সর্বশেষ সংবাদ-
জেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনচোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ কাটিয়া রেজিস্ট্রি অফিসপাড়ার বাসিন্দারা : মিথ্যা মামলার অভিযোগসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতার মৃত্যুতে শােকসাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা: আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগশ্যামনগরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ভারতীয় মদ জব্দআশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনাসাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়

বাসা থেকে ডেকে নিয়ে স্ত্রীকে হত্যা, গ্রেপ্তার কথিত স্বামী

দেশের খবর: ভোলা জেলার লালমোহন থানার গজারিয়া গ্রামের মরণ আলীর স্ত্রী ৫ সন্তানের জননী রাশেদা বেগম (৩০)। থাকতেন মোহাম্মদপুর এলাকার সোনা মিয়ার টেক বস্তিতে। অভাব অনটনের সংসারে কাগজ কুড়িয়ে কোনো রকমে খেয়ে পড়ে দিন কাটত রাশেদা বেগমের। দেখতে সুদরী হওয়ায় রাশেদার প্রতি নজর পড়ে সিএনজি চালক বিল্লাল হোসেনের। স্বামী মরণ আলীকে ভয়ভীতি এবং মারধর করে ৫ সন্তানসহ আগের স্বামীর কাছ থেকে তালাক না নিয়েই রাশিদাকে বিয়ে করে বিল্লাল (৪৮) হোসেন।
এক বছরের সংসার জীবনে তাদের কোনো সন্তান না হলেও উল্টো আগের ঘরের ২ ছেলে সন্তান গায়েব হয়ে যায়। সন্তান নিখোঁজের ঘটনায় মা রাশেদা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় জিডি করলেও খোঁজ মেলেনি তার আদরের সন্তানদের। নিখোঁজ সন্তানদের ব্যাপারে স্ত্রী রাশেদা স্বামী বিল্লালের কাছে জানতে চাইলে এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে বেশ কয়েকবার ঝগড়া হয়। এমনকি স্বামী বিল্লাল তার স্ত্রী রাশিদাকে সন্তান এবং প্রতিবেশীদের সামনে মারধরও করেছে বেশ কয়েকবার।
নিখোঁজ সন্তানের ব্যাপারে স্ত্রী রাশেদা বেগমের পীড়াপীড়ি সেই সাথে ঝগড়া ঝাটি থেকে তার স্ত্রীকে খুনের পরিকল্পনা করে স্বামী বিল্লাল হোসেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০১৬ সালের ২৪ অক্টোবর স্ত্রী রাশিদাকে নিয়ে কাজের কথা বলে বাইরে বের হলে নিখোঁজ হয় রাশেদা। নিখোঁজের ছয় দিন পর অর্থাৎ ৩০ অক্টোবর কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ঘাটারচর গ্রামের টানপাড়া বিলের উত্তর পাশে এলাকাবাসী রাশেদার মৃতদেহ দেখতে পায়। পরে এলাকাবাসী থানা পুলিশকে খবর দিলে থানা পুলিশ অজ্ঞাত লাশ হিসেবে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার এস আই বাদশা আলম একটি অপমৃত্য মামলা দায়ের করেন। (মামলা নং- ৫৬/১৬)।
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ঢাকা জেলার তদন্তে বেড়িয়ে এসেছে ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য। রবিবার গণ্যমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মামলাটি প্রথমে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ তদন্ত করলেও প্রায় চার মাস আগে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ঢাকা জেলার এস আই মিজানুর রহমান মামলাটির তদন্ত ভার গ্রহণ করে। মামলাটি পিবিআই এর শিডিউলভুক্ত একটি চাঞ্চল্যকর মামলা হওয়ায় অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে তদন্তভার গ্রহণ করে ঘটনাস্থল পরিদর্শন, তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ এবং প্রযুক্তিগত তথ্য নিয়ে কাজ শুরু করে পিবিআই ঢাকা জেলা পুলিশ।
পরবর্তীতিতে প্রযুক্তিগত তথ্যের পর্যালোচনা এবং গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তথ্য প্রমাণ নিশ্চিত হয়ে হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত আছে মর্মে ভিকটিম রাশিদার স্বামী ভোলা জেলার লালমোহন থানার কচুখালী গ্রামের মৃত কালু মিয়া ফরাজীর ছেলে বিল্লাল হোসেনকে (৪৮) চট্রগ্রাম জেলার হালিশহর এলাকা থেকে গত ১৯ জুলাই (বৃহষ্পতিবার) পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রোর সহযোগিতায় গ্রেপ্তার করেন মামলার তদন্তকারী অফিসার।
গ্রেফতারকৃত আসামি বিল্লালকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে জানায়, সে একাধিক বিয়ে করেছে। ভিকটিম রাশিদাকে প্রথমে সে না চেনার ভান করলেও পরে ব্যাপক জিজ্ঞসাবাদের এক পর্যায়ে রাশিদা তার কথিত স্ত্রী ছিল বলে জানায়।
ভিকটিম রাশিদার ছেলে পেশায় টোকাই শরীফ (১৪) জানায়, তার সামনে থেকে তার মাকে বিল্লাল হোসেন বাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়ার পর প্রায় এক সপ্তাহ পর একটা বিলে মায়ের লাশ পাওয়া যায়। মা মারা যাওয়ার পর থেকে বিল্লাল হোসেনকে মোহাম্মদপুর এলাকায় আর দেখা যায়নি বলেও জানায় ভিকটিমের ছেলে।
মামলার তদন্তকারী অফিসার এস আই মিজানুর রহমান জানান, মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার পর পরই খোজ নিয়ে জানতে পারি ভিকটিম রাশিদা নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে রাশিদার কথিত স্বামী বিল্লাল আত্মগোপনে চলে যায়। বিষয়টি আমাদের সন্দেহ হওয়ায় আমরা তাকে গ্রেফতারের বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করি। হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন এবং এই ঘটনায় আরো কারো সম্পৃক্ততা আছে কিনা সে ব্যাপারে আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বিজ্ঞ আদালত গ্রেফতারকৃত আসামিকে ৪ দিনের রিমান্ড মুঞ্জুর করেছে বলেও জানান তদন্তকারী অফিসার। তিনি বলেন, ভিকটিম রাশেদার দুই সন্তানকে পাচার এবং এই ঘটনার জের ধরেই রাশিদা খুন হয়ে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে তথ্য প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে ।
পিবিআই ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাসান বারী নূর বলেন, মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন আছে এবং নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের সাথে অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা তা ব্যাপকভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া অপর পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মান্নার ছেলে কি নায়ক হয়ে আসছেন?

বিনোদন ডেস্ক: দীর্ঘ ১০ বছর বন্ধ থাকার পর আবারও মান্নার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘কৃতাঞ্জলী কথাচিত্র’ থেকে আবারও চলচ্চিত্র নির্মাণ করার ঘোষণা দিয়েছেন নায়ক মান্নার স্ত্রী শেলী মান্না। আগামী ২৩ জুলাই ঢাকা ক্লাবে অনুষ্ঠানের মাধ্যেমে ছবির পাত্রপাত্রীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হবে।
অন্যদিকে, চলচ্চিত্রপাড়ায় গুঞ্জন চলছে নায়ক মান্নার ছেলে এই ছবির মধ্যেমে চলচ্চিত্রে ফিরছেন। এসব বিষয় নিয়ে শেলী মান্না বলেন, ‘আমার ছেলে সিয়াম ইলতিমাসতো চলচ্চিত্রেরই ছেলে। ছোট বেলা থেকে চলচ্চিত্রের পাশে থেকে বড় হয়েছে। তার চিন্তা-চেতনা সব কিছুই চলচ্চিত্র নিয়ে। যে কারণে সিয়াম চলচ্চিত্র করবে সেটাই স্বাভাবিক। তবে এই মুহূর্তে সে চলচ্চিত্রের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে না। এখন সিয়াম দেশের বাইরে চলচ্চিত্র নিয়ে পড়াশুনা করছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে তা শেষ করে দেশে ফিরবে। তার আগে চলচ্চিত্রের সঙ্গে তার যুক্ত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তাই এই মুহূর্তে তার নায়ক হওয়ার কথা শুধুই গুঞ্জন।’
দুই বছর পর সিয়াম কি নায়ক হয়ে আসবেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে শেলী মান্না বলেন, ‘এই বিষয়টা আসলে তার ওপর নির্ভর করছে। আমি যতটা দেখেছি অভিনয়ের চেয়ে নির্মাণের প্রতি তার আগ্রহটা বেশি। সে নির্মাতা হিসেবেই আসবে এটা আমি বলতে চাইছি না। বিষয়টা আসলে তার ওপরই নির্ভর করছে- সে কী করবে। তবে সিয়াম অবশ্যই চলচ্চিত্রে কাজ করবে।’
‘জ্যাম’ চলচ্চিত্র নিয়ে শেলী বলেন, ‘এই ছবির মধ্যে আমরা সমাজের কিছু চিত্র তুলে ধরব। জ্যাম আমাদের নিত্যসঙ্গী, বিশেষ করে আমরা যারা ঢাকায় বাস করি তারা শুধু জ্যামের জন্য বাড়তি সময় নিয়ে ঘর থেকে বের হই। কিন্তু এই জ্যামের কারণে একটি মানুষের জীবন বদলে যেতে পারে। ঘটে যেতে পারে এমন কিছু যা কিছুতেই পূরণ হওয়ার নয়। এ ধরনের একটি গল্প নিয়ে আমরা ছবিটি নির্মাণ করব। এই ছবির গল্প লিখেছেন প্রয়াত সাংবাদিক আহমদ জামান চৌধুরী। আর ছবিটি পরিচালনা করছেন নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল।’
এফ আই মানিক ১০ বছর আগে নির্মাণ করেছিলেন চলচ্চিত্র ‘পিতা মাতার আমানত’। সেটাই ছিল ‘কৃতাঞ্জলী কথাচিত্র’ থেকে প্রযোজিত শেষ চলচ্চিত্র। মান্নার মৃত্যুর পর নতুন কোনো ছবি নির্মাণ করা হয়নি এই প্রযোজনা সংস্থা থেকে।
প্রতিষ্ঠানটি থেকে নির্মাণ করা হয়েছে ‘লুটতরাজ’, ‘লাল বাদশা’, ‘আব্বাজান’, ‘স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ’, ‘দুই বধূ এক স্বামী’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’, ‘মান্না ভাই’ ও ‘পিতা মাতার আমানত’।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কাশ্মীর সীমান্তে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ৩

বিদেশের খবর: ভারতের জম্মু-কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে তিন জঙ্গি নিহত হয়েছেন। রবিবার সকালে উপত্যকার কুলগামে বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয় ওই তিন জঙ্গির। পুলিশের ধারনা, নিহতদের একজন পাকিস্তানের বাসিন্দা।
নিরাপত্তাবাহিনীর দাবি, নিহত ওই তিন জঙ্গিই রাজ্য পুলিশের এক সদস্যকে অপহরণ ও খুনের ঘটনায় জড়িত।
গত শুক্রবারই দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগামের মুতালহামা এলাকা থেকে পুলিশ কনস্টেবল সালেম আহমেদ শাহকে অপহরণ করে খুন করে জঙ্গিরা। কাঠুয়ায় প্রশিক্ষণ শেষে কুলগামে নিজের বাড়িতে ছুটি কাটাতে যাচ্ছিলেন সালেম। আর তখনই তাকে অপহরণ করা হয়। শনিবার তার লাশ উদ্ধার হয়।
কুলগামের খুদওয়ানি নামে একটি এলাকায় জঙ্গিদের আত্মগোপন করে থাকার খবর পেয়ে অভিযান চালায় রাজ্য পুলিশ, সেনা, সিআরপিএফ’এর যৌথ বাহিনী। কিন্তু যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে তাদের ওপর গুলি বর্ষণ শুরু করতে থাকে জঙ্গিরা। পাল্টা জবা দিতে থাকে বাহিনীর সদস্যরাও। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
নিরাপত্তা বাহিনীর ধারনা, পুলিশের সদস্য সালেমের অপহরণ ও মৃত্যুর ঘটনায় আরও কয়কেজন জঙ্গির যোগ রয়েছে। কিন্তু অভিযানের সময় নিরাপত্তা বহিনীকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টির ফাঁকে বাকিরা জঙ্গিরা গা ঢাকা দিয়ে থাকতে পারে বলে ধারনা যৌথ বাহিনীর।
এই ঘটনায় রাজ্য পুলিশের ডিজি শেস পল বেদ টুইট করে জানান, কুলগামের কনস্টেবল মহম্মদ সালেম নামে আমাদের পুলিশ সহকর্মীর ওপর যে জঙ্গি গোষ্ঠী অত্যাচার চালিয়েছিল এবং হত্যা করেছিল-তাদের সবাই সংষর্ষে নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন পাকিস্তানি মদদপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠী লস্কর তৈয়বা’র সদস্য এবং বাকী দুইজন স্থানীয়। ঘটনাস্থল থেকে দুইটি একে-৪৭ রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে।
কোনরকম অশান্তি ও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কুলগাম ও অনন্তনাগে মোবাইল ইন্টারনেট সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলম্বো টেস্ট জয়ের দ্বারপ্রান্তে শ্রীলংকা

খেলার খবর: তৃতীয় দিন শেষেই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কলম্বো টেস্ট জয়ের দ্বারপ্রান্তে স্বাগতিক শ্রীলংকা। ম্যাচ জয়ের জন্য তৃতীয় দিন দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৪৯০ রানের বড় টার্গেট দেয় লংকানরা। জয়ের টার্গেট পেয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট হাতে নেমে দিন শেষে ৫ উইকেটে ১৩৯ রান করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ম্যাচ জয়ের জন্য বাকী ৫ উইকেটে আরও ৩৪১ রান করতে হবে প্রোটিয়ারদের। প্রথম ইনিংসে ৩৩৮ রানের পর ৫ উইকেটে ২৭৫ রান তুলে দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে শ্রীলংকা। প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকা করেছিলো ১২৪ রান।
দ্বিতীয় দিনই দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রথম ইনিংসে গুটিয়ে দিয়ে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে শ্রীলংকা। ৩ উইকেটে ১৫১ রান তুলে দিন শেষ করে লংকারা। দিমুথ করুনারত্নে ৫৯ ও অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ ১২ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন। সেঞ্চুরির আশা জাগিয়ে ৮৫ রানে থামেন করুনারত্নে। তার ১৩৬ বলের ইনিংসে ১২টি চার ছিলো। প্রথম ইনিংসে ৫৩ রান করেছিলেন তিনি।
করুনারত্নের মত নিজের ইনিংস বড় করেছেন ম্যাথুজ। হাফ-সেঞ্চুরির স্বাদ নিয়েও নিজের ইনিংস আরো বড় করার পথে এ টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার সফল বোলার কেশভ মহারাজের সামনে অসহায় আত্মসমর্পণ করেন ম্যাথুজ। ৭টি চারে ১৪৭ বল মোকাবেলায় ৭১ রানে থেমে যান শ্রীলংকার সাবেক অধিনায়ক ম্যাথুজ।
দলীয় ২৬৩ রানে ম্যাথুজের আউটের কিছুক্ষণ পরই নিজেদের ইনিংস ঘোষণা করে শ্রীলংকা। এসময় তাদের রান ছিলো ৫ উইকেটে ২৭৫। ইনিংস ঘোষণার সময় রোশন সিলভা ৩২ ও উইকেটরক্ষক নিরোশান ডিকবেলা ৭ রানে অপরাজিত ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে ৪০ ওভারে ১৫৪ রানে ৩ উইকেট নেন মহারাজ। প্রথম ইনিংসে ১২৯ রানে ৯ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। পুরো ম্যাচে মহারাজের বোলিং ফিগার ২৮৩ রানে ১২ উইকেট। এই প্রথমবারের মত ম্যাচে ১০ বা ততোধিক উইকেট নিয়ে ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করলেন তিনি। সেই সাথে শ্রীলংকার মাটিতে সফরকারী দলের কোন বোলারের এক ম্যাচে এটিই সেরা বোলিং ফিগার। জয়ের জন্য ৪৯০ রানের বড় টার্গেট পেয়ে দেখে-শুনে শুরু করেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার দুই ওপেনার ডিন এলগার ও আইডেন মার্করাম। কিন্তু দলীয় ২৩ রানে দক্ষিণ আফ্রিকার শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন শ্রীলংকার বর্ষীয়ান স্পিনার রঙ্গনা হেরাথ। ১৪ রান করা মার্করামকে বিদায় করেন হেরাথ।
এরপর ৫৭ রানের জুটি গড়েন এলগার ও থিউনিস ডি ব্রুইন। ৩৭ রান করা এলগারকে বিদায় দিয়ে শ্রীলংকাকে দ্বিতীয় সাফল্য এনে দেন দিলরুয়ান পেরেরা। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকার মিডল-অর্ডারে ১৩ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট তুলে নিয়ে শ্রীলংকাকে জয়ের স্বপ্ন দেখাতে শুরু করেন হেরাথ ও আকিলা ধনঞ্জয়া।
চার নম্বরে নামা হাশিম আমলাকে ৬ রানের বেশি করতে দেননি হেরাথ। প্রোটিয়া অধিনায়ক ফাফ ডু-প্লেসিসকে ৭ ও মহারাজকে শুন্য রানে থামিয়ে দেন ধনঞ্জয়া। দিন শেষে ব্রুইন ৪৫ ও তেম্বা বাভুমা ১৪ রানে অপরাজিত আছেন। শ্রীলংকার হেরাথ ও ধনঞ্জয়া ২টি করে উইকেট নেন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
শ্রীলংকা : ৩৩৮ ও ২৭৫/৫ডি, ৮১ ওভার (করুনারতে ৮৫, ম্যাথুজ ৭১, মহারাজ ৩/১৫৪)।
দক্ষিণ আফ্রিকা : ১৩৯/৫, ৪১ ওভার (ব্রুইন ৪৫*, এলগার ৩৭, ধনঞ্জয়া ২/৩৫)।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পরমাণু সক্ষমতা বাড়াচ্ছে ইরান, ৯৫০ টন ইউরেনিয়াম  মজুদে

বিদেশের খবর: পারস্য সাগর তীরবর্তী দেশ ইরান। দীর্ঘ দিন ধরেই পরমাণু অস্ত্র তৈরি ও ইউরেনিয়াম মজুদ নিয়ে আলোচনায় রয়েছে দেশটি। যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর চাপে এতোদিন পরমাণু কার্যক্রম শিথিল রেখেছিল মধ্যপ্রাচ্যের এ প্রভাবশালী দেশটি। তবে ইরানের পরমাণু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্র বেরিয়ে যাওয়ার পর ইউরেনিয়াম মজুদ নিয়ে নতুন তথ্য প্রকাশ করেছে তেহরান।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বুধবার দেশটির আণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান আলি আকবর সালেহি এক ভাষণে ইউরেনিয়াম মজুদ নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন। তিনি বলেন, এ মুহূর্তে আমাদের কাছে ৯০০ থেকে ৯৫০ টন ইউরেনিয়াম মজুদ রয়েছে। যা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার জন্য মজুদকৃত ইউরেনিয়াম হিসেবে যথেষ্ট।
তিনি আরও জানান, ইরানের সবোর্চ্চ নেতা আয়াতুল্লা আলী খামেনির নির্দেশে দেশটি ইতিমধ্যেই উন্নত ও আধুনিক সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদনের জন্য যন্ত্রাংশ নির্মাণে অবকাঠামো গড়ে তোলার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভোটাধিকার হারাতে পারেন  মিম, শুভ  ও বুবলী!

বিনোদন ডেস্ক: চলচ্চিত্র শিল্পীদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি’। চলচ্চিত্র শিল্পীদের অধিকার নিয়ে কাজ করছে এই সমিতি।
২০১৭ সালের ৫ মে অনুষ্ঠিত হয় সমিতির নির্বাচন। আগামী বছর মে মাসে আবারও এই সমিতির নিবার্চন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনে ভোটাধিকার হারাতে পারেন বুবলী, মিম, আরিফিন শুভসহ একাধিক শিল্পী।
এফডিসিতে অবস্থিত চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে খবর নিয়ে জানা গেছে, অনেক শিল্পী গত ১৯ মাস ধরে সমিতির নির্ধারিত চাঁদা প্রদান করছেন না। সমিতির গঠন তন্ত্র অনুযায়ী কোনো সদস্য যদি তিন মাস চাঁদা প্রদান না করেন তা হলে তাঁর সদস্য পদ স্থগিত করা হবে। আর ছয় মাস চাঁদা প্রদান না করা হলে তাঁর ভোটাধিকার স্থগিত করা হবে। যেহেতু ১৯ মাস ধরে অনেক শিল্পীই চাঁদা প্রদান করছেন না, তাই তাঁরা সদস্য পদ হারাতে পারেন।
সমিতির অফিস সহকারী জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা সমিতির পক্ষ থেকে শিল্পীদের কাছে বারবার লোক পাঠিয়েছি। চিঠি দিয়েও জানিয়েছি। কিছু শিল্পী চাঁদা প্রদান করলেও অনেক বড় বড় শিল্পী আছেন যাঁরা প্রায় দেড় বছর ধরেই তা করছেন না। তবে এই বিষয়ে সমিতি কী সিদ্ধান্ত নেবে তা আমি বলতে পারব না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জায়েদ খান বলেন, ‘এই বিষয়টা আসলে সমিতির একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা জানি না কীভাবে গণমাধ্যমের কাছে এই খবরটি গেছে। আর যাঁরা চাঁদা দিচ্ছেন না তাঁরা সবাই তারকা শিল্পী যে কারণে আমরা এখনই এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিচ্ছি না। আমরা বারবার তাঁদের বিষয়টা জানিয়েছি। আশা করি, তাঁরা চাঁদা পরিশোধ করবেন।’
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সেসব শিল্পীর সদস্য পদ বাতিল হবে কি না জানতে চাইলে জায়েদ খান বলেন, ‘আসলে এখানে সবাই শিল্পী। আমরা সবাইকে সম্মান করি। কিন্তু গঠনতন্ত্রের বিপক্ষে কিছু হলে সেখানে আমাদের কিছু করার থাকবে না। বিষয় নিয়ে আগামী সমিতির সভায় আমরা কথা বলব।’
শবনম বুবলী, বিদ্যা সিনহা মিম, আরেফিন শুভ ছাড়াও এই তালিকায় আছেন কাজী মারুফ, হেলাল খান, ডি এ তায়েব, ড্যানি সিডাক, ডলি জহুর, জাহিদ হাসান, মাহফুজ আহম্মেদ, আহমেদ শরিফ, ইলিয়াস কোবরা, শাকিল খান ও মিষ্টি জান্নাত প্রমুখ।
শিল্পীদের দেওয়া মাসিক চাঁদায় সমিতির কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। অফিসে মোট চারজন কর্মচারী রয়েছেন যাঁরা বিভিন্ন দ্বায়িত্ব পালন করে থাকেন। সমিতিতে এখন মোট ৪০১ জন সাধারণ সদস্য রয়েছেন। আজীবন সদস্য রয়েছেন ৪৭ জন শিল্পী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আ’ লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা  আজ

দেশের খবর:  সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের এক সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এছাড়াও আগামী ২৪ জুলাই মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে সহযোগী সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকদের এক যৌথসভা অনুষ্ঠিত হবে বলে আজ আওয়ামী লীগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সভায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাসময়ে উপস্থিত থাকার আহবান জানিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
হার্ট ব্লকের কারণ

স্বাস্থ্য কণিকা: রক্তনালির ভিতরে চর্বিজাতীয় পদার্থ জমা হতে হতে রক্তনালির মধ্য দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হওয়ার পথকে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বন্ধ (ব্লক) করে দেওয়াকেই হার্টে ব্লক বলা হয়ে থাকে। রক্তনালিতে চর্বিজাতীয় বস্তু খুব ধীরে ধীরে জমা হতে থাকে। তাই হার্ট ব্লক খুবই ধীরগতিতে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। যেমন ধরুন একটি ব্লক ১০% থেকে বৃদ্ধি পেতে পেতে ৮০%-এ পৌঁছাতে ব্যক্তিভেদে ১০ থেকে ৩০/৪০ বছর সময় লাগতে পারে। তাই বলা হয়ে থাকে, ব্যক্তি হার্ট ব্লক নিয়ে দীর্ঘসময় সুস্থ স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। হার্ট ব্লকের সংখ্যা এবং পারসেন্টেজ একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় না পৌঁছানো পর্যন্ত রোগী কোনোরূপ শারীরিক অসুস্থতা বোধ করেন না। হার্ট ব্লকের কারণে রোগীর হার্টের রক্ত সরবরাহের স্বল্পতা দেখা দেয়। হার্ট ব্লকের (%) পার্সেন্টেজ বৃদ্ধি পেলে ব্লকের ভাটির দিকের অংশে রক্ত সরবরাহ কমে যায়। ফলশ্রুতিতে প্রাথমিক পর্যায়ে পরিশ্রম বা টেনশনকালীন সময়ে রক্ত সরবরাহের ঘাটতি দেখা দেওয়ায় এ সময়ে রোগী বুকে চাপ, ব্যথা, বুক ধড়ফড় বা সহজে হয়রান বা পেরেশান হয়ে পড়েন। তবে দিনে দিনে রোগী ঘনঘন এসব অসুবিধায় পতিত হয়ে থাকেন। এভাবে বেশ কিছু বছর চলে যেতে পারে। দিনে দিনে ব্লকের তীব্রতা (পার্সেন্টেজ) বৃদ্ধি পেয়ে অসুস্থতাকে আরও জটিল করে তোলে। হার্ট অ্যাটাক বা হার্ট স্ট্রোক এক ধরনের মারাত্মক অসুস্থতা। যার ফলশ্রুতিতে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে এবং চিকিৎসা খুবই দ্রুততার সঙ্গে নিতে হয়। প্রায় সময়ই রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হয়। বহুবিধ কারণে হার্ট ব্লকের চর্বিজাতীয় বস্তুতে রক্তক্ষরণ ঘটতে পারে। তাতে প্রদাহ দেখা দিতে পারে অথবা চর্বি জাতীয় বস্তুর ওপর রক্ত জমাটবেঁধে রক্তনালিতে রক্তপ্রবাহ সম্পূর্ণরূপে বা মারাত্মক পর্যায়ে বন্ধ করে দিতে পারে। যার ফলে ওই ব্লকের ভাটির দিকের অংশে রক্ত সরবরাহ মারাত্মক পর্যায়ে কমে যাওয়ায় হার্টের ওই অংশের মাংশপেশি অক্সিজেন ও খাদ্য সরবরাহ থেকে বঞ্চিত হয়ে অকেজো হয়ে যায়। ফলশ্রুতিতে হার্টের পাম্পিং পাওয়ার কমে যায়। হার্ট শারীরিক চাহিদা মাফিক পাম্প করে রক্ত সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়। রক্ত সরবরাহ মারাত্মক পর্যায়ে কমে গিয়ে রোগীর মৃত্যুও ঘটে। হাসপাতালে হার্ট অ্যাটাক নিয়ে যত রোগী ভর্তি হন তার মধ্যে অর্ধেক সংখ্যক রোগীর আগে কোনো ধরনের হার্টের অসুস্থতা আছে তা তিনি কখনো জানতেন না বা বুঝতে পারেননি। বাকি অর্ধেক সংখ্যক রোগী আগে থেকেই হার্টের অসুস্থতায় ভুগতে ছিল বলে রোগীর জানা ছিল। এসব কিছু বিবেচনায় এনে এটা বলা যায় যে, হার্ট অ্যাটাক এক ধরনের দুর্ঘটনা। অনেককে দেখা যায়, দীর্ঘ সময় মানে বহু বছর থেকে হার্টের অসুস্থতায় ভুগছেন কিন্তু কখনই হার্ট অ্যাটাক হয়নি। তবে এ কথা সত্য যে, হার্ট ব্লক ছাড়া খুব কমই হার্ট অ্যাটাক ঘটে থাকে অর্থাৎ যাদের হার্ট অ্যাটাক ঘটে থাকে তাদের প্রায় সবারই কোনো না কোনো পর্যায়ের হার্ট ব্লক থাকে, হতে পারে ব্লক প্রাথমিক পর্যায়ের বা জটিল পর্যায়ের। বর্তমানে হার্ট ব্লকে উপযুক্ত মেডিসিন গ্রহণের মাধ্যমে সুচিকিৎসা গ্রহণ করা যায়। সেই সঙ্গে রোগীকে অবশ্যই নিরাপদ মাত্রায় কায়িক শ্রমে অভ্যস্ত হতে হবে এবং হৃদবান্ধব খাদ্যাভ্যাস অনুশীলন করতে হবে। জটিল রোগীদের ক্ষেত্রে বিশেষ করে হার্ট ব্লকের কারণে যাদের হার্ট ফেইলুর দেখা দিয়েছে অথবা হার্ট ব্লক অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে তাদের রিং, বাইপাস অথবা ইসিপি থেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসা গ্রহণের প্রয়োজন হয়। তবে মনে রাখতে হবে, এসব পদ্ধতি গ্রহণ করেও রোগী সুস্থ থাকতে পারবে না, যদি না জীবনধারা পরিবর্তন না করে উপযুক্ত মেডিসিন গ্রহণ না করে এবং হৃদবান্ধব খাদ্যাভ্যাস অনুশীলন না করে।

ডা. এম শমশের আলী (কার্ডিওলজিস্ট), সিনিয়র কনসালটেন্ট (প্রা.), ঢাকা মেডিকেল কলেজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest