সর্বশেষ সংবাদ-

বিনোদন ডেস্ক: আয়নাবাজি ছবির দর্শক–আগ্রহের পারদ যখন ঊর্ধ্বমুখী, ঠিক তখনই এল একটি দুঃসংবাদ। ২০ অক্টোবর রাতে মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রবি টেলিভিশন-এ আপলোড করা হয় পুরো ছবিটি। এরপর সেখান থেকে অনলাইনে ফাঁস হয়ে যায় ছবিটি। এমনকি ফেসবুক লাইভেও চলে আসে আয়নাবাজি। বিষয়টি টের পেয়ে পরদিনই ছবিটি সরিয়ে নেয় যথাযথ কর্তৃপক্ষ।দেশের প্রেক্ষাগৃহে দর্শকেরা যখন টিকিটের জন্য হাহাকার করছেন, তখন ছবিটি এমন সহজলভ্য হয়ে যাওয়ায় ফেসবুকে সমালোচনার মুখে পড়তে হয় আয়নাবাজি চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রেক্ষাগৃহ কর্তৃপক্ষও। তাদের মতে, যেভাবে সবাই দলে দলে ছবিটি দেখতে হলে ছুটছিলেন, তাতে দীর্ঘদিনের দর্শক–খরা কাটিয়ে উঠছিল বাংলাদেশের সিনেমা হলগুলো। কিন্তু অন্য মাধ্যমে সহজলভ্য হয়ে যাওয়ায় তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।বলাকা সিনেওয়ার্ল্ডের সহকারী ব্যবস্থাপক আকতার হোসেন বলেন, ‘আয়নাবাজি ছবিটির মাধ্যমে আমরা আশার আলো দেখছিলাম। মুক্তির পর থেকে আয়নাবাজি ছবির প্রতিদিনের আয় থাকত ১ লাখ ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। আর গত দুই দিন ১ লাখও অতিক্রম করেনি।’ মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রবি আজিয়াটার ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিসের প্রধান ফয়সাল মাহমুদ বলেন, ‘সিনেমা হলের পাশাপাশি আমরা ছবিটির ডিজিটাল মুক্তির কথা চিন্তা করেছি। শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই মোবাইল টিভিতে ছবিটি মুক্তি দিই। কিন্তু গ্রাহকেরা এক মোবাইল থেকে আরেক মোবাইল দিয়ে ভিডিও করেছে এবং ফেসবুকে “লাইভ” দিয়ে দিয়েছে। আমরা আইনি পদক্ষেপও নিয়েছি।’ আয়নাবাজি ছবিটি এভাবে ফাঁস হয়ে যাওয়ায় চলচ্চিত্র জগতের অনেকেই ক্ষুব্ধ। অনেকে ফেসবুকে মন্তব্য দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ছবির পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী বলেন, ‘শুধু রবি টিভিতে ছাড়া আর কোথাও দেখা যাবে না, সে কারণেই সেখানে ছবিটি আপলোড করা হয়। নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই তা করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশের সাইবার অপরাধীরা অনেক মেধাবী। আমাদেরও ভুল সিদ্ধান্ত অবশ্যই ছিল, এ কারণে কেউ কষ্ট পেলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। যে যত গুজব ছড়াক, আমি বলছি আয়নাবাজির একমাত্র পাওয়া আপনাদের (দর্শকের) ভালোবাসা।’ এদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তাদের ফেসবুক পেজে জানিয়েছে, পাইরেসির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে তারা।ছবির প্রযোজক জিয়াউদ্দিন আদিল যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল থেকে মুঠোফোনে বলেন, পাইরেসি চলচ্চিত্রশিল্পের জন্য কখনোই শুভ কিছু বয়ে আনে না। তবে এ বিষয়ে মন্তব্যের পাশাপাশি আদিল একটি আনন্দের সংবাদও দেন। তিনি জানান, আয়নাবাজি ছবিটি সিয়াটল দক্ষিণ এশীয় চলচ্চিত্র উৎসবে ‘বেস্ট ন্যারেটিভ ফিল্ম’ পুরস্কার জিতে নিয়েছে। আয়নাবাজি মুক্তি পায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

images

ডেস্ক রিপোর্ট: দুর্নীতি, অসদাচরণ ও অদক্ষতার দায়ে ঠাকুরগাঁওয়ের সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মো. রুহুল আমিন খোন্দকার ও খুলনার সাবেক অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মঈনুল হককে চাকুরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারী (শৃংখলা ও আপিল) বিধিমালা ১৯৮৫ এর বিধি ৩(এ)(বি) ও (ডি) মোতাবেক তাদেরকে দোষী সাব্যস্ত করে একই বিধিমালার ৪(৩)(ডি) অনুযায়ী চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হলো।

সোমবার আইন মন্ত্রণালয় বরখাস্ত সংক্রান্ত পৃথক সরকারি আদেশ জারি করে। এর আগে গত ৬ অক্টোবর একই অভিযোগে জামালপুরের সাবেক অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. সিরাজুল ইসলামকে চাকুরি থেকে বরখাস্ত করে। বরখাস্ত হওয়ার পূর্বেই তাদেরকে বিচারকাজ থেকে প্রত্যাহার করে আইন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করে রাখা হয়েছিল।
দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় নিম্ন আদালতের চারজন বিচারককে চাকুরি থেকে বরখাস্তের অনুমোদন দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এদের মধ্যে বরখাস্তকৃত এই তিন বিচারক ছিলেন। তবে এখনো কুমিল্লার সাবেক নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) এস এম আমিনুল ইসলামের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানা গেছে।

বিচারকদের নিয়োগ, বদলি, পদোন্নতি এবং অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়টি দেখভাল করে জিএ কমিটি। ওই কমিটির প্রধান হলেন- প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। বরখাস্ত হওয়া ওই চার বিচারকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়েরের জন্য আইন মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। ওই নির্দেশ মোতাবেক সংশ্লিষ্ট চার বিচারকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তদন্ত করে সেই প্রতিবেদন জিএ কমিটির কাছে পাঠানো হয়। তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে জিএ কমিটি গত আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত ফুলকোর্ট সভায় চার বিচারককে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত দেয়। এরপরই সুপ্রিম কোর্টের ওই অনুমোদন আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।

আইন মন্ত্রণালয় মো. রুহুল আমিন খোন্দকার ও মঈনুল হককে চাকুরি থেকে বরখাস্তের সার-সংক্ষেপ রাষ্ট্রপতির চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠায়। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পরেই তাদেরকে চাকরিচ্যুত করে সরকারি আদেশ জারি করে মন্ত্রণালয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: দেশে প্রথমবারের মতো জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৮ ডিসেম্বর।  সোমবার স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমান গতকাল রাতে এই তথ্য জানিয়ে বলেন, আইন অনুযায়ী জেলা পরিষদ প্রথমবার গঠনের ক্ষেত্রে প্রথম নির্বাচনের তারিখ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ঠিক করবে। সে অনুযায়ী তারা ২৮ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করেছে। প্রথমবার পরিষদের মেয়াদ শেষে পরের নির্বাচনগুলোতে কমিশন নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক করবে।
তবে নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা, বাছাই, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ইত্যাদি কাজের জন্য নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। অতিরিক্ত সচিব বলেন, নির্বাচনের তফসিল আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে ঘোষণা করা হতে পারে।
আইন অনুযায়ী একজন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের পাঁচজন নারী সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠন হবে। চেয়ারম্যান ও ২০ জন সদস্যকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন সংশ্লিষ্ট এলাকার সিটি করপোরেশন (থাকলে), উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা। এ জন্য প্রতিটি জেলাকে ১৫টি ওয়ার্ডে ভাগ করা হয়েছে।
কমিশন সচিবালয় থেকে জানা যায়, প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে ভোটকেন্দ্র রাখা হবে।
জেলা পরিষদ নির্বাচন করার জন্য ৬ অক্টোবর জেলা পরিষদ আইন সংশোধন করে সংসদে বিল পাস হয়। ২০০০ সালের জেলা পরিষদ আইনে পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সাময়িক বরখাস্তের বিধান ছিল না। নতুন আইনে আদালতে চেয়ারম্যান ও সদস্যদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলায় অভিযোগপত্র গৃহীত হওয়া সাপেক্ষে সাময়িক বরখাস্তের বিধান রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আগের আইনে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যানদের জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ ছিল না। এখন তাঁরা ভোট দিতে পারবেন।
সরকার ২০১১ সালের ১৫ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রামের তিনটি জেলা বাদে বাকি ৬১টি জেলা পরিষদে দলীয় নেতাদের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেয়। তখন স্থানীয় সরকার বিভাগসহ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিরা বলেছিলেন, ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে জেলা পরিষদ গঠন করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

assasuni-photo-2-24-october
মোস্তাফিজুর রহমান : প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা-২০১৬ এর প্রস্তুতিমূলক মডেল টেষ্ট পরীক্ষায় আশাশুনি উপজেলায় ৪ হাজার ৯ শ’ ৯৩ জন পরীক্ষাথী অংশ নিয়েছে। উপজেলার ১১ ইউনিয়নের ৩১টি কেন্দ্রে সোমবার একযোগে এ পরীক্ষা শুরু হয়েছে। উপজেলা প্রথামিক শিক্ষা বিভাগের ব্যবস্থাপনায় উপজেলার ৩১টি কেন্দ্রে ১৭৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা মূল্যায়ন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। কেন্দ্রগুলোর মধ্যে বাওচাষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২১৮ জন পরীক্ষার্থী, কামালকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৮৭ জন, গোদাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১৫৬ জন, আশাশুনি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২৮৬ জন, বেউলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২১৯ জন, বুধহাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১৫৭ জন, মহেশ্বরকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২০৮ জন, গুনাকরকাটি কেন্দ্রে ১৩৩ জন, কচুয়া কেন্দ্রে ১৫৫ জন, কাদাকাটি কেন্দ্রে ১২১ জন, দরগাহপুর কেন্দ্রে ২৩৯ জন, দঃ খরিয়াটি কেন্দ্রে ৬৮ জন, খরিয়াটি কেন্দ্রে ৩৯ জন, মিত্র তেুঁতুলিয়া কেন্দ্রে ১৭৭ জন, চাম্পাখালী কেন্দ্রে ২৮২ জন, উঃ বড়দল কেন্দ্রে ১৯৩ জন, হেতাইলবুনিয়া কেন্দ্রে ৬৮ জন, পিরোজপুর কেন্দ্রে ২০৬ জন, পরিশামারী কেন্দ্রে ৯৯ জন, গদাইপুর কেন্দ্রে ২২৯ জন, বয়ারশিং কেন্দ্রে ৮৫ জন, মহিষকুড় কেন্দ্রে ১৪০ জন, নাকতাড়া কেন্দ্রে ১১২ জন, কলিমাখালী কেন্দ্রে ১৬৯ জন, বিছট কেন্দ্রে ২৩৫ জন, কাকবাসিয়া কেন্দ্রে ২২০ জন, লস্করী খাজরা কেন্দ্রে ১১৫ জন, প্রতাপনগর কেন্দ্রে ১৯৮ জন, চাকলা কেন্দ্রে ১১৬ জন, নাটানা কেন্দ্রে ১২৪ জন এবং দাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১৩৯ জন পরীক্ষার্থী রয়েছে। গতকাল ইংরেজী পরীক্ষার মধ্য দিয়ে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আশরাফ হোসেন গতকাল মহেশ্বরকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এছাড়া দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ অন্যান্য কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

assasuni-photo-1-24-october
আশাশুনি প্রতিনিধি: জাতীয় স্যানিটেশন মাস-২০১৬ উপলক্ষে আশাশুনিতে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ, ব্র্যাক ও ফ্রেন্ডশীপ এর সহযোগিতায় এবং উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের বাস্তবায়নে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষমা সুলতানা। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, পিআইও সেলিম খান, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এস এম আজিজুল হক, সহকারী শিক্ষা অফিসার মাছরুরা খাতুন ও প্রেসক্লাব সভাপতি জি এম মুজিবুর রহমান। সভায় অন্যদের মধ্যে ওয়ার্ল্ড ভিশন দুর্যোগ কর্মকর্তা উজ্জল মন্ডল ও ফ্রেন্ডশীপ প্রজেক্ট ম্যানেজার মিজানুর রহমান প্রমুখ আলোচনা রাখেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

jub-lig
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বাংলাদেশ আওয়ামীযুবলীগ সাতক্ষীরা পৌর শাখার ৭নং ওয়ার্ডের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে। পৌর যুবলীগের আহবায়ক মনোয়ার হোসেন অনু, যুগ্ম আহবায়ক জিয়াউর বিন সেলিম যাদু ও তুহিনুর রহমান তুহিন, শাকিলা ইসলাম জুঁই স্বাক্ষরিত এক পত্রে ইলিয়াস কবির কে সভাপতি ও শরিফুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট ৭নং ওয়ার্ড যুবলীগের কমিটি গত ১৯ অক্টোবর অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটির সহ-সভাপতি মাসুম বিল্লাহ, জনি ইসলাম, জাবেদ হাসান জজ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রনি ইসলাম, জি.এম মোঃ আহসান, সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদুর রহমান অন্ত, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক জাহিদ হাসান লিটন, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক শ্যমল বিশ্বাস, তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক বাবুল ইসলাম, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাওন, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সোহেল হাসান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুল হাসান, অর্থ সম্পাদক রবিউল ইসলাম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সুমাইয়া আক্তার পান্না, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকসহ ৫১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কৃষ্ণনগর প্রতিনিধি: কৃষ্ণনগর বাজারে জমিজমা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিরেন্দ্র ঘোষের পুত্র প্রভাস চন্দ্র ঘোষ ও অমল ঘোষের মধ্যে বিরোধ চরম আকার ধারণ করেছে। কাগজ পত্র দলিল পত্রাদি সহ অন্যান্য কাগজ দেখে জানা যায় কৃষ্ণনগর মৌজার ১৫০৯ দাগের ৩৩৩ নং খতিয়ানে কৃষ্ণনগরের লাল মোহন ঘোষ অমল ঘোষকে ১৯৮৪ সালে .০৩ শতক জমি দানপত্র করেন। পরবর্তীতে ঐ একই দাগে .২৪ শতক জমি লাল মোহন ঘোষ অমল দিং দের কাছে বিক্রি করেন। পরবর্তীতে অমল দিং .২৪ শতক জমির মধ্য .২১ শতক জমি ৬/৭/৮৯ সালে বিরেন্দ্র ঘোষের নিকট রেজিস্ট্রি কোবালা করে দেন। বাকী .০৬ শতক জমির মধ্য .০৩ শতক জমি বিরেন্দ্র ঘোষ নিয়ে নেন। তার জন্য অমল ঘোষকে তার জমির দক্ষিন-পশ্চিম কোনের কেশব ঘোষের দোকানের পিছন হইতে .০৩ শতক জমি দখল দিয়ে দেন। বর্তমান জরীপ রেকর্ডে উক্ত জমির মধ্য .০২ শতক জমি এস,এ ৫৩৯ ডি,পি ১৪ দাগ নং ২০৬৭ রেকর্ড হয়। তাছাড়া অমল ঘোষ ও কেশব ঘোষ ১৪৮৭ ইং তারিখে জে,এল,নং-২৩৪, খতিয়ান নং-১, দাগ নং-১৫০৮ এর মধ্য দৈর্ঘ্য  ফুট, প্রস্থ  ফুট, জমি চিত্তরঞ্জন, ভাদ্র চন্দ্র ঘোষ, দেবু রঞ্জন ঘোষ নিরাপদ ঘোষের কাছ থেকে খরিদ করে দোকান ঘর নির্মাণ করে ভোগ দখল করে আসছেন। কিন্তু হঠাৎ বিরেন্দ্র ঘোষের ছেলে প্রভাস ঘোষ অমল ঘোষ ও কেশব ঘোষের দোকানের পিছনে জায়গা থাকায় .০৩ শতক জমির বিনিময়ে তাদের দোকানের তিন ভাগের এক ভাগ জমি নিতে চুক্তিবদ্ধ হন এবং দোকানের পিছন থেকে .০৩ শতক ছেড়ে দেন। বর্তমানে ৩টি দোকান তিন জন ভোগ দখল করিতেছে। কিন্তু বর্তমানে প্রভাস ঘোষ দোকান সহ তার বসত ভিটার উচ্চ মূল্য পাওয়ায় সে স্বত্ত ভঙ্গ করে সমস্ত জমি বিক্রি করার পায়তারা করিতেছে। এইজন্য অমল ঘোষ কালিগঞ্জ এস,পি সার্কেলের নিকট অভিযোগ করলে তিনি উভয় পক্ষকে ২৩/১০/১৬ তারিখে নোটিশ প্রদান করেন এবং আগামী ২৬/১০/২০১৬ তারিখে শুনানীর জন্য উভয় পক্ষকে দিন ধার্য্য করেন। তাছাড়া ২০১৩ সালে মাপ জরীপের মাধ্যমে উভয় পক্ষের জমির সীমানা নির্ধারণের জন্য জরীপ করে আবু হেনা বিশ্বাস, কৃষ্ণনগর আওয়ামীলীগের বতমান সাধারণ সম্পাদক নুর আহম্মেদ সুরুজ ও কৃষক লীগের বর্তমান সভাপতি ফজর আলী গাজী উক্ত জমির ম্যাপ পয়েন্টও করে দিয়েছিল। এজন্য কৃষ্ণনগরবাসী উভয়ের মধ্যে বিরোধ মিমাংসার জন্য কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

111-large
মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : ‘খেলায় বিকশিত হোক তারুণ্য’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সাতক্ষীরায় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের তত্বাবধানে পরিচালিত তৃণমূল পর্যায় থেকে বাছাইকৃত প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ২০১৬ এর জেলা পর্যায়ের টেনিস খেলোয়াড় বাছাই ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার বিকালে সাতক্ষীরা টেনিস গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের ব্যাবস্থাপনায় ৪দিন ব্যাপি এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রধান অতিথি হিসেবে উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা টেনিস ক্লাবের সভাপতি ও জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারি কমিশনার মোশারেফ হোসেন, সাতক্ষীরা টেনিস ক্লাবের সহ- সভাপতি আব্দুল ওয়ারেশ খান চৌধুরী পল্টু, সাধারণ সম্পাদক এড. শফিকুল ইসলাম খোকন, যুগ্ম সম্পাদক মিন্টু চৌধুরী, ক্রীড়া সম্পাদক সুজা খান চৌধুরী, সদস্য ডাঃ আমিনুর রহমান, আজিজ হাসান বাবলু, এড. আহসান হাবিব মুন্না, আফজালুল করিম বিপু, একরামুল ও প্রশিক্ষক নুরে আলম প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest