সর্বশেষ সংবাদ-
জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের সাতক্ষীরা শহর ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনাসাতক্ষীরায় আসছে জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় নেতারা : চলছে প্রস্তুতির শেষ মুহূর্তের কাজসাতক্ষীরায় নিয়ন্ত্রন হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস মৎস্য ঘেরে : আহত ১৪তালায় জুলাই আহত ও নিহতদের স্মরণে আন্তঃইউনিয়ন ফুটবল টুর্নামেন্টসাতক্ষীরার বারটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় লাইব্রেরি উন্নয়নে বই বিতরণশ্যামনগরে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য ট্যাংক বিতরণসাতক্ষীরায় পানিবন্ধী পরিবারের মাঝে বিএনপি নেতা চিশতীর খাদ্য বিতরণশ্যামনগরে শিয়াল মারার ফাঁদে আটকে এক নারীর মৃত্যুসাতক্ষীরায় জাতীয় ঐক্যমত গঠনের প্রক্রিয়ায় অংশীজনের মতামত শীর্ষক মতবিনিময়

ধূমপানে আসক্ত যেসব অভিনেত্রী!

বিনোদন ডেস্ক: বহু বলিউড অভিনেত্রীকে আমরা অনস্ক্রিনে ধূমপান করতে দেখেছি। কিন্তু বেশ কিছু অভিনেত্রী আছেন যারা বাস্তবেও ধূমপান করেন।

এদের কেউ কেউ আবার চেইন স্মোকারও। বহুবার ঘোষণার পরেও স্মোকিং ছাড়তে পারেননি তারা।

চলুন জেনে নেই এমন কিছু নামিদামি অভিনেত্রীর কথা যারা বাস্তবে ধূমপান করেন;

১। সুস্মিতা সেন: চেইন স্মোকার হিসেবে ঘনিষ্ঠমহলে পরিচিতি রয়েছে সুস্মিতার। বহুদিন ধরেই ধূমপানে আসক্ত তিনি। অনেকবার চেষ্টা করলেও এই কু-অভ্যাস ছাড়তে পারেনি সুস্মিতা।

২। কঙ্গনা রানাওয়াত: ভারতে ধূমপান নিষিদ্ধ করার কথা উঠলে প্রকাশ্যে কঙ্গনা বলেন, ‘ধূমপান ব্যক্তিগত ইচ্ছা, এটার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত না’। পর্দায বহুবার এই অভিনেত্রীকে সিগারেট হাতে দেখা গেলেও বাস্তব জীবনে সিগারেটে আসক্ত এই অভিনেত্রী।

৩। কঙ্কনা সেনশর্মা: ধূমপান করতে গিয়ে ক্যামেরায় ধরা পড়েছেন একাধিকবার। তবে নিজের মুখেই এক সাক্ষাৎকারে এই নায়িকা জানিয়েছিলেন, ‘আমি ধূমপান করি’।

৪। রানি মুখার্জি: চেন-স্মোদকার নন কিন্তু সিগারেটের নেশা আছে রানির। এক সাক্ষাৎকারে রানি জানিয়েছিলেন, ‘সবসময় নয় কিন্তু রাতে আমার একটা সিগারেট চাই’।

৫। মনীষা কৈরালা: একসময়ের নামী বলিউড স্টার মনীষা কৈরালাও নাকি ছিলেন ধূমপানের নেশায় বুঁদ। তবে ক্যানসারের কঠিন পথ পাড়ি দেওয়ার পর আর এই কুঅভ্যাসের দিকে পা বাড়ান না তিনি।

৬। দীপিকা পাড়ুকোন: দীপিকা পাড়ুকোনের ভক্তরা শুনলে অবাক হবেন, কিন্তু দীপিকার ঘনিষ্ঠমহল সূত্রের দাবি, তিনিও নাকি ধূমপানের নেশা ছেড়ে বেরোতে পারেন না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অভিনেত্রীদের নিয়ে চলছে রমরমা ব্যবসা!

ভিন্ন স্বাদের খবর: মন ফুরফুরে হবে, শরীর ঝরঝরে হবে, জীবন হবে রঙে রঙে রঙিন। সব ক্লান্তি ধুয়ে মুছে সাফ। খানিক এমন অঙ্গীকার নিয়েই পাশ্ববর্তী দেশ ভারতের কলকাতা শহর জুড়ে জাল ছড়িয়েছে একাধিক এসকর্ট সার্ভিস (দেহ ব্যবসায়ীদের দালাল)। ইন্টারনেটের মাধ্যমেই পাওয়া যাচ্ছে অভিনেত্রীসহ সকল বয়সী ও ছাত্রীদের সয্যাসঙ্গী হওয়ার সকল উপায়। ভারতীয় গণমাধ্যম এবেলা এমন খবর প্রকাশ করেছে।

গণমাধ্যমটিতে বলা হয়, কলকাতা শহরে কাজ করে এমন একাধিক এসকর্ট সার্ভিস সংস্থার ওয়েবসাইট ঘাঁটলেই মিলবে এ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য। কোন নম্বরে যোগাযোগ করতে হবে, কী শর্তে কাজ হবে, সব কথাই সেখানে বলা থাকে। রয়েছে অগ্রিম বুকিংয়ের ও ব্যবস্থা।

ওয়েবসাইটে দেওয়া রয়েছে বয়স, চোখের রং কিংবা বুকের মাপ। ছবি ও বিবরণ দেখে বেছে নেওয়া যাবে পছন্দের জনকে। নানা ধরনের মহিলা রয়েছেন এই তালিকায়। গৃহবধূ, কলেজ ছাত্রী তো রয়েছেই। বিশেষ ভাবে উল্লেখ রয়েছে টিভি সিরিয়ালের অভিনেত্রী আর মডেলদের। আছে এয়ারহোস্টেস বা কলসেন্টার কর্মীদের নামও।

পুরুষত্ব থাক বা না থাক, পকেটে টাকা থাকলেই এদের শয্যাসঙ্গী হতে পারবে যে-কেউ। কী ধরনের পরিষেবা মিলবে, তার তালিকাও রয়েছে কোনো কোনো সাইটে। ‘প্যাশনেট কিসিং’ থেকে ‘পজিশন ৬৯’, এমনকী মুখমৈথুনও রয়েছে সেই তালিকায়।

দুই বছর আগে ভারতে এসকর্ট সার্ভিসের ওয়েবসাইটগুলি বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে পর্ন সাইটগুলির মতো এক্ষেত্রেও তা কার্যকর হয়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ইফতার করে বিশ্বরেকর্ড

ভিন্ন স্বাদের খবর: দীর্ঘ টেবিলে ইফতার আয়োজন করে বিশ্বরেকর্ড গড়েছে মিসর। মিসরের আলেকজান্দ্রিয়া শহরে বসেছিল সেই ইফতারের মিলনমেলা। যেখানে এক হয়ে ইফতার করেছেন সাত হাজারেরও বেশি মানুষ। যা লম্বায় ছিল চার হাজার ৪০৩ মিটার (প্রায় সাড়ে চার কিলোমিটার)।

এভাবে একসঙ্গে দীর্ঘ টেবিলে ইফতার আয়োজন করে বিশ্বের আগের সব রেকর্ড ভেঙেছে নীল নদ আর পিরামিডের এ দেশটি।

ওই ইফতার টেবিলে সারিবদ্ধভাবে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সের মানুষ অংশ নেয়। কারও পোশাক-আশাকে আভিজাত্যের ছাপ, কারও দারিদ্র্যের। তবে কারও মধ্যে ছিল না কোনো জড়তা। সবাই একই রকম ইফতার নিয়ে বসেছিলেন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে।

স্মরণীয় এ সম্প্রীতির ইফতার টেবিলটির আয়োজন করেছিল ‘রেডিও অ্যাক্টিভ’ নামে তরুণদের একটি সংগঠন। তবে এ আয়োজনে মিসরীয় সরকারের সমন্বয়ও ছিল সংগঠনটির সঙ্গে।

২০১৪ সালে দুই কিলোমিটারজুড়ে ইফতার আসরের অয়োজন করেছিল ভূমধ্য উপকূলভূমি ইতালি। পাশাপাশি এক হাজার ২৮৬ মিটার লম্বা ইফতার টেবিলের আয়োজন করে রেকর্ডভুক্ত হয়ে আছে ফিনল্যান্ডও। এছাড়া সৌদি আরবের জেদ্দাসহ বিভিন্ন শহরে বড় বড় ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয় প্রতিবছরই।

এদিকে, ভারতের শ্রীনগরে ডাল লেকের তীরে প্রায় দেড় কিলোমিটারেরও বেশি লম্বা কাপড় বিছিয়ে ‘দস্তরখানা’য় সাড়ে তিন হাজার মানুষের ইফতার আয়োজন করা হয়। যা স্মরণীয় হয়ে এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ রের্কড গড়ে আছে দেশটির জম্মু ও কাশ্মীর শহর।

কাশ্মীরের সুশীল সমাজ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় ‘লাউড বিটল’ নামে একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি এ
‘দস্তরখানা’ ইফতার মাহফিলটির আয়োজন করেছিল। যা সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ শহরের সর্বোচ্চ রেকর্ড।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অ্যালার্জি ও সর্দি হয় যে কারণে

স্বাস্থ্য ডেস্ক: সাধারণত যারা বেশি পরিমাণে ঘরের বাইরে থাকেন তাদের মধ্যে সর্দি বা এলার্জির পরিমাণ বেশি লক্ষ্য করা যায়। তবে ঘরের ভেতরে অনেক বস্তু রয়েছে যেগুলো কারো মধ্যে এলার্জি বা সর্দির উদ্রেক করতে পারে। নিচে তেমনই কয়েকটি বস্তু বা উপাদান নিয়ে আলোচনা করা হলো :

সুগন্ধি মোমবাতি :
ভাবতেও পারেননি যে শখের সুন্দর গন্ধের মোমবাতির কারণে আপনার সর্দি লেগে যায়। ২০১১ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, রুম স্প্রে বা সুগন্ধি মোমবাতি শ্বাসযন্ত্রে অ্যালার্জির কারণ। এদের শক্তিশালী গন্ধ নাসারন্ধ্রে বিরক্তির উদ্রেক করে। এর থেকে মুক্তি পেতে ঘরের জানালা কিছুক্ষণ খুলে রাখুন। এমনকি কাপড় ধোয়ার সাবান বা ডিটারজেন্টের গন্ধেও সর্দি হয়।

ভ্যাকুয়াম ক্লিনার :
ঘরের ধুলাবালি দ্রুত পরিষ্কার করতে অনেক গৃহিণীই ভ্যাকুম ক্লিনার পছন্দ করেন। কিন্তু পরিষ্কারের পর যে ধুলা-ময়লা এর ভেতরের ব্যাগে জমা পড়ে, তা আবারও ছড়িয়ে পড়ে বাতাসে। তাই ব্যাগের এক-তৃতীয়াংশ ভরে গেলেই ময়লা ফেলে দেওয়া উচিত। এ ছাড়া ক্লিনারের এইচইপিএ ফিল্টারটি প্রতি ছয় মাস অন্তর বদলানো প্রয়োজন।

ভাঙা জানালা :
জানালা দিয়ে অনায়াসে ঠাণ্ডা বাতাস ঘরে ঢুকে পড়ে। এ বাতাস নাসারন্ধ্র ও নাকের সঙ্গে যুক্ত স্নায়ুতন্ত্রে উত্তেজনা সৃষ্টি করে। ফলে সর্দি লেগে যায়।

ফুলের তোড়া :
কিছু ফুলের রেণু বাতাসে ভেসে বেড়ায়, যা নিঃশ্বাসের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করে। অনেকের জন্য এসব রেণু অ্যালার্জি তৈরি করে। ফল সর্দি। কোন ধরনের ফুলে এ সমস্যা হতে পারে তা খেয়াল করে দেখুন।

নরম পুতুল :
বাচ্চাদের জন্য তুলো ঠাসা নরম ভালুক বা অন্যান্য পুতুল অনেক ক্ষেত্রেই সর্দির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এগুলোর সংস্পর্শে থাকলে অদৃশ্য তন্তু নাকে ঢুকে পড়ে এবং সর্দি লেগে যায়। এ ছাড়া এসব পুতুলে প্রচুর ধুলাবালি আটকে থাকে। তাই কয়েক মাস পর পর পরিষ্কার করা উচিত।

রৌদ্রোজ্জ্বল ঘর :
ঠাণ্ডা বাতাসের মতো অতিরিক্ত রৌদ্রোজ্জ্বল ঘর সর্দির কারণ হয়।

ব্যায়াম :
অবাক হলেও জেনে নিন, ব্যায়াম করতে গেলে অনেকেরই সর্দির সমস্যা শুরু হয়। এ অবস্থাকে বলে ‘এক্সারসাইজ-ইনডিউসড রাইনিটিস (ইআইআর)’। ২০০৬ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, নাসাল অ্যালার্জিতে আক্রান্তদের ব্যায়ামের সময় সর্দি হতে পারে। এতে চুলকানিও হয়।

বাথরুমের ম্যাট :
ওয়াশ রুমের ভেতরে বা বাইরে রাখা ম্যাট সব ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের আবাসস্থল। প্রতি সপ্তাহে এই ম্যাট একবার না ধুলে আপনার অনায়াসে সর্দি হতে পারে। আধাকাপ ব্লিচিং পাউডার ঠাণ্ডা পানিতে মিশিয়ে এগুলো ওয়াশিং শেনে ধুতে পারেন। তবে রাবারের ম্যাটের ক্ষেত্রে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাবধান থাকতে হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জের তারালী ইউনিয়ন পরিষদে উন্মুক্ত বাজেট সভা

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি: কালিগঞ্জ উপজেলার তারালী ইউনিয়ন পরিষদের ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরের উন্মুক্ত বাজেট বরিবার সকাল ১১ টায় ঘোষণা করা হয়েছে। বাজেট সভায় প্যানেল চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বাজেট ঘোষণা করেন তারালী ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এনামুল হোসেন ছোট।
এস.এ.ও শেখ নুরুল হকের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে তারালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আহম্মদ আলী সরদার, প্রধান শিক্ষক (অব:) ওয়াজেদ আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী গাজী, সমাজসেবক মোজাফ্ফর হোসেন, ছাত্রনেতা সরদার আশরাফুল ইসলামসহ প্রতিটি ওয়ার্ডের সদস্যবৃন্দ ও সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের গণ্যমান্য ব্যাক্তিবগ উপস্থিত ছিলেন। আগামী অর্থবছরের জন্য দুই কোটি পঁচাত্তর লক্ষ আটষট্টি হাজার চারশত চুয়াল্লিশ টাকার বাজেট পেশ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় লেবুর শরবত

ন্যাশনাল ডেস্ক: গরমে যখন তীব্র দাবদাহে ক্লান্ত, ঠিক তখনই ইফতারে এক গ্লাস লেবুর শরবত হলে প্রাণটা জুরিয়ে যায়। শুধু শরবত হিসেবেই নয়, ওজন কমাতেও অনেকেই লেবুর শরবত খান। কিন্তু জানেন কি লেবুর শরবত শুধু ওজন কমানো নয়, আরও অনেক উপকার পাচ্ছেন আপনি? রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে শুরু করে পেট পরিষ্কার রাখার মতো প্রচুর উপকার করে লেবু। জেনে নিন লেবুর অসাধারণ কিছু উপকারিতা।

১। হজম শক্তি বাড়ায়: লেবুর রস শরীর থেকে টক্সিন দূর করে। বদহজম, বুক জ্বালার সমস্যাও সমাধান করে লেবু পানি।

২। ক্ষত সারায়: লেবুর মধ্যে থাকা অ্যাবসরবিক অ্যাসিড ক্ষতস্থান দ্রুত সারাতে সাহায্য করে। হাড়, তরুনাস্থি ও টিস্যুর স্বাস্থ্যা ভাল রাখে।

৩। পেট পরিষ্কার রাখে: শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয়, ক্ষতিকারক পদার্থ বের করতে সাহায্য করে লেবু পানি। ফলে ইউরিনেশন ভাল হয়। লিভার ভাল থাকে।

৪। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: লেবুর মধ্যে থাকা প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করতে অব্যর্থ। স্নায়ু ও মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়। ফুসফুস পরিষ্কার করে হাঁপানি সমস্যার উপশম করে।

৫। ত্বক দাগ মুক্ত রাখে: লেবুতে থাকা ভিটামিন সি ও অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। ব্যাকটেরিয়া রুখে অ্যাকনে সমস্যার সমাধান করে। রক্ত পরিষ্কার রেখে ত্বকের দাগ ছোপ দূরে রাখে।

৬। এনার্জি বাড়িয়ে মুড ভাল রাখে: লেবু খেলে শরীরে পজিটিভ এনার্জি বাড়ে। উত্কণ্ঠা ও অবসাদ দূরে রেখে মুড ভাল রাখতে সাহায্য করে লেবু।

৭। পিএইচ ব্যালান্স: লেবু শরীরের পিএইচ ব্যালান্স সঠিক রাখতে সাহায্য করে। লেবুর মধ্যে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড মেটাবলিজমের পর ক্ষার হিসেবে কাজ করে। ফলে রক্তের পিএইচ ব্যালান্স বজায় থাকে।

৮। শ্বাস- প্রশ্বাস ভাল রাখে: লেবু ফুসফুস পরিষ্কার রাখার ফলে শ্বাস-প্রশ্বাস তাজা রাখে। খাওয়ার পর লেবু পানি দিয়ে মুখ ধুলে ব্যাকটেরিয়া দূর হয়।

৯। লিম্ফ সিস্টেম: গরম পানিতে লেবু দিয়ে খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। শরীরে ফ্লুইডের সঠিক মাত্রা বজায় রেখে কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্লান্তি, রক্তচাপজনিত সমস্যা দূরে রাখে। ঘুম ভাল হয়।

১০। ওজন কমায়: সব শেষে আসি ওজনের কথায়। লেবুতে থাকা পেকটিন ফাইবার খিদে কমাতে সাহায্য করে। সকালে উঠে লেবু দিয়ে গরম পানি খান। সারা দিন কোন খাবার খাবেন, কোনটা খাবেন না তা বেছে নিতে সাহায্য করে লেবু পানি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অনেক সহ্য করেছেন বি চৌধুরী, আর করবেন না !

ন্যাশনাল ডেস্ক: দুর্নীতি আর সহ্য করতে রাজি নন বিকল্প ধারার সভাপতি এবং তৃতীয় শক্তি হওয়ার আশায় গড়ে তোলা যুক্তফ্রন্টের শরিক এ কিউ এম বদরু‌দ্দোজা চৌধুরী। ভবিষ্যতে যারাই ক্ষমতায় আসতে চান তাদেরকে বুঝেশুনে চলারও পরামর্শ দিয়েছেন সাবেক এই রাষ্ট্রপতি। বলেন, ‘যারা ক্ষমতায় আসতে চায় তারা যেন বুঝতে পারেন দেশের মানুষ দুর্নীতিকে ঘৃণা করে। দে হেইট অল কাইন্ডস অব করাপশন। আমরা করাপশন দুর্নীতি সহ্য করতে রাজি নই, অনেক সহ্য করেছি। আর করব, না।’

রবিবার (২৭ মে) রাজধানীর এশিয়া হোটেলে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সাবেক এই রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় মাহাথির জনগণকে নিয়ে যে বিদ্রোহ করেছিলেন সেটা ছিল দুর্নীতির বিরুদ্ধে। সেখানে নির্বাচনের আগে তিনি একটা কথাই বললেন, আমার দেশে এই দুর্নীতি আমরা সহ্য করব না। সেই দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম এবং দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং গণতন্ত্র, ব্যাস। ওয়ান-টু-থ্রি-ফোর।’

বি. চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান সরকার এবং ভবিষ্যতের যে কোনো সরকার, যারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে থাকবেন না, যারা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কাজ করবেন না, যারা গণতন্ত্রকে অস্বীকার করবে, আমরা তাদের বিরুদ্ধে আছি। আমরা তাদেরকে অস্বীকার করব।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তির একটাই পথ, আমি আবারও বলছি কেউ দুঃখিত হবেন না, মন বেজার করবেন না, একটাই পথ, আমাদেরকে জাগিয়ে দিতে হবে, আমাদের পেছনে সংহত হতে হবে, আমাদের পেছনে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’

সাবেক এই রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, ‘আমরা অনেক সন্ত্রাস সহ্য করেছি, গুম দেখেছি, নিহত দেখেছি, গ্রেফতার দেখেছি, আর সহ্য করব না। আমরা অনেক অগণতন্ত্র দেখেছি, সুপ্রিমকোর্টের বিচারের পরও রায় মানা হয় না। হাইকোর্টের বিচারের পরও রায় মানা হয় না। রায়ের অধীনে যে বক্তব্য দেয়া হয় তা সে বক্তব্যের অধীনে মানুষকে মুক্তি দেয়া হয় না। হাজার হাজার মানুষ জেলে, কতদিন চলবে এগুলো? আমরা আর সহ্য করতে রাজি না। বাংলাদেশের জনগণ জেগে উঠেছে, এই জাগরণ থাকবে, আমরাও তাদের সঙ্গে থাকব।’

আলোচনায় আরও অংশ নেন- গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের-জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আসিফ নজরুল, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের মহাসচিব মেজর (অব.) আব্দুল মান্নান, বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ঈদ উপলক্ষে ৩ জুন থেকে পাওয়া যাবে নতুন নোট

ন্যাশনাল ডেস্ক: পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে আগামী ৩ জুন থেকে গ্রাহকরা নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন। ঈদের ছুটির পূর্ব কার্যদিবস পর্যন্ত (সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির ব্যতীত) নতুন টাকা সংগ্রহ করতে পারবেন আগ্রহীরা।

আজ রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ তথ্য জানানো হয়। নতুন নোট নেওয়ার সময় কেউ ইচ্ছা করলে কাউন্টার থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ ধাতব মুদ্রা নিতে পারবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, আগামী ৩ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত রাজধানীর ২০টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা থেকে ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট দেওয়া হবে। তবে একই ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট নিতে পারবেন না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest