সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরা জেলা স্কাউটস’র কমিটি গঠন জেলা প্রশাসক সভাপতি : সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেনআশাশুনির বুধহাটা খেয়াঘাটে বেতনা নদীতে সাঁকো নির্মানকালীগঞ্জে কৃষিজমিতে লবণ পানি ঢুকিয়ে চিংড়ি চাষ বন্ধে উচ্চ আদালতের রায় বাস্তবায়ন বিষয়ক মতবিনিময়তালার কপোতাক্ষ নদীর চর থেকে রাবেয়া বেগম নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধারসাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে শাহ আলম সভাপতি :ইমদাদুল সম্পাদকআসুন! নতুন স্বাধীনতা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের জন্য কাজ করি -ডা: গালিবদেবহাটা উপজেলা আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় সভাসাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন নারী ফুটবলারকে সংবর্ধনা : প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা প্রদানতারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা অবহিতকরন ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনে গণসমাবেশসাতক্ষীরা বোটানীক্যাল সোসাইটির হেমন্তকালীন পরিবেশ আড্ডা

05.09. picxমীর খায়রুল আলম: দেবহাটার সখিপুরে মাতৃত্বকালীন নারীদের মাঝে আমের চারা বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার সকাল ১০টায় সখিপুর ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে ৬০জন মাতৃত্বকালীন মহিলাদের নিজ হাতে আমের চারা বিতরণ করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ফারুক হোসেন রতন। বিতরণ কালে তিনি বলেন, বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। গাছ একদিকে জীবন বাঁচানোর জন্য কার্বনডাই অক্সাইড গ্রহণ করে মূল্যবান অক্সিজেন দেয়, অপর দিকে গাছ আমাদের ফল ও ছায়া দেয়। তাই পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গাছের ভূমিকা অপ্রসীম। এসময় তিনি আরো বলেন, প্রধান মন্ত্রীর স্বপ্ন একটি বাড়ি একটি খামার। তাই আমার ইউনিয়নের প্রত্যেকটি পরিবারে একটি করে আদর্শ খামার ও বাগান তৈরি করতে চাই। কাজিমহল্লা, কামটা সহ বেশ কয়েকটি গ্রামে আমি সেটা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। তাছাড়া আমার ইউনিয়নের সকল পরিবারকে একটি বাড়ি একটি খামার তৈরি করা লক্ষে আমি সংগ্রাম করে চলেছি। এসময় ইউপি সচিব নারায়ন চন্দ্র অধিকারী ৭, ৮ ও ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যা আরুতি রানী, ৩নং ওয়ার্ড সদস্য পরিতোষ বিশ্বাস, ৪নং ওয়ার্ড সদস্য আব্দুল করিম, ৫নং ওয়ার্ড সদস্য জগন্নাথ মন্ডল, ৬নং ওয়ার্ড সদস্য নির্মল কুমার মন্ডল, ৯নং ওয়ার্ড সদস্য হাফিজুর রহমানসহ ইউনিয়ন পরিষদের সকল গ্রাম পুলিশ ও স্থানী সুধীজন উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Web 2মাহফিজুল ইসলাম আককাজ: সাতক্ষীরা জেলার মাসিক উন্নয়ন সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সন্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ  সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। সমন্বয় সভায় বক্তব্য রাখেন কমিটির উপদেষ্টা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মোস্তাক আহমেদ রবি, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মো. মনিরুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক এ.এন.এম মঈনুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ. এফ. এম এহতেশামূল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কে.এম আরিফুল হক,  সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডাঃ উৎপল কুমার দেবনাথ, এন.এস.আই’র সহকারী পরিচালক আনিসুজ্জামান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাতক্ষীরা উপ-পরিচালক কৃষিবিদ কাজী আব্দুল মান্নান, এল.জিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী এস.এম শাহেদুর রহিম, সড়ক ও জনপদের  নির্বাহী প্রকৌশলী  মুহাম্মদ মনজুরুল করিম, পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী  মো. রাশিদুর রহমান,  পানি উন্নয়ন বোর্ড-২ এর  নির্বাহী প্রকৌশলী অপূর্ব কুমার ভৌমিক, সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোদাচ্ছের আলী,  সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন, তালা উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, কালিগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা শেখ অহেদুজ্জামান, দেবহাটা উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল গণি, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ আব্দুল সাদী, দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তহমিনা খাতুন, বি আর টি এ’র তানভীর আহমেদ চৌধুরী প্রমুখ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার উত্তম কুমার রায়, তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফরিদ হোসেন, আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষমা ইসলাম, জেলা শিক্ষা অফিসার কিশোরী মোহন সরকার, সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার রবীন্দ্রনাথ দাস, জেলা সমাজ সেবা অধিদফতরের উপ-পরিচালক দেবাশিস সরদার, জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা তারাময়ী মূখার্জী, জেলা তথ্য অফিসার সিরাজুল হক মল্লিক, জেলার মাসিক উন্নয়ন সমন্বয় সভায় বিভিন্ন বিভাগীয়, উন্নয়ন এবং ইনোভেটিক বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এবং জেলার জলাবদ্ধতা দূরীকরণ, সাতক্ষীরা পৌর সভার পানির প্লান কাজের দ্রুত করণ, বিদ্যুৎ সরবরাহ, রাস্তা ঘাট সংস্কারসহ প্রধান প্রধান সিদ্ধান্ত সমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। এ সময় সাতক্ষীরা জেলার মাসিক উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সংবাদ সম্মেলনে এড. চঞ্চল ও বিপুল

সংবাদ সম্মেলনে এড. চঞ্চল ও বিপুল

নিজস্ব প্রতিবেদক: সোনা চোরাচারানী মিলনের সাথে নূন্যতম সম্পর্ক তো দূরের কথা তার সাথে পরিচয়ও নেই উল্লেখ করে পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে প্রচ- হতাশা ব্যক্ত করেছেন সাতক্ষীরা জজ কোর্টের এপিপি অ্যাডভোকেট চঞ্চল ও জেলা জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ শরিফুজ্জামান বিপুল। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তারা প্রকাশিত সংবাদে নিজেদের নাম জড়ানোয় বিস্ময় প্রকাশ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন অ্যাডভোকেট চঞ্চল। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, সাতক্ষীরা পৌর আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট চঞ্চল ও জেলা জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক, ক্লিনিক ব্যবসায়ী শেখ শরিফুজ্জামান পরস্পর বন্ধু। বিগত ইউপি নির্বাচনে জেলা জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ শরিফুজ্জামান বাশদহা ইউনিয়নের চেয়ানম্যান প্রার্থী হিসেবে ভোটে দাড়ান। বন্ধু হিসেবে অ্যাডভোকেট চঞ্চল তার নির্বাচনী প্রচার প্রচারণায় সক্রিয় ছিলেন। এতে স্থানীয় কুচক্রী মহল তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়, যার অংশ হিসেবে সম্প্রতি পত্রিকায় সোনা চোরাচারানী মিলনের নামে প্রকাশিত সংবাদে তাদের নাম জড়ানো হয়েছে। অথচ সোনা চোরাচারানী মিলনের সাথে তাদের ন্যূনতম সম্পর্ক তো দূরের কথা পরিচয়ও নেই।
সংবাদ সম্মেলনে তারা যেন হয়রানির শিকার না হন সেজন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আদালতে চোরাকারবারী মলিন

আদালতে চোরাকারবারী মলিন

আসাদুজ্জামান: সাতক্ষীরার শীর্ষ স্বর্ণ চোরাকারবারী মিলন পাল ওরফে গোল্ডেন মিলনকে অবশেষে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। সোমবার বেলা ১১ টার দিকে তাকে সাতক্ষীরা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। আটক মিলন সদর উপজেলার মাগুরা গ্রামের দেবদাশ পালের ছেলে। এদিকে, পুলিশ তাকে শনিবার রাতে আটক করলেও পুলিশের খাতায় তাকে আটক দেখানো হয়েছে রোববার রাতে। পুলিশ জানিয়েছে, রোববারা রাতে তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়েছে।
মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি ফিরোজ হোসেন মোল্যা জানান, গত শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার তলুইগাছা সীমান্ত থেকে ভারতে পাচারের সময় ১৬ কেজি ৩১৮ গ্রাম স্বর্ণসহ আলিউজ্জামান নামের এক বহনকারীকে আটক করে বিজিবি। ওই সোনা চোরাচালানের ঘটনায় সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে মিলনপালকে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে সাতক্ষীরা চীফ জুডিশিয়াল আদালতে হাজির করা হয়েছে। রিমান্ড শুনানির পর তাকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে তিনি আরো জানান। এদিকে, আটক আলিউজ্জামানকে (স্বর্র্ণ বহনকারী) ৩ দিনের রিমান্ডে এনে সদর থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, মিলনপাল গত ২০০৫ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত শহরের মিলবাজার রামপ্রসাদ দত্তের জুয়েলারী দোকানের কর্মচারী ছিলেন। সেখান থেকে বেরিয়ে শহরের নাজমুল সরণিতে দীগন্ত মার্কেটে শিল্পী জুয়েলার্সে কর্মচারী হিসেবে যোগাদন করেন। শিল্পী জুয়েলারির কর্মচারী হতে স্বর্ণ ব্যবসায়ী হয়ে যান মিলনপাল। মিলন জুয়েলার্স নামে শহরের নাজমুল সরণিতে জুয়েলারি ব্যবসা করতে থাকেন তিনি।
সম্প্রতি মিলন পাল আলাউদ্দীনের আশ্চর্য প্রদীপের মতো, আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছেন। মাগুরা গ্রামসহ সাতক্ষীরা শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে মিলনপালের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মের অভিযোগ উঠে এসেেেছ। মাদক ও স্বর্ণ চোরাচালান এবং হুন্ডির টাকা এপার ওপার করার আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট এখন তার হাতে। রাজধানী ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে শুরু করে বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিলন পাল বিলাসবহুল মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকার যোগে স্বর্ণের বড় বড় চালান পাচার করে থাকেন। আন্তর্জাতিক স্বর্ণ চোরাকারবারী ভারতের বারী বিশ্বাসের কাছেও তিনি স্বর্ণ পাচার করে থাকেন। ২০০৫ সালের মিলন পাল ২০১৬ সালে এসে হয়েছেন গোল্ডেন মিলন। মাদক, হুন্ডি এবং স্বর্ণ চোরাচালানী পরিচালনা করে মিলনপাল শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন।
সমগ্র সাতক্ষীরা জেলার মানুষ বিগত প্রায় ২ বছরের বেশি সময় বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করেছে কী নির্লজ্জতার সাথে তৎকালীন জেলার আইন শৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা একজন শীর্ষ কর্মকর্তা এই মিলন ও তার চোরাচালানী চক্রকে আইনের বাইরে রেখেছিলেন।
বর্তমান পুলিশ সুপারের দৃঢ়তায় অবশেষে শীর্ষ এই স্বর্ণ চোরাকারবারী আইনের জালে ধরা পড়ায় পুলিশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে বলে সচেতন মহলের ধারণা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে পৌরসভার অসহায় দুস্থদের মাঝে জি.আর ও ভি.জি.এফ কর্মসূচি’র চাউল বিতরণ করা হয়েছে। সাতক্ষীরা পৌরসভার অধীনে ৪,৬২১ টি পরিবারে ১০ কেজি করে ৪৬.২শ১০ মেঃ টন চাউল বিতরণ করা হবে। এছাড়া ৬০০টি পরিবারের মাঝে ৬মেঃ টন চাউল বিতরণ করা হবে। সোমবার সকালে এ চাল বিতরণ শুরু হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, পৌর কাউন্সিলর কাউন্সিলর শেখ শফিক উদ দৌলা সাগর, ফারহা দিবা খান সাথী, স্টোর কিপার মীর নাছের আলী, ফারুক হোসেন, শাহীনুর রহমান প্রমুখ। ঈদুল আযহা উপলক্ষে পৌরসভার দুস্থদের মাঝে ভি.জি.এফ ও জি.আর এর চাউল বিতরণ শুরু হয়েছে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Manob bhobdhon (Large)

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বিভিন্ন দাবিতে সাতক্ষীরা প্রতিবন্ধী পূর্ণবাসন কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ১১টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদের পরিচালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, জেলা বাস্তহারালীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুস সামাদ, জেলা ভূমিহীন উন্নয়ন সমিতির সভাপতি আব্দুস ছাত্তার, শ্যামনগর প্রতিবন্ধী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোকছেদ আলী, কালিগঞ্জ প্রতিবন্ধী পূর্ণবাসন উন্নয়ন সমিতির সভাপতি আব্দুল খালেক, জাতীয় অন্ধ সংস্থার সাতক্ষীরা জেলার সভাপতি শফিকুল ইসলাম, প্রতিবন্ধী পূর্ণবাসন সমিতির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক কবির হোসেন, প্রতিবন্ধী নারী উন্নয়ন সংস্থার সাধারণ সম্পাদিকা নাজমা খাতুন প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, সাতক্ষীরা প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের নামে প্রতিবন্ধীদের ঠকানো হচ্ছে। তাদের নামে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাত করেছে কতিপয় ব্যক্তি। অথচ তাদের কোন কার্যক্রম নেই। অবিলম্বে প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের নিবন্ধন বাতিল, প্রতিবন্ধী পূর্ণবাসন সমিতির নামে মিথ্যা ও ভূয়া রিপোর্ট বাতিল এবং প্রতিবন্ধীদের টাকা আত্মসাতকারী অরুণ এর জামিন বাতিল পূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানান বক্তারা। পরে জেলার ৩শ প্রতিবন্ধী পরিবারের মাঝে সিমাই চিনি বিতরণ করা হয়

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

0a32128c255acfe221abdbfe10ef51b9-নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা জেলার শীর্ষ স্বর্ণ চোরাকারবারী মিলন পাল ওরফে গোল্ডেন মিলনকে (৩৮) আটক করেছে পুলিশ। তিনি সদর উপজেলার মাগুরা গ্রামের দেবদাশ পালের ছেলে। শনিবার গভীর রাতে তার নিজ বাড়ি থেকে পুলিশ তাকে আটক করে।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন মোল্যা জানান, গত শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার তলুইগাছা সীমান্ত থেকে ভারতে পাচারের সময় ১৬ কেজি ৩১৮ গ্রাম স্বর্ণসহ আলিউজ্জামান নামের এক বহনকারীকে আটক করে বিজিবি। ধারণা করা হচ্ছে, বিপুল পরমিান ওই র্স্বণ পাচাররে সাথে মিলন পাল জড়তি। ওই র্স্বর্ণের মালিক মিলন পাল কিনা তা জানার জন্য পুলশি তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আটক মিলন পাল পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।
এদিকে, শুক্রবার সাতক্ষীরা সীমান্তে বিপুল পরিমান স্বর্ণের বার আটকের ঘটনায় জেলার অপর কয়েকজন শীর্ষ চোরাকারবারী গডফাদার বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন বলে জানা গেছে। মিলন পাল ওরফে মিলনের সাথে এদের রয়েছে বিভিন্ন চোরাচালানী ব্যবসা।
অপরদিকে বিশ্বস্ত একটি সূত্রে জানা যায়, এই স্বর্ণ পাচারের সাখে জড়িত রয়েছে মিলন পালের ব্যবসায়িক পার্টনার মহিদুল মেম্বর, রুস্তম, ফিরোজ, বাশদাহ চোরাচালানী ঘাট মালিক নাজমুল, তলুইগাছার হাসানসহ অনেকই।
জানা যায়, মিলনপাল গত ২০০৫ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত শহরের মিলবাজার রামপ্রসাদ দত্তের জুয়েলারি দোকানের কর্মচারী ছিলেন। সেখান থেকে বেরিয়ে শহরের নাজমুল স্মরণীতে দীগন্ত মার্কেটে শিল্পী জুয়েলার্সে কর্মচারী হিসেবে যোগাদন করেন। শিল্পী জুয়েলারীর কর্মচারী হতে স্বর্ণ ব্যবসায়ী হয়ে যান মিলনপাল। মিলন জুয়েলার্স নামে শহরের নাজমুল সরণিতে জুয়েলারী ব্যবসা করতে থাকেন তিনি।
সূত্র জানায়, সম্প্রতি মিলন পাল আলাউদ্দীনের আশ্চর্য প্রদীপের মতো, আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছেন। মাগুরা গ্রামসহ সাতক্ষীরা শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে মিলনপালের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মের অভিযোগ উঠে এসেেেছ। মাদক ও স্বর্ণ চোরাচালান এবং হুন্ডির টাকা এপার ওপার করার আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট এখন তার হাতে। রাজধানী ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে শুরু করে বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিলন পাল বিলাসবহুল মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকার যোগে স্বর্ণের বড় বড় চালান পাচার করে থাকেন। আন্তর্জাতিক স্বর্ণ চোরাকারবারী ভারতের বারিক বিশ্বাসের কাছেও তিনি স্বর্ণ পাচার করে থাকেন।
২০০৫ সালের মিলন পাল ২০১৬ সালে এসে হয়েছেন মিলন বাবু। মাদক, হুন্ডি এবং স্বর্ণ চোরাচালানী পরিচালনা করে মিলন পাল শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন।
মাগুরা (দক্ষিণপাড়া) দাশপাড়া রোডে নিতাই মুহুরীর বাঁশবাগান এলাকায় প্রায় ২ বিঘা জমি ক্রয় করে সেখানে দুই তলা বিল্ডিং হাকিয়ে বাগান বাড়ি তৈরি করেছেন। ওই বাগান বাড়িতে নিয়মিত আয়োজন করা হয় মদ ও জুয়ার আড্ডা। আর অসামাজিক কার্যকলাপতো চলছেই প্রতিনিয়ত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিখোঁজ সংবাদ

কর্তৃক daily satkhira

সাতক্ষীরা শহরের গড়েরকান্দা গ্রামের মৃত ময়ন উদ্দিন এর স্ত্রী নবীয়া খাতুন(৭০)কে গত শনিবার থেকে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। তার স্মৃতি শক্তি হারিয়ে যাওয়ার কারণে তিনি তার ঠিকানা বলতে পারেন না। তার সন্ধান পাওয়া গেলে তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ছেলে নওশের আলী অনুরোধ জানিয়েছেন। যোগাযোগের ঠিকানা: নওশের আলী, পিতা- ময়ন উদ্দিন, সাং- গড়েরকান্দা, সাতক্ষীরা। মোবা: ০১৭৫৯ ৫৬৫৮৮০। y„U

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest