সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরা জেলা স্কাউটস’র কমিটি গঠন জেলা প্রশাসক সভাপতি : সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেনআশাশুনির বুধহাটা খেয়াঘাটে বেতনা নদীতে সাঁকো নির্মানকালীগঞ্জে কৃষিজমিতে লবণ পানি ঢুকিয়ে চিংড়ি চাষ বন্ধে উচ্চ আদালতের রায় বাস্তবায়ন বিষয়ক মতবিনিময়তালার কপোতাক্ষ নদীর চর থেকে রাবেয়া বেগম নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধারসাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে শাহ আলম সভাপতি :ইমদাদুল সম্পাদকআসুন! নতুন স্বাধীনতা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের জন্য কাজ করি -ডা: গালিবদেবহাটা উপজেলা আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় সভাসাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন নারী ফুটবলারকে সংবর্ধনা : প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা প্রদানতারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা অবহিতকরন ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনে গণসমাবেশসাতক্ষীরা বোটানীক্যাল সোসাইটির হেমন্তকালীন পরিবেশ আড্ডা

কালিগঞ্জ ব্যুরো: দি-হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের সহায়তায়, সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজন কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার আয়োজনে মর্যাদা, নিরাপত্তা, বহুত্ববাদ এবং শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় রাজনৈতিক দলসমূহের আচরণ বিধি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সুজন কালিগঞ্জ উপজেলার সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক সুকুমার দাশ বাচ্চুর সঞ্চালনায় এবং সুজনের উপজেলা সভাপতি শেখ সাইফুল বারী সফুর সভাপতিত্বে মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সভা কক্ষে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধকালীন কমান্ডার আলহাজ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) শিমুল কুমার সাহা, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ এ কে এম জাফরুল আলম বাবু, কুশুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শেখ মেহেদী হাসান সুমন, হাঙ্গার প্রজেক্টের খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়ক আসলাম খান, কালিগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাকিম প্রমুখ। এসময় বিএনপির সহ-সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল খালেক, কালিগঞ্জ উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল আলম বাবলু, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি শেখ আনোয়ার হোসেন, সুজনের যুগ্ম সম্পাদক হাফিজুর রহমান শিমুল, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার ঘোষ, রিপোর্টার্স ক্লাবের যুগ্ন সম্পাদক আহাম্মাদুল্লাহ বাচ্চু, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি গৌতম কুমার লস্কর, উপজেলা তরুণ লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর সবুর,উপজেলা লেডিস ক্লাবের সম্পাদিকা ইলাদেবী মল্লিক, উপজেলা যুবদল সভাপতি ডাঃ সফিকুল ইসলাম বাবুসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

BSL
তালা প্রতিনিধি : তালা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের নবগঠিত কমিটির উদ্যোগে মঙ্গলবার সকালে উপ-শহরে এক আনন্দ মিছিল বের হয়। সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হুসাইন সুজন এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ এহসান হাবীব অয়নকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে উক্ত মিছিল বের হয়। মিছিল শেষে সরকারি কলেজ চত্বরে নবগঠিত কমিটির সভাপতি শেখ তুহিনের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক প্রণব ঘোষ বাবলু। সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন হোসেনের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তালা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সরদার মশিয়ার রহমান। এ সময় ছাত্রলীগের কলেজ,ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মীর খায়রুল আলম: আর মাত্র কয়েকদিন পর পবিত্র ঈদুল আযহা। আর এ ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় কাটানোর কথা থাকলেও দেবহাটা উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারের কামারদের কর্মব্যস্ততা নেই বললেও চলে। আগের দিনগুলোতে দা, কুড়াল, বঁটি, চাকু, কোঁদালসহ লোহার যন্ত্র তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করলেও আজকের দিনে তা অনেক অংশে কমেছে। দিনের শেষে রাতেও বিরাম ছিল না এসব কারিগরদের। সবসময় শুন-শান আর ট্যুং-ট্যাং শব্দে মুখরিত থাকতো কামারশালাগুলো। বিশেষ করে কামারদের এই ব্যস্ততা জানান দেয় ঈদুল আযহা অতি সন্নিকটে আসলে। মঙ্গলবার বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, কেউ হাতুড়ি দিয়ে লোহা পেটাচ্ছে, কেউ হপার টানছে, কেউবা আবার তৈরী করা সামগ্রীতে শান (ধার) দিচ্ছে। কোরবানীর পশুর চামড়া ছাড়ানো থেকে শুরু করে গোস্ত কাটার কাজে ব্যবহার করা হয় কামারশালার বিভিন্ন শৈল্পিক সামগ্রী। উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারের কামার পল্লীর কারিগরদের তেমন ব্যস্ততা নেই। অধিকাংশ দোকানেই কিছু সংখ্যক যন্ত্রপাতি তৈরী করা হচ্ছে। কামারদের হাতে তৈরী করা এসব দা, বটি, চাকু, কুড়াল কিনতেও ক্রেতাদের আগের মত দেখা যায় না। কেননা নতুন চাকু তৈরী করতে ৫০-৬০ টাকা, দা ও বটি দুশত থেকে ৪৫০ টাকা, কাচি ৫০-৬০ টাকা, ফোড় (ঘাসমারা যন্ত্র) ২৫-৩০ টাকা, কোপা ৪শত থেকে সাড়ে ৪শত টাকা কেজি, লাফনা(মাটিকাটা যন্ত্র )দেড়শত থেকে ২শত টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। অপরদিকে, শান দেওয়া বটি ৪০ টাকা, কাচি ২০ টাকা, দা ৪০ টাকা, কোপা ৮০ টাকা, চাকু ১৫ টাকা হওয়ায় শানের পরিবর্তে হাতে তৈরী করা যন্ত্রের পরিবর্তে আধুনিকে ঝুঁকে পড়ছেন ক্রেতারা। কিন্তু আধুনিক মেশিনের মাধ্যমে অনেক কম টাকায় এসব যন্ত্রপাতি পাওয়া যাচ্ছে সে কারনে অনেকেই কামারদের কাছে যান না। তবে কিছু মৌসুমি ব্যবসায়ীও রয়েছে, য শুধু ঈদের সময়ই এ ব্যবসাটি একটু বেশি হয়ে থাকে। অন্যান্য সময়ের চেয়ে এবছর ঈদুল আযহার সময় তেমন কর্মব্যস্ততা বাড়েনি বলে জানান অনেকে।
কামটা কামার পল্লীর রবিন কর্মকার বলেন, পূর্বপুরুষের পেশা হিসেবে বর্তমান এ পেশায় কর্মরত আছেন। আগের দিনগুলোতে প্রতিদিন হাজার টাকা মত আয় হত। কিন্তু বর্তমানে গড়ে ৪শত টাকা হারে আয় হয়। তবে আমাদের মূল টার্গেট থাকে কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র্র করে। বিগত বছরের তুলনায় এবার ঈদে কিছুটা অনিশ্চয়তা রয়েছে বলে জানান তিনি। অপর কর্মকার রাধাপদ বলেন, কোরবানিকে কেন্দ্র করে কিছুটা অর্ডার আসতে শুরু করেছে। তবে, কাজের চাপ খুববেশি না থাকলেও কয়লার সমস্যার কারণে কাজের ক্ষতি হচ্ছে। কাজ এগোচ্ছে না। যন্ত্র তৈরীর জ্বালানি কয়লার দামও বাড়ছে। গত ঈদে এক বস্তা কয়লার দাম ছিল ৫০০ টাকা আর এবার তা আমাদের কিনতে হচ্ছে আড়াই থেকে তিন হাজার টাকায়। তাছাড়া দিন-রাত সারাক্ষণ আগুনের পাশেই বসেই কাটাতে হয়। কামারেরা আরও জানান, এভাবে যদি লোহা ও কয়লার দাম বাড়তেই থাকে তাহলে এ পেশাকে টিকিয়ে রাখাই কঠিন হবে। এই পেশা ছাড়ছি না কেননা বাপদাদা পূর্বপুরুষের রেখে যাওয়া ঐতিহ্য। একাজ ছাড়া অন্য কাজ শিখিনি। তাই এই পেশা ছাড়ার উপায় নেই। প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা দেশের ঐতিহ্যবাহী এ পেশাটি ধীরে ধীরে বিলুপ্তই হতে যাচ্ছে। আশির দশকেও গ্রামগঞ্জের যেখানে সেখানে কামারশালা দেখা যেত। কিন্তু এখন আর এগুলো সচারাচর চোখে পড়েনা। এর প্রধান কারণ, শারীরিক ক্ষতি, অধিক পারিশ্রমি, উপযুক্ত মজুরী না পাওয়া এবং সর্বপরি আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। তবে প্রতি বছর কোরবানীর ঈদ এলেই কিছুটা কদর বাড়ে কামারদের। এরপর থেকে বছরের অবশিষ্ট দিনগুলোতে অধিকাংশ কামারেরাই থাকেন প্রায় কর্মহীন। যেকারণে অভাব অনটনেই চলছে দরিদ্র কামারদের জীবন সংসার। হচ্ছেনা তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন। ফলে অনেক কামারই তাদের এই আদিপেশা ছেড়ে বেছে নিচ্ছেন বিকল্প পেশা। ঐতিহ্যবাহী এ পেশাটি বিলুপ্ত হওয়ার আগেই এর পৃষ্টপোষকতা প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেকই।New Image

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা সদরের শিবপুর ইউনিয়ন পরিষদে বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী ভাতা ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মাঝে সুবর্ণ নাগরিক হিসেবে পরিচয় পত্র প্রদান করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে শিবপুর ইউনিয়ন পরিষদ ও সমাজসেবা অধিদফতরের আয়োজনে ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মুজিদ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ভাতা ভোগীদের মাঝে প্রধান অতিথি হিসেবে ভাতা বই ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সুবর্ণ নাগরিক হিসেবে পরিচয় পত্র বিতরণ করেন সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মকসুমুল হক, সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মো. রোকনুজ্জামান, শিবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমান মানি, বাঁশদহা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মাষ্টার মফিজুর রহমান প্রমুখ। এ সময় ইউপি সদস্য ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ৪০ জন বয়স্ক বিধবা ২৩ জন ভোগীদের প্রত্যেক কে এককালীন ৪৮০০/- এবং ৩০ জন প্রতিবন্ধীদের প্রত্যেককে ৬০০০/- টাকা করে ভাতা প্রদান করা হবে। এছাড়া ৩০০ জন প্রতিবন্ধীর মাঝে দেশের  সুবর্ণ নাগরিকের পরিচয়পত্র প্রদান করা হয়।DSC01737 copy

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা শহরের পলাশপোল তেঁতুলতলা এলাকায়  নতুন সিসি ঢালাই রাস্তার কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে সিসি ঢালাই রাস্তার কাজের উদ্বোধন করেন পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি। পৌরসভার পলাশপোলের তেঁতুলতলা এলাকায় ৬৫ মিটার সিসি ঢালাই রাস্তা ১ লক্ষ ২৯ হাজার টাকা ব্যয়ে পৌরসভার এডিপি’র অর্থায়নে তৈরী করা হচ্ছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. শফিকুল আলম বাবু, মহিলা কাউন্সিলর ফারহা দিবা খান সাথী, পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুল করিম, সহকারী কামরুল আক্তার, সাংবাদিক মোহাম্মদ আলী সুজন, এস ও সাগর দেবনাথ, ঠিকাদার আকরাম হোসেন বাপ্পী প্রমুখ।Maor p (Medium)

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কুলিয়া (দেবহাটা) প্রতিনিধিঃ দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তহমিনা খাতুন কে বিদায়ী সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সকাল ১১টায় কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে কুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ইমাদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে উক্ত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ইউপি সদস্য বিকাশ সরকার, ভরত চন্দ্র সরকার, রওনাক-উল ইসলাম রিপন, প্রেম কুমার, ইউপি সদস্যা ফতেমা খাতুন, শিক্ষক রবিউল ইসলাম। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম, নুরুল হক মিঠু,ইউপি সদস্য, শাহাদাৎ হোসেন, গোলাম রবক্ষানী, আমিরুল ইসলাম, অচিন্ত মন্ডল,ইউপি সদস্যা শ্যামলী রানী, শিরিনা রসুল প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে তাকে ক্রেষ্ট ও ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করেন ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ ইমাদুল ইসলাম। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন কুলিয়া ইউপি সচিব মোঃ ফারুক হোসেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে দুস্থ ও হতদরিদ্রদের মাঝে ভিজিএফ’র চাউল বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্ণীতির অভিযোগ উঠেছে। পবিত্র ঈদ উল আযহা উপলক্ষে ইউনিয়নে মোট ২৩৮৫ জন দুস্থ ও হতদরিদ্র প্রত্যেকের ১০কেজি করে চাউল বিতরণের জন্য সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বলে ইউপি সুত্রে জানা যায়। ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজমল উদ্দীনের অনুপস্থিতিতে চাউল বিতরণের প্রথম দিনে ৫, ৭ ও ৮ নং ওয়ার্ডে ভিজিএফ’র চাউল বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্ণীতি হয়েছে। ইউপি সচিব আব্দুল হাকিম জানান, মাথাপিছু ১০কেজি করে চাউল বিতরণের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কাউকে কম চাউল দেয়ার কথা বলা হয়নি। এব্যাপারে ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. শরিফুজ্জামান ময়না বলেন, আমার ওয়ার্ডে নির্দেশনা মেনেই সকলকে চাউল দেয়া হয়েছে। কারো ওজনে কম দেয়া হয়নি। ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. রুহুল আমিন বলেন, আমার ওয়ার্ডে প্রায় ২ হাজারেরও বেশি দুস্থ ও হতদরিদ্র মানুষ রয়েছে। এসব মানুষ প্যাকেট নিয়ে চাউল নিতে আসলে তাদেরকে দেয়ার সুবিধার্থে ভাগ করে চাল বিতরণ করা হয়েছে। নিজেদের ব্যক্তিগত স্বার্থে নয়, দুস্থ ও হতদরিদ্র মানুষদের স্বার্থেই এমনটি করা হয়েছে। ভিজিএফ’র চাউল গ্রহিতা ঝাউডাঙ্গা গ্রামের মোছা. কাজল বেগম বলেন, আমার চাউল মেপে দেখি মাত্র আড়াই কেজি। আমি কম চাউল নেব না। পরিষদে তা ফেরত দিতে যাচ্ছি। গত ঈদে আমি প্রায় ১০ কেজি চাউল পেয়েছিলাম। এমন অভিযোগ রয়েছে বিহারীনগর গ্রামের মাসুম বিল্লাহ, নুর জাহান, রেহেনা খাতুন, ঝাউডাঙ্গা গ্রামের পচা সরকার, আবক্ষাস আলী, আব্দুল মোতালেবসহ ভিজিএফ’র চাউল গ্রহিতা অর্ধশত মানুষের। এব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজমল উদ্দীনের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : সদর উপজেলার বল্লী ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে দুস্থ ও হতদরিদ্রদের মাঝে ভিজিএফ’র চাল বিতরণ করা হয়েছে। ইউপি চেয়ারম্যান মো. বজলুর রহমান পবিত্র ঈদ উপলক্ষে মোট ১১২৯ জন দুস্থ ও হতদরিদ্রদের মাঝে প্রত্যেকের ১০কেজি করে চাল বিতরণ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সদর থানা আ’লীগের সহ-সভাপতি মো. ফারুক আহমেদ, ইউনিয়ন আ’লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আকবার আলী, ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মো. আজহারুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. আফতাবুজ্জামান লাল্টু, ঝাউডাঙ্গা আঞ্চলিক প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জি.এম আবুল হোসাইন, ইউপি সচিব মো. রফিকুল ইসলাম, ইউনিয়ন ট্যাগ অফিসার জয়দেব কুমার বিশ্বাস, ইউপি সদস্য মাস্টার মো. আমিনুদ্দীন, সামছুর রহমান, হাবিবুর রহমান, সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য কোহিনুর বেগম সহ সকল গ্রাম পুলিশ সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আফতাবুজ্জামান লাল্টু বলেন, শান্তিপূর্ণ ভাবে ভিজিএফ’র চাল বিতরণ করা হয়েছে। চাল বিতরণে অনিয়ম বা দূর্নীতি রোধে ইউপি চেয়ারম্যান মো. বজলুর রহমান বলেন, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক ও সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে প্রকৃত দুস্থ ও হতদরিদ্রদের মাঝে চাল বিতরণ করা হয়েছে।1 (Medium)

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest