সর্বশেষ সংবাদ-
অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে যেকোনো `চ্যালেঞ্জ’ নিতে প্রস্তুত নতুন সিইসিসাতক্ষীরা জেলা স্কাউটস’র কমিটি গঠন জেলা প্রশাসক সভাপতি : সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেনআশাশুনির বুধহাটা খেয়াঘাটে বেতনা নদীতে সাঁকো নির্মানকালীগঞ্জে কৃষিজমিতে লবণ পানি ঢুকিয়ে চিংড়ি চাষ বন্ধে উচ্চ আদালতের রায় বাস্তবায়ন বিষয়ক মতবিনিময়তালার কপোতাক্ষ নদীর চর থেকে রাবেয়া বেগম নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধারসাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে শাহ আলম সভাপতি :ইমদাদুল সম্পাদকআসুন! নতুন স্বাধীনতা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের জন্য কাজ করি -ডা: গালিবদেবহাটা উপজেলা আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় সভাসাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন নারী ফুটবলারকে সংবর্ধনা : প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা প্রদানতারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা অবহিতকরন ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনে গণসমাবেশ

large
নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা সদর উপজেলা রাইস মিল মালিক সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সকাল ১১টায় আলিপুরস্থ একটি গার্ডেনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন আলহাজ্ব আব্দুস সবুর। প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক মুনসুর আহমেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্সের সিনিয়র সহ-সভাপতি এনছান বাহার বুলবুল। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ রাইস মিল মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক প্রণয় কুমার পাল, সদর থানা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হাফিজুর রহমান, সাতক্ষীরা জেলা রাইস মিল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর গফফার প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, মোঃ মশিউর রহমান ও মোঃ কামরুজ্জামান। সাধারণ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে আব্দুল মোকাদ্দেস খান মিন্টু চৌধুরীকে সভাপতি ও মোঃ মশিউর রহমান বাবু কে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট সদর উপজেলা রাইস মিল মালিক সমিতির কমিটি গঠন করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

m-p
নিজস্ব প্রতিবেদক :‘ কৃষিই সমৃদ্ধি’ রাবি/২০১৬-১৭ এর পরবর্তী খরিপ-১ মৌসুমে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের গম, ভূট্রা, সরিষা, গ্রীস্মকালিন তিল ও গ্রীস্মকালিন মুগ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রণোদনা সহায়তা কর্মসুচির উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে সদর উপজেলা মিলনায়তনে সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সাতক্ষীরা উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এ সময় তিনি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার কৃষি বান্ধব সরকার। সার ও বীজ আগে কৃষক খুঁজতো আর এখন সার ও বীজ কৃষককে খোজে। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় আসার পর কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মনিরা পারভীন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, সদর উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আমজাদ হোসেন প্রমুখ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা জি.এম.এ গফুর,বল্লী ইউপি চেয়ারম্যান মো. বজলুর রহমান, ফিংড়ী ইউপি চেয়ারম্যান মো. সামছুর রহমানসহ কৃষি কর্মকর্তা ও কৃষকরা উপস্থিত ছিলেন। সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৩শ’ ৬০ গম চাষি, ১শ’ ২০ জন ভূট্রা চাষি, ৯শ’ জন সরিষা চাষি, ১শ’ ৫০ জন গ্রীস্মকালীন তিল চাষি ও ১শ’ ৫০ জন মুগ চাষির মাঝে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উপ সহকারি কৃষি অফিসার অমল ব্যানার্জী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc01816
নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘শান্তির স্বপক্ষে তরুণ ও যুবরা ঐক্যবদ্ধ হও’ এই শ্লোগানে সাতক্ষীরায় উগ্রপন্থা প্রতিরোধে সামাজিক সম্পৃক্তকরণ প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে বেসরকারি এনজিও অগ্রগতি সংস্থা, রুপান্তর, রেডিও নলতা ও পিস কনসোর্টিয়াম বাংলাদেশ এর যৌথ উদ্যোগে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুস সামাদ।
এসময় তিনি বলেন, সমাজের উগ্রপন্থা প্রতিরোধে সামাজিকভাবে নিজ নিজ পরিবার থেকে মানুষের কল্যাণে রোল মডেল হিসেবে নিজেকে আত্মপ্রকাশ করতে হবে। প্রতিটি পরিবারের সন্তানদের মানবতাবাদী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। বর্তমান সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো মহামানব বাঙালী জাতির রোল মডেল খুবই অভাব হয়ে পড়েছে। তরুণ সমাজের মাঝে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি সঠিক ধর্মীয় শিক্ষা ও দেশ প্রেমিক হিসেবে তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। পৃথিবীর ইতিহাসে যত মহামনিষী আছে তারা তাদের কর্মের মাঝে আজও বেছে আছে। জঙ্গি ও উগ্রপন্থা শুধু আলিয়া মাদ্রাসা ও কওমী মাদ্রাসা থেকে সৃষ্টি হচ্ছে না। এটিও এখন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল ও ক্যাডেট কলেজ থেকে সৃষ্টি হচ্ছে। এজন্য পারিবারিকভাবে সন্তানদের প্রতি অবিভাবকদের যতœবান ও সতর্ক্য থাকতে হবে। যাতে তাদের সন্তানরা বেপথে ধাবিত না হতে পারে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন র‌্যাব-৬ এর অতিরিক্ত ডিআইজি খন্দকার রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কে.এম আরিফুল হক, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম, জেলা শিক্ষা অফিসার কিশোরী মোহন সরকার, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম. কামরুজ্জামান, প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক কল্যাণ ব্যানাজী, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুম, জেলা সমাজসেবা অফিসার দেবাষিস সরদার, কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদ স্বপন, পৌর কাউন্সিলর ফারহা দিবা খান সাথী প্রমুখ। সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন অগ্রগতি সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মোঃ আব্দুস সবুর,  মোস্তফা নুরুল আমিন, রুপান্তরের নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ। মাল্টিমিডিয়া ভিত্তিক প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন রুপান্তরের প্রতিনিধি সাহাদাৎ হোসেন বাচ্চু।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

fredoom-figher-medium
আসাদুজ্জামান: বঙ্গবন্ধুর ডাকে একাত্তরের রণাঙ্গণে যারা অস্ত্রহাতে নিয়ে পাক সেনাদের পরাজিত করেছিলেন। যাদের রক্ত ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে, সেই সব বীর সেনাদের কেউ কেউ স্বাধীনতার ৪৪ বছর পার হলেও আজও মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেননি। পাননি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সরকারিভাবে স্বীকৃতি বা অন্যান্য সুযোগ সুবিধা। এমনই একজন সাতক্ষীরা শহরের ইটাগাছা এলাকার মৃত নেছার উদ্দীন মোড়লের ছেলে মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম। বাইসাইকেল যোগে পথে পথে ভাজা বিক্রি করে পরিবারের পাঁচ সদস্যকে নিয়ে এখন অত্যন্ত কষ্টে জীবন কাটে এই বীর সৈনিকের। মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণের সনদপত্র থাকার পরও মুক্তিযোদ্ধার তালিকাভুক্ত হওয়ার জন্য বিভিন্ন দপ্তরে দপ্তরে ধর্না দিচ্ছেন তিনি। মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম জানান, ১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে স্বশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি। সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন রণক্ষেত্রে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে কাকডাঙ্গা সম্মুখযুদ্ধ। কমান্ডার শহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে পাকবাহিনীর বিপক্ষে তিনি সেখানে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার ফলে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তৎকালীন সময়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ৯ম সেক্টরের সর্বাধিনায়ক মেজর জলিলের তিনি নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। মুক্তিযুদ্ধে নিজের ব্যবহৃত অস্ত্র জমা দেয়ার সনদপত্র থাকলেও সেটি তিনি হারিয়ে ফেলেছেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের ঘটনা বর্ণনাকালে তিনি সাংবাদিকদের কাছে তার সহযোদ্ধা তিনজনের সনদপত্রসহ মুক্তিযোদ্ধার তালিকাভুক্ত সুপারিশকৃত বিভিন্ন কাগজপত্র দেখান। তিনি আরো জানান, তালিকাভুক্ত হওয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয়সহ বিভিন্ন উর্দ্ধতন দপ্তরে এবং সাবেক ও বর্তমান মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারদের কাছে বার বার ধর্না দিয়েও কোনো লাভ হয়নি। অবহেলিত বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বলেন, আমাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তার সাথে যুদ্ধকালীন সময়ের তিন জন মুক্তযোদ্ধা সুপারিশও করেছেন। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের সংশি¬ষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন একাত্তরের এই বীর যোদ্ধা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার কুড়িকাউনিয়া লঞ্চঘাট এলাকার বেঁড়িবাধটি এখনও সংস্কার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয় ১০ হাজার লোক বাধটি সংস্কারে প্রাণপন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে, জোয়ারের প্রবল চাপে সেখানে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। সোমবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ৬টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিতে তলিয়ে গেছে হাজার হাজার বিঘা মৎস্য ঘের, পুকুর ও ফসলি জমি। পানি আটকা হয়ে পড়েছে তিন হাজার পরিবার। প্লাবিত গ্রাম গুলো হল, কুড়িকাউনিয়া, কল্যাণপুর, শ্রীপুর, সনাতনকাটি, প্রতাপনগর ও তালতলা। এর আগে সোমবার ভোররাতে উপজেলার প্রতাপনগর ইউনিয়নের কুড়িকাউনিয়া গ্রামের ৭/২ পোল্ডার সংলগ্ন এলাকায় কপোতাক্ষের প্রায় দেড়’শ ফুট বেঁড়িবাধ নদীগর্ভে বিলীন হয়।
প্রতাপনগর ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেনসহ স্থানীয়রা জানান, আগে থেকেই বাধটি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। প্রবল জোয়ারের চপে হঠাৎ করেই মঙ্গলবার ভোর রাতে বাঁধটি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এতে গতকাল সোমবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত তিন হাজার পরিবার পানি বন্দী হয়ে পড়ে, পানিতে তলিয়ে গেছে হাজার হাজার বিঘা মৎস্য ঘের ও ফসলি জমি।
তারা আরো জানান, ইতিমধ্যে স্থানীয় প্রায় ১০ হাজার মানুষ স্বেচ্ছায় বেড়িবাধটি সংস্কার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। বেড়িবাধটি সংস্কার করা না গেলে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ফারুক হোসেন জানান, কুড়িকাউনিয়া লঞ্চঘাট এলাকার বেঁড়িবাধটি সংস্কার করার জন্য ভিতর দিয়ে একটি ৩০০ মিটারের রিংবাধ দেয়া হচ্ছে। সেখানে ঠিকাদার ও স্থানীয় লোকসহ ১০ হাজার মানুষ কাজ করছেন। ইতিমধ্যে অর্ধেক কাজ শেষ হওয়ার পর জোয়ার এসে যাওয়ায় আর কাজ করা সম্ভব হয়নি। বুধবার বাকী অংশের কাজ শেষ করা হবে বলে তিনি আরো জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

mohin-mulk-large

শ্যামনগর প্রতিনিধি : শ্যামনগর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মহসিন উল-মুলক কে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা থানায় ১৩ জানুয়ারী ২০১৪ সালের ১৪৩/৭৪৭/৪৪৮/৪৩৫/৪৩৬/৪২৭/১১৪ সিসি (জিআর মামলা নং-৩০/১৪) ধারা মতে বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক মামলা গৃহীত হওয়ায় ১৮ সেপ্টেম্বর সিনিয়র সহকারি সচিব ড. জুলিয়া মঈন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে উপজেলা পরিষদ (সংশোধনী) আইন ২০১১ ধারা সংশোধিত এর ১৩ খ (১) ধারা অনুযায়ী তাকে বরখাস্ত করা হয়। ইতি পূর্বে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাওঃ আব্দুল বারীকেও বরখাস্ত করা হলে মহসিন উল-মুলক ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1-medium
নিজস্ব প্রতিবেদক : যৌথ টহল ও  কড়া নজরদারির মধ্যে বিজিবি ও বিএসএফ সীমান্তের দুই দেশীয় অপরাধ তৎপরতা দমনে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ ও সম্প্রীতি বজায় রেখে তারা চোরাচালান, মানব পাচার, অনুপ্রবেশসহ  সীমান্তের  নানা সমস্যা দুরীকরন অব্যাহত রেখেছে। সোমবার সাতক্ষীরা সীমান্তের পদ্মশাখরায় দুই দেশের সীমানা বিভাজনকারী নদী ইছামতিতে বিজিবি ও বিএসএফএর যৌথ টহল শেষে বিকেলে ভারতীয় ও বাংলাদেশী সাংবাদিক ও স্থানীয়দের সাথে মত বিনিময়কালে এসব কথা বলেন বিজিবির খুলনা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল ইকবাল হোসেন। এ সময় সেখানে আরও বক্তব্য রাখেন, বিজিবির ১৭ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল এনামুল আরিফ সুমন, ৩৮ ব্যাটালিয়ন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর নজরুল, ২১ ব্যাটালিয়নের মেজর শহীদ প্রমুখ। সেক্টর কমান্ডার আরো বলেন, এই সীমান্তের দুই পারে বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষ তাদের মধ্যে সম্প্রীতি বজায় রেখে বসবাস করছেন। তাদের সহায়তার কারণে সাতক্ষীরার এই সীমান্তের দৃশ্যমান চোরাচালান শুন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। সাতক্ষীরার শাখরা সীমান্তের হাড়দ্দহায় বাংলাদেশের এক নম্বর পিলারের পাশে আয়োজিত এ মত বিনিময় সভায় দিল্লী থেকে আসা ১৬ জন ভারতীয় সাংবাদিক এবং ঢাকা, খুলনা ও সাতক্ষীরার ১৯ জন সাংবাদিক অংশ নেন। তারা বিজিবি ও বিএসএফএর যৌথ টহলও পরিদর্শন করেন।  বিজিবি কর্মকর্তারা তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।  পরে দুই দেশের সাংবাদিকরা সীমান্তের হাড়দ্দহা ও ভারতের পানিতর গ্রামের মানুষের বাড়িঘরের ভৌগলিক অবস্থা পরিদর্শন করেন। যুগ যুগ ধরে ১ নম্বর পিলারের ধারে বসবাসকারী দুই দেশের মানুষ শান্তিতে রয়েছেন বলে তারা  জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1-medium

নিজস্ব প্রতিবেদক :শহিদ রিমুর ২৩তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী ও যুবমৈত্রী সাতক্ষীরা জেলা শাখার আয়োজনে শোক র‌্যালি ও স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ১১টায় এ উপলক্ষে পোস্ট অফিস মোড়স্থ শহিদ রিমু চত্বরে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা ছাত্রমৈত্রীর সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সভাপতি পলাশ দাশ। জেলা যুবমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক মফিজুল হক জাহাঙ্গীরের সঞ্চালনায় স্মরণ সভায় সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপি, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য এড. ফাহিমুল হক কিসলু প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রমৈত্রীর হিরন্ময় মন্ডল, ধ্র“ব সরকার, সুব্রত কুমার শুভ,সৃষ্টি, ফিরোজ বিশ্বাস, অনিক আজিজ প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, জামায়াত-শিবির সন্ত্রাসী দল। তারা মানুষ হত্যা করে ধর্মের নামে রাজনীতি করে। ওই সন্ত্রাসী জামায়াত শিবির রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র ছাত্রমৈত্রী নেতা রিমুকে নির্মমভাবে হত্যা করে। এরপর সারা দেশে ওই জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি ওঠে। আজ ও স্বাধীনতা বিরোধীদের বিচার হচ্ছে। ইতোপূর্বে কয়েকজন নেতাকে ফাঁসির দাড়িতে ঝুলতেও হয়েছে। অবিলম্বে ওই সন্ত্রাসী জামায়াত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ থেকে তাদের বিতাড়িত করতে ছাত্রমৈত্রী ও যুবমৈত্রীর নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান বক্তারা। পরে একটি শোক র‌্যালি পোস্ট অফিস মোড় থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে নিউ মার্কেটে গিয়ে শেষ হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest