন জনবসতি ও ঝোপ জঙ্গলে লুকানোর সুযোগ রয়েছে। নদীতে রয়েছে শতাধিক নৌকা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে চুক্তির মাধ্যমে নির্দেশনা মোতাবেক নৌকাগুলো বিনা পাসর্পোটের যাত্রী পারাপারের কাজ করে থাকে। ফলে কলারোয়া সীমান্ত পথে অপেক্ষাকৃত নিরাপদে ভারতে যাতায়াত করা যায়। তাই দেশের বিভিন্ন এলাকার বিশেষ করে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, নড়াইল, মাগুরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, ভোলার লোকজন এই রুটে ভারতে যাতায়াত করে। শিশু, কিশোর, কিশোরী, যুবক, যুবতী, বৃদ্ধ, বৃদ্ধারা এই ঘাট দিয়ে যাতায়াত করে। এজন্য কলারোয়া সীমান্তে অন্ততঃ ৮টি ভারতে যাওয়ার ঘাট চালু রয়েছে। এই ঘাটগলো হচ্ছে, কেড়াগাছি সীমান্তে চারাবাড়ি ঘাট, কেড়াগাছি রথখোলা ঘাট, গাড়াখালী ঘাট, দক্ষিণ ভাদিয়ালী ইউছোপের ঘাট, উত্তর ভাদিয়ালী আনারুল ও রাজ্জাকের ঘাট, হিজলদী ঘাট, সুলতানপুর ঘাট, চান্দুড়িয়া ঘাট। সীমান্তের এই ঘাটগুলো দিয়ে ভারতে যাওয়ার জন্য মাথাপিছু ৫’শ টাকা নেওয়া হচ্ছে। সীমান্তের ঘাট মালিকরা এই টাকার বিনিময়ে অসাধু সীমান্ত রক্ষীদের হাত করে নৌকাযোগে নিরাপদে ভারতে পৌছে দেয় এবং ভারতীয়দের নিরাপদে দেশের অভ্যন্তরে বাস রুট সংলগ্ন ঘাটে পৌছে দেয়। আর কোন কারণে সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপ হলে বিনা পাসর্পোটের লোকজন আশ্রায়ে রাখা ও থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। এছাড়া দেশের অভ্যান্তর ভাগ থেকে বাসযোগে আসা লোকজন নিরাপদ স্থানে রাখা ও সীমান্তে পৌছে দেওয়ার জন্য ঢাকা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের বাগআঁচড়ায়, কাজিরহাট ঠাকুরবাড়ি, কলারোয়া বাজাওে থানা মোড়ে ঘাট রয়েছে। অভ্যান্তর ভাগের ঘাটে মাথাপিছু ২’শ টাকা হারে আদায় করা হয়। কলারোয়া থেকে মটর সাইকেল, ইঞ্জিনভ্যান বা নসিমন এবং থ্রিহুইলার যোগে বিনা পাসর্পোটের যাত্রীদের কাকডাঙ্গা সীমান্ত ফাড়ির ৫০ গজ সামনের রাস্তা এবং মাদ্রা সীমান্ত ফাড়ির গেটের ৫/৭ হাত দূরের পাকা সড়কে সীমান্তে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আবার একই সড়কে বিনা পাসর্পোটের যাত্রীদের সীমান্ত থেকে নিয়ে বাস রুটে পৌছে দেওয়া হচ্ছে। কখনো সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপ হলে গ্রামগঞ্জের ভিতর দিয়ে ভিন্ন রাস্তায় সীমান্তে নিয়ে যাওয়া বা আসা হয়। এভাবে অবৈধ পথে প্রবেশ করা লোকজন প্রায়শঃ ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীদের হাতে ধরা পড়ার পরে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের বিজিবি’র হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু চোরাই পথে সরকারি কর ফাঁকি দিয়ে দু’দেশের মধ্যে বিনা পাসর্পোটে যাতায়াত রোধে কোন কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলা আইন শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষমা সুলতানার সভাপতিত্বে সভায় কমিটির উপদেষ্টা উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেবাশীষ চৌধুরী, অফিসার ইন চার্জ (ওসি) গোলাম রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিঃ আ ব ম মোসাদ্দেক, এস এম রফিকুল ইসলাম, আবু হেনা সাকিল, আলমগীর আলম লিটন, স ম সেলিম রেজা মিলন, প্রভাষক ম মোনায়েম হোসেন, আঃ আলিম মোল্যা, দিপংকর কুমার সরকার, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আঃ হান্নান, আশাশুনি প্রেসক্লাব সভাপতি জি এম মুজিবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম মোল্যা, প্রদর্শক ইয়াহিয়া ইকবাল, আবুল কালাম আজাদ, কামরুন নাহার কচি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভায় উপজেলার সার্বিক আইন শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6বুধহাটা প্রতিনিধি: আশাশুনি বুধহাটায় অগ্নিকান্ডে ৯টি দোকান ভষ্মীভুত হয়েছে। বুধবার গভীর রাতে উপজেলার মহেশ্বরকাটি মাছের সেটে এ ঘটনা ঘটে। অগ্নিকান্ডে মৎস্য সেটের প্রভাষ মন্ডল, আয়নাল সরদার, ইসমাইল সরদার, শাহিনুর আলম, নরহরি বিশ্বাস, আক্তার হোসেন ও সেলিম হোসেনের হোটেল ঘর এবং শ্রমিকদের ক্লাব আগুনে পুড়ে ভষ্মীভুত হয়েছে। অগ্নিকান্ডে ঘর মালিকদের কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। উক্ত সেটের একটি চায়ের দোকানের চুলার আগুন থেকে এ অগ্নিকান্ড ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest