সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ৪জনকে জখমের অভিযোগসাতক্ষীরায় ট্রাকের চাপায় যুবতির মৃত্যুকলারোয়ায় ২ সহস্রাধিক মানুষের মাঝে বিএনপি নেতা হাবিবের ঈদ উপহার প্রদানসাতক্ষীরায় শহীদ পরিবারে তারেক রহমানের পক্ষে ঈদ উপহার বিতরণটানা ৯দিন ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধসাবেক এমপি কাজী শামসুর রহমান স্মরনে দোয়া ও ইফতারআলিপুর (বুড়ির পুকুরকান্দা) আহলে হাদিস জামে মসজিদ এর কমিটি গঠনসাতক্ষীরায় সংঘবদ্ধ মোটরসাইকেল চোরের হোতাসহ ৫ চোর গ্রেফতার: ০৯ টি মোটরসাইকেল উদ্ধারবুধহাটায় বাস-ইঞ্জিন ভ্যান সংঘর্ষে ভ্যান চালক নিহতডা. পলাশের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে শতাধিক রোগী পেলেন চিকিৎসা সেবা

ঢাকায় কৃষক মহাসমাবেশ উপলক্ষে জেলা কৃষক লীগের প্রস্তুতি সভা

বাংলাদেশ কৃষক লীগের আয়োজনে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ রাজধানী ঢাকায় কৃষক মহাসমাবেশ। ২৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকাল দশটায় জেলা কৃষক লীগের অস্থায়ী কার্যালয়ে কৃষক মহাসমাবেশ সফল করতে সাতক্ষীরা জেলা কৃষক লীগের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বাংলাদেশ কৃষক লীগের জাতীয় পরিষদ সদস্য মোঃ মনজুর হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাতক্ষীরা জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সামছুজ্জামান জুয়েল’র সঞ্চালনায় প্রস্তুতি সভায় উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা কৃষক লীগের সহ- সভাপতি মোঃ আবুল হোসেন মোল্লা,
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স.ম সেলিম রেজা, মাস্টার মোঃ মিজানুর রহমান,সাংগঠনিক সম্পাদক রিফাত হাসান রাসেল,সাইফুল আলম বাবু,দপ্তর সম্পাদক মোঃ শফিউদ্দিন ময়না, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ শহিদুল ইসলাম, কৃষি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সাংবাদিক ইয়ারব হোসেন,ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আকবর আলী, সহ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ওবায়দুল্লাহ ইসলাম, সদর উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি মাস্টার আব্দুল করিম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ রেজাউল ইসলাম, পৌর কৃষক লীগের সভাপতি মোঃ রাশিদ হাসান চৌধুরী বাবু, সাধারণ সম্পাদক শাহ মোঃ আনারুল ইসলাম,

তালা উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মঈনুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রজিৎ সাধু,দেবহাটা উপজেলা আহ্বায়ক নির্মল কুমার মন্ডল,যুগ্ন- আহবায়ক মোঃ আব্দুর রব লিটু, সদস্য সচিব মোঃ হুমায়ুন কবির হিম, কলারোয়া উপজেলা আহ্বায়ক মোঃ আমানুল্লাহ মোড়ল, সদস্য সচিব সঞ্জীব রায়,কালিগঞ্জ সভাপতি মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোখলেসুর রহমান মুকুল, আশাশুনি উপজেলা সাধারণ সম্পাদক মতিলাল সরকারসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। রাজধানী ঢাকার কৃষক মহাসমাবেশ সফল করতে সাতক্ষীরা জেলা হতে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর সমাগম ঘটানোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পাটকেলঘাটায় কলেজ শিক্ষার্থীর পিতাকে পিটিয়ে হত্যা

আসাদুজ্জামান ঃ সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় কলেজ শিক্ষার্থীদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে এক শিক্ষার্থীর পিতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার দুপুরে পাটকেলঘাটার কাটাখালি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের নাম সাগর ফারুক হোসেন। তিনি ধানদিয়ার বেগম খালেদা জিয়া কলেজের এইসএসসি পরীক্ষার্থী সাগর হোসেন বাদশার বাবা ও পাটকেলঘাটা থানার কাটাখালি গ্রামের আমজেদ হোসেনের ছেলে।

স্থানীয়দের উদ্ধৃতি দিয়ে পাটকেলঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব হোসেন জানান, ফারুক হোসেনের ছেলে সাগর হোসেন বাদশা বেগম খালেদা জিয়া কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী। মঙ্গলবার ব্যবহারিক পরীক্ষা দিয়ে বাদশা তার অপর দুই বন্ধু নয়ন হোসেন ও লাকী হোসেনের সাথে সাইকেলে বাড়ি ফিরছিল।

পথিমধ্যে কাটাখালি এলাকায় তুচ্ছ ঘটনায় বাদশা ও তার অপর দুই বন্ধুর সাথে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কথা কাটাকাটি হাতাহাতিতে রুপ নেয়। বিষয়টি ফারুক হোসেনের কানে পৌছালে তিনি নয়ন ও লাকীকে বকাঝকা দেন। অপমানের প্রতিশোধ নিতে নয়ন তার মামা কৃষ্ণনগর গ্রামের রুবেল হোসেনকে ফোন দেয়। রুবেল কয়েকজন সন্ত্রাসীকে সাথে নিয়ে লাটি দিয়ে ফারুক হোসেনকে বেধড়ক পেটায়। এতে ফারুক হোসেন গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। চিকিৎসার জন্য তাকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে পথিমধ্যে ত্রিশমাইল এলাকায় তিনি মারা যান।

ওসি আরও বলেন, ফারুক হোসেনের মৃত্যুর খবর শুনে আমি ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে রয়েছি। পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত রয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে জানান তিনি।##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে খননকৃতখালে মাছের পোনা অবমুক্ত

শ্যামনগর প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নে সিএনআরএস কর্তৃক খননকৃতখালে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়েছে।
উপজেলা মৎস অফিসের সহায়তায় কুলতলি ও ধানখালী খালে মোট ২২ কেজি রুই, কাতলা ও মৃগেল মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়।

এর আগে স্ইুডিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট এজেন্সি (সিডা) এর অর্থায়নে সেন্টার ফর ন্যাচারাল রিসোর্স স্ট্যাডিস (সিএনআরএস) কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন, বায়োডাইর্ভসিটি ফর রেজিলিয়েন্ট লাইভলিহুডস (বিফোরআরএল) প্রকল্পের মাধ্যমে উক্ত ইউনিয়নের কুলতলি, ধানখালী ও জেলেখালি গ্রামের মোট ১০ টি পুকুরে ৩৬ কেজি ও উপজেলা সংলগ্ন পুকুরে ১ কেজি, আকাশলীনা সংলগ্ন সরকারি পুকুরে ২ কেজি সহ মোট ৩৯ কেজি জেনারেশন ৩ রুই মাছ প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরার উপকূলীয় এলাকার নদীভাঙ্গন রোধে বনায়ন কার্যক্রম শুরু

শ্যামনগর প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা বঙ্গোপ সাগরের নিকট ও সুন্দর বনের কোলঘেসে অবস্থিত হওয়ায় এ উপজেলায় খোলপেটুয়া, কপোতক্ষ, চুনা নদীসহ ছোট বড় অনেক নদী আছে। এ সব নদীর যে সব জায়গায় গাছ লাগিয়ে বনায়ন করা আছে সে সব জায়গায় নদী ভাঙ্গন কম দেখা যায়। আর যে সব জায়গায় বনায়ন করা নেই সে সব স্থানে প্রকৃতিক দূর্য়োগে প্রতি বছর নদীর ভেড়িবাধ ভেঙ্গে মানুষের অনেক ক্ষতি হয়। তলিয়ে যায় বাড়ি-ঘর, ফসলী জমি ও মাছের ঘের। প্রকৃতিক দূর্য়োগে প্রতি বছর নদীর ভেড়িবাধ ভেঙ্গে মানুষের ক্ষতি এড়াতে স্ইুডিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট এজেন্সি এর অর্থায়নে সিএনআরএস বিফোরআরএল প্রকল্পের মাধ্যমে শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নাধীন কলবাড়ী বাজার থেকে আশ্রয়ন প্রকল্প পর্যন্ত চুনা নদীর চরে প্রায় ২ হেক্টর জায়গায় ম্যানগ্রোভ বনায়ন কার্যক্রম শুরু করেছে।

বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের কলবাড়ী বাজার চুনা নদীর তীরে ম্যানগ্রোভ বনায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, শ্যামনগর মোঃ আক্তার হোসাইন।

এ সময় বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়না পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ আঃ রউফ সিএনআরএস এর প্রতিনিধি- ফিল্ড ম্যানেজার মোঃ এনামুল করিম, প্রজেক্ট ম্যানেজার (জিসিএ) স্বরন কুমার চৌহান, সাইট অফিসার (প্রতিবেশ) মোঃ শহীদুল ইসলাম, ফিল্ড অফিসার তৌহিদ হাসান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাল্য বিবাহ বন্ধে আয়েনউদ্দীন মহিলা মাদ্রাসার মানববন্ধন

সংবেদনশীল, জবাবদিহিমূলক, একীভূত ও অংশগ্রহণমূলক শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে নতুন শিক্ষাক্রমের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থিদের দক্ষ্য করে গড়ে তুলতে মানব বন্ধন করেছে ছাত্রীরা। ২৬ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা আয়েনউদ্দীন মহিলা আলিম মাদ্রাসার উদ্যোগে মাদ্রাসা সংলগ্ন সড়কে এ কর্মসুচির আয়োজন করা হয়।

শ্রেনী শিক্ষক আবু সাইদ বিশ্বাসের পরিচালনায় মানব বন্ধন কর্মসুচিতে বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ মোঃ রুহুল আমিন। কর্মসুচিতে শিক্ষক-শিক্ষিকার পাশা-পাশি কয়েকশ ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন।জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২১ এর আলোকে ২০২৩ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ডিজিটাল প্রযুক্তির বিষয়ে শিখন অভিজ্ঞতা ৪ এর আলোকে সেশন ৮ এর অংশ হিসেবে আউটডোরে এ মানব বন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি বলেন, শিক্ষার্থীর দৃষ্টিভঙ্গি, জ্ঞান, যোগ্যতা, মূল্যবোধ ও দক্ষতা বাড়াতে শিক্ষার্থিরা এ ধরণের উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা নতুন শিক্ষা নীতিকে স্বাগত জানায়। এরই অংশ হিসেবে বাল্য বিবাহ বন্ধে সচেতনমুলক প্রচারণার অংশ হিসেবে পাঠ্যশুচির আলোকে আউটডোওে এই মানব বন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। প্রেসবিজ্ঞপ্তি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ক্যাডার কম্পোজেশন সুরক্ষা ও আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ ৫দফা দাবিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সাতক্ষীরায় সংবাদ

নিজস্ব প্রতিনিধি :

ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা, পদোন্নতি, পদসৃজন, স্কেল আপগ্রেডশন ও আন্ত:ক্যাডার বৈশম্য নিরসনসহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ন্যায্য দাবিসহ আদায়ে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সাতক্ষীরার সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরীতে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি জেলা ইউনিটের সভাপতি ও সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর বসুদের বসু।
লিখিত বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য শিক্ষা ক্যাডার সৃষ্টি করা হয়। কিন্তু দীর্ঘ দিনেও শিক্ষা ক্যাডারকে বিশেষায়িত পেশা হিসেবে গড়ে তোলা হয়নি। বঞ্চনা আর বৈষম্যের মাধ্যমে এ পেশার কার্যক্রমকে সংকুচিত করা হয়েছে। এ পেশাকে গ্রাস করছে অদক্ষ অপেশাদাররা যা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দর্শনের পরিপন্থী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার যেসকল অভীষ্ট নির্ধারণ করেছে সেগুলো অর্জনে তিনিও শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। স্মার্ট বাংলাদেশ গঠণে তাই তিনি স্মার্ট শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। এগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজন জাতির পিতার দর্শনের বাস্তবায়ন। যিনি শিক্ষা প্রশাসন পরিচালনায় শিক্ষা সংশ্লিষ্টদের দায়িত্ব প্রদানের মতো ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন, একই ব্যবস্থা গ্রহণ বর্তমান বাস্তবতায় সবচাইতে প্রাসঙ্গিক। তাই জরুরিভাবে, প্রয়োজন একটি দক্ষ, যুগোপযোগী ও স্বয়ংসম্পূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থাপনা । শিক্ষায় জাতীয় লক্ষ্য অর্জনে উপজেলা, জেলা, অঞ্চলে শিক্ষা সংশ্লিষ্ট দপ্তর, অধিদপ্তর ও প্রকল্পসমূহ পরিচালনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের নিয়োগ সময়ের দাবি।

১৯৮০ মোতাবেক দেশের প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তরের শিক্ষা প্রদান, পরিচালনা, ব্যবস্থাপনা, পরিকল্পনা, গবেষণা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যন্ত শিক্ষা ক্যাডারের কার্যপরিধি ব্যাপৃত। প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তর সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের নবম গ্রেডের উপরে সকল পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত। এসব পদে শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা বাদে অন্য কারও পদায়নের সুযোগ নেই। দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত পদ থেকে শিক্ষা ক্যাডার বহির্ভূতদের অপসারণের দাবী জনিয়েছি কিন্তু সেটি করা হয়নি। উপরন্তু আমরা লিখিতভাবে আপত্তি জানাবার পরেও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৫১২ টি পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিল বহির্ভূত করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগবিধি চূড়ান্ত করা হয়েছে। এটি সুস্পষ্টতই শিক্ষা ক্যাডারের অস্তিত্বের উপর আঘাত। আমরা এসকল কর্মকাণ্ডকে সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার শামীল মনে করি। শিক্ষা ক্যাডারকে অন্ধকারে রেখে এই বিধি করার এখতিয়ার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেই । আমরা শিক্ষা ক্যাডার বিরোধী এসকল কর্মকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে এবিধি বাতিলের দাবী করছি।

লিখিতি বক্তব্যে আরও বলেন, শিক্ষার রূপান্তরের অন্যতম কারিগর বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাগণ। তাঁরাই প্রণয়ন করেছেন নতুন শিক্ষাক্রম, এর বাস্তবায়নেও তাঁরাই অন্যতম শক্তি। শিক্ষা ক্যাডারের ১৬ হাজার কর্মকর্তা বর্তমান সরকারের ভিশন-২০৪১ তথা স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে কিন্তু প্রাপ্য অধিকার ও সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। কোন কারণ ছাড়াই পদোন্নতি বন্ধ আছে। দুই বছর। এই মূহুর্তে শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তার সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি। এর মধ্যে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি যোগ্য ১২০০ জন। সহযোগী অধ্যাপক পদোন্নতি যোগ্য ৩০০০ জন, সহকারি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি যোগ্য কর্মকর্তা আছেন প্রায় ৩০০০ জন।
এই কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য সরকারের কোন অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন নেই। সবাই পদোন্নতিযোগ্য পদের বেতন স্কেলের সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে গেছেন। ক্যাডার সার্ভিসে শূন্য পদ না থাকলে পদোন্নতি দেয়া যাবে না এমন কোন বিধান নেই। অথচ, শিক্ষা ক্যাডারকে শূন্য পদের অজুহাতে পদোন্নতি বঞ্চিত রাখা হয়। প্রধানমন্ত্রী সকল ক্যাডারের জন্য সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের নির্দেশনা দিলেও তা পালিত হয়নি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনের নির্দেশ দিয়েছেন বারবার । কিন্তু সে নির্দেশনা মানা হচ্ছে না ।
অন্য ক্যাডারের মত শিক্ষা ক্যাডারে ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি অনুসৃত না হওয়ায় অন্যান্য ক্যাডারের তুলনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাগণ পিছিয়ে আছেন । বেতন স্কেল অনুযায়ী ৪র্থ ও ৬ষ্ঠ গ্রেড প্রাপ্য কর্মকর্তাগণের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে ১ বছর পূর্বে। কিন্তু এ বিষয়েও কোনো অগ্রগতি নেই।
লিখিত বক্তব্যে আরও বলেন, শিক্ষা ক্যাডারকে অবকাশকালীন বিভাগ বিবেচনা করায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা পূর্ণ গড় বেতনে অর্জিত ছুটি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। গ্রীস্ম ও শীতকালীন অবকাশ চলাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীরা ছুটি ভোগ করলেও শিক্ষকগণ উচ্চ মাধ্যমিক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষাসমূহ, ভর্তি, রেজিস্ট্রেশন, ফরম ফিলআপ এসব কারণে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকেন। ফলে শিক্ষার্থীদের ছুটিকালীন সময়ে শিক্ষকগণ কর্মরত থেকেও অবসর গ্রহণকালীন সময়ে ১০-১৫ লক্ষ টাকা ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন। শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের পূর্ণ গড় বেতনে অর্জিত ছুটির বিষয়ে ২০০৭ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্মতি প্রদান করলেও প্রশাসনের আন্তরিকতার অভাবে এটি আলোর মূখ দেখেনি। তাই অবিলম্বে শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকালকে নন ভেকেশন সার্ভিস ঘোষণা করে পূর্ণ গড় বেতনে অর্জিত ছুটি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সমিতি জোর দাবি জানাচ্ছে।
এছাড়া কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ২ অক্টোবর সারাদেশে কর্মবিরতি পালন করবে। দাবী পুরন না হলে আগামী ১০, ১১ ও ১২ অক্টোবর টানা তিন দিনের কর্মবিরতি পালন করবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি জেলা ইউনিটের সহ সভাপতি ও কলারোয়া কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এস এম আনোরুজ্জামান, সহ সভাপতি ও সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আমানউল্লাহ আল হাদী, সাধারণ সম্পাদক ও সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো:অলিউর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান, নির্বাহী সদস ও আশাশুনি সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ, প্রফেসর বলাই চন্দ্র ঘোষসই বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি জেলা ইউনিটের সদস্যবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জনগণ অগ্নি সন্ত্রাসী বিএনপি-জামাতকে প্রত্যাখান করেছে বলে তারা নির্বাচনে আসতে ভয় পায় — বাহাউদ্দিন নাছিম

নিজস্ব প্রতিনিধি : ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের জাঁকজমকপূর্ণ ও বর্ণিল আয়োজনে সাতক্ষীরায় জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাতক্ষীরা পিএন স্কুল মাঠে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার আয়োজনে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক ও সাতক্ষীরা পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত পৌর মেয়র কাজী ফিরোজ হাসানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন,“মিলে মিশে কাজ করলে এধরনের একটি ভালো সফল সম্মেলন করা সম্ভব। গণমাধ্যম কর্মীরা আপনারা আমাদের সহযোগিতা করে বন্ধু হিসাবে পাশে দাঁড়ান। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আপনারা আমাদের পরম বন্ধু। আজকের এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে আমরা বজ্র কঠিন শফত নেবো ঐক্যবদ্ধভাবে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি স্বাধীনতা বিরোধী শকুনেরা যেন ক্ষত বিক্ষত করতে না পারে। তিনি আরো বলেন, ত্রিশ লক্ষ শহিদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। আমাদের ২লক্ষ মা কোনের সম্ভ্রমহানীর মধ্য দিয়ে আমাদের লাল সবুজের বাংলাদেশকে স্বাধীনতা বিরোধী জামাত-বিএনপি অগ্নি সন্ত্রাসীরা অকার্যকর ও বার্থ রাষ্ট্রে পরিনত করতে চায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে জঙ্গি ও সন্ত্রাস মুক্ত, মঙ্গা মুক্ত সুখী সমৃদ্ধশালী উন্নয়নশীল বাংলাদেশ তৈরী করছে। ঠিক সেই মুহুর্তে ঐ বিএনপি-জামাত অগ্নি সন্ত্রাসীরা উন্নয়নকে বাঁধাগ্রস্থ করতে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। দেশের স্বাধীনতা থেকে সামগ্রীক উন্নয়ন সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অবদান। দেশের জনগণ স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি-জামাতকে প্রত্যাখান করেছে। তাই তারা নির্বাচনে আসতে ভয় পায়।

সম্মেলনের উদ্বোধক হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ কার্যনির্বাহী সংসদ এর সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু।

সম্মেলনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক এমপি ও সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি ও সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা একে ফজলুল হক, সংসদ সদস্য এস এম জগলুল হায়দার, স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সৈয়দ নাসির উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হাসান জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক আল সায়েম প্রমুখ। বিশেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা বিষয়ক সম্পাদক মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান সজীব, উপ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক এম আফসারুজ্জামান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ জাতীয় পরিষদ সদস্য সুবল ঘোষ প্রমুখ।

জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ও বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে সাতক্ষীরা জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করা হয়। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু আহমেদ ও সাতক্ষীরা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সাহাদাৎ হোসেন প্রমুখ। সাতক্ষীরা জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে জেলা কমিটি ঘোষণা করা হয়নি। একাধিক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী থাকায় যাচাই বাছাই পূর্ভক পরবর্তীতে জেলা কমিটি ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দরা। এসময় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অংগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের জেলা, উপজেলা, পৌর ও ইউনয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাতক্ষীরা সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব শেখ নাজমুল হক রনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অর্থাভাবে থমকে আছে সখিপুর মোড় মসজিদের নির্মাণ কাজ

কে এম রেজাউল করিম দেবহাটা : দেবহাটার ঐতিহ্যবাহী সখিপুর মোড় পাঞ্জেগানা মসজিদ নির্মাণ কাজ অর্থাভাবে মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। মসজিদটির বয়স প্রায় ৫০ বছর। পাঞ্জেগানা এই মসজিদটি সময়োপযোগী না হওয়ার কারণে শত শত ধর্মপ্রাণ মুসল্লী ঝুঁকি নিয়ে নামাজ আদায় করে আসছিলেন। সময়ের সাথে সাথে মুসল্লির সংখ্যা বৃদ্ধি ও একেবারে মেন রোডের ধারে হওয়ায় জায়গা স্বল্পতার কারণে এক পর্যায়ে মসজিদ কমিটি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মতামতের ভিত্তিতে মসজিদটি ভেঙ্গে পুনরায় আরো বড় পরিসরে নির্মাণের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। কিন্তু মসজিদটির ভিত পর্যন্ত নির্মাণ করার পর অর্থভাবে আর নির্মাণ কাজ এগোতে পারেনি কাজটি বন্ধ হয়ে যায়। একদিকে জায়গা সংকট ও নানা দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে রোদ বৃষ্টিতে ভিজে মুসল্লিদের নামাজ আদায় করতে হচ্ছে। যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তাছাড়া এ যাবত কোনো সরকারি বা বেসরকারি ভাবে মসজিদ উন্নয়নে কোনো আর্থিক সহযোগিতা পাওয়া যায়নি।

মুসল্লি লুৎফর রহমান জানান, ঐতিহ্যবাহী এই মসজিদটি দূর দূরান্ত থেকে ধর্মপ্রাণ মানুষ নামাজ আদায় করতে আসে তাছাড়া ধর্ম প্রচার প্রসারের জন্য মসজিদে অবস্থান করার ব্যবস্থা ছিল।মসজিদ কমিটির সভাপতি মোখলেছুর রহমান জানান, আমরা মসজিদ টাকে ১ তলা বিশিষ্ট আধুনিক মডেল মসজিদ নির্মাণ করার পরিকল্পনা হাতে নিয়ে বিপদে পড়ে আছি। দেবহাটা উপজেলা প্রান কেন্দ্র সখিপুর মোড় সে কারণে চতুর্দিক থেকে লোকের সমাগম হয় এবং মসজিদটায় মুসল্লীরা নামাজ আদায় করে থাকে। মসজিদ নির্মাণে সরকারি/বেসরকারি ভাবে আর্থিক সহযোগীতা ছাড়া এতো বড় কাজ সম্পন্ন সম্ভব নয়। তাই সরকারি/বেসরকারি এবং দানবীর মানুষের কাছে আর্থিক সহযোগিতা কামনা করছে মসজিদ কমিটি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest