সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনির আনুলিয়া ও কাপসন্ডায় সড়ক নির্মান কাজে দুর্নীতির অভিযোগবাঁশদহে স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়াকেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতাদের বিরুদ্ধে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তথ্য প্রচার’: সাতক্ষীরা শহর ছাত্রদলের নিন্দাসাতক্ষীরার আপন প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট এ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেমুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিগাঁথা দেবহাটা মুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভাআশাশুনি বকচরে মানবতার আলোর শীতবস্ত্র বিতরণসাতক্ষীরায় ৩৪তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস পালনসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ছাত্রদলের দোয়াফেসবুক পোস্ট মুছে ফেলাকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরা সরকারি বালক বিদ্যালয়ে সংঘর্ষতালায় যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের পর তরুণীকে হত্যার অভিযোগ

19অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সকল সুবিধা ভোগ করেও সংসদে উপস্থিতিসহ সংসদীয় কমিটির বৈঠক ও অন্যান্য সংসদীয় কর্মকাণ্ডে উপস্থিত থাকেন না এমপিরা।
আগামী কাল রোববার থেকে দশম সংসদের ১৩ তম অধিবেশন শুরু হচ্ছে। জাতীয় সংসদের গত ১২ টি অধিবেষন পর্যাদলোচনা করে দেখা যায় অধিকাংশ অধিবেশনে এমপিরা উপস্থিত না থাকায় কোরাম সংকট দেখা দিয়েছে। অবার সংসদীয় কমিটিতে উপস্থিতি না থাকায় অনেক কমিটির বৈঠক করা সম্ভব হয়নি। অথচ আর্থিকসহ সকল সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন এমপিরা।

সংসদ সচিবালয় সূত্র জানায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনের সাধারণ আলোচনায় এমপিদের অনাগ্রহ স্পষ্টতই ধরা পড়েছে। বাজেট আলোচনার প্রথম দিনেই বক্তা সঙ্কটে অধিবেশন মুলতবি ঘোষণা করা হয়। এমনকি বাজেট অধিবেশনের অধিকাংশ দিন অর্থমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী দুইজনই অনুপস্থিত ছিলেন। অন্য এমপিরা এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

বাজেট আলোচনার জন্য মোট ৪৫ ঘণ্টা সময় নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে ১০ ঘণ্টা বিরোধী দলের। বাকি সময়টা স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যসহ সরকারি দলের। কিন্তু আলোচনার জন্য বিরোধী দলের একজন সদস্যের নামও জমা দেয়া হয়নি। সরকারি দলের এমপিরা প্রধানমন্ত্রীর ভয়ে অনেকেই উপস্থিত থাকলেও আলাচনায় অংশ নিতে তাদের অনীহা দেখা গেছে।

অধিবেশনে হাজিরা দেওয়ার ক্ষেত্রে এমপিদের উদাসীনতা নতুন কিছু নয়। স্থায়ী কমিটির সভাগুলোতে এমপিদের গড় হাজিরার বিষয়টি দিন দিন প্রকট হয়ে উঠেছে। কমিটির সদস্য হিসেবে প্রতি সভায় হাজিরার জন্য সম্মানী, কমিটি ভাতার পাশাপাশি বিমানের টিকিট দিয়েও সংসদীয় কমিটির সভায় পাওয়া যায় না এমপিদের। এ নিয়ে একাধিক কমিটির সভাপতিকে ক্ষোভ প্রকাশ করতেও দেখা গেছে।

চলতি সংসদে কোরামের অভাবে সংসদীয় কমিটির সভা মুলতবি করার নজিরও দেখা গেছে। এক-তৃতীয়াংশ সদস্যের উপস্থিতিকে কোরাম বলে বিবেচনা করা হয়। অধিকাংশ সভায় অনুপস্থিতির হার অর্ধেকের বেশি। ৩ থেকে ৫ জন সদস্য নিয়েই অনুষ্ঠিত হচ্ছে সভা। শুধু তাই নয়, অনেক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তিনজনের উপস্থিতিও না থাকার নজির রয়েছে।

এ পর্যন্ত দশম সংসদের দ্বাদশ অধিবেশন সমাপ্ত হলেও অনেক কমিটিই সাকুল্যে ছয়টি বৈঠক করতে পেরেছে। অথচ প্রতিটি কমিটির জন্য মাসে কমপক্ষে একটি বৈঠক করার কথা রয়েছে।

সংসদীয় কমিটির প্রধানরা মন্ত্রীর পদমর্যাদায় সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্ত হলেও কাজের প্রতি তাদের অনীহা দেখা গেছে। এই অনীহা থেকে তারা সংসদভবনে নিজেদের কার্যালয়ে হাজির হন না।

সংসদের হিসাব শাখা জানায়, একজন এমপি নির্ধারিত ১০টি অর্থনৈতিক কোডের বিপরীতে মাসিক পারিতোষিক ও ভাতা পান ১ লাখ ৭৩ হাজার ৫০০ টাকা। এর মধ্য থেকে যারা এমপি হোস্টেলে থাকেন তাদের ফ্ল্যাট ভাড়া বাবদ কাটা হয় ৪০০ টাকা। এ ছাড়া কমিটির সভায় উপস্থিত হওয়ার জন্য এমপিরা সম্মানী ভাতা পান এক হাজার টাকা। সভার আগের দুই দিন ও পরের দুই দিনের জন্য কমিটি ভাতা পান ৮২৫ টাকা হারে ৩ হাজার ৩০০ টাকা। কমিটি সভায় যোগদানের জন্য পান বিমানের টিকিটের দেড়গুণ ভ্রমণ ভাতা। এর বাইরেও ভ্রমণ ভাতা পান এমপিরা। কিন্তু সুবিধা নিলেও এ সংক্রান্ত কাজ করছেন না এমপিরা।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সংসদে শক্তিশালী বিরোধীদল না থাকার করণে সংসদের কর্মকান্ডে আগ্রহ হারিয়েছে সাংসদরা । তাদের ভাল-মন্দ কাজের কোন আলোচনা করার মত কেউ নেই। এ করণে অনেক সংসদ সদস্য সুবিধা নিয়ে কার্যক্রমে অংসগ্রহণ করছে না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

23অনলাইন ডেস্ক: অবশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে বন্ধ হয়েছে বিদেশী চ্যানেলে বাংলাদেশী পণ্যের বিজ্ঞাপন। শুক্রবার রাত থেকেই বিদেশী চ্যানেলে বন্ধ রয়েছে বাংলাদেশী পণ্যের সকল বিজ্ঞাপন। সাথে মিডিয়া চ্যানেলগুলো নিজেদের সকল মামলা তুলে নিয়েছে এবং সকল আন্দোলন স্থগিত করেছে।
গত কয়েকদিন ধরে দেশের খ্যাতিমান টেলিভিশন তারাকারা রাস্তায় নেমেছেন ভারতীয় টেলিভিশনে বাংলাদেশী পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করাসহ বাংলায় ডাবিংকৃত বিদেশী সিরিয়াল প্রচারের বিরুদ্ধে। তারা ডাউনলিংকের মাধ্যমে ভারতীয় চ্যানেল অবাধে সম্প্রচার বন্ধেরও জোরালো দাবি তুলেছেন।
ভারতীয় আধিপত্য থেকে দেশীয় বেসরকারি টেলিভিশন শিল্পকে বাঁচাতে গত মাসে গঠন করা হয়েছে দু’টি সংগঠন। সব মিলিয়ে ভারতীয় স্যাটেলাইট টেলিভিশনের আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে তোলপাড় চলেছে দেশীয় টেলিভিশন মালিক থেকে শুরু করে এতে যুক্ত অসংখ্য শিল্পী এবং কলাকুশলীদের মধ্যে। তারা শুরু করেছিলেন ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। দাবি মানা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছিলেন তারা। অবশেষে তাদের দাবি আদায় হলো প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

18আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভারতের রাজধানী দিল্লির পাঁচ তারকা হোটেলে একজন মার্কিন নারী পর্যটক গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার নয় মাস পর ই-মেইলে দিল্লির পুলিশের কাছে এ ব্যাপারে অভিযোগ করেছেন ওই নারী। তাঁর গাইড ও গাইডের চার বন্ধু মিলে হোটেল কক্ষে তাঁকে ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।

গাইডসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে দিল্লি পুলিশকে ই-মেইল করেছেন ওই মার্কিন নারী। দিল্লি পুলিশ ইতিমধ্যে সেখানের মার্কিন দূতাবাসে যোগাযোগ করে ওই নারী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগে ওই নারী ধর্ষণের পর তাঁর মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার কথা তুলে ধরেন। অভিযোগটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হলে তিনি সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য ভারতে আসবেন বলে ই-মেইলে জানিয়েছেন।

অভিযোগে ওই নারী বলেছেন, এ বছরের মার্চ মাসের শুরুতে তিনি পর্যটক ভিসায় ভারত আসেন এবং দিল্লির কন্নাট প্লেসের কাছাকাছি এক পাঁচ তারকা হোটেলে ওঠেন। হোটেল কর্তৃপক্ষের পরামর্শ অনুসারে এক এজেন্সির মাধ্যমে তিনি একজন পর্যটক গাইডকে ভাড়া করেন। ওই গাইড তাঁকে শহর ঘুরে দেখান। একদিন তিনি যখন হোটেল কক্ষে ছিলেন, ওই গাইড তাঁকে ঘোরাঘুরির পরবর্তী পরিকল্পনা ঠিক করার প্রস্তাব দেন এবং চার বন্ধুকে নিয়ে হোটেলে আসেন। পরে ওই পাঁচজন তাঁর কক্ষে আসেন এবং তাঁরা একসঙ্গে কিছুটা ড্রিংক করেন। একপর্যায়ে ওই গাইড ও তাঁর চার বন্ধু মিলে তাঁকে ধর্ষণ করেন। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

4আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মারিয়াম মসজিদ কোন সাধারণ মসজিদ নয়। এই মসজিদের ইমাম শিরিন খানকানও কোন সাধারণ ইমাম নন। শিরিন খানকান ডেনমার্কের কোপেনহাগেনের মারিয়াম মসজিদের ইমাম। উত্তর ইউরোপে এটাই প্রথম মসজিদ যেখানে মহিলা ইমাম আছেন।

বিবিসির বিশেষ অনুষ্ঠান ‘শত নারী’ কথা বলেছে শিরিন খানকানের সঙ্গে।

তিনি জানিয়েছেন, মারিয়াম মসজিদ তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন ইউরোপের নতুন প্রজন্মের মুসলিম, যারা মনে করে তাদের কোথাও যাবার জায়গা নেই, তাদের জন্য।

“এর উদ্দেশ্য ইসলামোফোবিয়া আর কট্টর ইসলামের মোকাবেলা। সেই সঙ্গে প্রগতিশীল ইসলামী মূল্যবোধের প্রচার। এজন্য মহিলা মুসলিম নেতৃত্ব খুবই দরকার।”

শিরিন খান আধা সিরিয়ান এবং আধা ফিনিশ বংশোদ্ভূত। তিনি মনে করেন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতে মুসলিম মহিলাদের নেতৃত্ব দেয়ার সময় এসেছে।

“আমার দৃষ্টিতে এটা শুধু লিঙ্গের ব্যাপার নয়, এটা জ্ঞানের ব্যাপার। যার জ্ঞান আছে, সে ইসলামের বার্তা প্রচার করতে পারবে। নবী মুহাম্মদের (তাঁর ওপর শান্তি বর্ষিত হোক) সময় তাঁর বাড়ির নামাজ ঘরে কিন্তু মহিলারা ইমাম হিসেবে কাজ করেছেন।”

“আমরা দেখছি মুসলিম মহিলারা অনেক ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে। চীনে ১৮২০ সাল থেকে মুসলিম মহিলারা ইমাম হিসেবে কাজ করছেন। জনসংখ্যার অর্ধেক অংশই যেখানে মহিলা, সেখানে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতেও তাদের নেতৃত্ব দেয়াটা সময়ের ব্যাপার মাত্র।সূত্র: বিবিসি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

aঅনলাইন ডেস্ক: বলিউডে প্রতি শুক্রবারই মুক্তি পায় নতুন সব ছবি। মুক্তির আগে থেকেই বেশ কিছু ছবি আলোচণার তুঙ্গে থাকে। সেইসঙ্গে প্রকাশিত ট্রেলারসহ ছবির বিভিন্ন গানে মুগ্ধ হয়ে দর্শকরা ছবিটি নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা করতে থাকে। ফলে তারা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকে, কবে মুক্তি পাচ্ছে তাদের প্রিয় তারকার ছবি। এ মাসেও মুক্তি পেতে যাচ্ছে বেশ কিছু আলোচিত ছবি। বছরের শেষ মাসে কোন দিন বলিউডের কোন কোন ছবি মুক্তি পেতে যাচ্ছে তা পাঠকদের জানানোর উদ্দেশ্যেই আজকের এই আয়োজন-

‘কাহানি টু’
বছরের শেষ মাসের প্রথম সপ্তাহের ০২ তারিখে মুক্তি পেলো পরিচালক সুজয় ঘোষের কাহানি টু’। আগের ছবির মতো এবারও কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বিদ্যা বালান। আগের ছবিতে বিদ্যা বালান যেমন করে নিজের স্বামীর সন্ধান চালাতে গিয়ে গোটা কোলকাতা শহর গোয়েন্দার মত ঘুরেছিলেন। এবারও তেমনই ঘুরবেন তিনি। তবে খোঁজ চালাবেন সন্তানের। ছবিতে এবার তাঁর চরিত্রের নাম বিদ্যা সিনহা। তবে ছবির একটি প্রধান চরিত্রে অভিনয় করছেন অর্জুন রামপাল। আরও আছেন খরাজ মুখোপাধ্যায়, টোটা রায়চৌধুরী।

‘বেফিকরে’
দ্বিতীয় সপ্তাহে (০৯ ডিসেম্বর) মুক্তি পেতে যাচ্ছে আদিত্য চোপড়া পরিচালিত ‘বেফিকরে’ ছবিটি। মুক্তির আগেই ছবির বিভিন্ন গান জনপ্রিয়তার তুঙ্গে আরোহণ করেছে। সঙ্গে ট্রেলার তো আছেই। রণবীর সিং ও বাণী কাপূর অভিনীত এই ছবি নিয়ে দর্শকদের উৎসাহের শেষ নেই। যশরাজের ব্যানারে নির্মিত ছবি ‘বেফিকরে’ ইতিমধ্যেই বলিউড পাড়ায় চরম আলচনা তৈরি করেছে। ‘বেফিকরে’ ছবিটির প্রথম এবং দ্বিতীয় পোস্টারসহ ট্রেলার এমনকি গানগুলোতেও বাণী কাপুর ও রণবীর সিং এর ঘনিষ্ঠ দৃশ্যই যে সিনেপ্রেমীদের উৎসাহ বাড়িয়েছে কয়েক গুণ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

‘ওয়াজা তুম হো’
বলিউড পাড়ায় তৃতীয় সপ্তাহের আকর্ষণ হলো ‘ওয়াজা তুম হো’ ছবিটি। মুক্তি আগেই ছবিটি দর্শকমহলে বিবেচিত হয়েছে যৌনতায় ভরপুর ছবি হিসেবে। হেট স্টোরি টু, থ্রি-র বক্স অফিস সাফল্যের পর এবার পরিচালক বিশাল পান্ধের ইরোটিক থ্রিলার ভিত্তিক ছবি ‘ওয়াজা তুম হো’। পরিচালকের কথায়, এটাই বলিউডের সবথেকে ‘হট’ সিনেমা হতে চলেছে। ছবিতে অভিনয় করতে দেখা যাবে সানা খান, শরমন যোশি, গুরমিত চৌধুরী, রজনীশ চৌধুরী। যদিও ছবির গল্প নিয়ে বিশেষ কিছু জানাননি ছবির পরিচালক৷ তবে জানা গেছে সানা এই সিনেমায় আইনজীবীর ভূমিকায় অভিনয় করবেন। একাধিক নায়কের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে দেখা যাবে সানাকে।

‘দঙ্গল’
২০১৬ সালের শেষ ছবি তথা চতুর্থ সপ্তাহে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ‘দঙ্গল’ ছবিটি। এই ছবিতে আমির খানকে কুস্তিগীরের চরিত্রে দেখা যাবে। নীতেশ তিওয়ারি পরিচালিত এই ছবিটি নিয়েও বলিউড পাড়ায় রয়েছে টান টান উত্তেজনা। সঙ্গে কৌতুহল তো বটেই! আমির খানের ছবি মানেই আলাদা কিছু। ‘থ্রি ইডিয়টস’, ‘পিকে’ দিয়ে বক্স অফিস মাত করার পর এবার তিনি এসেছেন ‘দঙ্গল’ নিয়ে। সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত এই ছবিতে আমির খান অভিনয় করেছেন কুস্তিগির মহাবীর সিং ফোগাতের চরিত্রে। একই সঙ্গে তরুণ কুস্তিগির আর মধ্যবয়স্ক পিতা—এ দুই রূপে ছবিতে আমিরের দেখা মিলবে। এ দুই চেহারার জন্য নিজের শরীর নিয়ে যে পরীক্ষা আমির চালিয়েছিলেন, সে খবর তো সবাই জেনেছেন বহুদিন ধরে। ছবির গল্পে দেখা যাবে, হরিয়ানার এক গ্রামে বসবাসকারী একসময়ের নামডাকওয়ালা কুস্তিগির স্বর্ণজয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে চান সন্তানদের দিয়ে। আর সে জন্য তার চাই একটি পুত্রসন্তান। তবে ভাগ্যের পরিক্রমায় দুটি কন্যাসন্তানের জনক তিনি। তাদের এই কাজের (কুস্তি লড়াই) উপযোগী মনে না করলেও একদিন ঘটনাক্রমে তিনি অনুধাবন করেন, মেয়েরাও ছেলেদের চেয়ে কম নয়! এর পরই শুরু হয় দুই কন্যাকে নিয়ে মহাবীরের নতুন লড়াই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_92815257_dd8c73a5-a479-4006-a68a-49cee2d5491aমালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হচ্ছে মিয়ানমার একটি নির্দিষ্ট নৃগোষ্ঠীকে নির্মূলের চেষ্টা করছে। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ঐ বিবৃতিতে বলা হয়েছে

প্রতিবেশী ও আন্তর্জাতিক কমিউনিটির সদস্য হিসেবে মালয়েশিয়ার দায়িত্ব যে আশিয়ান ভুক্ত দেশ হিসেবে মিয়ানমার যেন পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে না নিয়ে যায় সেক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা রাখা।

রবিবার সংহতি মিছিলকে সামনে রেখে দেশটি এই বিবৃতি দিল। ঐ মিছিলে প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের নেতৃত্ব দেয়ার কথা রয়েছে।

সেখানে আরো বলা হয়েছে মালয়েশিয়া সহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে রোহিঙ্গারা আশ্রয় নিয়েছে তাই রোহিঙ্গাদের পরিস্থিতি এখন আর অভ্যন্তরীণ বিষয় নেই, এটা একটা আন্তর্জাতিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। সেখানে একটি নির্দিষ্ট নৃত্তাত্বিকগোষ্ঠিকে নির্মূলের চেষ্টা করা হচ্ছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে শুক্রবার মিয়ানমারের পক্ষ থেকে বলা হয়, মালয়েশিয়াকে আশিয়ান নীতি মেনে চলতে হবে এবং সদস্য দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলানো থেকে দূরে থাকতে হবে।

মিয়ানমারের এই বক্তব্যের পরেই মালয়েশিয়া তাদের অবস্থান পরিষ্কার করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ঐ বিবৃতি দেয়।

“এই প্রচেষ্টা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা দ্রুত ফিরিয়ে আনার জন্য এটা বন্ধ করতে হবে”- উল্লেখ করেছে মালয়েশিয়া।

এদিকে গতমাসে মিয়ানমারে সহিসংতার কারণে বাংলাদেশে অনেক রোহিঙ্গা মুসলমানদের পালিয়ে আসার খবর রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sam_3490-large
নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিটের বার্ষিক সাধারণ সভা-২০১৬ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিট কার্যালয়ে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’র সভাপতিত্বে বার্ষিক সাধারণ সভায় বক্তব্য রাখেন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিটের সেক্রেটারী শেখ নুরুল হক, জেলা ইউনিট অফিসার আতিকুল হক, আজীবন সদস্য এড. আজহারুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম প্রমুখ। বার্ষিক সাধারণ সভায় কোরাম পূর্ণ না হওয়ায় সভা মূলতবী করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদস্য জ্যোৎন্সা আরা, সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র, সৈয়দ হায়দার আলী তোতা, মুক্তিযোদ্ধা এনামুল হক বিশ্বাস, ইউপি সদস্য ও সাংবাদিক এস.এম রেজাউল ইসলাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, সরদার নজরুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম রবি, অধ্যাপক অলিউর রহমান, অধ্যাপক মোজাম্মেল হোসেন, যুব রেড ক্রিসেন্টের আরিফুর রহমান জেমস্সহ রেড ক্রিসেন্টের সদস্য ও কর্মকর্তাবৃন্দ।
এদিকে, গঠনতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে গত দুই বছর ধরে এই সংস্থাটির বার্ষিক সাধারণ সভা আয়োজন করা হয় কিছুটা লুকোচুরি করে! ১১৪১ জন আজীবন সদস্যের এই ইউনিটের সাধারণ সভা এমন এক জায়গায় আয়োজন করা হয় যেখানে একসাথে ১০০ জনকেও বসানো সম্ভব নয়! অর্থাৎ সুপরিকল্পিতভাবে সদস্যদের উপস্থিত হতে নিরুৎসাহিত করে সাজানো সাধারণ সভার আয়োজন করা হয়! অন্যদিকে ডাকযোগে সকল সদস্যদের নিকট বার্ষিক সাধারণ সভার নোটিশ পাঠানোর কথা থাকলেও শত শত সদস্য কোনদিনই এ নোটিশ পান না। আবার অনেকে সভা অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়ার পর এ নোটিশ হাতে পান। তবে এবার কোরাম পূর্ণ না হওয়ায় সভার মূলতবি ঘোষণা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্পোর্টস করেসপন্ডেন্ট: ‘এল ক্লাসিকো’ রিয়াল মাদ্রিদ ক্লাব দে ফুটবল (রিয়াল মাদ্রিদ) এবং ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনার (বার্সেলোনা) মধ্যে সংঘটিত যেকোন ফুটবল প্রতিযোগিতার নাম। শুরুতে শুধুমাত্র স্প্যানিশ চ্যাম্পিয়নশিপে অনুষ্ঠিত খেলাগুলোকেই এল ক্লাসিকো বলা হতো। তবে ব11র্তমানে চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনাল ব্যতীত রিয়াল মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনার মধ্যে অনুষ্ঠিত সকল খেলাকে এই নামে ডাকা হয়। এটি বিশ্বের সর্বাধিক অনুসৃত ফুটবল ম্যাচ, যা বিশ্বের কোটি কোটি ফুটবলপ্রেমী উপভোগ করে থাকেন।

দুই দলের রোমাঞ্চকর সেই লড়াই দরজায় কড়া নাড়ছে। আজ লা লিগায় মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা । ৩ ডিসেম্বর শনিবার বার্সেলোনার ঘরের মাঠ ন্যু ক্যাম্পে বাংলাদেশ সময় রাত ৯.১৫ টায় অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচটি। খেলাটি সরাসরি সম্প্রচার করবে সনি ইএসপিএন ও সনি সিক্স এইচডি।

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দলের ২৩১ বারের মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। তারা জয় পেয়েছে ৯৩ বার। ৯০ বার জিতেছে বার্সেলোনা। বাকি ৪৮টি ম্যাচে ড্র হয়েছে। এল ক্লাসিকোতে এখন পর্যন্ত মোট গোল হয়েছে ৭৬৬টি যার মধ্যে রিয়াল মাদ্রিদ করেছে ৩৯০ আর বার্সেলোনা ৩৭৬।

লা লিগায় দুই দলের সাক্ষাত ১৭২ বার। এখানেও এগিয়ে রিয়াল। বার্সার ৬৮ জয়ের বিপরিতে রিয়াল মাদ্রিদের জয় ৭২। বাকি ৩২টি ম্যাচে কেউ জেতেনি। এর মাধ্যে ঘরের মাঠে রিয়াল জিতেছে ৫২ বার। আর বার্সা জিতেছে ৪৯ বার। লা লিগায় বার্সার বিপক্ষে রিয়েলের গোলের সংখ্যা ২৮০টি। আর বার্সেলোনার ২৭২টি।

অপরদিকে চ্যাম্পিয়নস লিগ দুই দলের ৮ বারের সাক্ষাতে রিয়াল জয় পেয়েছে ৩টি আর বার্সা পেয়েছে দুইটি জয়। বাকি তিন ম্যাচে ড্র। কোপা ডেল রে’তে রিয়াল থেকে এগিয় বার্সেলোনা। ৩৩ বারে মোকাবেলায় বার্সার জয় ১৪ আর রিয়ালের ১২টি ম্যাচে। ড্র হয়েছে ৭টি।

এছাড়াও স্প্যানিশ সুপার কাপ এগিয়ে রিয়াল মাদ্রিদ। এ লিগে রিয়ালের ১২ জয়ের বিপরিতে বার্সেলোনার জয় মাত্র ৬ ম্যাচ। ড্র এর সংখ্য ৪টি। লিগ ছাড়াও দুই দল এখন পর্যন্ত ৬ বার মুখোমুখি হয়েছে। যেখানে ৪টি ড্র ও বার্সা জয় পেয়েছে বাকি দুইটিতে।

দুই দলের প্রথম দেখা হয় ১৯০২ সালে কোপা ডি লা করোনেশনের সেমিফাইনাল। ম্যাচটিতে ৩-১ গোলে জয় পায় বার্সেলোনা। যদিও অফিশিয়াল এল ক্লাসিকোর তালিকায় নেই ম্যাচটি। প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে দুদলের প্রথম দেখা ১৯১৬ সালের কোপা ডেল রের সেমিফাইনালে। এই ম্যাচেও ২-১ গোলে জয় পায় বার্সা । সর্বশেষ চলতি বছরের এপ্রিলে মুখোমুখি হয় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী এই দুই ক্লাব। শেষবারের দেখায় ২-১ ব্যবধানে জিতেছিল রিয়াল মাদ্রিদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest