পাইকগাছা বুরে‌্য: পাইকগাছা আলোকিত পৌরসভা নামে খ্যাত এ পৌরসভাটি চলছে যত্রতভাবে। পৌর সদরের রাস্তাটি যানজটে পরিপূর্ণ। ট্রাফিক ব্যবস্থা ও নির্দিষ্ট ষ্টান্ড না থাকায় জনজীবন বিপর্যস্থ। প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা লেগেই আছে। কর্তৃপক্ষ নিরব। স্বচ্ছ পৌরসভার দাবি জানিয়েছেন পৌরবাসী। জানা যায়, বিশেষ করে পৌর সদর হতে জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত চলাচল ঝুঁকিপূর্ন হয়ে পড়েছে। নেই কোন ট্রাফিক ব্যবস্থা, নির্দিষ্ট ভ্যান ষ্ট্যান্ড না থাকায় যত্রতত্রভাবে রাস্তার উপর গাড়ি পার্কিং করে মালামাল উঠানামা করে থাকে। যেকারণে যানজট লেগেই রয়েছে। বাজার কপোতাক্ষ মার্কেটের সামনে এলোপাতাড়িভাবে ইঞ্জিন চালিত ভ্যানের লাইন পড়ে যায়। বাজার থেকে তেল পাম্প পর্যন্ত রাস্তায় রয়েছে বাস পার্কিং এর লম্বা লাইন, সামান্য যেটুকু জায়গা থাকে তা দিয়ে গাড়ি চলাচল কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে ফলে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। বাজার সংলগ্ন মাছ কাটা মার্কেট ও ডিপো মার্কেটে ভারীযান চলাচলের কারণে যানজট লেগে আছে। এছাড়া দূরপাল্লার পরিবহন, ষ্ট্রান্ডের নির্দিষ্ট জায়গা না থাকায় যাত্রীরা পরে মহা বিপাকে, ব্যাক্তিমালিকানায় একটি ছোট ষ্ট্যান্ড থাকলেও তা রয়েছে পাইকগাছা আদালত পাড়ায় ও বালিকা বিদ্যালয়ের প্রবেশ পথে। ফলে পরিবহন পাকির্ং করতে আদালত ও বালিকা বিদ্যালয়ের রাস্তাটিতে প্রবেশ করতে হয় যেকারণে বিদ্যালয় শুরু ও ছুটির সময় শিক্ষার্থীদের রাস্তার পাশে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় একই সমস্যায় পড়ে আদালতে আসা বিচার প্রার্থীরা। পাইকগাছার ব্যস্ততম প্রধান সড়ক বাদে পৌর মেয়রের বাড়ির পাশ দিয়ে বিকল্প সড়ক রয়েছে ট্রাফিকের ব্যবস্থা থাকলে হয়তো ট্রাফিক আইন মেনে যান গুলো এক রাস্তা দিয়ে আসা ও অন্য রাস্তা দিয়ে যাওয়ার কৌশল অবলম্বন করতো। যাতে কিছুটা হলেও যানজট কমার সম্ভবনা থাকতো। যানজটের কারণে পৌরবাসী চলাচল ও ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় থাকে। এই মুহুর্তে পাইকগাছা পৌরসদরে একটি নির্দিষ্ট ভ্যান ষ্ট্যান্ড ও জিরো পয়েটে দুটি ট্রাফিকের ব্যবস্থা ঢাকাগামী পরিবহনের ষ্ট্যান্ড, ট্রাক ষ্ট্যান্ড সহ বাইপাস সড়কের অতিব জরুরী বলে এলাকার একাধিক অভিজ্ঞ মহল মত দিয়েছেন। এছাড়াও পৌর সদরের পৌরসভার সীমানা পর্যন্ত ভেঙ্গে চুড়ে খানাখন্দে পরিনত হয়েছে। উপরোক্ত দাবিসহ রাস্তাটি সংস্কারের দাবি করেছেন পৌরবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1479894729অনলাইন ডেস্ক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোকচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে আসা প্রধান অতিথি নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত লিওনি মারগারিটা কুলেনেরার চুরি যাওয়া হাতব্যাগটি উদ্ধার করা হয়েছে।

আজ বুধবার মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা ব্যাগটি উদ্ধার করেন। একই সঙ্গে চুরির সঙ্গে সম্পৃক্ত দুই ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অফিশিয়াল ফেসবুক পাতায় এ কথা জানানো হয়েছে।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানস্থল থেকে রাষ্ট্রদূতের ব্যাগটি চুরি যায়। একদিনের মাথায় ব্যাগটি উদ্ধার করতে সক্ষম হলো পুলিশ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1479912453অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশ জাতীয় জোটের (বিএনএ) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা বলেছেন, বর্তমান সরকারের অধীনেই নির্বাচন হতে হবে এবং তা হলে শেখ হাসিনাই পুনরায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।

আজ বুধবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল হুদা এসব কথা বলেন।

সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী আরো বলেন, গণতন্ত্রের স্বার্থে দেশের বড় দুই দলের গঠনতন্ত্রে পরিবর্তন আনতে হবে।

এ সময় নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে সাত দফা প্রস্তাবও দেন নাজমুল হুদা।

গত ১৮ নভেম্বর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নির্বাচন কমিশন গঠন ও বাছাই কমিটিসহ ১৩ দফা প্রস্তাব দেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1109765411_1479889161অনলাইন ডেস্ক: সিলেট জালালাবাদ সেনানিবাসে ১৭ পদাতিক ডিভিশনের সদর দফতর ১১ ব্রিগেডসহ ৯টি ইউনিটের পতাকা উত্তোলন শেষে সেনাবাহিনীর উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তৃতা রাখেন। এসময় সেনাবাহিনীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, পবিত্র সংবিধান এবং দেশমাতৃকার সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য আপনাদের ঐক্যবদ্ধ থেকে আভ্যন্তরীণ কিংবা বাহ্যিক যেকোনো হুমকি মোকাবেলায় সদা প্রস্তুত থাকতে হব।

বুধবার দুপুর দেড়টায় সিলেট জালালাবাদ সেনানিবাসে পতাকা উত্তোলন করে বক্তৃতা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরআগে দুপুর ১টা ১০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী সেনানিবাসে অনুষ্ঠানস্থলে এসে পৌঁছালে সেনাবাহিনীর একটি চৌক্কস দল তাকে সশস্ত্র সালাম জানায়। এরপর দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে তিনি সদর দফতর ১১ পদাতিক ব্রিগেড ও নয়টি ইউনিটের পতাকা উত্তোলন করেন।

বক্তৃতায় তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ দেশের সম্পদ, দেশের মানুষের ভরশা ও বিশ্বাসের প্রতীক। তাই পেশাদারিত্বের গুণগত মান অর্জনের জন্য আপনাদের সকলকে পেশাগতভাবে দক্ষ, সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে সৎ এবং মঙ্গলময় জীবনের অধিকারী হতে হব।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের সরকার ক্ষমতায় আসার পর, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে প্রণীত প্রতিরক্ষা নীতিমালার আলোকে প্রণীত ফোর্সেস গোল- ২০৩০- এর আওতায় তিন বাহিনী পুনর্গঠন ও আধুনিকায়নের কার্যক্রমসমূহ পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমদ সিদ্দিক, সেনা প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লে. জেনারল আনোয়ার হোসেন এবং প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারল মিয়া জয়নুল আবেদীন, বীর বিক্রম, সিলেট সেনানিবাসের ১৭ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল আনোয়ারুল মোমেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1324828370_1479897931অনলাইন ডেস্ক: বর্তমান সময়ে বিশ্বের অন্যতম আলোচনার বিষয় হলো মায়ানমারের আরাকান রাজ্যে রোহিঙ্গাদের উপর চালানো অমানুষিক নির্যাতন।  সেখানে তাদের উপর চালানো হচ্ছে বর্বরতম নির্যাতন এবং হত্যা করা হচ্ছে অসংখ্য রোহিঙ্গাদের।

এ ইস্যুতে এবার বাংলাদেশে নিযুক্ত মায়ানমারের রাষ্ট্রদূত মিউ মিন্ট থানকে ডেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বুধবার দুপুরে মন্ত্রণালয়ে আসার পর তার সঙ্গে কথা বলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (দ্বিপাক্ষিক ও কনস্যুলার) কামরুল আহসান।

এসময় মায়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে বলা হয়, মায়ানমারের সমস্যা বাংলাদেশের কাঁধে এসে পড়ছে। এতে বাংলাদেশ সরকার উদ্বিগ্ন। দ্রুত এ সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তাকে আহ্বান জানানো হয়।

গত ৯ অক্টোবর মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর সেনাবাহিনীর অভিযানের মুখে পালিয়ে শত শত রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে। গত কয়েকদিনে ৩শ’ জনেরও বেশি রোহিঙ্গাকে অনুপ্রবেশে বাধা দেয়া হয়েছে।

সম্প্রতি এ রোহিঙ্গাদের নির্যাতনের প্রতিবাদ জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে প্রায় সহস্রাধিক শিক্ষার্থী আন্দোলন করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1325360143_1479896466অনলাইন ডেস্ক: আগামী ২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের ১৮টি হলের সম্মেলন। এ নিয়ে পদপ্রার্থীদের মাঝে তুমুল দৌড়ঝাপ শুরু হয়েছে। ক্যাম্পাসে আড্ডায়, মধুর ক্যান্টিন, টিএসসি, হাকিম চত্বর এমনকি হলে হলে এই আলোচনার কমতি নেই। লবিং, তদবির, নেতাদের বাসায় ধর্ণা দেয়া কিংবা আঞ্চলিকতার দোহাই দিয়েও চলছে হরহামেশা যোগাযোগ। নিজ কর্মীদের নিয়ে শোডাউন দিয়ে ক্যাম্পাসের যেখানে সেখানে ভিড় জমাচ্ছেন পদপ্রত্যাশীরা।

এদিকে, কারা হচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের হলগুলোর আগামী দিনের কাণ্ডারী, কেমন তাদের ব্যক্তি ইমেজ, দলের প্রতি কতটুকু আনুগত্যশীলতা এবং মেধাবী, পরিশ্রমী, রাজনীতিতে অভিজ্ঞতা, নেতাকর্মীদের আস্থাভাজন ও আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথের সক্রিয় থেকেছেন এমন নেতাই খুঁজছেন ছাত্রলীগ।

ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, সম্পূর্ণ ক্লিন ইমেজধারীরাই ছাত্রলীগের নেতৃত্বে আসবে। যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাবে, সেটি হলো গত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে রাজপথে কার কি ভূমিকা ছিল, তার ওপর। নির্বাচনের আগে ও পরে রাজপথে কারা ছিল, সে হিসেবেই নতুন কমিটির নেতা নির্বাচিত হবে। এর দ্বারাই প্রকৃত ছাত্রলীগ বেরিয়ে আসবে বলে মনে করে ছাত্রলীগ। তাছাড়া শনাক্ত করা হবে সুযোগসন্ধানী ও নামধারী ছাত্রলীগ পদপ্রত্যাশীদের।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্স বলেন, ২০১৩, ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে ঢাবির বিভিন্ন হলে যারা সক্রিয় ছিলেন, দলীয় নীতি আদর্শের প্রশ্নে যারা অবিচল, হলের সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা জনপ্রিয় তারাই নেতৃত্বে আসবে।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসাইন বলেন, যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত, ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়, ক্লিন ইমেজধারী, ছাত্রদের কাছে জনপ্রিয়, ত্যাগী তাদেরকেই কমিটিতে স্থান দেয়া হবে।

হলগুলোর নেতৃত্বে যারা এগিয়ে আছেন

মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল : ছাত্রলীগের বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসাইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্সসহ কেন্দ্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কয়েক ডজন নেতা এ হল থেকেই রাজনীতি করে নেতৃত্বে এসেছেন। তাই সমীকরণের হিসাবে সবার ফোকাস সবচেয়ে এগিয়ে আছেন ইউসুফ উদ্দীন খান অপূর্ব, আবদুল্লাহ আল মাসুদ লিমন, নাজমুল হোসাইন এবং শেখ সাগর আহমেদ।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল : এ হলে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন রাকিবুল হাসান, ফুয়াদ আল মুক্তাদী, আওলাদ খান, এএসএম ছানাউল্লাহ সূর্য, নাঈমুর রহমান, মেহেদী হাসান এবং রুবেল আহমেদ নীরব।

বিজয় একাত্তর হল : ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এ হলটিতে ছাত্রলীগের মাত্র একটি কমিটি দেয়া হয়েছে। তবে এখনো পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়নি। এ হলে এগিয়ে আছেন, আরিফুল ইসলাম শেখ, তৌকির আহমেদ তপু, সালমান ফারসি, মো. বেলাল হোসেন বাপ্পি, ফকির রাসেল আহমেদ এবং সাইফুল ইসলাম জুয়েল, ফারহান ফারুক, নয়ন হাওলাদার।

মাস্টারদা সূর্যসেন হল : মাস্টারদা সূর্যসেন হলে এগিয়ে আছেন মো. হাফিজুল ইসলাম হাফিজ, শেখ নকিবুল ইসলাম সুমন, কামাল হোসেন, মো. গোলাম সরোয়ার, তৌহিদ, রুবেল আহমেদ এবং তন্ময়।

শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল : শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে এগিয়ে আছেন, আসিফ তালুকদার, শাকিল ভূঁইয়া, আনিসুল ইসলাম জুয়েল, নজরুল ইসলাম এবং শোয়ান।

কবি জসিম উদ্দিন হল : কবি জসিম উদ্দিন হলে এগিয়ে আছেন আল মাসুদ সজিব, মো. শাহেদ খান ইয়াকুব, মোহাম্মদ আসিফ জরদার, রবি, মো. রানা খালাসী এবং সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ হোসেন।

সলিমুল্লাহ মুসলিম হল : সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে এগিয়ে আছেন, তাহসান, আসিফ, মিজানুর রহমান পিকুল এবং ইমরান।

হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল : হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে এগিয়ে আছেন, ইব্রাহীম রাজু, জহির, ইমরান, তামীম এবং আল আমিন।

স্যার এএফ রহমান হল : স্যার এএফ রহমান হলে এগিয়ে আছেন মাহমুদুল হাসান তুষার, জুয়েল, রাসেল, শাহরিয়ার এবং সুজন।

অমর একুশে হল : অমর একুশে হলে এগিয়ে আছেন, লিমন, ওসমান গনি, তানজীর এবং এহসান।

ফজলুল হক হল : ফজলুল হক হলে এগিয়ে আছেন, শাওন, হাবীব, সিসিম এবং আজিজুল।

শহীদুল্লাহ হল : শহীদুল্লাহ হলে এগিয়ে আছেন কাজল, কবির, তুহিন এবং রকি।

রোকেয়া হল : ছাত্রীদের রোকেয়া হলে এগিয়ে আছেন, সাবরিনা, লিপি আক্তার এবং শ্রাবণী।

শামসুন্নাহার হল : শামসুন্নাহার হলে এগিয়ে আছেন, জিয়াসমিন শান্তা, ইসরাত জাহান মুন এবং নিপু ইসলাম তন্বী।

ফজিলতুন্নেসা মুজিব হল : ফজিলতুন্নেসা মুজিব হলে বেনজীর হোসেন নিশির সম্ভাবনা রয়েছে।

গত বছরের জুনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সম্মেলনের মাধ্যমে ভেঙে দেয়া হয় হল শাখাগুলোর গত কমিটি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1479755953ডেস্ক: গিনেস ওয়ার্ল্ড বুকে স্থান পেলেন বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দম্পতি। এ দম্পতির মোট উচ্চতা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি! এর মধ্যে কাতিউশিয়া হোশিনোর উচ্চতা ৩৫.২ ইঞ্চি। আর পাওলো গ্যাব্রিয়েল বারোসের উচ্চতা ৩৪.৮ ইঞ্চি।

গ্যাব্রিয়েল পেশায় আইনজীবী এবং কাতিউশিয়া হলেন রূপবিশারদ। সম্প্রতি ব্রাজিলের ইতুপেভার এক রেস্তোরাঁয় কাতিউশিয়া হোশিনোকে পাওলো গ্যাব্রিয়েল বারোস বিয়ের প্রস্তাব দেন।

সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তারা জানিয়েছেন, ‘আমাদের এই রেকর্ড অনেককে উদ্বুদ্ধ করবে বলে বিশ্বাস করি’। সঙ্গে বিশ্ববাসীকে এও মনে করাবে যে, সব মানুষের সঙ্গেই সমান ব্যবহার করা উচিৎ।

৩০ বছর বয়সি গ্যাব্রিয়েল ডায়াস্ট্রোফিক ডিসপ্লেসিয়ায় আক্রান্ত। অন্যদিকে, ২৬ বছর বয়সি কাতিউশিয়ার রয়েছে অ্যাকোন্ডোপ্লেসিয়া ডোয়ার্ফিজম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
 সদর উপজেলা ফুটবল দল ও কর্মকর্তাবৃন্দ

সদর উপজেলা ফুটবল দল ও কর্মকর্তাবৃন্দ

মাহফিজুল ইসলাম আককাজ: সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ এর ৯বম দিনের খেলায় তালা উপজেলা দলকে ২-১ গোলে উড়িয়ে জয়লাভ করে সদর উপজেলা দল সেমিফাইনালে উন্নীত হয়েছে।
বুধবার বিকালে সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও সাতক্ষীরা জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের ব্যবস্থাপনায় এবং জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহযেগিতায় ৬ষ্ঠ জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টর দ্বিতীয় দিনের খেলা উপভোগ করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.এফ.এম এহতেশামূল হক, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম আনিছুর রহমান,  জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম খান, সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনিরা পারভীন, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জালাল উদ্দিন, জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি আহম্মদ আলী সরদার, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির খান বাপ্পি, ট্রেজারার শেখ মাসুদ আলী, ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ফজলুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান সামছুর রহমান, জেলা যুবলীগের আহবায়ক মো. আব্দুল মান্নানসহ অসংখ্য ক্রীড়ামোদী দর্শক খেলাটি উপভোগ করেন।
সদর উপজেলা দল প্রথমার্ধের খেলায় ১টি গোল করে এবং দ্বিতীয়ার্ধের খেলায় আরো ১টি গোল করে। দ্বিতীয়ার্ধের খেলায় পেনাল্টি থেকে তালা উপজেলা দল ১টি গোল করে। ফলে ৯বম দিনের খেলায় তালা উপজেলা দলকে ২-১ গোলে পরাজিত করে সদর উপজেলা দল অপরাজিত গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। খেলার রেফারি ছিলেন আবু অহিদ বাবলু, সহকারী রেফারি ছিলেন মিজানুর রহমান, সবুজ ও মোশারফ। আগামিকাল বৃহস্পতিবার খেলবে কালিগঞ্জ উপজেলা দল বনাম শ্যামনগর উপজেলা দল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest