সর্বশেষ সংবাদ-
শোভনালীতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিরাপদ অভিবাসন ডেস্ক উদ্বোধনআশাশুনির গোয়ালডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানববন্ধনজবাবদিহিতা ও মানবাধিকার সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে গোলটেবিল সভাতালায় টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলনপুজামণ্ডপে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে ব্যবস্থা: সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারজলবায়ু পরিবর্তনে মানবাধিকার নিশ্চিতকরণে শ্যামনগরে এনগেজ প্রকল্পের অবহিতকরণ সভালাপা প্রকল্পের জেলা পর্যায়ে স্টেকহোল্ডার পরামর্শ সভাসাতক্ষীরায় যৌথবাহিনির অভিযানে অস্ত্র-মাদকসহ তিনজন আটকসাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভাসাতক্ষীরা কারা মহাপরিদর্শকের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা

বিনোদন ডেস্ক: বলিউড নায়িকা দীপিকা পাড়ুকোন থাকেন দক্ষিণ মুম্বাইয়ের পেল্লাই শহরের একটি বহুতল ভবনের ২৬ তলার ফ্ল্যাটে। চার বিএইচকের সেই ফ্ল্যাটটির দাম মাত্র ১৬ কোটি। সম্প্রতি সেই অ্যাপার্টমেন্টের ৩০ তলায় আরো একটি ফ্ল্যাট কিনলেন তিনি।তবে জানা যায়, ফ্ল্যাটটি তিনি নিজের জন্য ক্রয় করেননি। প্রেমিক রণবীরের জন্যও কিনেননি। দীপিকা ৪০ কোটির এই ফ্ল্যাট উপহার দিলেন তার বাবা প্রকাশ পাড়ুকোনকে।প্রকাশ পাড়ুকোন মেয়েকে দেখতে প্রায় মুম্বাইতে আসেন পুরো পরিবার নিয়ে। কিন্তু তার সঙ্গে পরিবার যাতে একই অ্যাপার্টমেন্টে থাকতে পারে সে কারণেই ফ্ল্যাট কেনা হয়েছে বলে নায়িকার ঘনিষ্ঠমহল সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে।বাবাকে ফ্ল্যাটটি উপহার দেওয়ার জন্য সাজানো গোছানোর কাজ করছেন দীপিকা। নতুন অ্যাপার্টমেন্টই হতে যাচ্ছে ‘বাজিরাও মাস্তানি’ তারকার মা-বাবার নতুন ঠিকানা। তারা এখন থাকেন বেঙ্গালুরুতে।চমৎকার ফ্ল্যাটটি দেখে প্রকাশ পাড়ুকোন মুগ্ধ হয়েছেন। কারণ এখানে আছে প্রাকৃতিক পরিবেশে হাঁটার সুযোগ, সুইমিং পুল এবং ব্যাডমিন্টন ও স্কোয়াশ কোর্ট। দীপিকা মনে করছেন, তার স্বাস্থ্যসচেতন বাবার জন্য এটাই যুতসই থাকার জায়গা।বলিউড তারকাদের বেশিরভাগই থাকার জন্য বান্দ্রা নয়তো আন্ধেরিকে প্রাধান্য দেন। কারণ স্টুডিও এবং প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যালয় এর আশেপাশে। সেদিক থেকে খুব কম তারকার বসতি মুম্বাইয়ের কেন্দ্রে। দীপিকা তাদেরই একজন।এদিকে সঞ্জয়লীলা বানসালির ‘পদ্মাবতী’ ছবির কাজ শুরু করেছেন দীপিকা। আগামী বছরের ২০ জানুয়ারি মুক্তি পাবে তার প্রথম হলিউড ছবি ‘ট্রিপল এক্স: রিটার্ন অব জ্যান্ডার কেজ’।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: দেশের মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর সেবার মান, বিশেষ করে, কল ড্রপ, ভয়েস কল ও ইন্টারনেটের বিভিন্ন বান্ডেল প্যাকেজ ও দাম সম্পর্কে জনগণের মতামত সরাসরি জানতে গণশুনানির আয়োজন করছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (বিটিআরসি)।বিটিআরসির উদ্যোগে আগামী ২২ নভেম্বর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে প্রথমবারের মতো এ গণশুনানি হবে। রোববার বিটিআরসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। যারা গণশুনানিতে অংশ নিতে চান, তারা বিটিআরসির কলসেন্টারে ফোন করে (শর্ট কোড ২৮৭২) অথবা বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (http://www.btrc.gov.bd/registration-forom) নির্ধারিত ফর্ম পূরণ করে ১৭ নভেম্বরের মধ্যে নিবন্ধন করতে হবে। অংশগ্রহণেচ্ছুকদের ফিরতি ইমেইল/এসএমএস/ফোন করে যথাসময়ে অবহিত করা হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গণশুনানিতে মোবাইল অপারেটরদের কল ড্রপ ও বিভিন্ন প্যাকেজ (ভয়েস, ডাটা, বান্ডল) এবং এর মূল্য সম্পর্কে অভিযোগ জানানো যাবে। এ ছাড়া বায়োমেট্রিক সিম নিবন্ধন, সাইবার অপরাধ, মোবাইল ফোনে হুমকি, ফেসবুক ব্যবহারে নিরাপত্তা, মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস, মোবাইল অপারেটরদের কলসেন্টারের মাধ্যমে সেবা সংক্রান্ত অভিযোগ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য টেলিকম সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সেবার বিষয়ে জনসাধারণ/গ্রাহকদের অভিযোগ ও এ সম্পর্কিত বিভিন্ন মতামত নেয়া হবে।গণশুনানিকালে বিটিআরসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, মোবাইল ফোন অপারেটর ও অন্যান্য টেলিযোগাযোগ সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের পদস্থ কর্মকর্তারা গ্রাহকদের প্রশ্নের জবাব দেবেন। সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী ও বাংলাদেশের ভোক্তা সংঘের প্রতিনিধি, আইনজীবী, শিক্ষক, গবেষক, গণমাধ্যমকর্মী ও সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীসহ নিবন্ধন করা যেকোনো ব্যক্তির জন্য গণশুনানি উন্মুক্ত থাকবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: বিশ্বকে হতবাক করে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে কোনো রাজনৈতিক দায়িত্বের অভিজ্ঞতা না থাকা ট্রাম্প নির্বাচনের পর হোয়াইট হাউজে যাওয়া নিশ্চিত করেছেন।  তবে হোয়াইট হাউজের স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে থাকার ইচ্ছে নেই বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। জানুয়ারিতে ক্ষমতা গ্রহণের পর হোয়াইট হাউজে স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে না উঠে শুধুমাত্র কাজের সময়ই সেখানে যাবেন ট্রাম্প। খবর প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার। ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি হোয়াইট হাউজে কাজের সময় থাকবেন আর বাকি সময়টা ম্যানহাটনে তার নিজের অ্যাপার্টমেন্টে থাকবেন। ইতোমধ্যেই এ বিষয়ে তিনি তার উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করেছেন। ট্রাম্পের উপদেষ্টা জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের জয় অনেকটা বিস্ময়ের ব্যাপার ছিল। নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের অ্যাপার্টমেন্টে ২৪ ক্যারেট স্বর্ণ এবং দামি মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হয়েছে। এমন বিলাসিতার জীবন ছেড়ে হোয়াইট হাউজে ট্রাম্প এবং তার পরিবার থাকতে পারবেন কিনা সেটা ভাবনার বিষয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

সোনার দাম কমেছে

কর্তৃক daily satkhira

ডেস্ক রিপোর্ট: আন্তর্জাতিক বাজারে দরপতনের কারণে দেশের বাজারেও সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ৫১৭ টাকা কমেছে। সোনার সঙ্গে রুপার দরও কমেছে ভরিতে ২৯২ টাকা। নতুন দর সোমবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জুয়েলার্স সমিতি।নতুন দর অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) অর্থাৎ ২২ ক্যারেট সোনা ৪৬ হাজার ৮৮৯ টাকা, ২১ ক্যারেট ৪৪ হাজার ৬৭৩ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের দাম হবে ৩৮ হাজার ৪৯১ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি দাঁড়াবে ২৬ হাজার ১০ টাকা।সারা দেশের জুয়েলার্সে আজ পর্যন্ত প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনা ৪৮ হাজার ৩৪৭ টাকা, ২১ ক্যারেট ৪৬ হাজার ১৮৯ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৩৯ হাজার ৫৯৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি ২৭ হাজার ৫২৭ টাকা বিক্রি হচ্ছে।এর আগে চলতি বছরের ২৬ জুন সর্বশেষ সোনার দর ভরিতে ১ হাজার ২২৫ টাকা বাড়ানো হয়েছিল। তার এক সপ্তাহ আগে এক হাজার ২২৫ টাকা বাড়ানো হয়েছিল। সনাতন পদ্ধতির সোনা পুরনো স্বর্ণালঙ্কার গলিয়ে তৈরি হয়। এ ক্ষেত্রে কত শতাংশ বিশুদ্ধ সোনা মিলবে, তার কোনো মানদণ্ড নেই।রুপার দর কমেছে ভরিতে ২৯২ টাকা। সোমবার থেকে প্রতি ভরি রুপা ৯৯৩ টাকায় (প্রতি গ্রাম ৮০ টাকা) বিক্রি হবে। রোববার পর্যন্ত এর দর ছিল এক হাজার ২২৫ টাকা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: একটি জীবন্ত গাঁজা গাছসহ আটক সাতক্ষীরা পাসপোর্ট অফিস কর্মচারি ওদিদুর  রহমান পান্নাকে পনের দিনের কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত। রোববার দুপুরে পান্নাকে গ্রেফতার করা হয়। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি ) ফিরোজ হোসেন মোল্লা জানান পাসপোর্ট অফিস কর্মচারি পান্না তার নিজের মাছের ঘেরে গাঁজার চারা লাগিয়েছেন এমন খবর পেয়ে পুলিশের এএসআই তৌহিদুর রহমান ঘটনাস্থল সদর উপজেলার পায়রাডাঙ্গায় যেয়ে একটি গাঁজার গাছ দেখতে পান। এ সময় গাঁজাগাছসহ পান্নাকে গ্রেফতার করা হয়। তবে পান্না জানিয়েছেন তিনি গাঁজা গাছ চেনেন না। তার জমিতে এমনিতেই জন্মেছে গাছটি। ওসি জানান পরে তাকে সাতক্ষীরার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সহকারি কমিশনার (ভূমি) মনিরা পারভিনের আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাকে ১৫ দিনের কারাদন্ড দেন। ওদিদুর রহমান পান্না সাতক্ষীরা পাসপোর্ট অফিসের কর্মচারি ও পায়রাডাঙ্গা গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1479014538ডেস্ক রিপোর্ট: বগুড়ার শেরপুর উপজেলার মহিপুর এলাকায় দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে। এতে পাঁচ পুলিশ সদস্যসহ সাতজন  নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো তিন পুলিশ সদস্য। রোববার ভোররাত ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত পুলিশ সদস্যরা হলেন—কনস্টেবল শাজাহান, আলমগীর, শ্যামল এবং পুলিশের বেতার বিভাগের শামসুল ও সোহেল।  নিহত ট্রাক ড্রাইভার ও বাবুর্চির নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

দুর্ঘটনায় আহত তিনজন হলেন—উপপরিদর্শক (এসআই) মইনুল, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) রুবেল ও কনস্টেবল মনোয়ার। তাঁদের মধ্যে এসআই মইনুলের অবস্থা গুরুতর। তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকিদের বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মাল আনতে কুড়িগ্রাম থেকে একটি ট্রাক নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন আট পুলিশ  সদস্য। ওই ট্রাকে তাঁদের সঙ্গে চালক ও একজন বাবুর্চি ছিলেন।

ট্রাকটি বগুড়ার শেরপুরের মহিপুরে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা রংপুরগামী সিমেন্টবোঝাই অপর ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ঢাকাগামী ট্রাকে থাকা চার পুলিশ সদস্য নিহত হন।

খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহত বাকি ছয়জনকে উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো তিনজনের মৃত্যু হয়।

শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ টিএসআই শাহ আলম জানান, দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাক দুটি উদ্ধার করা হয়েছে। এক ট্রাকের সাতজনের মৃত্যু হলেও অপর ট্রাকে থাকা চালক কিংবা সহকারীকে ঘটনাস্থলে পাওয়া যায়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

সময় খুব মূল্যবান বিষয় যেকোনো মানুষের ক্ষেত্রে। আর শিশুর জন্য বিষয়টি আরো গুরুত্বপূর্ণ। সময়ের সঠিক ব্যবহার না হলে একদিকে শিশুর যেমন শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি হবে না, তেমনি অসুস্থ শিশু পারিবারিক অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় কোনো উন্নয়ন করতে পারবে না। এখনকার অনেক শিশুকেই দেখা যায়, টেলিভিশনের প্রতি অতিরিক্ত আসক্ত হতে। এ অভ্যাস শিশুর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

অতিরিক্ত টেলিভিশন শিশুর স্বাস্থ্যঝুঁকি কী করে :

১. অতিরিক্ত টেলিভিশন শিশুকে আত্মকেন্দ্রিক, অসহনশীল ও অসামাজিক করে।

২. শিশুর বুদ্ধির বিকাশে বাধা দিয়ে সৃষ্টিশীলতা নষ্ট করে দেয়।

৩. শিশুর শারীরিক খেলাধুলার সময় কেড়ে নেয়। এতে শিশুরা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে।

৪. শিশুর শারীরিক পরিশ্রম কমিয়ে দেয়। এতে ওজন বাড়ে।

৫. পারিবারিক সদস্যদের মধ্যে বন্ধন কমিয়ে দেয়।

৬. সামাজিক যোগাযোগ কমিয়ে দেয়।

৭. শিশুর স্বাভাবিক আচার-ব্যবহারের ওপর প্রভাব ফেলে।

৮. শিশুর মাথাব্যথা, চোখব্যথা, চোখ দিয়ে পানি পড়াসহ চোখের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট করে।

৯. শিশুকে ধূমপান, মদ্যপানসহ মাদকে আসক্ত করে।

১০. অতিরিক্ত টেলিভিশন শিশুর ভবিষ্যতে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোকসহ নানা জটিলতা বাড়ায়।

প্রতিকার

১. শিশুরা অনুকরণপ্রিয়, তাই আপনাকে আগে টিভি দেখা কমাতে হবে এবং অতিরিক্ত টিভি দেখার কুফল শিশুকে বোঝাতে হবে।

২. শিশুকে প্রতিদিন আধঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টার বেশি টিভি দেখতে দেবেন না।

৩. শিশুর ঘুমানোর ঘরে টিভি রাখবেন না।

৪. শিশুর খাওয়ার সময় টিভি দেখাতে দেখাতে শিশুকে খাবার খাওয়াবেন না।

৫. টিভির বিকল্প বিনোদনের ব্যবস্থা করুন। শিশুর জন্য যাতে টিভির প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি কমে।

৬. সপ্তাহে একদিন শিশুকে টিভি দেখা থেকে বিরত রাখুন।

৭. বাসার পড়াশোনা বা হাতের কাজ করার সময় শিশুকে টিভি দেখতে দেবেন না।

৮. মা-বাবা সবাই ব্যস্ত, শিশুটি তাদের কাজে বিঘ্ন বা জ্বালাতন করছে, এ অবস্থায়ও শিশুদের টিভি দেখাতে বসিয়ে এ বিষয়ে আসক্ত করবেন না।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ, সাভার, ঢাকা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1479014519ডেস্ক রিপোর্ট:  আমাদের দেশে শীতকাল বড় কম; তবুও বাইরে ঠান্ডা পড়ে, মাঝেমধ্যে বেশ পড়ে। শীতকালও হতে হবে স্বাস্থ্যকর। শরীর যখন লুকিয়ে ঢুকতে চায় ওম গরমে, আবহাওয়া যা-ই হোক, সুস্থ সবল থাকা চাই।

ঘুম যেন হয় ঠিকমতো
শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য রাতে সুনিদ্রা বড় প্রয়োজন। শীতকালে আমরা স্বাভাবিকভাবেই বেশি ঘুমাই। আর এই সময় রাতও লম্বা। তবে শীতে নিদ্রাকাল বাড়লেই ভালো।
দুধ খাবেন বেশি
শীতের সময় ঠান্ডা-সর্দি লাগার আশঙ্কা বেশি। তাই দেহে প্রতিরোধ ব্যবস্থা যাতে ভালো থাকে, সেটি নিশ্চিত করা চাই। দুধ ও দুগ্ধজাতদ্রব্য, যেমন—দই, পনির এসব খাওয়া ভালো। এগুলো প্রোটিন, ভিটামিন এ ও বি১২-এর ভালো উৎস। ক্যালসিয়ামেরও ভালো উৎস। এগুলো খেলে হাড়ও থাকে মজবুত। তবে ননি তোলা দুধ, লো ফ্যাট দই বেছে নিতে হবে।
বেশি বেশি খাবেন ফল-সবজি
বাইরে বেশ ঠান্ডা ও অন্ধকার, তখন অস্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত ফাস্টফুড খেতে যেন মন চায়। কিন্তু মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্যকর খাবার খেতেই হবে। প্রতিদিন প্রচুর ফল ও সবজি খাওয়া চাই। খুব মিষ্টি কিছু যদি খেতে মন চায়, তাহলে মিষ্টি ফল খেজুর নয় কেন?
শীতের সবজি ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, বরবটি, গাজর, ওলকপি ও মূলা কতভাবেই খাওয়া যায়—ভাপে সেদ্ধ, ঝোল, স্যুপ, নিরামিষ। পাশাপাশি খাবেন বাহারি ফল।
অলস জীবন নয়
শীতের দিন-রাত অলস জীবনযাপন নয়। লেপমুড়ি দিয়ে বসে থাকা চলবে কেন? বরং পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন—বেড়িয়ে আসুন দূরে কোথাও। শীতের সময় ভ্রমণেও মজা।
এ ছাড়া নতুন কোনো খেলা খেলুন। দড়িলাফ দিন। পাহাড় বেয়ে ওঠুন। আর জানেন তো, নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের ওজন ঠিকঠাক থাকে। দেহ প্রতিরোধ ব্যবস্থা হয় উজ্জীবিত।
ঘরের ভেতর থেকে মন কেন হাঁপিয়ে উঠবে? বেরিয়ে পড়ুন, দুশ্চিন্তা যাবে উবে।
চাই স্বাস্থ্যকর সকালের নাশতা
সকাল পরিজ বেশ মজা হবে খেতে। শীতের সকালে এক বাটি পরিজ। আহ্! পরিজ বানাতে পারেন ওটস, ননি তোলা দুধ দিয়ে। সঙ্গে যোগ করতে পারেন শুষ্ক ফল। সঙ্গে যোগ করুন চাকচাক করে কাটা কলা। চিনি বা লবণ যোগ করবেন না।
এ ছাড়া দুধ-মুড়ি, খই-দুধ, নাড়ু বেশ মজা। সঙ্গে খাবেন ফল, ফলের রস। শ্বেতসার ও আঁশ থাকবে খাবারে। সবজিও থাকা চাই। এতে পেট ভরা থাকে দীর্ঘক্ষণ। মধ্য সকালে ভরপেট নাশতার লোভ চলে যায় ভরপেট প্রাতরাশ খেলে। ওটমিলও বেশ ভালো প্রাতরাশ। ভিটামিন ও খনিজের ভালো উৎস।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest